Friday, 4 December 2015

ব্রাহ্মন যখন তলোয়ার ধরে তখন সারা পৃথিবী তার কাছে মাথা নত করে।

ব্রাহ্মন যখন তলোয়ার ধরে তখন সারা পৃথিবী তার কাছে মাথা নত করে। এমনই এক ব্রাহ্মন ক্ষত্রিয় ছিলেন মহারাস্ট্রের পেশোয়া ও তার পরিবার্। আজ আমি পেশোয়া বাজিরাও ১ এর গল্প বলবো। যাকে নিয়ে " বাজিরাও মস্তানি " সিনেমা আসছে। বিদেশি মোল্লা আক্রমণকারী আফগান আর মুঘলরা দিল্লি দখল করে ওদের রাজধানী বানিয়ে আমাদের দেশের অনান্য হিন্দু রাজ্য গুলোকে আক্রমন করে চিতোরগড় দুর্গ বা উদয়পুর শহর বা কাকাতিয়া রাজ্য বা দেবগিরি রাজ্য বা রাজস্থানের আর অনেক রাজ্যে বা শহরে অবাধে লুঠতরাজ চালাত কিন্তু পেশওয়া বাজীরাও ১ প্রথম শক্তিশালী হিন্দু শাসক যিনি মোল্লাদের এতদিনের অত্যাচারের বদলা নেবার জন্য আর ওদের উচিত শিক্ষা দেবার জন্য খোদ মোল্লাদের রাজধানী দিল্লি আক্রমন করে টানা ১০ দিন ধরে অবাধে পাল্টা লুঠ তরাজ চালিয়েছিলেন দিল্লির বুকে। নিজের ৩৯ বছরের সংক্ষিপ্ত জীবনে ৪১ টা যুদ্ধ লড়ে ৪১ টা যুদ্ধেই জয়লাভ করেছিলেন।কৃষ্ণানদী থেকে সিন্ধ নদী পর্যন্ত উড়িয়েছিলেন গৈরিক ধ্বজ। মুসলিম মহিলাকে করেছিলেন নিজের স্ত্রী। হিন্দু ব্রাদার্হুডের জনক তিনি। হিন্দু রাজা হিন্দু কোন রাজ্য ও হিন্দু জনগনের উপর তার কোন সেনা যাতে অত্যাচার না করে তার উপর কড়া নজর রাখতেন তিনি। জীবনের কোন যুদ্ধে পরাজিত হননি একমাত্র হিন্দু সম্রাট। জয় ভবানী ‪

একটু ভাবুন আর বাস্তবের সম্মুখীন হতে শিখুন...

একটু ভাবুন আর বাস্তবের সম্মুখীন হতে শিখুন... কিছুদিন আগে মুম্বই এ মুম্বই বিস্ফোরন কান্ডের চক্রী ইয়াকুব মেমন জনাবের ফাঁসীর পর হাজারো মুসলিম রাস্তাতে নেমে ছিল । একইভাবে কাশ্মীরের ঘাঁটিতে এক আতঙ্কবাদীর শেষকৃত্যে লাখো মুসলিম গেছিল । সদূর বার্মাতে মুসলিমদের স্থানীয় জনতাদের প্রশাসনের কাছে কিছু ইস্যু ছিল সেই কারনেই ভারতের আজাদ ময়দানে ৫০হাজার মুসলিম উগ্র প্রদর্শন করে এবং জওয়ান জ্যৌতির স্মারক লাথি মেরে ভাঙার চেষ্টা করে । প্যারিস হামলার বিরোধিতা করতে মাত্র কয়েকজন মুসলিম পথে নামে । যদিও নাকি সন্ত্রাসবাদীদেরকোনো ধর্ম হয়না কিন্তু যখন মারাঠি পত্রিকা লোকমত ISIS এর ফান্ডিং দেখানোর জন্য গ্রাফিক্সে PIGGY BANK শব্দটি ব্যবহার করে তখন ভারতীয় মুসলিমরা পথে নেমে বিরোধীতা করতে থাকে । আজ সারা বিশ্ব যাদের কারনে অসহিষ্ণুনতা অনুভব করছে তাদের মুখে অসহিষ্ণুনতা শব্দটা মানায় না । যদি এতোই শান্তিবাদী আপনারা তাহলে সারাবিশ্বের শান্তিবাদীরা একত্রিত হয়ে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামতে পারছেন না কেন? আপনারাই তো বলেন ধর্মনিরপেক্ষ ভারতবর্ষ, মহাত্মা গান্ধীর ভারতবর্ষ তাহলে একবার মহাত্মা গান্ধীর পথে হেঁটে চেষ্টা তো করতে পারেন তো নাকি? ‪#‎ sabyasachi‬

Thursday, 3 December 2015

A Muslim Lady Shows Mirror to All Intolerance Rants in This Brilliant Article. Do Read It Full !! - Satyameva Jayate আমির খান কবির সুমন সহ সেকু মাকু দের মুখে সপাটে থাপ্পড় মারলেন এই মুসলিম মহিলা, হ্যাটস্ অফ ম্যাডাম।

আমির খান কবির সুমন সহ সেকু মাকু দের মুখে সপাটে থাপ্পড় মারলেন এই মুসলিম মহিলা, হ্যাটস্ অফ ম্যাডাম। ‪#ভারত‬মাতারজয়হোক। http://satyavijayi.com/a-muslim-lady-shows-mirror-to-all-intolerance-rants-in-this-brilliant-article-do-read-it-full/

এদেশের মুসলমানেরা ভালো ....। কেবল বাংলাদেশ থেকে আসা উগ্র মুসলমানেরাই ... আমাদের উপর অত্যাচার করে। .... সত্যই তা কি ?

এদেশের মুসলমানেরা ভালো ....। কেবল বাংলাদেশ থেকে আসা উগ্র মুসলমানেরাই ... আমাদের উপর অত্যাচার করে। .... সত্যই তা কি ? আলোচনায় হিন্দুসংহতি'র মাননীয় সভাপতি, শ্রী তপন কুমার ঘোষ মহাশয়। .... " আমি পশ্চিমবঙ্গের গ্রামে গ্রামে কাজ করি। প্রতিদিন সমস্যার সম্মুখীন হই। আর নেটে ও পত্র পত্রিকায় হিন্দুত্ববাদীদের কথাগুলো পড়ে হাসব না কাঁদব ভেবে পাই না। এরা সবাই যা লিখছেন, খুবই ভাল মানসিকতা নিয়ে লিখছেন।নির্যাতিত নিপীড়িত হিন্দুদের প্রতি সমবেদনা সহানুভূতি নিয়ে লিখছেন। কিন্তু একটা বিষয়ে এরা সবাই অত্যন্ত ভুল ও অবাস্তব কথা লিখছেন। এর মধ্যে কতটা অজ্ঞানতা, আর কতটা এক মোহ থেকে লিখছেন আমি জানি না। সেই অবাস্তব কথাটা হচ্ছে - 'বাংলাদেশ থেকে আগত মুসলিম অনুপ্রবেশকারীরাএখানকার হিন্দুদের উপর অত্যাচার করে, এখানকার স্থানীয় মুসলমানরা ততটা করে না'। এর থেকে বড় ভুল আর কিছু হতে পারে না। আসুন আমার কাছে। আমি এক একটা ঘটনাস্থলে আপনাদেরকে নিয়ে যাই। আপনারা জানতে পারবেন, নিজ চোখে দেখতে পারবেন - কোন বহিরাগত মুসলমান নয়, নয় কোন বাংলাদেশী মুসলমান, স্থানীয় মুসলমান, কয়েক প্রজন্মের প্রতিবেশী মুসলমানদের অত্যাচারেই আজ গ্রাম বাংলার হিন্দুরা ত্রাহি ত্রাহি রব ছাড়ছে। একটা কথা কি কখনো ভেবে দেখেছেন ? গ্রাম থেকে তো মানুষ শহর ও আধা শহরে আসে রোজগারের জন্য, কর্মসংস্থানের জন্য। গ্রামে কি অতিরিক্ত কাজ আছে ? না, নেই। তাহলে বাংলাদেশী মুসলমানরা এসে গ্রামে কাজ পাবে কোথায় ? খাবে কী ? তাই প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে বাংলাদেশী মুসলিমরা বেশি এসে বসে না। [নদীর চর এলাকা ব্যতিক্রম ] অথচ হিন্দুর উপর মুসলিমের অত্যাচার গ্রামাঞ্চল ও প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলেই বেশি। অনেক বেশি। যেখানে অনুসূচিত জাতির হিন্দুরা আছে সেখানে আরো বেশি। এই অত্যাচারকে আমি খুব কাছ থেকে দেখি। ফলে আমি জানি - কারা অত্যাচার করে। স্থানীয় মুসলামান। কোন বহিরাগত বা বাংলাদেশী মুসলমান নয়। বাকি বিশ্লেষণ আপনারা করুন। দয়া করে তথ্যটা আমার কাছ থেকে নিন। বিশ্লেষণ সবাই মিলে করুন।

একজন মুসলিম জেনারেল ইয়াহিয়া খানের নেতৃত্বে ৩০ লক্ষ বাংলাদেশি নিহত হন, যার বেশির ভাগ মুসলমান। শুধু ইয়াহিয়া না, আরো মুসলিম শাসক যেমন:

একজন মুসলিম জেনারেল ইয়াহিয়া খানের নেতৃত্বে ৩০ লক্ষ বাংলাদেশি নিহত হন, যার বেশির ভাগ মুসলমান। শুধু ইয়াহিয়া না, আরো মুসলিম শাসক যেমন: . সাদ্দাম হোসেন- ৬ লক্ষ (১৯৭০-২০০৩ ) সুহার্ত- ৫ লক্ষ ( ১৯৬৫-৬৬, ১৯৬৯-বর্তমান) মোল্লাওমর/ তালিবান- ৪ লক্ষ (১৯৮৬ - ২০০১) হাসান তারাবি - ১ লক্ষ (১৯৮৯ - ১৯৯৯) ইরাক ইরান যুদ্ধ - ১০ লক্ষ (১৯৮০-১৯৮৮) কুয়েত যুদ্ধ - ১.৪০ লক্ষ (১৯৯০-১৯৯১) আলজেরিয়া - ৭ লক্ষ ( ১৯৫৪-১৯৬২) আলজেরিয়া - ২ লক্ষ (১৯৯১ - বর্তমান) সোমালিয়া - ৪ লক্ষ (১৯৯১- বর্তমান) নাইজেরিয়া - ১১ লক্ষ (১৯৯৩ - বর্তমান) লেবানন - ১.৫ লক্ষ ( ১৯৭৫ - বর্তমান) ইথোপিয়া - ১৫ লক্ষ ( ১৯৭৫ -১৯৭৯) সিয়েরালিয়ন - ২ লক্ষ (১৯৯১ - বর্তমান) আই এস - বাশার - ২.২ লক্ষ ( ২০১১ - ২০১৪ - চলছেই) . এসব নিহতদের প্রায় সকলেই মুসলমান। এছাড়া লক্ষ লক্ষ মুসলমান আহত, গৃহহীন হন এবং নারীরা হয় ধর্ষিত। এই সকল হত্যাকান্ড,অপকর্ম কিন্তু মুসলমান মুসলমানদের করেছে। পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ১৯৪৮ সালের পর থেকে প্রায় ১ কোটি ১০ লক্ষ মুসলমানদের হত্যা করা হয়, যার সর্বনিম্ন ৭৫-৮০% ই হত্যা করেছে কোন না কোন মুসলিম। আর এসব হত্যাকান্ডের মূল ভূমিকা পালনকারীরা হল বেশির ভাগই মুসলিম স্বৈরশাসকেরা ও তাদের ক্ষমতা আকরে ধরে থাকার লোভ। এই স্বৈরশাসকেরা দেশের ভিতর থেকে অভ্যন্তরীণ সুবিধা পাবার জন্য- ধর্মীয় গোষ্ঠীগত দ্বন্দ, ধর্মীয় আবেগ, জাতিগোষ্ঠীগত দ্বন্দ, ঐতিহাসিক নানা ইস্যু কাজে লাগায় নিজেদের ক্ষমতা আকড়ে ধরে রাখতে। বহিরাগত সুবিধা নেয়ার জন্য - আমেরিকার রাশিয়ার / চীনের সমাজতন্ত্র ভীতি আর রাশিয়ার আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ ভীতিকে সুবিধামত কাজে লাগায়। মূলত আমেরিকা আর রাশিয়ার আদর্শিক দ্বন্দ এই এই কুখ্যাত স্বৈর শাসকদের টিকিয়ে রাখে। তাছাড়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ফ্রান্স, যুক্তরাজ্যের উপনিবেশ মুসলিম জনসংখ্যা অধ্যুষিত রাষ্ট্রগুলোর রাজনৈতিক শূন্যতা, নেতৃত্বের দ্বন্দ এই কুখ্যাত শাসকদের উত্থানে ভূমিকা রাখে। আপনি হয়ত বলবেন যে, সব পশ্চিমারা করেছে। নিজেদের স্বার্থ ছাড়া কেউ কি কারো কথা শোনে? এরা ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সাহায্য নিয়েছে আর তারা স্নায়ুযুদ্ধ জেতা আর অর্থনৈতিক সুবিধার জন্য। স্বৈরশাসকেরা নিজ ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার জন্যই নিজের ধর্মের মানুষকে হত্যা করেছে। এর পরেও মুসলমানরা নিজেদের দুরাবস্থা র জন্য আমেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্বকে দায়ী করে!!

Brother of Dawood aide arrested at Indo-Nepal border - Bengali News

আগেই বলেছিলাম বিজেপি নেতাদের খতম করতে পাকিস্তান& দাউদের সাথে হাত মিলিয়েছে কংগ্রেশ। সেজন্যই কংগ্রেশের প্রাক্তম বিদেশ মন্ত্রী মিঞা সলমান কুরসিদ এবং মনিসংকর আয়াররা পাকিস্তানে গিয়ে নওয়াজ সরিফকে শান্তির দূত ঘোষনা করে আর মোদীকে ভারত পাক সম্পর্কের প্রধান অন্তরায় বলে। আর দাউদ বিজেপি নেতাদের খুন করাতে লোক পাঠায়। ছিঃ মোল্লা টেররিষ্ট পার্টি কংগ্রেশ ছিঃ http://abpananda.abplive.in/india-news/brother-of-dawood-aide-arrested-at-indo-nepal-border-156938

আইসিস ফ্ল্যাগের উপর পিগিব্যাঙ্কের ছবি সম্বলিত একটি কার্টুন ছাপানোর অপরাধে মুসলিমরা মুম্বাইয়ের "লোকমত" সংবাদপত্র অফিসে হামলা চালিয়েছে

আইসিস ফ্ল্যাগের উপর পিগিব্যাঙ্কের ছবি সম্বলিত একটি কার্টুন ছাপানোর অপরাধে মুসলিমরা মুম্বাইয়ের "লোকমত" সংবাদপত্র অফিসে হামলা চালিয়েছে-- বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে! কাজটা নাকি গুরুতর ইসলাম বিরোধী। আইসিস পতাকায় নবী মোহাম্মদের নাম আছে -- কোন সাহসে পিগি ব্যাঙ্কের ছবি লাগায় সেই পবিত্র পতাকায়!! আমরা জানি কয়েকটা মুসলিম সংগঠন আইসিসের সমালোচনা করে(লোকদেখানো) পথে নেমেছিল-- কয়েকজন ইমাম - মাওলানা ফতোয়াও দিয়েছিলেন," উহারা সহীহ না, উহারা মুসলিম না - উহাদের সাথে ইসলামের সম্পর্ক নাই"!! কিন্তু আইসিস পতাকার অপমানে তারা ইসলামের অপমান দেখেছেন! আইসিস যাই হোক- উহাদের পতাকা পাক পবিত্র-- সে যতই রক্তের দাগ লেগে থাকুন না কেন!! আমি কনফিউজড! আইসিস যদি সহীহ না হয় তবে তাদের পতাকায় নবীর নাম ব্যবহারই বা কীভাবে সহীহ হয়-- তারা রোজা রেখে, নামাজ পড়েও সহীহ নয়-- শুধু পতাকাটা সহীহ! অপ্রিয় সত্যিটা বলে দেওয়াই ভালো-- এরা মুলত আইসিস সমর্থন করে!! আইসিসের জন্য এরা বদনাম হচ্ছে তাই ইমেজ পুনরুদ্ধারের জন্য মাঝে মাঝে দুকথা বলে-- এটাকে আল তাকীয়া বলা হয়-- অর্থাৎ দ্বীনের স্বার্থে হৃদয়ের কথা গোপন করে অন্য কথা বলা -- কিন্তু এসব তো বেশিদিন চাপা থাকেনা-- একটু চাপ দিলেই বেরিয়ে পড়ে নখ দাঁত-- ফ্রয়েডিয়ান স্লিপের ক্লাসিক উদাহরণ!! এরা প্রত্যেকেই প্রো-আইসিস -- উপরে ভেক ধরে!! .... অমিত কুমার মিত্র ....