Saturday, 13 February 2016

মানুষ কোনও ধর্ম নিয়ে জন্মগ্রহণ করে না: নানা পটেকর

“জন্মের সময় আমারা কেউ ধর্ম বা জাত নিয়ে জন্মগ্রহণ করিনি। আমারা ভারতীয় এটাই আমাদের সবথেকে বড় পরিচয়। হিন্দু-মুসলিম-খ্রীষ্টান বলে ডাকার কোনও প্রয়োজন নেই”। বর্তমানে দেশের পরিস্থিতি নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে দিলেন অভিনেতা নানা পটেকর। ‘অসহিষ্ণুতা’ বিতর্কে যখন সারা দেশ জেরবার নানা পটেকরের এই মন্তব্য সে বিতর্কে একটা অন্য মাত্রা এনে দিল। বরাবরই সোজা-সাপটা কথা বলতে ভালবাসেন নানা। সম্প্রতি মহারাষ্ট্রের একটি স্কুলের অনুষ্ঠানে গিয়ে নানা পটেকর বলেন, “সংবিধান থেকে জাত এবং ধর্মের অনুচ্ছেদটাই তুলে দেওয়া উচিত। আমাদের দেশ যখন ধর্মনিরপেক্ষ, তখন সংবিধানে জাত এবং ধর্মের আলাদা অনুচ্ছেদ থাকার কী প্রয়োজন”। এমন করেই এদিন সংবিধান থেকে জাত ধর্ম তুলে দেওয়ার পক্ষে সাওয়াল করলেন বর্ষিয়ান এই অভিনেতা। নানা দাবি, “প্রত্যেক ধর্মেই বলা হয়েছে, মানুষের মধ্যেই ঈশ্বরের বাস করেন। আর প্রতিটি মানুষের মধ্যেই দুটি সত্ত্বা থাকে। একটি নায়ক অপরটি খলনায়ক। আপনি ঠিক করবেন আপনি কি হবেন নায়ক না খলনায়ক। জাত দিয়ে মানুষের ভাল মন্দ বিচার করা যায় না”। কিছুদিন আগে দেনার দায়ে আত্মঘাতী কৃষকদের পরিবারকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন নানা পটেকর। http://www.kolkata24x7.com/bengali/content/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%93-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%A3-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%B0

Friday, 12 February 2016

...পোস্টটি কেউ এড়িয়ে যাবেন না।...একবার পড়ুন এবং শেয়ার করুন যাতে বাংলার প্রতিটি হিন্দুর কাছে পৌঁছায়

...পোস্টটি কেউ এড়িয়ে যাবেন না।...একবার পড়ুন এবং শেয়ার করুন যাতে বাংলার প্রতিটি হিন্দুর কাছে পৌঁছায়। ...বন্ধুরা বাংলায় আবার হিন্দু বিরোধী চক্রান্ত, দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা চলছে খাস কোলকাতার বুকে।...কবির সুমন সহ কিছু মানুষ আমন্ত্রণ পত্র ছাপিয়ে 'হিন্দু ধর্মে'র দেবদেবীদের মুণ্ডপাত করছে।...হিন্দু ধর্মকে অপমান করছে প্রকাশ্যে। ...এদের মতে 'মা দুর্গা' বেশ্যা।...এদের কি আদৌ অক্ষত দেহে ঘুরে ফিরে বেড়ানোর অধিকার আছে ???...কেন আজকেই কবীর সুমন কে বুঝিয়ে দেওয়া হবেনা, 'মা দূর্গা' আমাদের মা !!!...এদের এসমস্ত কথা বলার সাহস হয় কি করে ??? ...উত্তর প্রদেশে কেউ মহম্মদকে অপমান করলে মালদাতে ২ লক্ষ মুসলিম ধ্বংসলীলা চালাতে পারলে, কলকাতায় 'মা দুর্গাকে' বেশ্যা বলার কি জবাব দিতে পারবে না বাংলার হিন্দুরা ??? ...মা দুর্গাকে বেশ্যা বলার ছন্দক চ্যাটার্জি কর্তৃক আয়োজিত আলোচনা সভার ছাপানো আমন্ত্রণ পত্রের খবরটাকে এতটাই শেয়ার করুন যে ভাইরাল হয়ে যায়। ...আমি বারবার সকল হিন্দু ও হিন্দুত্ববাদী দলগুলোর কাছে আবেদন করেছি, কলকাতায় বিভিন্ন মিটিং মিছিল আন্দোলন করে হিন্দুত্ববাদ বিরোধী প্রপাগাণ্ডার জবাব দেওয়ার জন্য।...কিন্তু আর সময় নেই জল নাকের উপরে উঠে গেছে।...আজ সবাই ঝাঁপিয়ে পরে এ অনুষ্ঠান বন্ধ করে, কবীর সুমন সহ উদ্যোক্তাদের উপযুক্ত শিক্ষা না দিতে পারলে, আমাদের হিন্দু হয়ে বাঁচার অধিকার নেই। ...হ্যাঁ, আগামী ২৩ সে ফেব্রুয়ারী বিকাল ৪-৩০ এ মৌলালী যুবকেন্দ্রে দলে দলে চলুন৷...অবশ্যই খালি হাতে নয়।...JNU-এর আদলে আফজাল গুরু, ইয়াকুব মেমন, ইসরাত জাহানদের সমর্থনে, অর্থাৎ দেশদ্রোহী সন্ত্রাসবাদীদেরসমর্থনে সভা হতে চলেছে।...কলকাতায় স্বচ্ছ ভারত অভিযানের শুভারম্ভ হোক ওই দিন থেকে। ...আর কোন দ্বিধাদ্বন্দ্ব নয় বন্ধুরা।...জিহাদি ও উগ্র বামপন্থী দেশদ্রোহীদের আর প্রশ্রয় দেওয়া যায় না।...দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে এদের।...সরকার না দিলে জনগণকেই দায়িত্ব নিতে হবে। ... কলকাতার জাতীয়তাবাদী যুবশক্তির কাছে এই দেশদ্রোহীরা সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে মৌলালি যুবকেন্দ্রে এই প্রোগ্রামের আয়োজন করে।...চ্যালেঞ্জটা এই যে, খাস কলকাতার বুকে আগামী ২৩ সে ফেব্রুয়ারি ভারতবিরোধী স্লোগান উঠবে, সন্ত্রাসবাদীদেরপ্রশংসা করা হবে, জাতীয়তাবাদীদের মুন্ডুপাত হবে এবং সেই সবই হবে ঢাকঢোল পিটিয়ে।...দেশভক্ত জাতীয়তাবাদী হিন্দুর দল তোরা যা পারিস ছিঁড়ে নিস্। ...এদের যোগ্য জবাব দিতে ওই দিন মৌলালী চলুন৷ হ্যাঁ, আবার মনে করিয়ে দিচ্ছি - অবশ্যই খালি হাতে নয়। সৌজন্যে- দেবতনু ভট্টাচার্য

এর পরেও কি বিজেপি এই বঙ্গে এদের কে কিছুই বলবে না ?

এর পরেও কি বিজেপি এই বঙ্গে এদের কে কিছুই বলবে না। ? ২০১৬ এ হয়তো ২৯৪ এর মধ্যে ১৪৮ পাওয়া যাবেনা এটাই বাস্তব - কিন্তু ৫০ খানা সিটতো পাওয়া যেতেই পারে - তাই উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হলেই ----------- দিল্লী থেকে সমস্ত নেতা নেতৃ এনে এমনকি নরেন্দ্রমোদিজীকে এনে সারা বাঙ্গাল চষে ফেলে ৫০ খানা সিট পাওয়ার ব্যবস্থা করতেই হবে। - বিজেপিও কি চাইছে কংগ্রেস আর ছিপিএম জোট জিতুক ????????????????????? বিজেপি যদি ৫০ খানা সিটও যেতে তবে কিন্তু ২০১৬ এর ভোটে বিজেপিই এই বাংলায় কিং মেকার হতে চলেছে। Via Amitav Roy

Thursday, 11 February 2016

ভারতের তথাকথিত সেকুলারদের হিন্দু বিরোধিতা করে মোল্লাদের পা চাটার কারন কি?

ভারতের তথাকথিত সেকুলারদের হিন্দু বিরোধিতা করে মোল্লাদের পা চাটার কারন কি?স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরসতী পূজো বন্ধ করতে চায়|অথচ জংগি তৈরির কারখানা মাদ্রাসার নামে কথা বলতে ভয় পায়|একজন আখলাখ মারা গেলে পুরস্কার ফেরতের বন্যা বয়িয়ে দিতে পারে|অথচ কাশ্মির,বাংলাদেশ,পাকিস্তানের লক্ষ লক্ষ হিন্দু নির্যাতিত হলে মুখ খোলে না| , এরা প্রকাশ্যেই ইফতার করতে পারে|অথচ মন্দিরে পূজো দিতে লজ্জা পায়|এরা মোল্লাদের খুশি করতে মসজিদ,মাদ্রাসা নির্মান করতে পারে|অথচ মন্দির কিংবা বৈদিক বিদ্যাপিঠ প্রতিষ্ঠা করতে ভয় পায়|মোদি সরকার শ্রীমদভাগবদগীতাকে জাতীয় গ্রন্থ করার কথা বললে সাম্প্রদায়িক দল|অথচ তারা কুরানের নামে সওয়াল গেয়ে মানবতাবাদী| , মোদি সরকার রামায়ন,মহাভারত শ্রীমদভাগবদগীতাকে স্কুল,কলেজের পাঠ্যসূচিতে অর্ন্তভুক্ত করার কথা বললে সেগুলোকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গেরুয়াকরন,হিন্দু তালিবান বৃদ্ধি পাবে বলে এর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করা|কিন্তু মোল্লারা ভারতে লক্ষাধিক মাদ্রাসার মাধ্যমে ভারত তথা হিন্দু বিরোধি শিক্ষা চালিয়ে গেলে সেটা দোষের কিছু নয়| , এরা মোল্লাদের খুশি করার জন্য পবিত্র বেদভূমি ভারত মাতাকে ভেঙে ইসলামিক রাষ্ট্র পাকিস্তান উপহার দিতে পারে|আর খন্ডিত ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র করার কথা বললে হিন্দুরা সাম্প্রদায়িক হয়| via শ্রী রথীন

লস্করের আতঙ্কবাদী ইসরত জহাঃ গুজরাটে এসেছিল মোদিজীকে হত্যা করতে।

লস্করের আতঙ্কবাদী ইসরত জহাঃ গুজরাটে এসেছিল মোদিজীকে হত্যা করতে। গুজরাট পুলিশ যখন ২০০৪ সালে ইসরত জহাঃকে এনকাউন্টারে মারে তখন দেশের কিছু নেতা তাকে শহিদ বানিয়ে ছিলেন। জানতে চাই এখন সেই সব নেতা কি দেশের কাছে ক্ষমা চাইবে?

2004 সালে গুজরাট এনকাউন্টার এ মারা যাওয়া 'ইসরত জাহা'আত্মঘাতী জঙ্গি ছিল

26/11 মুম্বই হামলার অন্যতম অভিযুক্ত "ডেভিড হেডলি" আজ কোর্টে দেওয়া তার বয়ানে জানালেন যে,,,"2004 সালে গুজরাট এনকাউন্টার এ মারা যাওয়া 'ইসরত জাহা' আত্মঘাতী জঙ্গি ছিল"। যাকে কংগ্রেস সরকার সহ তৎকালীন অবিজেপি দলগুলি 'শহীদ' অ্যাখ্যা দিয়েছিল। আরও জানা যায় "তৎকালীন গুজরাত মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীই তাদের টার্গেট ছিল" । এবার কি বলবে কংগ্রেস সহ অবিজেপি দেশদ্রোহী দলগুলি? যারা ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করে আত্নঘাতী জঙ্গিদের "শহীদ" এর তকমা দিতে পর্যন্ত পিছপা হয়না ! জাতীয় সুরক্ষার তোয়াক্কা না করে তৎকালীন ক্ষমতাসীন কংগ্রেস সরকার উল্টে নরেন্দ্র মোদী সরকারকেই "ফেক এনকাউন্টার কেসে" জড়ানোর চেষ্টা করে । যা এককথায় লজ্জাজনক ঘটনা।

এক বর্নও মিথ্যে নয়

.... এক বর্নও মিথ্যে নয় ..... ...এতটা দৃঢ় কন্ঠে সত্যকে স্বীকার করে নেবার ক্ষমতা কোন হিন্দু ধর্ম গুরুরও আছে কি ??? ...কি বলছে ইসলাম ??? ..."সারা বিশ্ব দখল করে ফেলব! ইনসাল্লাহ্‌"। ওরা (উন্নত বিশ্ব) করবে পারমাণবিক বিস্ফোরণ, আমরা করব পারমাণবিক জনবিস্ফোরণ। ওরা আমাগো লগে তালই পাইতো না। এমনেই জিত্তা নিমু দুনিয়া।" (সবাই দেখুন এবং শেয়ার করুন...) https://z-m-video-lax3-1.xx.fbcdn.net/hvideo-xlt1/v/t42.1790-2/12708869_1033291670064896_428707859_n.mp4?efg=eyJ2ZW5jb2RlX3RhZyI6InN2ZV9zZCJ9&_nc_ad=z-m&oh=801a33e2f4584e928a720436e7ebccec&oe=56BC242F a Writankar Das post