Friday, 3 July 2015

ভারতের কমুউনিস্ট

ভারতের কমুউনিস্ট দের ভাষা দেখুন। তসলিমা দি মৌলবাদ এর বিরুদ্ধে কথা বলেন বলে কমুউনিস্ট দের গায়ে লাগে, কারন মৌলবাদ কথাটি মুসলিম ছাড়া সম্পন্ন হয়না। আর মুসলিম মানেই ভাম দের ভোট ব্যাঙ্ক। তাই এই ভামের মুখ থেকে মার্ক্স এর আদর্শ এর কিছু উধাহরন পাওয়া গেল।

সুমন বেপারী:

সুমন বেপারী: পিরোজপুরে এক হিন্দু পরিবারকে মিথ্যা মামলা দিয়ে সম্পত্তি জবর দখলের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া থানাধীন আন্ধারমানিক গ্রামে। স্থানীয় ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া থানাধীন আন্ধারমানিক গ্রামে বাস করত বিজয় বড়ালের পরিবারটি। জনবল-অর্থবল দু’টোর অভাব থাকায় ভূমি দস্যুদের সহজেই নজরে আসে। গত ২৫ জানুয়ারী ২০১৫ইং ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসী মোঃ মনির পিতাঃ চাঁন মিয়া শরীফ এবং মোঃ মাহাবুবুল পিতাঃ আমজেদ আলী, বিজয় বড়াল ও তার দুই সন্তানকে মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে প্রেরণ করে।পরবর্তি ৩০শে জানুয়ারী সন্ধা ৭টায় চক্রান্তকারীরা সন্ত্রাসী দলবল নিয়ে বিভিন্ন অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বিজয় বড়ালের বাড়ী আক্রমন করে। ওই সময় বিজয় বড়ালের একটি বিবাহ যোগ্য কন্যা গৃহে থাকায় দুস্কৃতিকারীরা তার শ্লীলতাহানির চেষ্টাসহ পুকুরের মাছ, হাঁস-মুরগী, গরু, গাছপালা, গচ্ছিত সুপারী, ধান ও চাল ইত্যাদি লুট করে নিয়ে যায়।এতেও ক্ষান্ত না হয়ে সেদিন রাতে বাড়ীর প্রাঙ্গণে টিনের ঘর তুলে ভূমিদস্যুর দল তাদের বসতি স্থাপন করে এবং প্রায় সকল সম্পত্তি অবৈধভাবে দখল করে। এবিষয়ে, পিরোজপুর জেলা পুলিশ সুপার মহোদয়ের নিকট লিখিত অভিযোগ করলে তিনি ঘটনাস্থলে পরিদর্শনে আসে এবং ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসী মোঃ মনির এবং মোঃ মাহাবুবুল এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া শুরু করলে তাকেও বদলি করে দেওয়া হয়। বিষয়টি প্রশ্নবিধ। বর্তমানে এই অসহায় পরিবারটি তাদের হারানো সম্পত্তি ফিরে পাবে এই আশায় বুক বেঁধে দিন কাটাচ্ছে। http:// abcbangla24.com/ পিরোজপুরে-এক-হিন ্দু-পরিব/

অমরনাথ যাত্রীরা আক্রান্ত হলে, ফল ভুগবে হজ যাত্রীরা:সাধ্বী প্রাচী

ফের হুমকিসুলভ মন্তব্য করে খবরের শিরোনামে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের বিতর্কিত নেত্রী সাধ্বী প্রাচী। তিনি সতর্কবার্তা দিয়েছেন কোনওভাবে যদি অমরনাথ যাত্রীরা আক্রান্ত হন, তাহলে তার ফল ভুগতে হবে হজ যাত্রীদের। মুজফ্ফর নগরে এক জনসভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, কোনও ধরণের সন্ত্রাসবাদী হামলা যদি অমরনাথগামী তীর্থযাত্রীদের ওপর হয়, তাহলে হজ যাত্রীরাও কোনও ভাবে রেহাই পাবে না। সম্প্রতি একটি জল্পনা শোনা গিয়েছিল, সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ চালানো হতে পারে অমরনাথ যাত্রীদের ওপর। এরপরই বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেত্রীর এই সতর্কবার্তা। তিনি এপ্রসঙ্গে বলতে গিয়ে বলেন, ‘ইটের জবাব পাথর দিয়ে দেওয়া হবে’। তিনি আরও বলেন, যেখানে হজ যাত্রীদের কর ছাড়া দেওয়া হয়, সেখানে অমরনাথ যাত্রীদের ওপর কর বসানো হয়, এটা লজ্জাজনক, দাবি সাধ্বীর। দিন কয়েক আগেই ‘যোগ’ সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করে খবরের শিরোনামে এসেছিলেন সাধ্বী। তিনি বলেন যাঁরা ‘যোগ’ করতে পারেন না তাঁদের ভারতে থাকার কোনও অধিকার নেই, পাকিস্তানে চলে যাওয়া উচিত্। this is copy of abpananda website.

দেখ ভাই সিপিএম

দেখ ভাই সিপিএম এরাজ্যের ক্ষমতায় কোনোদিন আর ফিরবে না,,সেজন্য বলছি বিজেপিতে চলে আয়।। ফিশফ্রাই খাওয়া ছেড়ে দে এবার।। সিপিএমের বিরুদ্ধে তৃণমূলের ভাষা হওয়া উচিতঃ "লাশের পাহাড়ে লুকিয়ে থাকা লাল পশুদের শাস্তি চাই"।। নেতাই নন্দীগ্রামবাসীদের চোখের জলের হিসেব চাই" বদল টদল অনেক হোলো এবার সোজা বদলা চাই"।। কিন্তু তারা ফিশফ্রাই খাচ্ছে।। সিপিএমের হার্মাদ নেতা তাপস চ্যাটার্জ্জি এখন তৃণমূলে(সবই ফিশফ্রাই জোটের মহিমা)।। বুদ্ধ বাবুর বামফ্রন্ট সরকার যদি কোনোদিন ক্ষমতায় ফিরতে পারে,, তাহলে সেটা হবে পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্য্য।। ফালতু আলুপচা সিপিএমটা করিস না।। কাউকে অপমান করার নতুন ভাষা "শুনলাম তুই নাকি সিপিএম করিস"।। আরে বাংলার মানুষ বলে দিয়েছে,,সিপিএম আর না।। একটা কথা মনে রাখিস"চোর চিটিং ধাপ্পাবাজ,, এদের নিয়েই মার্কসবাদ"।।
দেখ ভাই সিপিএম এরাজ্যের ক্ষমতায় কোনোদিন আর ফিরবে না,,সেজন্য বলছি বিজেপিতে চলে আয়।। ফিশফ্রাই খাওয়া ছেড়ে দে এবার।। সিপিএমের বিরুদ্ধে তৃণমূলের ভাষা হওয়া উচিতঃ "লাশের পাহাড়ে লুকিয়ে থাকা লাল পশুদের শাস্তি চাই"।। নেতাই নন্দীগ্রামবাসীদের চোখের জলের হিসেব চাই" বদল টদল অনেক হোলো এবার সোজা বদলা চাই"।। কিন্তু তারা ফিশফ্রাই খাচ্ছে।। সিপিএমের হার্মাদ নেতা তাপস চ্যাটার্জ্জি এখন তৃণমূলে(সবই ফিশফ্রাই জোটের মহিমা)।। বুদ্ধ বাবুর বামফ্রন্ট সরকার যদি কোনোদিন ক্ষমতায় ফিরতে পারে,, তাহলে সেটা হবে পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্য্য।। ফালতু আলুপচা সিপিএমটা করিস না।। কাউকে অপমান করার নতুন ভাষা "শুনলাম তুই নাকি সিপিএম করিস"।। আরে বাংলার মানুষ বলে দিয়েছে,,সিপিএম আর না।। একটা কথা মনে রাখিস"চোর চিটিং ধাপ্পাবাজ,, এদের নিয়েই মার্কসবাদ"।।

Thursday, 2 July 2015

ভারত মহাসাগর ভারতের নিজস্ব এলাকায় নয়: চীন

চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে বলেছে, ভারত মহাসাগর ভারতের নিজস্ব এলাকায় নয় বলে সেখানে অন্যান্য দেশের নৌবাহিনীকে ঢুকতে না দেয়ার অধিকার তার নেই। চীন সফররত ভারতীয় সাংবাদিকদের এ কথা বলেছেন সিনিয়র ক্যাপ্টেন ঝাও ই। তিনি বলেন, মহাসাগরকে চলাচলের বৈধ এলাকা বলে মেনে নিতেই হবে। তিনি আরো বলেন, ভারত মহাসাগরে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ভারতকে বিশেষ ভূমিকা পালন করতে হবে; তবে এর অর্থ এই নয় যে ভারত মহাসাগর ভারতের নিজস্ব এলাকা। সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ভারত মহাসাগরকে ভারতের নিজস্ব এলাকা বলাটা মোটেও ঠিক হবে না। একে ভারতের নিজস্ব এলাকা বলে মনে করা হলে রাশিয়া, আমেরিকা বা অস্ট্রেলিয়ার নৌবাহিনীর এ মহাসাগরে চলাচলের কি ব্যাখ্যা দেয়া যাবে বলে সাংবাদিকদের প্রতি পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দেন তিনি। ভারত মহাসাগরে মারাত্মক সংঘর্ষ দেখা দেবে বলে আমেরিকার একটি ভূ-রাজনৈতিক থিং ট্যাংক যে দাবি করেছেন তা উল্লেখ করে ঝাও বলেন, চীন এ ধরনের কথা বিশ্বাস করে না। তবে কেউ যদি মহাসাগরকে নিজেদের নিজস্ব এলাকা বলে দাবি করে তবে এ ধরনের আশংকা উড়িয়ে দেয়া যায় না। ভারত মহাসাগরকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, কেবল চীন নয় বিশ্বের জন্য এ অঞ্চল গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই বোধগম্য কারণেই চীনের নৌবাহিনী ভারত মহাসাগরে চলাচল করবে বলেও জানান তিনি। চীনের নৌবাহিনী যখন ভারত মহাসাগরসহ বিশ্বের মহাসাগরগুলোতে চলাচলের মাত্রা বাড়িয়ে দিচ্ছে তখন এ মন্তব্য করলেন চীনা এ কর্মকর্তা।

চীন-রাশিয়া মার্কিন নিরাপত্তাকে হুমকিগ্রস্ত করছে: ডেম্পসি

চীন ও রাশিয়া বিশ্বব্যাপী মার্কিন নিরাপত্তাকে হুমকিগ্রস্ত করে তুলছে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন মার্কিন সামরিক বাহিনীর জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ- জেনারেল মার্টিন ডেম্পসি। তিনি একইসঙ্গে আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, বিশ্বের স্থিতিশীলতা এবং প্রযুক্তি খাত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। জেনারেল ডেম্পসি বুধবার এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে বলেন, অদূর ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রকে একটি ‘বড় শক্তি’র বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হতে পারে যার পরিণতি হবে ‘ভয়াবহ’। এই মুহূর্তে এ ধরনের যুদ্ধের আশঙ্কা কম হলেও তা প্রতি মুহূর্তে বাড়ছে বলে তিনি জানান। ২০১৫ সালের মার্কিন জাতীয় সমর কৌশল সংক্রান্ত প্রতিবেদনে জেনারেল ডেম্পসি আরো বলেন, রাশিয়া বারবার এটা প্রমাণের চেষ্টা করছে যে, প্রতিবেশী দেশগুলোর সার্বভৌমত্বের প্রতি তার কোনো শ্রদ্ধা নেই এবং নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য বলপ্রয়োগ করতে চায় মস্কো। মার্কিন সেনাপ্রধানের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, ইউক্রেন সংঘাতে রাশিয়ার সেনা উপস্থিতি রয়েছে; যদিও মস্কো বহুবার এ ধরনের দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে। প্রতিবেদনে প্রযুক্তি খাতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এগিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে সংশয় প্রকাশ করে বলা হয়েছে, এর ফলে বহির্বিশ্বে মোতায়েন মার্কিন সেনাবাহিনীকে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।