http://bdn24x7.com/?p=276165
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Monday, 5 October 2015
পিতৃপক্ষ এবং দেবীপক্ষ কি?
>> পিতৃপক্ষ এবং দেবীপক্ষ কি?
বছরের ১২মাসে ২৪টি পক্ষ রয়েছে, তার মধ্যে ২টি পক্ষ বিশেষ তাৎপর্য্যপূর্ণ। প্রথমটি পিতৃপক্ষ ও দ্বিতীয়টি দেবীপক্ষ।
আশ্বিনের কৃষ্ণ পক্ষের তিথীকে বলা হয় মহালয়া। এই কৃষ্ণ পক্ষকে বলা হয় অপরপক্ষ কিংবা পিতৃপক্ষ। পিতৃপক্ষে স্বর্গত পিতৃপুরুষের উদ্দেশ্যে পার্বন শ্রাদ্ধ ও তর্পন করা হয়। যমালয় থেকে মর্ত্যলোকে এ সময় পিতৃ পুরুষেরা আসেন। তাদেরকে তৃপ্ত করার জন্য তিল, জল, দান করা হয়। এবং তাহাদের যাত্রাপথকে আলোকিত করার জন্য উল্কাদান করা হয়।
মহাভারতে বলা হয়েছে যে, মহাবীর কর্ণের আত্মা স্বর্গে গেলে সেখানে তাঁকে খেতে দেওয়া হল শুধুই সোনা আর ধনরত্ন। ‘ব্যাপার কী?’ কর্ণ জিজ্ঞাসা করলেন ইন্দ্রকে । ইন্দ্র বললেন, ‘তুমি সারাজীবন সোনাদানাই দান করেছো, পিতৃপুরুষকে জল দাও নি। তাই তোমার জন্যে এই ব্যবস্থা।’ কর্ণ বললেন, ‘আমার কী দোষ? আমার পিতৃপুরুষের কথা তো আমি জানতে পারলাম যুদ্ধ শুরুর আগের রাতে ।মা কুন্তী আমাকে এসে বললেন, আমি নাকি তাঁর ছেলে। তারপর যুদ্ধে ভাইয়ের হাতেই মৃত্যু হলো। পিতৃতর্পণের সময়ই তো পেলাম না ।’ ইন্দ্র বুঝলেন, কর্ণের দোষ নেই। তাই তিনি কর্ণকে পনেরো দিনের জন্য মর্ত্যে ফিরে গিয়ে পিতৃপুরুষকে জল ও অন্ন দিতে অনুমতি দিলেন।
ইন্দ্রের কথা মতো এক পক্ষকাল ধরে কর্ণ মর্ত্যে অবস্থান করে পিতৃপুরুষকে অন্নজল দিলেন। তাঁর পাপ স্খলন হলো এবং যে পক্ষকাল কর্ণ মর্ত্যে এসে পিতৃপুরুষকে জল দিলেন সেই পক্ষটি পরিচিত হল পিতৃপক্ষ নামে।
এই অমাবস্যায় পিতৃপূজা সেরে পরের পক্ষে দেবীপূজায় প্রবৃত্ত হতে হয়। তাই দেবীপূজার পক্ষকে বলা হয় দেবীপক্ষ বা মাতৃপক্ষ, মহালয়া হচ্ছে পিতৃপক্ষের শেষ দিন এবং দেবী পক্ষের শুরুর পূর্ব দিন পিতৃপক্ষে আত্নসংযম করে দেবী পক্ষে শক্তি সাধনায় প্রবেশ করতে হয়।
দেবী শক্তির আদিশক্তি, তিনি সর্বভূতে বিরাজিত। তিনি মঙ্গল দায়িনী করুনাময়ী। সাধক সাধনা করে দেবীর বর লাভের জন্য, দেবীর মহান আলয়ে প্রবেশ করার সুযোগ করেন বলেই এ দিনটিকে বলা হয় মহালয়া। মহালয়ার পর প্রতিপদ তিথি থেকে দেবী বন্দনা শুরু হয়। কোন কোন অঞ্চলে দেবীর আরাধনা প্রতিপদ থেকে শুরু হয়।আমাদের এখানে ষষ্ঠ তিথি থেকে দেবী বন্দনা শুরু হয়। দুই মতেই দেবী পূজার রীতি প্রচলিত আছে।
সংগৃহীতঃ
Sunday, 4 October 2015
বিসর্জনের দিনই বিসর্জন দেবেন । ।
আমার মতো প্রত্যেকে শেয়ার করুন ।
।
বিসর্জনের দিনই বিসর্জন দেবেন । ।
হিন্দুধর্মের ওপর নিয়ন্ত্রন করতে
ফতোয়া
বার করল মমতা সরকার- মুসলিমদের
মহরমের
জন্য নির্ধারিত আমাদের মা দূর্গার
বিদায়ের দিন পিছিয়ে দিল মমতা
বেগমের
ইছলামি সরকার।মূর্তিবিদ্বেষী
মুসলিমদের
সামনৈ যাতে মা দূর্গা মূর্তি না এসে
যায়
সেই ব্যাবস্থা করল মোল্লা মমতা
বেগমের
সরকার। ঠিক এরকম অবস্থা অনেক
বছর আগে
হয়েছিল.............সেইবারও মা দূর্গার
বিসর্জনের দিন মহরম পড়েছিল।
মুসলিমরা মা দূর্গার প্রতিমা মন্ডপ থেকে বের
করতে দিচ্ছিল না। সঙ্গে সঙ্গে সেই
খবর
আমাদের শ্যামাপ্রসাদ মুর্খাজী
কলকাতায় বসে পেয়ে যান।তিনি
বললেন,১০০ঢোল আর ১,০০০লাঠি
তৈরী
রাখ,বিসর্জনের সময় লাগবে।পরের দিন
সে
সেখানে গিয়ে প্রতিটি গ্রামবাসীর হাতে
লাঠি ধরিয়ে দিয়ে মা দূর্গার প্রতিমা
নিয়ে চললেন বিসর্জনের উদ্দেশ্যে।
মুসলিমদের বাচাতে সেখানে প্রচুর পুলিশ চলে
আসে। কোনো ঝামেলা ছাড়া বিসর্জন
হয়ে
যায়। আমাদের মা দূর্গার বিসর্জন
মহরমের
দিনে পড়েছে বলে আবার একবার মমতা
সরকার মন্ডপ থেকে সেই দিন ঠাকুর
বার
করতে বারণ করে দিল।আবার আমরা
হাতে
লাঠি নিয়ে মহরমের দিনই হাতে লাঠি
নিয়ে মা দূর্গার বিসর্জন দেব।অন্য
কোনো
দিন যেন কেউ ঠাকুর বার না করে
নির্দিষ্ট
দিনেই মহরমের দিনেই মা দূর্গার
বিসর্জন
করে।এ বিষয় পূজাসমিতিগুলির কাছে
একসাথে গিয়ে কথা বলুন।নির্দিষ্ট দিন
ছাড়া মমতা ব্যানার্জীর ঠিক করা দিনে
ঠাকুর বার করতে দেবেন না। এটা
হিন্দুধর্ম
বিরোধী ফতোয়ার বিরুদ্ধে চূড়ান্ত
চ্যালেজ্ঞ। প্রতিটি হিন্দু যাতে
একসাথে
হয়ে এটি করে,,তাই শেয়ার করুন
সবাইকে
পোস্টটি। #জয়_মা_দূর্গা #প্রত্যেক_হিন্দু
র_জয় #ভারতমাতার_জয
Subscribe to:
Posts (Atom)