Wednesday, 30 March 2016

¤....আজাদি চাই...¤

¤....আজাদি চাই...¤ জেহাদ থেকে...> আজাদি চাই সন্ত্রাশবাদ থেকে...> আজাদি চাই শরিযত আইন থেকে..> আজাদি চাই 370 ধারা থেকে..> আজাদি চাই বামপন্থা মাওবাদ থেকে..> আজাদি চাই দেশদ্রোহীদের থেকে..> আজাদি চাই লুটেরা গান্ধি পরিবার থেকে...> আজাদি চাই তোষনবাজ থেকে..> আজাদি চাই সর্বনাশা কমিউনিসম থেকে..> আজাদি চাই জাতপাতের রাজনীত থেকে..> আজাদি চাই আজাদি.. আজাদি.. আজাদি... লডকে লেঙ্গে আজাদি.. ছিনকে লেঙ্গে আজাদি... হক হে হামারা আজাদি.. কমিউনিষ্ট কি বরবাদি তক জঙ্গ রহেগি... জঙ্গ রহেগি....!!!

ভারতবর্ষ

ভারতবর্ষ বিভক্ত হয়েছিল ধর্মের ভিত্তিতে ।আর একটি ইসলামধর্ম নিয়ে গঠিত হয়েছিল পাকিস্তান ।আর ভারত রাষ্ট্র কিছু মূর্খ ও প্রতারকের প্রভাবে তখন ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র হয়ে যায় ।কিন্তু সকলের এটা জানা উচিত ভারতবর্ষ বিভক্তির আইনে এটা বলা ছিল যে,ভারতবর্ষ বিভক্ত হয়ে একটি হিন্দুরাষ্ট্র আর একটি মুসলিমরাষ্ট্র তৈরি হবে ।তাই এখন সময় এসেছে সকল হিন্দুদের ভারতকে হিন্দুরাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার । #ভারতকে কে কে হিন্দুরাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চান তারা কমেন্ট এ YES লিখুন ? শেয়ার করে সমগ্র ভারতে ছড়িয়ে দিন এই বার্তা । জয় শ্রীরাম ।

কলকাতার বুকে ধর্ষিতা দলিত মহিলা : মিডিয়াসহ সব পলিটিকাল পার্টি নীরব!

কলকাতার বুকে ধর্ষিতা দলিত মহিলা : মিডিয়াসহ সব পলিটিকাল পার্টি নীরব! ২৪ মার্চ, হোলির দিন খোদ কলকাতার বুকে ধর্ষিতা হলেন এক দলিত মহিলা। সমস্ত মিডিয়া চুপ। শুধু তাই নয়, পুলিশ প্রথমে রেপের চার্জ নথিভুক্ত করতে অসম্মত হলেও পরে জনতার চাপে নথিভুক্ত করতে বাধ্য হয়। অভিযুক্ত মহম্মদ শাহাজাদা ওরফে সাদ্দাম পলাতক। ঘটনাটি ঘটে ২৪ মার্চ রাত ১০-৩০ নাগাদ। কড়েয়া থানার অন্তর্গত তিলজলা রোড এলাকার বাসীন্দা ৩৫বছর বয়স্কা সুশীলা দেবীর বাড়িতে ঢুকে তাঁকে ধর্ষণ করে সাদ্দাম।তিন সন্তানের জননী সুশীলা দেবীর স্বামী একটি চামড়ার কারখানায় দিন মজুরের কাজ করেন। ঘটনার পরের দিন পুলিশে অভিযোগ জানাতে গেলে পুলিশ ধর্ষণের কোন ধারা লাগাতে অস্বীকার করে। অসমর্থিত সূত্রের খবর, জাভেদ খান নামের এক স্থানীয় টিএমসি নেতার চাপে পুলিশ অভিযুক্তকে আড়াল করার এই অপচেষ্টা করে। কিন্তু স্থানীয় জনগণ এর প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসে এবং ধর্ষণের ধারা লাগু করে অবিলম্বে অভিযুক্তকে গ্রেফতারের দাবিতে প্রায় ঘন্টা দুয়েক রাস্তা অবরোধ করে। পরে পুলিশ কর্তাদের প্রতিশ্রুতিতে অবরোধ তুলে নেওয়া হয়। আজকে, ২৮ মার্চ কেসটি আলিপুর কোর্টে তোলা হবে বলে জানা গেছে। ﻣﺮﺍﺳﻞ ﺟﺒﺮﻳﻞ

রাস্ট্র ধর্ম ইসলাম

লিখেছে মিজানুর রহমান মিলন ‘রাস্ট্র ধর্ম ইসলাম’ খায় না মাথায় দেয় ? নাকি এটা দিয়ে সকাল সন্ধ্যা জল খাবার খাওয়া যায় ? রাস্ট্র ধর্ম ইসলাম হলে ‘রাস্ট্র ধর্ম হিন্দু’ করা যাইবে না কেন ? রাস্ট্র ধর্ম খ্রিস্টান বা বৌদ্ধ করা যাইবে না কেন ? অথবা একই সঙ্গে ইসলাম, হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধকে রাস্ট্র ধর্ম করা যাইবে না কেন? মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে রাস্ট্র ধর্ম ইসলাম চাইলে যেদেশে মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ নয় সেই দেশের রাস্ট্র ধর্ম কি হইবে; মুসলমানদেরকে তার জবাব দিতে হবে। বাংলাদেশের মুসলমানরা ভারতের রাস্ট্র ধর্ম হিন্দু, নেপালের রাস্ট্র ধর্ম হিন্দু, শ্রীলঙ্কার রাস্ট্র ধর্ম ‘বৌদ্ধ ধর্ম’, যুক্তরাস্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মান, ইতালিসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের রাস্ট্র ধর্ম ‘খ্রিস্টান’ সমর্থন করেন কি না ? ভারতের মুসলমানরা বিজেপিকে পছন্দ ও সমর্থন দুটোই করেন না; বাংলাদেশের মুসলমানরাও বিজেপিকে সমর্থন করেন না , কেন? বাংলাদেশের রাস্ট্র ধর্ম ইসলাম হলে ভারতের রাস্ট্র ধর্ম হিন্দু করা যাইবে না কেন ? সেখানকার মুসলমান নেতারা কোন যুক্তিতে বিজেপি ও হিন্দুত্ববাদের বিরোধীতা করে সেক্যুলারিজমের কথা বলেন ? বাংলাদেশে যারা রাস্ট্র ধর্ম ইসলাম চায় তাদের নৈতিক কর্তব্য ভারতের হিন্দুত্ববাদী বিজেপিকে সমর্থন করা, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন করা। সংখ্যাগরিষ্ঠ হলে রাস্ট্র ধর্ম ইসলাম আর সংখ্যালঘু হলে ধর্ম নিরপেক্ষতা ; এ কেমন দ্বিমুখী নীতি ?

Friday, 25 March 2016

ইসলামের জাতিভেদ

ইসলামের মধ্যেও যে জাতিভেদ আছে এটা অনেকেরও অজানা.... ইসলাম দার উল ইসলাম (ইসলামের দেশ) ও দার উল আরব (শয়তানের দেশ) বলে বিভক্ত করেছেন । কোরান অনুযায়ী ভারতবর্ষ শয়তানের দেশ আর ভারতের বসবাসকারী সব অমুসলিম মুসলিমদের চোখে কাফের বলে পরিচিত । বর্তমান ভারতবর্ষে এখন মুসলিমদের উদ্দেশ্য ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিনত করা পরে শিয়া ও সুন্নীর লড়াই আসবে ওদের মধ্যে । কারন ওরা জানে এখন শিয়া সুন্নীর লড়াই চললে ভারতবর্ষকে ইসলামিকরন করা যাবে না । এই রেডিও মুন্না পেজ যেটা বাংলাদেশী সুন্নী দারা পরিচালিত তারা এই ভিডিও পোষ্ট করে শিয়া মুসলিমদের প্রধান শক্রু বলে অভিহিত করছেন । একটা কথা বলুন তো? সুন্নীরা সকলকে শয়তানের চোখে কেন দেখে? আল্লাহ যদি মসজিদে বিরাজমান হয় তাহলে কেনই বা সুন্নীরা শিয়াদের মসজিদ ভাঙে? তবে খাঁটি মুসলিম কি সুন্নীরা? তাহলে শিয়ারা আল্লাকে কেন ডাকে? ঠিক মাথায় ঢুকছে না । ধর্মকে ছোট করতে চাইনা আমরা সব ধর্মকে সন্মান জানাই তবে একটা কথা না বলে পারছিনা হিন্দুদের জাতপাতের ভেদাভেদ আছে তবুও দলিতের মন্দির ব্রাক্ষন ভাঙে না,ব্রাক্ষনের মন্দির দলিতেরা ভাঙে না । হিন্দুদের তো অনেক দেবতা আর মুসলিমদের একটাই আল্লাহ তবুও কেন আপনারা শিয়াদের মসজিদ ভাঙছেন,কেনই বা আল্লাকে বিভক্ত করছেন ? ধর্মপ্রান হলে উত্তরটা দেবেন ।�

আপনার কি মনে হয় , এটা কি ভারত সরকারের করা উচিত বা অনুচিত ?

‪#ডিবেট__টাইম ‬:- ----- আপনার কি মনে হয় , এটা কি ভারত সরকারের করা উচিত বা অনুচিত ? ¤¤¤ বাংলাদেশের সমস্ত সংখ্যালঘুদের জন্য ভারতের দ্বার উন্মুক্ত করে দেওয়া হোক এবং এটি আইনত মর্যাদা দেওয়া হোক।এর পর ভারত ,,বাংলাদেশের তিনদিক ঘিরে পাকিস্থান বর্ডারের মতো ফেনসিং দেওয়া হোক ,,যেখান দিয়ে 24 X 7 ঘন্টা কারেন্ট যাবে , এবং সেখানে দিন ও রাতে সবসময় ,, জরুরী অবস্থা জারি থাকবে।এগুলি করলে হয়তো ভারতের ,, বহিরাগত অবৈধ প্রবেশ,নারী মাদক পাচার ,জঙ্গীবাদ এর বিরুদ্ধে এক কঠিন স্টেপ হবে। --- আপনার মতামত জানান #IndiandefenceInbengali

প্রেম কোনও নিয়মের গণ্ডি মানে না

প্রেম কোনও নিয়মের গণ্ডি মানে না। মানে না কোনও সম্পর্কের বাঁধনও। যেকোনও সময় যে কেউ প্রেমে পড়তে পারেন যেকোনও মানুষের সঙ্গে। হতেই পারে সেই মনের মানুষটি আপনার খুব কাছের কেউ। আপনার মামা, কাকা অথবা খুড়তুতো দাদা কিংবা পিসতুতো দিদি। কিন্তু সত্যিই যদি এমনটা হয়, তবে আপনার সামনে চরম বিপদ। না, সামাজিক কোনও সমস্যা নয়। স্বগোত্রে বিয়ে করলে তাঁর থেকেও ভয়ঙ্কর বিপদের মুখে পড়তে চলেছেন আপনি। স্বামী,স্ত্রী, ছয় ছেলে মেয়ে, এক বিশাল পরিবার আহমেদ ও ফাতিমার। আপাত দৃষ্টিতে দেখে সুখী মনে হলেও সুখ তাঁদের ছেড়ে চলে গেছে ছোট ছেলের চার বছর বয়সের পর থেকেই। জন্মের পর থেকেই আহমেদের ছোট ছেলে নানারকম নার্ভের রোগের শিকার হতে থাকে। যতদিন দিন যায় তত সমস্যা বাড়তে থাকে। ধীরে ধীরে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কাজ করা বন্ধ করে দেয়। বয়স বাড়লেও মানসিক বিকাশ হয় না। এভাবে চার বছর লড়াই চালানোর পর একদিন স্তব্ধ হয়ে যায় ছোট্ট শিশুটির হৃৎপিণ্ড। ছেলের শোক ভুলতে না ভুলতেই একই সমস্যা দেখা দিতে থাকে আহমেদের ৯ বছরের মেয়েরও। দিন যত এগোয় আরও খারাপ হতে থাকে মেয়েটির অবস্থা। বর্তমানে একই রোগে আক্রান্ত আহমেদ-ফাতিমার ৩ ছেলে-মেয়ে। শুনলে অবাক হবেন, ছেলে-মেয়েদের এই পরিণতির জন্য দায়ী আহমেদ-ফাতিমা নিজেই। কারণ আহমেদ ও ফাতিমার বিয়ে হয়েছিল স্বগোত্রে। স্বামী-স্ত্রীর আগে তাদের সম্পর্ক ভাই-বোন। জেনেটিক সায়েন্স অনুযায়ী স্বগোত্রে বিয়ে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য মারাত্মক হতে পারে। একই গোত্রের সকলের শরীরেই মোটামুটি একই ধরণের জিন থাকে। ফলে একই গোত্রের দু'জন যখন পরবর্তী প্রজন্মের জন্ম দেয় তখন মা ও বাবার শরীরের একই রকম ঝুঁকিপূর্ণ জিন শিশুর শরীরে যায়। যা শিশুটির জন্য বিপদজনক হয়। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই এই ধরণের শিশুরা সিস্টিক ফাইব্রোসিস, থ্যালাসেমিয়া, ব্লাড ডিসঅর্ডার বা নার্ভাস ডিসঅর্ডারের মতো মারাত্মক রোগের শিকার হয়। যা শিশুটির মৃত্যুরও কারণ হয়। তাই স্বগোত্রে বিয়ে করার আগে হাজার বার ভেবে তবেই এগোন। http://zeenews.india.com/bengali/lifestyle/marriage-between-relatives-could-be-dangerous_138550.html

আমরা বাঙালী... যেখানেই সুযোগ পাই সেখানেই বাজাতে পছন্দ করি যেখানেই ক্ষত পাই সেখানেই নুন ছেঁটাতে থাকি

ঘটনা নাম্বার ১: একটি মেয়েকে একটি ছেলে একা পেলো দুর্বলতার সুযোগে তাকে রুমে আটকে ধর্ষণ করলো ধর্ষিতা মেয়েটি কিছু আমজনতার সাহায্যে হসপিটালে পৌঁছালো পরিবার জানতে পেরে ছুটে আসলো কান্নার বন্যা বয়ে গেলো.... অতঃপর থানায় শ্লীলতাহানির মামলা করা হলো কিছু নারীবাদী সংস্থা ও সংবাদ মাধ্যম এগিয়ে এলো মামলাটি শক্তিশালী হয়ে যাওয়াতে ধর্ষক ধরা পড়ে গেলো । । ঘটনার ফলাফলঃ ছেলেটির... অবস্থা --- পুলিশের রিমান্ডে আধমরা হয়ে যাওয়া এবং নির্দিষ্ট বছর চৌদ্দশিকের ভিতর জীবনযাপন করা। এবং সারাজীবনের নামে ধর্ষকের সীলগালা তার নামে লেপ্টে দেওয়া। . মেয়েটির... অবস্থা --- কিছুটা সস্থির নিঃশ্বাস ফেলা। পরিবারের সহযোগীতায় শারীরিক ও মানসিক ভাবে পুনরায় সুস্থতা ফিরে পাওয়া। . . . ঘটনা নাম্বার ২: একটি মেয়েকে একটি ছেলে একা পেলো সরলতার সুযোগে এদিক সেদিক তার পিছুপিছু ঘুরঘুর করে হিরো হিরো ভাব নেওয়া শুরু করে দিলো পাগলপ্রায় অভিনীত ছেলেটির অবস্থা দেখে একদিন মেয়েটির মনে অজান্তেই মায়া জন্মাতে শুরু করলো অতঃপর ভালোবাসা! দুর্বলতার সুযোগে ছেলেটি নানা কৌশলে মেয়েটিকে কাছে আনার ফন্দিফিকির শুরু করে দিলো অতঃপর ছেলেটি কোনও একদিন সুযোগ পেয়ে মেয়েটির সতীত্ব নষ্ট করতে বাধ্য করে ফেললো এভাবে ১..বার ২..বার একাধিক বার মেয়েটির চিৎকার আর কান্নাগুলো থেমেছিলো শুধুমাত্র ছেলেটির দেখানো মিথ্যে ভালোবাসা বিশ্বাসে আর মিথ্যে বিয়ের আশ্বাসে . অতঃপর মেয়েটি একদিন তার বান্ধবীর সাহায্যে হসপিটালে পৌঁছালো.. মেয়েটির এ্যাবোর্সন করানো হলো..! অতঃপর মেয়েটি চোখের পানি মুছতে মুছতে ছেলেটিকে বার বার ফোনে যোগাযোগের ব্যর্থ চেষ্টা চালিয়ে গেলো। । । ঘটনার ফলাফলঃ ছেলেটির... অবস্থা --- পুরনো নাম্বার সব বন্ধ করে দিয়ে মেয়েটির থেকে নেটওয়ার্কের বাইরে চলে গেলো। রাস্তাঘাটে দেখা হলে নানা হামকি ধামকি দিয়ে মেয়েটিকে বোবা করে দিলো। স্বাচ্ছন্দ্য মনে নতুন করে.. হিরো হিরো ভাব নিয়ে.. স্কুল কলেজের মোরে মোরে আলাভোলা নতুন নতুন "মাল" খোজায় ব্যস্ত হয়ে গেলো !! . মেয়েটির... অবস্থা --- সমাজ.. পরিবার.. বন্ধুমহল.. থেকে শুধু ছিঃ ছিঃ শব্দ শুনতে শুনতে নিজের অস্তিত্বকে ধীরে ধীরে হারিয়ে ফেলে। মাঝরাতে কুকুরের ঘেউ ঘেউ শব্দ শুনতে পেয়ে হঠাৎ ই যেন তার মনে হতে থাকে সে আজ সেই কুকুর গুলোর থেকেও নিকৃষ্ট কোনো এক প্রাণী! . . আসলে ঘুরেফিরে কিন্তু ঘটনা দুটি একই,,, লালসা একই,,, উদ্দেশ্য একই,,, শুধু পার্থক্যটা কৌশলে। আর শুধু এইটুক পার্থক্যতেই একজনের জীবন জেলখেটে হয়ে যায় ঝালাপালা আর আরেকজন জীবন কাটায় উলালা উলালা! . আসলে আমরা চোখের সামনে থাকা জিনিসগুলোকে বাজাতে পছন্দ করি। ঘটনার পেছনে তাকানোর সময় নেই আমাদের। আমরা ২০০ টাকা মূল্যের সেন্ডেল চুরি হলে চোরকে ধরে পিটাইয়া আধমরা বানাতে পারি, কোনো কোনো সময় মৃত্যুও ঘটে যায়.... অথচো ক্ষমতার দাপটে কৌশলে লাখটাকা চোখের সামনে দিয়ে নিয়ে গেলেও চুপটি মেরে থাকি। . আমরা বাঙালী... যেখানেই সুযোগ পাই সেখানেই বাজাতে পছন্দ করি যেখানেই ক্ষত পাই সেখানেই নুন ছেঁটাতে থাকি ।

Long Live Indo-Afghan friendship

Long Live Indo-Afghan friendship. পর্কিস্তান তেরা হাজার টুকরা হোঙ্গে বাংলাদেশ তুঝে হাম জেলাস বানাতে রাহেঙ্গে জয় শ্রী রাম জয় শ্রী রাম

ব্রাসেলসে ছয় মোল্লাকে আটক করা হয়েছে.. ট্যাগলাইনঃ‪‬

ব্রাসেলসে ছয় মোল্লাকে আটক করা হয়েছে.. ট্যাগলাইনঃ ‪#সন্ত্রাসবাদীর_কোনো_ধর্ম_হয়_না‬ http://www.newsx.com/world/23769-six-people-arrested-in-brussels-after-attacks

কাবিনে যেমন বউ রাখবে না,তেমনিবোরকা (হিজাব) ধর্ষন রুখবে না।

কাবিনে যেমন বউ রাখবে না,তেমনি বোরকা (হিজাব) ধর্ষন রুখবে না। এই মহা বিশ্বে যত গুলি অমুসলিম মেয়ে ধর্ষিত হয়েছে,তাদের আত্মার শান্তি কামনা করছি। তবে এই প্রসঙ্গে তাদের কথা বললামই না। তারা অমুসলিম ছিল, তারা হিজাব পরতো না, তাই ধরে নিলাম তারা ধর্ষিত হয়েছে, কিন্তু এই সোহাগী(তনু) ধর্ষিত হলো কেনো? সে তো একজন (পর্দাশীন) হিজাব পরিহিত মেয়ে ছিল।সেতো তার আকর্ষণীয় অঙ্গ সমাজে পুরুষদের দেখাতো না,তাহলে কেনো তাকে ধর্ষিত হতে হলো? এ কথা এখনো কি বলা যায়, যে হিজাব ধর্ষণ রোধ করবে না? ধর্ষন যদি রোধ করতে হয় পুরুষদের চুখে হিজাব পরিধানের কথা আমি বলবো না। তবে আমাদের সমাজের মনের দৃষ্টি বদল করা অতি জরূরী।

Thursday, 24 March 2016

সংবিধান ধর্ম নিরপেক্ষ

বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ চায় ভারত নেপাল এবং শ্রীলংকা সহ বেশ কিছু দেশের সংবিধান ধর্ম নিরপেক্ষ হোক। কিন্তু বাংলাদেশের সংবিধান ধর্মকেন্দ্রিক থাকুক। এটা এক মুখে দুই কথা বলা ছাড়া আর কি? রাষ্ট্র কখনও মন্দির, মসজিদ, গীর্জা, প্যাগোডা তে প্রার্থনা করতে যায় না তাহলে রাষ্ট্রের ধর্ম কিভাবে থাকে?রাষ্ট্র দেশের সব নাগরিকের মা। মায়ের কাছে কোন সন্তানেরাই পর হয় না। তাহলে বাংলাদেশ কেন সন্তানদের আপন পর করে দেখবে? সেটাই প্রশ্ন আমার। ২৭শে মার্চ রাষ্ট্রধর্ম বাংলাদেশে থাকবে কিনা তা নিয়ে আদালতে বিচার হবে। আর তারই সুযোগ নিয়ে এক শ্রেণীর বিপথগামী লোক দেশে যুদ্ধের দামামা বাজাতে চায়। দেশকে হিন্দু শুন্য করতে চায়। যেন হিন্দুরা এ কাজ করছে। আদালতে ধর্মনিরপেক্ষতারপক্ষে রায় হলে নাকি যুদ্ধ ঘোষনা করা হবে জিহাদ ঘোষনা করা হবে।আচ্ছা এ জিহাদ ও যুদ্ধ কার বিরুদ্ধে করা হবে? নিশ্চয় কাদেরর বিরুদ্ধে সেটা আমরা সবাই জানি বলতে চাচ্ছি না। আমি সরকারের প্রতি হিন্দুদের পক্ষ থেকে আকুল আবেদন করছি রায়টি ঘোষনা করার পূর্বে হিন্দুদের ও মন্দিরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। নয়ত এ সুযোগেই হয়ত আবারও হাজার হাজার হিন্দু বাড়ি ও মন্দিরে আগুন দেওয়া হবে। ধর্ষিত হবে শত হিন্দু রমনী,আবারো আগুনে পুড়বে হাজার হাজার হিন্দু পল্লী। আমরা হিন্দুরা আবার রামু, সাঁথিয়া, অভয়নগর, গড়েয়া এবং ফেনীর ঘটনার পুনারাবৃত্তি চাই না। আমরা এ দেশে শান্তিতে থাকতে চাই। এই আবেদনটা সরকারের দৃষ্টিগত করার দায়িত্ব আপনার। বেশি করে শেয়ার করে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। কেননা ওৎ পেতে থাকা হায়েনা হিন্দুদের দিকে গভীর আশা নিয়ে তাকিয়ে আছে, লুট করবে বলে। আপনিও নিশ্চয় আমার সহযোদ্ধা হবেন এ আশা আমি আপনার কাছে করি।। Kartik Krishna Roy

আইএস নিশানায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী

আইএসের নজরে এবার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর উপর হামলা চালানোর নির্দেশ এসেছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার জন্য নয়, মহিলা হয়ে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার জন্যই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে টার্গেট করেছে আইএস। এনআইএ-কে এমনটাই জানাল রাজ্যের ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র আসিক আহমেদ। পুরো বিষয়টি জানিয়ে রাজ্যের স্বরাষ্ট্র দফতরকে সতর্কবার্তাও দিল এনআইএ। এনআইএ সূত্রে জানা গিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর ক্ষুব্ধ আইএস জঙ্গি গোষ্ঠী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন মহিলা হয়ে রাজ্যের প্রশাসক হয়েছেন। এই কারণেই তাঁকে নিশানা করেছে আইএস। সম্প্রতি এনআইএ-র জেরায় এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য পেশ করেছে আসিক আহমেদ। আইএসের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ধৃত কাঁকসার ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র আসিক এনআইএ-কে জানিয়েছে, “শরিয়ত মহিলা প্রশাসককে মানে না। এ রাজ্যের প্রধান মহিলা। শরিয়তের মতে, গণতন্ত্রের নামে মহিলা ক্ষমতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে রাজ্যে।’’ তাই বর্তমানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে টার্গেট করেছে আইএস। একেবারে সিরিয়া থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার নির্দেশ এসেছে বলেও আসিক জানায়। তার কথায়, “তাকে (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) ঘৃণা করতে বলা হয়েছে। গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার কথাও বলা হয়েছে। শরিয়তে বিশ্বাসীদের একত্র করার নির্দেশ এসেছে। সিরিয়ার আইএস থেকেই নির্দেশ এসেছে।’’ আসিকের থেকে এই বিস্ফোরক তথ্য পাওয়ার পরই নড়েচড়ে বসেছে. http://www.bengali.kolkata24x7.com/isis-targets-mamata-banerjee.html

একটি মহত্‍ কাজ

আমি কাল রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দেখলাম এক মুসলমান(আমার পরিচিত) ছেলে এক মেয়ের সাথে চুটিয়ে গল্প করছে ।আর কালকে তো হোলিও ছিল । আমি যাচ্ছিলাম বাজার থেকে আবীর আনতে ।আমি তাদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় সেই মোল্লা আমাকে বলছে দোস্ত কই যাইতাছস । আমি বললাম দোকানে আবীর আনতে ।সে বলল এই নে বাদাম খা ।আমি বললাম না তোদের প্রেমের বাদাম তোরাই খা আমি চললাম ।তখন তার পাশে বসা মেয়েটি বলল ভাইয়া আপনি ? আমার ও তো ওকে দেখা চোখ স্থির টাস্কি খেয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম ।এতো আমার এক বন্ধুর ছোট বোন ক্লাস নাইনে পড়ে ।হিন্দু মেয়ের সাথে সেই মোল্লার প্রেম প্রেম খেলা আমি সহ্য করতে পারলাম না ।আমি তখন ঐ মোল্লাকে বললাম আচ্ছা কত দিন হল তোরা প্রেম করছিস ।মোল্লা বলে এই ছয় মাস । আমি বললাম তুই মোসলমান আর ও হিন্দু এটা কেমন হল না ।মোল্লা দোস্ত তুই এখনো ধর্ম নিয়ে পড়ে আছিস ।প্রেম কোন ধর্ম মানেনা ।ওহ তাই তাহলে তুই ওকে বিয়ে করবি পাক্কা ।সে বলল 100% ।আমি ঐ বোনকে বললাম তুমি ওকে বিয়ে করবে আর ইসলামধর্ম গ্রহন করবে ।সে বলল হা ভাইয়া ।আমি বললাম তুমি যে ওর জন্য ধর্ম পরিবার ত্যাগ করতে চাচ্ছ সে কি তার ধর্ম ত্যাগ করতে পারবে ।তখন তো সেই বোন আমার মুখের দিকে চেয়ে রইল হা করে ।তখন সেই মোল্লাকে বললাম আমি চল আমার সাথে ।মোল্লা কোথায় যাব দোস্ত ।আমি বললাম মন্দিরে যাব তোদের নিয়ে ।আজ ই তোদের বিয়ে দিয়ে প্রেমের পরীক্ষা নেব ।মোল্লা থতমত খেয়ে দোস্ত এটা কি বলছিস মন্দিরে যাওয়া তো আমাদের হারাম ।আরে রাখ তোর হারাম আজ ছোটাব তোর বেরাম ।চল একটু আগে তো বলেছিলি প্রেমের উপর কোন ধর্ম নেই ।দোস্ত সরি আমাকে ক্ষমা কর ।আমি পারব না ইসলাম ত্যাগ করতে ।এতক্ষন সেই ছোট বোনটি তার কথাবার্তা শুনে শুধু ক্ষেপছিল ।হঠাত্‍ শুনলাম চরের শব্দ ।চেয়ে দেখি আমার বোনটি সেই মোল্লার গালে পর পর দুটি চর বসিয়ে দিল । মোল্লা দোস্ত এটা কোন কাজ করলি । আমি বললাম আজ একটি মহত্‍ কাজ করলাম । চল বসে বসে এখন দুজন মিলে বাদাম খাই ।

Monday, 14 March 2016

ভারতে বসবারকারী মুসলমানদের টান সেই রসুনের পিছনের মতো

রসুনের পিছন এক জায়গায় থাকে । ভারতে বসবারকারী মুসলমানদের টান সেই রসুনের পিছনের মতো । পাকিস্তান । হ্যাঁ পাকিস্তানে । ভারত পাকিস্তান ম্যাচ বন্ধ করা হলে সম্প্রীতি নষ্টকারী হিসাবে আর এস এস কে আইএসআইএসের সঙ্গে এই মুসলমান সহ সমস্ত কালার চিহ্ন ব্যতিরেকে তোষনকারী রাজনৈতিক দলগুলো টিন বাজিয়ে মাৎ করে । পাকিস্তান সৃষ্টি করতে 99,9 % মুসলমান নেতা পাকিস্তানের পক্ষে ভোট দিয়ে ছিল । জিন্না প্রতিটি মুসলমানের ঘরে অস্ত্র রাখার নির্দেশ দিয়ে ছিলেন । তারই মহড়া হয়েছিল 1946 এর 16 ই আগষ্ট ।জিন্না কলকাতা কে বেছে নিয়ে ছিল 5000 হিন্দু কে জবাই করে 25,000 জন আহত করেছিল । যা কলকাতা " রায়ট " নামে ইতিহাস থেকে মুছে দেওয়া হয়েছে । মনে রাখা প্রয়োজন গান্ধী নিজেই পাকিস্তানের অবৈধ পিতা । পিছনে তাকালে দেখা যায় 1999 সালের 20 শে ফেব্রুয়ারী তৎকালীন ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধেয় শ্রী অটল বিহারী বাজপায়ী একতরফা শান্তির বানী নিয়ে পাকিস্তান সফরে গেলে তাঁর গাড়ির কাঁচ ইটমেরে ভেঙে তাঁর দেহরক্ষী সহ গাড়ির সহ যাত্রীদের আহত করা হয়েছিল , সেদিন কোনও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর কর্তা সহ কেউই ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে নি । তিনি একটি মাজারে শান্তির জন্য প্রার্থনা করার পর মার্চ 1999 পাকিস্তানের দৈনিক "জঙ্গ " খবর ছেপে ভারতীয় নেতাদের জানিয়ে দিতে ভুলিনি _ বাজপেয়ীর পায়ের ধুলোয় অপবিত্র " মাজার " গোলাপ পানি দিয়ে ধুয়ে পবিত্র করা হয়েছে । মনে রাখা প্রয়োজন গান্ধীর প্রাণের আলীভাই রা প্রকাশ্য জনসভায় বলে ছিল _ "গান্ধীর চেয়ে অত্যন্ত অধপতিতঃ মুসলমান শ্রেষ্ঠ । " বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় কেন জঙ্গী সন্ত্রাসবাদী ধরা পড়লে মুসলমানরা সমর্থন ' সাহায্য করে জঙ্গীদের ! কেন কাশ্মীরে 370 ধারা তোলার কথা বললেই মুখ শুকিয়ে যায় । কেন অভিন্ন দেওয়ানী আইনের পক্ষে কোনও শিক্ষিত মুসলমান সোচ্চার হয়না । কাজেই , ভারতই পৃথিবীর একমাত্র দেশ , যেখানে বাইরের শত্রু যতটা না দেশের ক্ষতি করে তার অধিক ঘরের শত্রু করে । যে এই সত্য কথা বলবে _ সেই হবে আরএসএস ।

Saturday, 12 March 2016

প্রসাব করার পর হাত অবশ্যই ধোয়া উচিত

মোদিঃ- প্রসাব করার পর হাত অবশ্যই ধোয়া উচিত । . ইয়েচুরিঃ- আমি তো আজ অবধি ধুইনি । এটা RSS এর চাল, RSS নিজের বিচার ধারাই আমাদের প্রভাবিত করতে চাইছে। . রাহুল গান্ধীঃ- গরীব বিরোধী সরকার । যার কাছে সাবান নেই সে হাত কি করে ধোবে ? সংসদ চলতে দেব না । . লালুঃ- মোদি জবরদস্তী করছে, আমাদের ইচ্ছা আমরা হাত ধোবো না চাটবো । . মায়াবতীঃ- সাবান দিয়ে হাত ধুলে জীবানু মরে যাই । ঝাড়খণ্ডের আদিবাসীরা জীবাণুকে দেবতা ভাবে । এটা মনুবাদি সরকার । দলিতদের অপমান সহ্য করব না । . মমতাঃ- কে হাত ধোবে, কে ধোবেনা সেটা জনগনের ওপর ছেরে দেওয়া হোক । যারা হাত ধোয় না তাদের ৩০% সংরক্ষণ দেওয়া হবে । . কেজরিওয়ালঃ- আমরা তো নুনু দিয়ে প্রসাব করি । হাত ধোয়ার দরকার কি ? মোদি সাবান বিক্রি করার ষড়যন্ত্র করছে। . মিডিয়াঃ- প্রসাব করার পর হাত ধোয়া কেন জরুরি ? এটাই কি গণতন্ত্র ? 'প্রশ্ন হাত ধোয়ার নয়, হাতে প্রসাব কেন করব' --দেখুন ঘণ্টা খানেক সঙ্গে সুমন রাত ৮ টাই । . দোকানদারঃ- স্যার এতো বাওয়াল কিসের ? . মোদিঃ- বাদ দে । এটা রোজকার নাটক ।তুই একটা হ্যান্ডওয়াস দে । . (copied)

Wednesday, 9 March 2016

কামাল আতাতুর্ক

অধিকাংশ মুসলমান মনে করেন ইসলাম বিদ্বেষ ও ইসলাম বিরোধীতার অপর নাম কামাল আতাতুর্ক । আসলেই কি তাই! ইতিহাস বলে কামালই একমাত্র মুসলমান যে কিনা ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে ছিলেন । যার কারণে অধিকাংশ মুসলমান কামালকে অপছন্দ করেন । কামালকে অপছন্দ করার একমাত্র কারণ তুর্কী সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম 'ইসলাম' তুলে ফেলেছেন বলে । আসুন জেনে নিই কামালের ধর্মনিরপেক্ষ তুরস্ক কেমন ছিল:- 1/ তুর্কী নারীদের সামাজিক মর্যাদা প্রদান করেন; 2/ তুরস্কে মুসলমানদের বহু বিবাহ বন্ধ করেন এবং রেজিস্ট্রি বিয়ে চালু হয়; 3/ মেয়েদের বিয়ের বয়স সতের থেকে আঠার করা হয়; 4/ মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক পোশাক হিজাব ও বোরখা উঠিয়ে ইচ্ছামত পোশাক পরবার অনুমতি দেওয়া হয়; 5/ মেয়েদের জন্য তৈরি করা হয় স্কুল ও কলেজ এবং উচ্চ শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়; 6/ মেয়েদেরকে ভোট দেবার অধিকার দেওয়া হয়, যা কিনা মুসলিম বিশ্বে সর্বপ্রথম তুর্কী নারীরা ভোটের অধিকার পায়; 7/ ধর্মশিক্ষাকে নিষিদ্ধ করে বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা চালু করা হয়; 8/ শিশুদের জন্য ইসলামী শিক্ষা নিষিদ্ধ করে ইংরেজি শিক্ষায় শিক্ষিত করা হয়; 9/ আরবি অক্ষরের পরিবর্তে রোমান লিপির ব্যবহার শুরু হয়; 10/ সাপ্তাহিক ছুটি হিসেবে রবিবারকে নিষিদ্ধ করা হয়; 11/ সালামের পরিবর্তে হ্যান্ডশেক রেওয়াজ প্রবর্তিত হয়; 12/ আরবী অক্ষরে নাম রাখতে বাধা দেওয়া হয় এবং তুর্কী অক্ষরে নাম রাখতে বলা হয়; 13/ কামালের আমলেই সমগ্র তুরস্কে জুড়ে তৈরি হয় রেলপথ; 14/ বৈদেশিক মৈত্রী চুক্তির স্বার্থে আজারবাইজানকে রাশিয়ার হাতে তুলে দেওয়া হয়; 15/ তুরস্ক লীগ অব নেশনস-এর সদস্য হন । যাতে করে সামরিক দিক থেকে কোন বিপদ না আসে তার জন্য প্রতিদেশী প্রতিটি দেশের সঙ্গে অনাক্রমণ চুক্তি করা হয়; 16/ তুরস্কে থাকা খ্রিস্টানদের জন্য সরকারি সহযোগীতায় নতুন নতুন গির্জা স্হাপন করা হয়; 17/ 'বড় দিন' ও 'ইস্টার সানডে'-তে সরকারি ছুটির ব্যবস্হা করা হয়; যাই হোক, কামাল আতাতুর্ক পর পর চারবার রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন । পরবর্তীতে কামাল মারা গেলে যে লাউ সে কদু । আবার সেই তুরস্ককে ইসলামী চিন্তাধারায় নিয়ে এসে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করেছেন এবং প্রত্যেকটা গির্জা ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে । -এবার আসুন বাংলাদেশের দিকে একটু তাকায়:- এরশাদ সরকারের আমলে বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম 'ইসলাম' করা হয় । যার ফলশ্রুতিতে হাজার হাজার হিন্দু দেশ ত্যাগ করেন । সে বছর অধিকাংশ পূজা মন্ডপে দূর্গা প্রতিমার বদলে ঘট পূজা করা হয়েছিল । পরবর্তীতে ক্ষোধে ফেটে পড়ে আ' লীগ ও হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ । দেশব্যাপী চলে মানববন্ধন আর বিক্ষোভ মিছিল । তারপর রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে উঠিয়ে দিতে মামলা করা হয় । সংখ্যালঘুদের স্বার্থে গঠিত হয় 'বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ' নামক একটি সংগঠন । কিন্তু তাতেও কোন লাভ হয়নি । একানব্বই ও ছিয়ানব্বইতে খালেদা ও হাসিনা সরকার এসেও এ বিষয়ে আর হাত বাড়াননি । তাদের ধারণা দেশব্যাপী মুসলমানরা বিক্ষোভ করে এবং ভোট কমে যাবে । তুরস্কে কামালের আমলেও রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে উঠিয়ে দেওয়ার পর দেশ জুড়ে ঝড় বয়ে গেল । শুধু মৌলবাদী ধর্মীয় নেতারা নয়, বিরোধীপক্ষও প্রতিবাদে ফেটে পড়ল । সৈন্যদের মধ্যেও বিদ্রোহের আশঙ্কা দেখা গেল । তারপরেও কামাল আলাপ আলোচনার মাধ্যমে তুরস্ককে ধর্মনিরপেক্ষ করেই ছেড়েছেন । তিনি বললেন, যদি প্রয়োজন হয় পার্লামেন্ট ভেঙ্গে দিতে দ্বিধা করব না । এই হচ্ছে ধর্মনিরপেক্ষ মুস্তাফা কামাল আতাতুর্ক পাশা । অথচ দেখুন আমাদের শেখ হাসিনা কিন্তু কামালকে ফলো না করেই মুখে মুখে ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি আওড়ান । একটা আশার বাণী যে, আটাশ বছর পর রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম চ্যালেঞ্জ মামলার শুনানি সাতাশ মার্চ । বাংলাদেশে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম না থাকার সম্ভাবনা রয়েছে । দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয় । coppyed from নয়ন সাহা

মুসলিম মহিলাদের একাধিক স্বামী নয় কেন, প্রশ্ন হাইকোর্টে

#শেয়ার_চাই #শেয়ার_চাই যদি মুসলিম পুরুষদের চরবার বিয়ে করার অধিকার থাকতে পারে, তাহলে মুসলিম মহিলাদের কেন চারজন স্বামী থাকতে পারেন না? একটি মামলার শুনানিতে এমন প্রশ্ন তুলে আনলেন কেরল হাইকোর্টের বিচারপতি বি কমল পাশা। #শেয়ার_চাই http://kolkata24x7news.blogspot.in/2016/03/Why-cant-Muslim-women-have-four-husbands-too.html

Friday, 4 March 2016

ভারত এমন একমাত্র ধর্মেনিরপেক্ষ দেশ, যেখানে সরকারি বিদ্যালয়ে কোরান পড়ান হয় - কিন্তু বেদ , গীতা পড়াতে বললে সাম্প্রদায়িক।

> ভারত এমন একমাত্র ধর্মেনিরপেক্ষ দেশ, যেখানে সরকারি বিদ্যালয়ে কোরান পড়ান হয় - কিন্তু বেদ , গীতা পড়াতে বললে সাম্প্রদায়িক। => অমরনাথ যেতে গেলে ট্যাক্স দিতে হবে, হজ করতে সাবসিটি পাবে ধর্ম নিরপেক্ষতা। => কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে৪ টি শুধুমাত্র মুসলিমদের জন্য হোস্টেল -সরকারি খরচে ,শুধুমাত্র হিন্দুদের কোন হোস্টেল নেই। => ধর্ম নিরপেক্ষ মুসলিম মেয়েরা মাধ্যমিক পাস করলে বৃত্তি পাবে, হিন্দুরা পাবে না। => ধর্ম নিরপেক্ষ প্রাথমিক শিক্ষাতে মুসলিম ছেলে মেয়ে ৫০%নম্বর পেলে টাকা পাবে -হিন্দু ৯৫%নম্বর পেলেও পাবে না। => ধর্ম নিরপেক্ষ মুসলিমদের জন্য বিশেষ লোণ (সুদ মাফ), হিন্দুদের জন্য নাই। => ধর্ম নিরপেক্ষ মন্দিরের আয়ের উপরট্যাক্স দিতে হবে- মসজিদ বা চার্চ কে কোন ট্যাক্স দিতে হবে না। => কুকুর, ছাগল, বেড়াল ইত্যাদির জন্য চিন্তা করলে আপনি পশু প্রেমি, কিন্তু গো মাতার সংরক্ষনের কথা বললেই আপনি সাম্পদায়িক। => ভারত মাতা কি জয় বললে আপনি সাম্প্রদায়িক, কিন্তু রাজপথে দারিয়ে পাকিস্তান জিন্দাবাদ বললেই সেটা বাক স্বাধিনতা। => M.F. hossain মা সরস্বতীর নগ্ন ছবি আঁকতে পারে, মা দূর্গা কে কমিউনিস্টরা যৌনকর্মী বলতে পারে কারন হিন্দুরা ধর্মেনিরপেক্ষ, কিন্তু মুহম্মদ (সা:) কে নিয়ে একটিও বাজে কথা বললেও মালদার মতো হাজার হাজার দাঙ্গা হবে। বন্ধুগন, পশ্চিমবঙ্গ তথা সারা ভারতবর্ষে রাজনীতিবীদদের তোষন নীতির জন্য হিন্দুদের ধর্ম এখন সংকটে। আপনার শরিরে যদি হিন্দুত্বের বিন্দুমাত্র রক্ত থাকে তবে গর্জে উঠুন হিন্দু বিরোধী কোনো কার্যকলাপ দেখলেই। দেশের ১০০ কোটি হিন্দু জেগে উঠলে কারো ক্ষমতা নেই হিন্দুদের অপমান করার। আমি মুর্খ মানুষ, মনে যা আসে তাই লিখি। ভূল কিছু বলে থাকলে ক্ষমা করবেন, এবং দয়া করে কমেন্ট বক্সে ভুলটা সংশোধন করবেন। লেখা গুলি পছন্দ হলে দয়া করে লাইক এবং শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ। !! জয় শ্রী রাম !! !! ভারত মাতা কি জয় !!

আমি যে কারণে কমি বিরোধী, সে কারণেই ইসলাম বিরোধী।

বন্ধুবর সুজন মুখার্জী লিখছেনঃ... আমি যে কারণে কমি বিরোধী, সে কারণেই ইসলাম বিরোধী। কারণ- এরা শুধু নিজেদের বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করে, বাকীদের টুঁটি চেপে মারে। এরা শুধু নিজেদের বিশ্বাসে ক্ষান্তও নয়, ওপরের ওপর তা জোর করে চাপিয়ে দেয়। ইতিহাস স্বাক্ষী আছে, আছে বর্তমানও। দেখুন, এই সাম্প্রতিক যারা বাকস্বাধীনতা নিয়ে আন্দোলনের বন্যা বইয়ে দিল, তারাই কমলেশ এবং সুজনের বাকস্বাধীনতার পক্ষে নয়। পক্ষে শুধু, ওয়েইসি, কানাহাইয়া, খালিদদের, দেশকে বরবাদ করার মতো মত প্রচারেও। আমাকে অনেকেই বলছে মুসলিম বিদ্বেষী। ভুল বলছে, আমা ইসলাম বিদ্বেষী, ইসালামি রাজনীতির বিদ্বেষী। মুসলমানের ধর্ম পালনে আমার কোন সমস্যা নাই। আমি বলি না, আমার মতো ধর্ম পালন কর, হিন্দু আইন তোমাকে মেনে চলতে হবে; ওরা বলে। ইসলামেরও তো লক্ষ্য রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে, শরিয়া আইন কায়েম করা, সবাইকে মুসলিম করা। তাহলে আমি বিরোধী হব না কেন? আমি তো ঐ মতের বিশ্বাসী নয়। আর হিন্দু মৌলবাদ বলে কিছু আছে নাকি, যে লিখব? কবে ফ্রি স্পীচ-এ বাধা দিয়েছে, কবে হাজার হাজার, লাখ লাখ মানুষ জড়ো হয়ে তাণ্ডব চালিয়েছে, কারও ফাঁসি চেয়েছে, খুন করতে চেয়েছে? কোন ধর্মালম্বীদের বাধ্য করেছে, হিন্দু রীতি পালনে? কতজন অহিন্দুকে ভারত থেকে তাড়িয়েছে? বরঞ্চ আজও ঠাঁই দিয়ে চলেছে। যাকে হিন্দু মৌলবাদ বলা হচ্ছে, তা তো আসলে ইসলামি মৌলবাদ বা রাজনীতির প্রতিবাদী শক্তি, অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই। কে চায়, বর্বর শরিয়া আইন? কেও চায় না। কোন মেয়েই কি চায়? তারা তো পৃথিবীর অর্ধাংশ। পার্থক্য শুধু বোঝায়, কেও আগে বোঝে, কেও পরে। যোগেন মণ্ডল পরে বুঝেছিল। এখন বাংলাস্থানের সব মহিলা বোঝে, সমস্ত অমুসলিম বোঝে। কিন্তু কিছু করার নাই।

হিন্দুদের আরো বেশি করে আল্লা ও মহম্মদের তথ্যসহ যুক্তিপূর্ণ সমালোচনা করা উচিত।....

হিন্দুদের আরো বেশি করে আল্লা ও মহম্মদের তথ্যসহ যুক্তিপূর্ণ সমালোচনা করা উচিত।...... বাংলার গ্রামে গ্রামে ইসলামিক জলসায় হিন্দু ধর্ম ও দেবদেবীর নামে ইমাম - মৌলবীরা প্রচুর ব্যঙ্গ করে। রাজনীতি নিয়ন্ত্রণাধীন কাপুরুষ হিন্দু সমাজ সেই অপমান সহ্য করে। পুলিশ কোনো পদক্ষেপ নেয় না। অথচ.... ওদের দেবতা- মহাপুরুষের সমালোচনা করলেই ওরা হিংসাত্মক কার্যকলাপ শুরু করে দেবে। - ওদের এই অভ্যাস বন্ধ করার দায়িত্ব হিন্দুদেরই। ....শ্রী তপন কুমার ঘোষ; মাননীয় সভাপতি, হিন্দু সংহতি।

ইছলাম সম্পর্কে টু শব্দ করলে আপনার মাথার দাম ধার্য্য হয়ে যাবে... মুহাম্মদকে নিয়ে কিছু বললে আপনি গুলিবিদ্ধ হতে পারেন...

ইছলাম সম্পর্কে টু শব্দ করলে আপনার মাথার দাম ধার্য্য হয়ে যাবে... মুহাম্মদকে নিয়ে কিছু বললে আপনি গুলিবিদ্ধ হতে পারেন... ISIS , laskar , Taliban , jamat কে জঙ্গি সংগঠন বললে আপনি হয়ে যাবেন সাম্প্রদায়িক.... ইছলামি নোংরা ফতোয়ার বিরুদ্ধে মুখ খুললে , আপনার বিরুদ্ধেই মৃত্যু ফতোয়া জারি করা হবে.... কারন এটি একটি সর্বজনবিদিত শান্তির ধর্ম.....! অথচ , আপনি..... মাদূর্গাকে বেশ্যা বলুন.... ভগবান রামচন্দ্রকে গালাগাল দিন.... গরু খান..... গীতা- পৈতা পোড়ান..... পুজো বন্ধ করে দিন.... RSS / রামমন্দিরের বিরুদ্ধে কথা বলুন.... জাতীয় পতাকা পোড়ান.... পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলুন..... তাহলেই আপনি হবেন ১০০% খাটি একজন দেশপ্রেমী ও ধর্মনিরপেক্ষ ব্যাক্তি । সত্যিই তো RSS/BJP খুবই খারাপ - কারন আমরা..... তোষণ করিনা... রামমন্দির চাই... ৩৭০ ধারার প্রতিকার চাই.... গোহত্যার বিরোধী.... দূর্নীতি করিনা.... একমাত্র আমরাই বলি saab ka sath - saab ka vikas.... যেকোনো মুল্যে আমাদের কাছে India First.. প্রতিবাদ করে মারের পাল্টা মার আমরা দিতে জানি ( ex - গুজরাট )... তাই আমরা খারাপ । .... সৌজন্যঃ স্বপন পোদ্দার .....

Wednesday, 2 March 2016

অস্ত্র তুলে নিতে হবে...

সেদিন আর বেশী দেরী নেই যেদিন অস্তিত্ব রক্ষার জন্য মায়ানমারের বৌদ্ধ ভিক্ষুদের মত হাতে অস্ত্র তুলে নিতে হবে... ধর্ম কাউকে সন্ত্রাসবাদী বানায়, সন্ত্রাসবাদীদেরপ্রকোপ থেকে বাঁচতে আবার কেউ সন্ত্রাসবাদী হয়ে যায়..। হিন্দুদের দ্বিতীয় পথের দিকেই এগিয়ে যেতে হবে..

Tuesday, 1 March 2016

Union Budget 2016

‪#UnionBudget2016 ‬Highlights.... 1.Rs. 35984 crores allotted for ‪#agriculture‬sector. 2.Rs. 17000 crores for ‪#irrigation‬projects. 3.Two new Organic farming scheme for 5 lakh acres. 4.Rs. 19000 crores for ‪#GramSadakYojana ‬ 5.Rs. 9 Lakh Crores Agriculture Credit Target. 6.Rs. 38500 crores for ‪#MANREGA‬, highest ever. 7.Rs. 2.87 Lakh crores to be spent on Villages in total. 8.Rs. 9000 crores for ‪#SwachBharatMission‬. 9.Rs. 97000 Crores for Roads. 10.Total Outlay on Roads and railway Rs. 2.18 Lk Crores. 11.Rs. 2.21 Lakh Crores on ‪#Infra‬Projects. 12. ‪#NHAI‬to raise Rs. 15000 crores via ‪#NHAIBonds‬. 13.More benches for ‪#SEBI‬Appellate tribunal. 14.Registrationof Company in One Day for Start-ups. 15.Rs. 25000 crores for Banks rehabilitation. 16.100% FDI for food processing. 17.Non planned expenditure of Rs. 14.28 Lk Crores. 18.Planned expenditure increased by 15.3% . 19.Relief Section 87A Rs. 2000 to Rs. 5000 20.Relief Sec 80GG Rs. 24000 to Rs. 60000 21.Section 44AD limits Rs. 1 crores to Rs. 2 crores. Rs. 50 Lakh for professional 22.Accelerated depreciation limited to 40% 23.New manufacturing companies will pay tax @ 25%. 24.LTCG on unlisted securities limited to 2 years. 25.100% tax deduction for companies building houses upto 30 sq. mtrs. 26.Additional interest deduction for first house. 27.No service tax for building houses upto 60 sq mtrs. 28.10% dividend tax for recipient over Rs. 10 lakh per annum. 29.TCS on purchase of asset over Rs. 2 Lakh in case and luxury cars. 30.VDS Scheme @ 30% + surcharge, Ist June to 30th September 2016. 31.Dispute resolution for appeal pending before Commissioner(Appeals). 32.Penalty for concealment of Income from 100-300% to 50-200%. 33.Rationalisation of TDS provisions. 34.11 new benches for Income Tax Appellate tribunal. 35.No face to face scrutiny.