গতকাল থেকে নিউজ চ্যানেলগুলিতে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার অসহায় মানুষগুলোর ছবি দেখে মনটা বিষন্নতায় ভরে উঠেছে।পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে তারা কুকুর, বিড়াল, শাক-পাতা খেয়ে এক দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে।তাদের অপুষ্ট চেহারা দেখে চোখের কোনে জল চলে আসে। তেল উৎপাদক সোনার দেশটার আজ কি অবস্হা!!!
--কিন্তু এই ঘটনার জন্য দায়ী কে বা কারা?অনেক মানবতাবাদী বলবেন- পশিমীদুনিয়া বিশেষ করে আমেরিকা।শুধুই কি পশ্চিমীদুনিয়া??তারা নিজেরা এরজন্য দায়ী নয়?যখন জঙ্গিবাদ সিরিয়ায় একটু একটু করে বাসা বাঁধছিল, তখন কি এদের উচিত ছিল না-শক্ত হাতে জঙ্গিবাদকে প্রতিরোধ করা?ঘরের সন্তানরা যাতে জঙ্গি খাতায় নাম না লেখায় তার ব্যবস্থা করা??এদিক থেকে তা পুরোপুরি ব্যর্থ।বর্তমান সিরিয়ার দশা দেখে একটা কথা মনে পড়ে যাচ্ছে-''ভুল করে একজনে,ভুগে মরে দশজনে।'' কোথায় এখন আই, এস.আই?? তারা তাদের অসহায় ধর্মভাই-বোনেদেরখাবারের সুবন্দোবস্তো করুক।
--অবশেষে বলব পশ্চিমবঙ্গীয় স্বখ্যাত মানবতাবাদীদের কথা। শুধু মুখে সিরিয়াপ্রেমী না হয়ে, যান তাদের খাবারের ব্যবস্থা করুন।লোক দেখানো মোমবাতি মিছিল না করে- তাদের জন্য অর্থ সংগ্রহ করুন-তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ান। কথা দিচ্ছি আমি কর্মহীন বেকার যুবক হয়েও 500টাকা চাদা দেব।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Saturday, 9 January 2016
বিহারের লালুবালু
হাই রে বিহারের লালুবালুর সরকার,
পূর্নিয়ায় মগা মুহাম্মদের
ছানাপোনারা থানা ভাঙচুর করলো,
এখানে কোনো এক্সেন নাই, সেখানে
বিহারের পীর-দামারিয়া মসজিদ
থেকে মহাউন্মাদের সামান্য
পদচিহ্নসংবলিত একটি পাথর চুরি হয়ে
যাওয়াতে পদচিহ্নটি উদ্ধারে জন্য
একটি বিশেষ তদন্ত দল গঠন করেছে
পুলিশ, সঙ্গে এও আশ্বাস খুব শিগগির
এই পদচিহ্নটি উদ্ধার করা হবে। তবে
চিন্তা করুন কতোটাই না মোল্লাপ্রেমি
লালুবালুর সরকার।
এখন দেখছি ভারতীয় জনতা পার্টির
(বিজেপি) সংসদ সদস্য সাক্ষী
মহারাজ বলেছেন, ‘মুলায়ম সিং মাদক,
নীতিশ কুমার, মুমতাজ বেগম ও
অরবিন্দ কেজরিবালের মতো
নেতানেত্রীরা ভারতের সবচেয়ে বড়
বিপদের নাম। এসব নেতাদের কারণেই
সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।’ বলে কিছু
অন্যাই করে নাই।
লাভ জিহাদ ধর্মান্তরিত হওয়ার অন্যতম কারন।
লাভ জিহাদ ধর্মান্তরিত হওয়ার অন্যতম
কারন।অনেক হিন্দু ছেলেরা ভাবে শুধুই
হিন্দু মেয়েরা লাভ জিহাদের শিকার
হয়। কিন্তু ইতিহাস বলে অন্য কথা।
হাজার হাজার হিন্দু ছেলেরাও এ
ভাইরাসের শিকার। এর উদাহরন
হিসাবে ভারতের আই এস সদস্য
সিদ্ধার্থ ধর থেকে শুরু করে
বাংলাদেশের চলচিত্র নায়িকা
দোয়েল এর স্বামী সুব্রত চক্রবর্তী এ
লাভ জিহাদের শিকার হয়ে
ধর্মান্তরিত হওয়ার কথা বলা যেতে
পারে। সুব্রত এর মত ব্রাহ্মনের
ছেলেরাও এ ভাইরাস থেকে রক্ষা
পায়নি। এ ভাইরাসে প্রথমে ভালো
লাগা তারপর ভালোবাসা প্রতিশ্রুতি
কেউ ধর্ম পরিবর্তন করবে না তারপর কোট
মেরেজ, বাবা মার কান্না, তারপর
শুশুড়ের প্ররোচনাতে ধর্মান্তরিত হওয়া।
অনেক হিন্দু ছেলে প্রতিশোধ
হিসাবে অন্য ধর্মের মেয়েকে বিয়ে
করে ঠিকই কিন্তু সমাজের চাপ ও সঙ্গ
দোষে সে অচিরেই ধর্মান্তরিত হয়ে
যায়। তাই হিন্দু ছেলেদের বলছি
প্রতিশোধেরর চিন্তা বাদ দিয়ে
নিজের ধর্মের মেয়ের সাথে প্রেম
করে হিন্দু মেয়েদের লাভ জিহাদের
হাত থেকে রক্ষা করুন ও নিজে সুরক্ষিত
থাকুন।
Mar Jaayen (Loveshhuda) Video Song Download
http://zeenews.india.com/news/india/7-5-lakh-muslims-christians-re-converted-to-hinduism-in-last-10-years-praveen-togadia_1843165.html
Friday, 8 January 2016
Religious Views
ফেসবুকে প্রোফাইল ইনফোর
'Religious Views'
এর কলামটা বড়ই বিচিত্র জিনিস। এই
কলামের ক্ষেত্রেই সর্বাধিক বৈচিত্র
দেখা যায়। একজন হিন্দুর স্বাভাবিক
ভাবেই এই কলামে হিন্দু, হিন্দুইজম,
বা সনাতন লেখা থাকার কথা। কিন্তু
বাস্তব উল্টো। আমাদের বহু প্রচার
সত্বেও
আজও বহু হিন্দুই তাদের প্রফাইলে
হিন্দু
লেখেনা। অনেকে সরাসরি atheist,
humanist ইত্যাদি লিখে মহা
উদার
সাজেন। আর বাকিরা থাকেন একটু
চুপেসারে। এনারা হলেন
মাঝামাঝি ঝুলে পড়া ব্যক্তি। লাফ
দিতেও ভয় করে, আবার ওঠারও
ক্ষমতা নেই। এনারা মূলত যা লেখেন-
1) secular hindu
2) hindu, but respect all
religions
3) hindu by born, but i'm
not interested about it.
4) hindu but liberal
ইত্যাদি।
তা দেখে নেওয়া যাক
এগুলো কতটা যুক্তি সঙ্গত।
1)প্রথম কথা সেকুলার হিন্দু মানে
কি?
সেকুলার মানে হল ইহজাগতিক। কিন্তু
হিন্দু ধর্ম এই ধরনের সীমাবদ্ধতায়
বিশ্বাস করেনা। ধর্মের প্রয়োগ
জীবনের প্রতি পদে। ধর্মই মানুষকে
ধারন
করে। ধর্মকে বাদ দিয়ে ভারতে কিছুই
সম্ভব নয়। ধর্মকে ভুলে যাওয়াই
হিন্দুর
অবক্ষয়ের মূল কারন। ফলে সেকুলার
হিন্দু
কথাটাই স্ববিরোধি।
.
2)দ্বিতীয় কথাটি আরো অদ্ভুত।
আপনি হিন্দু ঠিক আছে। কিন্তু
আপনি তা সত্বেও অন্য সমস্ত
ধর্মকে সম্মান করেন,
এটা কি না বললে জানা যায়না?
আমরা অন্য ধর্মকে শুধু সহ্যই করিনা,
তাকে আশ্রয়ও দিই। শুধু তাই নয়
আমরা পৃথিবীর সমস্ত ধর্মকেই সত্য
মনে করি। হিন্দু কি এতটাই
নীচে নেমে গেছে যে তার
উদারতাকে আলাদাভাবে জানাতে
হবে?
পূণ্যভূমী ইজরায়েল থেকে বিতাড়িত
হয়ে ইহুদিরা বহুদেশে ছড়িয়ে
পড়েছিল।
ইওরোপ, ইরান, রাশিয়া, সর্বত্রই
তারা কিরকম নির্যাতন সহ্য করেছিল,
ইতিহাস তার সাক্ষী। কিন্তু ব্যতিক্রম
ছিল কেবল আমাদের ভারতবর্ষ।
মুসলমান
শাসকদের রক্তচক্ষু
উপেক্ষা করে হিন্দুরা তাদের
রক্ষা করে গেছে। ইরান
থেকে বিতাড়িত জরাথ্রুষ্টের
মতালম্বী পার্সীদের আজও আমরা আশ্রয়
দিয়ে রেখেছি এবং তারা পূর্ন
নাগরিক হিসেবেই
বর্তমানে ভারতে বাস করে। হিন্দু
ধর্ম
স্বাভাবিক ভাবেই উদার। তাই শুধু
হিন্দু
বললেই যথেষ্ঠ।
.
3) ও 4) এই ব্যক্তিরা আবার অতি
স্মার্ট।
এনারা হিন্দু পরিবারে জন্মেছেন।
সেটা এনাদের
কাছে একটি ডিসকোয়ালিফিকেশন।
তাই এনারা সর্বদা প্রমান করতে
ব্যস্ত
থাকেন যে তাঁরা কত উদার! এজন্য নিজ
ধর্মকে নিন্দা ও অপমান থেকে শুরু
করে লাভ জেহাদে আক্রান্ত হয়ে শেষ
করেন।
॥
॥
পরিশেষে বলি, আপনি হিন্দু পরিচয়
যদি রাখতেই চান, তবে এত
লজ্জা বা হীনমন্যতা কিসের? নাকি
ভয়
পান পাছে কেউ উদার নন বলে বসে?
নাকি সর্বদা তথাকতিথ
সাম্প্রদায়িকতার ভয় পান? আপনি
হিন্দু,
এটা গর্বের সাথে বলতে কোন লজ্জা,
ঘৃণা, ভয় পাওয়াযার তো কারন নেই।
তাহলে সমস্যাটা কি? মনে রাখবেন,
10000 বছরের পুরোনো সুমহান
ঐতিহ্যের
উত্তরাধিকারি আপনি। পৃথিবীর
প্রাচীনতম সংস্কৃতির অংশ আপনি।
তো আপনার মনে এই জড়তা কিসের?
জেগে উঠুন অর্জুন, শিবাজী,
রানী লক্ষ্মী , নেতাজীর তেজে।
গর্বের সাথে বলুন আমি হিন্দু।
এরা আজ কোথায়??
এরা আজ কোথায়?? •শাহারুখ খান। কি দামী পদবী রে বাবা। হিন্দুদের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন। তিনি যেন কি বলেছিলেন! " মাই নেম ইজ খান এন্ড আই এম নট এ টেররিস্ট। " হাসালে কাকা। সবাই হাসছে। আজ আপনার মুখে টু শব্দটি পর্যন্ত টি নেই। সত্যি আপনি একজন দেশ ( পাকিস্থান) দরদি। •এরপর ঐ উলঙ্গ টার নাম ভুলে গেলুম, উফ! মনে পড়েছে, আমির খান। উনি আবার সত্যমেব জয়তে করেন সমাজের পাপ নির্মুক্ত করার জন্য আর নিজেই ৩ কোটি করে নেন। ওনার মত দেশ দরদি পাওয়া মুসকিল কিন্তু পাঠানকোটের মত জাতীয় বিপর্যয় তে উনি বউ কিরন কে নিয়ে গর্তে ঢুকে গেছেন। কোন সাড়া শব্দ নেই। কেউ গর্তে একটু জল ঢেলে দে না ভাই। শীত লাগছে যদি বেরিয়ে আসে। •আর এই যে আমাদের সিপিএম সুন্দরী দাঁতাল মন্দাক্রান্তা, যিনি হিন্দু মৌলবাদদের প্রতিবাদে নিজের পদক ফিরিয়েছিলেন। তিনি কোথায়? পাকিস্থানের আক্রমনে ওনার নিশ্চয় রক্ত আমাশয় শুরু হয়ে গেছে। কেনই বা হবে না বলুন, যারা মারা গেছে তারা কেউ মুসলিম না আর যারা মেরেছে তারা প্রত্যেকেই মুসলিম।আর পাঠানকোট না হয় বাদই দিলাম, আপনার ঘরের পাশে মালদার কালিয়াচকে শান্তির দূতদের সহিষ্ণুতার নিদর্শনে আপনি নিশ্চই খুবই সন্তুষ্ঠ!!! এদের কে নিয়ে আজতক বা এবিপি কোন অনুষ্টান করল না করবেই বা কি করে সব সেকুলার মামুরা পাঠানকোটের ঘটনার পর লজ্ঞায় মুখ দেখাতে পারছে না।
পণ্ডিত মহেন্দ্র পাল আর্য
আপনার অনেকেই হয়তও "পণ্ডিত মহেন্দ্র পাল আর্য" নাম শুনেছেন।
তিনি প্রথম জীবনে, একজন ইসলামী ইমাম ছিলেন।
...
আমি আসল কথায় আসি,
পণ্ডিত মহেন্দ্র পাল আর্যকে একজন লোক বলেছিলেন, আপনি তও ধর্মান্তর হযেছে??
তখন, তিনি বললেন, আমি ধর্ম পরিবর্তন করিনি। শুধু মতবাদ পরিবর্তন করেছি, মজব পরিবর্তন করেছি।
আর, কোনও মতবাদ ও কোনও মজব ধর্ম নয়।...... যেমন : বুদ্ধ কোনও ধর্ম নয় এটি মতবাদ, ইসলাম কোনও ধর্ম নয় এটি মতবাদ।
ধর্ম যা শ্বাশ্বত। মানুষ সৃষ্টির আদি হতে আছে।
তা হলো, শুধু বেদ।
যা মানুষকে জ্ঞান দেয়। যা ছাড়া চলা যায় না।
তিনি আরও বলেন,
তিনি অশিক্ষিত সমাজ ছেড়ে শিক্ষিত সমাজে এসেছেন। কোরাণ, সম্পূর্ণ অবৈজ্ঞানিক।।
Subscribe to:
Posts (Atom)