বাংলাদেশ তার জন্মলগ্ন থেকে ভারতবিদ্বেষ ধারণ করছে। ৪৭ সালে ওরা বৃহত্তর বাংলাকে দুভাগে ভাগ করল শ্রেফ হিন্দুবিদ্বেষেরকারণে। ধর্মের দোহায় দিয়ে সুখের আশায় যুক্ত হল পাকিস্তানের সাথে। কিন্তু সেই সুখ চিরস্থায়ী হল না! উর্দুভাষী মুসলমানদের নিপীড়নে অতিষ্ঠ হয়ে বিদ্রোহ করল বাঙালী মুসলমানরা, শুরু হল মুক্তিযুদ্ধ। কিন্তু পূর্ববঙ্গের কট্টরপন্থী মৌলবাদী মুসলিমরা এই যুদ্ধকে অবিহিত করে "ভারতের ষড়যন্ত্র" হিসাবে। ভারতের সহযোগীতায় বাংলাদেশ স্বাধীন হল ঠিক কিন্তু বাংলাদেশীদের মন থেকে সেই ভারতবিদ্বেষ আর ঘুচলো না! ১৯৭৫ এর ১৫ই আগস্ট মুজিব হত্যার মধ্য দিয়ে সেই ভারতবিদ্বেষের আগুনে যেন ঘি পড়ল! এরপর বিএনপি দলটি গঠিত হলে জামাত বিএনপি মিলে ভারতবিদ্বেষ কে তাদের রাজনীতির মূল চাবিকাঠি বানিয়ে ফেলে। ভারত একদিন বাংলাদেশ কে দখল করে নিবে যদি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারে এই বলে তারা রাজনীতির ফায়দা তুলতে থাকে। কিন্তু ইদানিং দেখা যাচ্ছে, বিএনপি জামাত জোট তাদের ভারতবিরোধী অবস্থান অস্বীকার করে ভারতের সহানুভূতি কামনা করছে। বিএনপি বদলে গেলেও বাংলাদেশের শতকরা ৭০ শতাংশ কট্টরপন্থী মুসলমান হিন্দুবিদ্বেষ ও পাকিপ্রেমের জন্য ভারত বিরোধীতা ছাড়তে পারেনি। তাই দেখুন, স্টার স্পোর্টস "মওকা মওকা" বিজ্ঞাপন বানিয়ে পাকিস্তানকে ট্রল করলে গায়ে লাগল বাংলাদেশের। তাই ওরা Youtube-এ একটা ভুয়া ভিডিও ছেড়ে দিল পেপসির বিজ্ঞাপন বলে, যে ভারত নাকি বাংলাদেশকে অপমান করেছে। এই বলে বাংলাদেশের বড় বড় সেলিব্রেটি থেকে শুরু করে আম পাবলিক সবাই মিলে ভারত বিরোধী পরিবেশ তৈরি করল। বাংলাদেশী বোকা হিন্দু আর লীগপন্থী বাম নাস্তিক মুক্তমনারাও তখন ভারতের দালাল অপবাদ ঘোচাতে এই জামাতিদের সাথে তাল মিলিয়ে ইণ্ডিয়াকে রেণ্ডিয়া বলতে লাগল! ভারতীয়রা উল্টে ক্ষিপ্ত হয়ে বলতে লাগল কাংলাদেশ! ব্যাস জামাতিদের প্রোপাগান্ডা সফল!!.গতকাল সুধীরের উপর হামলা হল। এই হামলা কারা করেছে আমরা সকলেই জানি। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে, ক্রিকেট উন্মাদ বাংলাদেশীদের মধ্যে থেকে জামাত আর আওয়ামী লীগকে আলাদা করা যাচ্ছে না। জামাতের প্রোপাগান্ডার শিকার হয়ে এরাও সুধীরের উপর হামলাকে মিথ্যা প্রমাণ করতে চায়। বাংলার অনলাইন জগত বিশেষ করে এই ফেসবুক পুরোটায় জামাতিদের দখলে। তাই অপপ্রচারের বলি না হয়ে নিজেদের মগজটা খাটান আর সত্যকে স্বীকার করতে শিখুন। —
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Wednesday, 24 June 2015
ইউ-টিউবে ঢুকে Sudhir Gautam লিখে সার্চ দিন
ইউ-টিউবে ঢুকে Sudhir Gautam লিখে সার্চ দিন।ভিডিওগুলো আসবে, দেখাবে 5/6/7 hours ago.কিন্তু ভিডিও ওপেন দিলে দেখাবে ২১ জুন।এটা ইউ-এস টাইম জোনের কারণে।যে ডেইট বাংলাদেশি টাইম অনুযায়ী ১৭ ঘন্টা আগে পার হয়ে গেছে,সে ডেইট ইউএস টাইম অনুযায়ী ৫/৭ ঘন্টা আগেও বলবত ছিলো।এসব ভিডিও আজকে দিনের বেলাতেই আপলোড হয়েছে।কোন নাটক হচ্ছে না।
আবার youtube এ প্রতিটা ভিডিওর যে upload time দেখায়,তা একটা নির্দিষ্ট দেশ আমেরিকার একটি নির্দিষ্ট time zone [WASHINGTON DC (GMT - 5:00)] এর ভিত্তিতে দেখিয়ে থাকে।তাই আজকে সকালে সুধীরের এই সাক্ষাতকারটা youtube এ কালকে রাতের সময় দেখিয়েছিল।[যেহেতু ভারতের সময় GMT + 5:30 তাই youtube time ভারতের থেকে ১০ ঘন্টা ৩০ মিনিট পিছিয়ে থাকবে,এটাই স্বাভাবিক]
অশিক্ষিত বাংলাদেশি নষ্টার বাচ্চাদের মুখের উপর ছুড়ে দিন এটা। যদিও ওরা এসব হিসাব বুঝবে না। শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন।
# RSS
কাংলাদেশি বচন-
কাংলাদেশি বচন-
আমাগো দ্যাশের লোকেরা ভারতে একটু গরু চুরি করতে যায়।ভারতে গিয়াএকটু আধটু ডাকাতি করে।মাঝে মাঝে ভারতে গিয়া ভারতীয়দের খুন জখম করে।একটু আধটু বোম ব্লাস্ট করে।জাল টাকা ছড়ায়।জঙ্গি সহায়তা প্রদান করে।
আমাগো দ্যাশের যশোরের সাহসী পোলারা রানাঘাটে গিয়া বুইড়া খ্রীষ্টান নানকে ধর্ষণ কইরা ডাকাতি করে।আমাগো দ্যাশের বেকার ছেলেটা ভারতের বর্ডারের কাটা তার একটু কেটে এনে বাংলাদেশে সের দরে বেচে।কেউ কেউ ফেনসিডিল আনতে ভারতে যায়।তাই বইলা বি এস এফ আমাগো দ্যাশের লোকদেরকে তাগো দ্যাশের নো মান লেন্ডে রাতের বেলা পাইলেই গুলি কইরা মাইরবো!আর্ন্তজাতিক আইন নাই নাকি!
এই ফেলানির কথাই ধরেন,কী এমুন অপরাধ করছিল বেচারা?শুধুমাত্র অবৈধ্য ভাবে বাপের সাথে ভারতে গিয়া কাজ কইরা অবৈধ ভাবে রাতের নো মান লেন্ডে মৈ দিয়া উইঠা কাটা তারের বেড়া পার হচ্ছিলো।আর ঐ হারমীর বাচ্চা বি এস এফের কত বড় সাহস টাওয়ারের উপর থেইক্কা মাইয়াটারে গুলি করে দিলো।আরে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীকেগুলি করার দরকার কী!টাওয়ার থেকে নাম্ময়া তাড়ায়া ধরলেই তো হইতো।তাতে যদি গুলি কিংবা বোমা খাইতে হইতো,তো খাইতি,তাই বইলা তুই হারামীর পো,খা*কির পোলা,তুই আমাগো দ্যাশের লোক মারবি!
ভারত না আমাগো বন্দু দ্যাশ!বন্দু দ্যাশ বাংলাদেশের লোক যদি তোর মারেও চো*,তাও তো তোর বন্দু দ্যাশ হিসাবে চুপ থাকার কথা,তা না তোরা কথায় কথায় আমাগো দ্যাশের লোকের উফরে গুলি চালাস।তোরা না হিন্দু,তোগো রক্ত এতো গরম ক্যান?
বাংলাদেশি হিন্দুদের উফর আমরা কত কি করি।কই তারা তো কোন প্তিবাদ করেনা। উল্টা আমাগো দালালি করে (ভারতের সাথে খেলা নিয়ে এই হারামজাদারা কিভাবে ভারতকে গালি দিচ্ছে ওদের টাইমলাইন ঘুরে আসেন)।
হিন্দু মায়ের সামনে তার নাবালিকা কন্যাকে আমরা ধর্ষণ করছি,মায়ে কিছু কয় নাই,খালি হাত জোড় করি কইছে,আপনারা একজন একজন করে করেন,আমার মাইয়াডা ছডো মইরা যাইবো।বাংলাদেশিহিন্দুদের কাছে শেখো,হালার পো হালা বি এস এফ কী কইরা বন্দুত্ব রাখবার হয়!ভালা হইয়া যা,আর কোন গরু চোর কে যেন গুলি কইরা মারা না হয়।গরুর গোসত আমাগো জাতীয় খাবার।গরু চোররা দ্যাশের সেবক,আমাগো জান।ওগো গরু চুরির টাকায় সুন্দরবনের বাঘের বীর্য কিনে আমাগো বউগো লগে ক্রস করাইয়া সাকিব,তামিম টাইগার পয়দা করি।ওগো কিছু কইস না,কইলাম!
ভারতীয় মন্তব্য:-কাংলাদেশিদের উৎপাত সহ্যের সীমা ছাড়িয়েছে।ওরা আজ সুধীর দার সাথে সাথে ভারতের প্রাণ তেরঙ্গাকেও অপমান করেছে।বীর বিএসএফ জওয়ানদের নিকট আমাদের একটাই চাওয়া-আমরা আপামর ভারতীয় হিন্দু-মুসলিম,বিজেপি,কংগ্রেস,টিএমসি সবাই প্রতিদিন সীমান্তে হারামজাদা কাংলাদেশির লাশ চাই।বেয়নেটে তাজা রক্তের দাগ চাই।
জয় হিন্দ।
# RSS
***সুখবর***সুখবর***সুখবর***
মোহাম্মদ মজিদ এখন ধর্ম দাস।মুসলিম পরিবারে জন্মে ছিলেন মোহাম্মদ মজিদ।শান্তির খোঁজ করেও কখনো শান্তির দেখা পাননি মোহাম্মদ মজিদ।তিনি এক চিলতে শান্তির জন্য বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়িয়েছেন।ভেবে দেখেছেন বিভিন্ন ধর্ম নিয়েও।অবশেষে খুঁজে পেলেন শান্তির ধর্ম এবং গ্রহণ করলেন হিন্দু ধর্ম।
মোহাম্মদ মজিদ এখন ধর্ম দাস হলেন।এটা আমার কথা নয় ধর্ম দাসের কথা।
বিস্তারিত জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন- http:// www.hinduhumanri ghts.info/ majid-khan-to-dh aram-dass-retur ning-back-to-my -ancestral-root s/
আসুন আমরা সকলে নিজ নিজ জায়গা থেকে সনাতন ধর্ম প্রচার করি।অহিন্দু ভাই-বোনদের শান্তির একমাত্র পথ সনাতন
ধর্ম গ্রহনে উতসাহিত করি।
# হরহরমহাদেব
# RSS
আজ ২৩শে জুন...... অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ দিন এই ২৩শে জুন......।
আজ ২৩শে জুন......
অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ দিন এই ২৩শে জুন......।
কেন জানেন...??
দুটি কারনে,...
প্রথমত আজকের এই দিনেই পলাশীর আম বাগানে ১৭৫৭ খ্রীঃ লর্ড ক্লাইভের বাহিনী পরাস্থ করেছিল সিরাজের বাহিনীকে।
আর দ্বিতীয়ত তার প্রায় ২০০ বছর পর ১৯৫৩ খ্রীঃ আজকের দিনেই প্রয়াত(?) হন আমাদের এই সাধের বঙ্গভূমি পশ্চিমবঙ্গের জনক শ্রী শ্যামা প্রসাদ মুখোপাধ্যায়।
প্রথম ঘটনাটি এই কারনে বিখ্যাত যে,তার সুফল আমরা আজও ভোগ করছি।......এই দিনটি এসেছিল বলেই আজও ভারতবর্ষ দার-উল-ইসলামে পরিবর্তিত হয়ে যায় নি।আজও
এখানে কাফেরদের রাজত্ব চলে!
প্রকারান্তরে দ্বিতীয় দিনটিতে এমন একজন মহানুভবের মৃত্যুদিবস,যার কারনে এই পশ্চিমবঙ্গ আজও দার-উল-ইসলাম হবার পথে!আজও এই মাটির অনেক জায়গায় বাঙ্গালী হিন্দু একটু নিশ্চিন্তে রাতে দু-চোখের পাতা এক করতে পারে না...,যে অভিজ্ঞতা ভাষার বর্ণনাতীত।
তাও প্রথম বিষয়টি না হয় সত্য মিথ্যা অনেকেরই জানা আছে। কিন্তু দ্বিতীয় ব্যাপারটা.....??
হলফ করে বলতে পারি খুব কম মানুষই তা জানেন।রাগ নয়,...নয় কোন খিস্তি খেউড়....।এইদিনেশ্যামাপ্রসাদজীকে কাশ্মীরের মোল্লা সরকার আর তাদের দোসর কংগ্রেসে মিলে হত্যা করেছিল যা আজও রহস্যময়।আসুন না,এই অশ্রুসজল বর্ষণমুখর দিনটিতে,স্বাধীনভারতের এই সিংহ পুরুষ পশ্চিমবঙ্গের জনক শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী হিন্দু বীর শ্যামাপ্রসাদজীকে শত-সহস্র কোটি প্রণাম জানাই।
# জয়শ্রীরাম
আমি গর্বিত আমি বাঙ্গালী হিন্দু।
হিন্দু রাষ্ট্র বিশ্বের সব হিন্দুর পূণ্যভূমি ভারত মাতা কি-জয়।।
# RSS
***সুখবর***সুখবর***সুখবর***
হে ভারতবাসী দেখো,কাংলাদেশিরা কিভাবে পাপের শাস্তি পাচ্ছে।কদিন আগে বাংলাদেশের এক সীমান্তরক্ষী বিজিবি সদস্য নায়েক রাজ্জাককে আমাদের বার্মিজ ভাইয়েরা ধর নিয়ে গিয়ে জামাই আদর করছে।কাংলাদেশি ভিখারি সেনাটার প্যান্ট খুলে লুঙ্গি পরিয়ে বেদম পেদিয়েছে।তারপরবার্মার সীমান্ত রক্ষীরা সেই ছবি প্রকাশ করে দিয়েছে।
হা হা হা এ যেন পুরো ভিখারী কাংলাদেশকে পেদিয়ে দিল বার্মিজ ভাইরা।এরই মধ্যে এই ভিখারিটা নাকি বাবা হয়েছে মানে ওর স্ত্রী একটা টাইগার পয়দা করেছে!মানুষের পেট থেকে টাইগার!সত্যি একেই হয়ত বলে বেজন্মা কাংলাদেশি।
অনেকেই বিতর্কিত বলতে পারেন কিন্তু আজ আমরা সারা ভারতবাসী চাই-এই কাংলাদেশিটা যেন ওর বাচ্চার মুখ আর কখনো দেখতে না পারে।হয়ত এই কাংলা বাচ্চাটাই একদিন বড় হয়ে ভারতকে গালি দিবে।হয়ত অন্য কোন সুধীরকে হত্যার উদ্দেশ্য আক্রমণ করবে।
বার্মিজ ভাইদের সাথে আমরা আছি।কাংলাধেশিটাকে লাশ করে কাংলাধেশে পাঠিয়ে দাও।সুধীর দার উপর আক্রমণের এ এক মধুর প্রতিশোধ।
জয় হিন্দ।
ভারত মাতা কি-জয়।
Long live India-Myanmar friendship.
# RSS
আমি কেমন করে ভুলতে পারবো "বিধান" থাকতে আমার শ্যামাপ্রসাদ বিনা চিকিৎসায় মরে গেল!!!!
"আমি কেমন করে ভুলতে পারবো "বিধান" থাকতে আমার শ্যামাপ্রসাদ বিনা চিকিৎসায় মরে গেল!!!! " -----------------------------------------------------------------------------------
শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর মৃতদেহ যখন তাঁর যুবক শিষ্য শ্রী অটল বিহারী বাজপেয়ি সহ আরো অনেকে দমদম এয়ারপোর্ট থেকে তাঁর ভবানীপুরের বাড়িতে আনলেন তখন ২৪ শে জুন বুধবার ১৯৫৩ সাল ভোরের আলো ফুটেছে।আশ্চর্য আজকেও বুধবার ২৪ শে জুন কিন্তু ২০১৫!
শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর এই শেষ ছবিটা আজকের দিনে অর্থাৎ ২৪ শে জুন বুধবার ১৯৫৩ তে তোলা তাঁর কলকাতার ভবানীপুরের বাড়িতে।তাঁর মরদেহ তাঁর বাড়িতে ঢুকতেই সবার আগে তাঁর বুকের উপর ঝাঁপিয়ে পরলেন তাঁর ৮২ বছর বয়সী বৃদ্ধা মাতা যোগমায়া দেবী।(উনার নামেই কোলকাতার গড়িয়াহাটের যোগমায়া দেবী কলেজ যেখান থেকে রাজনীতি করে উঠে এসেছেন বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী)।
কারো সাধ্য হোলনা উনার কান্না থামানোর।গতকাল অর্থাৎ ২৩ শে জুন ১৯৫৩ এর সকাল ১০ টা থেকে এই খবর শোনার পরে উনি একফোঁটা জলও মুখে তোলেন নি।উনি শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীকে জড়িয়ে ধরে অঝোরে কাঁদতে লাগলেন।কিছুক্ষনপরে তৎকালীন পশ্চিমবাংলার রাজ্যপাল মাননীয় এইচ . সি. মুখার্জী এলেন সস্ত্রীক দেখতে।উনি শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর শিক্ষক ছিলেন এবং অনেক বছর তাঁকে পড়িয়েছেন।
রাজ্যপালকে যোগমায়া দেবী কাঁদতে কাঁদতে বললেন,"আমি কেমন করে ভুলতে পারবো বিধান থাকতে(তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধান রায়) আমার শ্যামাপ্রসাদ বিনাচিকিৎসায় মরে গেল??আমার কাছে যদি শ্যামাপ্রসাদের অসুখের কোনো খবর থাকতো তবে আমি কি ভারতবর্ষের সব থেকে বড় ডাক্তার (বিধান রায়) বিধানকে ডেকে চিকিৎসা করাতাম না?"
এই বলে তিনি আবার শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর মৃতদেহের বুকের উপর অজ্ঞান হয়ে গেলেন।এর পর ১১ টার সময় যখন শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর মরদেহ কেওরাতলা মহাশ্মশান ঘাটের দিকে হাজার হাজার অশ্রুসজল লোকের শোভাযাত্রার মাঝে রওনা দিল তখনও যোগমায়া দেবী শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীকে আঁকড়ে ধরে অজ্ঞান হয়ে ছিলেন।তাঁর পর উনার আনকনশাস শরীরটা শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর থেকে আলাদা করা হল একটু জ্ঞান এলো উনার মাতার।
বীর ছেলের শেষ যাত্রার দিকে অশ্রুসজল চোখে ৮২ বছরের বৃদ্ধা মাতা ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকলেন অসহায়ের মতন।মাত্র ৫২ বছর বয়সে শেষ করে দেওয়া হল "ক্যালকুলেটেড মেডিক্যাল মার্ডার করে স্বাধীন ভারতের তৎকালীন সব থেকে বড় বীর শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীকে"
শেষ যাত্রা এগিয়ে চলল হাজার হাজার অশ্রুসজল মানুষকে সঙ্গে নিয়ে কেওরাতলা মহাশ্মশান ঘাটের দিকে -
আমি নিজেও আর পারছিনা।এখন সকাল ১১.৩২ মিনিট বুধবার ২৪ শে জুন ২০১৫।হ্যাঁ ঠিক এই সময়ই তো উনার শেষ যাত্রা চলছিল এই দিনে এই তারিখে ১৯৫৩ সালে।যার জন্য আমি এই বাংলায় আছি সেই বীরের এই পরিনতি হয়েছিল মাত্র ৫২ বছর বয়সে--
আমারও চোখ ঝাপসা হয়ে আসছে -আমার কম্পিউটারের মনিটার ঝাপসা হয়ে আসছে-আমার চোখের জলে আমার লেখার কী বোর্ড ভিজে যাচ্ছে -
আমি আর পারছিনা---------------
হে হিন্দু বীর অশ্রুসজল চোখে তোমাকে জানাই শত কোটি প্রণাম..........
তোমাকে যে মোল্লা আর ওদের দালালরা মিলে হত্যা করেছিল কাউকে ছাড়ব না।প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য এখনো আমরা লক্ষ-কোটি স্বয়ংসেবক বেচে আছি..........
# জয়শ্রীরাম
হিন্দুরাষ্ট্র ভারত মাতা কি জয়।।
# RSS
Subscribe to:
Posts (Atom)