Friday, 8 January 2016

নিউজ শুনেছেন ?

..নিউজ শুনেছেন ? ISIS থেকে ধমকি দিয়েছে Owaisi কে :D ..আমার তো হাসিই থামছেনা শুনে... কি কি কথা হয়েছে তাদের মধ্যে ? Comment এর দেয়া LINK এ যান ..পড়ুন এই Owaisi বলেছিল না ? পাক আমাদের ভারত আক্রমন করলে সব ভারতের মুসলিম পাকি দের পক্ষ নেবে ? :D http://m.firstpost.com/india/shut-your-mouth-islamic-state-tells-asaduddin-owaisi-after-he-slams-terror-group-supporters-on-twitter-2574218.html

মৃত জিহাদিদের শরীর গুলো শুয়োরের চামড়া জড়িয়ে মুখে শুয়োরের বিষ্ঠা ঢুকিয়ে জ্বালিয়ে দাও

মৃত জিহাদিদের শরীর গুলো শুয়োরের চামড়া জড়িয়ে মুখে শুয়োরের বিষ্ঠা ঢুকিয়ে জ্বালিয়ে দাও ---ত্রিপুরার রাজ্যপাল তথাগত রায় এ কথা বলেছেন। তাতে কিছু আঁতেল আর মাকু বুদ্ধিজীবির মনে বড়ই কষ্ট হয়েছে। তাঁরা তীব্র আপত্তি জানিয়েছেন। তাঁদের বক্তব্য, পৃথিবীর সমস্ত দেশেই মৃত সৈনিক বা যুদ্ধাপরাধীর দেহাবশেষকে সম্মান জানানোই রীতি।এমন কি আততায়ীকেও।তাই ১৬৫২ তে আফজল খাঁ কে হত্যা করার পর শিবাজী সামরিক সম্মানের সংগে তাঁকে সমাহিত করেন এবং ওই সমাধি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নিয়মিত অর্থসাহায্য দিতে থাকেন। ইত্যাদি ইত্যাদি। আমার বক্তব্য - ত্রিপুরার রাজ্যপাল মাননীয় অধ্যাপক তথাগত রায় যা বলেছেন তা কোন সম্প্রদায়ের প্রতি ঘৃনা বা দ্বেষ থেকে বলেন নি। দেশের নিরাপত্তার জন্য বলেছেন। এতে যাঁদের আপত্তি তাঁদের কাছে দেশের নিরাপত্তার থেকেও জিহাদী খুনী ও ধর্ষক- দের মৃতদেহের সম্মানের জন্য চিন্তা বেশি। ধন্য আমাদের দেশের শিক্ষিতদের চিন্তার বিকৃতি। মাকুরা ক্ষমতা থেকে গিয়েছে। কিন্তু শিক্ষিতদের মস্তিস্কে এখনো রাজত্ব করছে। চিন্তার এই দাসত্ব অবসান না হলে বাংলাকে আর বাঁচানো যাবে না।

যারা বিজেপিকে শত্রু মনে করে

যারা বিজেপিকে শত্রু মনে করে, যারা শিব সেনাকে শত্রু মনে করে, যারা বজরং দলকে শত্রু মনে করে, যারা হিন্দু সংহতিকে শত্রু মনে করে, যারা মোদীজিকে শত্রু মনে করে, তারা সব পাকিস্তানের সাথে একই সুতায় গাঁথা। তারা সবাই পাকীস্তানী বীর্যের সন্তান। কারণ পাকিস্তান বিজেপিকে শত্রু ভাবে, শিব সেনাকে শত্রু ভাবে, হিন্দু সংহতিকে শত্রু ভাবে, সাধু সাবধান,, কংগ্রেস, বামপন্থী, তৃনমূল এরা সবাই পাকী দালাল, তাই মল মুত্র ভেবে এদেরকে বর্জন করুন। জয় শ্রী রাম। জয় শ্রী কৃষ্ণ। হর হর মহাদেব।-

অন্যায় যে করে অন্যায় যে সহে।তব গৃণা যেনো তারে তৃণ সম দহে

কাল বন্ধুরা একটি ছেলেকে বাচঁতে সকাল ৯টার মধ্যে খড়দহ উত্তর ২৫পরগনা কলকাতা৭০০১১৯এসো।নয়তো ছেলেটাকে আমি একা রক্ষা করতে পারবোনা।আসাকরি আপনারা আসবেন একটি ছোটো শিশিকে রক্ষা করতে।দয়াকরে এগিয়ে আসুন। ঘটনার স্থান খড়দহ: সাহায্য প্রার্থী অসহায় ১৪বছরের ছেলে ক্লাস 8এ পড়ে। " অন্যায় যে করে অন্যায় যে সহে।তব গৃণা যেনো তারে তৃণ সম দহে"। আজ আমার কাছে পৃথীবির সবচেয়ে ঘৃণ্য বাক্য এটি।খ্রীস্টান ধর্মী এক মা তার সন্তানকে বিক্রি করার পরিকল্পনা করছে।আমার পরিবার ছেলেটিকে আশ্রয় দেয়।বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাছে ছেলেটিকে নিয়ে জাওয়া হয়।সেখানা বাচ্চাটিকে সরকারি হোমে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়াহয়।অথচ আজ সেই খ্রীস্ঠান ও আদিবাসীরা এসে আমার বাড়িতে চরম অত্যাচার চালায়।কেউ আমার পাশে নেই।আমার অপরাধ আমি বলেছি থানায় বাচ্চাটাকে নিয়ে যাবো।সেখানে তার পরিবারের হাতে দেবো।তারা তাতে রাজি নয়।বাচ্চাটা আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে।সে আমাকে ছেড়ে জাবেনা।তার মা তাকে বিক্রি করে দেবে এই ভয়ে।বাচ্চাটা মায়ের ফনের কথা শুনে ফেলে।আর তাতেই এটা জানতে পারে।আমরা গড়িব।কি করে রক্ষা করবো অসহায় সন্তানকে!!!! গড়িবের পাশে কেউ নেই।তাই আজ বলতে পারো বন্ধু আদর্শ রক্ষা করবো কি করে?? আমি আজ দোষি কারণ আমি বাচ্চাটাকে বাচাতে চেয়েছি।আর এই সমাজে বড়োলোকরা আবার উটকো ঝামেলায় জরাতে চায়না।তাই আমিও আজ না চাইলেও বাচ্চাটার ক্ষতি হবে জেনেও অন্যায়কে সমর্থন করতে হচ্ছে।কেউকি আছো তাকে বাচাতে?Tias Bhattacharya

Thursday, 7 January 2016

ব্রেকিং নিউজঃ-

ব্রেকিং নিউজঃ- #দৃষ্টি_আকর্ষন . হিন্দুদের দেবোত্তর সম্পত্তি দীর্ঘদিন ধরে জবরদখলের পর বিক্রির পায়তারা!! . সিলেট জেলার ওসমানীনগর উপজেলার নিজ বুরুঙ্গা গ্রামে হিন্দুদের দেবোত্তর সম্পত্তি (শ্রীশ্রী গৌরাঙ্গ মহাপ্রভূর বাড়ি) জবরদখল করে রেখেছে এক প্রভাবশালী ব্যক্তি। . উল্যেখ্য যে, সিলেট জেলার ওসমানীনগর উপজেলার ৪নং বুরুঙ্গাবাজার ইউনিয়নের নিজবুরুঙ্গা গ্রামে, বর্তমান হবিবুর রহমান(জলীল চৌধুরী'র) বাড়ীতে শ্রীচৈতন্য গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর পূর্বপুরুষের বাড়ী (পিতৃভূমি) ছিল। পুরো সনাতনী সমাজ সহ শ্রীহট্টের এই ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় স্থানে ছিলো শ্রীমন মহাপ্রভূর সুউচ্চ ভেদী সহ বৃহৎ মন্ডপ কক্ষ, বাহিরে বিষ্ণু মন্দির, কারুকার্যের তৈরী বর্গাকৃতি তুলসী ভেদী, বৃহত যজ্ঞকুণ্ড, প্রয়ান স্মৃতি মন্দির সহ পুকুর ঘাঁটের পাশেই আরো কয়েকটি মন্দির ও কক্ষ। এখানে নিয়মিত যজ্ঞানুষ্টান, ছোট-বড় সকল ধর্মীয়-উৎসব সহ প্রতি রবিবার বৃহৎ মেলা বসতো। ৭১-এর স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ে সুযোগ বুঝে জনাব- অলি চৌধুরী ও জলীল চৌধুরী (পিতা: মৃত- এলকাছ চৌধুরী) স্থানীয় হিন্দু নির্যাতন সহ মহাপ্রভুর মন্ডপ কক্ষ, ভেদী, সকল মন্দির ও স্মৃতিচিহ্ন ধ্বংস করে দেন। তখন স্থানীয় হিন্দুদের প্রতিবাদ, প্রতিকূল অবস্থা ও উনার হুমকীর অতল গহ্বরে নিমজ্জিত হয়। এরুপ দীর্ঘদিনের জবর দখলের পর জনাব হবিবুর রহমান(জলীল চৌধুরী) এখন বাড়ী বিক্রির পায়তারা চালাচ্ছেন। আসুন আমরা সকল সনাতনী-সমাজ তরুণ প্রজন্ম এই ভূমিক্ষেঁপু জবর দকলকারী জলীল চৌধুরীর নীল নকশার বিরুদ্ধে এবং শ্রীচৈতন্য গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর বাড়ী দখলকারীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াই। যতদিন পর্যন্ত শ্রীমন মহাপ্রভূর বাড়ী সম্পূর্ণরুপে উদ্ধার হয়নি ততদিন পর্যন্ত আমাদের অভিযান কার্যক্রম চলবেই। আমরা শ্রীচৈতন্য গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর জমি উদ্ধার করবোই করবো|| . আমাদের এই উদ্ধার অভিযানে যারা অংশগ্রহন করতে চান কমেন্টে সাড়া দিন। . বি.দ্রঃ সংবাদটি বহুল প্রচার করে সবাইকে জানিয়ে দিন। Partha Sarothi Chakrobortey দাদার colpy post

25 December 1971....

25 December 1971.... কাল রাত্রিতে গন হত্যা হচ্ছে... বেছে বেছে হিন্দু অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে হত্যা যজ্ঞ চলছে... জগন্নাথ হলে তো সকলে হিন্দু। এখানে দেশের পরিস্থিতি খারাপের জন্য শহরের অন্য এলাকাগুলো থেকে হিন্দু ছাত্ররা এসে জড়ো হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্ময় হলে প্রায় 10000 জন ( # দশ_হাজার ) কে হত্যা করা হল। তখন এক ভদ্রলোক ( BNp সরকারের বুদ্ধি জীবী ছিলেন) পাক সন্যকে জিজ্ঞাসা করলেন কেন অাপনার কেন হিন্দুদের হিন্দু হত্যা কেন করছেন? এই post টি অামি লিখেছিলাম 2014 সালের 1 December এ। জবাবে পাক সন্য বলেছিল " হিন্দু হত্যা করলে পাপ হয় না। হিন্দু হত্যা ফরজ । এরা কাফের এজন্য হিন্দু / কাফের হত্যার জায়েজ।। " এভাবেহিন্দু হত্যার কথা বর্ণনা করেছিলেন BTv এর সাক্ষাৎ এ।। 2005 সালে সম্ভব্য মুক্তি যুদ্ধ নিয়ে অালোচনাতে।। এমন ভাবে হিন্দু হত্যা যজ্ঞ তুলেধরেছেন # নিক্সন_কিসিঞ্জার অ্যান্ড_এ_ফরগটন_জেনোসাইড এর#The_Blood_Telegraph নামক বইতে।। এই post টি অামি লিখেছিলাম 2014 সালের 1 December এ। আমেরিকায় প্রকাশিত একটি বই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বড়সড় বিতর্কের ঝড় তোলে। প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যলয়ের রাজনীতি এবং আন্তর্জাতিক বিষয়ের অধ্যাপক গ্যারি জে বাস তার প্রকাশিত “ দি ব্ল্যাড টেলিগ্রাম : নিক্সন কিসিঞ্জার অ্যান্ড এ ফরগটন জেনোসাইড ” বইতে লিখেছেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শুরুতেই পাকিস্তানী সেনাবাহিনী বাংলাদেশের প্রায় এক লাখ হিন্দুকে নির্বিচারে খুন করেছিল। তৎকলীন পূর্ব পাকিস্তানে আক্ষরিক অর্থে চালানো হয়েছিল গণহত্যা। অসহায় ভাবে তখন খুন হয় বিপুল সংখ্যক হিন্দু। নিজেদের স্বার্থের জন্য তখন ভারত ও মার্কিন সরকার চোখ বন্ধ করেছিল বলেও ঐ বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলদেশে যখন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচার কাজ চলে তখনই গ্যারি জে বাসের এই বই তুমুল আলোচনা-সমালোচনার সাইক্লোন বইয়ে দেয় আমেরিকাসহ সারা বিশ্বে। আমেরিকায় এ সপ্তাহের শুরুতে বইটি প্রকাশিত হয়। বইটি বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গে ৪০ বছর আগের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং তাকে ঘিরে একাধিক অস্বস্তিকর প্রশ্ন সামনে চলে এসেছে। খবর বর্তমান , পিটিআই ও ওয়াশিংটনের। জে বাস তার বইতে লিখেছেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগেই পাকিস্তান সেনাবাহিনী তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে আক্ষরিক অর্থেই গণহত্যা চালিয়েছিল। আর সর্বত্রই টার্গেট করা হয়েছিল হিন্দু সম্প্রদায়ভুক্ত বাঙালীদের । যুদ্ধের শুরুতেই অসহায় অবস্থায় খুন হয়েছিলেন প্রায় ১ লাখ হিন্দু । অথচ আশ্চার্যজনকভাবে বিষয়টিকে ছোট করে দেখিয়েছিল সেই সময়ে ভারতের ক্ষমতায় থাকা ইন্দ্রিরা গান্ধির কংগ্রেস সরকার। শুধু তাই নয় , অদ্ভুতভাবে চোখ বন্ধ করে রেখেছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৭ তম প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন। এই নিরবতা কেন ? এমন প্রশ্ন তুলেছেন জে বাস তার বইতে। শুধু মার্কিন প্রশাসন নয় , তখনকার ভারত সরকারের তীব্র সমলোচনা করেছেন লেখক জে বাস। তিনি দাবি করেছেন, বাংলাদেশে যখন প্রত্যেকদিন নিয়ম করে হিন্দু নিধন চলছিল তখন ভারত সরকার বিষয়টির আসল গুরুত্ব প্রকাশে রাজি ছিলনা। কারণ, ইন্দিরা গান্ধি সরকার চায়নি তখনকার বিরোধী দল জনসংঘ তথা আজকের বিজেপি এই নিয়ে রাজনীতি করার সুযোগ পাক। পাক সেনারা যখন নির্বিচারে গণহত্যা চালাচ্ছে তখন ভারতের সংসদ সদস্যরা গোলাবারুদ দিয়ে হিন্দুদের সাহায্য করেনি। কারণ সেই একটাই , যদি গোলাবারুদ দেওয়া হয় , তাহলে গোটা গণহত্যার বিষয়টি প্রকাশ্যে চলে আসবে। আর তা নিয়ে রাজনীতি করবে জনসংঘ বা বিজেপি। বইয়ে তিনি আরো লিখেছেন, তখন পাকিস্তানী জেনরেল ইয়াহিয়ার হিন্দু নিধনের পক্ষে যুক্তি ছিল যে , পূর্ব পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ১৩ শতাংশ বাঙালি হিন্দু। এরা ইসলাম বিরোধী। এরা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ায় তারা পরাজিত হয়েছেন। “ভবিষ্যতে শাসন কায়েম রাখতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে থাকা হিন্দু বাঙালিদের স্রেফ ছেঁটে ফেলা দরকার ” বলে মন্তব্য করেন ইয়াহিয়া। বইতে উল্লেখ করা হয়েছে , অভিযনে নেতৃত্ব দেওয়া লেফটেন্যান্ট জেনারেল টিক্কা খানের যুক্তি ছিল যে , “পূর্ব পাকিস্তান ভারতের দাসত্ব করছে। বহু ত্যাগের পর যে স্বাধীনতা এসেছে তাকে এবং দেশটাকেই আওয়ামীলীগ ধ্বংস করে দেবে। ” তখন পাক সেনারা একে অপরের সঙ্গে মজা করে বলত ,“আজ কত হিন্দু মেরেছ ?” জে বাস লিখেছেন, সশস্ত্র পাক সেনাদের সঙ্গে পূর্ব পাকিস্তানের প্রায় এক কোটি নিরস্ত্র হিন্দুর অসম লড়াই হয়েছিল। ভারতের সহযোগিতার কলঙ্ক এবং নয়াদিল্লির উদ্দেশ্য সাধনের অভিযোগের তকমা লাগানো হয়েছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের হিন্দুদের গায়ে। যে কারণে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী হিন্দুদের ওপর চালিয়েছিল মর্মান্তিক গণহত্যা। বাংলাদেশের হিন্দু সংগঠনগুলোর হিসেব মতে, মুক্তিযুদ্ধে ২২ লাখের বেশি হিন্দু শহীদ হয়েছেন। এছাড়া ওই সময় প্রায় ১ কোটি বাঙালি আশ্রয় নিয়েছিল ভারতের শরণার্থী শিবিরগুলোতে। দি ব্ল্যাড টেলিগ্রাম : নিক্সন কিসিঞ্জার অ্যান্ড এ ফরগটন জেনোসাইড বইতে গ্যারি জে বাস আরো লিখেছেন, ঢাকায় নিযুক্ত তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্চার ব ¬ াড ভেবেছিলেন, হিন্দুদের নিধন বা তাড়নো নিয়ে বেশি হইচই করার প্রয়োজন নেই। বইতে সে সময় ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যও স্পষ্ট উলে¬ খ করা হয়েছে। তিনি এক বৈঠকে রিচার্ড নিক্সনকে স্বয়ং জানিয়েছিলেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে গণহত্যা চালাচ্ছে। আতঙ্কে প্রতিদিন প্রায় দেড় লক্ষ মানুষ ভারতে পালিয়ে যাচ্ছে। অবশ্য এক সময় কিসিঞ্জার নাকি বলেছিলেন, ইয়াহিয়া খান আবার একটা মূর্খের মতো ভুল করলো হিন্দুদের তাড়িয়ে। যদিও সেই বৈঠকে রাষ্ট্রদূতের কথার কোন উত্তর দেননি কিসিঞ্জার। জবাব মেলেনি নিক্সনের পক্ষ থেকেও। ভারত এবং আমেরিকার নিজস্ব স্বার্থ এবং নিরবতার কারণেই বাংলাদেশে পাকিস্তান সেনাবাহিনী নিরস্ত্র হিন্দুদের নির্বিচারে খুন করতে উৎসাহ পেয়েছিল বলে মনে করেন জে বাস। এত বছর পর এই তথ্য ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে নতুন মাত্রা যোগ করলো। প্রথম অালো পত্রিকাতে 2014 ডিসেম্বর মাসে 1 কোটি হিন্দু হত্যার রিপট টি প্রকাশ করেছিল। আমাজন সাইট থেকে বইটি কিনতে পারবেন|

চাকরির ইন্টারভিউ

কাল আমার অফিস এ একজন চাকরির ইন্টারভিউ দিতে এলো , সে পশ্চিম বাংলার মুসলিম ছিল। ইন্টারভিউ এর মধ্যে কথায় কথায় জানতে পারলো আমি ও পশ্চিম বাংলার ,তাতে সে খুব খুশি হয়ে গেল। এবং বাংলা কথা বলে আমাকে প্রভাবিত করতে চাইল যাতে সে চাকরিটা পেয়ে যায়। আরও কয়েকজন হিন্দি প্রার্থী ছিল তাদের ও ইন্টারভিউ হওয়ার পরে আমি সবাইকে যেতে বললাম , পরে ডাকা হবে বলে। সবাই যাবার পরে ছেলেটা আমার কেবিন এ এসে বলল , স্যার আমি ও বাঙালি। ..একটু দেখবেন , আমি আপনার কৃতজ্ঞ থাকব। তখন আমি তাকে বললাম তুমি তো মুসলিম , বাঙালি হলে কবে ? আর আমি বাঙালি নই , আমি একজন হিন্দু। আমি আগে ভাবতাম - আমি বাঙালি কিন্তু সেটা আমার ভুল ভাবনা ছিল। যে হিন্দুরা নিজেকে বাঙালি মনে করে - তারা কালিয়া চক এর মতো ঘটনায় চুপ থাকে। এই বলে তাকে যেতে বললাম। তবে যেতে যেতে সে বুঝতে পেরেছে তার চাকরিটা হবে কি হবে না ............. ? (copied)