Sunday, 22 November 2015

বিবিসি

রাউজান থেকে বিবিসি সাংবাদিক জাহিদুল আলম জানাচ্ছেন, রাজাকার সাকার জানাজায় কয়েক'শ পাকিবীজ ধর্মপ্রাণ মুসলমান অংশগ্রহণ করেন। সাকার জানাজা পড়িয়েছে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর মহিবুল্লা বাবুনগরী! ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আল্লার কাছে সাকার বেহেস্ত কামনা করে। ইহা কিসের ইঙ্গিত বহন করে? সাকা-মুজাহিদের ফাঁসিতে অধিকাংশ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মায়া কান্নার কারন কি?

ক্যালানির নাম বাবাজি

"ক্যালানির নাম বাবাজি" আজ এদের দেশভক্তি উথলে পড়ছে !!! কিন্তু এই দেশ ভক্তির জোয়ার হঠাৎ করে এলো কোথ্থেকে ? ফ্রান্সের ঠেলায় না তো । প্যারিস হামলার পর তো এমন কোন কর্মসূচি দেখতে পাই নি , যেই না ফ্রান্স উল্টো বাঁশ দেওয়া শুরু করলো এমনি মনে পরে গেল যে ইসলামি সংগঠন ISIS হচ্ছে মানব জাতির শত্রু ? এই কয়েকদিন আগেই দেখেছিলাম ডঃ কালাম স্যারের অন্তিম যাত্রায় এরা কেউ আসেনি , সবাই গেছিল সন্ত্রাসবাদি ইয়াকুব মেমনের অন্তিম যাত্রায় । বলি ইয়াকুব কি কালাম স্যারের চেয়েও বড় দেশ ভক্ত ছিল ? না কি বলতে পারি এরা হল এমন জাত যখন নিজেরা বিপদে তখন বাপ ডাকতেও কুন্ঠাবোধ করেনা । এরা হল সেই বেড়াল যে ঠ্যালা না খেলে গাছে উঠে না । শুনতে একটু তেতু লাগবে কিন্তু এটাই বাস্তব ।

প্রকৃত দেশভক্ত দের এই পোস্টটা শেয়ার করার অনুরোধ করছি।

***প্রকৃত দেশভক্ত দের এই পোস্টটা শেয়ার করার অনুরোধ করছি।*** ASEAN Summit এ মোদী পৌছানর আগে আমাদের দেশের মিডিয়া পৌছে গেছিল, আর তারা গিয়ে নিশ্চই ভারতের পতাকাটা কে উল্টো লাগান দেখেছে, কিন্তু তখন তারা মালয়েশিয়ান অথরিটি কে এই ব্যাপার নিয়ে কিছুই বলেননি, তারা সুযোগে ছিল কি করে মোদী কে অপমান করা যায়, আর তারা সেই কাজে সফলও হয়েছে, তারপর আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ব্যাপার টা দেখেই অথরিটি কে জানায় এবং অথরিটি তাদের ভুল শুধরে নেয়, আর তারপর আবার নতুন করে ফটো তোলা হয়, এর থেকে আমার মনে একটাই প্রশ্ন জাগে, তাহলে কি আমাদের দেশের মিডিয়া দের দেশ নিয়ে কোনো কর্তব্য নেই? দেশের সন্মান দেশের গর্ব দেশের অহংকারকে যখন উল্টো করে লাগান হয়, তখন কি তারা কিছুই করতে বা বলতে পারল না? তারা কি শুধু খবর বিক্রি করতেই ব্যাস্ত? দেশের সন্মান তাদের কাছে কি কোনরকম ভাবেই গুরুত্ব রাখেনা...? https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/pcb.556465851168404/556465794501743/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C1304470285

RSS এবং ISIS..!!

RSS এবং ISIS..!! এদের কোনও তফাৎ নেই তার উত্তরে বলি..... তফাৎ শুধু এই..... RSSএর :- 1.গণহত্যার রেকর্ড নেই। 2.নারীদের অপহরণ করেনা। 3.নারীদের কেনাবেচা করেনা। 4.নারীদের ধর্ষণ বা গণ ধর্ষণ করেনা। 5.নিরপরাধ মানুষের গলা কাটার সময় আল্লা হো আকবর বলে উল্লাস করেনা। 6.নিরপরাধ মানুষদের লাইন দিয়ে বসিয়ে গুলি করে মারেনা। 7.বাচ্ছা মেয়ে টাকে মেরে তার হৃদপিণ্ড বের করে খেলা করে না। 8.উপরোক্ত সমস্ত কাজ গুলোর ভিডিও রেকর্ডিং করে ইন্টারনেটে আপলোড করেনা যাতে বাকি ধর্মের মানুষরা তাদের ভয় পায় (তার জন্যই এই ব্যবস্থা ) 9.অন্য দেশে গিয়ে নিরপরাধ মানুষ কে হত্যা করেনা।

Sukonna Yoyona

https://m.facebook.com/WERHINDU/photos/a.1537570716517214.1073741827.1537000513240901/1641203299487288/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C8250699794

ধ্যাত ব্যাঙ! মনটাই ভেঙে চৌচির হয়ে গেল!

ধ্যাত ব্যাঙ! মনটাই ভেঙে চৌচির হয়ে গেল! ভেবেছিলাম ভারতবর্ষ আবার অসহিষ্ণু হবে!! আরেক প্রস্হ নাটক দেখব মহান ভারতবর্ষীয় মহান বুদ্ধজীবীদের!! কিন্তু কিছুই হলনা। হল ঠিকই- অশ্বডিম্ব!! সৌজন্যেঃ-ভন্ড সেক্যুলারিজম। --কিছু বুঝলেন না তো? আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে এক বিজেপি নেতা(নামটা মনে পড়ছে না) গো-মাংস ভক্ষনকারীদের দেশ ছেড়ে যেতে বলেছিলেন।আর সেটা নিয়ে সারা ভারত জুড়ে কত রঙ্গ ঘটেছিল। কিন্তু ঠিক একই কথা উত্তরাখন্ডের কংগ্রেসী মুখ্যমন্ত্রী হরিশ রাওয়াতও বলেছেন।তবে মজার কথা এ নিয়ে কোন সেকু-মাকু প্রতিবাদও করলেন না কিংবা পুরস্কার ত্যাগও করলেন না। --এরাই নাকি সেকুলার!!কি সেক্যুলারিজমের নমুনা!! আমরা হলাম মাটিতে মুখ দিয়ে চলা জীব!! আমরা কি আর কিছু বুঝি??? Nayan Saha

কবীর সুমন মহাশয় বেজায় চটেছেন

কবীর সুমন মহাশয় বেজায় চটেছেন। প্যারিস হামলার পর যেভাবে সাধারন মানুষ মুসলমানদের গালাগাল করতে শুরু করেছে এবং 'ইসলাম' ধর্মের প্রতি জিজ্ঞাসা চিহ্ন লাগিয়ে দিয়েছেন তাতে রাগ হয়াই স্বাভাবিক..। কবীর সুমন তার ক্ষুরধার বুদ্ধি দিয়ে লড়াইয়ে নেমে পড়েছেন, মুসলমানদের পক্ষ নিয়ে ফেসবুকে লড়ে চলেছেন যে শুধু মুসলমানরাই সন্ত্রাসবাদী হয় না, বাকীরাও হয়..।। অবশ্যই হয়.. খ্রীষ্টান সন্ত্রাসবাদী আছে, বৌদ্ধ সন্ত্রাসবাদী আছে, হিন্দু সন্ত্রাসবাদীও আছে.। আলবাত আছে... কিন্তু শতাংশের হিসাবে কত? কত শতাংশ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান সন্ত্রাসবাদী আর কত শতাংশ মুসলমান সন্ত্রাসবাদী? যদি কম করেও ধরি, তাও সব সন্ত্রাসবাদীর মধ্যে ৯০%ই মুসলমান.. (শতাংশের হিসাবে আরো বাড়তে পারে সংখ্যাটা)... কবীর সুমন উল্লেখ করেছেন মাঁলেগাঁও বিস্ফোরনের কথা এবং সেখানে জড়িত সন্ত্রাসবাদীরা ১১ জনই হিঁদু..।। কিন্তু সুমন বাবু এই হিঁদু সন্ত্রাসবাদের উদাহরন চার-পাঁচটি ঘটনা ছাড়া আর দিতে পারবেন না, তাই এগুলিই বার বার ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখানো ছাড়া উপায় নেই..। । কিন্তু মুসলমান সন্ত্রাসবাদের ঘটনা সেই ইসলামের জন্ম লগ্ন থেকে চলে আসছে.. কাফের-ইহুদি-মুর্তাদ কেটে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেছে, আজও করছে, যতদিন 'কোরান' থাকবে ততদিন এই হত্যালীলাও চলতে থাকবে..।। সাথে সাথে আরেকটি শতাংশেরও খোঁজ করতে অনুরোধ করব.। হিঁদু সন্ত্রাসবাদের জন্য কত লোকের প্রান গেছে, আর মুসলমান সন্ত্রাসবাদের জন্য কতলোকের প্রান গেছে সেই শতাংশের হিসাবটা খাতা-পেন খুলে ভালোভাবে কষে আসুন তো সুমন বাবু।.. আর আপনারাও এই হিসাবটা একটু কষুন..।।