Thursday, 3 December 2015

আইসিস ফ্ল্যাগের উপর পিগিব্যাঙ্কের ছবি সম্বলিত একটি কার্টুন ছাপানোর অপরাধে মুসলিমরা মুম্বাইয়ের "লোকমত" সংবাদপত্র অফিসে হামলা চালিয়েছে

আইসিস ফ্ল্যাগের উপর পিগিব্যাঙ্কের ছবি সম্বলিত একটি কার্টুন ছাপানোর অপরাধে মুসলিমরা মুম্বাইয়ের "লোকমত" সংবাদপত্র অফিসে হামলা চালিয়েছে-- বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে! কাজটা নাকি গুরুতর ইসলাম বিরোধী। আইসিস পতাকায় নবী মোহাম্মদের নাম আছে -- কোন সাহসে পিগি ব্যাঙ্কের ছবি লাগায় সেই পবিত্র পতাকায়!! আমরা জানি কয়েকটা মুসলিম সংগঠন আইসিসের সমালোচনা করে(লোকদেখানো) পথে নেমেছিল-- কয়েকজন ইমাম - মাওলানা ফতোয়াও দিয়েছিলেন," উহারা সহীহ না, উহারা মুসলিম না - উহাদের সাথে ইসলামের সম্পর্ক নাই"!! কিন্তু আইসিস পতাকার অপমানে তারা ইসলামের অপমান দেখেছেন! আইসিস যাই হোক- উহাদের পতাকা পাক পবিত্র-- সে যতই রক্তের দাগ লেগে থাকুন না কেন!! আমি কনফিউজড! আইসিস যদি সহীহ না হয় তবে তাদের পতাকায় নবীর নাম ব্যবহারই বা কীভাবে সহীহ হয়-- তারা রোজা রেখে, নামাজ পড়েও সহীহ নয়-- শুধু পতাকাটা সহীহ! অপ্রিয় সত্যিটা বলে দেওয়াই ভালো-- এরা মুলত আইসিস সমর্থন করে!! আইসিসের জন্য এরা বদনাম হচ্ছে তাই ইমেজ পুনরুদ্ধারের জন্য মাঝে মাঝে দুকথা বলে-- এটাকে আল তাকীয়া বলা হয়-- অর্থাৎ দ্বীনের স্বার্থে হৃদয়ের কথা গোপন করে অন্য কথা বলা -- কিন্তু এসব তো বেশিদিন চাপা থাকেনা-- একটু চাপ দিলেই বেরিয়ে পড়ে নখ দাঁত-- ফ্রয়েডিয়ান স্লিপের ক্লাসিক উদাহরণ!! এরা প্রত্যেকেই প্রো-আইসিস -- উপরে ভেক ধরে!! .... অমিত কুমার মিত্র ....

মুসলমান সম্পর্কে কাউকে কিছু বললেই .... এটা প্রায়শই আমাদের শুনতে হয় ... - " বেকার, ফালতু, কথা। .... মুসলিম কেন করবে এই কাজ ? ইসলাম তো এটা বলে না।... ইত্যাদি ইত্যাদি "। .... তাই তো ...??

মুসলমান সম্পর্কে কাউকে কিছু বললেই .... এটা প্রায়শই আমাদের শুনতে হয় ... - " বেকার, ফালতু, কথা। .... মুসলিম কেন করবে এই কাজ ? ইসলাম তো এটা বলে না।... ইত্যাদি ইত্যাদি "। .... তাই তো ...?? এর উত্তরটা আজ সকলের জন্য দিচ্ছেন হিন্দু সংহতির প্রাণপুরুষ শ্রী তপন ঘোষ মহাশয়। - আপনারা বলেন "..... ইসলাম তো এটা বলে না।" - এই রোগেই তো ঘোড়া মরেছে। তা, এতে... আপনাদের দোষ নেই। আমাদের পূর্বপুরুষরাও ঠিক এই ভুল, এই অন্যায়টাই করেছিলেন। ইসলাম কি বলে, আর কি বলে না - তা'র আপনি কি করে জানলেন ? আপনি ইসলামের কোন বই-টা পড়েছেন ? কোরান ক'পাতা পড়েছেন ? হাদিস ক'পাতা পড়েছেন ? কোরান কাকে বলে, আর হাদিস কাকে বলে আপনি জানেন ? কোরান আর হাদিসের মধ্যে তফাৎ কী আপনি জানেন ? কোরান কতগুলি আছে, আর হাদিস কতগুলি আছে আপনি জানেন ? কোরানের লেখক কে, আর হাদিসের লেখক কে বা কারা আপনি জানেন ? কোরানের এক একটা অধ্যায় (chapter) কে কী বলে, উপ-অধ্যায় (sub-chapter) কে কী বলে আপনি জানেন? এক-একটা বাক্যকে (verse / শ্লোক) কী বলে জানেন? আয়াত কাকে বলে কোন ধারনা আছে? কোরানের আয়াত যে, দুই রকমের হয় জানেন ? মাক্কী ও মাদানী। মাক্কী মানে কী, আর মাদানী মানে কী - জানেন ? কোরানের দুটি আয়াতের মধ্যে যদি আপাত-বিরোধ দেখা যায়, তাহলে কোনটা অনুসরণ করতে হবে জানেন ? মোমিন, কুফ্র/কুফর, কাফের, শিরক, মুশরিক, বুত, বুত্পরস্ত, দ্বীন, মিল্লত, ধিম্মি, জিহাদ, জিহাদ-বিল-মাল, মুরতাদ, গনিমত, দারুল ইসলাম, দারুল হার্ব, দারুল দাওয়া, ফর্জ/ফর্দ, হিজরা, হিজরত, মুহাজির, মুজাহিদ, সাহাবা, সাহাদাত, যাকাত, খুতবা, তাকিয়া, - এই শব্দগুলোর অর্থ জানেন কি ? এগুলো না জেনেই আপনারা ইসলাম জেনে গেলেন? ইসলাম কী বলে আর কী বলে না - সব ... জেনে গেলেন ? ঠিক এই ভুল শুধু আপনি নয়, আমাদের পূর্বপুরুষরাও করেছেন। তাইতো আমাদের বাংলা ভাগ হয়েছে। কোটি কোটি বাঙালি হিন্দু বাড়ির মহিলাদের সম্ভ্রম, ভিট়ে মাটি ও সর্বস্ব হারিয়ে রিফিউজি হয়েছেন। চট্টগ্রামের অঙ্কের শিক্ষক সূর্য সেন ৯০০০ কিলোমিটার দূরে বসে থাকা মহারানী ভিক্টোরিয়া আমাদের কতবড় শত্রু চিনতে পারলেন। কিন্তু ঘরের পাশের মানুষটিকে (যারা সেখানকার জনসংখ্যার আশি শতাংশ) চিনতে পারলেন না। কারণ ? কারণ মাস্টারদা কোরান পড়েননি, হাদিস পড়েননি, ইসলামের ইতিহাস পড়েননি, হজরত মহম্মদের জীবনী পড়েননি। তাই তাঁরা রক্ত দিয়ে, প্রাণ দিয়ে ব্রিটিশকে তাড়ালেন। দেশকে স্বাধীন করলেন। কিন্তু সেই তথাকথিত স্বাধীন দেশে তাঁর স্বজন ও বংশধররা হলেন সর্বস্ব হারানো রিফিউজি। কারণ ? কারণ মাষ্টারদা ভিক্টোরিয়া কে চিনেছিলেন, কিন্তু প্রতিবেশিকে চেনেননি। চেনার চেষ্টা করেননি। এর কোন ক্ষমা আছে কি ? সেই ভুল আজ সমীরণ চক্রবর্তীরা করে চলেছেন। তাই আবার আমাদের এই ভাঙ্গা বাংলা, পশ্চিমবঙ্গ বিপজ্জনকভাবে আবার ইসলামীকরনের খপ্পরে পড়ে গিয়েছে। এর অনিবার্য্য পরিণাম - আবার দেশভাগ, আবার পলায়ন, আবার রিফিউজি । বন্ধু, প্রস্তুত হোন সেই পরিণামের জন্য। অথবা কোরান পড়ুন, হাদিস পড়ুন, ইসলামকে জানুন। অন্ততঃ আম্বেদকরের লেখা "Thoughts On Pakistan" বইটি পড়ুন। এই বইটি "Dr. Babasaheb Ambedkar : Writings And Speeches" -এর Volume- 8 এ আছে। মহারাষ্ট্র রাজ্য সরকার দ্বারা বইটি প্রকাশিত।

শুনলাম নাকি আজ সায়েন্স সিটি মোরে শুভ উদ্বোধন হল নতুন বিপ্লবের। নাম :- "হোক ক্যালা*"

শুনলাম নাকি আজ সায়েন্স সিটি মোরে শুভ উদ্বোধন হল নতুন বিপ্লবের। নাম :- "হোক ক্যালা*" ভামপ্যাণ্টি হার্মাদ দের সংঘের স্বয়ংসেবক দের তরফ থেকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হলো যে যত রাজনৈতিক নাটকবাজি & ল্যাফরা করার ইচ্ছা ওসব রাজনৈতিক দল গুলোর সাথেই করো। সংঘের পথে কাঁটা হতে আসলে এই রকম "হোক ক্যালা*" রেভিউলিউশন মাঝে মধ্যেই হবে। আজ কোলকাতায় রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের পূজনীয় সর সংঘচালক শ্রী মোহন ভাগবতের বিশেষ বৈঠক ছিল। মোহনজীর গাড়ি সায়েন্স সিটি মোর ক্রশ করার সময় গরু খোর সিপিএমের অবৈধ্য কিছু হার্মাদ বাচ্ছা মোহনজীর রাস্তা আটকানোর চেষ্টা করে এবং হাতে প্লাকার্ড নিয়ে "গো ব্যাক মোহন ভাগবত" স্লোগান দেয়। সংঘের ভলেনণ্টিয়ার্সরাসক্রীয়তার সাথে রাস্তা ক্লিয়ার করে মোহনজীর গাড়ি বাড়করে দেয়। এবং মোহনজীর গাড়ি সেই স্থান থেকে গমন করলে, অবৈধ্য হার্মাদ জঙ্গীদের ঘিরে শুরু হয় স্বয়ংসেবক দের দণ্ড পহার অভ্যাস। এবং কয়েক মুহুর্তের মধ্যেই যাবতীয় বিশৃঙ্খলা ইনটলারেণ্ট এনভায়ারোমেণ্ট দূর হয়ে এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠা পায়। এবং হার্মাদ জঙ্গী ও চুম্বন এবং ন্যাপকিন রেভিউলিউশনের জনকরা ভূতলে পতিত হয়। বিশৃঙ্খলতা সৃষ্টিকারী হার্মাদরা মনে রেখ এটা কংগ্রেশ বা টিএমসি নয় এটা রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ। এর পিছনে না লাগাটাই শরীর ও সাস্থের পক্ষে ভালো। চুম্বন, ন্যাপকিন, ব্রা, গোমাংশ বহু নাটকই দেখিয়েছো হার্মাদগন। মন করলে এই "হোক ক্যালা*" বিপ্লব তোমাদের বিরুদ্ধে বহু আগেই শুরু হতে পারত। কিন্তু আমরা একটি সহিষ্ণু দেশের নাগরিক আমাদের পরম্পরা সহনশীলতা তাই এতদিন চুপ ছিল সব। কিন্তু লিমিট ক্রশ করলে কারুর ছার নেই। মাত্রাধিরিক্ত অধর্ম ঘটার কারনে ধর্ম রক্ষার্থে স্বয়ং কৃষ্ণকেও সংযম ভঙ্গ করে ধর্মচক্র ধারন করতে হয়েছিল কুরুক্ষেত্রের প্রান্তে। আর 1992 এ করসেবক দের উপর হার্মাদ দের হামলা আজও কেউ ভোলেনি। তৃণভোজীরা তো তোমাদের কানধরে উঠবোস করিয়ে ছেরে দিয়েছে, সংঘের গাঁ* লাগতে আসলে স্বয়ং সেবকরা আবার তোমাদের কোমর ভেঙে ভূতলে সায়িত করে ছারবে তোমাদের মনে রেখো। আমি তো আগেই আমার ব্যক্তিগত মতে বলেছি মুসলামন দের উপর ক্রোধ দেখিয়ে কোন লাভ নেই বরং ওদের প্রেম বিনিময়ে ঘর ওপসী করো আর সর্ব শক্তি দিয়ে ঝাঁপানো উচিত ঐ হিন্দু বিরধী সেকুলার মানবতাবাদের ঠিকাদার দের উপর। ঐ ভামপ্যাণ্টি দের আঁস্তাকূরে ইঁট মারো।

মোহন ভগবত জী কে কালো পতাকা দেখানো চায়না কুত্তা গুলি সিদ্দিকুল্লার সভার দিন কোথায় ছিলো??

মোহন ভগবত জী কে কালো পতাকা দেখানো চায়না কুত্তা গুলি সিদ্দিকুল্লার সভার দিন কোথায় ছিলো?? ... সেদিন বুঝি মুখে মুসলিমদের দেওয়া হাড়ের টুকরো টা ছিলো তাই প্রভূভক্ত কুকুর লেজ নাড়তে নাড়তে সেটা চিবিয়ে খাচ্ছিলো ! copied from >> Prince Dey দেখুন এদের এরাই সেই নকশাল হিন্দুবিদ্বেষি pdsf এর সদস্য সৌমিত্র পাতি ( https://mobile.facebook.com/soumitra.pati?refid=52&__tn__=%2As) এরা দলবল নিয়ে গতকাল সাইন্সসিটির কাছে শ্রদ্ধেয় মোহন ভগবতকে কালো পতাকা দেখিয়েছিল। আরএসএস কর্মীরা বাধা দিলে থানায় f.i.r করে কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালে শুয়ে নাটক করছে। এর থেকে বোঝা যায় পুর্বপরিকল্পিত এই প্ল্যান। এনাকে দেখুন নাম প্রিয়স্মিতা , যে নিজেকে radical left বলে পরিচয় দেয় । প্রোফাইল লিঙ্ক https://mobile.facebook.com/priyasmita.dasgupta?fref=nf&pn_ref=story&refid=17&_ft_=top_level_post_id.991619410899006%3Atl_objid.967072493364762%3Athid.100001528691759%3A306061129499414%3A10%3A0%3A1451635199%3A7033233657590778840&__tn__=C যারা নিজেদের মৌলবাদি বলে পরিচয় দেয় তারা কিভাবে আরএসএস এর মত সংগঠন কে মৌলবাদী বলে। ছি ছি ধিক্কার জানাই। এরা আবার আজ কলেজ স্কোয়ার চত্বরে প্রতিবাদ করছে। ধিক্কার জানাই বামপন্থী এই pdsf সংগঠন কে। যারা সংবাদ মাধ্যমের ফুটেজ পাওয়ার জন্য আরএসএসকে বদনাম করে তাদের ধিক্কার্। https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/559645704183752/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C2730745764

ফ্রান্সে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে দেড়শ'র বেশি মসজিদ ! - সময়ের কন্ঠস্বর | সময়ের কন্ঠস্বর

http://www.somoyerkonthosor.com/archives/317699

আইএসআইএল-তুরস্ক তেল ব্যবসার প্রমাণ দিল রাশিয়া - সময়ের কন্ঠস্বর | সময়ের কন্ঠস্বর

http://www.somoyerkonthosor.com/archives/317726

স্বামীর মাধ্যমে এইডসে আক্রান্ত হচ্ছেন ৯৫ ভাগ সৌদি নারী - সময়ের কন্ঠস্বর | সময়ের কন্ঠস্বর

http://www.somoyerkonthosor.com/archives/317706