Friday, 27 November 2015

স্বর্গ কাশ্মির

বিশ্বে যদি কোথাও স্বর্গ থাকে তাহলে সেটা হলো কাশ্মির,কিন্তু কাশ্মিরেই হিন্দুদের জীবন নরকের থেকেও কঠিন হয়ে উঠেছে.৪-৫লাখ হিন্দুদের কাশ্মির থেকে তারানো হয়েছে,হিন্দুদের মা বোনদের ধর্ষন করা হয়েছে,হিন্দুদের নির্বিচারে মারা হয়েছে,তখন কেউ আওয়ার্ড ওয়াপসি করেনি,তখন দেশ অসহিষ্নু হয়নি,কারন তখন হিন্দুদের মারা হয়েছিলো. দাদরিতে কেবল একজনের হত্যা নিয়ে সকল সেকুলার(দেশদ্রহ ি)দের চোখে জল,আওয়ার্ড ওয়াপসি। কিন্তু যখন কাশ্মিরে লাখ লাখ হিন্দুদের উপর অত্যাচার চললো তখন কী তারা অন্ধ হয়ে গেছিলো.কাশ্মিরি হিন্দুদের উপর অত্যাচার নিয়ে সকল তথ্য জানতে দেখুন রাত ৯টায় Zee News Channel এ. জাগো হিন্দু জাগো.

খুব হতাশ হই, নিরাশ লাগে.

খুব হতাশ হই, নিরাশ লাগে.... রাগ আসে আবার কখনো অনুভূতিহীন হয়ে পরি যখন দেখি .. মন থেকে পাকিস্তানিই রয়ে যাওয়া বলিউডের খানরা হিন্দুদের ধর্মকে অসন্মান দেখিয়ে, লাভজিহাদ করে যখন একটার পর একটা হিন্দু মেয়েকে ধর্মান্তরিত করে মুসলমান বানিয়ে কালো বোরকায় পুরছে বিপরীতে দেশের সাধারণ নাগরিকদের সেসব মুসলিমদের স্বাভাবিক ভাবে গ্রহণ করার প্রবনতা আমাকে ভীষণ বিস্মিত করেছে। আমিরের দেশত্যাগের হুমকির দুদিন আগেই আর এক নরপিশাচ পদ্মশ্রী ফেরানোর কথা শুনুয়েছিল। বাহ রে ভারতের সেকুলারিজম বাহ....চমৎকার করে দিলেন আপোনারা। নেতাজীর রক্তে অর্জিত দেশের বাস্তবতা এখন এই যে খলনায়েকের পক্ষে দাড়িয়ে আহাজারি আর ওকালতি করার মত দশ জন দাড়িয়ে যায় !!......রিপলি স বিলিভ ইট অর নট এ কি এর থেকেও বিস্ময়কর কিছু আছে? সত্যি দেরী করে ফেললাম আমরা, বড্ড দেরী করে ফেললাম। ৬৭ বছর ধরে একটা স্বাধীন দেশে বিশ্বাসঘাতক পরজিবীকে বাচিয়ে রেখেছি আমরা, অর্থ আর ক্ষমতা দিয়ে খানদের এতো বড় একটা বটবৃক্ষ বানিয়েছি যে, সেটার গোড়া খুঁজতে গেলে ভারতের মানচিত্রটাই ছোট মনে হয়। আজ কান্ডের পর কান্ড কেটেও লাভ হচ্ছেনা, শাখা-প্রশাখা যে গজিয়েছে বহুদূর। দেশ টা আজ নব্ব খলনায়কে ভর্তি, সংখ্যাধিক্যটা তাদের ই......

জানেন ছবিটি(link) কিসের?

জানেন ছবিটি(link) কিসের? কি জানেন না তো? গুজরাট ২০০২ বলতে কি মনে পরে? হ্যাঁ কি বললেন? "নৃশংস" মোদির মুসলমান খুন তাই না? হুম।। বিদ্যা ভাল কিন্তু অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী জানেন কি? বলি- এমন এক ঘটনা যা কখন কন মুস্লিম দেশে কল্পনা করতে পারবেন না- এই সেই গোধরা সাবারমতি ট্রেনের কামরা- ৫৯ জন হিন্দু সমাজসেবক এখানে ছিলেন- কিছু "বীর" লোকেরা তো এক হাথ তুলে আগেই নাচে- তাই এক মনমালিন্য সামান্য থেকে তারা "আল্লাহ হু আকবর" বলে পেট্রোল ধেলে জ্বালিয়ে দিল পুর কামরা- কথা নেই বার্তা নেই- দাউ দাউ করে ১০০ কোটি হিন্দুর দেশে পুড়ে মরল ৫৯ জন বেকুসুর মানুষ- মুখ্যমন্ত্রী বরই অসহিশ্নু- তিনি হুকুম দিলেন- এই অন্যায়ের প্রতিবাদ হোক- দেশের মানুষ দিশাহারা- খেপে উঠল- তারপ্রের ঘটনা টা তো- ২য় বিশ্ব যুদ্ধের থেকেউ "বেশি" আতঙ্কের দেশের মিডিয়ার কাছে- আচ্ছা মশায় বাংলাদেশে হিন্দুরা কি এরকম করেছিল যে ২৭০০০ মন্দির তাদের ভাঙ্গা হল?- না! পাকিস্তানের হিন্দুরা? না? আচ্ছা- তার মানে- সহিষ্ণুতা মানে হচ্ছে- নিজের ঘরে ভাইদের পুড়তে দেখে চুপ থাকা- আর মুস্লিম দেশের দেখে মুখ ঘুরিয়ে নেউয়া তাই না? হুম... কোন এক নেতা ঠিকই বলেছিলেন মনে হয়-- "ইসলামের সাথে শান্তি চাউ- তাহলে মান- যা মুসলিমদের টা মুস্লিমদের- যা তোমার সেটা সকলের" - হাই রে কলিযুগ - !!! বাহ! খুবিই সুন্দর- এরি নাম তাহলে সহিষ্ণুতা তাই না? https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/557764124371910/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C3290818868

পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদের ভবিষ্যত আগামী দিনে কাশ্মীরি পন্ডিতদের মতো হতে চলেছে...

পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদের ভবিষ্যত আগামী দিনে কাশ্মীরি পন্ডিতদের মতো হতে চলেছে... হিন্দুরা একটু কষ্ট করে পোষ্টটা পড়ুন... সিদিকুল্লা চৌধুরী মতো কট্টর মৌলবাদীর রাজনৈতিক মঞ্চে মমতা বন্দোপাধ্যায়, সংখ্যালঘু ভোটের কথা মাথায় রেখে আগামী বিধানসভা ভোটে খাগড়াগড়ের অন্যতম চক্রান্তকারী হিন্দু বিরোধী সিদিকুল্লা চৌধুরীর দলের সাথে জোট গড়ছে তৃনমূল কংগ্রেস । একজন কট্টর মৌলবাদীর সঙ্গে জোট করে কিসের ইঙ্গিত দিচ্ছেন মমতা বন্দোপাধ্যায় । আজকে যে সব হিন্দুরা তৃনমূলকে সমর্থন করেন আমি তাদের মুখ থেকে জানতে চাই যে প্রবীন তোগড়িয়াকে বাংলাতে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়,তপন ঘোষকে সভা করার অনুমতি দেওয়া হয়না সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কথা ভেবে অথচ আজকে সিদিকুল্লা চৌধুরীর মত একজন মৌলবাদীর সঙ্গে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের একমঞ্চে রাজনীতিটা আপনারা কিসের চোখে দেখছেন?? নিজেদের বিবেক কে একটা প্রশ্ন করুন দেখুন সঠিক উওরটা পেয়ে যাবেন, হয়তো এখন রাজনীতি করে অনেক টাকা আসছে কিন্তু একটা কথা জেনে রাখুন অর্থের থেকে শান্তি অনেক ভালো । আগামী দিনে হয়তো আপনার পকেটে অর্থ প্রচুর থাকবে তখন দেখবেন দাড়ি টুপিদের ভীড়ে আপনি একটু খোলা হাওয়াতে শ্বাস নিতে পারছেন না । � https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/557758251039164/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C7567424897

Thursday, 26 November 2015

না রায়ে তকবির,,আল্লা হো আকবর! ধ্বনিতে মুখোরিত আজ কলকাতা!!!

না রায়ে তকবির,,আল্লা হো আকবর! ধ্বনিতে মুখোরিত আজ কলকাতা!!! ওয়ান ওয়ে ট্রাফিক রুল ও আজ এদের সভার জন্য রদ করা হয়েছে,,,,যে সভায় গত বছর ও প্রশাসন কে শারিরিক হেনস্থা করা হয়েছিল,,,সেই সভার আয়োজনে কোন আইনি বাধা আসেনা, লক্ষাধিক মৌলবাদির আগমনে কলকাতায় যানজট সৃষ্টি হয় না,,,,সময়ের আগে থেকেই সব রাস্তা এদের স্বার্থে খুলে দেওয়া হয়,,তাতে সাধারনের অসুবিধা হয় না,,,, যত অসুবিধা দেশপ্রিয় পার্কের প্রতিমা দর্শনে,,,অপহৃত মেয়ের উদ্ধারের দাবীতে প্রতিবাদ সভায়,, অসুবিধা হিন্দু রক্ষাকারী গোপাল পাঠার শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠানে,,, অসুবিধা জাতীয়তাবাদী পার্টির সাংগঠনিক প্রচার র্যালী তে,,, অসুবিধা ভারতমাতা পুজার আয়োজনে,,,,, তার পরেও ভারত নাকি অসহিষ্ণু! এখানে নাকি থাকা যায় না,,বুদ্ধিজীবী রা পুরষ্কার ফিরিয়ে দেন(অর্থ বাদে)!!! কি দুর্দান্ত,অসাধারন চিন্তাশৈলী!!!!

করিডর উড়িয়ে দেবে ভারত, ভয়ে কাঁটা চিন-পাকিস্তান!

করিডর উড়িয়ে দেবে ভারত, ভয়ে কাঁটা চিন-পাকিস্তান ! তেলের পাইপলাইন ধ্বংস করে দেবে ভারত। এই চিন্তায় রাতের ঘুম উড়ে যাওয়ার জোগাড় চিন আর পাকিস্তানের। চিনের কাশগড় থেকে পাকিস্তানের গোয়াদর পর্যন্ত অর্থনৈতিক করিডর গড়ে উঠছে বেজিং আর ইসলামাবাদের যৌথ উদ্যোগে। ভারতের প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা অনেক দিন ধরেই বলছেন, গোয়াদরে চিনা বন্দর আসলে বেজিং-এর সমরসজ্জার অঙ্গ। ভারতের টেনশন বাড়তে দেখে উল্লসিত ছিল দুই প্রতিবেশী দেশই। এ বার নিজেদের অর্থনৈতিক করিডরের নিরাপত্তা নিয়েই কপালে ভাঁজ চিন আর পাকিস্তানের। দু’সপ্তাহ আগেই নিজেদের দেশের ২০০০ একর জমি চিনের হাতে তুলে দিয়েছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের ইরান ঘেঁষা এলাকা গোয়াদরে বন্দর তৈরি করেছে চিন। তার জন্যই এই জমি হস্তান্তর। ভারত, আমেরিকা-সহ বিভিন্ন দেশের প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা প্রথম থেকেই বলছেন, আরব সাগরে তথা মধ্যপ্রাচ্যে নিজেদের স্থায়ী ঘাঁটি তৈরি করতেই গোয়াদরে বন্দর বানাচ্ছে চিন। বাণিজ্যিক কারণে বন্দর তৈরি হচ্ছে বলে দাবি করা হলেও আসলে চিন সেখানে যুদ্ধজাহাজের ঘাঁটি বানাবে, সন্দেহ আন্তর্জাতিক মহলের। চিনের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশের কাশগড় থেকে পাকিস্তানের গোয়াদর পর্যন্ত সুদীর্ঘ সড়কও তৈরি হচ্ছে। তৈরি হচ্ছে তেলের পাইপলাইন। সেই অর্থনৈতিক করিডরে নাকি এখন "ভারতীয় আক্রমনের" আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। পাকিস্তান আর চিনের গোয়েন্দারা তা নিয়ে ঘোর চিন্তায় বলে সূত্রের খবর। যে সব এলাকার মধ্যে দিয়ে এই সড়ক এবং পাইপলাইন যাচ্ছে, সেখানে ভারত যখন তখন ‘নাশকতা’ চালাতে পারে বলে এখন চিন ও পাকিস্তানের গোয়ন্দারা আশঙ্কা করছেন। পাক সরকারকেও তাঁরা এ বিষয়ে সতর্ক করেছেন। পাকিস্তানের প্রতিবেশী আফগানিস্তানে ভারত প্রচুর সেনা মোতায়েন করে রেখেছে বলে ইসলামাবাদ দীর্ঘদিন ধরেই দাবি করছে। পাকিস্তানের আফগান সীমান্ত লাগোয়া প্রদেশ বালুচিস্তানে যত নাশকতা আর জঙ্গি কার্যকলাপ চলছে, আফগানিস্তানে বসে ভারতীয় বাহিনীই তাতে মদত দিচ্ছে বলে পাকিস্তানের অভিযোগ। ভারত অবশ্য বার বার সেই দাবি নস্যাৎ করেছে। উপজাতি প্রধান বালুচিস্তানকে পাকিস্তানের প্রশাসন কোনওকালেই খুব একটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে না। তাই নয়াদিল্লির দাবি, ভারত কোনওভাবেই বালুচিস্তানে জঙ্গি কার্যকলাপ বা নাশকতায় মদত দেয় না।পাক প্রশাসনের ব্যর্থতাতেই বালুচিস্তান তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। গোয়াদরের বন্দর কিন্তু এই উত্তপ্ত বালুচিস্তানের ভূমিতেই তৈরি হচ্ছে। কাশগড়-গোয়াদর করিডর তথা পাইপলাইনও এই বালুচিস্তানের মধ্যে দিয়েই যাচ্ছে। তার পর পাক অধিকৃত কাশ্মীরের গিলগিট-বাল্টিস্তান এলাকা হয়ে করিডর চিনে প্রবেশ করছে। পাকিস্তানের গোয়েন্দারা নাকি খবর পেয়েছেন, আফগানিস্তানে ঘাঁটি গেড়ে থাকা বিশাল ভারতীয় বাহিনী বালুচিস্তানে তেলের পাইপলাইনে নাশকতা ঘটাতে পারে। গিলগিট-বাল্টিস্তানেও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এখন আন্দোলন তীব্র। সেখানেও ভারতের হাত দেখছে পাকিস্তান। তাই চিন-পাকিস্তান করিডর সেখানেও "ভারতীয় আক্রমনের" শিকার হতে পারে বলে পাক গোয়েন্দাদের আশঙ্কা। ইসলামাবাদের শীর্ষ কর্তাদের রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে এই খবরে। কূটনৈতিক একটি সূত্রের খবর, চিনকেও পাকিস্তান এই নাশকতার বিষয়ে সতর্ক করেছে। সুত্র : আনন্দ বাজার https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/pcb.557496054398717/557496027732053/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C6983434466 https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/pcb.557496054398717/557496031065386/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C8247622012

চোখের দুফোটা জলের পরিবর্তে প্রতি এপিসোড এ নিতো লক্ষ লক্ষ টাকা!

#সত্যমেবজয়তে দেখতাম আর ভাবতাম, আহারে কতোই না ভালো এই লোকটা! কিন্তু জানতাম না চোখের দুফোটা জলের পরিবর্তে প্রতি এপিসোড এ নিতো লক্ষ লক্ষ টাকা! #থ্রিইডিয়ট এ আমাদের শেখালো মন যা বলে তাই করতে! কিন্তু ভেবে দেখুন তো মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়েদের শখ পুরোণ আগে নাকি পেট পূরণ আছে! #এবারআমি বলি, মন যেটা বলে সেটা করার আগে নিজের বিবেক বুদ্ধি দিয়ে আগে ভেবে নেওয়া উচিত এই কার্যের ভবিষ্যতে পরিণতি কি হবে! #যাইহোক আবার প্রমাণিত হলো "মুসলমান কা বাচ্চা কাভি নেহি আচ্ছা! যো ভি আচ্ছা, ওভি শুয়ার কা বাচ্চা" #অর্থাৎআমির, সালমান এইসব পাকি জারজ গুলো সব শুওরের বাচ্চা! ...লিখেছেন ~অপুর্ব