Thursday, 10 September 2015

নতুন ট্রেন্ড শুরু হয়েছে বাংলায়

নতুন ট্রেন্ড শুরু হয়েছে বাংলায় ‪#BringBackDudhKu mar‬ এসব করে কি দুধ কুমার কে ফেরত আনা যাবে? এনেও কি লাভ? উনি কি এমন করেছেন যে ওনাকে আনতে হবে? ধুর উনি কিসসু করেন নি, কিছু আল ফাল পাবলিক ওনাকে শুধু ফুটেজ দিচ্ছে। ওনাকে কে তো রাজ্য বিজেপি নির্বাসিত করেছে, তাহলে ওনাকে নিয়ে এত মাতামাতি করার কোনো প্রশ্নই ওঠেনা। আচ্ছা দেখে নিই এবার উনি মোটামুটি কি করেছে আর করতে পারবে, উনি বীরভূম জেলার শাষক দলের দাপুটে নেতা শ্রী অনুব্রত মন্ডলের বিরুদ্ধে বিশাল এক জনমত গড়ে তুলেছেন, উনি সংঘ এর কাজে নিজেকে বীলিন করে দিয়েছেন, উনি বাবরী মসজিদ ধংসের সময় বাংলার বিভিন্ন জেলা থেকে সক্রিয় কর্মী নিয়ে উপস্থিত হয়েছেন, এমন কি উনি ওখান থেকে ফেরত আসার সময় কমুউনিস্ট পুলিশের হাতে ধরা পরে মারও খেয়েছেন, তার পর বেশ কিছু দিন উনি জেলেও ছিলেন, ওনাকে দল থেকে নির্বাসন দেওয়ার পরেও উনি দল ছারেননি, এমন কি গত পৌর নির্বাচনে নির্দল পার্থীও দেননি, এটা গেল উনি কি কি করেছেন সেগুলো, এবার উনি কি করতে পারবেন সেই কথায় আসি, উনি গোটা বীরভূম জেলায় গেরুয়া ধ্বজ ওড়াতে পারবেন, উনি গোটা রাজ্যে ভাল সংগঠনও গড়তে পারবেন, আর উনি ভন্ড সেকুলারেদের মত আচরন না করে নিজের কাজ করে যাবেন, আর গোটা বীরভূম জেলার উন্নতি সম্ভব শুধু মাত্র ওনার হাত ধরেই। তাহলে এর পরেও কি আমাদের রাজ্যের সেই আল ফাল পাবলিক ওনাকে নিয়ে মাতবেন না? তবে আমিও কিন্তু সেই আল ফাল পাবলিকের মধ্যে পরি।

ওয়ার্ল্ড এ অনেক দেশ আছে আর অনেক ধর্মের মানুষ আছে।।।

ওয়ার্ল্ড এ অনেক দেশ আছে আর অনেক ধর্মের মানুষ আছে।।।কিন্তু সবথেকে মাদারচদ ধরম হল ইসলাম।।সালা কুত্তার বাচ্ছা খানকির ছেলে মহম্মদ চুদিরভাই বালের কি ইসলাম।। শালা সব খানকির ছেলে রা পুরো বিশ্ব কে জালিয়ে মারছে।। এই বাবাচদা মাচুদা মুসলমান জারজ সন্তান রা পসচিম এশিয়া এ কি ভয়াভয় বিভসস নরকিয় হত্তালিলা চালাছে।। খানকির ছেলে নবি এর বাচ্ছা IS জংলি রা পুরা বিশ্বের জন্য সমাসসা।।। আর ভারাতের মুসলিম সমাজ কিন্তু IS, TALIBAN, FAKISTAN etc জংলি দের মনে প্রানে support করে।।। এখন থেকে সাবধান না হলে খুব তাড়াতাড়ি আমাদের সিরিয়া এর মত অবস্তায় মুখমুখি হতে হবে।।। আমার কন ধর্মের প্রতি কোন রাগ নেই।।কিন্তু মানুসের এত দু:খ কস্ট দের কোন সাভাবিক মানুষ চুপ থাকতে পারেনা।।আমিও পারিনি।। আমার লিখা পরে যদি কারো খারাপ লাগে তো আমি দু:খিত।।। .... জয় হিন্দুস্তান

গরুর মাংসে নিষেধাজ্ঞা

গরুর মাংসে নিষেধাজ্ঞার পাগলামি বন্ধ করুন: মহারাষ্ট্র সরকারকে ওয়াইসি : অল ইন্ডিয়ান মাজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন-এর প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসি ভারতের মহারাষ্ট্র সরকারের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেছেন, গরুর মাংসের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির পাগলামি বন্ধ করুন। বিজেপির নেতৃত্বাধীন মহারাষ্ট্র সরকার জইন সম্প্রদায়ের উপবাস সপ্তাহ উপলক্ষ্যে রাজ্যের বিয়ান্দ্রা এলাকায় আটদিনের জন্য গরুর মাংস কেনাবেচা এ খাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্তের কঠোর সমালোচনা করে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে ওয়াইসি বলেন, "এটা একটা নিরেট পাগলামি। যদি আগামীকাল আমি ঘোষণা দেই যে, ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে মুম্বাইতে কোনো সবজি বেচাকেনা হবেনা, সবাইকে গরু খেতে হবে। তাহলে আপনারা কি এটা সহ্য করবেন?" মুসলমানদের ওপর ভারত সরকারের নানা ধরেনর নিপীড়নমূলক আচরণের কট্টর সমালোচক ওয়াইসি আরো বলেন, এটা তো আসলে শুধু মুসলমানদের কোনোইস্যু নয়, বরং একটি অর্থনৈতিক ইস্যু। নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন এই ব্যবসার সাথে জড়িত গরীব শ্রমিকরাকিভাবে তাদের খাবার জোগাড় করবে?" এ বিষয়ে রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফেদনাভিসের হস্তক্ষেপ কামনা করে তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী উচিত হবেতার বিশেষ ক্ষমতাবলে এ ধরনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হতে না দেয়া। জৈন সম্প্রদায়ের উপবাস কর্মসূচি ১১ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে২৭ তারিখ পর্যন্ত চলবে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট করেদেয়া হয়নি যে, কোন আট দিন গো-মাংস বেচাকেনা বন্ধ থাকবে। সূত্রঃ হিন্দুস্তান টাইমস

India calls in Saudi ambassador over rape case; protest held outside Saudi embassy - The Times of India

http://timesofindia.indiatimes.com/india/India-calls-in-Saudi-ambassador-over-rape-case-protest-held-outside-Saudi-embassy/articleshow/48899386.cms?utm_source=facebook.com&utm_medium=referral&utm_campaign=TOI

মুসলিমদের পিতামহর দেশ সউদি আরব

সত্যি এই হলো মুসলিমদের পিতামহর দেশ সউদি আরব।যারা কিনা যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরীয়দের জীবন বাঁচানোর জন্য একজনকে ও আশ্রয় দেয় নি(প্রায় সকলেই মুসলিম শরণার্থী), অথচ ইউরোপে আশ্রিত সিরিয়ান শরণার্থীদের জন্য ১০০০ মসজিদের অর্থ দেওয়ারর কথা ঘোষনা করেছে!! সত্যি বিচিত্র এই পবিত্র ভূমি, সাধে কি দেশটা মুহাম্মদের জন্মস্থান!! ওদিকে চুড়ান্ত দুঃখের সাথে দেখলাম সিরিয়ান শরণার্থীরা কিভাবে ইউরোপ কে ইউরাবিয়া বানানোর তালে আছ....সিরিয়ান শরণার্থীরা হালাল খাবার পায় নি দেখে জলের বোতল পর্যন্ত ছুঁড়ে ফেলে দিচ্ছে। এবার জার্মানী সহ বাকী ইউরোপ শিক্ষাটা পেয়ে যাবে মুসলিম কারে বলে!!! মোল্লারা বসতে দিলে শুইতে চায়। প্রথমে হালাল খাবারের দাবী, তারপর আফ্রিকান মাদ্রাসায় শিক্ষার দাবী, এগুলোর পাশাপাশি প্রার্থনা করার স্থান.......... কাফেরদের দেশে আশ্রয় নেয়া মুসলমানরা ইহকালের সুখ, শান্তি আর নিরাপত্তায় মন ভরে না। তারা পরকালে ৭২টা হুর চায়। আর সে স্বপ্নে বিভোর মুসলমানেরা শুরু করে আরব দেশের টাকায় ইউরোপে একের পর এক মসজিদ স্থাপন, মসজিদ কেন্দ্রিক জিহাদী রাজনীতি আর নাশকতা। এবার ঠ্যালা সামলা। আমাদের এখানে একটা আঞ্চলিক কথা আছে প্রচলিত......! 'যারে দিয়া চক্ষুদান তারেই পোদে মুহাম্মুদি কামান'

বাংলা বই

বাংলা বই -ডঃ রাধেশ্যাম ব্রহ্মচারী, ১. ইসলামের তিন সিদ্ধান্ত (৩) ২. আল্লার পতিতালয় (১০) ৩. ইসলামে নারী (১৫) ৪. বিপথগামী হিন্দুত্ব (৮) ৫. এক নজরে ইসলাম (২৫) ৬. মিথ্যার আবরণে দিল্লী, আগ্রা, ফতেপুর সিক্রি (৭০) ৭. ইসলামী ধর্মোত্ততা (১৫০) ৮. সুধীর পালের লেখা ইসলামের স্বরূপ (১২) ৯. রবীন্দ্রনাথ দত্তের লেখা একটা খোলা চিঠি (৫) ১০. মৌলানা মোবারক করীম জোহারের অনুবাদ করা কোরান (হারাফ প্রকাশনী) (১২০) ব্যাস আপনি ইসলামের পন্ডিত। আসুন কলেজ স্ট্রীট বুক স্টল ১. বিবেকানন্দ সাহিত্য কেন্দ্র, অরুন ঘোষ-৯৩৩৯৪৯৯৫৯৫, ইউনিভার্সিটি ইন্সটিটিউট হলের কাছে, কল্পতরু ভান্ডারের পরে।অহ,একতা কথা ব্রাকেত এ লেখা নম্বর বইএর দাম।

ফের মায়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে অভিযান

ফের মায়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে অভিযান চালিয়ে মণিপুরের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ)-র তিন জঙ্গিকে মারল ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী। উল্লেখ্য, কয়েক মাস আগেই জঙ্গি হানায় ১৮ জওয়ানের মৃত্যর পর মায়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে অভিযান করেছিল সেনাবাহিনী। সূত্রের খবর, এবার মায়ানমার সীমান্তের তিন কিলোমিটার ভেতরে গিয়ে হামলা চালিয়ে তিন জঙ্গিকে নিকেশ করল নিরাপত্তা বাহিনী। গত শনিবার এই অভিযান চালায় অসম রাইফেলস। মণিপুরের চান্ডেল জেলার তামুর উত্তর-পূর্বে মায়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে অভিযান চালায় বাহিনীর একাদশ ব্যাটেলিয়নের জওয়ানরা। মৃতদের মধ্যে দুজনের দেহ উদ্ধার করে ফিরে আসে বাহিনী। দেহগুলি মোরে থানার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। যদিও সীমান্ত পেরিয়ে মায়ানমারে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযানের কথা স্বীকার করেনি সেনা। সেনাবাহিনীর এক মুখপাত্র দিল্লিতে দাবি করেছেন, সীমান্ত এলাকাতেই ওই অভিযান হয়। ভারতীয় বাহিনী সীমান্ত অতিক্রম করেনি। কিন্তু মনে করা হচ্ছে, মায়ানমার সরকারের জ্ঞাতসারেই ওই অভিযান হয়। সূত্রের খবর, গত জুনে নে পি তাউ সফরে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল মায়ানমার সীমান্তের ভেতরে ঢুকে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে নিয়ন্ত্রিত অভিযান চালানো সম্পর্কে সামরিক জুন্টার সঙ্গে সমঝোতা করে আসেন। ভারতের মাটিতে হামলা চালিয়ে মায়ানমারের ঘাঁটিতে আশ্রয় নেওয়া জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর ক্ষেত্রে দোভাল সে দেশের সরকারের অনুমোদন আদায় করেন। তাদের বিরুদ্ধে অসম রাইফেলসের অভিযানের সত্যতা কার্যত স্বীকার করে নিয়েছে পিএলএ-র রাজনৈতিক শাখা রেভোলিউশনারি পিপলস ফ্রন্ট। তারা পিএলএ-র তিন ক্যাডারের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে।