Tuesday, 12 January 2016

আধুনিক বৈদ্যুতিক ড্রাইসেলের প্রথম আবিষ্কর্তা “অগস্ত্য মুনি”!

আধুনিক বৈদ্যুতিক ড্রাইসেলের প্রথম আবিষ্কর্তা “অগস্ত্য মুনি”! আজ থেকে ২৫ বছর আগের ঘটনা। সময়টা ১৯৯০ সালের ৭ ই আগস্ট।ওইদিন সকালে নাগপুরে একটি সম্মেলন হচ্ছিল।”স্বদেশীবিজ্ঞান সংশোধন সংস্থা” এর একটি সম্মেলন যেখানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের বিখ্যাত সব বৈজ্ঞানিকগন। সেখানে নাগপুর ইউনিভার্সিটি অব ইন্জিনিয়ারিং এর তৎকালীন প্রফেসর Dr. P.P Hole একটি তড়িৎ কোষ (ব্যাটারী) প্রদর্শন করলেন। Dr. M.C. Sahastrabuddhe,নাগপুর বিশ্ববিদ্যালয়েরসংস্কৃত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, সংস্কৃত সাহিত্য সমূহের বিশ্লেষন করাই তাঁর কাজ। একদিন ঋষি অগ্যস্তের রচিত “অগস্ত্য সংহিতা” পড়ছিলেন। হঠাৎ সেখানের কয়েকটা শ্লোক বিশেষভাবে তাঁর নজরে কাড়ল। "সংস্থপ্য মৃন্ময় পাত্রে তাম্রপাত্রম সুসংস্কৃতম ছদ্যে শিখিগ্রিবেন ছরদ্রভিহ কাষ্ঠপমসুভিহ। দস্তালস্থ নিধত্যহ পর্দাচ্ছদিতস্থহসন্যোগজ্জতে তেজো মিত্রবরুনসংগ্যিতম।।" (অগস্ত্য সংহিতা) অনুবাদ- একটি মৃত্তিকাপাত্র নাও, তাতে একটি কপার (তাম্র) শীট দাও এবং একটি শিখগ্রীবা স্থাপন কর। এতে কাষ্ঠগুড়ো, জিংক (দস্তা) এবং পারদ ছিটিয়ে দাও, এরপর সেখানে তার সংযুক্ত করলে তুমি মিত্রবরুনশক্তি পাবে। প্রফেসর সহস্রবুদ্ধি কিঞ্চিৎ বিস্মিত হলেন, তাঁর কাছে বর্ননাটা ড্যানিয়েল সেল এর মত মনে হল। তখন তিনি ব্যাপারটা Dr. P.P Hole কে জানালেন এবং অনুরোধ করলেন তিনি যেন ব্যাপারটা অনুসন্ধান করেন। ড. হোল তাঁর সহকারীদের সঙ্গে নিয়ে বর্ননামত যন্ত্রপাতি সংগ্রহ শুরু করলেন। সমস্যা হল একটা জায়গায় আর তা হল “শিখিগ্রীবা” শব্দটি নিয়ে। সংস্কৃত অভিধান ঘেটে দেখা গেল শব্দটির অর্থ ময়ুরের ঘাড়। তখন তাঁরা স্থানীয় ‘দুরিঙ্গা’ নামক চিড়িয়াখানায় গেলেন এবং সেখানকার পরিচালকের কাছে সবকিছু বিস্তারিত বর্ননাপূর্বক একটি মৃত ময়ুর চাইলেন। পরিচালক তাঁদেরকে লিখিত দরখাস্ত করতে বললেন এবং সম্ভব হলে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন। এরই মধ্যে একজন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞের সাথে এ বিষয়ে কথা হল। তিনি সমস্যার কথা শুনেই হাসিতে ফেটে পড়লেন এবং জানালেন ‘শিখিগ্রীবা’ অর্থ ময়ুরের ঘাড় নয় বরং ময়ুরের ঘাড়ের রঙ এর রাসায়নিক বস্তু যা হল কপার সালফেট। সমস্যার সমাধান হল, তড়িৎ কোষ প্রস্তুত হল। ডিজিটাল মাল্টিমিটারে মেপে দেখা গেল যে ব্যাটারীটি Open circuit voltage 1.38Volt এবং Free circuit current of 23 Milli Ampier প্রদান করে। Dr. M.C Sahastrabuddhe কে সাফল্যের খবরটি জানানো হল। পরবর্তীতে সম্মেলনে তড়িৎ কোষটি প্রদর্শিত হল। সেখানে পুরো শ্লোকটির পটভূমি আলোচিত হল। সকলেই স্বীকার করলেন যে উক্ত বর্ননাটি তড়িৎ কোষেরই ছিল। এছাড়া এর পরবর্তী শ্লোকসমূহ পর্যবেক্ষণে বোঝা গেল যে ঋষি অগস্ত্য এর জ্ঞান এতেই সীমাবদ্ধ ছিলনা। পরবর্তী শ্লোকটি ছিল নিম্নরূপ- "আনেন জলভগ্নোস্তি প্রান দানেসু বায়েসু ইবম শতনম কুম্ভনমসয়োগকারীঅকৃতস্মৃতহ।" অর্থাৎ যদি এরুপ একশটি মৃত্তিকাপাত্রের(ব্যাটারী) এর শক্তি আমরা ব্যবহার করি তবে জল প্রানদানকারী অক্সিজেন ও ভাসমান হাইড্রোজেন এ বিভক্ত হবে। আধুনিক বিজ্ঞানের বদৌলতে আমরা জানি যে পানিতে তড়িৎ চালনা করলে তা অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন এ বিভক্ত হয়! পরের শ্লোকটি বলছে, "বায়ুবন্ধকবস্ত্রেন নিবদ্ধ য়েনমস্তকে উদান স্বলঘুত্বে বিভর্তকষ্যয়ন্কম।" অর্থাৎ হাইড্রোজেনকে বায়ুনিরোধী কাপড়ে বন্দী করলে তাকে আকাশে উড্ডয়ন সম্ভব! (হাইড্রোজেন বেলুন) উপস্থিত বৈজ্ঞানিকগণ বিস্ময়াবিভূত হলেন। বৈদিক বিজ্ঞানের নির্ভুলতা ও অসাধারনত্ব আরো একবার প্রমানিত হল। ‪#‎ শেয়ার‬করে বৈদিক বিজ্ঞান সম্বন্ধে আপনার বন্ধুদের অবগত করুন।

দুঃসংবাদ

পাঠানকোট এ কাপুরুষচিত পাকিস্তানি সন্ত্রাসবাদী হামলায় শহীদ জওয়ান দের প্রিয়জন দের চোখের জল শুকানোর আগেই দুঃসংবাদ টা এল। মমতার সরকার প্রতিশ্রুতি মত পাকিস্তানি গায়ক গুলাম আলীর কনসার্ট এর সুবন্দোবস্ত করে ফেলেছে। সামনের 12 জানুয়ারি, জাতীয় যুবদিবস এর দিন এ বসচে আসর। স্বামী বিবেকানন্দ এর জন্মদিনের দিন কলকাতার বাবুরা হেলে দুলে যাবেন গান শুনতে। বাবুদের মুখে বড় বড় বুলি, সুরের সীমানা নেই,সন্ত্রাসের ধর্ম নেই ইত্যাদি। কলকাতার বাবুরা দাদরি নিয়ে চায়ের কাপে তুফান তোলেন, ঘরের কাছে মালদা নিয়ে মুখে কুলুপ এটেঁ রাখেন। পাছে তাদের সেকুলার ইমেজ নষ্ট হয়, সেই রিস্ক তারা নেন না। মাননীয় মমতা গুলাম আলির জন্য টুইট করতেটাইম নেননি, উনি কটি টুইট করেছেন পাঠানকোট নিয়ে?? শ্যামাপ্রসাদ বাবু বেঁচে থাকলে বড় কষ্ট পেতেন। ধিক্কার।

আজ ১২ই জানুয়ারী স্বামী বিবেকানন্দের জন্মতিথি পালন হচ্ছে দিকে দিকে..

আজ ১২ই জানুয়ারী স্বামী বিবেকানন্দের জন্মতিথি পালন হচ্ছে দিকে দিকে.. কিন্তু চর্চা হচ্ছে স্বামী বিবেকানন্দ ও সেকুলারিসমের.. । । হিন্দুত্ববাদী বিবেকানন্দ আমাদের পছন্দ নয় তাই বাদ দিয়ে দিয়েছি.. তিনি বলেছিলেন, "মুসলমানরা মুখে বলে চলেছে সার্বজনীন সৌভ্রাতৃত্বের কথা কিন্তু বাস্তবে কি দেখা যাচ্ছে? কোনো অমুসলমান ব্যাক্তির পক্ষে এই ভ্রাতৃত্বের অন্তর্ভূক্ত হওয়া সম্ভব নয় তো বটেই , বরং তার তার গলা কাটার যাবার সম্ভাবনাই দেখা দেবে"। এই বানী, না, এটা শুধু বানী নয় সতর্কবাণী, এই সতর্কবানী থেকে দূরে সরে মেকী বিবেকানন্দ ভক্ত সেজে লাভ কি?..

Monday, 11 January 2016

গত ১০ বছরে সাড়ে ৭ লাখ মুসলামান ও খ্রিষ্টানকে হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছে

গত ১০ বছরে সাড়ে ৭ লাখ মুসলামান ও খ্রিষ্টানকে হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছে বলে দাবি করেছে ভারতের ‘বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি)’। সংগঠনের নেতা প্রভিন তোগাদিয়া শুক্রবার দাবি করেন, এই সময়ে ৫ লাখের বেশি খ্রিষ্টান ও আড়াই লাখ মুসলমান হিন্দু ধর্মে দীক্ষিত হয়েছেন। ভারতীয় গণমাধ্যশ জি নিউজ জানায়, ভারতে হিন্দুত্ববাদ অক্ষুন্ন রাখতে সঙ্ঘ পরিবারের ‘ঘর ওয়াপসি’র নামে ধর্মান্তরকরণ কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তোগাদিয়া। হিন্দুত্ববাদী ওই নেতা বলেন, ‘ঘর ওয়াপসি’র আওতায় গত ১০ বছরে আমরা ৫ লাখ খ্রিষ্টান ও আড়াই লাখ মুসলমানকে হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত করেছি। প্রতি বছর আমাদের টার্গেট ছিলো ১৫ হাজার। কিন্তু গত বছর (২০১৫) আমরা ৪০ হাজারের লক্ষ্যামাত্রা ছাড়িয়েছি। এর মধ্যে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সঙ্ঘ (আরএসএস) কর্তৃক ধর্মান্তরিতদের সংখ্যা অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।’ তিনি আরো বলেন, ‘যদি ভারতে হিন্দু ধর্মের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ধরে রাখতে হয়, তাহলে সারা দেশ আরো অনেক ‘ঘর ওয়াপসি’ গড়ে তুলতে হবে।’ পাকিস্তানে বসবাসরত সকল হিন্দুদের ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়া দাবি জানান তোগারিয়া। এছাড়া অযোদ্ধায় রামমন্দির নির্মানের কথাও উল্লেখ করেন এই ডানপন্থী উগ্রবাদী নেতা। জয় শ্রীরাম সংবাদ সংগ্রহেঃ উদাস নূপুর

শেয়ার করুন।

এটা পোস্ট করে ততগুলো শেয়ার করুন। যত পারেন তত বেশী লোকের কাছে পোস্টটা পৌছে দিন #কালিয়াচক_গণহিন্দুনিগ্রহ কান্ডের ওপর Times Now চ্যানেলের সবচেয়ে নতুন রিপোর্ট- কালিয়াচকে গণহিন্দুনিগ্রহকান্ডে কোনো একটা না,৭-৭টা মুসলিম সংগঠন জড়িত ছিল।সেগুলোর প্রত্যেকটি কালিয়াচকে মুসলিমদের জড়ো করার জন্য কাজ করেছিল। তারা প্রায় ২,৫০লাখ মুসলিমকে কালিয়াচকে জড়ো করতে সমর্থ হয়। মুসলমানরা অসুরের মতো সবকিছু ধ্বংস করতে করতে সময় যখন পুলিশ স্টেশনের সামনে আসে, পুলিশ স্টেশনে প্রায় 2টো বোম ফেলা হয়।বিষ্ফোরণের প্রভাবে থানার কোনো ক্ষতি না হলেও থানার প্রাচীর পুরো ধ্বংস হয়ে যায়।মুসলিমদের কাছে বোম থাকায় এর প্রমাণ পাওয়া যায় কি এই সবকিছুই পূর্বপরিকল্পিত ছিল। মুসলিমদের জড়ো করার পরিকল্পনা ইসলামী সংগঠন করেছিল। এর মানে দাড়ায় ইসলামী সংগঠনরাই পুলিশ স্টেশনে বোম মারার পরিকল্পনা করে। পরিকল্পিতভাবে সংগঠটিত ২,৫০লাখের মুসলিম ভিড় সম্পূর্ণ কালিয়াচক শহর অবরুদ্ধ করে অনেক মন্দরে জালিয়ে দেয়,যেই খবর সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতি খারাপ হঠার ছুতো দিয়ে চেপে দেওয়ার তীব্র চেষ্টা করে তৃণমূল সরকার পুলিশস্টেশনে গত রবিবার নতুন করে রং করা হয়,যা একমাত্র তথ্যকে মুছে ফেলারই কাজ করছে গত রবিবার পুলিশ স্টেশনে রংএর সাথে সেই পুলিশের জিপ(তথ্য)গুলোকে যেগুলোকে মুসলমান ভিড় পুড়িয়ে দিয়েছিল, তা সরিয়ে ফেলা হয়। আগের কমিউনিস্ট সরকারের সময় থাকালেও মালদা রাজ্যে বর্তমান সরকারের আমলে বিশাল পরিমানে আফগানিস্তানের মতো আফিম চাষ হচ্ছে, প্রতিবেশী দেশগুলো(বাংলাদেশ) থেকে অস্ত্র পৌছাচ্ছে। আর প্রশাসনের প্রতক্ষ্য সাহায্যে সেই সব লোকানো হচ্ছে। মালদা গণহিন্দুনিগ্রহ নিয়ে Times Now আবার ডকুমেন্টরি দেখাবে। আজকে রাত ৮টায়।

দিদির মুকুটে এক নতুন পালক! হয়েছে পরিবর্তন!

দিদির মুকুটে এক নতুন পালক! হয়েছে পরিবর্তন! তবে লন্ডন নয়, "আফঘানিস্থান!" হ্যাঁ। না না, কোন বিপক্ষদলের দাবী নয়, এমনটাই জানালো ইংল্যান্ডের শ্রেষ্ঠ পত্রিকা ডেইলি মেইল। আর শুধু শুধু নয়, কালিয়াচকের 'সামান্য ঘটনা' এখন গোটা বিশ্ব তোলপাড় ফেলেছে। আরও দাবী করা হয়েছে যে, কোন কমলেশ তিয়ারীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ নয়, খুবই সূক্ষ্মতার সাথে ড্রাগ পাচারে বাধা দেওয়ায় পুলিশ থানায় আক্রমণ চালিয়ে, অভিযোগের প্রমাণ ও গুরুত্বপুর্ন নথিপত্র নষ্ট করে দেওয়াই ছিলো মূল উদ্দেশ্য (নাম না জানিয়ে দাবী করেন এক পুলিশকর্মী)। ড্রাগ পাচার, বেয়াইনি পোস্তর চাষ, অস্ত্র পারাপার, ও ইসলামি জেহাদি মনোভাব প্রচার- এই সকল ক্ষেত্রে আফঘানিস্থানের পরেই বাংলার কালিয়াচকের নাম উঠে এসেছে গোয়েন্দা ও বিশেষজ্ঞ মহলে। শুধু তাই নয়, সরকারের সংখ্যালঘু ভোটের তোষণের ফলে, সরকারি মদতে জাল নোট পাচারের এক বড় 'র‍্যাকেট' কাজ করছে এই বাংলাদেশ ঘেঁষা মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চল দিয়ে। হোম মিনিস্টার রাজনাথ সিংজী ক্রাইম দফতর, নারকোটিক্স দফতর ইত্যাদি থেকে অভিযোগ পেয়ে আগামী ১৮ জানুয়ারী কালিয়াচকে আসছেন। বিশদ দেখুন ডেলি মাইলের এই খবরের পাতায় http://www.dailymail.co.uk/indiahome/indianews/article-3392013/The-region-epicentre-illegal-drug-trade-counterfeit-currency-racket-Kaliachak-India-s-Afghanistan-poppy-farming-weapons-smuggling-infiltration-radicalisation-make-lethal-cocktail.html

ইজরায়েল

ইজরায়েল এমন একটা দেশ যার জনসংখ্যা 80 লাখের মতো , আর 150 কোটি মুসলিম জনসংখ্যা পৃথিবীতে 56 টা মুসলিম দেশ আছে , এরা সবাই মিলে ইজরায়েল কে যুদ্ধে হারাতে পারেনি আজও পর্যন্ত ।আইএস পুরো আরবে খুন বোমা বাজি করে পায়ের তলায় চেপে রেখেছে আরবের মুসলিম দের ।কিন্তু এখনও পর্যন্ত একটি গুলি ও করেনি ইজরায়েলের উপরে , ইজরায়েল দেশটি সিরিয়ার পাশের দেশ, আইএসআই রা একজনও ইজরায়েলের নাগরিকদের গায়ে হাত দেয়না । কেনো জানেন ওরা ভালো করেই জানে ইজরায়েলের নাগরিকের গায়ে হাত পড়লে ওদের অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে । ইজরায়েলের শক্তি আজকের থেকে তৈরি হয়নি , যখন হিটলারের থেকে প্রান বাঁচিয়ে ইহুদিরা ইজরায়েলে এসে ইজরায়েল তৈরি করে ছিল, তখন আরবের মুসলিম রা প্রথম 1948 সালে হামলা করেছিল, ওই সময় ইজরায়েল সবে মাত্র তৈরি হচ্ছিল, তখন এদের কাছে বড়ো কোনও সৈন্য বোমা গুলি এইসব ছিলই না , কিন্তু তখনও আরবদের হারিয়ে ছিল ইজরায়েল খুব সহজেই, 1948 সালে ।তখন থেকে আজ পর্যন্ত আরবের সংগে 6 বার যুদ্ধ হয়েছে , কিন্তু মুসলিম রা একবারও জিততে পারেনি । খতির দিক দেখলে 1948 সাল থেকে আজ পর্যন্ত ইজরায়েলের 22000 হাজার সৈন্য আর আরবের 1.10.000 হাজার সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে । ইজরায়েল এমন একটা দেশ যার চার পাশেই মুসলিম দেশ দিয়ে ঘেরা ।কিন্তু কোনও মুসলিম দেশ বা আইএসআই রা ইজরায়েলের বাঁকা চুল সোজা করতে পারেনি , বলতে গেলে ইজরায়েল মুসলিম দের যম । ইজরায়েল শক্তিশালি এইজন্য এখানকার মানুষের মৃত্যু নিয়ে কোনও আপস হয়না , মৃত্যুর বদলে মৃত্যু । আমাদের ভারতের নোংরা রাজনৈতিক এবং নোংরা সংবিধান তাদের নয় , ভারতের সাধারণ মানুষের কোনও মূল্যে ই দেওয়া হয়না , কিন্তু ইজরায়েলের প্রতিটা নাগরিক সবাই সবার জন্য জীবন দিতে পারে । আর একটা কথা বন্ধুগন ইজরায়েল প্রথমে আক্রমন করেনা । কিন্তু কেউ ওদের লাগালে তাদের ছেড়ে দেয়না ।এইজন্য জংগি সংগঠন বা মুসলিম দেশ গুলো টেরা চোখে ভূলেও তাকাতে সাহস করেনা । ইনুক অলিংপিকে জিহাদিরা ইজরায়েলের খেলোয়াড়কে জার্মানে হত্যা করেছিল, আর পরে জিহাদিরা কোনও মুসলিম দেশে লুকিয়ে ছিল, যাদের সংখ্যা অনেক ছিল । ইজরায়েলের মাত্র 30 জন সৈনিক মুসলিম দেশে ঢুকে জিহাদিদের মেরে এসেছিল । ইজরায়েলের মাত্র একজন সৈন্য সহিদ হয়েছিল ।একবার ইজরায়েলের নাগরিক দের হত্যা করে কিছু মুসলিম, পরে তাঁরা ফেরার হয়ে যায় , এই খূনি মুসলিম রা নাম ঠিকানা বদলে অন্য' মুসলিম দেশে চলে যায় , 25 বছর পরে খূনি দের দক্ষিন আমেরিকার এক হোটেলে ঢুকে ইজরায়েলি সৈন্য তাদের আল্লার কাছে পাঠিয়ে দেয় ।ভারতকে ইজরায়েলের থেকে শিখতে হবে , যদি ভারত ইজরায়েলের 10% গুন পায় , পাকিস্তান তো দুর পৃথিবীর কোনও দেশ ভারতের দিকে চোখ তুলে দেখার সাহস করবে না । এখনকার নেতাদের কথা ছাড়ুন এক একটা হারামি ।এই পোস্ট টি শেয়ার করো , যেন যুবক রা পরবতী প্রজন্ম দেশ ভক্তি শিখে আর ভবিষ্যতে নেতা হয়ে ইজরায়েলের মতো দেশ শাশন করে । ইজরায়েল আর ওদের দেশের লোকেদের অনেক অনেক ভালোবাসা জানাই ।