''দাদিতারঙ্গ''
তপন মাইতি
দাদা হাঁটে দিদি হাঁটে,হাঁটে তৃণমূল,
ইফতারে সবার আগে আছে যে মুকুল।
মেদ বহুল চেহারা সারদার ধনে,
রক্তে শর্করা বেশি প্রবল টেনশনে।
দাড়ি টুপির জঙ্গলেতে সকলের আঁখি,
টুপি পড়ানোর খেল ইফতার পাটি।
বিদ্ঘুটে ভক্তিতে খালি পেটে রোজা,
সুগার রোগীরা নেই খেজুরেতে মজা।
বঙ্গলে মঙ্গলে জঙ্গলেতে ফুটেছে মুকুল,
নিজাম প্যালিসের ধুলো মাখে তৃণকুল।
ইফতার পাটিতে গরম হালিমের ভাগ,
দেখে দিদিমনির হয়েছে ভীষণ রাগ।
দাদা বলে আমি রাজা দিদি বলে আমি,
ভোট ভাগেরের হাড্ডি করে টানাটানি।
বেগম বাদশার দৌড় এর খেল দূর থেকে দেখি
রানীর বোরখা ছিড়ে পড়ায় রাজার মাথায় টুপি।
ভোরের শেহেরী যতই হোক না আলাদা থালি,
ঈদের চাঁদ দেখলেই করবে এক সাথে কোলাকুলি।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Thursday, 2 July 2015
বাংলাদেশের পত্রিকা
বাংলাদেশের পত্রিকা " প্রথম
আলোতে " ভারতের ক্রিকেটারদের মাথা হাফ ন্যাঁড়া করে মজা করা হয়েছে। এই জন্য আমাদের দেশের লোকের রাগ হয়েছে । আমার একটুও রাগ হয়নি। কারণ ------------------
ওরা যে নেরে নাপিত জাত সেটার প্রমাণ দিলো। ওরা সারা বিশ্বকে জানালো যে-দেখ আমরা নাপিত জাত। আমরা
চুলকাটার লোক। আমরা দাঁড়ি কাটার লোক। আমাদের স্ট্যান্ডার্ড এই টুকুই।
"" ইন্ডিয়া প্রভু দেশের লোক আর আমাদের বাংলাদেশ চাকরবাকরের দেশ এটা প্রমাণ করে দিলাম আমরা।""
---------------আসলে বাস্তব জগতেও কিন্তু আরব, কুয়েত, কাতার , বাহারিন ওমান ম্যাস্কাট, দুবাই এ বাংলাদেশের লোকেরা চুল দাঁড়ি কাটে।
"""" ইন্ডিয়া আমাদের সঙ্গে খেলে বিশ্বে যতোই আমাদের মান সন্মান বাড়ানোর চেষ্টা করুক সেটা বৃথা চেষ্টা। """
কুকুরকে থালায় রুটি দিলেও কুকুর সেটা থালা থেকে মাটিতে নিয়ে তার পরেই খায়।Arya Sanjay
পাকিস্তান একটি মুসলিমপ্রধান দেশ।যেখানে চলে হিন্দুদের উপর নির্মম নির্যাতন
শেয়ার করে বিশ্বকে জানিয়ে
দিন
পাকিস্তান একটি মুসলিমপ্রধান
দেশ।যেখানে চলে হিন্দুদের উপর
নির্মম নির্যাতন।১৯৪৮ সালে
পাকিস্তানে ১৫% হিন্দু থাকলেও
তা আজ কমে দাঁড়িয়েছে ১.৮% এ।
পাকিস্তানে প্রতিনিয়ত চলে
হিন্দু বাড়ি ঘর মন্দিরে
হামলা,হিন্দু উচ্ছেদ।এছাড়াও
প্রতিবছর হাজার হাজার হিন্দু
মেয়েকে অপহরন করে জোর করে
ধর্মান্তর করা হয়!!
শুধু তাই নয়, হিন্দু মেয়েদের
অপহরন
করে জোর করে ধর্মান্তর এখন
স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে
দাঁড়িয়েছে!
করাচির একটি মাদরাসা
প্রতিষ্ঠাতা আয়ুব খান
সারহান্দী
দাবি করেন যে সে এক মিলিয়ন
হিন্দুকে ধর্মান্তরিত করেছে!!!!
পাকিস্তান সরকার তালেবান
ধরতে উত্তর ওয়াজিরিস্তানে
সেনা পাঠালেও সারহান্দীর
মাদরাসায় অপহরনকৃত হিন্দু
মেয়েদের বাঁচাতে সামান্য
পুলিশ
দিয়েও অভিযান চালায় না!!
আল জাজিরা,
http://www.aljazeera.com/forced-conversions-torment-pakis…
পাকিস্তান সরকার এ ব্যাপারে
কোন ব্যবস্থাই নিচ্ছে না।
সর্বশেষ,ব্যবসায়ী রতন লাল এর
নাতি
পাওয়ান কুমারকেও অপহরন করা
হয়,তাকেও সারহান্দীর
মাদরাসায়
পাওয়া যায়!!সঞ্জয় কুমার নামে
আরেক কিশোরকেও অপহরন করা হয়।
ধর্মান্তরিত না হওয়ায় তাকেও
প্রাণ দিতে হয়।
এরকম ভয়াবহ অবস্থায়
হিন্দুদেরকে
যাতে আরো সুন্দরভাবে অত্যাচার
করা যায় তার ব্যাবস্থা করছে
পাকিস্তানের মুসলিম লীগ সরকার।
পাকিস্তানের জাতীয় সংসদে
পাশ হতে যাচ্ছে হিন্দু বিবাহ
আইন।
অথচ আইনে বলা হয়েছে,
যেকোন হিন্দু মেয়েকে
ধর্মান্তরিত করা যাবে!!
হিন্দু মেয়েরা ডিভোর্স না
দিয়েও পুনরায় বিবাহ করতে
পারবে!!
,
,
এবার বলুন হিন্দু দাদারা এরকম
শাস্ত্র বিরোধী
আত্মঘাতি,জিহাদিদের সুবিদার
জন্যে বানানো আইন কি
পাকিস্তানী হিন্দুদের জন্য পাশ
হতে দেয়া যায়????
না!!!!!!!!!!!!
আসুন আমরা এর বিরুদ্ধে তীব্র
গনসচেতনতা গড়ে তুলি।এর
প্রতিবাদ
জানাই।
মায়ানমারে যদি মুসলিমরা
আক্রান্ত হলে আন্তর্জাতিক
বিশ্ব
মায়ানমার সরকারকে চাপ দিতে
পারে তবে পাকিস্তানী
হিন্দুদের অত্যাচার হওয়ায়
পাকিস্তানী সরকারকেও
আন্তর্জাতিক চাপ দিতে হবে।
এই লেখাটি সবাই শেয়ার
করুন,বিশেষ করে প্রবাসীরা নীচের
লেখাটি শেয়ার করুন।
আন্তর্জাতিক
বিশ্বকে জানাতে হবে।এর
প্রতিরোধ এখনই করতে হবে।আর কত
দেশের পর দেশ ছেড়ে পালাতে
হবে হিন্দুদের??পালাতে
পালাতে এমন অবস্থা হিন্দুপ্রধান
রাষ্ট্র ভারতেও কাশ্মীর ছেড়ে
পর্যন্ত পালাতে হয়।
অনেক হয়েছে,আর না এবার
অধিকার আদায়ের পালা।নিজ
দেশে হিন্দুদের অধিকার দিতে
হবে।
ভিডিও লিংক,
https://mbasic.facebook.com/story.php…
বৃন্দাবনের একটি মিষ্টি কাহিনী
বৃন্দাবনের একটি মিষ্টি কাহিনী" মধ্যযুগে অর্থাত্ দু তিনশত বছর আগে বৃন্দাবনে এক ব্যবসায়ী বাস করত যার ছিল একটি মিষ্টির দোকান।
তার দোকানটি ছিল ঠিক বৃন্দাবনের সবচেয়ে বিখ্যাত
মন্দির বাঙ্কেবিহারীর সামনে। দোকানদার ভগবান শ্রীকৃষ্ণের একজন একনিষ্ঠ ভক্ত
ছিল।সে প্রতিদিন খুব রাত করে দোকান বন্ধ করত
কারণ তার মনের মধ্যে ক্ষুদ্র একটা বাসনা ছিল কোন
না কোন দিন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বৃন্দাবনে বিহার
করতে করতে তার
দোকানে আসবে এবং তাকে দর্শন দেবে।তার এই বাসনা নিয়ে বহু বছর পার করে দিল,
একসময় দোকানদার বৃদ্ধ হয়ে গেল কিন্তু তার মনের
আশা সে ছাড়ল না।সে এখনো খুব রাত করে দোকান
লাগাত এই আশায় কখন যে শ্রীকৃষ্ণ আসেন ঠিক নাই।
প্রতিদিনের মত দোকাণদার বহু রাত পর্যন্ত
দোকানে বসে আছে।হঠাত্
একটা ছোট্ট ছেলে এই সাত
আট বছরের হবে।মনে হচ্ছিল কোন ধনী ব্যাক্তির
ছেলে। ধূতি পড়া, হাতে বালা, চুল কুকরানো,
দেখতে সুন্দর।তার দোকানের দিকে এগিয়ে আসছে। দোকানদার একটু বিস্মিত হল এত রাতে কার ছেলে ঘরের বাইরে রাস্তায় হাটছে। ছোট ছেলেটি তার দোকাণেই
আসে এবং দোকাণদারের
কাছে মতিচূর লাড্ডু চায়।দোকানদার তার দোকানের
ভেতরে গিয়ে দেখল মতিচূড় লাড্ডু নেই।তাই সে বালক
টি কে বলল রাত হয়ে যাওয়ায় তার কাছে আর লাড্ডু
নেই তবে ছানার
মিষ্টি আছে তা নেবে কি না। বালকটি রাজি হল ছানার মিষ্টি নিতে। দোকাণদারও তাকে মিষ্টি টি দিল। দোকাণদার বালকটি কে জিজ্ঞেস করল তোমার
কাছে কী টাকা আছে।বালকটি উত্তর দিল না।দোকাণদার
ভাবল ছোট বালক তার থেকে আর টাকা নিয়ে আর
কী করবে কতটুকু আর মিষ্টি।সে আর কিছু
চাইল না।
কিন্তু বালক এর মূল্য দিতে চাইল নিজের হাতের
স্বর্ণের বালা দিয়ে।কিন্তু দোকাণদার রাজি হল
না এবং বলল তার কোন মূল্য চাই না। অনেকক্ষণ
টানা পোড়ন চলল।কিন্তু দোকানদার মূল্য নিতে চাইল
না।তখন বালকটি ছুড়ে মারল তার বালাটি দোকানের
ভেতরে।ঠিক তখনই দোকানদার সেই বালাটি উঠাতে নিঁচু
হল আর উঠে দেখে বালকটি উধাও!!!! দূর দূর পর্যন্ত
তার দেখা নেই।কোথায় গেল সেই বালক এই প্রশ্ন
এবং তার বালাটি নিয়ে সেই রাতে আর ঘুমোতে পারল
না বৃদ্ধ দোকাণদার।
পরদিন সকালে সম্পূর্ণ বৃন্দাবনে ঘোষিত হল। বাঙ্কেবিহারীমন্দিরের বিগ্রহের হাতের স্বর্নের বালা চুরি হয়েছে।বিগ্রহেরহাতের বালা আর নেই।এই
বার্তা দোকানদারের কানে এসেও পৌছে।
এই কথা শোনার পর দোকানদার তত্ক্ষনাত সেই
বালাটি সাথে নিয়ে বাঙ্কেবিহা পুরোহিতের
কাছে গেল।পুরোহিত
কে বালাটি দেখাল এবং সব
কথা খুলে বলল।পুরোহিত বলল এটিই বাঙ্কেবিহারীর
হাতের বালা!
এরপর দোকানদার বুঝতে পারল কাল রাতে যেই
ছেলেটি এসেছিল তা আর কেউ নয় স্বয়ং অনাদির
আদি সর্বেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। দোকানদার
কেঁদে ওঠে বাঙ্কেবিহারীর চরণে গিয়ে পরল
এবং আফসোস করল ভগবান স্বয়ং তার দুয়ারে আসল
কিন্তু সে চিনতে পারল না।
আজ ১৬০তম 'হুল দিবস'
আজ ১৬০তম 'হুল দিবস' তাই আজকের দিনটা সাঁওতালদের সাথেই কাটালাম । আমাদের এলাকাতে প্রচুর সাঁওতাল বাস করে । হুল দিবস উপলক্ষ্যে অনেক জায়গাতে অনুষ্ঠানের ও আয়োজন করা হয়েছিল । সাঁওতালদের কাছ থেকে আজ শিখলাম ভারতবর্ষের ইতিহাসকে কিভাবে বিকৃত করা হয়েছিল । সাঁওতালদের মধ্যে একতা ও ভাতৃত্ববোধ আর অন্য কোন হিন্দুজাতির মধ্যে লক্ষ্য করিনি । সাঁওতালরা ধার্মিক ও কট্টর হিন্দু হয়,একজনের বিপদে আরেকজন ঝাঁপিয়ে পড়ে আর বড় আক্রমন ঘটলে দলবেঁধে লড়াই করে । সাঁওতালরা যেভাবে নিজেদের সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করতে পেরেছে সেটা আমরা কেন পারছি না? একমাত্র কট্টর মনোভাবযুক্ত সাঁওতালদের শুধু ভয় করে জিহাদিরা । সিধু-কানহুর 'হুল দিবসে' তারা আজ বার্তা দিল ইসলামিক জেহাদ থেকে ভারতবর্ষকে মুক্ত করে নতুন ভারতবর্ষ তৈরী করা । সাঁওতালরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে আজ জেহাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে প্রস্তুত কিন্তু আমরা কি প্রস্তুত?সব্যসাচী ভট্টাচার্য্য
ISIS কে ধ্বংস করতে উদ্ভব ঘটেছে জৈশ আল-ইসলামের
ISIS কে ধ্বংস করতে উদ্ভব ঘটেছে জৈশ আল-ইসলামের
------------------------------------------------------------
ISIS-এর নৃশংসতা এতদিন দেখতে অভ্যস্ত ছিল দুনিয়া। বন্দিদের কোতল করে, সেই ভিডিয়ো অম্লান বদনে প্রকাশ করেছে। বন্দি-অত্যাচারের সেই বীভত্স্যতা দেখে, লোকজন শিউরে উঠেছে ভয়ে। ইসলামের নামে এতটা অমানবিক কেউ হতে পারে! এ বার, নৃশংসতার একই পথে হাঁটল জৈশ আল-ইসলাম, যারা নিজেদের 'ইসলামের সেনা' বলেই দাবি করে থাকে। তাদের হাতে ধরা পড়া ISIS জিহাদিদের একই কায়দায় কাতিল করে, তার ভিডিয়ো ছড়িয়ে দিয়েছে সোশ্যাল নেট-দুনিয়ায়।
সম্প্রতি ১৩ ISIS জঙ্গিকে হত্যা করে তার ভিডিয়ো ফুটেজ প্রকাশ করেছে জৈশ আল-ইসলাম। ISIS জঙ্গিরা কোনও বন্দিকে হত্যা করার সময়, কমলা রঙের পোশাক পরায়। নিজেরা কালো পোশাকে মুখ ঢুকে থাকে। আর জৈশ আল-ইসলামের ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, কমলা রঙের পোশাক পরে, ISIS জঙ্গিদের কাতিল করছে ইসলামের সঘোষিত এই সেনারা।
সুত্রঃ এই সময়
এবার খেলা জমে উঠেছে।। এই করেই হয়তো এরা নিশ্চনহ হবে একদিন।। এদের মধ্যে কারা সহীহ ইসলাম, তা হয়তো একমাত্র আল্লহই জানে। সবাই নিজেকে সহীহ ইসলাম অনুসারী বলে ঝাঁপিয়ে পর যুদ্ধে, মুসলমান জাতি শেষ হয়ে যাক। বাকি জাতি তাহলে অন্তত সুখে শান্তিতে বাঁচতে পারবে তাহলে।।
ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতা
ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতা এমনই যেখানে একজন হিন্দুর দ্বিতীয় বিবাহের অপরাধে, তাকে গ্রেফতার করতে পারে চারজন স্ত্রী রাখা এক মুসলিম পুলিশ এবং তাকে শাস্তি দিতে পারে চার স্ত্রী রাখা এক মুসলিম বিচারপতি। আশ্চর্য ধর্মনিরপেক্ষতা আমাদের।।
Subscribe to:
Posts (Atom)