হায়দ্রাবাদে মন্দিরে গোমাংস রেখে দাঙ্গার ছক 11 শান্তির দূতের,বুদ্ধিGB' রা চুপ,কারন ওরা ধর্মে মুসলিম|
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Thursday, 30 June 2016
Thursday, 23 June 2016
কৃষ্ণ ভক্ত ও ইস্কনিদের কাছে জানতে চাইছি, শ্রীকৃষ্ণ গীতায় কোথায় বলেছেন মুসলমানদের রমজান মাসে 'ইফতার' দেওয়া পূন্যের কাজ?
কৃষ্ণ ভক্ত ও ইস্কনিদের কাছে জানতে চাইছি, শ্রীকৃষ্ণ গীতায় কোথায় বলেছেন মুসলমানদের রমজান মাসে 'ইফতার' দেওয়া পূন্যের কাজ?
আমি যতদূর গীতা পড়েছি সেখানে শ্রীকৃষ্ণ দুস্কৃতিদের সমূলে বিনাশ করতে বলেছেন, তাদের জন্য ইফতারের আয়োজন করে হিন্দুদের টাকা নষ্ট করতে বলেননি।। via
Biltu Mondal
Wednesday, 22 June 2016
মডারেট মুসলমানরা
ইসলামিক ষ্টেট জঙ্গিদের যৌনদাসত্বের শিকার হচ্ছে ইয়াজিদি যুবতীরা। এসব শুনে মডারেট মুসলমানরা বলবে - 'না না, এসব আমাদের ধর্মে নেই, ইসলাম এসব সমর্থন করে না'..।
তাই নাকি? ইসলাম সমর্থন করে না?.
কোরান খুলুন। দেখুন সুরা নিসা, আয়াত ২৪
" নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়-এটা তোমাদের জন্য আল্লাহর হুকুম। এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য-ব্যভিচারেরজন্য নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ হবে না যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয় আল্লাহ সুবিজ্ঞ, রহস্যবিদ।"
মুসলমান বিবাহিত স্ত্রী ব্যাতিত সকল নারীকে ধর্ষন করার জন্য হালাল বা বৈধ ঘোষনা করা হয়েছে।।
অতএব, ইসলামিক ষ্টেট জঙ্গিরাই প্রকৃত ইসলামের পথে আছে। আল্লার পথে জান মাল দিয়ে জেহাদ করছে এবং গনিমতের মাল (অমুসলমান নারী) ভোগ করছে।। via Biltu Mondal
Saturday, 18 June 2016
ঢাকায় বড় ধরনের নাশকতার আশঙ্কা, নীরবে সক্রিয় হিজবুত তাহরীর
ঢাকায় বড় ধরনের নাশকতার আশঙ্কা, নীরবে সক্রিয় হিজবুত তাহরীর
ॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐ
সরকারকে বেকায়দায় ফেলা ও খিলাফত রাষ্ট্র কায়েমের নামে আবারও সক্রিয় হচ্ছে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহরীর। ইতোমধ্যে তারা দেশের বিভিন্নস্থান থেকে এসে ঢাকায় জড়ো হচ্ছে। একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা এদের সম্পর্কে সার্বক্ষণিক খোঁজ-খবর রাখার চেষ্টা করছে। জামায়াত-শিবিরের সহযোগিতায় রাজধানীতে জড়ো হওয়া হিজবুত সদস্যরা বড় ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা করছে বলে জানা গেছে।
গত এক সপ্তাহের জঙ্গি দমন অভিযানে ২১ হিজবুত তাহরীর সদস্য ধরা পড়েছে। এরা অন্য জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে মিলে নাশকতার পরিকল্পনা করছিল বলে জানতে পেরেছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, গতকাল শুক্রবার সমাবেশ ডেকেছিল দলটি। তবে আইন-শৃক্সখলা বাহিনীর কড়া নজরদারিতে মাঠে নামতে পারেনি জঙ্গিরা। এই সমাবেশ উপলক্ষে কয়েক হাজার হিজবুত সদস্য দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ঢাকায় জড়ো করা হয়েছে। আর তাদের সার্বিক সহযোগিতা করছে শিবিরের নেতাকর্মীরা।
জানা যায়, গত বছর রমজান মাসে পোষ্টার ছাপিয়ে সমাবেশের ঘোষণা দেয় দলটি। পরে নির্দিষ্ট দিনে ইফতার শেষ হতে না হতেই পল্টনে পুলিশের উপর হামলা চালায়। এবার তারা আরও ভয়ঙ্কর কোনো ঘটনা ঘটাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বিভিন্ন সময় র্যাব-পুলিশের হাতে ধরা পড়া হিজবুত সদস্যরা দেশে নতুন করে নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার কথা স্বীকার করেছেন।
তারা জানিয়েছে, তাদের অর্থের উৎস বিদেশি এক গোয়েন্দা সংস্থা। আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক আছে হিযবুত তাহরীর। তাদের যোগাযোগের মাধ্যম হচ্ছে মওদুদীবাদী জামায়াত। হিযবুত তাহরীর সংগঠকরা ইসলামের দোহাই দিয়ে মগজ ধোলাই করে কর্মী সংগ্রহের দুর্গ হিসেবে বেছে নিয়েছে সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজসহ উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ছাত্রদের।
এছাড়া গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের টার্গেট করে দলে ভেড়ানোর কাজ চালিয়ে আসছে তারা। ওইসব শিক্ষার্থীর মগজ ধোলাইয়েল মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে নেতৃত্বে নেয়া হয়। শুধু তাই নয়, মাঠপর্যায়ে হামলা চালানোসহ জঙ্গি প্রশিক্ষণও দেয়া হয় নতুনদের।
সূত্রমতে, সচিবালয়, রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন, এয়ারপোর্ট, রেল ও বাস টার্মিনালসহ দেশের স্পর্শকাতর স্থান ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় বোমা হামলা চালিয়ে সরকারকে অস্থিতিশীল করার মিশন নিয়ে এরা সংগঠিত হচ্ছিল। কিন্তু এ সংবাদ আগেই পেয়ে নড়ে চড়ে বসে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন-শৃক্সখলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় ইতোমধ্যে ভেস্তে গেছে হিজবুত তাহরীর প্রাথমিক মিশন।
এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, পুলিশের বিশেষ অভিযানে হিজবুত তাহরীর ২১ সদস্য ধরা পড়েছে। তাদের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়ে সতর্ক হয়ে গেছে পুলিশ ও গোয়েন্দারা। অন্যদর গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, আগের দিন নেই। এখন র্যাব, পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা সংখ্যায় অনেক বেশি এবং আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর। ফলে জঙ্গি বা সন্ত্রাসীরা নাশকতার পরিকল্পনা করার পর সেটা বাস্তবায়নের আগেই ধরা পড়ে যায়। আমাদের সময়।
eibela.com/mobile/article/ঢাকায়-বড়-ধরনের-নাশকতার-আশঙ্কা%2C-নীরবে-সক্রিয়-হিজবুত-তাহরীর
ভারতের 'সুদর্শন টিভি' পুরো বিশ্বেরহিন্দুদের স্কাইপের মাধ্যমেবাংলাদেশী হিন্দুদের ওপর অমানুষিকনির্যাতনের খবর পৌঁছে দিচ্ছে
ভারতের 'সুদর্শন টিভি' পুরো বিশ্বের
হিন্দুদের স্কাইপের মাধ্যমে
বাংলাদেশী হিন্দুদের ওপর অমানুষিক
নির্যাতনের খবর পৌঁছে দিচ্ছে। বিশ্ব
মিডিয়ার তিন মোড়ল ( আমেরিকা,
ব্রিটেন ও রাশিয়া )-সকল
মানবাধিকার সংস্হা ও বিশ্বের
বিভিন্ন ভাষাভাষী হিন্দুদের নিয়ে
ধারাবাহিক পর্বের অনুষ্ঠান করছে ।
বাংলাদেশী হিন্দুদের কান্না আর
আর্তনাদ পৌঁছে গেছে
ইন্দোনেশিয়ার বালি রাজ্যে,
মালয়েশিয়া, পাকিস্তান, মরিশাস,
মধ্যপ্রাচ্যে, দক্ষিন এশিয়া, ইউরোপ
কিংবা আমেরিকাসহ সব দেশের
হিন্দুদের কানে ছড়িয়েছে । 'সুদর্শন
টিভি' র ধারাবাহিক প্রতিবেদনের
ইভেন্টের নাম 'বিন্দাস'-পরিচালনায়
সুরেষ চাবান । -বন্ধুরা আপনাদের একটি
কাজ করতে হবে, ( 00919643333444 ) এটা
জি নিউজের অফিশিয়াল হোয়াটস আপ
নম্বর । আপনারা সকলে মিলে
#PleaseSaveBangladesiHindus লাইনটি
লিখে ম্যাসেজ করুন, আর অন্যকেও
ম্যাসেজ করতে বলুন । ছড়িয়ে পড়ুক
বাংলাদেশী হিন্দুদের কান্না আর
আর্তনাদ । প্লিজ কেউ অলসতা করে
কাজটি ফেলে রাখবেন না, অস্তিত্ব
কিন্তু হুমকির মুখে ।
করাচী থেকে ঢাকা : চৈতন্য হলনা কারো
~~~করাচী থেকে ঢাকা : চৈতন্য হলনা কারো~~~
গতকাল ইসলামিক স্টেটের (আইএস) নামে চিঠি পাঠিয়ে ঢাকার রামকৃষ্ণ মিশন মঠকে বলা হয়েছে- " বাংলাদেশ একটি ইসলামী রাষ্ট্র। এখানে ধর্মপ্রচার করতে পারবি না। ধর্ম প্রচার করা হলে ২০ থেকে ৩০ তারিখের মধ্যে তোকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হবে।" ------------------------------------- -: করাচী মঠ ধ্বংসের ইতিবৃত্ত :- করাচী রামকৃষ্ণ মিশনের সভাপতি তখন রঙ্গনাথানন্দজী মহারাজ। পরবর্তীকালে তিনি রামকৃষ্ণমিশনের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার হওয়ার একদিন আগে থেকেই অর্থাৎ ১৩ই আগষ্ট ১৯৪৭ থেকেই করাচীতে হিন্দু ও শিখদের উপর অত্যাচার আরম্ভ হয়। করাচী রামকৃষ্ণ মিশনের মঠে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে হিন্দু নিধনের সময় করাচী মঠের গ্রন্থাগারের প্রায় ৬০,০০০ দুঃষ্প্রাপ্য বই পুড়িয়ে দেয় জেহাদীরা ।তার মধ্য বিভিন্ন ব্যক্তির সংগ্রহে থাকা সিন্ধুসভ্যতার অনেক নিদর্শন ছিল যা তারা রক্ষাকল্পে মিশনে জমা দিয়েছিলেন।এরপর করাচী মঠ বিক্রি করে যে টাকা পাওয়া তার সুদ থেকে ভরতুকী দিয়ে মিশন বইপত্রগুলি সস্তাদরে বিক্রি করে। রঙ্গনাথনন্দজী ছিলেন দক্ষিন ভারতের কেরালা প্রদেশের নামবুদ্রী ব্রাহ্মন পরিবারভুক্ত। করাচী শহর এবং পাকিস্তানে সব শহরগুলিতে ছিল খাটা পায়খানা যার মল পরিষ্কার করে হিন্দু মেথররা বাইরে ফেলে দিত। এরা ছিল মাদ্রাজী তথা দক্ষিন ভারতীয়।ঐসময় হিন্দুহত্যা আরম্ভ হলে ঐ মেথররা টাকা তুলে দুটো জাহাজ ভাড়া করে করাচী থেকে মাদ্রাজ যাবার জন্য প্রস্তুত হয়। পাক সরকার দেখলো স্বপরিবারে সব মেথর চলে গেলে মল ফেলবে কে? তখন বলপূর্বক জাহাজ দুটো পাক সরকার আটকে রাখে এবং তাদের মাদ্রাজ যাত্রা বন্ধ করে দেয় এবং রটিয়ে দেয়া হয় স্বামী রঙ্গনাথানন্দজীর পরামর্শে এই মেথররা পাকিস্তান ত্যাগ করছে ফল স্বরূপ মঠ ধ্বংস এবং অগ্নিসংযোগ,ঐসময় করাচী থেকে প্রচুর সিন্ধিরা বিমানযোগে ঢাকা এসে ঘোড়ার গাড়ী ভাড়া করে মিশনে উঠতো,তাছাড়া রাত্রে মঠে মহিলাদের থাকা নিষিদ্ধ বলে,অনেক সিন্ধি পরিবারকে ঢাকার মিশনের ভক্তদের বাড়ীতে থাকার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। ২/৩ দিন থাকার পর তারা ট্রেনযোগে ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে ভারতে ঢুকেছে।এদের মধ্য অধিকাংশ বিগত যৌবনা ও প্রৌঢ়।অর্থাৎ যুবতীরা অপহৃত হয়েছে এবং যুবকরা নিহত হয়েছে। এই সব ইতিহাস হিন্দুরা কোথাও লিপিবদ্ধ করেনি বরং ইতিহাস বিকৃত করেছে অথবা মিথ্যা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নামে ইতিহাস ধ্বংস করেছে। সত্য সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ।সত্য ইতিহাসও এদেশে লেখা চলবেনা। পরমহংসদেব তাঁর শিক্ষামূলক গল্পের মাধ্যমে প্রয়োজনে "ফোঁস" করার কথা বলেছিলেন। 'সেবা সেবা সেবা ... ' করে দৈবজ্ঞানে বিভোর সন্ন্যাসীরা একটু ফোঁস করুন!! রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের আদর্শকে পুরোটা গ্রহন করুন!! #PleaseSaveBangladeshiHindus ছবিঃ ঢাকা রামকৃষ্ণ মঠ, করাচী রামকৃষ্ণমঠ
গতকাল ইসলামিক স্টেটের (আইএস) নামে চিঠি পাঠিয়ে ঢাকার রামকৃষ্ণ মিশন মঠকে বলা হয়েছে- " বাংলাদেশ একটি ইসলামী রাষ্ট্র। এখানে ধর্মপ্রচার করতে পারবি না। ধর্ম প্রচার করা হলে ২০ থেকে ৩০ তারিখের মধ্যে তোকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হবে।" ------------------------------------- -: করাচী মঠ ধ্বংসের ইতিবৃত্ত :- করাচী রামকৃষ্ণ মিশনের সভাপতি তখন রঙ্গনাথানন্দজী মহারাজ। পরবর্তীকালে তিনি রামকৃষ্ণমিশনের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার হওয়ার একদিন আগে থেকেই অর্থাৎ ১৩ই আগষ্ট ১৯৪৭ থেকেই করাচীতে হিন্দু ও শিখদের উপর অত্যাচার আরম্ভ হয়। করাচী রামকৃষ্ণ মিশনের মঠে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে হিন্দু নিধনের সময় করাচী মঠের গ্রন্থাগারের প্রায় ৬০,০০০ দুঃষ্প্রাপ্য বই পুড়িয়ে দেয় জেহাদীরা ।তার মধ্য বিভিন্ন ব্যক্তির সংগ্রহে থাকা সিন্ধুসভ্যতার অনেক নিদর্শন ছিল যা তারা রক্ষাকল্পে মিশনে জমা দিয়েছিলেন।এরপর করাচী মঠ বিক্রি করে যে টাকা পাওয়া তার সুদ থেকে ভরতুকী দিয়ে মিশন বইপত্রগুলি সস্তাদরে বিক্রি করে। রঙ্গনাথনন্দজী ছিলেন দক্ষিন ভারতের কেরালা প্রদেশের নামবুদ্রী ব্রাহ্মন পরিবারভুক্ত। করাচী শহর এবং পাকিস্তানে সব শহরগুলিতে ছিল খাটা পায়খানা যার মল পরিষ্কার করে হিন্দু মেথররা বাইরে ফেলে দিত। এরা ছিল মাদ্রাজী তথা দক্ষিন ভারতীয়।ঐসময় হিন্দুহত্যা আরম্ভ হলে ঐ মেথররা টাকা তুলে দুটো জাহাজ ভাড়া করে করাচী থেকে মাদ্রাজ যাবার জন্য প্রস্তুত হয়। পাক সরকার দেখলো স্বপরিবারে সব মেথর চলে গেলে মল ফেলবে কে? তখন বলপূর্বক জাহাজ দুটো পাক সরকার আটকে রাখে এবং তাদের মাদ্রাজ যাত্রা বন্ধ করে দেয় এবং রটিয়ে দেয়া হয় স্বামী রঙ্গনাথানন্দজীর পরামর্শে এই মেথররা পাকিস্তান ত্যাগ করছে ফল স্বরূপ মঠ ধ্বংস এবং অগ্নিসংযোগ,ঐসময় করাচী থেকে প্রচুর সিন্ধিরা বিমানযোগে ঢাকা এসে ঘোড়ার গাড়ী ভাড়া করে মিশনে উঠতো,তাছাড়া রাত্রে মঠে মহিলাদের থাকা নিষিদ্ধ বলে,অনেক সিন্ধি পরিবারকে ঢাকার মিশনের ভক্তদের বাড়ীতে থাকার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। ২/৩ দিন থাকার পর তারা ট্রেনযোগে ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে ভারতে ঢুকেছে।এদের মধ্য অধিকাংশ বিগত যৌবনা ও প্রৌঢ়।অর্থাৎ যুবতীরা অপহৃত হয়েছে এবং যুবকরা নিহত হয়েছে। এই সব ইতিহাস হিন্দুরা কোথাও লিপিবদ্ধ করেনি বরং ইতিহাস বিকৃত করেছে অথবা মিথ্যা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নামে ইতিহাস ধ্বংস করেছে। সত্য সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ।সত্য ইতিহাসও এদেশে লেখা চলবেনা। পরমহংসদেব তাঁর শিক্ষামূলক গল্পের মাধ্যমে প্রয়োজনে "ফোঁস" করার কথা বলেছিলেন। 'সেবা সেবা সেবা ... ' করে দৈবজ্ঞানে বিভোর সন্ন্যাসীরা একটু ফোঁস করুন!! রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের আদর্শকে পুরোটা গ্রহন করুন!! #PleaseSaveBangladeshiHindus ছবিঃ ঢাকা রামকৃষ্ণ মঠ, করাচী রামকৃষ্ণমঠ
Friday, 17 June 2016
মালদহে পুরোহিতকে কুপিয়ে খুন, মন্দিরের অদূরে উদ্ধার দেহ
মালদহের ইংরেজবাজার খুন হলেন বছর ৫৫-র এক পুরোহিত৷ স্থানীয় মন্দিরের পুরোহিত খুনের ঘটনায় ইংরেজবাজার পুরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের বিবেকানন্দ পল্লী এলাকায় তীব্র উত্তেজনা তৈরি হয়েছে৷ পুলিশ জানিয়েছে, নিহত পুরোহিতের নাম প্রসন্ন দাস(৫৫), বাড়ি শহরের সুকান্তপল্লী এলাকায়।
বিবেকান্দপল্লীতে প্রাচীন নাটমন্দিরে দীর্ঘদিন ধরে পুজোর দায়িত্বে ছিলেন অর্চনা সেবার সদস্য এই ব্যক্তি৷ আজ সকালে তাঁর ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত মৃতদেহ মন্দিরের পাশের কলাবাগানে পরে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় ইংরেজবাজার থানায় পুলিশ৷ ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে জন্য পাঠায়।
পুরোহিত খুনের ঘটনায় কারা যুক্ত তা নিয়ে ধন্দে পুলিশ। মৃত পুরোহিতের পরিবারের সদস্যদের দাবি, প্রসন্ন দাস স্বভাবে লজুকপ্রকৃতির৷ কারও সঙ্গে কোনও রকম শত্রুতাও ছিল না তাঁর। এদিনের এই ঘটনায় ইংরেজবাজার থানার পুলিশ খুনের মামলা দায়ের করেছে৷ পুলিশ তদন্ত শুরু করলেও এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
ফের মুসলিম-বিরোধী কথা বলে বিতর্কে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ফের মুসলিম-বিরোধী কথা বলে
বিতর্কে ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ বার
আরও এক ধাপ এগিয়ে তিনি বলেন,
“পৃথিবীতে শান্তি ফিরিয়ে আনতে
মুসলিম সম্প্রদায়কে মঙ্গল গ্রহে
পাঠিয়ে দেওয়া উচিত।” এ
ব্যাপারে তিনি একটি
শর্তসাপেক্ষে প্রস্তাবও দিয়েছেন
বিজ্ঞানী ইলন মাস্ককে। মাস্ককে
তিনি প্রস্তাব দেন, যদি তিনি তাঁর
রকেটে করে মুসলিমদের মঙ্গলে
পাঠিয়ে দিতে পারেন, তা হলে
তাঁকে ট্রান্সপোর্টেশন
সেক্রেটারির পদ দেবেন। ট্রাম্পের
মতে, এতে যেমন মুসলিমদের উপকার
হবে, তেমনই বিশ্বে শান্তির আবহ
ফিরে আসবে। তিনি আরও জানান,
আমেরিকাকে ধর্ষক মুক্ত করতে এর
থেকে ভাল এবং কার্যকরী উপায়
হতে পারে না। তবে এখানেই থেমে
থাকেননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট
পদপ্রার্থী। মুসলিমদের কটাক্ষ করে
তিনি বলেন, “বিশ্বাস করুন
মুসলিমদের আমি ভালবাসি। আর সে
কারণেই আমেরিকায় তাদের
অনুপস্থিতি আমার হৃদয়কে আনন্দে
ভরিয়ে তুলবে।” ট্রাম্পের এই মুসলিম
বিরোধী মন্তব্যে ফের সরগরম
মার্কিন রাজনীতি।
ট্রাম্পের ঘোরতর এই মুলিম-
বিরোধী মন্তব্যের তীব্র
বিরোধিতা করে এসেছেন মার্কিন
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। দু’দিন
আগেই মার্কিন অভিবাসন নীতিকে
তীব্র আক্রমণ করে ট্রাম্প
বলেছিলেন, “ভুল অভিবাসন নীতির
ফলেই দলে দলে সম্ভাব্য জঙ্গি এসে
ঢুকছে আমেরিকায়।” ট্রাম্পের একের
পর এক মুসলিম-বিরোধী মন্তব্যে এ
বার মুখ খুলেছেন আমেরিকার
প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশও।
তিনি বলেন, “আধুনিক মার্কিন
ইতিহাসে ট্রাম্প একজন মুসলিম-
বিরোধী আইকন।”
প্রেসিডেন্ট হওয়ার দৌড়ে নেমে
শুরু থেকেই মুসলিমদের আক্রমণ শুরু
করেছিলেন ট্রাম্প। যেমন, গত বছর
ডিসেম্বরে সান বার্নাদিনোয়
জঙ্গি হামলার পরে ট্রাম্প
বলেছিলেন, “পুরো আমেরিকায়
মুসলিমদের ঢোকা বন্ধ করে দেওয়া
উচিত।” তিনি আরও বলেছিলেন,
“যাঁদের কাছে মানুষের জীবনের
কোনও মূল্য নেই, যাঁরা শুধুমাত্র
জেহাদে বিশ্বাস করে, আমেরিকা
এমন লোকেদের আক্রমণের লক্ষ্য
হতে পারে না।” সেই শুরু। তার পরে
একের পর এক মুসলিম-বিরোধী
মন্তব্যে মার্কিন রাজনীতিতে
বিতর্কের ঝড় তুলে দিয়েছেন
রিপাবলিকানদের এই প্রথম সারির
নেতা।
www.anandabazar .com/ international/ muslims- should-s end-to-mars-don ald-trump-made- controversial-c omment- dgtl-1.4 13208#
বিজেপি
১৯৮৪ :
লোকসভা নির্বাচন :
বিজেপির সিট : ২
সবাই বলেছিল বিজেপি শেষ , এই ধরনের এজেণ্ডা নিয়ে এরা বেশী দূর এগোতে পারবেনা ।
১৯৯২ :
বাবরী মসজিদ ধ্বংস :
বিরোধীদের বক্তব্য ছিল...
এটি একটি সাম্প্রদায়িক দল , এদেরকে ভারতবর্ষের মানুষ কখনওই মেনে নেবে না ।
২০০২ :
গোধরা পরবর্তী গুজরাট দাঙ্গা :
বিরোধীদের বক্তব্য ছিল...
মোদী সাম্প্রদায়িক , গুজরাট হাত ছাড়া হবে বিজেপির ।
২০১০ :
কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরাপ্পাকে নিয়ে আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ ।
২০১৪ :
মোদী ফেকু ।
২০১৫ :
দাদরীকাণ্ডে বিজেপিকে দোষারোপ ।
২০১৫ :
অরুল জেটলীকে দিল্লী ক্রিকেট স্টেডিয়াম মামলায় জড়ানো ।
২০১৬ :
JNU নিয়ে বিজেপিকে সাম্প্রদায়িক বলা ।
@@@@@@@@@@@@@
১৯৮৯ :
লোকসভা নির্বাচন :
বিজেপির সিট : ৮০
১৯৯৯ :
লোকসভা নির্বাচন :
বিজেপির সিট : ১৮০+ সহ NDA ক্ষমতায় ।
২০০৩ , ২০০৮ , ২০১৩ গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন :
আরও বেশি সংখ্যক সিট পেয়ে টানা ১৫ বছর গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী মোদী ।
এপ্রসঙ্গে উল্লেখ্য ...
তারই আমলে গুজরাট সবদিক থেকে দেশের সর্বশ্রেষ্ঠ রাজ্যে পরিণত হয়েছে ।
২০০৭ :
এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায় বাবরী মসজিদ নিয়ে...
সংশ্লিষ্ট এলাকার ৮০% জমি রামমন্দির নির্মানের জন্য দান ।
এখন মামলা সুপ্রিমকোর্টে..
এ বছরের শেষেই উল্লেখযোগ্য রায় মিলবে বলে আশা ১০০ কোটি হিন্দুসমাজের ।
( মুসলমানদের আন্তরিক সহযোগীতায় )....
২০১২ :
সুপ্রিমকোর্ট থেকে মোদীকে গুজরাট দাঙ্গায় ক্লীনচিট দান , কংগ্রেসি আমলে ।
২০১৩ :
কর্ণাটক হাইকোর্ট দ্বারা ইয়েদুরাপ্পা কলঙ্কমুক্ত ।
২০১৪ :
লোকসভা নির্বাচন :
বিজেপির সিট : ২৮২
মোট ৩৩৯ টি সিট নিয়ে NDA ক্ষমতায় ।
২০১৫ :
দিল্লী হাইকোর্ট দ্বারা জেটলীকে ক্লীনচিট ।
২০১৬ :
দাদরী ও JNU দুজায়গাতেই প্রমাণ ফরেন্সিক রিপোর্ট দ্বারা যে...
গরুর মাংস ছিল এবং শ্লোগান গুলো আসল ছিল ।
২০১৬ :
আর্থিকগ্রোথ বা GDPতে চীনকে ছাপিয়ে ভারত পৃথিবীতে শীর্ষে ।
ইতিহাস সাক্ষী আছে..
বিরোধীরা যতবার আমাদের কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করেছে...
আমরা ততবারই সমহিমায় ফিরে এসেছি ।
ভারত মাতা কি জয়✊✊
Thursday, 16 June 2016
জম্মুর রূপনগর এলাকায় "আপ শম্ভু মন্দির" নামে একটি প্রাচীন ধর্মস্থানে ঢুকে মুসলিমরা ভাঙচুর করার ঘটনায় এখনও অশান্ত জম্মু।
জম্মুর রূপনগর এলাকায় "আপ শম্ভু মন্দির" নামে একটি প্রাচীন ধর্মস্থানে ঢুকে মুসলিমরা ভাঙচুর করার ঘটনায় এখনও অশান্ত জম্মু। বিক্ষোভে ফেটে পড়া হিন্দু সংগঠনগুলি বেশ কয়েকটি যানবাহন পুড়িয়ে দিয়েছে, পাথর ছোঁড়া হয়েছে পুলিশের ওপর। জবাবে পুলিশ লাঠিচার্জ করেছে, কাঁদানে গ্যাস দিয়ে বিক্ষোভকারীদের হঠানোর চেষ্টা করেছে। বুধবার থেকেই বন্ধ রয়েছে ১০টি জেলায় মোবাইল পরিষেবা।
গত সোমবার মুসলিমদের লাথি দিয়ে মূর্তি এবং শিবের মাথায় পা তুলে দেবার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর শুরু হয়েছে বিক্ষোভ। অভিযুক্ত "মহম্মদ ইয়াসির"কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার ভাই তনভির আহমেদকেও আটক করা হয়েছে। এই ঘটনায় সাসপেন্ড করা হয়েছে স্থানীয় পুলিশের হেড কনস্টেবল রহমতউল্লাকে। ধর্মীয় স্থান অপবিত্রকরণের ঘটনায় প্রধান পুরোহিত ও অন্যান্যরা অভিযোগ জানাতে গেলে তিনি তো অভিযোগ নেনইনি, তাঁদের সঙ্গে দুর্বব্যহার করেন। বিষয়টি জানাজানি হতেই বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা জম্মু সহ পুরো দেশ। হিন্দুরা রাস্তায় নেমে আন্দোলন শুরু করেছেন দেশ জুড়ে।
Friday, 10 June 2016
আসলে মুসলমান কে?
আসলে মুসলমান কে?
এই কথা গুলি বারবার শুনি। জামাত মুসলমান নয়।
আওয়ামী লীগাররা মুসলমান নয়। আল্লামা শফী
হুজুর মুসলমান নয়। বাংলাভাই মুসলমান নয়। রাজাকার
মুসলমান নয়। সৌদিরা মুসলমান নয়। শিয়ারা মুসলমান নয়।
তুরুষ্ক মুসলমান নয়। সিরিয়ার আসাদ মুসলমান নয়।
বকো হারাম মুসলমান নয়। আত্মঘাতীরা মুসলমান
নয়। যারা পৌত্তলিকদের সাথে বন্ধুত্ব করে তারা
মুসলমান নয়। তালিবান মুসলমান নয়। আই এস মুসলমান
নয়। যারা বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর নির্যাতন
চালাচ্ছে তারা মুসলমান নয়। যারা ঘুষ খায় তারা মুসলমান
নয়। যারা নামাজ পড়েনা তারা মুসলমান নয়। যারা
জ্বেহাদে যায়না তারা মুসলমান নয় আবার একই সাথে
যারা জ্বেহাদি তারা মুসলমান নয়। যারা ইমান রাখার জন্য
নিজ সন্তানকে বলি দিতে পারে না সে মুসলমান
নয়। যে কোরাণ অনুসরণ করেনা সে মুসলমান
নয়। যারা ইহুদীদের বিরোধীতা করেনা তারা
মুসলমান নয়। হিন্দুর মুর্তি পুজাকে যারা সমর্থন করে
তারা মুসলমান নয়। যারা দরগায় যায় তারা মুসমান নয়। যারা
গান গায় তারা মুসলমান নয়। যারা গানশুনে তারা মুসলমান
নয়। যারা সিনেমা দেখে তারা মুসলমান নয়। যারা
আব্রু মানেনা তারা মসলমান নয়। যারা বিধর্মীকে
শত্রু ভাবেনা তারা মুসলামান নয়। খাজা মইনুদ্দীন
মুসলমান নয়। হুথিরা মুসলমান নয়। শরীয়া না মানলে
মুসলমান নয়। মুক্তিযোদ্ধারা মুসলমান নয়। কেবল
নয়..নয়। কেউ এরা মুসলমান নয়। কেন নয়?
তবে বাবর মুসলমান। আঅরংজেব মুসলমান। আর বিন
কাশেম মুসলমান। সকল জ্বেহাদী মুসলমান না
হলেও কাস্মীরের জ্বেহাদীরা মুসলমান।
হিজবুল্লাহ ইসলামি ব্রাদার হুড মুসলমান । এসব ব্যাপারে
দ্বিমত হয়না। কেন দ্বিমত হয়না?
গান শুনলে মনুষ্যত্ব থাকেনা নাকি ইসলাম থাকেনা?
দরগায় গেলে কি মনুষ্যত্ব থাকেনা নাকি ইসলাম
থাকেনা? ছবি আকলে মনুষ্যত্ব থাকেনা নাকি ইসলাম
থাকেনা? মুর্তি পূজা করলে মনুষ্যত্ব থাকেনা নাকি
ইসলাম থাকেনা? কাফেরকে বন্ধু করলে কি
মনুষ্যত্ব থাকেনা নাকি ইসলাম থাকেনা? গান গাইলে
কি মনুষ্যত্ব থাকেনা নাকি ইসলাম থাকেনা?
আসলে মুসলমান হতে গেলে কি যোগ্যতা
থাকতে হয়? মুসলমান মানে কি ঠিক সাধারণ রক্ত
মাংশের মানুষ বুঝায়না? কি পাল্টে যায় মানুষের?
Wednesday, 8 June 2016
বাঙালিদের নিয়ে সমস্যা?
""""বাঙালিদের নিয়ে উড়িয়াদের সমস্যা কোথায়, গোর্খাদের সমস্যা কোথায়, অসমিয়াদের সমস্যা কোথায়? এরা বাঙালিবিদ্বেষে এত ভুগছেন কেন? এই প্রশ্নগুলো করলেই দেখবেন একটা স্টক উত্তর পাচ্ছেন বাম-লিবেরাল বিশ্বমানব বাঙালির কাছ থেকে (যেটা আজকাল হনুপূজক বিশ্বহিন্দুরাও হনুকরণ করে উগড়ে দিচ্ছেন), সেটা হল, এটা বাঙালিরই পাপের ফল। বাঙালি বড্ড নাক উঁচু ছিল, এলিটিস্ট ছিল, এদেরকে দুচ্ছাই করেছে, এসবের ফল। একই যুক্তি দেখিয়ে বাংলাদেশের হিন্দুদের এথনিক ক্লিনজিংকেও সমর্থন করা হয়ে থাকে। বাঙালি উচ্চবর্ণের পাপের ফল আর কি, আমরা তো সর্বদাই মুসলমানভাইদের দুচ্ছাই করে এসেছি, তাই এখন ঘর জ্বালিয়েই দিতে পারে, নোয়াখালির গণধর্ষণও হতেই পারে। অমর্ত্য সেন তো বলেই দিলেন, হিন্দুরা যে পূর্ববঙ্গ ছেড়ে চলে এসেছে, সেটার খুব ভালো ফল হয়েছে, বাংলাদেশে অটোমেটিক ভূমিসংস্কার হয়ে গেছে। আমি তাই নিয়ে একবার লিখেছিলাম, অমর্ত্যর শান্তিনিকেতনের বাড়িটা দখল করে সেখানে ভূমিসংস্কার করা উচিত বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত হিন্দু উদবাস্তুদের, ওরা কেন যে রেললাইনের ধারে থাকতে যান।
কথা হল, হ্যাঁ, বাঙালির নাক উঁচু, কিন্তু সে তো অকারণে কোনওদিন অপরকে অপমান করায় বিশ্বাসী নয়। হ্যাঁ, সঙ্গত কারণেই বাঙালি একটি সুমহান জাতি, ঐতিহ্যময় জাতি, কিন্তু উঁচু নাক লোকেদের কি সাম্যবাদ আনার জন্যে এবার নাক কেটে খ্যাঁদা করে ফেলতে হবে? সেরকম বিধান দেবেন বাম-লিবেরালরা? বাঙালির যদি কোনও দোষ থাকে, সেটা হল অত্যধিক ভদ্রতা, অত্যধিক নাক উঁচুর দোষ এই জাতির যে নেই, সেটা আমাদের ইতিহাস গঙ্গারিডিদের সময় থেকে স্টাডি করলেই জানা যায়। সারা পৃথিবীকে নিয়ে বাঙালি সেই আদিকাল থেকে কারবার করেছে, মূর্খের মত প্রতিবেশীকে বেমক্কা অপ্রয়োজনীয় অপমান বাঙালি করবেই বা কেন?
বাঙালি কি খারাপ কাজ করেছে উড়েদের সঙ্গে? কেন, তাদের উড়ে বলেছে! এটাই নাকি মস্তবড় খারাপ কাজ, আমাদের বিশ্বমানবেরা প্রায়ই বলেন। বিশ্বমানবদের ধর্মজ্ঞান নিঁখুত, তবে ইতিহাসজ্ঞান আর বাংলাজ্ঞান অষ্টরম্ভা। আরে, আমরা তো বাঁশবেড়িয়াকেওবাঁশবেড়ে বলি, সেটায় কি জায়গাটাকে অপমান করা হয়? উড়িয়া থেকে উড়ে তো বাংলা ভাষার স্বাভাবিক চলন, এতে মান অপমানের কি হল? হেদুয়াকে হেদো বললে কি ওই জায়গাটাকে অপমান করা হয়? আমি হরপ্রসাদের লেখায় উড়ে শব্দটা পাচ্ছি, এবং খুব স্বাভাবিকভাবেই শব্দটা আসছে, অপমানের জন্য নয়। আমি জাতে বৈদ্য, সেটাকে অনেকেই বলেন বদ্দি। তাতে কি আমার অপমান হয়? এগুলো এত হাস্যকর যে এর উত্তর করাও বিড়ম্বনা।
এবার অন্যদিকটা দেখুন তো। আসামের বঙাল খেদা দেখুন। এক লাখ বাঙালি বাস্তুচ্যুত হয়েছিল আসামে শুধু ১৯৬০ সালে, নিহতদের সম্পূর্ণ তালিকা তো আজও কেউ তৈরি করেনি। কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে উড়িষ্যায় বসতি করা বাঙালি উদবাস্তুদের উড়িষ্যা সরকারের পক্ষ থেকে কিভাবে ধ্বংস করা হয়েছে, তারও পূর্ণাঙ্গ বিবরণ আজ পর্যন্ত কেউ লেখেনি, কিন্তু মরিচঝাঁপি ছিন্ন দেশ ছিন্ন ইতিহাসে একটা সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধ পাবেন সে ব্যাপারে, লেখক নিজে উড়িষ্যায় সিভিল সার্ভেন্ট ছিলেন। গোর্খারা দার্জিলিংকে বাঙালিশূন্য করেছে, শিলিগুড়িতে এসে থাবা বসিয়েছে। বাংলাদেশের দীর্ঘ হিন্দু-ক্লিনজিংনিয়ে বাম-লিবেরালরা যতই শিবনেত্র হয়ে বসে থাকুন (বা হিন্দুত্ববাদীরাযতই গোর্খা-উড়ে-অসমীয়া আগ্রাসন নিয়ে "কই, কিছু হয়নি তো" ভাব করে বসে থাকুন), বাঙালি এগুলো জানছে এবং বাঙালি নিধনের এই ইতিহাসকে আপনারা "সব বাঙালি বাবুদের দোষ" বলে বেশিদিন চালাতে পারবেন না।
উড়ে পাণ্ডারা যে চৈতন্যকে হত্যা করেছিল, সেটাও কি বাঙালির দোষ ছিল? জয়দেবকে নিয়ে যে পুকুরচুরির রাহাজানিটা হল, সেটার দায় কি স্বর্গদ্বারে গিয়ে ধাঁইকিরিকিরি শুনতে চাওয়া নিরীহ বাঙালি টুরিস্টকে দেওয়া হবে? চিল্কার যে উদবাস্তু বাঙালি মেয়েটি পুরীতে আসে ঝি-এর কাজ করতে আর অনবরত হোটেল হলিডে হোমের উড়ে মস্তানদের হাতে ধর্ষিত হয়, তার দায় কি সেই বেচারা বাঙালি স্কুলমাস্টারের ঘাড়ে চাপবে, যিনি উড়িয়া স্বতন্ত্র ভাষা নয়, বাংলারই উপভাষা বলে একটা বই লিখেছিলেন ইংরেজ আমলে (চট্টগ্রাম আর সিলেটের ভাষা বাংলার উপভাষা হলে উড়িয়া-অসমীয়ানয় কেন, সে প্রশ্নে যাচ্ছি না)? রসগোল্লা যেভাবে দিনে ডাকাতি করে উড়েদের সরকার দখল করছে, তার দায় কি এবার বেঙ্গল রেনেসাঁসের ঘাড়ে চাপবে? বাঙালিরা উড়েদের সাহিত্যকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কি অসামান্য অবদান রেখেছে একসময়! সেটাও বোধকরি বাঙালিরই দোষ? সেই দোষের প্রাচিত্তির করতে এবার আসুন, চর্যাপদকেও দিয়ে দেওয়া হোক ওদের।
যারা বাঙালির দোষ ছাড়া আর কিছু দেখতে পান না, এবং গোর্খাদের, অসমীয়াদের, উড়িয়াদের, বাংলাদেশের ও পশ্চিমবঙ্গের ইসলামিস্টদের ভালো ছাড়া আর কিছু দেখতে পান না, তাদের উদ্দেশ্যে নজরুলের কাছ থেকে ধার করে বলি, দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা, শুধিতে হইবে ঋণ।
শাক দিয়ে অনেকদিন হল মাছ ঢাকছেন এনারা।
এবার বাঙালি যুদ্ধঘোষণা করবে, এবং সবার আগে, বাঙালির মধ্যে বিশ্বমানবতার নামে ঘাপটি মেরে বসে থাকা এই সমস্ত আগ্রাসনের দালালদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করবে। ভদ্রতা যথেষ্ট হয়েছে, অতিরিক্ত হয়েছে! ভদ্রতার বাড়াবাড়ি করেছি বলেই আজ আমাদের এই অবস্থা!
এই লেখাটা লিখেছেন "তমাল দাশগুপ্ত"
গোটা বিশ্ব জানে ২৬/১১ হামলার পিছনে লস্কর-ই-তৈবা ও পাকিস্তানের হাত আছে।
গোটা বিশ্ব জানে ২৬/১১ হামলার পিছনে লস্কর-ই-তৈবা ও পাকিস্তানের হাত আছে। কিন্তু কবীর সুমন, সানাউল্লা খানের মত কিছু সেক্যুলার ভেকধারী মুসলমান মৌলবাদীরা এর পিছনে RSS ও হিন্দুত্ববাদী সংগঠনকে দায়ী করে। হয়তো এরা জনগনকে পাগল ভাবে নয়তো এরা নিজেরা পাগল।
নাহ! ভুল হলো, এরা পাগল নয়। এরা সুচতুর(কু-বুদ্ধিজীবি) মুসলমান মৌলবাদী। মুসলমানদের জঙ্গি কার্য্যকলাপের পিছনে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের নাম জড়িয়ে দিয়ে মানুশকে বিভ্রান্ত করে মুসলমান জঙ্গি বা ইসলামের সৈনিকদের রক্ষা করা।।
যে হেমন্ত কারাকারে জঙ্গিদের ( ইসলামের সৈনিক) গুলিতে নিহত হল, তার পিছনেও এরা হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের হাত দেখে এবং পরোক্ষভাবে দাবী করে ২৬/১১ মুম্বাই হামলা RSS কর্তৃক ঘটানো হয়েছিল।।
Biltu Mondal
"কংগ্রেস মুক্ত ভারত হয়েছে,এবার মুসলিম মুক্ত ভারত গড়তে হবে".....
"কংগ্রেস মুক্ত ভারত হয়েছে,এবার মুসলিম মুক্ত ভারত গড়তে হবে".....
সাধ্বী প্রাচী
সাধ্বী প্রাচীর এই বক্তব্য বিতর্কিত মনে হলেও আসলে কথাটা সত্যি কথা । ১৯৪৭ সালে ভারত যখন ভাগ হয় তখন এই দেশের ৯৫শতাংশ মুসলিম পাকিস্তান গঠনের পক্ষে ছিল । ধর্মের ভিত্তিতে যখন রাষ্ট্রভাগ হয়েছিল তখন কি করে মুসলিমরা ভারতে থেকে গেল? কারন নেহেরু-গান্ধীর ষড়যন্ত্রে আজও মুসলিমরা ভারতে থেকে সবচেয়ে বেশী সুযোগ সুবিধা ভোগ করে । পাকিস্তানের হিন্দুদের কি এতো সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়? ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান কয়েকবছরের জন্য লাগু ছিল সারাজীবনের জন্য নয়, তাহলে ধর্মনিরপেক্ষতারদোহাই দিয়ে আজও মুসলিমরা বহাল তবিয়তে ভারতে বাস করছেন অথচ পাকিস্তানের হিন্দুদের খুন,ধর্ষন,ধর্মান্তকরন করে শেষ করে দেওয়া হল এর জবাব কি কারও কাছে আছে?� সব্যসাচী ভট্টাচার্য্য
Tuesday, 7 June 2016
পরিসংখ্যান
এক মুমিন সুন্দর করে একটা পরিসংখ্যান দিল দুনিয়ার বিভিন্ন নাস্তিক, স্বৈরশাসক ইত্যাদির হাতে কত মানুষ নিহত হয়েছে। এটা তুলে ধরে মুমিন প্রমান করতে চাইল, সেই তুলনায় মুসলমানরা ইসলামের নামে প্রায় কাউকেই হত্যা করে নি, আর তাই ইসলাম হলো একমাত্র সহিহ শান্তির ধর্ম , আর মুসলমানরা হলো দুনিয়ার সব চাইতে শান্তিপ্রিয় মানুষ। তো প্রথমেই মুমিনের দেয়া পরিসংখ্যানটা দেখা যাক :
মাওসেতুং (নাস্তিক)- ৭ কোটি ৮০ লাখ
হিটলার (খ্রিষ্টান)- ১ কোটি ৭০ লাখ
জোসেফ স্তালিন (নাস্তিক)- ২ কোটি ৩০ লাখ
লিওপন্ড-২ (খ্রিষ্টান)- ১ কোটি ৫০ লাখ
হাইভেকি তোশো (বৌদ্ধ)- ৫০ লাখ
পল পট (নাস্তিক)- ৩০ লাখ
কিম ইন-সাং (নাস্তিক)- ১৬ লাখ
মেনপিশটু হেইলি মারিয়াম (নাস্তিক)- ১৫ লাখ
জর্জ ডব্লিও বুশ (খ্রিষ্টান)- ১০ লাখ -
মোট: ১৪ কোটির কিছু বেশী
সূত্র: http://istishon.com/?q=node/20902#sthash.VmYlH3QA.dpuf
মুমিনের যুক্তি : মাও সেতুং , হিটলার ,স্টালিনরা যদি তাদের রাজনীতির নামে কোটি কোটি মানুষ হত্যা করতে পারে , তাহলে মুসলমানরা যদি কিছু মানুষ হত্যা করে থাকে , তাহলে দোষের কি আছে ? অর্থাৎ সেই মুমিন কিন্তু নিজের অতি চালাকিতে তার প্রিয় নবী মুহাম্মদকে হিটলারের মত একজন পৈশাচিক ও বর্বর মানুষের সাথে তুলনা করে ফেলেছে , এবং সে প্রমান করেছে , মুহাম্মদ , হিটলারের মতই একজন বর্বর খুনি ছিল- কিন্তু সে বুঝতে পারে নি।
আচ্ছা , বলুন তো উক্ত মাওসেতুং বা হিটলার বা স্টালিন কোন ধর্মের নামে মানুষ হত্যা করেছিল ? তারা যেটা করেছিল সেটা হলো সম্পূর্ন তাদের নিজস্ব রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্যে। এবার বলুন তো দুনিয়ার কোন বিবেকবান লোক তাদের এই গনহত্যাকে সমর্থন করে ? কোন লোক তাদের এই গনহত্যাকে সঠিক কাজ বলে গণ্য করে ? কেউই তাদের গনহ্ত্যাকে সমর্থন করে না , দুনিয়ার সকল বিবেকবান লোক তাদের এই গনহত্যাকে ঘৃণা করে , আর কঠিন সমালোচনা করে। তাদের এসব কর্মকান্ডকে ধিক্কার জানিয়ে, সারা দুনিয়ায় লক্ষ লক্ষ বই লেখা হয়েছে , লেখা হয়েছে নিবন্ধ , খবর আর হয়েছে কঠিন সমালোচনা। আর এর জন্যে কিন্তু কোন লোকই সমালোচনাকারীদেরকে চাপাতি দিয়ে কল্লা কাটতে যায় নি। দুনিয়ার কোন বিবেকবান লোকই মাওসেতুং বা হিটলার বা স্টালিনকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট আদর্শ মানুষ তো দুরের কথা , একজন স্বাভাবিক বিবেক সম্পন্ন মানুষ বলেও স্বীকার করতে রাজি না। বরং সবাই বলে, তারা ছিল সবাই বর্বর , অসভ্য ও খুনি। আর এর জন্যেও কেউ কোন সমালোচনাকারীর কল্লা কাটতে যায় না।
পার্থক্য শুধু ইসলামের নামে হত্যাযজ্ঞ। খোদ মুহাম্মদ নিজেই হত্যা করেছেন হাজার হাজার অমুসলিম বিশেষ করে ইহুদিদেরকে। যেমন -
বনু কুরাইজা হত্যা কান্ড--- ৭০০-৯০০ ইহুদিকে অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় শিরোচ্ছেদ করা হয় ( ইবনে ইসহাক)।
খায়বারে ইহুদি নিধন যজ্ঞ। এখানেই ইহুদি সর্দার কিনানকে নির্মমভাবে হত্যা করে মুহাম্মদ সেই হত্যার দিনেই কিনানের স্ত্রীকে নিয়ে রাত কাটান , পরদিন তাকে বিয়ে করেন।
এছাড়া মুহাম্মদের নির্দেশে বহু মানুষকে হত্যা করা হয় বিচ্ছিন্ন ভাবে ।
এবার মুহাম্মদের উম্মত তথা মুসলমানদের হাতে নিহতের একটা পরিসংখ্যান দেয়া যাক -
১। ইসলাম চালুর পর , মুসলমানরা যখন আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ দখল করে , তখন তাদের প্রধান কাজই ছিল কাল মানুষদেরকে ধরে ধরে দাস দাসী হিসাবে বিক্রয় করা। এভাবে গত ১৪০০ বছরে তারা মোট ২ কোটি ৫০ লক্ষ মানুষকে দাসদাসী হিসাবে চালন করেছে । মুসলমানদের হাতে নিহত হয়েছে প্রায় ১২ কোটি কাল আফ্রিকান।
২। এশিয়া মাইনর অঞ্চলে মোট ৫ কোটি ৯০ লক্ষ খৃষ্টান হত্যা করেছে মুসলমানরা।
৩। বল্কান অঞ্চল, হাঙ্গেরি, ইউক্রেন , রাশিয়তে মোট ৮ কোটি খৃষ্টানকে হত্যা করেছে মুসলমানরা।
৪। ভারতে গত ১৪০০ বছরে মুসলমানরা প্রায় ৪০ কোটি হিন্দু হত্যা করেছে।
৫। আনুমানিক ১ কোটি বৌদ্ধ হত্যা করেছে মুসলমানরা এই সময়ে।
সুতরাং মুসলমান কর্তৃক মোট নিহতের সংখ্যা - প্রায় ৬২ কোটি
সবচাইতে সফল ছিল ইহুদি নিধনে , মুহাম্মদ ও তার দলবল আরব দেশ থেকে সকল ইহুদিকে তাদের ভিটা মাটি থেকে চিরতরে উচ্ছেদ করেছে।
সূত্র : https://themuslimissue.wordpress.com/2013/06/19/muslims-have-killed-over...
সুতরাং দেখা যাচ্ছে , যেখানে মাও সেতুং , হিটলার , ষ্টালিন ইত্যাদিরা তাদের বর্বর রাজনীতির নামে ১৪ কোটির মত মানুষ হত্যা করেছে , সেখানে মুসলমানরা ইসলামের নামে গত ১৪০০ বছরে হত্যা করেছে হিটলার বা স্টালিন ইত্যাদির চাইতে সাড়ে চারগুন বেশী মানুষ। আর এই অবিশ্বাস্য হত্যাকান্ড ঘটান হয়েছে শুধুই মাত্র ইসলাম নামক একটা ধর্মের জন্যে।
তাহলে- মাও সেতুং , হিটলার ইত্যাদির সাথে ইসলামের তফাৎ কোথায় ? তফাৎ হলো , আমরা ধুমছে মাও সেতুং বা হিটলার ইত্যাদির সমালোচনা করতে পারি , আর তারা নিজেরাও কেউ নিজেদেরকে সর্বকালের আদর্শ মানুষ বলে দাবী করে নি। তাই তাদেরকে সমালোচনা করলে কেউ আমাদের কল্লা কাটতে আসে না।পক্ষান্তরে কেউ যদি ইসলামের এই বর্বর হত্যাকান্ডের বা মুহাম্মদের এই নিষ্ঠুরতা ও বর্বরতার সমালোচনা তো দুরের কথা , শুধুমাত্র এই তথ্যগুলো কেউ উচ্চারন করে , তাহলে সারা দুনিয়ার মুমিন বান্দারা চাপাতি নিয়ে, আত্মঘাতী বোমা নিয়ে আক্রমন করতে চলে আসে।
কিন্তু ইসলাম নামক বর্বরতা আর কতদিন চলবে ? পরকালে বেহেস্তে কাল্পনিক ৭২ কুমারী নারীর লোভে আর কতদিন মুসলমানরা ইসলামের শিকার হবে ? পরিশেষে , মুসলমানদের এই বর্বরতার বিপরীতে দুনিয়ার সকল অমুসলিম এক হয়ে মুসলমানদের ওপর আক্রমন চালালে সেদিন মুসলমানদের কি অবস্থা হবে ? আর সেই অবস্থার জন্যে কে দায়ী হবে ?
"মাদ্রাসা"..... এই চার দেওয়ালের ভেতরে থেকেই তৈরী হয় সন্ত্রাসবাদ।
সব্যসাচী ভট্টাচার্য্য
"মাদ্রাসা".....
এই চার দেওয়ালের ভেতরে থেকেই তৈরী হয় সন্ত্রাসবাদ।
মাদ্রাসার উদ্দেশ্য কি?
মাদ্রাসাতে শেখানো হয় না ইংরেজী,বিজ্ঞান,ভূগোল তাহলে সেখানে কি শেখানো হয়?
মাদ্রাসাতে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া নিষিদ্ধ । ভারতের ইতিহাসে এমন কেউ আছেন যিনি মাদ্রাসাতে পড়ে নোবেল কিংবা কোনো সন্মান বা পুরস্কার পেয়েছেন?
মাদ্রাসাতে পড়ে কেউ বিজ্ঞানী হয়েছেন এমন লোক কি কেউ আছেন আমাদের দেশে?
যখন মাদ্রাসার কৃতী ছাত্ররা সমাজের কোনো কাজে লাগেনা তখন মাদ্রাসা রেখে কি লাভ?
মাদ্রাসা সমাজে হিংসা,বিদ্বেষ ছড়াতেই তৈরী করা হয়েছে । সরকারের সাহায্যে মাদ্রাসা আজকে সন্ত্রাসবাদের আঁতুড়ঘর তৈরী হয়েছে । ভারতবর্ষের তথাকথিত সেকুলার শুয়রোর বংশোদ্ভুতরা মাদ্রাসার বিরোধীতা করতে পারে না ভোট ব্যাঙ্কের লোভে কিন্তু অনায়াসে সঙ্ঘ চালিত বিদ্যালয়গুলির বিরোধীতা করতে ছাড়েন না উনারা । মাদ্রাসাকে অবিলম্বে নিষিদ্ধ করা উচিত, ইসলামী শিক্ষার নামে যেভাবে শিশুদের জিহাদী প্রশিক্ষন দিয়ে তৈরী করা হচ্ছে তার তীব্র বিরোধীতা করা উচিত । �
যৌন বিকারগ্রস্ত জাতি মুসলিম
যৌন বিকারগ্রস্ত জাতি মুসলিমরা কথায় কথায় পাশ্চাত্ত্যের দেশসমূহে অধিক ধর্ষণের একটি তালিকা দেখিয়ে বলবে ওই লিস্টে মুসলিমদেশগুলোর স্থানই নেই তারমানে মুসলিম দেশে ধর্ষণ কম। আসলে কোন দেশগুলোতে ধর্ষণ বেশি হয় সেটি বুঝতে হলে যতোটুক কমন সেন্স থাকতে হবে সেই পরিমাণ কমন সেন্স থাকাটাই সাধারণ মুসলিমদের ক্ষেত্রে বিরল ঘটনা।
মুসলিম দেশে বা সমাজে ধর্ষিত হলে উলটো ধর্ষিতার "ইজ্জত চলে গেছে" বলে ধরা হয় আর মূলত এই কারণে ধর্ষিতারা নিজে ধর্ষণের ঘটনা আড়াল করতে চেষ্টা করে । এছাড়া বেশিরভাগ মুসলিম দেশে আইনের অনুশাসন না থাকায় ধর্ষক ক্ষমতাবান হলে আদৌ বিচার পাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকেনা। উদাহরণস্বরূপ তনুর ঘটনায় সারা দেশের বিবেকবান মানুষেরা এগিয়ে এলেও সেনাবাহিনীর ধর্ষকগুলোর কিছুই হয়নি।
আমাদের গ্রামেগঞ্জে একটা জিনিস খুব প্রচলিত, সামর্থ্যবানের ছেলেপেলেরা গরীবের মেয়েদের ধর্ষণ করবে আর তারপর ক্ষমতাবানেরা ধর্ষিতার বাবা-মা-কে কিছু টাকা পয়সা দিয়ে চুপ করিয়ে দিবে। খুব কম ক্ষেত্রেই ধর্ষণের ঘটনা পুলিশ পর্যন্ত গড়ায় কিংবা পুলিশ পর্যন্ত গেলেও বিচার পাওয়া যায়।
মুসলিম সমাজে ধর্ষণের ঘটনাগুলোতে একটা চক্র চলতে থাকে। প্রথমে ধর্ষিতার পরিবার ধর্ষিত বা ধর্ষিতা নিজে ঘটনা লজ্জায় প্রকাশ করেনা, তারপর ধর্ষিতা পরিবারবে কাছে জানালেও পরিবার সেটি সামাজিক সম্মান আর লোক-লজ্জার ভয়ে প্রকাশ করেনা। তারপর যেসব ক্ষেত্রে ধর্ষণের ফলে ধর্ষিতা অসুস্থ হয়ে পরে এবং হাসপাতালে নিতে হয় সেইসব ক্ষেত্রেই ধর্ষিতার পরিবার ঘটনা প্রকাশ করতে বাধ্য হয়। তারপর ধর্ষক আর ধর্ষিতার পরিবার এবং পঞ্চায়েত পর্যায়ে চেষ্টা করা হয় ঘটনাটি মিটমাট করে ফেলতে। সেটি সম্ভব না হলে বা ধর্ষিতার অবস্থা বেশি খারাপ হয়ে গেল তখন গিয়ে পুলিশ কেস আর মামলা-মোকদ্দমায়যায়।
ঘটনাটি যখন পুলিশ কেস হয় শুধুমাত্র তখন এটি পরিসংখ্যানের হিসেবের খাতায় আসে। এইভাবে করে হাজারটা রেপের ঘটনার মধ্যে একটা হিসেবের খাতায় উঠে কিনা সন্দেহ ।
আবার যেসব মুসলিম রাষ্ট্র শরীয়া আইনে পরিচালিত সেখানেতো ধর্ষিত হলে উলটো ধর্ষিতাকেই শাস্তি পেতে হবে। ধর্ষণ প্রমাণে ধর্ষিতা যদি চারজন পুরুষ অথবা আটজন মহিলা সাক্ষী যোগার করতে না পারে তবে ধর্ষিতাকেই ব্যভিচারিণী হিসেবে হয় বেত্রাঘাত সহ্য করতে হবে আর বিবাহিত হলে বুক/কোমর পর্যন্ত মাটিতে পুতে প্রস্তর ছুড়ে হত্যা করতে হবে।
সৌদি আরবে তাই ধর্ষিত হলে চুপ থাকা আর কোন পথই খোলা থাকেনা। সৌদিতে নারী-পুরুষদের বিয়ের আগে যৌনতা প্রকাশের কোন সহজ সুযোগ না থাকায় পরিবারের ভিতরে ভাইয়ের দ্বারা বোন আর বাপের দ্বারা মেয়ে পর্যন্ত অহরহ ধর্ষিত হয় কিন্তু তাতে ধর্ষিতার মৃত্যু না হলে ঘটনাগুলো প্রকাশ পায়না।
কিছুদিন আগে সৌদির এক বিখ্যাত আলেম ইসলাম প্রচারক ফায়হান আল ঘামদি তার নিজের ৫ বছরের ছোট্ট মেয়ে শিশুকে ধর্ষণ করে মেরে ফেলে। এই ঘটনায় সৌদি শরীয়া আদালতের রায়ে ফায়হান আল ঘামদিকে নিজেকে (স্ত্রীকে) নিজেই কিছু টাকা দিয়ে সে মুক্তি পেতে দেয়। এছাড়া সৌদি বা এরকম শরীয়া আইনে চলিত দেশে গণ ধর্ষিতাকে পর্যন্ত উল্টো ব্যভিচারিণী হিসেবে সাজা পেতে হয়। এইকারণে সৌদিতে বাপ-ভাই মিলে নিজের পরিবারের ভিতরেই মন ইচ্ছেমত ধর্ষণ করলেও সেগুলো প্রকাশ পায়না।
গরিব দেশগুলো থেকে নারী শ্রমিক নিয়ে গিয়ে আরব্য শেখেরা বাপ-বেটা মিলে সেক্স করছে। প্রতিরাতে নারী গৃহিকর্মীদের কে কার বিছানায় নিতে পারে সেই নিয়ে পরিবারের পুরুষ সদস্যদের মধ্যে রীতিমতো কাড়াকাড়ি চলে। এইগুলো মোটেই বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় কারণ মধ্যপ্রাচ্য যাওয়া সকল গৃহকর্মীরই একই অভিজ্ঞতা তবে সবাই মানইজ্জতের ভয়ে মুখ খুলে বলতে চাননা।
এরাবিয়ানরা ভিসা দিয়ে স্পন্সরকৃত করে নিয়ে যাওয়ায় এসব নারী শ্রমিকদের কোরানে-হাদিসে অনুমোদিত কিনে নেওয়া যৌনদাসী মনে করে তাদের সাথে বাপ-বেটা মিলে সেক্স করা ওদের অধিকার বলেই মনে করে। সৌদি থেকে ফিরে আসা নারী শ্রমিকদের সাফ কথা
" আমরা হই দাসী আর সৌদিরা ভাবে যৌনদাসী"
কিংবা
"কাজ করে খেতে গিয়েছিলাম বেশ্যাবৃত্তি করতে যাইনি"।
সৌদি ফেরত নারী শ্রমিকদের কান্নাভেজা বর্ণনা দেখলে মন চায় সৌদিদের পেলে ওদের ইমানদণ্ডটাই সোজা কেটে হাতে ধরিয়ে দিই।
মাত্র কিছুদিন আগে দেখলাম মানিকগঞ্জ থেকে সৌদিআরবের বনি ইয়াসায় কাজ করতে যাওয়া এক নারী শ্রমিক এইসব নোংরা নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে চারতলা থেকে লাফ দিয়ে আত্বহত্যা করতে গিয়ে শেষপর্যন্ত আধমরা পঙ্গু হয়েছেন। তবুও যখন মিসকিন বাঙ্গালী মুসলিমদের তাদের সৌদি আব্বাদের শরীয়া আইনের প্রশংসা করতে শুনি তখন মন চায় ওই নির্বোধদের জ্বিহবা টেনে ছিঁড়ে ফেলি।
নিচে কিছু নিউজ লিংক দিলাম।
★ http:// m.youtube.com/ watch?v=J3h-NHxk Jj0
★ http:// www.aaj24.com/ আমরা-হই-দাসী-সৌদ ি-ভাবে-যৌন/ BDNews
★ http:// www.bbc.com/ bengali/news/ 2016/02/ 160204_why_bangl adeshi_women_do nt_want_to_go_t o_saudi_arabia
★ http:// www.thetelegraph 24.com/ সৌদি-গৃহকর্তার-ধ র্ষণের-শ/
অথচ পশ্চিমা উন্নত দেশগুলোতে দেখি ঠিক বিপরীত দৃশ্য। ওইখানে হাজব্যান্ড যদি নিজের উয়াইফের সাথেই জোরপূর্বক সেক্স করে তাহলেই উয়াইফ তার নামে পুলিশ কেস টুকে দেয়। পশ্চিমা বিশ্বে ধর্ষিত হলে ধর্ষিতার সামাজিক মান বা ইজ্জত নিয়ে কোন প্রশ্ন উঠেনা এই কারণে ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেই তারা পুলিশ রিপোর্ট করে। এছাড়া সামাজিক নিরপেক্ষতা এবং আইনের অনুশাসন থাকায় ধর্ষিতারা পুলিশের কাছে যেতে সাহস পায়। এইসকল কারণে ওইসব দেশে একশোতে একশোটি ধর্ষণের ঘটনাই প্রকাশিত হয়ে পুলিশের খাতায় লিপিবদ্ধ হয় আর সেই হিসেবে ওরা ধর্ষণের দেশের তালিকায় উপরে উঠে আসে।
শিকারি দেখলে উঠপাখি নিজের মাথা বালির নিচে ঢুকিয়ে চোখ বন্ধ করে ভাবে শিকারীও তাকে দেখছেনা। নির্বোধ যৌনবিকারগ্রস্ত মুসলমানেরাও ভাবে ধর্ষণের ঘটনা প্রকাশ পাচ্ছেনা মানেই বুঝি ধর্ষণের ঘটনা ঘটছেনা।
#exMuslimbecause
coped Ahmed Abdullah
আপনি যদি ২০১৬ সালের এই কয়টা মাত্র মাস লক্ষ্য করেন তাহলেই দেখতে পারবেন হিন্দুদের উপর নির্যাতনের ভয়াবহতা গত এক দশককেও পিছনে ফেলেছে।
আপনি যদি ২০১৬ সালের এই কয়টা মাত্র মাস লক্ষ্য করেন তাহলেই দেখতে পারবেন হিন্দুদের উপর নির্যাতনের ভয়াবহতা গত এক দশককেও পিছনে ফেলেছে। অথচ এতকিছুর পরেও দেখবেন কিছু কিছু হিন্দু দাদা/দিদিরা রোজা আসার সাথে সাথেই তার শুভেচ্ছা জানাতে ব্যাস্ত হয়ে পরেছে।
.
প্রতিদিন দেখবেন সন্ধ্যাবেলা কেউ কেউ ইফতার পর্যন্ত করছে, যেখানে সন্ধ্যা বেলা হিন্দুদের খাওয়াই নিষেধ।
কি নির্লজ্জ এই প্রজাতিটা! এরা নিজেদের বিধিনিষেধ ভেঙে ইফতার করতে পারে, মুসলিম ভাইদের সাথে একাত্মতা প্রকাশের জন্য রোজার শুভেচ্ছা জানাতে পারে,
.
অথচ পারে না তার জাতভাইয়ের উপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে। একটা ব্যাক্তিগত অনুরোধ এই ধরনের হিজড়ে গুলোকে লাথি মেরে ফ্রেন্ড লিস্ট থেকে বের করবেন। এগুলো মানুষই নয়, হিন্দু হওয়াটা তো পরের কথা।
বিপ্লবের জনক সিপিএম এখন চার প্রকার শ্রেনী দ্বারা গঠিত।
বিপ্লবের জনক সিপিএম এখন চার প্রকার শ্রেনী দ্বারা গঠিত।
১. সর্বহারা শ্রেনী: এই শ্রেনী তে আছে মুসলিম, আদিবাসি, বাংলাদেশী রিফিউজি, কল কারখানার শ্রমিক ও আর্থিক সামাজিক ভাবে অবহেলিত সম্প্রদায়। এদের অভাব, হাহাকার, যন্ত্রনা সিপিএম এর মুল পুঁজি। এদের ভাঙিয়েই সিপিএম এর দিন চলে। তবে সিপিএম এর জালিয়াতি ধরে ফেলার পর এই শ্রেনী এখন Onno পার্তি এর দিকে ঝুঁকেছে।
২. বোদা গাম্বাট শ্রেনী: এদের মস্তিস্কের গঠন অনুন্নত। এরা হুব্বা টাইপের হয়। সারাক্ষন বিপ্লব বিপ্লব বলে চেঁচায়। যুক্তি, তর্কে না পারলে খিস্তি খেউর করে। বাঁকা পথে চাকরি পাওয়ার আশায় এরা রোদ বৃষ্টিতে সিপিএম এর মিছিল মিটিং এ হাঁটে। গাজোয়াড়ি, হুব্বাবাজি করে police Ba নিজের দলের হাতে ক্যালানি খায়। এরা মনে করে মার্কস, লেলিন মারা যাওয়ার সময় বিপ্লবের দায়িত্ব এদের হাতে সঁপে দিয়ে গেছে।
৩. জেন-এক্স চ্যাংড়া শ্রেনী: এরা "চে গ্যুভরার" টিসার্ট পরে ডিস্কো যায়। i-phone, samsung galaxy দিয়ে ফেসবুক করে আর নামের মাঝে 'চে', 'চু', 'কমরেড' ইত্যাদি শব্দ যোগ করে। নিজেদের মানুষ দরদি তাজা বিপ্লবি প্রমান করে এরা মেয়ে বন্ধু মহলে পরিচিতি পেতে চায়। সুন্দরি মেয়ে দেখে রাস্তায় যে কোনও প্রতিবাদ মিছিলে নেমে পরে। তারপর ইউনিভার্সিটির বা রবিন্দ্রসদনের ঝোপে ঝারে বিপ্লব করে ঘরে ফেরত আসে।
৪. ক্ষীরখাওয়া সুবিধাবাদি শ্রেনী: ধুর্ত সরকারি কর্মচারি, শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা, পার্টি নেতা, সিপিএম করে চাকরি পাওয়া ইত্যাদিরা এই শ্রেনীর মধ্যে পরে। এরাই সিপিএম এ সবথেকে প্রভাবশালী ও ক্ষীর খাওয়া শ্রেনী। এরা নিজেদের বাংলার 'বাবু' সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি বলে মনে করে। মুখে কমিউনিসম এর বুলি কপচানো এই ভন্ড গুলোর মুল উদ্দেশ্য গরিবের নাম করে লুট ও নিজের আখের গোছানো। এদের অনৈতিক দাবি দাওয়ার শেষ নেই। কাজের নামে অষ্টরম্ভা, শুধু খাই আর খাই। লুটের সুযোগ না পেলে জনগনকে ভুল বুঝিয়ে সরকারের পিছনে লেলিয়ে দেওয়া এদের বহুদিনের অভ্যাস।
আসলে কমিউনিজমের ভেকধারী সিপিএম পার্টি টা হল কিছু জালিয়াতের গরিবের নামে লুটতরাজ চালানোর প্রতিষ্টানিক সংগঠন। এই ভন্ড কমিউনিজমে গরিবের তো কোনও উপকার হয়ই না বরং তারা আরও অতলে তলিয়ে যায়। —
ভাবছি গলায় দড়ি দেবো ।
ভাবছি গলায় দড়ি দেবো । আপনারা নিশ্চয়ই ভাবছেন কোনো খারাপ কাজ করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে গেছি । না হে বন্ধু তা নয়, ভাবছি এতদিন যা শিখেছি বা ছাত্রদের শেখাচ্ছি সবই ভুল ! এতদিন জানতাম পুরুষের যৌবনের হরমোন টেসটস্টেরন থাকে শুক্রাশয়ে । এর দ্বারাই বাচ্চা পয়দা হয় । কিন্তু “ হাদিস” বলছে, না । ওটা নাকি পায়ের গোড়ালিতে থাকে । সেই জন্য পুরুষদের টাকলুর (গোড়ালির উপরে যে গাঁট) উপরে প্যান্ট পরা উচিত । এটা নাকি আমেরিকা বলেছ, তাও আবার হাদিসের উপর গবেষণা করে । বিলক্লিংনটন নাকি বাংলাদেশে এসেছিলেন গোড়ালি থেকে এক হাত উঁচুতে প্যান্ট পরে । অর্থাৎ টাকলু ঢেকে রাখা যাবে না ।এতে এই হরমোন নষ্ট হয়ে যায় । সত্যিই মোল্লার বাচ্চারা হাদিস পড়ে কত না জ্ঞান অর্জন করছে । আমিও আজ থেকে বিঞ্জান বাদ দিয়ে হা হা হা........ হাদিস পড়ব ।
আল্লার ওয়াদা এবং এক (ঢাকাইয়া) অমুসলিমের ইসলাম গ্রহনের শর্ত :
Uttam Kumar Das
আল্লার ওয়াদা এবং এক (ঢাকাইয়া) অমুসলিমের ইসলাম গ্রহনের শর্ত :
কোরানে আল্লা ওয়াদা করে বলেছে যে, ইসলাম গ্রহন করলে বেহেশতে যা চাওয়া হবে তাই পাওয়া যাবে (কোরান ৭৬/১৪-১৯)। তাহলে আমি যদি বেহেশতে যাইয়া আয়েশাকে চাই, আল্লা কি তা আমারে দিবো ? মুহম্মদ আবার ক্ষেপবো না তো ?
কারণ, মুহম্মদ নামের এই ছোটলোকটার প্রতি আমার কোনো বিশ্বাস নাই। সে নিজে প্রায় পার্ট টাইম+ফুল টাইম, প্রায় ২ ডজন (১) বিয়া কইরা অন্যদের বলে ৪টার বেশি বিয়া করতে পারবা না । আর এখন বাস্তব যা অবস্থা তাতে ১টার বেশি বিয়া করাই যাইতেছে না। আবার মুহম্মদ কইছে, দাসীদের সাথে সেক্স করতে পারবা (কোরান- 4/24)। কিন্তু বাস্তব অবস্থা হচ্ছে, ঐদিকে নজর দিলে বাসাত থিকা বউ রাস্তায় বাইর কইরা দিবো। এমন কি বউ পোলা মিল্যা খুনও কইরা ফেলবার পারে।
তাই আল্লার কাছে আমার আরজ, আয়েশারে যদি আমাকে দ্যান, তাইলে ইসলামে ঈমান আনবার চিন্তা-ভাবনা করবার পারি।
কারণ, এই মহিলাডার জন্য আমার দরদ আছে। সে ৯ বছর বয়সে (বুখারি, ৫/৮/২৩৬) ৩০ জন পুরুষের সেক্সপাওয়ারআলা (বুখারি, ১/৫/২৬৮) মুহম্মদের দ্বারা ধর্ষিতা হইছে। এরপর যখন তার যৌবন দেখা দিতে শুরু করেছে তখন মুহম্মদ ১১ টারে ঠিকমতো সময় দেওয়ায় আয়েশা ভাগে কম পাইছে (বুখারি, ১/৫/২৬৮) । আর যখন তার পূর্ণ যৌবন মানে ১৮ বছর বয়স (বুখারি, ৫/৫৮/২৩৬), তখন মুহম্মদ পটল তুলছে। তার আগে এই ছোটলোকটা আয়াত নামাইয়া আয়েশা সহ তার অন্য সতীনদের বিয়া ব্যান কইরা গেছে (কোরান-33/53)।
এজন্যি আয়েশার লাগি আমার পরাণ কান্দে। দুনিয়ায় হে তো কোনো সুখ পায় নাই। বেহেশতে গিয়া যদি তারে এট্টু সুখ দিতে পারি। আমি কথা দিতাছি আয়েশারে পাইলে আমি আর অন্য কোনো হুর নিমুনা। পুরা সময় আমি আয়েশারেই দিমু। কারণ, আমি তো আর মুহম্মদ না, যে নিজের ভালোবাসা ১৩টারে ভাগ কইরা দিমু (বুখারি, ১/৫/২৬৮), আর কানিকটা রাখমু দাসীগুলার জন্য ! আমার ক্যারাক্টার এত খারাপ না।
জয় হিন্দ।
উপরে যেসব রেফারেন্স দিয়েছি, সেগুলো দেখে নিন নিচে :
(১)মুহম্মদ এনসাইক্লোপিডিয়া, সিরাহ ফাউন্ডেশন, লল্ডন, ভলিউম ২, পৃষ্ঠা-২০৫ = মুহম্মদের ২২ জন স্ত্রীর মধ্যে ৪ জন রক্ষিতা ছিলো, আরো ৭ জনের সাথে বিয়ের কথাবার্তা হলেও বিয়ে হয় নি।
কোরান- ৪/২৪ = সে সব মহিলাও তোমাদের প্রতি হারাম যারা কারো বিবাহাধীন রয়েছে, অবশ্য সে সব স্ত্রী লোক এর বাইরে, যারা যুদ্ধে তোমাদের হস্তগত হবে।
এখানে, যারা যুদ্ধে তোমাদের হস্তগত হবে- এর মানে হচ্ছে, যুদ্ধ থেকে ধরে আনা মহিলা, যারা ইসলামে গনিমতে মাল হিসেবে পরিচিত। বন্দী হওয়ার পর এরা ক্রীতদাস হিসেবে পরিচিতি পেতো, ধর্ষণ শেষে এদেরকে বাজারে বিক্রি করে দেওয়া হতো। মুহম্মদ ও তার আল্লা এটা জানতো না যে, পৃথিবীতে এক সময় দাস প্রথা থাকবে না, আর ইসলামের বিধান মেনে আইএস মতো যদি কেউ দাস ব্যবসা শুরু করে তাহলেও তারা যে শুধু যথেষ্ট সমালোচিত হবে তাই নয়, তাদেরকে কোনো দেশ সমর্থনও করবে না। সভ্যতার উন্নতির সাথে সাথে পৃথিবী থেকে ক্রীতদাস প্রথা বিলুপ্ত হয়েছে, কিন্তু এই ক্রীতদাস প্রথার পরিবর্তিত রূপ শ্রমদাস প্রথা এখন চলছে এবং ভবিষ্যতেও চলবে। এই শ্রমদাস প্রথায় যেসব মেয়ে বাসা-বাড়িতে কাজ করে তাদের বলে দাসী। দাসী যেহেতু ক্রীতাদাসীরই নব্যরূপ এবং ইসলামে যেহেতু্ ক্রীতদাসীর সাথে সেক্স করা জায়েজ, তাই বর্তমানের গৃহদাসীদের সাথেও সেক্স করা জায়েজ বলে মুসলিমরা মনে করে। সৌদি আরব সহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে যেসব মেয়ে বাসার কাজের জন্য গিয়েছিলো, পার্সোনালি তাদের কাছ থেকে শুনে দেখবেন, কিভাবে তারা পিতা-পুত্রের হাতে রাত দিন ধর্ষিতা হয়েছে। এই আক্ষেপ থেকেই এক মেয়ে বলেছিলো, আমরা হই দাসী, আর ওরা ভাবে যৌনদাসী। এই ভাবনা আসলে ওদের নয়, ইসলামের।
বুখারি, ১/৫/২৬৮ = মুহম্মদের ছিলো ৩০ পুরুষের যৌনশক্তি।
বুখারি, ৫/৮/২৩৬ = নবীজী আয়েশাকে ছয় বছর বয়সে বিয়ে করেন এবং নয় বছর বয়সে মিলনের মাধ্যমে বিয়ের পূর্ণতা আনেন।
Monday, 6 June 2016
ইসলামের দৃষ্টিতে দাসী বা যৌন দাসী সম্পর্কে জেনে নেই
"আইসিস বা দায়েশকে" সমালোচনা করার আগে ইসলামের দৃষ্টিতে দাসী বা যৌন দাসী সম্পর্কে জেনে নেই :------কোরানে সর্বমোট অন্তত চারটি আয়াতে স্পষ্টভাবে যুদ্ধে পরাজিত পক্ষের সকল অবিশ্বাসী নারীগণকে দাসী রাখা এবং তাদের সাথে যৌনাচার করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে (দেখুন কোরান ৩৩. ৫০, ২৩.৫-৬, ৭০.২৯-৩০, ৪.২৪, ৮.৬৯) হাদিসের কথা না হয় বাদই দিলাম যদিও এইসব আয়াতের তাফসীরে অসংখ্য হাদিসের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যে যুদ্ধে পরাজিত অবিশ্বাসীগণের সকল স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির ন্যায় তাদের স্ত্রী এবং কন্যাগণও যুদ্ধে অংশ নেওয়া মুসলমানগণের সম্পত্তিরুপে বিবেচিত হবে।
একটা হাদীস পড়ুন বুখারীঃ ২৩৭৩ আলী ইবনু হাসান ইবনু শাকীক (রাঃ) এবং ইবনে আউন (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি নাফি (রাঃ) পত্র লিখলাম, তিনি জওয়াবে আমাকে জানালেন যে বনী মুস্তালীক গোত্রের অতর্কিত আক্রমণ পরিচালনা করা হয়। তাদের গবাদিপশুকে তখন তারা পানি পান করাচ্ছিলো। তিনি তাদের যুদ্ধক্ষমদের হত্যা করলেন এবং নাবালক এবং নারীদের দাস হিসেবে বন্দী করেন। এই ঘটনায় যৌনদাসী ধর্ষণের নির্দেশনা আরো হাদিসে আছে রেফারেন্স থেকে খুঁজে পড়ুন (অন্যভাবে ইংরেজি অনুবাদে পড়ুন বোখারী ৫.৫৯.৪৫৯, অন্যভাবে পড়ুন বোখারী ৩৪.৪৩২, বোখারী ৬২.১৩৭)
এমনকি যুদ্ধে লব্ধ বন্দি নারীদের তাদের জীবিত বন্দী স্বামীর উপস্থিতিতে মুসলিম যোদ্ধাদের মধ্যে ভাগ ভাটোয়ারা করে যৌনদাসী হিসেবে নিয়ে নেওয়া যাবে । ইসলামী আইনে যুদ্ধে বন্দি হওয়ার ফলে যুদ্ধবন্দি স্ত্রীদের তাদের স্বামীদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্কের বিলোপ ঘটে। তাই বিজিত অঞ্চলের নারীগণকে তাদের স্বামী-সন্তানেরউপস্থিতিতেই ভোগ করা যাবে।
কোরান ৪.২৪-এ আল্লাহ বলেছেনঃ "এবং (তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে) সকল সধবা নারী কিন্তু তারা ব্যতীত যাদেরকে তোমাদের দক্ষিণহস্ত দখল করেছে। "
এই আয়াতের শানে নুযুলে আবুদাউদ ১১২১.৫০ হাদিসে আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণিতঃ "আল্লাহর রাসুল হুনাইনের যুদ্ধকে কেন্দ্র করে আওতাসে একটি যুদ্ধ অভিযান পরিচালনা করেন। তারা শত্রুদের (আওতাসবাসীদের) মুখোমুখি হন এবং তাদের সাথে যুদ্ধ করে। তারা তাদের পরাজিত করে তাদের বন্দী করেন। সাহাবাগণ বন্দী নারীদের সাথে তাদের জীবিত স্বামীদের উপস্থিতিতে যৌনমিলন করতে দ্বিধান্বিত হয়ে এর থেকে বিরত ছিলেন । তাই এইসময় মহা পরাক্রমশালী আল্লাহ কোরান ৪.২৪-এ এই সম্পর্কিত নির্দেশ দেন যে যুদ্ধবন্দীনী নারীগণ ব্যতীত সকল সধবা স্ত্রীলোক আমাদের জন্য হারাম।"
[এই হাদিসটি আরো পড়ুন সহীহ মুসলিম ৮.৩৪৩২]
Sunday, 5 June 2016
বরাহমিহির - প্রাচীন ভারতীয় বিজ্ঞানী
বরাহমিহির - প্রাচীন ভারতীয় বিজ্ঞানী
বরাহমিহির- এই নামটি আমরা অনেকে শুনেছি, অনেকে হয়ত শুনিনি।অথচ উনি শুধু ভারতের না সমস্ত বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম।কিন্তু দুঃখের বিষয় আমরা তার সম্পর্কে কিছুই জানি না।আসুন আজ এই মহতিপ্রান বিজ্ঞানীর কথা আপনাদের কে বলব।আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে পোস্টটি শেয়ার করে সবাইকে এই বিস্মৃতপ্রায় বিজ্ঞানীর কথা জানিয়ে দিন।আমাদের দেশের পাঠ্যপুস্তক গুলো যার নাম নেয়ারও দরকার মনে করেনি তাঁর কথা সবাইকে জানিয়ে দি ফেসবুকের মাধ্যমে।
বরাহমিহির প্রাচীন ভারতের গুপ্ত সাম্রাজ্যের সমসাময়িক (আনুমানিক ৫০৫ - ৫৮৭) একজন বিখ্যাত দার্শনিক, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, গণিতবিদ ও কবি। তিনি পঞ্চসিদ্ধান্তিকা নামের একটি মহাসংকলনগ্রন্থ রচনা করেন, যাতে তার জীবদ্দশার সময়কার গ্রিক, মিশরীয়, রোমান ও ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানের সার লিপিবদ্ধ হয়েছে। তিনি দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে বিখ্যাত ও জনপ্রিয় বিজ্ঞানীদের অন্যতম। জ্যোতির্বিজ্ঞান ছাড়াও গণিতশাস্ত্র, পূর্তবিদ্যা, আবহবিদ্যা, এবং স্থাপত্যবিদ্যায় পণ্ডিত ছিলেন। তিনি কলা ও বিজ্ঞানের প্রায় সমস্ত শাখায় ব্যাপক অবদান রাখেন। উদ্ভিদবিদ্যা থেকে জ্যোতির্বিজ্ঞান, সামরিক বিজ্ঞান থেকে পুরাকৌশল --- জ্ঞানের সমস্ত ক্ষেত্রেই ছিল তাঁর স্বচ্ছন্দ পদচারণা।
ভারতের নয়াদিল্লীতে অবস্থিত সংসদ ভবনে বরাহমিহিরের সম্মানে একটি দেয়ালচিত্র অঙ্কিত হয়েছে।
এই মনীষীর জন্ম ভারতের অবন্তিনগরে (বর্তমান উজ্জয়িনী)। গুপ্ত রাজা বিক্রমাদিত্যের সভার নবরত্নের অন্যতম হিসেবে তিনি স্বীকৃত। ভারতীয় পঞ্জিকার অন্যতম সংস্কারক ছিলেন তিনি। তিনিই বছর গণনার সময় বৈশাখকে প্রথম মাস হিসেবে ধরার প্রচলন করেন। আগে চৈত্র এবং বৈশাখকে বসন্ত ঋতুর অন্তর্গত ধরা হতো। পৃথিবীর আকার এবং আকৃতি সম্বন্ধে তার সঠিক ধারণা ছিল। তার জন্ম ৫৮৭ ধরা হলেও কারও কারও মতে তা ৫৭৮।
বরাহমিহির ছিলেন শক জাতিভুক্ত। সেসময় আফগানিস্তান, পাঞ্জাব, সিন্ধু ও রাজপুতানা (বর্তমান রাজস্থান ও মধ্যপ্রদেশ) নিয়ে গঠিত এক বিরাট এলাকা জুড়ে শকস্তান নামের এক রাজ্য অবস্থিত ছিল। শকরা ছিল মূলত পূর্ব ইরান থেকে আগত একটি গোত্র।
বরাহমিহির- এই নামটি আমরা অনেকে শুনেছি, অনেকে হয়ত শুনিনি।অথচ উনি শুধু ভারতের না সমস্ত বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম।কিন্তু দুঃখের বিষয় আমরা তার সম্পর্কে কিছুই জানি না।আসুন আজ এই মহতিপ্রান বিজ্ঞানীর কথা আপনাদের কে বলব।আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে পোস্টটি শেয়ার করে সবাইকে এই বিস্মৃতপ্রায় বিজ্ঞানীর কথা জানিয়ে দিন।আমাদের দেশের পাঠ্যপুস্তক গুলো যার নাম নেয়ারও দরকার মনে করেনি তাঁর কথা সবাইকে জানিয়ে দি ফেসবুকের মাধ্যমে।
বরাহমিহির প্রাচীন ভারতের গুপ্ত সাম্রাজ্যের সমসাময়িক (আনুমানিক ৫০৫ - ৫৮৭) একজন বিখ্যাত দার্শনিক, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, গণিতবিদ ও কবি। তিনি পঞ্চসিদ্ধান্তিকা নামের একটি মহাসংকলনগ্রন্থ রচনা করেন, যাতে তার জীবদ্দশার সময়কার গ্রিক, মিশরীয়, রোমান ও ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানের সার লিপিবদ্ধ হয়েছে। তিনি দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে বিখ্যাত ও জনপ্রিয় বিজ্ঞানীদের অন্যতম। জ্যোতির্বিজ্ঞান ছাড়াও গণিতশাস্ত্র, পূর্তবিদ্যা, আবহবিদ্যা, এবং স্থাপত্যবিদ্যায় পণ্ডিত ছিলেন। তিনি কলা ও বিজ্ঞানের প্রায় সমস্ত শাখায় ব্যাপক অবদান রাখেন। উদ্ভিদবিদ্যা থেকে জ্যোতির্বিজ্ঞান, সামরিক বিজ্ঞান থেকে পুরাকৌশল --- জ্ঞানের সমস্ত ক্ষেত্রেই ছিল তাঁর স্বচ্ছন্দ পদচারণা।
ভারতের নয়াদিল্লীতে অবস্থিত সংসদ ভবনে বরাহমিহিরের সম্মানে একটি দেয়ালচিত্র অঙ্কিত হয়েছে।
এই মনীষীর জন্ম ভারতের অবন্তিনগরে (বর্তমান উজ্জয়িনী)। গুপ্ত রাজা বিক্রমাদিত্যের সভার নবরত্নের অন্যতম হিসেবে তিনি স্বীকৃত। ভারতীয় পঞ্জিকার অন্যতম সংস্কারক ছিলেন তিনি। তিনিই বছর গণনার সময় বৈশাখকে প্রথম মাস হিসেবে ধরার প্রচলন করেন। আগে চৈত্র এবং বৈশাখকে বসন্ত ঋতুর অন্তর্গত ধরা হতো। পৃথিবীর আকার এবং আকৃতি সম্বন্ধে তার সঠিক ধারণা ছিল। তার জন্ম ৫৮৭ ধরা হলেও কারও কারও মতে তা ৫৭৮।
বরাহমিহির ছিলেন শক জাতিভুক্ত। সেসময় আফগানিস্তান, পাঞ্জাব, সিন্ধু ও রাজপুতানা (বর্তমান রাজস্থান ও মধ্যপ্রদেশ) নিয়ে গঠিত এক বিরাট এলাকা জুড়ে শকস্তান নামের এক রাজ্য অবস্থিত ছিল। শকরা ছিল মূলত পূর্ব ইরান থেকে আগত একটি গোত্র।
বিস্মৃত প্রায় দার্শনিক ও গনিতবিদ বৌধায়নঃ
বিস্মৃত প্রায় দার্শনিক ও গনিতবিদ বৌধায়নঃ
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বৌধায়ন (খ্রিস্টপূর্ব ৮০০ শতক) একজন ভারতীয় গণিতবিদ ছিলেন। তিনি বিখ্যাত ‘বৌধায়ন সুত্র’ নামক গ্রন্থের লেখক।
তিনি বিখ্যাত কিছু গানিতিক কাজ করেন।এর মধ্যে প্রায় নির্ভুল ভাবে পাই এর মান নির্ণয় এবং আরেকটি কাজ করেন যেখানে ‘পিথাগোরাসের উপপাদ্যের’একটি আলাদা সমাধান দেখানো হয়।
বৌধায়ন সুত্রের সুত্র গুলো কৃষ্ণ যজুর্বেদের তৈত্তরিয় শাখার সাথে সম্পর্ক যুক্ত। এই সুত্র গুলো ছয়টি ভাগে বিভক্ত।
বৌধায়নের সব থেকে সেরা কাজ পিথাগোরাসের উপপাদ্যের বিকল্প প্রমাণ। পিথাগোরাসের জন্মেরও কয়েকশত বছর আগে বৌধায়ন এই উপপাদ্যটির মত একটি উপপাদ্য লেখেন। বৌধায়ন সূত্র এবং সুল্বা সুত্রে তিনি লিখেছেন,
dīrghasyākṣaṇayā rajjuḥ pārśvamānī, tiryaḍam mānī,
cha yatpṛthagbhūte kurutastadubhayāṅ karoti.
A rope stretched along the length of the diagonal produces an areawhich the vertical and horizontal sides make together.
এটাই পিথাগোরাসের উপপাদ্যের আদি রেকর্ড।
বৌধায়ন আরেকটি সমস্যার সমাধান করেছিলেন। তা হল একটি বৃত্ত তৈরি করা যার ক্ষেত্রফল একটি বর্গের ক্ষেত্রফলের সমান হবে। একে ইংরেজিতে circling the squar বলে। এর উল্টোটি অর্থাৎ squaring of circle গনিতের একটি আদি সমস্যা ছিল যার সমাধান করা হয়েছে।
২ এর বর্গমূলঃ
বৌধায়ন ২ অংকটিকে বর্গমূল করার চেষ্টা করেছিলেন।যার মান পেয়েছিলেন ১.৪১৪২১৬ এবং দশমিকের পর পাঁচ অঙ্ক পর্যন্ত সঠিক ছিল।
প্রণাম এই প্রাচীন বিজ্ঞানীকে।
বিজ্ঞান বিশ্বে সভ্যতার আদি হতে অবদান রেখে চলেছে বৈদিক দার্শনিক ও বিজ্ঞানী গন।যখন ইউরোপে ভালভাবে কাপড় বোনার প্রযুক্তিও ভালভাবে রপ্ত হয়নি তখন প্রাচীন ভারতের বিজ্ঞানীরা পাই এর মান বের করেছেন,পৃথিবী সূর্যের দূরত্ব বের করেছেন,ত্রিকোণমিতির সুত্র বের করেছেন,ক্যালকুলাসের মৌলিক বিষয় নিয়ে চর্চা করেছেন,জ্যামিতির সুত্রপাত করেছেন,জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে চর্চা করেছেন।কিন্তু যখনই ভারত বিদেশি শাসনের অন্তরালে বন্দী হয়েছে তখন থেকেই শুরু হয়েছে অন্ধকার যুগের যার রেশ এখনও বয়ে চলেছে এই ভারতীয় উপমহাদেশ।Almost forgotten philosopher and mathematician baudhayanah
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
Baudhayana (800 century BC) was an Indian mathematician. The famous' baudhayana sources called author.
He is famous for some of the almost mathematical precision karenaera in determining the value of pi, and another where "Pythagoras upapadyeraekati different solution is shown.
The source of the Krishna Yajurveda taittariya baudhayana sources associated with the branch. These sources are divided into six parts.
Alternative proof of the Pythagorean theorem works best baudhayanera. Pythagoras was born several hundred years ago, wrote a theorem baudhayana like this theorem. Sulba baudhayana sources and substantial, he wrote,
dīrghasyākṣaṇayā rajjuḥ pārśvamānī, tiryaḍam mānī,
cha yatpṛthagbhūte kurutastadubhayāṅ karoti.
A rope stretched along the length of the diagonal produces an areawhich the vertical and horizontal sides make together.
This is the original record of Pythagoras theorem.
Another problem was solved baudhayana. The area of a circle, which is to create an area equal to the square. Say it in English circling the squar. That is the opposite of an early squaring of circle math problem, which has to be solved.
II bargamulah
Baudhayana to the square root of two ankatike 1414216 was karechilenayara and maximum values until the address was correct location.
The ancient scientists and worshiped.
Science has contributed to the civilization of the ancient Vedic philosophers and scientists of Europe, as well ganayakhana weaving technology has been well developed in ancient India, the scientists have found out the value of the earth, the sun has come out, out Trigonometry, Calculus is the study of the basic issues , the genesis of geometry, the study of astronomy karechenakintu India when foreign powers were behind the prisoner has been started since the taste is still flowing dark era of the Indian subcontinent.
বাংলাদেশের অধিকাংশ মুসলমানের দাবি
বাংলাদেশের অধিকাংশ মুসলমানের দাবি, এদেশ ৯০ শতাংশ মুসলমানের দেশ তাই রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রাখায় যুক্তিযুক্ত। কিন্তু ভারতে ১৪ শতাংশ মুসলমানের বাস তাই ভারতে ধর্মনিরপেক্ষতা কে বহাল রাখতে হবে। অর্থাৎ বাংলাদেশে যদি ১৪ শতাংশ হিন্দু বা অমুসলিমের বাস থাকতো তবে বাংলাদেশকেও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র মানা যেত। অর্থ এমনি দাঁড়ালেও ইতিহাস ভিন্ন কথা বলে। ভারত ভাগের পর পাকিস্তান তার জন্মলগ্ন থেকেই ইসলাম কে রাষ্ট্রধর্মের মর্যাদা দিয়েছে। যেখানে ৪৭ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে হিন্দু ছিল মোট ৪০ শতাংশের বেশি। আর পশ্চিম পাকিস্তানে হিন্দু ছিল পঁচিশ শতাংশ। অন্যদিকে বিভক্ত ভারতে মাত্র ৭ শতাংশ মুসলমান থাকা সত্বেও দেশটিকে হিন্দুরাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। মুসলমানরা দাঙ্গা করে ভারত থেকে আলাদা হয়েও অন্য ধর্মাবলম্বীদের ধর্মপালনের স্বাধীনতা বা মৌলিক অধিকারে হস্তক্ষেপ করল অন্যদিকে হিন্দুরা অখণ্ড ভারত কে হারিয়েও মুসলমানদের নিরাপত্তার কথা ভেবে ভারত কে সেকুলার রাখল। ৭১ সালে বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে বিভক্ত হলে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করা হয়। কিন্তু ৮৮ সালে আবারো সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল করলেও পরে মুজিব কন্যা শেখ হাসিনা তা বাতিল করেন নি। ৮৮ সনে বাংলাদেশের ১৬ ভাগ মানুষ ছিল হিন্দু। ভারতে মাত্র ১৩ থেকে ১৪ ভাগ মুসলমান বলে ভারত সেকুলার রাষ্ট্র অথচ ১৬ শতাংশ হিন্দুর দেশে স্বৈরাচারী এরশাদ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম কায়েম করলে বাংলাদেশের মুসলমানরা তার কোনো প্রতিবাদ করেনি। জনসমর্থন না থাকলে একা রাষ্ট্রের পক্ষে এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা অসম্ভব। সুতরাং এখানেই হিন্দু আর মুসলমানের সাম্প্রদায়িকতার তুলনামূলক চিত্রটি মিলে যায়।
.
সম্প্রতি এ্যাডভোকেট সমেন্দ্র নাথ গোস্বামী আদালতে একটি রীট জমা দেন। যাতে লেখা ছিল, সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রাখা খোদ সংবিধানের সাথেই সাংঘর্ষিক। কারণ বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক দেশ। আর ইসলাম গণতন্ত্র মানে না। সুতরাং গণতান্ত্রিক দেশে কোনো রাষ্ট্রধর্ম থাকতে পারে না; ইসলাম তো নয়ই। তাই তিনি রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিলের আবেদন করেন। যা বিজ্ঞ (!) আদালত আজ নাকোচ করে দিয়েছে। সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম মুছে ফেলা আওয়ামীলীগের নির্বাচনী ইশতেহার ছিল। শেখ হাসিনা কথা দিয়েছিলেন হিন্দুদের যে, ক্ষমতায় গেলে তার বাবার করা ৭২ এর সংবিধান ফিরে আসবে। কিন্তু হাসিনা তার কথা রাখেন নি।
.
হিন্দুদের সাথে রাষ্ট্রের এমন অন্যায় কেন? হিন্দুরা কেন বাংলাদেশ কে নিজেদের দেশ বলে নিশ্চিন্তে বিশ্বাস স্থাপন করতে পারবে না? হিন্দুরা আদিবাসীদের মত বিদ্রোহী নয় তাই? হিন্দুরা আদিবাসীদের জুম্মল্যান্ডের মত কোনো হিন্দুল্যাণ্ডের স্বপ্ন দেখে না তাই? হিন্দুরা স্বায়ত্তশাসন চায় না তাই? অন্যায় মুখ বুজে মেনে নেওয়ায় যদি হয় হিন্দুদের অপরাধ; তবে হোক বিদ্রোহ!The majority of the Muslims claim that Islam is the state religion of the country is 90 percent Muslim country, keeping reasonable. But 14 percent of Muslims living in India should be continued so as to secularism in India. That is, if 14 per cent of the Hindus were living in non-Muslim but secular state, or would admit. History is thus up to the meaning of words. After the partition of India and Pakistan since its inception, Islam has the status of a state. Where 47 Hindus in East Pakistan was more than 40 percent of the total. Twenty-five percent of the West Pakistan was Hindu. In contrast, only 7 percent of the Muslims in India, despite the country into Hindu has been recognized as. Muslims riot separation from India or the fundamental rights of freedom of religious practices interfere with other faiths, and on the other hand, India's Hindus, who consider the security of the Muslims of undivided India beat laid secular. Islam is the state religion of Bangladesh split from Pakistan in 71 were canceled. But again, in 88 of the state constitution, Islam upholds Mujib's daughter, Sheikh Hasina, but later it was canceled. 88 In Bangladesh, 16 percent Hindu. In India, only 13 to 14 per cent, while 16 per cent of the Hindus and Muslims of India a secular state and establish Islam as the state religion of the Muslims in the country Ershad has no protest. If you do not support such a decision alone, it is impossible to state. So where Hindus and Muslims comparative figures coincided communalism.
.
The Advocate samendra Nath Goswami, a writ submitted to the court. Which was written in the Constitution of the state of Islam in conflict with the Constitution. Bangladesh is a democratic country. Islam does not mean democracy. Therefore, the state can not have any democratic country; Islam is much less. So he applied for the cancellation of the state of Islam. The wise (!) The Court has nakoca today. Awami League's election manifesto was removed from the constitution of the state of Islam. The Prime Minister promised that the Hindus, the father of her 7 of the Constitution will come back to power. But she did not leave him.
.
Hindu statesman wrong with you? Why is Bangladesh's Hindus, who believe that their country will not be able to do? Hindus are not indigenous to the rebels? Jummalyandera indigenous Hindus do not like it any hindulyandera dream? Hindus do not want autonomy so? Hindus believe that taking offense if done in silence; However, the insurgency will be!
সিরিয়াতে চলছে যুদ্ধ!
সিরিয়াতে চলছে যুদ্ধ!
প্রাণে বাঁচতে মা বাবার সাথে ইউরোপের পথে পা বাড়িয়েছিলো শিশুটি।অনিশ্চিত ভবিষ্যতে দিকে সমুদ্রে নৌকায় ভাসে ওরা! বাবার হাত থেকে পিছলে পড়ে যায় সাগরে! তুরষ্কের সমুদ্র তীরে বালিতে পাওয়া যায় শিশুটির লাশ!!!!
এখন প্রশ্ন হলো সিরিয়ার মত মুসলিম প্রধান ইসলামিক রাষ্ট্রে সারাজীবন আরবীয় ধর্ম,বোরকা পড়া,দাঁড়ি রাখা,নামাজ পড়া এগুলো পালন করা স্বত্তেও পাশের ধনী আরবীয় শেখ,আমিরদের রাষ্ট্র দুবাই,কুয়েত,সৌদি,কাতার থাকার পরও কেন আজীবন কাফের,মালাউন,নাসারা গালি দেয়া হিন্দু,খ্রিস্টান বা অমুসলিমদের রাষ্ট্রসমূহ কেবল বাঁচার জন্য পাড়ি দিতে হয় মুসলিমদের??
মুসলিমদের প্রাণে বাঁচতে বা নিরাপদ আশ্রয়ের আশায় অমুসলিম রাষ্ট্রে যাওয়ার ইতিহাসটা নতুন নয়!!!
১৯৭১ সালেও পূর্ব পাকিস্তানের বহু মুসলিম প্রাণে বাঁচতে ভারতে আসে!!যেকারনে ওই সময় ত্রিপুরা এলাকার শরণার্থীর অধিকাংশই মুসলিম ছিলো!
এছাড়াও সম্প্রতি মায়ানমারে থেকেও প্রাণে বাঁচতে হাজার হাজার মুসলিম ভারতে আশ্রয় নিচ্ছে!
সূত্রঃ
http://www.sunday-guardian.com/…/burmese-muslim-refugees-in…
সিরিয়া,লিবিয়াসহ মধ্যপ্রাচ্যের লাখো মুসলিম প্রাণে বাঁচতে আজ খ্রিস্টানপ্রধান রাষ্ট্রসমূহে আশ্রয় নিচ্ছে!!!!!
একজন মুসলিম সবসময় চায় তার রাষ্ট্রটা ইসলামিক হোক,মুসলিমপ্রধান হোক!!সে লক্ষ্য সব সময় প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষজিহাদ চালিয়ে যেতে থাকে!!কিন্তু রাষ্ট্রি মুসলিমপ্রধান হওয়ার সাথে সাথেই শুরু হয় চরম যুদ্ধ আর রক্তের হোলিখেলা!!!! এগুলো থেকে বাচঁতে পারে না মুসলিমরাও!!শুরু হয় গণহত্যা,মসজিদে মসজিদে,ঈদের নামাজে,স্কুলে,কলেজে,বাজারে আল্লাহু আকবর বলে শুরু হয় মানুষ হত্যা,বোমা হামলা!!উদ্দেশ্য ওরা জান্নাত যাবে!!
কিন্তু কেন মুসলিমপ্রধান রাষ্ট্রে যদি
মুসলিমদেরই বাঁচার অধিকার না থাকে,বাঁচতে হলে অমুসলিমপ্রধান রাষ্ট্রে আশ্রয় নিতে হয় তবে কি লাভ ইসলামিক মুসলিমপ্রধান রাষ্ট্র কররে????
সিরিয়ান মুসলিমদের কেন পাশের দুবাই,কুয়েত, সৌদির মত মুসলিম রাষ্ট্র রেখে ইউরোপের অমুসলিম রাষ্ট্রে পাড়ি দিয়ে হয়??
কেন বিপদজনক ভাবে সাগরে ভাসতে হয়??
কেন মারা যেতে হয়??
কেন আজীবন আরব ধর্ম পালন করার পরও পাশের আরবের ধনী রাষ্ট্রে ওদের জায়গা হয় না??
আজ পর্যন্ত একজন অভিবাসীকে সৌদি,দুবাই,কুয়েতের মত রাষ্ট্র জায়গা দেয় নি!!
সৌদি, দুবাই,কুয়েত,কাতারের মত ধনী রাষ্ট্রগুলো আরামে জীবনযাপন করছে!!এদিকে পাশের সিরিয়া,লিবিয়ার মত রাষ্ট্রের মানুষেরা জীবন বাজি রেখে বাঁচার আশায় ইউরোপে পাড়ি দিচ্ছে!!
বড় বিচিত্র এ আরব!!!!
বিঃদ্রঃ
এই লেখাটি পড়ে কারো আরবানুভূতিতে আঘাত লাগলে আমার কিছু করার নেই!কারণ শিশুটিকে দেখে আমার মানবানুভূতিতে লেগেছে!Syria war is going on!
Parents are going back to Europe to survive in the sea, the boat floats toward the future, they bariyechilo sisutianiscita! From his father's hand slipped and fell into the sea! Turkey found the child's body in the sand to the beach !!!!
Now the question is forever an Islamic state like Syria's Arab Muslim religion, veil or beard, keep these prayers to observe despite the rich Arab sheiks, emirs state, Dubai, Kuwait, Saudi Arabia, Qatar, despite the lifelong pagan, malauna, Christians were cursed Hindu, Christian, Muslim or non-Muslim countries only have to travel for a living ??
Muslims in non-Muslim countries hope to survive or safety history are not new !!!
In 1971, East Pakistan to India !! survive, many Muslim refugees from Tripura and therefore, most of the time was a Muslim!
Recently, Myanmar also survive thousands of Muslims from taking refuge in India!
Source:
http://www.sunday-guardian.com/.../burmese-muslim-refugees-in...
Syria, libiyasaha survive in the Middle East today, millions of Muslims taking shelter in Christian countries !!!!!
A Muslim would always be his rastrata Islamic, Muslim, whether he is a target all the time !! !! witness or continued paroksajihada but rastri starts as soon as the ultimate fighting Muslim and blood holi !!!! They can not be from the Ripper started killing Muslims !!, mosques, Eid prayers, at school, in college, says Allahu Akbar market starts killing people, bombing !! objective of the Garden, they can !!
But why, if Muslim nations
Islamists do not have the right to live, if you live amusalimapradhana Islamic state to take refuge in Muslim-majority state turns a profit, but what ????
Why is the Syrian side of the Muslims, Dubai, Kuwait, the European non-Muslim countries like Saudi state is crossing ??
Why is it dangerous way is floating in the sea ??
Why go to die ??
Why, after a lifetime in the Saudi Arabian religion in rich countries are not they ??
As of today, immigrants Saudi, Dubai, Kuwait, the state does not place !!
Saudi Arabia, Dubai, Kuwait, Qatar, the rich countries are living comfortably !! neighboring Syria, meanwhile, hope to live the lives of the Libyan people as a nation has traveled in Europe !!
Arab strange !!!!
Note:
If anyone reading this article I do not have to hit arabanubhutite because she likes to see manabanubhutite !!
Collected
ধরুনঃ ভারতের কোনো এক রাজ্যের মসজিদ প্রাঙ্গণে শুয়োর হত্যা করে রক্তে ভাসিয়ে দেওয়া হল। এর প্রতিক্রিয়া কি হবে?
ধরুনঃ ভারতের কোনো এক রাজ্যের মসজিদ প্রাঙ্গণে শুয়োর হত্যা করে রক্তে ভাসিয়ে দেওয়া হল। এর প্রতিক্রিয়া কি হবে?
১) দেশ বিদেশের সকল মিডিয়ার হেডলাইন করা হবে খবরটি। সারা বছর ধরে চলবে আলোচনা। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা কোথায়!!
২) বিরোধী দলগুলো ফায়দা তুলতে আমরণ অনশনের ডাক দেবে।
৩) টুইটার, ফেসবুকে বুদ্ধিজীবী আর সেলিব্রেটিদের কান্নার রোল পড়ে যাবে।
৪) আদালত স্বপ্রণোদিত মামলা করে দোষী কে সর্বোচ্চ শাস্তি দিবে।
৫) এই ঘটনার রেশ চলে যাবে বাংলাদেশ আর পাকিস্তানে। সেখানে হাজার হাজার মন্দির ধ্বংস করা হবে। যেমনটি হয়েছিল ৯২ সালে।
কিন্তু বাংলাদেশী হিন্দুরা ততটা ভাগ্যবান নন। তাই রাধাগোবিন্দ মন্দির প্রাঙ্গনে ইচ্ছে করে গোহত্যা করলে কিংবা হিন্দু বাড়ির সামনে গরুর নাড়িভুঁড়ি ফেললেও সেখানে দেখবার কেউ থাকেনা, কেউ জানতেও পারে না কিছু। কেবল মনে মনে ঈশ্বর বিচার করবেন বলে বেঁচে থাকতে হয়। যদিও তাকে ঠিক বেঁচে থাকা বলে না। বলে কিWatch out for stuff no one in the Indian state of floating mosque compound in the blood of pigs were killed. What will be the reaction?
1) All national and international news media headlines would be. Discussion will continue throughout the year. Where is the protection of minorities !!
Ii) take advantage of the opposition will call a hunger strike.
3) Twitter, Facebook, intellectuals and celebrities will cry.
4) Who is guilty, the maximum penalty will be filed court voluntarily.
5) The taste of this event will go to Bangladesh and Pakistan. Thousands of temples will be destroyed. As in the 9.
But Bangladeshi Hindus are not so lucky. So Radhagovinda Hindu temple premises, or if you wish cow slaughter and beef tripe in front of the house, even if there is no one there to see, no one can know anything. I think that only God will judge survive. Although he did not say just survival. What say
চন্দ্রকোনা আপডেট
চন্দ্রকোনা আপডেট
হিন্দুদের প্রতিরোধ এবং ঐক্যবদ্ধভাবে বন্ধ জারি রাখায় প্রশাসন খুব চাপে আছে | আজ ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট ব্যবসায়ী কমিটিকে ডেকে পাঠিয়েছিলেন | তিনি হিন্দুদের তিনটি শর্তই মেনে নেবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন | আমাদের তিনটি শর্ত হলো : -
১) অবিলম্বে যে সমস্ত হিন্দু ছেলেদের গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের ছেড়ে দিতে হবে |
২) বাজার এলাকা থেকে অবৈধ ব্যবসায়ীদের (মূলত মুসলমান) সরিয়ে দিতে হবে |
৩) চন্দ্রকোনা রোডের মত হিন্দু অধ্যুসিত এলাকায় শুধুমাত্র জমির মালিকানা আছে বলে মসজিদ নির্মান করা যাবে না |
ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট-এর এই প্রতিশ্রুতিতে আমরা ভুলছি না | বন্ধ থাকছে যতক্ষণ না পর্যন্ত আমাদের ছেলেদের মুক্তি দেওয়া হয় আর মসজিদ নির্মান না হওয়ার ব্যাপারে লিখিত আদেশ না দেওয়া হয় |
Saturday, 4 June 2016
মুসলিমদের শিক্ষা প্রসারে এডুকেশন ট্রাস্ট খুলছে RSS-এর মুসলিম শাখা।
মুসলিমদের শিক্ষা প্রসারে এডুকেশন ট্রাস্ট খুলছে RSS-এর মুসলিম শাখা।
---------------------------------------------------------------------------
MRM-এর এক অনুষ্ঠানে RSS নেতা ইন্দ্রেশ কুমার (ফাইল ফোটো)পুনে, ২০ ডিসেম্বর : মুসলিমদের শিক্ষা প্রসারে নয়া উদ্যোগ RSS অনুমোদিত মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চ বা MRM-এর। এডুকেশন ট্রাস্ট খুলছে তারা। আগামীকাল পুনেতে এই ট্রাস্টের আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন RSS নেতা ইন্দ্রেশ কুমার।
স্বাধীনতা সংগ্রামী তথা উর্দু কবি আশফাকে উল্লাহ খানের নামে ট্রাস্টটির নাম রাখা হয়েছে “শহিদ আশফাকে উল্লাহ খান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট”। মুসলিম ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষার জন্য বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলবে তারা। এ ছাড়া, মুসলিম ছাত্রছাত্রীদের স্কলারশিপও দেওয়া হবে। ট্রাস্টের প্রেসিডেন্ট লতিফ মাগদুম জানান, সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রীদের জন্য কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার, স্কুল খোলা হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কাজকর্মের সঙ্গে জড়িত থাকবে এড়ুকেশন ট্রাস্ট। ট্রাস্টের প্রেসিডেন্ট বলেন, “শুধুমাত্র MRM সদস্যরা ওই ট্রাস্টের সদস্য হতে পারবেন।” ছত্তিশগড়ের ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান মহম্মদ সেলিম আশরাফি ট্রাস্টের ভাইস প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন। প্রসঙ্গত, ২০০২ সালে কেএস সুদর্শন RSS প্রধান থাকার সময় MRM গঠন করা হয়।
গোমাতা হচ্ছে ভারতবর্ষের প্রান এর হত্যা ভারতবর্ষে শয্য করা যাবে না
পন্ডিত মদনমোহন মালব্য কলকাতায় কংগ্রেসের আধিবেশনে স্পষ্ট ভাষায় বলেছিলেন--- "গোমাতা হচ্ছে ভারতবর্ষের প্রান এর হত্যা ভারতবর্ষে শয্য করা যাবে না"।
এবং পন্ডিতজী ত্রিবেণীর পবিত্র জল হাতে নিয়ে শপথ নিয়েছিলেন--- " আমি সারা জীবন গোরক্ষা ও গোসেবার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকবো"।
দুঃখের বিষয় এখন আর ভারতবর্ষে পন্ডিত ব্যক্তি নেই, কালের প্রভাবে বুদ্ধিজীবী তে রুপান্তরিত হয়েছেন! ইনারা এখন গোহত্যা এবং গোমাংস ভক্ষণ করতে বেশি পছন্দ করেন!!
জয় হিন্দ|
বেছে বেছে ঠিক মে মাসের শেষ বা জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে বা পুজোর ছুটির সময় মোল্লারা দাঙ্গা করতে ভালোবাসে, কারণ এই সময় কোর্ট বন্ধ থাকে।
বেছে বেছে ঠিক মে মাসের শেষ বা জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে বা পুজোর ছুটির সময় মোল্লারা দাঙ্গা করতে ভালোবাসে, কারণ এই সময় কোর্ট বন্ধ থাকে। সরকারের তরফ থেকে কেস খাওয়া হিন্দুরা দিশাহারা হয়ে সাহায্য খুঁজতে লেগে পরে। তারপর শাসকদলের দালালরা তাদের ডেকে পাঠায়। শাসকদলে যোগ দিতে পরামর্শ দেয়। শাসকদলের কাছ থেকেই ওদেরই দেওয়া কেসের জন্য টাকা পায়। সেই টাকার কিছু অংশ কেস লড়ার জন্য খরচা হয়। বাকিটা পকেটস্থ হয়। মাঝখান থেকে কিছু অসহায় শান্তিপ্রিয় মানুষের ঘর পোড়ে, প্রাণহানি হয়। লাভ হয় শুধু ওই দালালদের। তাদের পকেট ভারি হয়, আর শাসকদলের দলভারি হয় এই আশায় যে ওই দলে থাকলে নাকি মোল্লারা আর মারবে না। প্রশাসনও নাকি কেস দেবেনা।
ফ্যাক্ট কিন্তু অন্য কথা বলে, সমুদ্রগড়ের জুলু ট্যারা আর অস্টমকেই দেখুন না। দুজনেই শাসকদলের পান্ডা ছিল। via Anindya Nandi
তোমরা যেটা-কে তাজমহল নামে চেনো, সেটা অতীতে ছিল হিন্দু-দের পবিত্র একটা মন্দির....!!
✺►তোমরা যেটা-কে তাজমহল নামে চেনো, সেটা অতীতে ছিল হিন্দু-দের পবিত্র একটা মন্দির....!! এভাবেই ভারত বর্ষের তত্কালীন কিছু মুসলিম সম্রাট হিন্দুদের বহু মন্দির ভেঙে মসজিদ সহ অনেক ইসলামিক প্রতিষ্ঠান তৈরি করে গেছেন।
✺►এই তাজ মহল যে অতীতে একটা হিন্দু মন্দির ছিল এই নিয়ে আসল সত্য যাতে সামনে আসে,এই নিয়ে একটা মামলা সুপ্রিম কোর্ট-এ এখনো বিচারাধীন। VIA Dwaipayan Banerjee
অমরনাথ একটি হিন্দুদের প্রধান তীর্থক্ষেত্রর একটি যা ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরে অবস্থিত
অমরনাথ একটি হিন্দুদের প্রধান তীর্থক্ষেত্রর একটি যা ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরে অবস্থিত।এটি একটি শৈব তীর্থ। এই গুহাটি সমতল থেকে ৩,৮৮৮ মিটার (১২,৭৫৬ ফুট) উঁচুতে অবস্থিত। জম্মু ও কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর ১৪১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই তীর্থে যেতে পহেলগাও শহর অতিক্রম করতে হয়। এই তীর্থ ক্ষেত্রটি হিন্দুদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং অন্যতম পবিত্র স্থান বলে বিবেচিত হয়। গুহাটি পাহাড় ঘেরা আর এই পাহাড় গুলো সাদা তুষারে আবৃত থাকে বছরের অনেক মাস ধরে। এমনকি এই গুহার প্রবেশপথও বরফ ঢাকা থাকে।গ্রীষ্মকালে খুব স্বল্প সময়ের জন্য এই দ্বার প্রবেশের উপযোগী হয়। তখন লক্ষ লক্ষ তীর্থ যাত্রী অমরনাথের উদ্দ্যেশ্যে যাত্রা শুরু করেন। অমরনাথের গুহাতে চুইয়ে পড়া জল জমে শিবলিঙ্গের আকার ধারণ করে। জুন-জুলাই মাসে শ্রাবণী পূর্ণিমা থেকে শুরু হয় অমরনাথ যাত্রা। শেষ হয় জুলাই-আগস্ট মাসে গুরু পূর্ণিমার সময় ছড়ি মিছিলে। জাতিধর্ম নির্বিশেষে লক্ষ লক্ষ মানুষ এই অমরনাথ যাত্রায় যোগদান করেন।
গুহার ভিতরে ৪০ মিটার (১৩০ ফুট) ভিতরে গুহার ছাদ থেকে জল ফোটায় ফোটায় চুইয়ে পড়ে।এই চুইয়ে পড়া জলের ধারা খাড়া ভাবে গুহার মেঝে পড়ার সময় জমে গিয়ে শিব লিঙ্গের আকার ধারণ করে। আর ৮ ফুট উঁচুও হয় এই শিব লিঙ্গ। জুন-জুলাই মাসে শ্রাবণী পূর্ণিমা থেকে শুরু হয় অমরনাথ যাত্রা। শেষ হয় জুলাই-আগস্ট মাসে গুরু পূর্ণিমার সময় ছড়ি মিছিলে। জাতিধর্ম নির্বিশেষে লক্ষ লক্ষ মানুষ এই অমরনাথ যাত্রায় যোগদান করেন। তীর্থ যাত্রার প্রধান উদ্দেশ্যই এই শিব লিঙ্গে পূজা দেয়া।
বৈষ্ণোদেবী-
=======
সৃষ্টি, স্থিতি ও লয়ের অধিষ্ঠাত্রী বৈষ্ণোদেবী। গুহামন্দিরে দেবীর তিন ভিন্ন রূপ দেখতে পাওয়া যায়। ডানদিকে মহাকালী, বামে মহাসরস্বতী ও মাঝে মহালক্ষ্মী।
পৌরাণিক কাহিনী-
===========
পৌরাণিক মতে, পার্বতীকে গোপনে সৃষ্টি রহস্য বোঝাতে নির্জনে পাহাড়ে গুহা নির্মাণ করেন মহাদেব।
অমরনাথ যাত্রার ইতিহাস
অমরনাথে কবে থেকে তীর্থ যাত্রা শুরু হয় তা জানা যায় না।একটি তথ্যসুত্র থেকে ধারনা করা হয় কিংবদন্তী রাজা আরজরাজা( খ্রিস্টপূর্ব ৩০০ সাল) বরফ নির্মিত শিবলিঙ্গে পূজা দিতেন। ধারনা করা হয় রাণী সূর্যমতি ১১ শতকে অমরনাথের এই ত্রিশুল, বানলিঙ্গ ও অন্যান্য পবিত্র জিনিস উপহার দেন। এছাড়াও পুরাতন বিভিন্ন বই থেকে আরও বেশ কিছু ভিন্ন ভিন্ন এসম্পর্কিত তথ্য পাওয়া যায়।
অমরনাথের পবিত্র গুহার সন্ধানলাভ-
======================
ধারনা করা হয় মধ্যযুগে অমরনাথের কথা মানুষে ভুলে গিয়েছিল কিন্তু ১৫ শতকে তা আবার আবিষ্কৃত হয়। প্রচলিত আছে কাশ্মীর একসময় জলে প্লাবিত হয়ে যায় এবং কাশ্যপ মুনি সে জল নদীর মাধ্যমে বের করে দেন। এরপর ভৃগু মুনি অমরনাথ বা শিবের দেখা পান। এভাবে আবার অমরনাথের প্রচার শুরু হয়। বর্তমানে প্রতি বছর কয়েক লাখ মানুষ অমরনাথ যাত্রা করে।
তীর্থ যাত্রা-
=======
২০১১ সালে ৬৩৪,০০০ ; ২০১২ তে ৬২২,০০০ এবং ২০১৩ তে ৩৫০,০০ তীর্থ যাত্রী অমরনাথ যাত্রা করেন।
যাত্রাপথ এবং তীর্থ যাত্রার নিয়ম-
====================
জম্মু ও কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর ১৪১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই তীর্থে যেতে পহেলগাও শহর অতিক্রম করতে হয়।পহেলগাও থেকে অমরনাথ যেতে পাঁচ দিল সময় লাগে। অমরনাথে যাওয়ার জন্য আগে প্রত্যেক যাত্রীর রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। শ্রী অমরনাথ শ্রাইন বোর্ড (SASB) যাত্রা শুরুর মোটামুটি মাসখানেক আগে যাত্রা শুরুর ও শেষের তারিখ ঘোষণা করে। জম্মু-কাশ্মীর ব্যাঙ্ক থেকে ফর্ম সংগ্রহ করতে হবে। পূরণ করা ফর্মটি ২টি পাসপোর্ট ছবি ও শারীরিক সক্ষমতার ডাক্তারি প্রশংসাপত্র সহ নিকটবর্তী জম্মু-কাশ্মীর ট্যুরিজমের অফিসে জমা দিতে হবে।
যাত্রাপথে সুযোগ-সুবিধা-
===============
তীর্থ যাত্রীদের জন্য বিভিন্ন মন্দির,ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন যাত্রা পথে বিনা মুল্যে খাবার,চিকিৎসাসেবা ও বিশ্রামের জন্য তাবু সরবরাহ করে থাকে। মন্দিরের কাছে স্থানীয়রা শত শত তাবুর ব্যবস্থা করে তীর্থযাত্রীদের রাত্রি যাপনের জন্য।জম্মু থেকে ৪৮ কিলোমিটার দূরবর্তী কাটরা পর্যন্ত বাস ও ভাড়া গাড়ি চলে। শেষ ১৪ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে পৌঁছতে হয় মন্দিরে। যাঁরা হাঁটতে পারবেন না তাঁদের জন্য রয়েছে ডান্ডি ও ঘোড়ার ব্যবস্থা। কাটরা শহরের ট্যুরিস্ট রিসেপশন সেন্টার থেকে যাত্রা-স্লিপ অর্থাৎ 'পরচি' সংগ্রহ করতে হয়। পুজোর উপকরণ আর নগদ টাকা পয়সা ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে মন্দির চত্বরে প্রবেশ নিষেধ। নিকটতম রেলস্টেশন জম্মু। জম্মু থেকে ৪৮ কিলোমিটার দূরবর্তী কাটরায় নিয়মিত বাস যায়। জম্মু বা কাটরা থেকে হেলিকপ্টারেও বৈষ্ণোদেবী ঘুরে আসা যায়। জম্মু থেকে প্রতিদিন ২টি ও কাটরা থেকে ৫টি পবনহংস ফ্লাইট রয়েছে। জম্মু যাওয়ার আগে জেনে নিতে হবে উড়ান চালু আছে কিনা।
নিরাপত্তা ব্যবস্থা-
==========
ইসলামি জঙ্গি সংগঠন গুলোর হুমকির কারণে বর্তমানে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় যাত্রীদের জন্য।
তুষার বন্দ্যোপাধ্যায়
ধার্মিক টানে ১০০ সন্তান উৎপাদন করতে চলেছেন এক পাকিস্তানি মুসলিম !!!
ধার্মিক টানে ১০০ সন্তান উৎপাদন করতে চলেছেন এক পাকিস্তানি মুসলিম !!! ৩৫ বছর বয়সী এই পাকিস্তানি মুসলিম এখন হন্যে হয়ে খোঁজ করছেন চতুর্থ স্ত্রীর। কারণ তাঁর জীবনের লক্ষ্য ১০০ সন্তান উৎপাদন করা। সেদিকেই এগিয়ে যেতে চান তিনি। আর এই লক্ষ্য পূরণ করতে তার দরকার চতুর্থ স্ত্রীর (জায়েয) ! জন মহম্মদ খিলজির বয়স ৪৬ বছর। এর মধ্যেই ৩৫ জন সন্তানের পিতা হয়ে গিয়েছেন তিনি। পাকিস্তানের কোয়েট্টার বাসিন্দা খিলজির বিশ্বাস, "এটা তাঁর ধার্মিক কর্তব্য, যত বেশি সন্তানের জন্ম দেওয়া যায় সব সময় সেই প্রচেষ্টা করা। সেই জন্যই অন্তত ১০০ জনের পিতা হতে চান তিনি"। তাঁর বড় মেয়ে, ১৫ বছরের শাগুফতা নাসরিন বাবাকে পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে। অন্যদিকে বড় ছেলে, ১৩ বছরের মহম্মদ এশা জানিয়েছে, "সে বাবার চেয়েও বেশি, অর্থাৎ ১০০-ও বেশি সন্তানের বাবা হতে চায়"। খিলজি পেশায় সামান্য একজন মেডিক্যাল টেকনিশিয়ান। এতজন মানুষের সংসার চালাতে প্রায় পাকিস্তানি মুদ্রায় ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা খরচ হয় বলে জানিয়েছেন খিলজি। তবে সাধারণ একজন টেকনিশিয়ান হয়ে কীভাবে এত টাকা সে জোগাড় করছে সেটা খোলসা করেননি তিনি। খিলজি জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত টাকাপয়সা নিয়ে কোনও সমস্যা তাঁর হয়নি। তবে ভবিষ্যতে পরিবার বাড়লে সমস্যা হবে। সেজন্য সরকারের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে সে। যদি সরকার সাহায্য নাও করে, তবুও সমস্যা হবে না। কারণ আল্লাহর উপরে অগাধ বিশ্বাস রয়েছে তাঁর। প্রসঙ্গত, ইসলাম মেনে পাকিস্তানি পুরুষেরা সর্বাধিক চারজনকে নিজের স্ত্রীর মর্যাদা দিতে পারে। তবে এক্ষেত্রে বর্তমান স্ত্রী বা স্ত্রীদের প্রত্যেকের সমর্থন প্রয়োজন। এছাড়া আইনি সমর্থনও প্রয়োজন হয়। তবে সেসবে কোনও সমস্য়া নেই খিলজির। তাঁর তিন স্ত্রী-ও স্বামীর এমন ইচ্ছাকে সমর্থন জানিয়েছেন। চতুর্থ সতীনকে ঘরে তুলতে তাই কোনও সমস্য়া হবে না তাদেরও। ফলে বাড়িতে সব সন্তান ও তিন স্ত্রীকে নিয়ে সুখেই দিন কাটছে খিলজির। আর পাশাপাশি চেষ্টা করে চলেছেন চতুর্থ কাকে স্ত্রী করে আনা যায় তার।
হিন্দুদের সম্মিলিত প্রতিরোধের মুখে আজকে ভেস্তে গেল চন্দ্রকোনা রোডে হনুমান মন্দিরের পাশে মসজিদ তৈরির পরিকল্পনা।
যারা বিজ্ঞান নিয়ে আগ্রহী ও খোঁজ খবর রাখেন তারা সার্নের নাম শুনেছেন নিশ্চয়ই?
যারা বিজ্ঞান নিয়ে আগ্রহী ও খোঁজ খবর রাখেন তারা সার্নের নাম শুনেছেন নিশ্চয়ই?
হ্যাঁ, সেই সার্ন যে ইউরোপের সবচেয়ে বড় গবেষণাগার, সারা পৃথিবী কে অবাক করে দিয়ে ঈশ্বর কনা আবিষ্কার হয়েছিল এখানকার. পরীক্ষাগারে। সারা বিশ্বের কয়েকশত দেশের বিজ্ঞানীরা সার্নের সাথে যুক্ত।
এই সার্নের ডাইরেক্টর জেনারেল র সদর দফতরের সামনে দুমানুষ সমান উঁচু এক নটরাজ মূর্তি রয়েছে এটা কি জানেন??
হ্যাঁ বন্ধুরা, শুধু মূর্তিইই নয়, তার নীচে দেবনাগরী হরফে আদি শঙ্কারাচার্যের লেখা শিবমোহিমা জ্বলজ্বল করে শোভা পাচ্ছে।
কি সেই শিবমোহিমা দেখুন,
" নিত্যায় ত্রিগুনাত্মনে পুরজিতে কাত্যায়নি - শ্রেয়সে।
সত্যায়াদিকুন্ডুবিনে মুনিমনঃ প্রত্যক্ষ - চিন্মূর্তয়ে।।
মায়াসৃস্ট জগত্রযায় সকলস্নায়ান্ত -সংচারিনে।
সায়ং তান্ডব -সংভ্রমায় জটিনে সেয়ং নতিশংশভবে।।
অর্থ : " হে সর্বময়, সর্বভূতে বিরাজমান সত্তা, মহাবিশ্বের স্রষ্টা, নর্তকদের রাজা নটরাজ, আলো আঁধারের আনন্দ তান্ডবে মত্ত মহাকাল, তোমায় প্রনাম।। "
Dipanjan Halder
Friday, 3 June 2016
হাত বোমার বদলে রমরমিয়ে চলছে ‘টেনিস বোমা’র কারখানা ‘ফরমুলা’ সরবরাহ করছে বাংলাদেশের হুজি জঙ্গিরা!3
জাল নোট-আফিম চাষ-সীমান্তে কালো বাজিতে নিজের নাম অনেক আগেই লিখে ফেলেছে জেলা মালদহ৷ তারই ফাঁকে এবার ‘বারুদের স্তূপে’র উপর গজিয়ে উঠেছে জেলায় ছোট-বড় বোমা-কারখানা। যা কার্যত ‘কুটিরশিল্পে’র রূপ নিয়েছে৷ কয়েকমাস আগেই বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছিল বৈষ্ণবনগর। সেখানে দু’দফা বিস্ফোরণে সিআইডির বম্ব স্কোয়াড দলের দুই সদস্যসহ মোট ছয় জনের মৃত্যু ঘটে। ঘটনার জেরে খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিল বৈষ্ণবনগরের জৈনপুর। তদন্তে ঘটনাস্থলে যেতে হয়েছে সিআইডির কর্তাদেরও। কেন্দ্রীয় ফোরেনসিক দলের বিশেষজ্ঞরাও ঘটনাস্থল থেকে বিস্ফোরণের নমুনা সংগ্রহ করেছিলেন। গ্রাম জুড়ে চলেছিল চিরুনি তল্লাশি। এত কিছু সত্ত্বেও কিন্তু বহাল তবিয়তেই চলছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত গ্রামের সেই বোমা কারখানা।
২ মে ঠিক বিকেল চারটে নাগাদ সিআইডির বম্ব স্কোয়াড দলের সদস্যরা তখন বোমানিষ্ক্রিয় করছিলেন, তখনই হঠাৎ বিকট বিস্ফোরণ ঘটে। ধোঁয়ার ঢেকে যায় জৈনপুরের আমবাগান। তিন সিআইডি কর্মীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করে তড়িঘড়ি পাঠানো হয় হাসপাতালে। আগের দিনই প্লাস্টিক বল বোমা তৈরি করতে গিয়ে এখানেই জনৈক গিয়াসুদ্দিনের বাড়িতে মৃত্যু হয় এক পঞ্চায়েত সদস্যসহ চার জনের। আর দ্বিতীয় বিস্ফোরণের সাক্ষী ছিল সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরা। অকালেই এই গোলাবারুদের গ্রাম প্রাণ কেড়ে নিল সিআইডি কর্মী বিশুদ্ধানন্দ মিশ্র আর সুব্রত চৌধুরীর। মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়েছেন এক এএস আই অফিসারের৷ তার নাম মনিরুজ্জামান৷ছ-ছটি প্রাণ অকালে চলে যায়৷ তবু থামেনি বোমা তৈরির রমরমা কারবার।
কি ভাবে তৈরি হচ্ছে বোমা? এক জন বোমা প্রস্তুতকারী কথায়, প্লাস্টিক বল বোমা দেখতে অনেকটা টেনিস বলের মতোই। যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে এই শিল্পের কারিগররাও বদলে ফেলেছে বোমা তৈরির প্রযুক্তি। সুতলি নেই,আগের মতো কৌটোও নেই। আছে শুধু প্লাস্টিক বল। স্প্লিনটার হিসাবে অবশ্য সেই পাঁথর কুচি, পেরেক, আলপিন, জালকাঠি আর সাইকেল বল থাকছেই। লাল ও সাদা দুই ধরনের বিস্ফোরক মিশিয়ে আমবাগানে বসেই দিব্যি তৈরি করা যাচ্ছে শক্তিশালী বল বোমা।
মালদহের কালিয়াচক কিংবা বৈষ্ণবনগর সর্বত্রই স্থানীয় দুষ্কৃতীরা জরদার কৌটা আর দড়ি-সুতলি বেধেই এতদিন হাতবোমা তৈরি করত। এটাই জানা ছিল পুলিশ আর গোয়েন্দাদের।
কিন্তু সেই প্রযুক্তির খোলনলচে যে একেবারেই বদলে গিয়েছে তার প্রমাণ অবশ্যই টেনিস বলের মতো দেখতে এই ধরনের প্লাস্টিক বোমা। রাজ্যের গোয়েন্দাদের একাংশের অবশ্য দাবি এই ধরনের প্লাস্টিক বল-বোমা বাংলাদেশের হুজি ও বাংলা ভাইসহ বেশ কয়েকটি জঙ্গি সংগঠন সাধারণত ব্যবহার করে থাকে। আর এখানেই প্রশ্ন উঠেছে বল বোমা প্রযুক্তি কি বাংলাদেশ থেকেই আমদানি হয়েছে মালদহের বৈষ্ণবনগরে৷ এপার-ওপার যে পারেই প্রযুক্তি হোক না কেন, বৈষ্ণবনগরে বোমা চোরা পথেই রপ্তানি হয় বাংলাদেশে। জাল নোটের পাচার থেকে আফিম চাষ, বোমাবাজি আর গুলির লড়াই,খুন-খারাবিতেও দেশজুড়ে অপবাদ ছড়িয়ে আছে মালদহের কালিয়াচক আর বৈষ্ণবনগরের। তার উপর এইবার নয়া সহযোজন ,প্লাস্টিক বল-বোমার কারখানা। যেটা আবার পুলিশের চিরুনি তল্লাশিতেও ধরা পড়াও মুশকিল বলে পুলিশের অনুমান৷
via - kolkata24x7
কিন্তু সেই প্রযুক্তির খোলনলচে যে একেবারেই বদলে গিয়েছে তার প্রমাণ অবশ্যই টেনিস বলের মতো দেখতে এই ধরনের প্লাস্টিক বোমা। রাজ্যের গোয়েন্দাদের একাংশের অবশ্য দাবি এই ধরনের প্লাস্টিক বল-বোমা বাংলাদেশের হুজি ও বাংলা ভাইসহ বেশ কয়েকটি জঙ্গি সংগঠন সাধারণত ব্যবহার করে থাকে। আর এখানেই প্রশ্ন উঠেছে বল বোমা প্রযুক্তি কি বাংলাদেশ থেকেই আমদানি হয়েছে মালদহের বৈষ্ণবনগরে৷ এপার-ওপার যে পারেই প্রযুক্তি হোক না কেন, বৈষ্ণবনগরে বোমা চোরা পথেই রপ্তানি হয় বাংলাদেশে। জাল নোটের পাচার থেকে আফিম চাষ, বোমাবাজি আর গুলির লড়াই,খুন-খারাবিতেও দেশজুড়ে অপবাদ ছড়িয়ে আছে মালদহের কালিয়াচক আর বৈষ্ণবনগরের। তার উপর এইবার নয়া সহযোজন ,প্লাস্টিক বল-বোমার কারখানা। যেটা আবার পুলিশের চিরুনি তল্লাশিতেও ধরা পড়াও মুশকিল বলে পুলিশের অনুমান৷
via - kolkata24x7
তোমাদের কাফের বলে হত্যা করবে
ওহে হিন্দু পুলিশ ও রেফ পুলিশ ভাই তোমরাও তো হিন্দু আজ যদি তোমরা চন্দ্রকোনা তে হিন্দু মন্দির ভাঙ্গিয়া মুসলিম যবন দের মসজিদ তৈরি করতে দাও তাহলে আগামী দিনে পুলিশ ভাই তোমাদের মা বোন সন্তান রা আর এই বাংলাতে থাকতে পারবে না ওই যবন রা ইসলাম এর নাম নিয়া তোমাদের কাফের বলে হত্যা করবে তাই পুলিশ ভাই জিন জাগো চন্দ্র কনা তে হিন্দু আদিবাসী ভাই দের হাত শক্ত কর , প্রয়জন পরলে ওই যবন ম্লেচ বিধর্মী দের গুলিকর। চন্দ্রকোনা আপডেট.....
আবার থমথমে চন্দ্রকোনা!
নতুন রিউমার,, আজ রাতে ১৪৪ ধারা তুলে নেওয়া হবে,,,কাল থেকে মন্দির স্থানে মসজিদ নির্মান শুরু।
তার ই পরিপ্রেক্ষিতে গাড়ী ভর্তি কনস্টেবল এর আগমন।।
হিন্দু এলাকা গুলিতে পুলিশ তাবু গেড়ে হিন্দু দের উপর নজর রাখছে,,,বাংলার হিন্দু কি আজ ও ঘুমিয়ে থাকবে???
অন্যের উপর দায়ভার চাপিয়ে নিজেরা নিশ্চিত ঘুম ঘুমাবে??
রাতের অন্ধকারে মন্দির স্থানে মসজিদ নির্মান হয়ে যাবে না তো??
কোথায় আমাদের সেই সিংহ শাবকেরা??
যাদের সিংহ নিনাদে বাংলায় বংগভংগ আটকে গেছিল,,যাদের বিক্রমে সুরাবর্দি পিছু হটেছিল???
ওঠো জাগো,,,যবনের হাতে বাংলা আবার আক্রান্ত,,বাংলামায়ের আত্মমর্যাদা রক্ষায় চলো"" চন্দ্রকোনা"".........
শেষ খবর পাওয়া গেছে ২৩ গাড়ি RAF নামানো হয়েছে ।
আদিবাসীদের তীরের ভয়ে মুসলিমরা লুঙ্গি তুলে ছুটেছে...
শুনছি পরবর্তী পর্যায়ে আদিবাসীদের উপর মুসলিমরা যদি আক্রমন করে তাহলে, মাঝি মান্ডোয়া সমাজ উড়িষ্যা ও ঝাড়খন্ড থেকে লোক এনে মুসলিমদের কেলিয়ে পাকিস্তান পাঠিয়ে দেবে ।
যোগ্য জবাব দেওয়ার জন্য আদিবাসী ভাইদের প্রনাম জানাই ।
সিধু, কানহু, বীরসা মুন্ডা জয় জিন্দ।
জয় শ্রী রাম,হর হর মহাদেব।Kona will kill the police on the moon in the Hindu Jago's brother, gene indigenous brothers as strong upper hand, wearing prayajana Gulick of the Javan mleca Gentile. Chandrakona update .....
Chandrakona tense again!
The new 144 will be caught up riumara ,, ,,, tonight at the temple built starting from tomorrow.
Constable E in terms of filling his car's arrival ..
Tents were shot down over the Hindu areas of the Hindu Bengali Hindus today and sleep monitoring ,,, ???
Others sleep on the responsibility to impose themselves ??
Is not the temple would be built in the darkness of the night ??
Where the lion sabakera ??
Ninade the lion trapped in Bengal continued bangabhanga bikrame surabardi are kept retreating ,, ???
Javan ,,, ,, wake up in the hands of Bengali attacked again on the protection of self-esteem banlamayera "" Chandrakona "" .........
There were reports last 3 cars were down RAF.
Fear of Muslims in the lower bank of the indigenous people chuteche ...
If Muslims attack on indigenous people listening to the next level, Orissa and Jharkhand Waterman mandoya people from the Muslim community will send keliye Pakistan.
Indigenous brothers feet are eligible to respond.
Sidhu, kanahu, Jind birasa Munda win.
Jai Shri Ram, Har Har Mahadev.
আবার থমথমে চন্দ্রকোনা!
নতুন রিউমার,, আজ রাতে ১৪৪ ধারা তুলে নেওয়া হবে,,,কাল থেকে মন্দির স্থানে মসজিদ নির্মান শুরু।
তার ই পরিপ্রেক্ষিতে গাড়ী ভর্তি কনস্টেবল এর আগমন।।
হিন্দু এলাকা গুলিতে পুলিশ তাবু গেড়ে হিন্দু দের উপর নজর রাখছে,,,বাংলার হিন্দু কি আজ ও ঘুমিয়ে থাকবে???
অন্যের উপর দায়ভার চাপিয়ে নিজেরা নিশ্চিত ঘুম ঘুমাবে??
রাতের অন্ধকারে মন্দির স্থানে মসজিদ নির্মান হয়ে যাবে না তো??
কোথায় আমাদের সেই সিংহ শাবকেরা??
যাদের সিংহ নিনাদে বাংলায় বংগভংগ আটকে গেছিল,,যাদের বিক্রমে সুরাবর্দি পিছু হটেছিল???
ওঠো জাগো,,,যবনের হাতে বাংলা আবার আক্রান্ত,,বাংলামায়ের আত্মমর্যাদা রক্ষায় চলো"" চন্দ্রকোনা"".........
শেষ খবর পাওয়া গেছে ২৩ গাড়ি RAF নামানো হয়েছে ।
আদিবাসীদের তীরের ভয়ে মুসলিমরা লুঙ্গি তুলে ছুটেছে...
শুনছি পরবর্তী পর্যায়ে আদিবাসীদের উপর মুসলিমরা যদি আক্রমন করে তাহলে, মাঝি মান্ডোয়া সমাজ উড়িষ্যা ও ঝাড়খন্ড থেকে লোক এনে মুসলিমদের কেলিয়ে পাকিস্তান পাঠিয়ে দেবে ।
যোগ্য জবাব দেওয়ার জন্য আদিবাসী ভাইদের প্রনাম জানাই ।
সিধু, কানহু, বীরসা মুন্ডা জয় জিন্দ।
জয় শ্রী রাম,হর হর মহাদেব।Kona will kill the police on the moon in the Hindu Jago's brother, gene indigenous brothers as strong upper hand, wearing prayajana Gulick of the Javan mleca Gentile. Chandrakona update .....
Chandrakona tense again!
The new 144 will be caught up riumara ,, ,,, tonight at the temple built starting from tomorrow.
Constable E in terms of filling his car's arrival ..
Tents were shot down over the Hindu areas of the Hindu Bengali Hindus today and sleep monitoring ,,, ???
Others sleep on the responsibility to impose themselves ??
Is not the temple would be built in the darkness of the night ??
Where the lion sabakera ??
Ninade the lion trapped in Bengal continued bangabhanga bikrame surabardi are kept retreating ,, ???
Javan ,,, ,, wake up in the hands of Bengali attacked again on the protection of self-esteem banlamayera "" Chandrakona "" .........
There were reports last 3 cars were down RAF.
Fear of Muslims in the lower bank of the indigenous people chuteche ...
If Muslims attack on indigenous people listening to the next level, Orissa and Jharkhand Waterman mandoya people from the Muslim community will send keliye Pakistan.
Indigenous brothers feet are eligible to respond.
Sidhu, kanahu, Jind birasa Munda win.
Jai Shri Ram, Har Har Mahadev.
Subscribe to:
Posts (Atom)