জায়গায় জায়গায় হিন্দুদের উপর মুসলমানরা হামলা চালাচ্ছে, ঘর বাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে, লুঠ করছে, মেয়েদের শ্লীলতাহানি করছে। আর প্রেশ্যা মিডিয়া সেটা কে দুস্কৃতি হামলা / রাজনৈতিক দলের গোসঠি দ্বন্দ্ব বলে চালিয়ে দিচ্ছে।।
সাবাস প্রেশ্যা মিডিয়া, কত টাকা করে পাচ্ছেন?? রাতে যেতে হচ্ছে না দিনেও?? একজন মিলে দিচ্ছে না বহুজন মিলে দিচ্ছে??
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Saturday, 27 June 2015
CAN YOU IMAGINE?
CAN YOU IMAGINE? STAR BJP LEADERS OF WEST BENGAL RUSHING TO HELP MADRASA IN DISTRESS. THEY PLEDGED TO TAKE THE MATTER TO CABINET HRD MINISTER SMRITI IRANI.
পশ্চিমবঙ্গে একের পর এক হিন্দু গ্রাম জ্বলছে, লুট হচ্ছে। যে কোন অজুহাতে হিন্দু খুন হচ্ছে। হিন্দু নারী ধর্ষিতা হচ্ছে। হিন্দু মেয়েরা অপহৃত হচ্ছে। হাজার হাজার ছোট ছোট হিন্দু মেয়েরা লাভ জেহাদের শিকার হচ্ছে। একের পর এক স্কুলে সরস্বতী পূজা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। নবী দিবস চালু হচ্ছে। সমস্ত সংস্কৃত টোল-চতুস্পাঠী বন্ধ হয়ে গেছে। আর রাজ্যের বিজেপি ষ্টার নেতারা ছুটছেন মাদ্রাসার দুর্দশা মোচনে। এই মাদ্রাসা গুলোতে কী শিক্ষা দেওয়া হয় এবং কী তৈরী হয় - তা খুঁজে বের করতে দিল্লী থেকে এই দলেরই সর্বোচ্চ নেতা মোদী-র বিশ্বস্ত স্বয়ং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল-কে ছুটে আসতে হয়েছে এই রাজ্যে। ডোভালের ঠান্ডা দৃষ্টির সামনে পড়ে বন্ধ হয়ে গেছে বহু মাদ্রাসা। আর সেই মাদ্রাসাকে সাহায্য করতে ছুটছেন রাজ্যের বিজেপি নেতারা।
এই রাজ্যের বিজেপি অনেক আগেই (বর্তমান সভাপতির সময়ের ও অনেক আগে) আন্তর্জাতিক ইসলামিক গোষ্ঠীর পয়সা ও অন্য উপকরণের কাছে বিক্রি হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে কেন্দ্রীয় নেতা সিদ্ধার্থ নাথ সিং হয়েছেন তার পার্টনার। ওই বিক্রি হয়ে যাওয়া গোষ্ঠীকে সর্বরকমে মদত দিচ্ছেন। মূল্য-টা অবশ্য আমার জানা নেই।
পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু আর একবার বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হতে চলেছে। আমি গভীরভাবে শংকিত। বাংলার হিন্দু সাবধান।
Pic- today's newspaper clipping : Bartaman-25.06.15
ধর্মনিরপেক্ষ ভারতবর্ষের নমুনা
ধর্মনিরপেক্ষ ভারতবর্ষের নমুনা- কেরলে রমজান চলাকালীন মিড ডে মিল দেওয়া বন্ধ করল কেরল সরকার । এই নিয়ে চুপ কেন প্রেশ্যারা । আজকের দিনে গো হত্যা বন্ধ করলে সবাই ঝাঁপিয়ে পড়ে,মাইকে আজান বন্ধ করতে গেলে সবাই বিরোধীতা করে, তাহলে এটার বিরোধীতা করা যাবে না কেন? ভন্ড বামপন্থীরা এবং কিছু মানবতাবাদীর জন্য আজ ভারতবর্ষের হিন্দুরা শেষ হতে চলেছে । প্রেশ্যারা আইসিস এর কাছে টাকা নিয়ে নিজেদের ব্যাবসা চালিয়ে হিন্দুদের শেষ করার পরিকল্পনা করেছে । হিন্দুরা এবার তো ধর্মনিরপেক্ষতা ত্যাগ কর ।
সবজান্তা Google
পৃথিবীর সবজান্তা Google আজ আমার কাছে হেরে গেল কারন আমার উওর দিতে পারেনি । আমি শুধু আল্লার ছবি দেখতে চেয়েছিলাম Google এর কাছে? Google উওর দিল "তারে আমি চোখে দেখিনি,শুধু চাদর ঢাকা দেখেছি" ।
কেউটে সাপ
"কেউটে সাপকে বিশ্বাস করতে হয়,কিন্তু কোন বামপন্থীকে বিশ্বাস করতে নেই" । আজকে দল ভেঙে যে মাকুরা বিজেপিতে ঢুকে,তৃনমূলে ঢুকে চুরি করছে তাদের কে আগে মেরে বাংলা থেকে তাড়ানো দরকার । বামপন্থীরা সব দলেই ঢুকে সব দলকে অনায়াসে নষ্ট করতে পারে । তোষনবাদী রাজনীতি,অনুপ্রবেশের রাজনীতি জ্যৌতি বসু দেখিয়ে গেছেন,ভোট ব্যাঙ বাঁচাতে বর্তমান সরকার ও তাই করছেন,ভবিষ্যতেরসরকার কেউ হয়তো সেই পথেই হাঁটতে হবে । বাংলার রাজনীতিকে ধংস করেছে বামপন্থীর এবিষয়ে কোন সন্দেহ নেই । হিন্দু বিরোধী বামপন্থীদের কাউকে কোন দিন দেখছেন মন্দিরে গিয়ে পুজো করতে? তৃনমূল সমর্থকদের মনে হিন্দুত্ববাদ জাগানো খুব সহজ কিন্তু বামপন্থীরা কোন দিনও হিন্দুবাদী হবে না । চীনের আদর্শে বিশ্বাসী যারা,লেলিন মার্কস যাদের পিতা তারা অচিরেই দেশদ্রোহী । নেতাজী সুভাষকে যারা তোজোর কুকুর বলে,রবি ঠাকুরকে যারা বুর্জোয়া কবি বলে,দেশ ভাগকে যারা সমর্থন করে তাদের কি ভারতে বাস করার অধিকার আছে? একটাই লক্ষ্য হওয়া উচিত এখন বামপন্থীদের ভারত ছাড়া করতে হবে আগে তারপর ধর্মনিরপেক্ষ দল ও মানবতাবাদীদের পালা । বামপন্থা থেকেই শিখেছে সবাই ধর্মনিরপেক্ষতা ও মানবতাবাদ । বামপন্থীদের বাংলা ছাড়া করতে হবে আগে ।
Thursday, 25 June 2015
হুগলী মাদ্রাসার দুরাবস্থা
হুগলী মাদ্রাসার দুরাবস্থা দেখতে মাদ্রাসাতে পৌঁছালেন শমীক ভট্টাচার্য্য ও লকেট চ্যাটার্জী । মাদ্রাসাতে গিয়ে মৌলবীদের সাথে কথা বলে মাদ্রাসার দুরাবস্থা কাটাতে চেষ্টা করে স্মৃতি ইরানিকে চিঠি লিখবেন বলে জানান শমীক ভট্টাচার্য্য । যে মাদ্রাসাতে হিন্দুদের হত্যা করার প্রশিক্ষন দেওয়া হয় সেই মাদ্রাসাকেই সাহায্য করতেই উদ্যোগী আজ রাজ্য বিজেপি । এখন থেকেই সংখ্যালঘু তোষনের পথে হাঁটছে রাজ্য বিজেপি । তৃনমূল আর রাজ্য বিজেপি একে অপরের ক্লোন । হিন্দুত্ববাদীদের ভোটে ভর করে ৬শতাংশ ভোট ১৭ শতাংশ হল তারপরও কি করে সংখ্যালঘু তোষন করে রাজ্য নেতারা । আজকে মাদ্রাসাতে গেছেন,আজকে ফরজানা আলমকে নিয়ে রাজনীতি করছেন,আজকে পাড়ুই,পিংলা,বজবজ ছুটে যাচ্ছেন,কালকে নমাজ পড়বেন,রোজা রাখবেন তাহলে হিন্দুদের মর্যাদা কোথায়? শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর আদর্শ বিক্রি করে আর কতদিন ব্যাবসা চালাবেন । আমার মতে আরএসএস,বিশ্ব হিন্দু পরিষদ,বজরং দল,হিন্দু সংহতির সব কার্যকর্তাদের রাজ্য বিজেপিকে ভোট দেওয়া বন্ধ করা । তবেই বুঝবে মূর্খ রাহুল সিনহা এন্ড কোং
এদেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল তিনটি জিনিসের উপর ঐক্যমত পোষন করে
এদেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল তিনটি জিনিসের উপর ঐক্যমত পোষন করে।
১.গনতন্ত্র
২.সমাজতন্ত্র
৩.ধর্মনিরপেক্ষতা
এই তিনটি আদর্শই নির্ভরশীল সংখ্যাগুরু হিন্দু জনসং্খ্যার ওপর। ভারতীয় উপমহাদেশে যেখানে হিন্দুর সং্খ্যা কমে গেছে সেখানে এই গনতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা সব অদৃশ্য হয়ে গেছে।
আফগানিস্তান, পাকিস্তান, বাংলাদেশে এসব কথা বলার কেঊ নেই থাকলেও চাপাতির ভয়ে মুখ খোলেনা।
এতদূর যেতে হবে না, কাশ্মীর টা দেখুন,
সেখানে ২টাকা কেজি দরে চাল,গম,চিনি খাইয়েও গান্ধীবাদ,মার্কসবাদ, মমতাবাদ কিছুই কাজ করে না শুধু আল্লহবাদ কাজ করে,পাকিস্তানবাদ কাজ করে।।
এবার ফিরে আসুন আপনার আমার এই পশ্চিমবঙ্গে-- মুর্শিদাবাদ, ক্যানিং, দেগংগা এবং সীমান্ত এলাকার জায়গা গুলিতে কোনো ধর্মনিরপেক্ষতা আপনাদের চোখে পড়ে??
Subscribe to:
Posts (Atom)