কোরানূল করীমে সয়ং আল্লাহতালা নবী মুহাম্মদের একাধিক নিকাহ করার ব্যাপারে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছেন। কচি, বুড়ি বিভিন্ন বয়সের তেরো জন স্ত্রী এবং প্রায় পঞ্চাশ জন যৌন দাসী থাকা সত্ত্বেও, উট, দুবমা ভেড়া, খেজুর, কালিজিরা, মধু, উটের মুত প্রভৃতি খাওয়া নবী মুহাম্মদ ষাট বছর বয়সেও নিকার ব্যাপারে কখনোই পিছ পা ছিলেন না। বরং নিত্ত নতুন নিকা করার জন্য তিনি তিন পায়ে খাড়া থাকতেন। তাছাড়া দাসী সম্ভোগের ব্যাপারে নবীজী বিশেষ পারদর্শী ছিলেন। এই জন্যই তো তিনি আমাদের নবী, সারা বিশ্বের নবী, রোল মডেল! নিন্মে আল্লার বাণী পড়ুন এবং দোজাহানের অশেষ সোওয়াব হাসিল করুন---
"৩৩সূরা আল আহযাব:৫০- হে নবী! আপনার জন্য আপনার স্ত্রীগণকে হালাল করেছি, যাদেরকে আপনি মোহরানা প্রদান করেন। আর দাসীদেরকে হালাল করেছি, যাদেরকে আল্লাহ আপনার করায়ত্ব করে দেন এবং বিবাহের জন্য বৈধ করেছি আপনার চাচাতো ভগ্নি, ফুফাতো ভগ্নি, মামাতো ভগ্নি, খালাতো ভগ্নিকে যারা আপনার সাথে হিজরত করেছে। কোন মুমিন নারী যদি নিজেকে নবীর কাছে সমর্পন করে, নবী তাকে বিবাহ করতে চাইলে সেও হালাল। এটা বিশেষ করে আপনারই জন্য-অন্য মুমিনদের জন্য নয়। আপনার অসুবিধা দূরীকরণের উদ্দেশে। মুমিনগণের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার জানা আছে। আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু।"
পক্ষান্তরে, দেখুন মালাউনদের....সরি, মানে হিন্দুদের নিরামিষ ভোজী ধর্মগুরুরা এক বিয়ে করতেই ভয় পায়। তারা গরু তো খানই না, উপরন্তু অনেকেই সারা জীবন ব্রক্ষ্মচর্য পালন করেন। যেমন, একবার এক অতি সুন্দরী বিদেশী মেয়ে স্বামী বিবেকান্দকে এসে বললো, "আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই।"
স্বামীজি বললেন, "কেন? আমি তো ব্রহ্মচারী।"
মেয়েটি বললো, "কারন আমি আপনার মতন একজন সন্তান চাই, যে সারা পৃথিবীতে আমার নাম উজ্জ্বল করবে। সেটা আপনাকে বিয়ে করলেই সম্ভব।"
স্বামীজি বললেন, "সেটার জন্য আরো একটি উপায় আছে।"
মেয়েটি জিজ্ঞেস করলো, "কি উপায়?"
স্বামীজি মৃদু হেসে বললেন, "আমাকে আপনার পুত্র বানিয়ে নেন। আর আমিও আপনাকে মা বলে ডাকব। এরফলে আপনার মনোবাসনাও পূর্ণ হবে আর আমার ব্রহ্মচর্যও অটুট থাকবে।"
এক্ষেত্রে আমাদের নবী হলে কি করতো বলেন তো?
No comments:
Post a Comment