Friday, 26 August 2016

UNKNOWN FACTS ABOUT KASHMIR TERRORISM

UNKNOWN FACTS ABOUT KASHMIR TERRORISM._ *EYE OPENER* _State of J&K Under India ( Area wise 101380 sq Km) Excluding POK._ _*Kashmir : 15%*_ _*Jammu : 26%*_ _*Ladakh : 59%*_ *85,000 sq Km comprising 85% area are not Muslim Majority.* _Population - 1.25 Crores_ *Kashmir : 69 Lakhs.* _(Only 55 Lakhs speak Kashmiri. Rest 13 lakhs speak Non kashmiri languages.)_ *Jammu : 53 Lakhs.* _(Dogri, Punjabi, Hindi)_ *Ladakh : 03 Lakhs.* _(Ladakhi language)_ _This does not include 7.5 lakh people settled who do not have citizenship._ There are 22 districts in J&K. Out of which *only 5 Districts where separatists have the say ;* _Srinagar, Anantnag, Baramullah, Kulgam and Pulwama._ *Other 17 districts are Pro India.* _So separatist's writ runs in just 15% of the population which are Sunni Muslim dominated._ _Interestingly these 5 districts are far away from Pakistan Border/LOC._ *There are more than fourteen major Religious/ ethinic groups comprising 85% of the population of J&K who are Pro India.* _These include:_ _Shias ;_ _Dogras: (Rajputs, Brahmins & Mahajans);_ _Kashmiri Pandits;_ _Sikhs;_ _Buddhists ( Ladakhis );_ _Gujjars;_ _Bakarwals;_ _Paharis;_ _Baltis;_ _Christians & many more._ *Majority of the people in J&K do not speak Kashmiri as their mother tongue. It's Dogri, Gujjari, Punjabi, Ladhaki , Pahari etc.* _Only 33 % people in Kashmir speak Kashmiri & this group controls narrative from Hurriyat to militants and from NC and PDP._ _This 33% controls *business, bureaucracy & agriculture*. This sunni 33% is opposed to India although population of all other muslims in JK is 69 %._ *Shias (12%), Gujjars Muslims (14%), Pahadi Muslims ( 8%), Buddhists , Pandits, Sufis, Christians and Jammu Hindus/ Dogras ( aprox 45%) are totally opposed to separatism and Pakistan.* _Stone pelting , Hoisting of Pakistani flags & Anti India demonstrations are held in just 5 Districts in Kashmir valley._ *Other 17 districts have never participated in such activities.* *Poonch and Kargil have above 90% Muslim population. There has never been an Anti India or separatist protest in these districts.* _It is only the_ *Anti National Media and other Anti India forces* _who with their own nefarious designs have_ *created an impression that "WHOLE J&K" is against India.* _*Whereas the truth is that just 15% of the Population comprising Sunni Muslims inhabitating 5 Districts of Kashmir province are fanning the separatist activities.*_ _Please spread this message to every INDIAN to UNITE and SAVE the Sovereignity of Our Nation and Defeat the Nefretious Designs of Pakistan and root out terrorism._ * _*Forwarded as received.*_ Collected.

এটা একটা সাধারন ব্যাপার যে কমিউনিস্ট / বামপন্থী মানেই হিন্দুবিদ্বেষী

এটা একটা সাধারন ব্যাপার যে কমিউনিস্ট / বামপন্থী মানেই হিন্দুবিদ্বেষী, কিন্তু স্বাধীনতা সংগ্রামীরাও বামপন্থী ছিলেন, কই তারা তো কখনই নিজধর্মের মজাক ওড়ায়নি, হ্যা যদি কোনো ভুল ছিল তো সেটা কে বদলানোর চেষ্টা করেছে। তোমার যদি মনে হয় ভুল আছে তাহলে সেটাকে বদলানোর চেষ্টা করো মজাক উড়িয়ে না কোনোদিন কোনো লাভ হয়েছে আর কোনো পরিবর্তন এসেছে। পরিবর্তন আনতে হলে চেষ্টা করতে হয় আর চেষ্টা করার সৎসাহস রাখতে হয়। যদি সেটা না থাকে তাহলে বেকার কারো মজাক ওড়াস না। এতে কারো কোনো দিন ভালো হয়েছে বলেতো ইতিহাসের পাতার কোথাও নেই।

1947 এর পার্টিশনের সময়:-

1947 এর পার্টিশনের সময় যখন বৃহত্তর সিলেট, বরিশাল ভারতে পড়বে নাকি পাকিস্তানে পড়বে এ নিয়ে গণভোট হয় তখন মুসলিম লীগের পাচাটা গোলাম এই যোগেন বাংলার নিম্নবর্ণের হিন্দুদের মধ্যে হিন্দুবিদ্বেষ ঢুকিয়ে তাদেরকে পাকিস্তানের পক্ষে ভোট দিতে উস্কে দেয়। বৃহত্তর সিলেটে হিন্দুরা সংখ্যাগুরু হওয়া সত্তেও সিলেট হিন্দুদের হাতছাড়া হয়ে যায়। যে যোগেন মুসলিমদের সাথে নিয়ে বাংলা থেকে বামুন আর বর্ণহিন্দুদের তাড়াতে চেয়েছিল তার ইতিহাস তো সবাই জানে। বরিশাল আর খুলনার দাঙ্গায় মুসলিমদের হাতে বাংলার নমশুদ্রদের কচুকাটা হওয়ার ইতিহাস, মন্ডল গৃহিণীদের মুসলিম লীগের পান্ডাদের কর্তৃক গণধর্ষণের ইতিহাস, বাংলার ইতিহাসের সবচেয়ে বৃহত মাইগ্রেশনের ইতিহাস: ভারতবিদ্বেষী, বর্নহিন্দুবিদ্বেষী নমঃশুদ্রদের লাখেলাখে ভারত গমনের ইতিহাস, পুনরায় মরিচঝাপিতে ভন্ড সেকু কমিউনিস্ট সরকারের হাতে মরিচঝাপিতে অগণ্য নমঃশুদ্রর কচুকাটা হওয়ার ইতিহাস, আন্দামান আর নিকোবরের নির্জন দ্বীপে নির্বাসনের ইতিহাস। যাদেরকে যোগেন মন্ডল আর তার অনুসারীরা ভাই বলে বুকে জড়িয়ে ধরেছিল তারাই পার্টিশনের তিন বছর পর বুকে ছুড়ি বসিয়েছিল। 1950 সালে শেরে বাংলার মৃত্যুর মিথ্যে গুজব রটিয়ে যোগেন মন্ডলের সহোদর ভাই মুসলিম লীগের গুন্ডারা বরিশালে নমঃশুদ্রদের হত্যা করে রক্তগঙ্গা বয়ে দিয়েছিল। মুসলিম লীগের পাচাটা গোলাম ভারত বিদ্বেষী যোগেন মন্ডল প্রাণ বাঁচাতে ভারত পালিয়ে গিয়েছিল। মাত্র কয়েকবছরের মধ্যে 50% হিন্দু অধ্যুষিত বরিশাল আর খুলনায় হিন্দুদের সংখ্যা 10%এ নেমে এলেু ( বর্তমানে বরিশালে হিন্দুরা 5%)। যে দক্ষিণাঞ্চল একসময় 'নমশুদ্রর ঘাঁটি'' বলে পরিচিত ছিল সেই দক্ষিণাঞ্চল তো বলতে গেলে এখন প্রায় নমশুদ্র শূণ্য হয়ে গেছে। স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত যত সংখ্যালঘু নির্যাতন চলে আসছে তার 90%এই শিকার দক্ষিণাঞ্চলের দরিদ্র নমঃশুদ্ররা। ছবি রাণী বিশ্বাসই বলুন আর জামাতিদের কর্তৃক পুত্রবধু ও কন্যাসহ এক বিছানায় গণধর্ষণের শিকার খেলন রাণী মন্ডলের কথাই বলুন সবাই নমঃশুদ্র।

Thursday, 25 August 2016

মন্দির ও মসজিদ এক নয়:

মন্দির ও মসজিদ এক নয় : অনেক হিন্দু আবার মন্দির শব্দের সাথে মজিদ শব্দটা এমনভাবে উচ্চারণ করে যাতে মন্দির আর মসজিদ একই জিনিস; যেন মন্দিরও ধর্মস্থান আবার মসজিদও ধর্মস্থান, কাজেই যাহা মন্দির, তাহাই মসজিদ। কিন্তু বাস্তব দৃষ্টিভঙ্গী থেকে বিচার করলে দেখা যাবে, মন্দির আর মজিদের মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য বিদ্যমান। একটা বিশেষ প্রভেদ আজ সকলেরই নজরে পড়ছে, আর তা হলো, মুসলমান সন্ত্রাসবাদীরা বিভিন্ন মসজিদে আশ্রয় নিচ্ছে বা পাচ্ছে। কিন্তু হিন্দুদের কোনো সন্ত্রাসবাদী দলও নেই এবং তারা কোনো দিন কোনো মন্দিরে আশ্রয়ে নিয়েছে এমন কোনো সংবাদও নেই। আগেই বলা হয়েছে যে, হিন্দুরা যাকে ধর্ম বলে মনে করে ইসলাম সেরকম কোনো ধর্ম নয়। প্রকৃতপক্ষে ইসলাম হলো একটি রাজনৈতিক মতবাদ, যার উদ্দেশ্য হলো, পৃথিবীব্যাপী এক ইসলামি সাম্রাজ্য গড়ে তোলা এবং মসজিদগুলো হলো ইসলামের পার্টি অফিস। মসজিদগুলোতে জিহাদ ও কাফের হত্যার পরিকল্পনা তৈরি করা এবং জিহাদের অস্ত্রশস্ত্র যথা- রাইফেল, বন্দুক, পিস্তল, গুলিসহ নানারকম বিস্ফোরক মসজিদে মজুদ করা হয়। হিন্দুরা তাদের কোনো মন্দিরকে এরকম অস্ত্রাগার হিসেবে ব্যবহার করেছে, এমন সংবাদ আজ পর্যন্ত পাওয়া যায় নি। হিজরত করে মদীনায় আসার পর মুহম্মদ একাধারে মদীনার প্রধান শাসক, প্রধান বিচারক এবং প্রধান সৈন্যাধ্যক্ষে পরিণত হয়েছিলো। মদীনার মসজিদে বসেই মুহম্মদ তার উপরের দায়িত্বগুলো পালন করতো। কাজেই সেই সময় মদীনার মসজিদ ছিলো প্রধান সরকারি কার্যালয়, প্রধান বিচারালয় এবং প্রধান সামরিক কার্যালয়। মুহম্মদ তার ১০ বছরের মদীনা ৮২ টা যুদ্ধ-হত্যা-আক্রমন ও লুণ্ঠন পরিচালনা করে। এই সমস্ত অভিযানের পরিকল্পনা মদীনার মসজিদেই তৈরি করা হয়েছিলো।

Monday, 22 August 2016

আমাদের ভারতমাতার সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি একটু দেখে নিন তো ?

ভারতবর্ষ । আমাদের ভারতমাতা । আমাদের ভারতমাতার সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি একটু দেখে নিন তো? (1) ভারতবর্ষেই “ ০ ” এর ধারণার জন্ম হয় এবং এই ধারণার জন্মদাতা হলেন “ আর্যভট্ট ” . (2) ভারতবর্ষে যখন “ হরপ্পা ” আর “ মহেঞ্জোদারো ” সভ্যতা চরম শিখরে ছিল, তখন পৃথিবীর অন্যান্য সভ্যতা তাদের যাত্রা শুরুই করেনি !! . (3) ভারতবর্ষে মোট ৩ লক্ষেরও বেশী মসজিদ চালু অবস্থায় আছে । পৃথিবীর অন্য কোনও দেশে এতো মসজিদ চালু অবস্থায় নেই, খোদ মুসলিম দেশ গুলোতেও না !! . (4) ইউরোপীয় সভ্যতার সকল ভাষার জননী হচ্ছে সংস্কৃত ভাষা । ১৯৮৭ সালের জুলাই মাসে ফোর্বস ম্যাগাজিনের একটা রিপোর্ট অনুযায়ী কম্পিউটার সফটওয়্যারের জন্য সবচেয়ে বেশী উপযুক্ত ভাষা এই সংস্কৃতই !! . (5) “ দাবা ” খেলার জননী আমাদের এই ভারতবর্ষ !! . (6) বৈজ্ঞানিক আর ইঞ্জিনিয়ারের মোট সংখ্যার হিসেবে পৃথিবীতে ভারতবর্ষ দ্বিতীয় স্থানে আছে . (7) যেকোনো দেশের তুলনায় ভারতবর্ষেই সবচেয়ে বেশী মানুষ ইংরেজিতে কথা বলে !!! . (8) ভারতে পোস্ট অফিসের সংখ্যা পৃথিবীর যেকোনো দেশের তুলনায় বেশী ! . (9) দশম শতাব্দীতে তৈরি তিরুপতিতে অবস্থিত বিষ্ণুমন্দিরে প্রতিদিন পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী ভক্তের সমাগম হয় । প্রতিদিন গড়ে ৩০০০০ ভক্ত মন্দিরে আসে আর গড়ে প্রতিদিন $৬ মিলিয়ন টাকা দানবাক্সে জমা পড়ে !!! . (10) “ মার্শাল আর্ট ” এর জন্ম সর্বপ্রথম ভারতবর্ষেই হয় । পরে বৌদ্ধ মিশনারিরা এই “ মার্শাল আর্ট ” কে এশিয়াতে ছড়িয়ে দেন . (11)ভারতবর্ষের মহাভারত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মহাকাব্য! আর কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে একসাথে এত লোক মারা গেছিলো যা সারা পৃথিবীতে কোথাও হয়নি! . (12) গংগা ঋদ্ধি জাতির পূর্ব পুরুষ মৌর্য সাম্রাজ্য ছিল ৫০ লক্ষ বর্গ কিমির চে বেশি যা ছিল দুনিয়ার অন্যতম বড় সাম্রাজ্য! (একটি গ্রূপ হইতে সংগৃহীত) [পোস্টটির বিপুল পরিণামে শেয়ার করুন যাতে আমাদের ভারতবর্ষ সম্পর্কে এই মূল্যবান তথ্যগুলি সবাই জানতে পারে]

Sunday, 21 August 2016

বাংলার হিন্দু কখনোই মানুষ হবে না।

বাংলার হিন্দু কখনোই মানুষ হবে না। এরা পূর্ববঙ্গ থেকে মুসলমান এর লাথ খেয়ে ভারতে আসে আর এসেই বামফ্রন্ট আর তৃণমূলীদের পা চাটে একটা ভোটার আই কার্ডের জন্য। কেন??? ভারতমাতার বুকে লক্ষ দেশদ্রোহী জেহাদি যদি মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারে তবে তোমরা পারবে না কেন? শক্তিশালী সংগঠন গঠন কর। একদিন সেই পূর্ববঙ্গকেও কেড়ে নিয়ে ভারতের মানচিত্রে যোগ করে দেওয়ার প্রতিজ্ঞা করো। কোন কার্ড লাগবেনা। তোমার তেজোদৃপ্ত চেহারাই হবে তোমার পরিচয়। এদেশ হিন্দুর। এদেশে হিন্দুর বসবাসের জন্য কোন প্রমাণ পত্রের দরকার নেই। হিন্দুত্বই একমাত্র প্রমাণ। দলে দলে হিন্দুত্ববাদি রাজনীতিতে যোগ দাও। নিজের উত্তরসূরিদের জন্য একটি নিরাপদ বাসস্থানের শপথ কর আজি। জয় হিন্দু। জয় শ্রীরাম।

যে কোনো দেশের গোয়েন্দা বিভাগ, সেনা বা পুলিশ মাঝে মাঝে যখন জঙ্গি পাকড়াও করে তখন তাদের কাছ থেকে জেহাদি বই বাজেয়াপ্ত করে।

@@ যে কোনো দেশের গোয়েন্দা বিভাগ, সেনা বা পুলিশ মাঝে মাঝে যখন জঙ্গি পাকড়াও করে তখন তাদের কাছ থেকে জেহাদি বই বাজেয়াপ্ত করে। পড়ছে জেহাদি বই, হচ্ছে জঙ্গি - ব্যাপারটা কেমন গোলমেলে। ডাক্তারী বই পড়ে লোকে ডাক্তার হয়, ইঞ্জিনিয়ারিং বই পড়ে লোকে ইঞ্জিনিয়ার হয় আর জিহাদি বই পড়ে লোকে জঙ্গি হয়! জেহাদি বইয়ে থাকে কোরআন হাদিসের আয়াত। তার মানে কোরান হাদিসের আয়াত পড়ে লোকে জিহাদি হয়। জেহাদিকে আবার "জঙ্গি" বলা হয়। যারা কোরআন এবং হাদিস পড়ে, তারা সবাই হয়তো জেহাদি হয় না, কিন্তু যারা জেহাদি হয়, তারা সবাই কোরআন এবং হাদিস পড়েই হয়। যে জেহাদি শরীরে বোমা বেঁধে নিজেকে উড়িয়ে দেয় সাথে আরো কিছু লোককে নিয়ে, সে কিন্তু কোনো ভাড়াটে খুনি নয়। সে স্ব-ইচ্ছায়, সুস্থ মস্তিষ্কে ইসলাম ধর্মের নির্দেশ পালন করে মাত্র। ইসলামের সাথে জঙ্গিবাদ তথা জিহাদের কোনো সম্পর্ক নেই - কথাটা অনেকটা "জীবের সাথে প্রাণের কোনো সম্পর্ক নেই"-এর মতো। জেহাদের প্রাণ ইসলাম। যে কোরআন এবং হাদিস থেকে জেহাদি তৈরি হয়, সেইসবকে না বন্ধ করে জেহাদি ধরে কী লাভ!

বামপন্থী "টেট পরীক্ষা"- প্রশ্ন:

বামপন্থী "টেট পরীক্ষা"- প্রশ্ন: ১) লাদেনের চরিত্র বর্ননা কর! উ: লাদেন এক জন সৎ নির্ভিক ধর্মপ্রান দাড়িওয়ালা সেকুলার ছিলেন। তিন হাজার আমেরিকাবাসী কে জন্নত দর্শন করিয়েছেন। মানব কল্যানে তার অবদান অনস্বীকার্য। লাদেনের মৃত্যুতে আমর শোকাহত। এর বদলা বামপন্থি রা এক দিন ঠিক নেবে। ২) আফজল গুরু কিভাবে ধীরে ধীরে বামপন্থিদের "গুরু" হয়ে উঠলেন? উ : ভারতবর্ষে ভারত মাতা নামক এক ডাইনির বাস। এই ডাইনির হৃদপিণ্ড অর্থাৎ "সংসদ" এ আমাদের নেতা প্রবল পরাক্রমের সাথে বীরের মত "পেন্সিল" হাতে প্রবেশ করলেন চাড্ডিদের শিক্ষা দিতে। কিন্তু ভারতের সুপ্রিম কোর্ট তাকে বিনা কারনে ফাসি দিয়ে দিল। আমরা বামপন্থার অভিভাবক তথা গুরু হারালাম। কিন্তু তার আদর্শ আজও আমাদের মজ্জায় মজ্জায়। তাই পুরো দেশকে টুকরো টুকরো করে ছাড়ব। ৩) ইসলামের সহিত ভারতে বামপন্থিদের মিল কোথায়? উ: উভয়ের দেশের প্রতি আস্থা নেই। হিন্দু বিরোধী। লক্ষ্য এক রাস্তা ভিন্ন। ৪) মুহম্মদের চরিত্র বর্ননা কর? উ: মুহম্মদ একজন নিস্কাম হৃদয়ের লোক ছিলেন। অত্যাচার তিনি ঘৃণা করতেন। অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি তার প্রেম চিরস্মরনীয়। ৫) বামপন্থিদের আধুনিক বিপ্লব সম্পর্কে লেখ! উ: ব্রা বিপ্লব, প্যান্টি বিপ্লব, ন্যাপকিন বিপ্লব, চুম্বন বিপ্লব (খাট ভাঙা বিপ্লব আসছে) ইত্যাদি ।

Saturday, 13 August 2016

বেচারা পাকিস্থান!!!!

বেচারা পাকিস্থান!!!! কাশ্মীর দখলের স্বপ্নে মশগুল হয়ে পূর্ব পাকিস্থান আগেই হাতছাড়া করেছে!! তবুও এদের শিক্ষা হয়নি!!এখনও কাশ্মীর দখলের স্বপ্ন বুকে নিয়েই চলছে তাদের যাবতীয় রাজনৈতিক কর্মকান্ড!!!! . তবে কী আবারও পাকিস্থানের টুকরো হবার পালা??বালুচিস্থানের বালুচিদের সাম্প্রতিককালেরআন্দোলন-বিক্ষোভকিন্তু সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে!!সমগ্র বালুচপ্রদেশ জুড়ে স্বাধীনতার ধ্বনি তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে!!! . এখন মোদীর উচিত ঘোলা জলে মাছ ধরা!!বালুচিদের দাবি মেনে তাদের সবরকম সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া!! পাকিস্থানকে শিক্ষা দেওয়ার এটাই সুবর্ণ সুযোগ!! চলুন বন্ধুরা আমরাও হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করি--- ‪#বালুচিস্থান_মাঙ্গে_আজাদি‬

Thursday, 11 August 2016

সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্কের সাথে সাথে এখন দলিত ভোটব্যাঙ্কের দিকে নজর পড়েছে সকলের।

সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্কের সাথে সাথে এখন দলিত ভোটব্যাঙ্কের দিকে নজর পড়েছে সকলের। দলিতের নামে 'দলহিত' ই লক্ষ্য। মোদীকে সত্যিই চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছে বিরোধীরা। অঙ্কটা জটিল। মুসলিম + দলিত অঙ্কের জবাব সেই 1947এও ছিলো না, আজও নেই। এদিকে মাঝখানের 'প্লাস'-টাকে 'মাইনাস' - এ পরিবর্তিত করতে না পারলে সেই খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন! খোকার বিদেশী মা আর কোনও ঝুঁকি নেবেন না দেশটাকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বেচে ফেলার ব্যাপারে। তখন দলিত, দলনকারী বর্ণ হিন্দু , দলিতের ত্রাতা সেকু-মাকু, সবাই এক দিকে! আর অন্যদিকে কাফের নিকেশের হারা ঝান্ডা হাতে মুসলমান। তখন জাতি বর্ণ নির্বিশেষে সব হিন্দুই দলিত! তবুও রাজনীতি এক আজীব ফান্ডা! সবাই জানে আসল থ্রেট হল মুসলমান তবুও ভাসুর ঠাকুর মনে করে নামটা মুখে আনা যাবে না। এই আসল থ্রেটের কথাটা সরাসরি বললেই দলিত - মুসলিমের মাঝখানের 'প্লাস'-টা 'মাইনাস'-এ রূপান্তরিত হওয়া সম্ভব বলে আমি মনে করি। মাফ করবেন, হামি গরীব চাড্ডি আছে।

গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার

                                  *****গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার*****
গুজরাট দাঙ্গায় তথাকথিত সেকুলারিস্টরা এই দাঙ্গার কথাটাই যেখানে সেখানে বলে কান্নাকাটি করে চোখের জলে বুক ভাসিয়ে থাকে। ঘটনার সূত্রপাত যে গোধরা ট্রেন পোড়ানোর কাণ্ড থেকে সূত্রপাত সেটা তারা অনেকেই বলতে চান না বা স্বীকার করেন না। ** হিন্দু বিরোধী মিডিয়া "তিস্তা জাভেদ সিতলাবাদ" এবং "তেহেল্কার" মিত্থাচার ছিল নরেন্দ্র মোদীই নাকি দাঙ্গা বাধিয়েছিলেন!!!!!!!!! গুজরাটের দাঙ্গায় গুলবার্গ সোসাইটিতে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি নিম্ন আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। ১২ সেপ্টেম্বর সোমবার সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে বিশেষ তদন্ত দলকে (সিট) এ নির্দেশ দেওয়া হয়। ** "টাইমস অব ইন্ডিয়ার" অনলাইন প্রতিবেদনে বলা হয়, তিন বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত সুপ্রিম কোর্টের একটি বিশেষ বেঞ্চ বলেন, ২০০২ সালে গুজরাটে দাঙ্গার ঘটনার মামলাগুলোতে আমাদের আর কোনো পর্যবেক্ষণ নেই।’ সিটের প্রতিবেদনে মোদিকে কোনো দোষারোপ করা হয়নি। _________________________________ তখন মোদী টুইটার করলেন "GOD IS GREAT" মুসলিম তোষণকারী মিডিয়া বোধহয় মনক্ষুণ্ণ হলেন। ** বাংলাদেশের "প্রথম আলো" রিপোর্ট করলোঃ "২০০২ সালে গুজরাটের গোধরায় ট্রেনে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় প্রায় ৬০ জন হিন্দু করসেবক নিহত হয়। এরপর রাজ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে এবং দুই হাজারের বেশি মুসলমান নিহত হয়। _________________________________ মিডিয়ার কী মিথ্যাচার। দাঙ্গাতে নাকি ২০০০ মুসলমান মারা গেছে। কোন হিন্দু মারা যায়নি। ** ১১ মে ২০০৫ এ কংগ্রেসের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রতিবেদন আসে, দাঙ্গাতে ৭৯০ মুসলিম ও ২৯৪ হিন্দু মারা যায়। ভারতীয় মুসলিমদের "দৈনিক মিল্লাত গেজেট" ও টা প্রকাশ করেন _________________________________ খবরটা বিবিসিতেও আসে ** তাই যারা ২০০০ মুসলিমের মারা যাওয়ার খবর ছড়িয়েছে তারা নির্লজ্জ মিথ্যুক। হিন্দু মারা যাওয়ার কোনো খবর প্রকাশ করেনি। আমরা সকল প্রকার অন্যায়ের বিরুদ্ধেই কথা বলি। সেটা যেই করুক। কিন্তু মিথ্যাচার হবে? মিথ্যাচারের জবাব আসে ২০০৮ এ যখন ভারতীয় জনতা পার্টি আবার গুজরাটের ক্ষমতায় আসে। "সত্য মেভা জয়তে।" _________________________________ **** দাঙ্গা নিয়ে মিথ্যাচার হল "মুসলিমরাই নাকি শুধু দাঙ্গাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।" একথা সত্য যে- মুসলিমরা নির্মমভাবে নিহত হয়েছে নারুদা পটিয়া, গুলবার্গ সোসাইটি এবং সরদপুরে। কিন্তু তারাও নিরীহ ছিল না। মুসলিমরাই গোধরাতে দাঙ্গা লাগিয়েছিল এবং মুসলিমরাও সমান ভয়ানক ছিল। মুসলমানরা হিন্দুদের নির্মমভাবে হত্যা করে হিমান্তানগর, দানিলিমদা ও সিন্ধী মার্কেট এলাকায়। _________________________________ "IndiaToday" এর খবর পড়ুন। ৮,৯,১০,১৫ প্যারা পড়ুন। "The Hindu" রিপোর্ট করে মুসলিমরাই আহমেদাবাদে দাঙ্গা শুরু করে ছিল। ৯ম প্যারার শেষ লাইনটি পড়ুন। ৪০০০০ হিন্দুকে তাদের বারি ছেড়ে মুসলিমদের ভয়ে পালাতে হয়। ২৩ মার্চ ২০০২। মুসলিমরা ২০০২ এর ২৩ মার্চ রেভদি বাজারে ৫০ টি হিন্দু দোকান পুড়িয়ে ১৫ কোটি টাকার সম্পদ নস্ট করে। মুসলিমরা আহমেদাবাদের ১ ও ২ মার্চে দাঙ্গা লাগায়। এরা ১৫৭ টি স্থানে দাঙ্গা লাগায়। তারা পুলিশকে তাদের এলাকায় ঢুকতে দেয়নি। ১৫ প্যারা পড়ুন। বিভিন্ন রায়ে মুসলমানদের সাজা হওয়ার ঘটনা প্রমান করে এরাও দাঙ্গাতে জরিত ছিল যা বাংলাদেশের মুসলমান মিডিয়া সেটা বলবে না। ৯ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা। ৭ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা। ৪ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা। _________________________________ গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার হল শুধু মুসলমানরাই দাঙ্গাতে গৃহহীন হয়েছিল। ২০০২ এর ৫ মার্চ হিন্দু বিরোধী "টাইম্‌স অফ ইন্ডিয়া" লিখেছিল মুসলিমদের জন্য ৮৫ টি এবং হিন্দুদের জন্য ১৩ টি ক্যাম্প খোলা হয়। আহমেদাবাদে ১০০০০ হিন্দু গৃহহীন হয়েছিল। এবং ২৫ এপ্রিলের ভিতর ১০০০০০ মুসলিম এবং ৪০০০০ হিন্দু গৃহহীন হয়। ________________________________ "The Indian Express" অসহায় হিন্দুদের উপর দুটি রিপোর্ট করেছিল। 2002 এর 7 মে এবং 10 মে। মুসলমানরা দলিত হিন্দুদের উপর হামলা করেছিল। হিন্দুদের মন্দিরে আশ্রয় নিতে হয়েছিল। কারন গুজরাটে বিজেপি সরকার মুসলিমদের বাঁচাতে এতোই ব্যাস্ত ছিল যে তারা হিন্দুদের বাঁচাতে কিছুই করেনি। ----------------------------------------------------------- ** "টাইম্‌স অফ ইন্ডিয়া" ১৮ মার্চ ২০০২ তারিখে ”Riots hit all classes, people of all faith”। সেখানে হিন্দুদের উপর নির্যাতন নিয়ে তারা লিখে। -”Contrary to popular belief that only Muslims have been affected in the recent riots, more than 10,000 people belonging to the Hindu community have also become homeless”. মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় হিন্দুদের উপর চলে অমানবিক নির্যাতন ।।

যে সব মেয়েরা মুসলিম ছেলেদের বিয়েকরতে চায় তাদের জন্য কিছুসারপ্রাইজ গিফট :

যে সব মেয়েরা মুসলিম ছেলেদের বিয়ে করতে চায় তাদের জন্য কিছু সারপ্রাইজ গিফট : বিয়ের পরপরই তুমি হয়ে যাবে তোমার মুসলিম স্বামীর শস্যক্ষেত্র। চাহিবা মাত্র তোমার মুসলিম স্বামীকে তুমি তোমার দেহ দানে বাধ্য থাকিবে। এতে তোমার সুস্থতা -অসুস্থতা, তোমার চাওয়া না চাওয়ার, ভালো লাগার বা না লাগার কোনো প্রশ্ন নেই। এ সম্পর্কিত আয়াত: "তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের শস্যক্ষেত্র। অতএব তোমাদের শস্যক্ষেত্রে যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পারো। (কোরান - ২: ২২৩) "যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পারো" এই ব্যাপারটি এরকম: মক্কার পুরুষরা পেছন দিক থেকে সেক্স করতে অভ্যস্ত। এরা যখন মদীনায় পালিয়ে এসে মদীনার মেয়েদের বিয়ে করে সেক্স করতে গেলো, তখন অভ্যস্ত না হওয়ায় মদীনার মেয়েরা পেছন থেকে সেক্স করতে বাধা দিলে বিষয়টি ফয়সালার জন্য নবীর কাছে এলো এবং নবী পুরুষদের খুশি রাখার জন্য বলে দিলো, "তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের শস্যক্ষেত্র। অতএব তোমাদের শস্যক্ষেত্রে যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পারো।" যেহেতু কোরানে আল্লা এই কথা বলেছে, সেহেতু মেয়েরা চুপ। এবং প্রতিটা ক্ষেত্রে তোমাকেও এরকম চুপ থাকতে হবে। শুধু তাই নয়, শস্যক্ষেত্র এবং যেভাবে খুশি গমন করার ব্যাপারটিকে পাত্তা না দিয়ে স্বামীকে অসন্তুষ্ট রেখে তুমি যদি ঘুমিয়ে পড়ো, তাহলে সারা রাত্রি ধরে ফেরেশতারা তোমাকে যে ভাবে অভিশাপ দিয়ে যাবে, সেই হাদিসটি এরকম : যদি কোনো স্ত্রীকে তার স্বামী বিছানায় ডাকে যৌন মিলনের জন্য, আর সে স্বামীর ডাকে সাড়া না দেয়, যাতে তার স্বামী রাগান্বিত অবস্থায় ঘুমাতে বাধ্য হয়, তখন ফেরেশতারা সেই স্ত্রীলোকটিকে সকাল পর্যন্ত অভিশাপ দিতে থাকে। ( বুখারী- ভল্যুম-৪, বই-৫৪, নং-৪৬০) ফেরেশতাদের এই অভিশাপ দেওয়ার একটা কারণ আমি খুঁজে পেয়েছি। ফেরেশতারা না মরদ, না মেয়ে। তারা আসলে হিজরা। যেহেতু নিজের কিছু করার ক্ষমতা নেই, তাই মানব-মানবী সেক্স করতে থাকলে তা দেখে তারা মজা লুটে। এখন আপনি যদি সেক্স ই না করেন, তাহলে ফেরেশেতারা দেখবে কী ? তাই তারা ঐ স্ত্রীকে অভিশাপ দিতে থাকে। এরপর তোমার মুসলিম শ্বশুর যদি কখনো তোমার রূপ-সৌন্দয্যে মুগ্ধ হয়ে তোমার দিকে সুদৃষ্টি বা কুদৃষ্টি দেয় এবং তোমার বিছানায় উনি আসে বা তার বিছানায় তোমাকে নিয়ে যায় এবং তোমাকে উলঙ্গ করে ধর্ষণ করে, তাহলে তোমার স্বামী আর স্বামী থাকবে না, তোমার স্বামী হয়ে যাবে তোমার ছেলে, আর তোমার বৃদ্ধ শ্বশুর হবে তোমার স্বামী। ইসলাম তো অতি আধুনিক ধর্ম! তাই এটাই ইসলামের শরিয়তি আইনের ফয়সালা! এই ঘটনার অনুপ্রেরণা, ইসলামের লম্পট নবী মুহম্মদের জীবনের একটি ঘটনা। নবী জীবনে যা কিছু করেছে, তার সবই মুসলিমদের পালন করা সুন্নত। এজন্য এই সুন্নতটিও পালন করতে মুসলিমরা সব সময়ই আগ্রহী। কারণ, এই সুন্নত পালনে মজা আছে। ঘটনাটি এরকম। নবী পুত্রহীন হওয়ায় জায়েদ নামের এক বালককে দত্তক নিয়ে তাকে লালন পালন করতে থাকে। যথা সময়ে জায়েদ যুবক হলে মুহম্মদ তারই ফুফাতো বোন, জয়নবের সাথে জায়েদের বিয়ে দেয়। কিন্তু দিন গড়াতে থাকলে মুহম্মদ বুঝতে পারে, মস্ত একটা ভুল হয়ে গেছে। জায়েদের সাথে জয়নবের বিয়ে দেওয়া ঠিক হয় নি। কারণ, জয়নবের যা শরীর এবং সৌন্দয্য তার মূল্য দেবার জন্য জায়েদ অনুপযুক্ত। তাই উচিত মূল্য দেবার জন্য মুহম্মদ ঘন ঘন জায়েদের বাড়িতে যাতয়াত করতে থাকে এবং একদিন সম্পূর্ণ অসময়ে এবং অপ্রস্তত অবস্থায় জয়নবের ঘরে ঢুকে জয়নবকে প্রায় অর্ধনগ্ন অবস্থায় দেখে নিজেকে আর সামলাতে না পেরে বলে ফেলে, "কে জানে আল্লা কখন কার মন পরিবর্তন করে দেয়"- একথা বলে মুহম্মদ জয়নবের ঘর থেকে বেরিয়ে আসে। জায়েদ ফিরলে এই ঘটনার কথা জয়নব জায়েদকে বলে দেয়। জায়েদ বুঝতে পারে তার পালক পিতা,দ্যা গ্রেট টেরোরিস্ট মুহম্মদ, জয়নবকে পছন্দ করে ফেলেছে। আর কোনো উপায় নেই। কারণ, জায়েদ জানতে, তার পিতার ইচ্ছার বিরুদ্ধে যাওয়া মানে নির্ঘাত মৃত্যু। তাই জায়েদ মুহম্মদের কাছে গিয়ে বলে, "আমি জয়নব কে তালাক দিচ্ছি, আপনি ওকে বিয়ে করুন।" কিন্তু লোকে কী বলবে এই চিন্তা করে মুহম্মদ বলে, "তোমার স্ত্রীকে পরিত্যাগ করো না এবং আল্লাহকে ভয় কর।" (কোরান- ৩৩:৩৭) কিন্তু মুহম্মদ জয়নবের প্রতি লোভ সামলাতে না পেরে আল্লাহর নির্দেশের নামে জয়নবকে বিছানায় নেওয়ার জন্য খুব দ্রুত একটি আয়াতই ডাউনলোড করে ফেলে। আয়াতটি এরকম : "তখন তুমি নিজের মনে সেই কথা লুকিয়েছিলে, যা আল্লাহ প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন। তুমি লোকদের ভয় করেছিলে, অথচ আল্লাহর অধিকার সবচেয়ে বেশি যে, তুমি তাকেই ভয় করবে। পরে জায়েদ যখন তার নিকট হতে নিজের প্রয়োজন পূর্ণ করে নিল, তখন আমি তাকে তোমার সহিত বিবাহ দিলাম... (কোরান- ৩৩:৩৭) এই আয়াত আসার পরই বাচ্চা মেয়ে আয়েশা, নবীকে বলে ফেলেছিলো, " আল্লাহ আপনার ইচ্ছা পূরণ করতে দেখি একটুও দেরী করে না।"(হাদিস) পৃথিবীর এই একটি মাত্র বিবাহ যা আল্লা নিজে দিয়েছেন, তা হলো জয়নব আর মুহম্মদের বিবাহ। বিয়ের দিন মুহম্মদ জয়নবের সাথে সেক্স করার জন্য এমনই পাগল হয়ে উঠেছিলো যে, বিয়ের দাওয়াত খেয়ে কিছু লোক বসে গল্প করছিলো, তারা যাচ্ছিলো না। আর তারা না গেলে মুহম্মদ জয়নবের সাথে শুতেও পারছিলো না। এই বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য মুহম্মদ সঙ্গে সঙ্গে একটি ওহী ডাউনলোড করে ফেলে। সেই ওহীটি এরকম : "...দাওয়াত খাওয়া হয়ে গেলে চলে যাও, কথায় মশগুল হয়ে বসে থেকো না। তোমাদের এ ধরণের আচরণ নবীকে কষ্ট দেয়। কিন্তু সে লজ্জায় কিছুই বলে না।" (কোরান-৩৩:৫৩) উপরোক্ত ঘটনার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে প্রকৃত কোরান জ্ঞানী মুসলিম শ্বশুররা সুন্দরী- স্বাস্থ্যবান পুত্রবধূর দিকে মাঝে মাঝে হাত বাড়ায়। বাংলাদেশে এধরনের ঘটনার কথা শোনা না গেলেও ভারতে এধরণের ঘটনার কথা প্রায় শোনা যায়। যেমন- উত্তরপ্রদেশের মুজাফফরনগরের চরথাওল গ্রামের ইমরানা বিবি এবং তার শ্বশুর আলি মহম্মদের ঘটনা। এই ঘটনা ঘটেছিলো ২০০৫ সালে। এতে ভারতের তামাম ইসলামি মাথা, লম্পট শ্বশুরের পক্ষে রায় দিয়ে বলেছিলো, আলি মহম্মদ কোনো অন্যায় করে নি। ইমরানাকে এখন তার শ্বশুরকেই স্বামী হিসেবে মেনে নিয়ে ঘর করতে হবে আর তার স্বামীকে পুত্রের নজরে দেখতে হবে। এখানে একটি বিষয় চিন্তা করুন, এই ঘটনায় ইমরানার কী দোষ ছিলো ?সে
শ্বশুরের সাথে পরকিয়াও করে নি,
শ্বশুরই তাকে জোর করে ধর্ষন
করেছে। সেই বিচারও প্রশাসনের কাছে
ইমরানা পেলো না, শুধু ইসলামিক
আইনের জোরে, উল্টো লম্পট শ্বশুরের
সাথে তাকে ঘর করতে হলো!
কবি, আপনি কোথায় আছেন ? মুসলিম
ছেলেকে বিয়ে করতে চান ? আরো শুনুন।
যাকে এত ভালোবেসে বিয়ে করছেন, সেই
মানুষটি যদি কোনো কারণে আপনাকে
রাগের মাথায় তালাক বলে ফেলে,
তাহলেই কিন্তু আপনার সংসার জীবন
শেষ। এরপর আপনার মুসলিম স্বামী
যদি নিজের ভুল বুঝতে পেরে আবার
আপনাকে ঘরে নিতে চায় তাহলে কিন্তু
সে তা পারবে না। আপনাকে তখন
একজন অপরিচিত বা পরিচিত অন্য
কাউকে বিয়ে করতে হবে। এই বিয়ের
নাম "হিল্লা বিয়ে"। শুধু তাকে বিয়ে
করলেই হবে না, অন্তত একবার হলেও
তার সাথে সেক্স করতে হবে। এরপর ওই
ব্যক্তিটি যদি আপনাকে আবার তালাক
দেয় তাহলেই শুধু আপনি আবার আগের
স্বামীর সঙ্গে শুতে পারবেন।
এ সম্পর্কিত আয়াত "অতঃপর
স্ত্রীকে যদি সে তালাক দেয় তবে যে
পযন্ত না ঐ স্ত্রী অন্য স্বামীকে
বিবাহ করছে এবং এই দ্বিতীয় স্বামী ঐ
স্ত্রীকে তালাক দিচ্ছে, সে ঐ স্ত্রীকে
পুনরায় বিবাহ করতে পারবে না।
(কোরান- ২: ২৩০)
এখানেও কিন্তু আপনার কোনো দোষ
ছিলো না। আপনার স্বামীই রাগের
মাথায় আপনাকে তালাক বলে ফেলেছে।
তার মাশুল দিতে হলো আপনাকে অন্য
একজন লম্পটের সাথে হিল্লা বিয়ের
নামে সেক্স করে ।
কি ? মুখ দিয়ে আর কথা বেরুচ্ছে না ?
আরও আছে, শুনুন-
যখন তখন আপনার মুসলিম স্বামী
আরো তিনটি বিয়ে করে আপনার
সংসারকে "চার সতীনের ঘর" বানিয়ে
দিতে পারে। তখন আপনার মুসলিম
স্বামী আপনাকে রেশনিং পদ্ধতিতে
বিছানায় সময় দেবে, তিনদিন পর পর
একদিন। এ সম্পর্কিত আয়াত, "...
চারজনকে বিয়ে করে নাও..." (কোরান-
৪:৩)
গিফট আরো আছে, আপনাকে যদি
আপনার স্বামীর আর ভালো না লাগে,
ভালো না লাগারই কথা, মাল পুরাতন
হলে কার ভালো লাগে ? তখন আপনার
মুসলিম স্বামী আপনাকে রেশনিং
পদ্ধতিতে আর সময় নাও দিতে পারে।
এ সম্পর্কিত আয়াত, "তুমি স্ত্রীদের
মধ্যে যাকে ইচ্ছা তোমার নিকট হতে
দূরে রাখতে পারো এবং যাকে ইচ্ছা
গ্রহন করতে পারো"। (কোরান-
৩৩:৫১)
অর্থাৎ স্বামীর মন পেতে হলে এবং
তাকে আপনার বিছানায় নিতে হলে
পতিতা পল্লীর মেয়েদের মতো কাস্টমার
ধরার জন্য আপনাকে আরো তিনজনের
সাথে কমপিটিশনে নামতে হবে।
এরপরও আপনার মুসলিম স্বামীর মন
ও দেহ যদি আপনি না পান এবং রাগের
বশে বা দেহের জ্বালায় যদি অন্য
কাউকে বিছানায় নেওয়ার চেষ্টা করেন,
তার ব্যবস্থাও ইসলাম করে রেখেছে।
ব্যবস্থাটি একরম :
"তোমাদের নারীদের মধ্যে যারা
ব্যাভিচার করে... তাদের গৃহে অবরুদ্ধ
করবে, যে পযন্ত না তাদের মৃত্যু
হয়।" (কোরান-৪:১৫)
খেলা আরো আছে, শ্বশুর যদি ধর্ষণ
করে তাহলে আপনার কী হবে, তা
শুরুতেই বলা হয়েছে। এবার অন্য কারো
দ্বারা যদি আপনি বা অপনার কোনো
মেয়ে যদি ধর্ষিতা হয় তাহলে ইসলামি
আইনে আপনার বা আপনার মেয়ের কী
হবে তা শুনুন।
আপনি ধর্ষিতা হয়েছেন বলে যদি
অভিযোগ করেন, তাহলে আপনার পক্ষে
৪ জন পুরুষের সাক্ষী লাগবে। তখন এই
সাক্ষী আপনি কোথায় পাবেন ? এটা কি
বাস্তব কথা ? ৪ জন পুরুষকে সাক্ষীর
জন্য রেডি করে কি আপনার পক্ষে
ধর্ষিতা হওয়া সম্ভব ? হ্যাঁ, সম্ভব।
ধর্ষিতা হওয়ার না, গণধর্ষিতা
হওয়ার। কারণ, যদিও অসম্ভব,
তারপরও বলছি, যে ৪ জনকে রেডি
করে আপনি ধর্ষিতা হতে যাবেন, সে
৪জনও আপনাকে ধর্ষণ করবে। সুতরাং
ইসলামি আইনের এই ফাঁক ফোঁকরের
জন্য একজন মুসলিম পুরুষের পক্ষে
ধর্ষক হওয়া কত সহজ এবং মজার তা
বুঝতে পারছেন ? আপনি মুসলিম
পরিবারের বধূ হলে এই সব ধর্ষক
সবসময় ওঁৎ পেতে থাকবে আপনাকে
এবং আপনার মেয়েকে ধর্ষণ করার
জন্য।
শেষ গিফট, আপনার মুসলিম স্বামীর
যখন বয়স ৫০ বা ৫৩, তখন তার
মধ্যে নবীর আরো একটি সুন্নত
পালনের চিন্তা মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে
পারে। তা হচ্ছে, ৬ বা ৯ বছর বয়সী
কোনো বাচ্চা মেয়েকে বিয়ে করার। ঐ
বাচ্চা মেয়েটি যদি আপনার স্বামীর
কোনো বন্ধুর হয় তাহলে তো সোনায়
সোহাগা। তখন হয়তো আপনার নিজের
বয়স ৪৫ বা ৪৮ এবং আপনার মেয়ের
বয়স ২৫ বা ২৮, তখন মজাটা কেমন
হবে ? এর কারণ হচ্ছে, নবী নিজে ৫০
বছর বয়সে তার বন্ধু আবু বকরের
মেয়ে আয়েশাকে বিয়ে করেছিলো এবং
৫৩ বছর বয়সে আয়েশার বয়স যখন
৯, তখন বিছানায় নিয়ে গিয়ে...
আর বললাম না।
এখানে আর একটি ব্যাপার কিন্তু খুব
গুরুত্বপূর্ণ। তা হলো আপনার মেয়ের
বয়স যখন ৬ বা ৯, তখন কিন্তু তাকে
আপনার স্বামীর বন্ধুদের কাছ থেকে
দূরে রাখতে হবে। বলা তো যায় না, কার
মাথায় কখন সুন্নত পালনের চিন্তা
জেগে উঠে। ধর্ষণের ভয় তো সবসময়
আছেই।
গিফট দেখি শেষ ই হয় না, আর একটি
দিতেই হলো, তোমার স্বামী যদি মুসলিম
হয়, তাহলে তুমি তোমার স্বামীর
বন্ধুদের সাথে হেসে কথা বলতে পারবে
না এবং সবসময় ঘরের মধ্যে থাকতে
হবে। কোন আয়াতের নির্দেশ সেটা
দেখো :
"...বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন
করো না, যাতে দুষ্ট মনের কোনো
ব্যক্তি লালসা করতে
পারে।" (কোরান- ৩৩:৩২)
"নিজেদের ঘরে অবস্থান করো
এবং...সাজগোজ দেখিয়ে বেড়িয়ো
না।" (কোরান- ৩৩:৩৩)
এখানেই শেষ নয়, আপনার জন্য বিপদ
আরো আছে। ৪টা বিয়ের পর আপনার
মুসলিম স্বামী হয়তো আর বিয়ে করতে
পারবে না। কিন্তু বাড়িতে যদি কাজের
মেয়ে রাখেন, তাহলেই আপনার
সর্বনাশ। ঐ কাজের মেয়েকে আপনার
স্বামীর বিছানায় দিতে আপনি বাধ্য
থাকবেন। আল্লাহ কোন আয়াতে এমন
বিধান দিয়েছেন, কোরান খুলে একটু দেখে
নিন,
"এদের পরে তোমার জন্য অপর
মহিলারা হালাল নয়, আর এদের স্থানে
অপর স্ত্রী গ্রহণ করারও অনুমতি
নেই, তাদের রূপ-সৌন্দয্য তোমার যতই
মন মতো হোক না কেনো! অবশ্য
দাসীদের অনুমতি তোমার জন্য
রয়েছে।"(কোরান-৩৩: ৫২)
আলোচ্য প্রবন্ধে যা বলা হলো, তার
সবই পৃথিবীর সমস্ত ধর্মের মেয়েদের
জন্য প্রযোজ্য। কিন্তু আপনি যদি শুধু
খ্রিস্টান বা ইহুদি না হন, তা হলে
আপনার জন্য বিয়ের শুরুতেই অপেক্ষা
করছে আরো এক মারাত্মক শক্ড।
ব্যাপারটি এরকম : আপনি যদি হিন্দু বা
বৌদ্ধ হন এবং কোনো মুসলিম ছেলের
প্রতি আগ্রহ দেখান, তাহলে সে
আপনাকে এই বলে আকৃষ্ট করবে যে,
ধর্ম কোনো ব্যাপার না। তোমার ধর্ম
তুমি পালন করবে, আমার ধর্ম আমি।
ইচ্ছা করলে তুমি চাকরিও করতে পারো।
এককথায় তুমি স্বাধীন। আমি তোমার
কোনো কাজে বাধা দেবো না। এভাবে
প্রেমকে চুড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে গিয়ে
আপনি যখন মা-বাবা, আত্মীয়-স্বজন,
বাড়ি-ঘর সব ছেড়ে তার বাড়িতে
উঠবেন, তখনই শুরু হবে আসল খেলা।
প্রথমেই তারা আপনাকে মুসলমান
বানাবে। কারণ, ইসলামি আইনে
খ্রিষ্টান এবং ইহুদি মেয়েদের সাথে
মুসলিম ছেলেদের বিয়ের বিধান থাকলেও
হিন্দু বা বৌদ্ধ মেয়েদের বেলায় এমন
বিধান নেই। এ কারণেই ফিরোজ খাঁকে
বিয়ে করার আগে ইন্দিরা গান্ধীকে
মুসলমান হতে হয়েছিলো। আর এই একই
কারণে আমাদের অসাম্প্রদায়িক(!)
কবি নজরুল, আশালতাকে বিয়ে করার
আগে তার নাম পাল্টিয়ে কাজী প্রমীলা
ইসলাম রেখে তারপর আশালতাকে বিয়ে
করেছিলো। কারণ, সিভিল আইনে বিয়ে
করলে, বর কনে উভয়কে এই মর্মে
ঘোষণা দিতে হয় যে, আমরা কোনো ধর্ম
মানি না। কিন্তু অসাম্প্রদায়িক(!
)নজরুল এই ঘোষণা দিতে রাজী ছিলো
না।
এরপরও মুসলমান ছেলেকে বিয়ে করার
ভূত যদি আপনার মাথা থেকে না সরে,
তাহলে আপনি একটা চুড়ান্ত স্টুপিড।
আর স্টুপিডদের কপালে শুধু শাস্তিই
লেখা থাকে। আর যারা মনে করছেন,
ধর্মে লেখা থাকলেই কি মুসলমান
পুরুষরা এমন করবে ? তাদেরকে বলছি,
কোনো মুসলমান যদি ইসলামের বিধি
বিধানের একটা কিছু না মানে বা
অস্বীকার করে সে আর মুসলমান থাকে
না, তাই প্রত্যেক মুসলমানের চেষ্টা
থাকে পূর্ণাঙ্গভাবে ইসলামকে মানার,
আর যখন কোনো মানুষ পূর্ণাঙ্গভাবে
ইসলামকে মানে, তখন সে আর মানুষ
থাকে না, হয়ে যায় জানোয়ার।
জয় হিন্দ।

দলিত-মুসলিম ভাই ভাই বর্ণহিন্দুর রক্ত চাই????!!!!!

. দলিত-মুসলিম ভাই ভাই বর্ণহিন্দুর রক্ত চাই। দশটা মিনিট ব্যায় করে ইতিহাসকে জানুন। ভবিষ্যতকে দেখতে পাবেন। ~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~. গত কিছু দিন ভারতের কিছু স্থানে 'দলিত'দের উপর বেশ কিছু অত্যাচারের ঘটনা ঘটেছে। এই ধরনের অমানবিক ঘটনা মধ্যপ্রাচ্যে জলভাত হলেও কোনো সভ্য সমাজে চলতে পারে না। এর ফলশ্রুতিতে বেশ কিছুদিন ধরে রাজনীতি সচেতন জনসমাজে দলিতপ্রেম জেগেছে। দলিতরা যে বর্ণহিন্দুদের দ্বারা কতটা নির্যাতিত হয়ে চলেছে আবহমান কাল ধরে, তার হিসাব নিকাশ চলছে। তার সাথে চলছে উপদেশের অমৃতবার্তা। ব্রাহ্মন তথা সকল উচ্চবর্ণের উদ্দেশ্যে চলছে অশ্রাব্য গালিগালাজ। তাদের বিতাড়নের উস্কানিও দেওয়া হচ্ছে। দলিত ও মুসলিমদের একত্র করে "শ্রেনীহীন সমাজ" গঠনের স্বপ্নও দেখান হচ্ছে। যা ঘটেছে তা ক্ষমার অযোগ্য। হিন্দু সমাজে যখনই এরকম ঘটনা ঘটে, তার প্রতিকারও হয়। কিন্তু কিছু সবজান্তা স্বার্থান্ধ ব্যাক্তি এই সুযোগে হিন্দু সমাজে বিভাজন ঘটানোর জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। সাধারন মানুষের স্মৃতিশক্তির দূর্বলতা এদের প্রধান অস্ত্র। ইতিহাসের পাতায় এদের কাহিনী কালিমালিপ্ত। =============================== যোগেন মন্ডলের করুণ কাহিনী শুনুন :- যোগেন মন্ডল ছিলেন নমঃশুদ্র জাতের অর্থাৎ পূর্ব বঙ্গের নিম্নজাতির লোকেদের সব থেকে বড় নেতা। নমঃশুদ্রদের কাছে ওনার কথাই ছিল শেষ কথা। দেশ ভাগের সময় উনি বললেন - "আমার কোন নমঃশূদ্র ভাই হিন্দুস্তানে যাবে না।... পাকিস্তান দিতে হবে.... দিতে হবে। - এই পাকিস্তানে আমরা পাকিস্তানীরা আর নমঃশূদ্ররা ( তিনি নমঃশূদ্রদের হিন্দু বলেই মনে করতেন না ) ভাই-ভাই হয়েই থাকব। হিন্দুদের সঙ্গে থাকব না।দেখবেন, আমাদের কোন অসুবিধা হবে না"। বাংলাদেশে আওয়াজ উঠল - " নমঃশুদ্র-মুসলিম ভাইভাই বর্ণহিন্দুর রক্ত চাই"। পাকিস্তানের জন্ম হল, যোগেন্দ্র নাথ মন্ডল পাকিস্তানের আইন মন্ত্রী হয়ে বসলেন -- এই পর্যন্ত সব ঠিকঠাকই চলল। কিন্তু তারপরেই শুরু হল মহা গন্ডগোল...!! পাকিস্তান হওয়ার ঠিক পরে অর্থাৎ - 1947 এর 15 অগাস্টের পর থেকেই হিন্দুদের উপরে নেমে এলো অমানুষিক অত্যাচার।বিশেষ করে, 50 এর ফেব্রুয়ারির পর থেকে - সব থেকে বেশী অত্যাচার নেমে এলো গরীব নমঃশূদ্র জাতের উপরে। কারন ততদিনে উচ্চবর্নের হিন্দু হয় বর্ডার ক্রস করে পালিয়েছেন, নয় মরেছেন অথবা কিছু তরবারীর সামনে কলেমা পড়ে মুসলমান হয়েছেন। অতএব হাতের পাঁচ - নমঃশুদ্র জাতের মেয়ে বউদের উপরে ধর্ষন সব সীমা ছাড়িয়ে গেল। দক্ষিণ বাংলাদেশের ভোলা দ্বীপে নমঃশুদ্র জেলে মেয়েদের আট থেকে সত্তর বছর বয়স্ক প্রায় দুই হাজার মেয়ে বউকে একদিন দুপুরে রেপ করা হল একই সাথে মাঠে শুইয়ে। সর্বত্র হিন্দু মেয়ে বউদের উপরে বিশেষ করে তপশিলী মেয়ে বউদের তাঁদের বাড়ির উঠোনেই রেপ করা হতে লাগল - আবার রাতের বেলা শিশু পুত্র কে মেরে ফেলা হবে এই ভয় দেখিয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হতে লাগল -- রাত দশটায় নিয়ে যাওয়া হতে লাগলো আর ফেরত দিতে লাগল ভোরের বেলা - স্বামী পুত্রের প্রাণ রক্ষায় তপশীলি মেয়ে বউরা তাই করতে লাগল। যোগেন্দ্র নাথ মন্ডলের ছিল দুই মেয়ে আর বউ। তাদের নিয়ে তাঁর প্রাণপ্রিয় নমঃশূদ্র গরীব ভাই বোনেদের পিছনে রেখে, নমঃশুদ্র মেয়ে বউদের হায়নার মুখে রেখে, তিনি পালালেন কলকাতায়... সেই হিন্দুদের কাছে, ... সেই হিন্দুস্থানের মাটিতে। .. যা এককালে তাঁর কাছে চক্ষুশূল ছিল। পড়ে রইল তাঁর প্রায় দেড় কোটি অত্যন্ত গরীব নমঃশূদ্র জাতের ভাই বোনেরা যারা তার কথা শুনে ১৯৪৭ এ দেশভাগের সময়েও ভারতে আসার সুযোগ থাকা স্বত্বেও ভারতে আসেননি। অবশেষে, তিনি তাঁর অভিজ্ঞতা দিয়ে বুঝলেন - "ঐ দেশে ( পুর্ব পাকিস্থান/ অধুনা বাংলাদেশ) আর হিন্দু থাকতে পারবে না"...। সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলছে। ভাবুন একবার, একটি দেশের এক আইন মন্ত্রী শুধুমাত্র হিন্দু হবার কারনে প্রান ভয়ে রাতের অন্ধকারে অন্য একটি দেশে পালিয়ে গিয়ে সেখান থেকে তৎকালীন পাকিস্থানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান'কে তাঁর পদত্যাগ পত্র পাঠিয়ে দিচ্ছেন! এই হল সেকুলার বিপ্লব। আর - এই হোল এদের বিচার আর চিন্তা ধারা। বর্তমানের দিকভ্রষ্ট রাজনীতির দলিত- মুসলিম ঐক্যের এক উজ্জ্বল এবং আদর্শ উদাহরন পঞ্চাশের দশকের এই যোগেন্দ্র নাথ মন্ডল । ▶ যোগেন মন্ডলের ইতিহাসটি আংশিক সংগৃহীত।

ভারতে জাকির নায়েকের পক্ষে মিছিল হচ্ছে,নলহাটিতে দুর্গা পুজো করতে দিচ্ছে না

ভারতে জাকির নায়েকের পক্ষে মিছিল হচ্ছে,নলহাটিতে দুর্গা পুজো করতে দিচ্ছে না,উঃ দিনাজপুর বিগ্রহ ভেঙে ফেলছে।কই মোল্লাদের পা চেটে খাওয়া হিন্দুদের তো এসবের বিরুদ্ধে সরব হতে দেখছি না।কিন্তু আমরা হিন্দুরা এসবের প্রতিবাদ করলেই তোমরা বলছো আমরা উগ্র হিন্দু মৌলবাদী!!বাহ রে বরাহরা বাহ!

সেকুলার নামের শুয়োরদের মূল উদ্দেশ্য কি?

সেকুলার নামের শুয়োরদের মূল উদ্দেশ্য কি?এদের মূল উদ্দেশ্য একটাই।ভারতকে মোল্লাদের হাতে তুলে দেওয়া,বিনিময়ে মধ্যে প্রাচ্য থেকে আসা কোটি কোটি টাকা নিয়ে আমেরিকা অথবা ইউরোপের কোন দেশে চলে যাওয়া। তাই কাশ্মীরে পন্ডিতদের উপর নির্যাতন ও পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে মোল্লাদের দ্বারা হিন্দু নির্যাতন এদের চোখে পড়ে না।এদের চোখ যে পেট্রো ডলারের কাছে বিক্রি হয়ে গেছে এই কথাটা পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুরা কবে বুঝবে?

Wednesday, 10 August 2016

".... ভাগ এখান থেকে....। কোন ভিক্ষা হবে না। .... তোর পেটও ফাঁকা,.. আবার কোলও ফাঁকা।... যা, ফোট ... "। ... মানে..??

".... ভাগ এখান থেকে....। কোন ভিক্ষা হবে না। .... তোর পেটও ফাঁকা,.. আবার কোলও ফাঁকা।... যা, ফোট ... "। - শুনে চমকে যায় আবির।... মানে..?? .... মেটিয়াবুরুজের সকাল...। চারিদিকে ঘিঞ্জি গলি,.. আর এখানেই প্রতিদিন সকালের ব্যস্ততার ভিড় ঠেলে দোকানে দোকানে ধুপকাঠি ফেরি করে বেড়ায় আবির। তার ধুপের ভাগ'টা বেশ কড়া। ... আর তাতে গন্ধটাও জমে ভালো। আর দিন দিন পাল্লা দিয়ে এলাকায় গরুর মাংসের দোকান যত বেড়েছে,... ততই বেড়েছে, আবিরের খরিদ্দার সংখ্যা। ..... কে জানে, হয়তো'বা ওই বাসি মাংসের বোঁটকা গন্ধ থেকে বাঁচতেই ওরা এটা জ্বালায় কিনা?... ... তাতে তার কি? ঠাকুর ঠাকুর... বলে সকাল সকাল সাইকেলে চেপে... শুরু করে তার ব্যাবসা।... প্রথমে চেনা দোকান... আর তারপর পুশসেল...। দুপুর ১২'টার মধ্যে বাড়ি...।। .... যাই হোক, ধমক শুনে, থমকে যায় সে।.. তাকিয়ে দেখে.. ৫-৬ জনের ছোট একটি ভিখারিনী'র দল। .... সারা রাতের ডিমে তা দেবার ধকল সামলে সক্কাল সক্কাল মুরগীর মত তারা বেরিয়ে পড়েছে খাদ্যের সন্ধানে।... এ- দোকান থেকে ও দোকানে... ঘুরে ঘুরে খুঁটে নিচ্ছে.. যার কাছে যা পাচ্ছে। ... কোলে ছোট বাচ্চা নিয়ে এমন ভিখারিনীর দেখা তো এখানে প্রায়ই মেলে...। - এ আর নতুন কি?.. তবে? কৌতুহলি হয়ে এগিয়ে যায় আবির।... দেখতেই হচ্ছে ব্যাপারটা...।। .... দোকানটি এক খানদানী মুসলমানের। ঠিক দোকান নয়,.... ব্যাবসায়ী গদি। সেখানে তাকিয়ায় হেলান দিয়ে বসে দোকানের মালিক হাজী নুরউদ্দন...। উপরে সাইনবোর্ডে.. "নুরউদ্দিন এন্ড ট্রেডার্স"... লেখাটি ঝক ঝক করছে। আবির দেখল .... মুখভর্তি পান মুখে, হাজী সাহেব তাকিয়ায় হেলান দিয়ে দলের মহিলাদের ভিক্ষা দিচ্ছেন.. সামনের বাটা থেকে দরাজ হাতে, সবাইকে এক একটি খুচরো পয়সা তুলে দিচ্ছেন। আল্লার দোয়া মেঙ্গে, তারাও ধীর পায়ে বাইরে বেরিয়ে আসছে।... কেবল বাধ সেধেছেন একটি রুগ্ন মেয়ের বেলায়। ... এরা প্রায় সকলেই তালাকপ্রাপ্তা। অথচ, সকলেরই প্রায় কোলে একটি করে দুগ্ধপোষ্য শিশু। .... দু-একটি অবশ্য মায়েদের হাত ধরেই ভিক্ষে করছে। আবার সন্তান সম্ভবা'ও দেখা গেল... এক জনকে...। .... কিন্তু রুগ্ন মেয়েটি...? তার যে এসকল চিহ্নের কোনটাই নাই..।। .... বিসস্ত্রবসনা মেয়েটির দিকে এবারে....... একঝলক তাকাতেই, ... আবির বুঝতে পারল... ধমকের ইঙ্গিতটা....।। - মাথা নিচু হয়ে গেল তার...। পকেটে নিজের অজান্তেই হাত ঢোকাতে বেরিয়ে এল খুচরো... দশ টাকার একটা নোট।... কোন দিকে না তাকিয়ে, লজ্জায় লাল হয়ে যাওয়া অসহায় মেয়েট'র হাতে আলতো করে টাকাটি দিয়েই সাইকেলে চেপে পড়ল সে..। শুধু .... অবাক হয়ে যাওয়া মেয়েটিই অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে দেখতে থাকল.... ভিড়ের আড়ালে ক্রমশ মিলিয়ে যাওয়া তার... আল্লার ফেরিস্তাকে....!!

সাম্প্রদায়িক কে ?

"সেকুলার দিদি ও সাম্প্রদায়িক বিজেপি " ইমাম ভাতা দিচ্ছে কে ? দিদি সাম্প্রদায়িক কে? বিজেপি হজ টাওয়ার তৈরি করছে কে ? দিদি সাম্প্রদায়িক কে ? বিজেপি রমজান স্পেশাল প্যাকেট দিচ্ছে কে ? দিদি সাম্প্রদায়িক কে ? বিজেপি "মিনি পাকিস্তান" গঠনের কথা বলা নেতাকে মন্ত্রী করেছে কে ? দিদি সাম্প্রদায়িক কে ? বিজেপি বরকতি মিয়াকে দলীয় মঞ্চে কে নিয়ে আসে ?দিদি সাম্প্রদায়িক কে ? বিজেপি হিজাব পড়ে ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করে কে ? দিদি সাম্প্রদায়িক কে ? বিজেপি ইমামদের পরামর্শদাতা বানিয়েছেন কে ? দিদি সাম্প্রদায়িক ? বিজেপি ত্বহার সমাবেশে কে হিজাব পড়ে হাজির হয় ?দিদি সাম্প্রদায়িক কে ? বিজেপি মুসলিমদের জন্য স্পেশাল হাসপাতাল গড়েন কে ? দিদি সাম্প্রদায়িক কে ? বিজেপি দুর্গাপুজোর ভাসান বন্ধ রেখে ঈদ পালন করে কে ? দিদি সাম্প্রদায়িক কে ? বিজেপি মুসলিমদের খুশি করতে গোহত্যার পক্ষে সওয়াল করে কে ? দিদি সাম্প্রদায়িক ? বিজেপি মুসলিমরা হিন্দুদের ওপর আক্রমণ অত্যাচার করলে ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতি করে চুপ থাকেন কে ? দিদি সাম্প্রদায়িক ? বিজেপি হায় রে সেকুলারিজম !!! শব্দটার এক্কেরে মা-মাটি-মানুষ করে দিলো দিদি I

A masterpiece of strategic mobility

সময় টা অষ্টাদশ দশক, আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর ভারতবর্ষের শাসন ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দু মোগল সাম্রাজ্য ক্ষয়িষ্ণু প্রায়। ছত্রপতি শম্ভুজি মহারাজের মৃত্যুর পর মারাঠারা মোগল সাম্রাজ্য গোড়া থেকে উপরে ফেলতে বদ্ধপরিকর। সাম্রাজ্য রক্ষা করার তাগিদে মোগল সাম্রাট হায়দ্রাবাদের নিজাম আশিফ ঝাঁ কে দায়ীত্ব দেন মারাঠা দের জ্বব্দ করতে এবং সাথে দেন এক লক্ষের অধিক বিশাল মোগল সেনা ও ভারী গোলান্দাজ বাহিনী। এদিকে মারাঠা সাম্রাজ্যে মধ্যে অভ্যন্তরীণ বিবাদ তখন তুঙ্গে কারন ছত্রপতি শিবাজীর প্রপুত্র সাহু ছত্রপতি হিসাবে সিংহাসনে বসলেও তার অপর ভাই দ্বিতীয় শম্ভুজী এই পদের দাবীদার। নিজাম এই সমীকরণ টি ভালই বুঝতেন তাই ১৭২৬ সালে বিশাল মোগল সেনা নিয়ে তিনি দিল্লী থেকে মারাঠাদের রাজধানী সাতারার দিকে অগ্রসর হন ও গোপনে দ্বিতীয় শম্ভুজীর কে ছত্রপতি হিসাবে তার সমর্থন রয়েছে বার্তা পাঠান। এর ফল হয় মারাত্মক কিছু পদলোভী মারাঠা সেনাপ্রধান কে নিয়ে শম্ভুজী বিদ্রোহ করে এবং নিজামের নেতৃত্বাধীন মোগল সেনাকে সাতারায় প্রবেশ করতে সাহায্য করে। ছত্রপতি সাহু তার পরিবার ও বিশ্বস্ত মারাঠা সেনা নিয়ে দক্ষিন পুনের পুরন্দর দূর্গে আশ্রয় গ্রহন করেন কিন্তু নিজাম তার বিশাল সেনা নিয়ে দূর্গ অবরোধ করে দেয়। ছত্রপতি তার পেশোয়া শ্রীমন্ত বাজীরাও বল্লাল বালাজী ভট কে আদেশ পাঠান রাজধানী রক্ষা করার জন্য। . ঘটনা :: . বাজীরাও তখন খান্দেশে তার সেনা নিয়ে অবস্থান করছিলেন। অসাধারণ বুদ্ধিমান এই মারাঠা পেশোয়া ছত্রপতির আদেশ মত রাজধানী তে ফিরে মোগল সেনার সাথে যুদ্ধ করার বদলে তার সেনা নিয়ে পশ্চিমে গুজরাটের দিকে যাত্রা করে ও সহজেই গুজরাট দখল করে নেয় এবং গুজরাটের মোগল নিযুক্ত শাসকের সাথে চুক্তি করে যুদ্ধে তার সেনাকে লজিস্টিকস সাপোর্ট দেওয়ার জন্য বাধ্য করান। এরপরে বাজীরাও খুব দ্রুত নিজামের অধিকারকৃত মালওয়ার দিকে অগ্রসর হন ও মালওয়ার দখল করে নেন। এরফলে দিল্লী থেকে নিজামের নেতৃত্বাধীন সেনার জন্য সমস্ত লজিস্টিকস সাপ্লাই কেটে যায়। . এবার বাজীরাও তার সেনা বাহিনী নিয়ে অরঙ্গাবাদের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। এই খবর শুনেই নিজাম অস্থির হয়ে ওঠেন কারন আওরঙ্গাবাদ ছিল নিজামের তৎকালীন রাজধানী ও খুবই সমৃদ্ধ শহর। ছত্রপতি সাহু কে ধরার আশা ত্যাগ করে ও পুরন্দার দুর্গ থেকে অবরোধ তুলে নিজাম তার সেনাবাহিনী নিয়ে বাজিরাও এর পিছনে পিছনে অরক্ষিত আওরঙ্গাবাদের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। বাজিরাও এর পরিকল্পনা সফল হয় কারন এটাই ছিল তার পরিকল্পনা যে "শত্রুর পিছনে না দৌড়ে শক্র যেন তোমার পিছনে দৌড়ায় তার ব্যবস্থা করা।" বাজিরাও কাল বিলম্ব না করে অপর দুই মারাঠা সেনাপতি মাল্লাল রাও হোলকার ও রানাজী সিন্ধে কে তাদের সেনাবাহিনী নিয়ে নিজামের সেনাবাহিনীর পিছন পিছন ধীরে ধীরে ওরাঙ্গাবাদের দিকে অগ্রসর হওয়ার জন্য আদেশ দেন ফলে নিজামের অজান্তেই নিজাম বাজিরাও এর পাতা ফাঁদে পা দেন। . বাজিরাও এর সেনাবাহিনী ছিল ছোট এবং অশ্বারোহী বাহিনী প্রধান কিন্তু নিজামের সেনা ছিল সংখ্যায় বিপুল ফলে বাজিরাও গতি ছিল বেশি। তাই অনেক আগেই বাজিরাও ওরাঙ্গাবাজের নিকটে গোদাবরী নদীর তীরে পৌছে গেলেও নদী অতিক্রম করে ওরাঙ্গাবাদ আত্রুমন না করে গোদাবরী নদীর তীরে ওরাঙ্গাবাদ থেকে ২০কিমি দূরে পালকিথ তে অবস্থান করে। নিজাম সেনা নিয়ে গোদাবরী অতিক্রম করে কিন্তু যখন জানতে পারেন যে, বাজিরাও ২০কিমি দূরে অবস্থান করছেন তখন আবার গোদাবরী নদী পেরিয়ে বাজিরাও কে তাড়া করেন। তবে তীব্র গরম ও লজিস্টিক সাপ্লাই না পাওয়ায় নিজামের সেনারা এমনি তেই ক্লান্ত ছিল তাই দ্রুত সেনার চলাচলের জন্য নিজাম তার শক্তিশালী গোলান্দাজ বাহিনী গোদাবরীর অন্য পাড়ে রেখেই পাল্কিথের দিকে অগ্রসর হন। মার্চ, ১৭২৮ তে দুইপক্ষ মুখোমুখি হয়। বাজিরাও এর ছোট সেনাবাহিনী দেখে নিজাম যুদ্ধ শুরু করলেও কিছুক্ষণ পরেই তার ভুল ভাঙ্গে যখন তিনি বুঝতে পারেন যে তার অলক্ষেই অপর একটি মারাঠা সেনাদল তার পিছনে এসে দাঁড়িয়েছে। তীব্র জল কস্টে এমনিই নিজামের সেনা কান্ত ছিল তার ওপর সাঁড়াশি আত্রুমনে নাজেহাল হয়ে পড়ে। নিজামের মোগল সেনাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় ও নিজাম বাধ্য হয়ে মারাঠা দের সাথে সন্ধিচুক্তি করে। . ফলাফল :: . সন্ধিচুক্তি অনুসারে, পেশোয়া বাজিরাও নিজাম কে বাধ্য করেন ছত্রপতি সাহু কে ছত্রপতি হিসাবে মেনে নিতে এবং সমগ্র দাক্ষিণাত্য অঞ্চলের কর ব্যবস্থাও মারাঠা দের নিয়ন্ত্রনে চলে আসে এবং ভবিষ্যতে বাজিরাও এর দিল্লী অধিযানের সময় নিজাম নিরপেক্ষ ভুমিকায় থাকবে এই আশ্বাসও বাজিরাও আদায় করে নেন। এই চুক্তির ফলে ভারতবর্ষের বৃহদ অংশ মোগল দের নিয়ন্ত্রণ থেকে একেবারে বেড়িয়ে যায়। . বি: দ্রি: = ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ফিন্ডমার্শাল Bernard "Monty" Montgomery পেশোয়া বাজিরাও এর এই যুদ্ধনীতি অনুসরণ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিশর ফ্রন্টে নাতসি বাহিনীকে পরাজিত করে মিত্রশক্তি কে জয় এনে দেয় এবং পরবর্তী কালে নিজের লেখা যুদ্ধনীতি নিয়ে বই তে এই যুদ্ধকে "A masterpiece of strategic mobility" বলে আখায়িত করেছিলেন।

কই? ... মুসলমানেরা তো জেলে যেতে ভয় পায় না!তবে .... জেলে যেতে তোমাদের এত ভয় কিসের?

কই? ... মুসলমানেরা তো জেলে যেতে ভয় পায় না! তবে .... জেলে যেতে তোমাদের এত ভয় কিসের? আজ আর ... আলাদা করে জেলখানা বলে কিছু আছে কি?... এখন তো গোটা দেশটাই এক জীবন্ত কারাগারে পরিণত হয়েছে। ...তোমরা কি একবারও বুঝতে পারছো না? ... জেহাদে জেহাদে.. জেরবার হয়ে,.... আজ তোমাদের এই সোনার বাংলার কি দুরবস্থা হয়েছে! ... এর ভবিষ্যৎ কি? তাই ভয় কি? ... হে আমার নতুন যুগের অগ্রদূত ... হে আমার প্রানপ্রিয় হিন্দুহৃদয় তরুণ তরুণীরা... তোমরা এগিয়ে এসো...। এগিয়ে তোমাদের আসতেই হবে। কারন যুগে যুগে ... তোমরাই আমাদের কাণ্ডারি রূপে পথ দেখিয়ে এসেছো ... আর জানি, সামনের দিনেও তোমরাই এগিয়ে আসবে। তোমরা রচো ভালবাসার আশার ভবিষ্যত, তোমাদের স্বর্গ পথের আভাস দেখায় আকাশ ছায়াপথ। ... ওই তাকিয়ে দ্যাখো ... ভারত মাতা আজ আবারও একবার তোমাদের রক্ত চান ... ।। তোমরা কি তা দিতে প্রস্তুত নও? মনে রেখো... দেশে যখন অধর্মের রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়, জেলখানা তখন হয় ... পুন্য ভুমি ..., কারাগৃহ পরিণত হয় দেবস্থানে ......।। ভুলিও না ...একদিন পাপিষ্ঠ কংসের পদভারে, মেদিনী যখন আজকের মতই পাপাচারে পরিপূর্ণ, ঠিক তেমনই এক যুগসন্ধিক্ষণে ধর্মরক্ষা করতে বাসুদেব শ্রীকৃষ্ণ ... স্বয়ং এই কারাগারের অন্ধকক্ষেই আবির্ভূত হয়েছিলেন ...।। তাই আজ থেকে ... তোমাদের কাছে 'কারাগারে'র নতুন পরিচয় হোক .. "পবিত্র মন্দির" .... ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মভূমি। ... তাই আজ আর ... মঠে নয়, ... মন্দিরে বা কোন দেবালয়েও নয়, ... বাসুদেব অধিষ্ঠিত হয়েছেন ... কারাগারের গর্ভগৃহে।.. ঘণ্টাধ্বনি বা পবিত্র মঙ্গলাচরণের বৈদিক মন্ত্রপাঠে আজ আর তাঁর সন্তুষ্টি সম্ভব নয়। ধর্মযুদ্ধের রণধ্বনি আজ যে তাঁর কাছে বড্ড প্রিয়। এই তুচ্ছ মানব জীবনে, একবারও কি তার সেই পবিত্র পদাঙ্কের পদরেণু স্পর্শের সৌভাগ্য.. তোমাদের কিছুতেই হবে না? ... ............ শ্রীকৃষ্ণ গোবিন্দ হরে মুরারী, হে নাথ নারায়ণ বাসুদেব ॥ ....... ( পুনঃ পোষ্টিত...)

লংকায় যে যায় সেই হয় রাবন?

"বাংলাতে ঘরে ঘরে মোদী আছে, তবুও গুজরাটের মোদী প্রধানমন্ত্রী" কাল থেকে লক্ষ্য করছি, কেউ লিখছে লংকায় যে যায় সেই হয় রাবন, তো কেউ লিখছে আমি মোদী সমর্থক কিন্ত অন্ধভক্ত নই.. আরও কত কি পোষ্ট দেখলাম, কেউ বলছে মোদীজী সেকুলার হয়ে গেছে তো কেউ বলছে মোদীজী মুসলিম ভোট চাইছে..... হা হা হা... বাঙালী হিন্দু এতো ভালো রাজনীতি বিশ্লেষণ করতে পারে কিন্তু বাংলাতে বিজেপি ক্ষমতায় আনার মুরোদ নেই তাই উত্তরপ্রদেশে মুলায়ম-মায়াবতী-কেজরীদের পাতা ফাঁদে পড়ে মোদীর নিন্দা শুরু করেছে | মিথ্যা অসহিষ্ণুতার নাটক করে বিজেপিকে বিহারে হারালো, এবার মিথ্যা গো-রক্ষক তৈরি করে দলিতদের উপর অত্যাচার করিয়ে বিজেপিকে হারানোর চক্রান্ত চলছে উত্তরপ্রদেশে, আর আমরা গাধার মতো সেই ফাঁদে পা দিয়ে মোদী নিন্দা করতে ব্যাস্ত | যে মোদী সারা ভারতে "গোধরা" কাণ্ডের মুখ হিসেবে অলিখিত ভাবে পরিচিত, যে মোদী আরবে গিয়ে মাথায় টুপি না পরে, মন্দির গড়ে আসতে পারে তাকে আমরা আজ সেকুলার বলছি???? বাঙালী হিন্দু ফেসবুকে সারাদিন মক্কা মদিনা কাঁপিয়ে রাত্রি বেলা হালাল মাংস কিংবা গার্লফ্রণ্ডের হাত ধরে আমিনিয়া,আর্সেনালে বিরিয়ানী খেয়ে ঢেকুর তুলে মোদীর সমালোচনা করে | যে চা-ওয়ালা থেকে প্রধানমন্ত্রী হতে পারে, সে একজন সফল মানুষ, সেই মানুষের সমালোচনা করা আমাদের শোভা পায় না |

হিন্দু ধর্মে বাল্য বিবাহ বা রাতের বেলায় বিবাহের কিন্তু কোন নিয়ম নেই

হিন্দু ধর্মে বাল্য বিবাহ বা রাতের বেলায় বিবাহের কিন্তু কোন নিয়ম নেই । কারণ সুলতানি আমল থেকে ইংরেজ আগমনের আগ পর্যন্ত প্রায় আটশত বছর উত্তর ভারত হিন্দুদের জন্য এক ভয়ানক অধ্যায় ছিল । সুলতানরা "সিন্দুকি" নামে এক মহিলা গুপ্তচর নিয়োগ করতেন । যাদের কাজ ছিল হিন্দু ( গণিমতের মাল ) মেয়েদের খুঁজে খুঁজে বের করা । পরবর্তীতে সুলতানী বাহিনী সেসব মেয়েদেরকে হেতেমখানা ( বন্দিশালা ) এনে রাখত । আর এসবের ভয়ে হিন্দু পিতামাতা বেশির ভাগ মেয়েকে বাল্য বিবাহ দিত এবং রাতের অন্ধকারে সকলের অগোচরে বিয়ে দিত । অথচ আজও বৈদিক রীতি অনুসারে দক্ষিন ভারতে দিনের আলোয় বিয়ে প্রথা চালু আছে । আমরা দেখতে পাই রামায়ণ বা মহাভারতেও দিনের আলোয় বিয়ে অনুষ্ঠিত হতে । মূলত বৈদিক নিয়ম অনুযায়ী ( সূর্যের উপস্হিতি )- তে শুধু যজ্ঞ করার বিধান আছে । অন্যদিকে রাতে বেলায় যজ্ঞ বিধান নেই । বিয়েতে যজ্ঞের সময় যে "স্বহা" মন্ত্র উচ্চারিত হয়, এই স্বহা সূর্যের স্ত্রী । সুলতানি আমল থেকে ইংরেজ আমলের আগ পর্যন্ত আটশত বছর উত্তর ভারতে হিন্দু ধর্মের ভিত্তি পরিবর্তন হয়ে যায় । কিন্তু দক্ষিন ভারতে পরিবর্তন হয় নাই । যার কারণে উত্তর ভারত আর দক্ষিন ভারতের হিন্দু রীতিনীতি সম্পূর্ণ আলাদা ।(সংগৃহীত)

Tuesday, 9 August 2016

AMAZING FACTS !!!

                                                             AMAZING FACTS !!!
In Current Lok Sabha the Parties Strength ************************************** BJP=283 Seats 2+8+3 = 13 NDA=337 Seats3+3+7 = 13 UPA= 58 Seats 5+8 = 13 OTHERS =148 Seats = 1 + 4 + 8 = 13 Prediction of Nostradamus “450 years ago Nostradamus predicted Modi Era” : How ??? French prophet Nostradamus wrote that from 2014 to 2026, a man will lead india, whom initially, people will hate but after that people will love him so much that he will be engaged in changing the country’s plight and direction. This was predicted in the year 1555. Written in French and translated into Marathi language by the famous astrologer of Maharashtra Dr.Ram Chandra Joshi. It is clearly written on the 32-33 page, “Wait Ram Rajya is coming” A middle aged superpower administrator will bring golden age not only in India but on the entire earth, who will revive his Sanatana Dharma and will make India the best Hindu nation by defeating the evils and would be placed on Power of its Own. Under his leadership India will not only just become the Global Master, but many countries will also come into the shelter of India. COINCIDENCES ?? ?? -------------------------- o Buddha was married, but he left his wife and went out in search of the truth. His wife lived alone. His wife’s name was Yashodara o Mahavira was also married, but he also left his wife and became monastic. His wife lived alone. His wife’s name was Yashoda. o Modi also married, but he left his wife and put his life in serving the nation. His wife is also living alone. His wife’s name is Yashodaben “ YASHODA, YASHODARA AND YASHODABEN “ IS IT JUST COINCIDENCE OR HISTORY IS REPEATING ITSELF. ‪#‎ NaMo‬ ‪#‎ Modi‬ ‪#‎ BJP‬ ‪#‎ NarendraModi‬

আমাদের নবী হলে কি করতো বলেন তো?

কোরানূল করীমে সয়ং আল্লাহতালা নবী মুহাম্মদের একাধিক নিকাহ করার ব্যাপারে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছেন। কচি, বুড়ি বিভিন্ন বয়সের তেরো জন স্ত্রী এবং প্রায় পঞ্চাশ জন যৌন দাসী থাকা সত্ত্বেও, উট, দুবমা ভেড়া, খেজুর, কালিজিরা, মধু, উটের মুত প্রভৃতি খাওয়া নবী মুহাম্মদ ষাট বছর বয়সেও নিকার ব্যাপারে কখনোই পিছ পা ছিলেন না। বরং নিত্ত নতুন নিকা করার জন্য তিনি তিন পায়ে খাড়া থাকতেন। তাছাড়া দাসী সম্ভোগের ব্যাপারে নবীজী বিশেষ পারদর্শী ছিলেন। এই জন্যই তো তিনি আমাদের নবী, সারা বিশ্বের নবী, রোল মডেল! নিন্মে আল্লার বাণী পড়ুন এবং দোজাহানের অশেষ সোওয়াব হাসিল করুন--- "৩৩সূরা আল আহযাব:৫০- হে নবী! আপনার জন্য আপনার স্ত্রীগণকে হালাল করেছি, যাদেরকে আপনি মোহরানা প্রদান করেন। আর দাসীদেরকে হালাল করেছি, যাদেরকে আল্লাহ আপনার করায়ত্ব করে দেন এবং বিবাহের জন্য বৈধ করেছি আপনার চাচাতো ভগ্নি, ফুফাতো ভগ্নি, মামাতো ভগ্নি, খালাতো ভগ্নিকে যারা আপনার সাথে হিজরত করেছে। কোন মুমিন নারী যদি নিজেকে নবীর কাছে সমর্পন করে, নবী তাকে বিবাহ করতে চাইলে সেও হালাল। এটা বিশেষ করে আপনারই জন্য-অন্য মুমিনদের জন্য নয়। আপনার অসুবিধা দূরীকরণের উদ্দেশে। মুমিনগণের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার জানা আছে। আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু।" পক্ষান্তরে, দেখুন মালাউনদের....সরি, মানে হিন্দুদের নিরামিষ ভোজী ধর্মগুরুরা এক বিয়ে করতেই ভয় পায়। তারা গরু তো খানই না, উপরন্তু অনেকেই সারা জীবন ব্রক্ষ্মচর্য পালন করেন। যেমন, একবার এক অতি সুন্দরী বিদেশী মেয়ে স্বামী বিবেকান্দকে এসে বললো, "আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই।" স্বামীজি বললেন, "কেন? আমি তো ব্রহ্মচারী।" মেয়েটি বললো, "কারন আমি আপনার মতন একজন সন্তান চাই, যে সারা পৃথিবীতে আমার নাম উজ্জ্বল করবে। সেটা আপনাকে বিয়ে করলেই সম্ভব।" স্বামীজি বললেন, "সেটার জন্য আরো একটি উপায় আছে।" মেয়েটি জিজ্ঞেস করলো, "কি উপায়?" স্বামীজি মৃদু হেসে বললেন, "আমাকে আপনার পুত্র বানিয়ে নেন। আর আমিও আপনাকে মা বলে ডাকব। এরফলে আপনার মনোবাসনাও পূর্ণ হবে আর আমার ব্রহ্মচর্যও অটুট থাকবে।" এক্ষেত্রে আমাদের নবী হলে কি করতো বলেন তো?

Monday, 8 August 2016

মহাগুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা।কৃপাকরে সবাই পড়বেন

।।মহাগুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা।কৃপাকরে সবাই পড়বেন।। মুসলমানরা যখন ওয়াজ করে তখন ঐ ওয়াজের মাঝে ওরা ইসলামী জেহাদ নিয়ে আলোচনা করে।কিন্তু আমরা হিন্দুরা ভাবি ওরা শান্তিপূর্ণ ভাবে ধর্ম পালন করছে। মাঝে মাঝে মুসলমানরা তাবলীগ জামাত করে ইসলামের দাওয়াত দেয়।সেই দাওয়াতের মাঝে কিন্তু জঙ্গিবাদ প্রচার করে।কিন্তু আমরা হিন্দুরা ভাবি ওরা শান্তিপূর্ণ ভাবে ইসলাম প্রচার করছে। সর্বশেষ ফলাফল কি হয়?কিছুদিন পর দেখা যায় পাশের কোন জেলায় বোমা হামলা হয়েছে!জঙ্গি সংগঠনের সদস্য ধরা পড়েছে। কিন্তু আমরা আগেই যদি ওদের ঐসব ধর্ম প্রচারের নামে জেহাদ আর জঙ্গিবাদ প্রচার বন্ধ করে দিতে পারি তাহলেই দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল হবে।তাই আসুন,আমরা ইসলাম প্রচারক নামের ঐসব জেহাদী ও জঙ্গিদের প্রতিহত করি।

মুসলিম তোষণ ও হিন্দুদের বর্তমান পরিস্থিতি

মুসলিম তোষণ ও হিন্দুদের বর্তমান পরিস্থিতি ~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~ হিন্দুরা কিছু পারুক আর নাই পারুক মুসলিম তোষণে তাদের জুড়ি নেই। একবেলা মুসলিমের পায়ে তেল না মাখালে তাদের পেটের ভাত হজম হয়না। ভারতবর্ষ ইসলামি করণে হিন্দু রাজনৈতিকদের দোষই সব থেকে বেশি। মধ্যযুগীয় ভারতীয় হিন্দু রাজারা তাদের প্রতিপক্ষ হিন্দু রাজাদের জব্দ করার জন্যে বহিরাগত মুসলমানদের সাহায্য নিয়েছিল। জয়চাঁদ তার জামাতা পৃথ্বীরাজকে জব্দ করবার জন্য মোহাম্মদ ঘুরীকে সাহায্য করেছিল ।বাংলার রাজা লক্ষণ সেনের মন্ত্রী নিজে রাজা হবার বাসনায় বখতিয়ার খলজির সাহায্য নিয়েছিল।তাদের প্রতিপক্ষ রাজারা জব্দ হলো বটে কিন্তু তারপর তারা নিজেরাই মুসলমানদের হাতে কাটা পড়ল। মহাত্মা গান্ধী ও জওহরলাল নেহেরু হিন্দু-মুসলিম দুইটি জাতির মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্যে ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতিতত্ত্বকে সমর্থন করেছিলেন।যার ভিত্তিতে ভারত-পাকিস্তান ভাগ হয়ে দুইটি আলাদা রাষ্ট্র গঠিত হলো। পাকিস্তান থেকে প্রায় সব হিন্দুকে ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হলো, এখনও হচ্ছে। বাংলাদেশও প্রায় হিন্দু শূন্য।কিন্তু ভারতের মুসলমানেরা থেকেই গেল।বরং তারা এখন দ্বিগুণ গতিতে জনসংখ্যা বৃদ্ধিকরতে ব্যস্ত।কারণ তাদের লক্ষ্য পুরো ভারতবর্ষকে ইসলামিক রাষ্ট্রে রূপান্তর। মহাত্মা গান্ধী ও জওহরলাল নেহেরুর দ্বিজাতিতত্ত্বের ঐ ভুল সিদ্ধান্তের কারণে আজ পুরো ভারতীয় উপমাহাদেশের হিন্দুদের চরম মূল্য দিতে হচ্ছে। মুসলিম তোষণের ফলে হিন্দুরা ইরান, আফগানিস্তান, পাকিস্তান,বাংলাদেশ সব হারিয়েছে।কাশ্মীর আজ স্বাধীনতা চাইছে। পশ্চিমবঙ্গ,আসাম,বিহার,কেরালা এসব জায়গায় যেভাবে মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে সেখানেও যেকোনো মুহূর্তে স্বাধীনতার আওয়াজ উঠতে পারে। কি ভাবছেন, আপনি এসব হিন্দু রাজনৈতিকদের থেকে বেশি বুদ্ধিমান? আপনি মুসলিম তোষণ করে বেঁচে যাবেন? ১৪০০ বছরের ইতিহাসে যার কোন ব্যতিক্রম হয়নি, সেটা আপনি পারবেন? পারবেন না যে তার বড়প্রমাণ রামকৃষ্ণ মঠ। রামকৃষ্ণ মঠের মতো মুসলিম তোষণকারী প্রতিষ্ঠান কটা আছে? বাংলাদেশের রামকৃষ্ণ মঠ ঈদের আগে প্রতিবছর দরিদ্র মুসলিমদের মাঝে বস্ত্র বিতরণ করে।নানা ভাবে তাদের সাহায্য করে।এত কিছুর পরেও তারা কিন্তু মুসলিমদের মন পায়নি ।তাই মুসলিম তোষণের পুরস্কার স্বরূপ ঢাকা রামকৃষ্ণ মঠের সাধারণ সম্পাদককে হত্যার হুমকি দেওয়া হলো।বাংলাদেশ সরকার তাঁর নিরাপত্তার সর্বোচ্চ ব্যবস্থা করলেও তিনি কিন্তু নিজেকে নিরাপদ মনে করেননি।তাই প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে গেছেন ভারতে। এর পরেও যদি ভাবেন মুসলিম তোষণকরে বেঁচে যাবেন তবে বলব আপনি কল্পনার রাজ্যে বাস করছেন। তাই টিকে থাকতে হলে মুসলিম তোষণ না করে নিজেরা সংগঠিত হন। না হলে আপনার জন্য বড়ই দুর্দিন অপেক্ষা করছে।

এবার হজযাত্রীদের ভর্তুকি দেওয়ার কেন্দ্রীয় সরকারের নীতির কড়া সমালোচনা করল সুপ্রিম কোর্ট।

এবার হজযাত্রীদের ভর্তুকি দেওয়ার কেন্দ্রীয় সরকারের নীতির কড়া সমালোচনা করল সুপ্রিম কোর্ট। সেই সঙ্গে হজযাত্রীদের ওপর থেকে ভর্তুকি তুলে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে শীর্য আদালত। বিচারপতি আলতামাস কবীর এবং বিচারপতি রঞ্জনাপ্রকাশ দেশাইকে নিয়ে ঘঠিত বেঞ্চ আগামী ১০ বছরের মধ্যে পর্যায়ক্রমে এই রায় কার্যকর করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রকে । একইসঙ্গে হজ যাত্রীদের সঙ্গে সফরে যাওয়া সরকারি প্রতিনিধির সংখ্যা কমানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের তরফে। এদিন হজযাত্রা সম্পর্কিত বম্বে হাইকোর্টের একটি রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কেন্দ্রের দায়ের করা মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে। শুনানির সময় দুই বিচারপতির বেঞ্চ জানতে চায়, ১০১২ সালে হজযাত্রার জন্য ঠিক কত টাকা ভর্তুকি ধার্য করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। যদিও সরকারের তরফে এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট উত্তর মেলেনি। হজ যাত্রা শেষ হওয়ার পর হজ কমিটির তরফে এ বিষয়ে তথ্য জানান সম্ভবপর বলে শীর্ষ আদালতকে জানান সরকারি কৌঁসূলি। পাশাপাশি হজ যাত্রীদের ভর্তুকিদানের নীতির পরিবর্তনের কথা জানিয়ে সরকারের তরফে বলা হয়, আগে কোনও ইসলাম ধর্মালম্বী কোনও ব্যক্তি প্রতি ৫ বছর অন্তর একবার হজযাত্রায় সরকারি ভর্তুকির সুযোগ পেতেন। নতুন ব্যবস্থায় জীবনে মাত্র একবারই এই সুযোগ মিলবে। কিন্তু শীর্ষ আদালত ধাপে ধাপে ভর্তুকির পরিমাণ কমিয়ে এক দশকের মধ্যে ভর্তুকি পুরোপুরি বিলোপের নির্দেশ দেয় কেন্দ্রকে। এদিন সুপ্রিম কোর্টের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সাংসদরা। ভর্তুকির টাকা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উন্নয়ন খাতে খরচ করার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।