Thursday, 2 July 2015

‘মাদ্রাসায় ধর্ষক তৈরি হয়’!- তসলিমা

“মাদ্রাসা-টাদ্রাসা সব বন্ধ করে দেওয়া উচিত। মাদ্রাসাগুলোয় সন্ত্রাসী তৈরী করা হয়, শিশুদের ধর্ষণ করা হয়, আর মগজধোলাই করে মানুষকে এক একেকটা মূর্খ, মিথ্যুক, হিংসুক, লোভী, নারীবিদ্বেষী, ধর্ষক বানানো হয়। বুধবার এভাবেই নিজের ক্ষোভ উগরে দিলেন বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। কিন্তু কেন তসলিমার এই বিষবর্ষণ? গত মঙ্গলবার বাংলাদেশের মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের কুসুমপুর গ্রামের আজিজিয়া মুখসুদুল উলুম মাদ্রাসার শিক্ষক আব্দুল হামিদকে (২৬) ওই মাদ্রাসারই প্রথম শ্রেণির মাত্র আট বছরের ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ঘটনা জানাজানি হলে এলাকাবাসী শিক্ষক আব্দুল হামিদকে মসজিদের ভেতর তালা দিয়ে রেখে থানায় খবর দেয়। বেলা সাড়ে বারোটায় সিরাজদিখান থানা পুলিশ এস আইয়ের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল এসে তাকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়। শিশুটি অসুস্থ হওয়ায় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে তাকে ঢাকা মেডিকেলে রেফার করে। এই খবরেই বেজায় চটেছেন তসলিমা। তারপরেই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে এই বিষোদগার। ধর্ষিতার মা জানান, সকালে কাজ করে এসে দেখেন মেয়ে ব্যাথায় কাঁদছে, মেয়ের কাছ থেকে ঘটনা শুনে মেয়েকে নিয়ে শিক্ষকের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করে এবং জুতোপেটা করেন। তখন এলাকাবাসী এসে শিক্ষককে আটক করে। এর পর শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

ইসলামকে অন্ধভাবে সমর্থনের কারন শুধুমাত্র ভোটব্যানক

ভারতের উদার ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিক নেতাদের এই ইসলামকে অন্ধভাবে সমর্থনের কারন শুধুমাত্র ভোটব্যানক। ভোটব্যানক তো হিন্দুদেরও আছে, সং্খ্যাগুরু ভোটব্যানক। তাও কেন এরকম অহেতুক অন্ধ সমর্থন? , যে ইসলাম দীর্ঘ ১৪০০ বছর ধরে পৃথিবীতে রক্তগঙ্গা বইয়ে দিয়েছে, এবং দিয়ে চলেছে তাকে অন্ধভাবে সমর্থন করা কি অন্যায় কে প্রশয় দেওয়া নয়? যে রক্তগঙ্গা বাহিত হয়েছে এবং হয়ে চলেছে তার দায় কি আপনাদের উপর পরোক্ষভাবে বর্তায় না, হে আমাদের উদার ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিক নেতাগন? অন্যায়ের বিরুদ্ধে চুপ থাকা কি অন্যায়কে প্রশয় দেওয়া নয়? যে ইসলাম গোটা পৃথিবীতে ধর্মের নামে রক্ত বইয়ে দিচ্ছে, বর্তমানে -আইসিস, তালেবান,আল -কায়েদা,বোকো হারাম, যারা ইসলামের নামে রক্তক্ষরণ করে চলেছে, সেই ইসলামকে আপনারা অন্ধভাবে সমর্থন করছেন কেন? যে ইসলাম ভারতকে ভেংগে ২ টুকরো করে দিল, সেই ইসলামকে তোষামোদ করা কি ধর্মনিরপেক্ষতা না সাম্প্রদায়িকতা?আপনারা বলে চলেছেন এরা সন্ত্রাসবাদী এদের কোনো ধর্ম নেই। কেন নেই? এরা তো প্রকাশ্যেই বলছে আমরা ইসলামের পথেই জেহাদ করছি। আপনারা কি এদের থেকেও ভালো করে ইসলাম বোঝেন? এদের বেশীরভাগই কিন্তু উচ্চশিক্ষিত এবং ইসলাম সম্পর্কে যথেস্ট জ্ঞানী, অনেকেই আবার ইসলাম নিয়ে Phd অবধি করেছে, তাহলে হে ভারতের রাজনৈতিক নেতাগন এরা কি ভুল ব্যাখ্যা করছে ইসলামের,তাই মনে হয়? আপনি নিজে ইসলামী শাস্ত্র পড়েছেন কি? না পড়েই ইসলামের মাহাত্ম্য প্রচার করছেন কেন?

মুসলিম বিরোধী

আমি সত্কারের মুসলিম বিরোধী চাই না আমি নোংরা রাজনীতি কেন আমি ভুলে গেছি অখণ্ড ভারত মাতার ভাগ কেন আমি ভুলে গেছি গান্ধার দেশ ভাগ করে হয়ছে আফগানিস্তানে ভুলে গেছি ভারত ভাগ করে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ বানানো হয়ে তা এর পিছনে সব জাগায় হাত ছিলো আমদের বেজন্মা হিন্দু দের হাত কেনো আমার মনে নেয় আমার বুকের উপর দিয়ে ভারত ভাগ করতে হবে কিন্তু ভারত ভাগ হলো তার বুকের উপর দিয়ে নয় তার চোখের সামনে দিয়ে অতো সহযে ভোলার কথায় নয় হিন্দুদের প্রতি অত্যাচার চোখের সামনে ভাসছে বাংলাদেশের হিন্দু নির্যাতন চোখের সামনে ভাসছে মল্লিক পুর ,কেনিঙ, সুমুদ্রগর , চোখের সামনে ভাসছে কালিগঞ্জ হরিনাম সম্পদায় উপরে আক্রমণ করে হিন্দু দের কে হত্যা করা চোখের সামনে ভাসছে একের পর এক হিন্দু নারীকে লাভজিহাদী দের ফাঁদে ফেলে নির্যাতন করে ধর্মো ছুতো করা কোন ধর্মে লেখা আছে হিন্দু নির্যাতন করা ওই মুসলিম ধর্মে । আজকের দিনে পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুরা যদি সচেতন না হয় তাহলে আগামী দিনে আরো ভয়াভবো অবস্থা আসছে মিলিয়ে নেবেন ?????

মুসলিম মৌলবাদি

মুসলিম মৌলবাদিদের ভারতের হিন্দুরা বিশেষ করে কলকাতার বাঙালি হিন্দুরা যমের মত ভয় পাই।কেনিং,দেংগা,উস্তি, সমুদ্রগড়ের পর এবার ডায়মন্ড হারবারে পঞ্চগ্রাম এ মুসলিমরা হামলা করে ২৫ টা বাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে।গড়ে ২ মাসে একটা করে বড় মুসলিম হামলা হচ্ছে পশ্চিম বাংলায়, যা কি সং্খ্যায় বাংলাদেশের হিন্দুদের উপর মুসলমানদের হামলার চাইতে বেশী। অথচ আমরা নিরব একবার ও প্রতিবাদ করি না। আমাদের হিন্দু সমাজের অবস্থা ভেবেছেন, আপনি যদি মন্দিরে যান তাহলে দেখবেন মন্দির ফাকাঁ,কোন সংগঠন নেই জমায়েত নেই। এরশুধু টাকা চিনে। আর সন্তানদের ও একই শিক্ষা দেয়। ভবিষ্যতে শীতল রক্তবিশিষ্ট প্রানী হিসেবে ব্যাঙের সাথে হিন্দুদের নামও থাকবে, সহনশীলতা আছে বটে......??

বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষ এডলফ হিটলারকে একটি বেশিই পছন্দ করে

বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষ এডলফ হিটলারকে একটি বেশিই পছন্দ করে। ফেসবুকে হিটলারের জীবনী সানন্দে প্রকাশ করা হয়। অার বাংলার ছাগুকূলে হিটলার যেন এক অাদর্শের মূর্ত্যমান প্রতীক? মুমিনরা কখনোই ইহুদীদের পছন্দ করে নি। সেই ১৪শ বছর থেকেই তাদের সাথে মুমিনদের বৈরি সম্পর্ক। বিংশ শতাব্দি থেকেই ইহুদীরা শিক্ষা-দীক্ষায়,জ্ঞান- বিজ্ঞানে, ব্যবসা-বানিজ্যে, শিল্পে পৃথিবীর অন্য জাতিদের পেছনে ফেলতে শুরু করে। অার তাদের এই অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রা দেখে হিটলারের তা সহ্যই হয় নি। হিটলার ইহুদী বিরুধী রাজনীতি শুরু করে। অার খুব সহজেই জার্মানীর সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর ব্যক্তিতে পরিণত হয়। যুদ্ধ অারম্ভ হওয়ার সাথে সাথেই ইহুদীদের বংশ, নির্বংশ করতে নামে। চালায় ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ইহুদী নিধন। যেমনটা ৭১সালে পাকিস্তানী মুসলিম সৈন্যরা হিন্দু নিধনে নেমে ছিল। মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী মুসলমানদের চিরশত্রু খ্রিস্টান মুসলমানদের চিরশত্রু হিন্দু এখন অারেক চিরশত্রু বৌদ্ধ। যুগের পর যুগ তারা নতুন শত্রু তৈরি করে এসেছে। তবে 'শত্রুর শত্রু মিত্র হয়' এটা তারা ভাল করেই জানে। অার তাইতো এখনো হিটলার মুসলমানদের কাছে একজন পূজনীয় ব্যক্তি। +/++/+/+/+/+/+/++/+ ইদানিং ফেসবুকে মুসলিম সেলেব্রেটিরা এদেশের প্রেক্ষাপটে ইহিদীদের সাথে হিন্দুদের তুলনা করে। তারা চায় ইহুদীরা যেভাবে গণহত্যার শিকার হয়েছে তেমনি হিন্দুরাও অাবার এরকম গণহত্যার শিকার হোক। এদেশের মুমিনরা ইহুদীদদের যতটা না ঘৃণা করে তার চেয়ে বেশি ঘৃণা করে হিন্দুদের। তারা হিন্দুদের অগ্রযাত্রা দেখতে চায় না। বারবার হিন্দুদের শারীরিক,মানসিকভাবে অত্যাচার করে। একসময় অারবের অধিকাংশ জমি ইহুদীদের ছিল, কিন্তু ক্রমাগত মুসলিম অাগ্রাসনে তারা সব জমি ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। অার এখন ইহুদীরা ছোট্ট একটি দেশ পেঢেছে, তাও অনেক রক্ত জড়িয়ে পেয়েছে। ঠিক একই ভাবে হিন্দুরাও মুসলিম অাগ্রাসনে সব সম্পদ হারাচ্ছে। তবুও বারবার ঘুরে দাড়নোর চেষ্টা করছে। মুসলিমরা অামাদের 'সুচাগ্র মেদীও' দিতে চাচ্ছে না। কৌরবদের মত সম্পদ হাতিয়ে নিচ্ছে। অার সেজন্যই তো মহাভারতে পান্ডবরা যুদ্ধের মাধ্যমে নিজের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে। ঠিক তেমনি ইহুদীরাও নিজেদের সম্পদ পুনঃঅর্জনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। অনেকটাই সফল তারা। পান্ডব, ইহুদীদের পথ হিন্দুরা যাতে ঘুরে দাড়াতে না পারে সেজন্যে মুসলিমরা কিন্তু সবরকম ব্যবস্থা নিয়ে রেখেছে? *++-++ অার সবশেষ কথা হল, ২০১০ সালে হিন্দুরা ইহুদীদের সমর্থনে সমাবেশ করেছে। 'ইহুদীদের জন্যে হিন্দু অার হিন্দুদের জন্যে ইহুদী ', এই নীতিতে বিশ্বাসী এক প্রজন্মের সৃষ্টি হয়েছে। ই#লাম যদি ক্যানসার হয়, তাহলে ই#দী হবে তার একমাত্র উপশম।

তোরা গরুর দুধ খাস , কিন্তু গরুর মাংস কেনো খাস না ?

কৃপা করে পড়ার পর আপনার মতামোত জানাবেন। বাংলায় একটা কথা আছে সুখে থাকতে ভুতে কিলায়। কিছু মূর্খ লোক ধর্ম নিয়ে বারাবারি করে! আগে নিজে ভাল হন পরে অন্যকে ভাল হতে বলবেন । ১) অনেক দিন ধরে শুনছি মুসলিমেরা প্রশ্ন করে । "তোরা গরুর দুধ খাস , কিন্তু গরুর মাংস কেনো খাস না ?" উওর: সোজা উত্তর দিলেই তো হয় যে, গরু মাংস খাওয়া কোন বুদ্ধিমান মানুষের জন্য সম্পূর্ন নিষিদ্ধ । আপনার মা যখন আপনাকে জম্ম দেয়, তারপর মায়ের দুধ খেয়ে বেঁচে থাকেন, আপনি কি সে মাকে জবাই করে তার মাংস খেতে পারবেন ? আর যদি পারেন তাহলে আপনাদের মায়ের প্রতি কোন ভালবাসা নেই । কিন্তু, একটি গাভী শুধু কোন একটি মানব শিশুকেই দুধ প্রদান করে না , সারা জীবনভর অগণিত মানুষকে দুধ প্রদান করে বাঁচিয়ে রাখে । আর যখন সেই গাভীটি দুধ দেওয়া বন্ধ করে দেয় তখন হীন চরিত্রের লোকেরা অকৃতজ্ঞের মত সেই প্রাণীটিকে কশাইখানাতে পাঠায় । এই প্রাণীটির কাছে সে যে মাতৃঋণে আবদ্ধ, তাঁর প্রতি কোন দয়া না করে হীনের মত কাজ করে। ২) অনেক দিন ধরে শুনছি মুসলিমেরা দাবি করে, অতি চুলকানিতে, মূর্খেরা দাবি করে আপনাদের জন্য গরুর মাংস খাওয়া হারাম করেছে কারন গরু আপনাদের মা, তাহলে মায়ের চামড়া দিয়ে যে জুতো বানানো হয় তা কেন পায়ে পরেন??? >>>>>>>উওর: সোজা উওর দিলে পারেন মুসলিমদের জন্য শূকর হারাম কিন্তু সে শূকরের মাংস দিয়ে যে ১৮০টিরও বেশি প্রসাধনী, খাবার ইত্যাদি জিনিস তৈরি করা হয় যেমন, আইসক্রিম , লিপস্টিক , টুথপেস্ট, শ্যাম্পু, মোমবাতি, ইনসুলিন, সিগেরেট ফিল্টার, কাপড় নরম করারকেমিক্যাল , পাউরুটি নরম করার উপাদান , জেলাটিন , ওয়াশিং পাউডার , সাবান, জুতার গ্লু , ফেস ক্রিম , নানা ধরণের মেডিক্যাল ব্যবহার সামগ্রী , ব্রাশ , বিয়ার , কীটনাশক , ফ্রুটজুস , বডিলোশন , গ্লিসারিন , প্রসাধনী ইত্যাদি নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস তৈরি করা হয়, এগুলো কেন মুসলিমেরা ব্যবহার করে ?? <<<<<<<<< >>>>> আর আমরা জানি যে চিন্ময় আত্মা জড়দেহ ত্যাগ করার পর , সেই দেহে আর কোন অনুভূতি বা চেতনা থাকে না। আর মৃত্যুর পর কারো দেহ যদি অন্যের মঙ্গলে আশে তাতে খারাপ কি ? যেমন, আপনারা জানেন অনেক মানুষ মৃত্যুর পূর্বে তার চুক্ষ , হৃৎপিণ্ড ইত্যাদি সহ শরীর দান করে আর সেগুলো কোন রোগী বা মানুষের দরকারে ব্যবহার করে এবং অন্য মানুষ তার জীবন ফিরে পায়, তাতে কি যারা ব্যবহার করে তাদের দোষ ? তেমনি স্বাভাবিকভাবে মৃত পশুর চামড়া ফেলে না দিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে ।

ব্রেকিং নিউজ

সবাই খুশি হয়ে যাও আজ ভোরে কাস্মির ঘাটিতে ভারতীয় সেনারা ৫ আতঙ্কবাদীকে ৭২ হুরের কাছে পাঠিয়েছে ।। সবাই বলুন আমিন ।।