হযরত মুহাম্মদের দাসী কতজন ছিলেন তা নিয়ে ইসলামী স্কলারদের মধ্যে মতভেদ আছে। তবে তিনি বিয়ে ছাড়াই একজন দাসীর গর্ভে সন্তান উৎপাদন করেন এ বিষয়ে অনেক আলেমই একমত। আল্লামা ইবনে কাইয়ূম বলেছেন, রসূল্লাহ রায়হানাকে দাসী হিসেবেই রেখে দেন অর্থ্যাৎ বিয়ে ছাড়াই সেক্স করতেন। অন্যজনের নাম জানা যায় মারিয়া কিবতিয়ার কথা। মিশরের শাসক মোকাওকিসকে হযরত মুহাম্মদ পত্র পাঠিয়েছিলেন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে। মোকাওকিসকে ইসলাম কবুল না করে একজন দাসী পাঠিয়ে দেন মুহাম্মদের জন্য। এই মারিয়ার গর্ভেই নবী বিয়ে ছাড়াই ইব্রাহিম নামের একটি পুত্রের জন্ম দেন। সন্তানটি শিশু অবস্থাতেই মারা যান। মুহাম্মদের আরো দুটি দাসীর খবর দেন সাহাবী আবু ওবায়দা। এদের একজনের নাম ছিল জামিলা। একে যুদ্ধবন্দিনী করে আনা হয়েছিল। অন্যজনকে মুহাম্মদের স্ত্রী যয়নবকে মুহাম্মদ হেবা (দান) করে যান। (তথ্যসূত্র: আর রাহীকুল মাখতুম, পৃষ্ঠা-৪৯৫)।
[বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান বিবিসিকে বলেছেন, ব-দ্বীপ প্রকাশনীর বইটিতে ইসলামের নবী সম্পর্কে এমন কুৎসিত ও জঘন্য কথাবার্তা রয়েছে যে এই ব্যবস্থা না নেওয়া হলে বই মেলাটি চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হতো না।]
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Wednesday, 17 February 2016
বাঙালীর সমাজে এক চরিত্র আছেন যার নাম অর্মত্য সেন
বাঙালীর সমাজে এক চরিত্র আছেন যার নাম অর্মত্য সেন। ইনি নাকি অর্থনীতিতে নোবেল পেয়েছেন, ইনার প্রকৃত উদ্দেশ্য কি আজও অজানা । ইনি গত লোকসভা ভোটে মোদীজীকে ভোট দিতে বারন করেছিলেন দেশবাসীকে । ইনি অসহিষ্ণু হয়ে পড়েছিলেন বিহারে বিজেপিকে হারাতে, ইনি নাকি নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়েরউপাচার্য থাকাকালীন মুসলিম সমাজের হয়ে খুব কথা বলতেন, নোবেল জয়ী অর্মত্য সেন আপনি কি জানেন, নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়েরপৃথিবী খ্যাত পাঠাগার এক মুসলিম পুড়িয়ে ছাই করেছিল? অর্মত্য বাবু আপনার কি বাল্যকালের কথা মনে আছে যখন মাত্র ১২বছর বয়স ছিল তখন আপনার পিতা পাকিস্তান সরকারের চাকরী ছেড়ে ভারতে চলে আসেন প্রানে বাঁচতে । অর্মত্য বাবু আপনি কি সেই দিনের কথা ভুলে গেছেন? নাকি আপনার ভীমরতি হয়েছে বৃদ্ধ কালে? কতজন অত্যাচারিত হিন্দুর হয়ে কথা বলেছেন আপনি? যে আজ দেশদ্রোহীদের মদত দিচ্ছেন? আপনার অর্থনীতি যখন দেশের কোনো কাজে লাগেনা তখন দয়া করে দেশদ্রোহীদের সমর্থন করে দেশের ক্ষতি করবেন না ।� সব্যসাচী ভট্টাচার্য্য
Tuesday, 16 February 2016
এটাতো শুয়োর কেও হার মানিয়ে দিল
আমি কোনো ধর্মের সমালোচনা এখানে করছি না, শুধুমাত্র যুক্তি দিয়ে কিছু প্রশ্ন জানতে চাইছি যারা সংখ্যালঘুদের জন্য লড়াই করেন । ইসলামে অস্ত্রপচার নিষিদ্ধ এই অজুহাত দেখিয়ে ডজন খানের সন্তান ধারন করেন মুসলিমরা অথচ শারীরিক কিছু ঘটলে যেমন টিউমার,আলসার,ব্রেনষ্টোক ঘটলে তখন কেন অস্ত্রপচারের উপর আস্থা রাখতে হয় মুসলিমদের ? তখন কেন বলেন না যে ইসলামে অস্ত্রপচার হারাম,এই তো আপনারা ধর্ম মানেন? সন্তান বেশী করে ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র গড়ার জন্যই কি ধর্মের দোহাই দিয়ে স্থায়ী জন্ম নিয়ন্ত্রন পদ্ধতিকে হারাম বলছেন আর রোগ হলে তখন অস্ত্রপচারকে হালাল বলছেন?? সত্যিই ভেলকি দেখাতে জানেন আপনারা ।�
শামসুজ্জোহা মানিক-এর গ্রেফতার যদি বৈধ হয়, তবে কোরান-হাদিস মিথ্যা হতে হয়
ব্যারিস্টার তুহিন মালিক ‘ইসলাম বিতর্ক’ বইয়ের মোহাম্মদের (পোষ্য) পুত্রবধু বিয়ে করার যে বিষয়টি নিয়ে ফেসবুকে লিখেছিলো এবং যার প্রেক্ষিতে ‘বদ্বীপ প্রকাশনী’র স্টল বন্ধ ও লেখক-প্রকাশক শামসুজ্জোহা মানিককে গ্রেফতার করা হয়েছে, সে-বিষয়ে সত্যটা কেবল তুহিন মালিক নয়, বেশিরভাগ মুসলমানই জানে না। তারা এটিই জানে না যে, মোহাম্মদ পুত্রবধু বিয়ে করেছিলো। জানবে কী করে, তারা কোরান হাদিসই তো পড়ে না। জয়নবের সাথে মোহাম্মদের বিয়ের ব্যাপারে যা ঐ বইতে লেখা হয়েছে, সে বিষয়ে কোরান-হাদিসে স্পষ্ট উল্লেখ আছে। আমি এখানে কোরান হাদিসের রেফারেন্সসহ তা উল্লেখ করেছি।
কোরানের ৩৩ নং সুরা (আহযাব) এর ৩৭ নং আয়াত:
বাংলাঃ “আল্লাহ যাকে অনুগ্রহ করেছেন; আপনিও যাকে অনুগ্রহ করেছেন; তাকে যখন আপনি বলেছিলেন, তোমার স্ত্রীকে তোমার কাছেই থাকতে দাও এবং আল্লাহকে ভয় কর। আপনি অন্তরে এমন বিষয় গোপন করছিলেন, যা আল্লাহ পাক প্রকাশ করে দেবেন আপনি লোকনিন্দার ভয় করেছিলেন অথচ আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। অতঃপর যায়েদ যখন যয়নবের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করল, তখন আমি তাকে আপনার সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ করলাম যাতে মুমিনদের পোষ্যপুত্ররা তাদের স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করলে সেসব স্ত্রীকে বিবাহ করার ব্যাপারে মুমিনদের কোন অসুবিধা না থাকে। আল্লাহর নির্দেশ কার্যে পরিণত হয়েই থাকে।”
ইংরেজীঃ “Behold! Thou didst say to one who had received the grace of Allah and thy favour: “Retain thou (in wedlock) thy wife, and fear Allah.” But thou didst hide in thy heart that which Allah was about to make manifest: thou didst fear the people, but it is more fitting that thou shouldst fear Allah. Then when Zaid had dissolved (his marriage) with her, with the necessary (formality), We joined her in marriage to thee: in order that (in future) there may be no difficulty to the Believers in (the matter of) marriage with the wives of their adopted sons, when the latter have dissolved with the necessary (formality) (their marriage) with them. And Allah.s command must be fulfilled.”
এই আয়াতের অর্থ বুঝতে হলে আমাদেরকে যেতে হবে একই সুরার ৪ নং আয়াতেঃ
বাংলাঃ “আল্লাহ কোন মানুষের মধ্যে দুটি হৃদয় স্থাপন করেননি। তোমাদের স্ত্রীগণ যাদের সাথে তোমরা যিহার কর, তাদেরকে তোমাদের জননী করেননি এবং তোমাদের পোষ্যপুত্রদেরকে তোমাদের পুত্র করেননি। এগুলো তোমাদের মুখের কথা মাত্র। আল্লাহ ন্যায় কথা বলেন এবং পথ প্রদর্শন করেন।”
ইংরেজীঃ “Allah has not made for any man two hearts in his (one) body: nor has He made your wives whom ye divorce by Zihar your mothers: nor has He made your adopted sons your sons. Such is (only) your (manner of) speech by your mouths. But Allah tells (you) the Truth, and He shows the (right) Way.”
আমরা দেখতে পাই ৪ নং আয়াতের মাধ্যমে পোষ্য পুত্রকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়। নিজেকে যদি প্রশ্ন করেন যে, কেন আল্লাহর এমন চিন্তা হলো যে, পোষ্যপুত্রের মতো একটা মানবিক বিষয়কে অবৈধ করতে হবে? সে না হয় বাদই দিলাম। ৩৭ নং আয়াতটি খেয়াল করলে দেখবেন, এই বিয়ের ব্যাপারে আরবের মানুষ ছিঃছিঃ করেছে। সেই ছিঃছিঃ ঢাকতে আল্লাহকে আয়াত নাজিল করতে হয়েছে।
এবার আসি এ ব্যাপারে সহিহ মুসলিম হাদিসে কী আছে।
Book 008, Number 3330:
Anas (Allah be pleased with him) reported: When the ‘Iddah of Zainab was over, Allah’s Messenger (may peace be upon him) said to Zaid to make a mention to her about him. Zaid went on until he came to her and she was fermenting her flour. He (Zaid) said: As I saw her I felt in my heart an idea of her greatness so much so that I could not see towards her (simply for the fact) thatAllah’s Messenger (may peace be upon him) had made a mention of her. So I turned my back towards her. and I turned upon my heels, and said: Zainab, Allah’s Messenger (may peace be upon him) has sent (me) with a message to you. She said: I do not do anything until I solicit the will of my Lord. So she stood at her place of worship and the (verse of) the Qur’an (pertaining to her marriage) were revealed, and Allah’s Messenger (may peace be upon him) came to her without permission. He (the narrator) said: I saw that Allah’s Messenger (may peace be upon him) served us bread and meat until it was broad day light and the people went away, but some persons who were busy in con- versation stayed on in the house after the meal. Allah’s Messenger (may peace be upon him) also went out and I also followed him, and he began to visit the apartments of his wives greeting them (with the words): As-Salamu ‘alaikum, and they would say: Allah’s Messenger, how did you find your family (hadrat Zainab)? He (the narrator) stated: I do not know whether I had informed him that the people had gone out or he (the Holy Prophet) informed me (about that). He moved on until he entered the apartment, and I also went and wanted to enter (the apartment) along with him, but he threw a curtain between me and him, as (the verfes pertaining to seclusion) had been revealed, and people were instructed in what they had been instructed. Ibn Rafii had made this addition in his narration:” O you who believe, enter not the houses of the Prophet unless permission is given to you for a meal, not waiting for its cooking being finished…” to the words”… Allah forbears not from the truth.” এই হাদিসে লেখা যে, মোহাম্মদ তার পোষ্য পুত্র জায়েদের কাছে জয়নবের ব্যাপারে কিছু একটা উল্লেখ করেছে, তাই জায়েদ তার স্ত্রী জয়নবের দিক থেকে নিজেকে ফিরিয়ে নিচ্ছে এবং পরবর্তীতে সে ডিভোর্স দিতে চেয়েছে। এর অব্যবহিত পূর্বে মোহাম্মদ জায়েদকে পোষ্য থেকে বাতিল করে (সুরা ৩৩:৪), সুতরাং জায়েদের বুঝতে বাকি থাকে না যে, মোহাম্মদ জয়নবের প্রতি আগ্রহ বোধ করেছে। জায়েদ ডিভোর্স দেয় এবং মোহাম্মদ তাকে বিয়ে করে। আরো মজার বিষয় হলো, নবীর আর কোন বিয়েতে মানুষকে দাওয়াত দেয়া হয় নি; একমাত্র জয়নবের সাথে বিয়েতে ছাগল কেটে দাওয়াত দেয়া হয়েছিলো। সে দাওয়াত খেয়েও কয়েকজন সাহাবি নবীর বাড়ি থেকে যাচ্ছিলো না, তাই তৎক্ষণাৎ আয়াত নাজিল হয়েছে (আয়াত নং ৩৩ঃ৫৩)।
সুতরাং আমরা দেখতে পাই যে, তুহিন মালিক অন্য কোটি মুসলমানের মতো কোরান-হাদিস সম্পর্কে কিছুই জানে না। লেখক-প্রকাশক শামসুজ্জোহা মানিক ভাইকে গ্রেফতার যদি বৈধ হয়, তবে কোরান-হাদিস মিথ্যা হতে হয়। এ ব্যাপারে মুসলমানরা কী বলবে, তা জানার আগ্রহ বোধ করছি। http://rksamadder.com/2016/02/15/shamsuzzoha_manik/?fb_action_ids=945900208780808&fb_action_types=og.shares&fb_source=other_multiline&action_object_map=%5B1124849434200151%5D&action_type_map=%5B%22og.shares%22%5D&action_ref_map=%5B%5D
সুতরাং আমরা দেখতে পাই যে, তুহিন মালিক অন্য কোটি মুসলমানের মতো কোরান-হাদিস সম্পর্কে কিছুই জানে না। লেখক-প্রকাশক শামসুজ্জোহা মানিক ভাইকে গ্রেফতার যদি বৈধ হয়, তবে কোরান-হাদিস মিথ্যা হতে হয়। এ ব্যাপারে মুসলমানরা কী বলবে, তা জানার আগ্রহ বোধ করছি। http://rksamadder.com/2016/02/15/shamsuzzoha_manik/?fb_action_ids=945900208780808&fb_action_types=og.shares&fb_source=other_multiline&action_object_map=%5B1124849434200151%5D&action_type_map=%5B%22og.shares%22%5D&action_ref_map=%5B%5D
JNUএর কোন বামপন্থী ছাত্রকে টাটা গোষ্ঠীর কোন কোম্পানিতে নিয়োগ করা হবে না। দেশদ্রোহী বামপন্থী কুত্তা গুলোর বিরুদ্ধে এভাবেই অভিনব প্রতিবাদ জানালেন রতন টাটা।
JNUএর কোন বামপন্থী ছাত্রকে টাটা গোষ্ঠীর কোন কোম্পানিতে নিয়োগ করা হবে না। দেশদ্রোহী বামপন্থী কুত্তা গুলোর বিরুদ্ধে এভাবেই অভিনব প্রতিবাদ জানালেন রতন টাটা । http://zeenews.india.com/business/news/companies/did-ratan-tata-say-tata-group-will-not-hire-anyone-from-jnu_1855996.html
ভারতগৌরব-বঙ্গকুলতিলক "নোবেলম্যান" অমর্ত্য সেন অনেক লোকলস্কর লাগিয়ে, বিস্তর খাটাখাটনি করে ইয়াব্বড় এক ইংরিজি বই লিখেছন।
ভারতগৌরব-বঙ্গকুলতিলক "নোবেলম্যান" অমর্ত্য সেন অনেক লোকলস্কর লাগিয়ে, বিস্তর খাটাখাটনি করে ইয়াব্বড় এক ইংরিজি বই লিখেছন। বইএর বিষয়বস্তু বঙ্গীয় মুসলিমদের দুর্দশা। অতি সাধু উদ্যোগ। কিছু বছর আগে সাচার সাহেব এরকম এক বই লিখেছিলেন। ভবিষ্যতেও অনেক বুদ্ধিমান লোক আরো বই লিখবেন।
কিন্তু আমার মত কম বুদ্ধির লোক মোটা মাথায় যেটা বোঝে সেটা হল, বছর বছর বই বেরলেও মুসলিমদের অবস্থার পরিবর্তন সুদূরপরাহত।
কারন, মুসলিমদের উন্নতির জন্য যা করা প্রয়োজন তা কোনো "ধর্মনিরপেক্ষ" দল করবে না। করতে গেলে অমর্ত্য বাবুই বাধা দেবেন। যথা -
1: কঠোর হাতে জন্ম নিয়ন্ত্রণ।
2: মাদ্রাসা শিক্ষার বিলুপ্তি।
3: বহুবিবাহ-তালাক প্রথার বিলুপ্তি।
4: অভিন্ন দেওয়ানী বিধি চালু।
5: আরবী সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ রোধ।
6: সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরুর তকমা ব্লক বা নিদেন পক্ষে জেলা ভিত্তিক ভাবে দেওয়া।
7: বোরখা নিষিদ্ধকরণ।
........ ইত্যাদি ইত্যাদি।
এর কোনোটাই সাম্প্রদায়িক দল ছাড়া কেউ করবেনা। তাই মুসলিম জাগরণের ভবিষ্যতও মেঘাচ্ছন্ন ।
ক্ষণজন্মা সাহিত্যিক শ্রীযুক্ত সৈয়দ মুজতবা আলী "চাচা কাহিনী"-তে মুসলিম সমাজের অনগ্রসরতা প্রসঙ্গে বলেছিলেন, " শিককাবাব যাদের এত প্রিয়, শিক্ষাভাব তাদের আসবে কি করে?"
অলমিতি। —
Rape "আশ্বাস ছিল, শান্তি পাব, কিন্তু পেলাম দেখতে চোখের সামনে আমার মেয়ের নৃশংস ধর্ষন প্রধানমন্ত্রী ওয়াজির সাহেব।
"আশ্বাস ছিল, শান্তি পাব, কিন্তু পেলাম দেখতে চোখের সামনে আমার মেয়ের নৃশংস ধর্ষন প্রধানমন্ত্রী ওয়াজির সাহেব। এর জন্য কি হিন্দুত্ব বিদ্বেষী হয়ে আমি দলিত হয়ে মুস্লিম লিঘে এলাম?" প্রশ্ন পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী লিয়াকাত আলি খানের কাছে দলিত শ্রেণীর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নেতা জগেন্দ্রনাথ মন্ডলের। ১৯৫০ (তার রেসিগ্নেশ্নের চিঠি নিচে)
ভারতের ইতিহাস থেকে তার নাম মুছে গেছে মুস্লিম তোষণের ফলে, কিন্তু সামাজিক অবক্ষয়ে রাজা রামমোহন বিদ্যাসাগর আগরকার ফুলেজির মত উচ্চ শ্রেণীর প্রাণ হাতে নিয়ে কাজ হিন্দু থাকা সত্ত্বেও বর্নের নামে হিন্দুদের বিভাগের চেষ্টা বিদ্যমান। স্কুল কলেজে চাকরিতে লক্ষ টাকা মাসিক রোজগার করাদের সন্তানরা পায় বৃত্তি, আর দোষ পরে বঞ্চিতদের ইতিহাস দেখিয়ে। চলছে হিন্দুত্বের বিরুদ্ধে যুগ্ম লড়াই দলিত সেকু মুসলিমদের। কিন্তু পড়াশোনা করে দেখেছেন কি পরিনতি কি হয় শেষমেশ? কাজ ফূরোলে 'ঢাল' হিসেবে ব্যাভরিত দলিতকে ফেলে দেওয়া হয় আর লাভের লাভ নেয় 'তৃতীয়' পক্ষ! তারই আজ শ্রেষ্ঠ উদাহরন কে দেখে নিন- জোগেন্দ্রনাথ মন্ডল, যিনি আম্বেদকারের পরে ছিলেন দলিত সমাজে। হিন্দু অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে আজকের সেকুদের মতন ইনিও গিয়েছিলেন একেবারে মুস্লিম লিঘ যোগ দিতে। ইস্ট পাকিস্তানের নমশূদ্র সমাজ এনাকে বিশ্বাস করে পাকিস্তানে যাওয়ার মত দেয়। কিন্তু দেশভাগের কাজ হয়ে গেলে, জগেন বাবুর চোখের সামনে রেপ এর পর রেপ করা হয় দলিত মেয়েদের মুসলিমদের বিজয় উৎসবে। আর একথা আর কেউ বলছেন না, তিনি রিসাইন করার চিঠিতে জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী লিয়াকাত আলি খান কে, জা পাক কপিরাইট ছিল এতোদিন, কিন্তু ৫০ বছর হয়ার প্র বেরিয়া আসে। বিশেষত ৩২ টি কথা উল্লেখ করেছেন তিনি পদত্যাগের পিছনে। সম্পুর্ন সেই ঐতিহাসিক চিঠিখানা দেখতে পাবেন এই লিঙ্কে http://bit.ly/ 1U2QubW। শেষমেশ মৃত্যুর জন্যও তাকে আস্কতে হয় ভারতে, শ্মশান ঘাট কেড়ে নেওয়া হয়, শেষজীবন প্রাণ হাথে নিয়ে পালিয়ে আসেন তাদেরই মাঝে সেই হিন্দুদের, যাদের বিরুদ্ধে ক্ষতি করার জন্য তিনি তার যৌবন বুদ্ধি ব্যাবহার করেছিলেন।
দেখে নেওয়া যাক কি কি ভাবে দলিত নেতার সুযোগ তুলেছিল সুযোগসন্ধানিরা -
https:// en.wikisource.or g/wiki/ Resignation_lett er_of_Jogendra_ Nath_Mandalঅনুবাদে বুঝতে অসুবিধা হলে জানাবেন
1. আমি আমার পদত্যাগপত্র প্রত্যন্ত এবং অবিলম্বে কারণগুলো বর্ণনা, এটা গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা যে লীগের সঙ্গে আমার কো-অপারেশন এর সময়কালে জায়গা নিয়েছি একটি সংক্ষিপ্ত পটভূমি দিতে লাভজনক হতে পারে. ফেব্রুয়ারি 1943 সালে বাংলার কয়েকটি বিশিষ্ট লীগ নেতাদের দ্বারা তটস্থ হয়েছে রয়ে, আমি বঙ্গীয় আইন পরিষদে তাদের সঙ্গে কাজ করতে সম্মত. মার্চ 1943 সালে ফজলুল হক মন্ত্রণালয় পতনের 21 তফসিলি বিধায়কদের একটি দল সঙ্গে পরে, আমি খাজা নাজিমুদ্দিন, যারা এপ্রিল 1943 আমাদের সহযোগিতার মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ গঠিত মুসলিম লীগ সংসদীয় দলের নেতার সঙ্গে সহযোগিতা করতে সম্মত যেমন মন্ত্রিপরিষদ তিন তফসিলি মন্ত্রীদের অন্তর্ভুক্তি, টাকার একটি যোগফল এর অনুমোদন হিসাবে নির্দিষ্ট পদ, শর্তাধীন ছিল তফসিলি শিক্ষার জন্য বার্ষিক এককালীন অনুদান, এবং সাম্প্রদায়িক অনুপাত নিয়ম শর্তহীন অ্যাপ্লিকেশন হিসাবে পাঁচ লাখ সরকারি পরিষেবায় নিয়োগের ব্যাপার.......
যখন বঙ্গভঙ্গ প্রশ্ন দেখা দিল, তফসিলি সম্প্রদায়ের মানুষ পার্টিশনের অপেক্ষিত বিপজ্জনক ফলাফলের এ খুব অবাক হলেন. তাদের পক্ষ থেকে প্রতিনিধিত্ব জনাব সোহরাওয়ার্দী বাংলার তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী যারা প্রেস প্রকাশক যে এযাবৎ তফসিলি সম্প্রদায় আস্বাদিত অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা কেউই দেশভাগের পর এবং যে খর্ব করা হবে একটি বিবৃতি জারি করে ছিল দেয়া হয়েছিল তারা শুধুমাত্র বিদ্যমান অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে কিন্তু অতিরিক্ত সুবিধা গ্রহণ অবিরত হবে. এই নিশ্চয়তা না শুধুমাত্র তার ব্যক্তিগত ক্ষমতা বরং লীগের মন্ত্রণালয়ের প্রধান মন্ত্রী হিসেবে তার ক্ষমতা জনাব সোহরাওয়ার্দী দ্বারা দেওয়া হয়. আমার কহা খেদ থেকে বর্ণিত যে, দেশভাগের পর, বিশেষ করে Qaid-ই-আজম এর মৃত্যুর পর, তফসিলি যদি ন্যায্য কোনো ব্যাপারে গৃহীত না হয়. আপনি ধেয়ান করবে সময় থেকে সময় থেকে আমি আপনার নজরে তফসিলি অভিযোগের আনা. আমি তোমাদের বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপর পূর্ববাংলায় অদক্ষ প্রশাসনের প্রকৃতি ব্যাখ্যা. আমি পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ করেছেন. আমি অসার ভিত্তিতে পুলিশ দ্বারা perpetrated বর্বর নৃশংসতার আপনার বিজ্ঞপ্তি ঘটনা আনা. আমি আপনার নজরে হিন্দু-বিদ্বেষীনীতি পূর্ববঙ্গ সরকার পশ্চাদ্ধাবন আনতে দ্বিধা করেনি বিশেষত পুলিশ প্রশাসন ও মুসলিম লীগ নেতাদের একাংশ......
11. প্রথম ঘটনা যে আমাকে মর্মাহত একটি গ্রামে গোপালগঞ্জ কাছে Digharkul নামক যেখানে একটি মুসলিম পাশবিক নির্যাতনের মিথ্যা অভিযোগের ভিত্তিতে স্থানীয় নমশূদ্রদের সংঘটিত হয়েছিল এ ঘটনা ঘটে. সত্য যে একটি মুসলিম যারা নৌকায় যাচ্ছিল মাছ ধরতে তার জাল নিক্ষেপ করার চেষ্টা ছিল. একজন Namahsudra যারা একই উদ্দেশ্যে ইতিমধ্যে সেখানে ছিল তার সামনে নেট নিক্ষেপণ বিরোধিতা. এই কিছু ঝগড়াঝাঁটি দ্বারা অনুসরণ করা হয়েছে এবং মুসলিম বিরক্ত হয়ে নিকটবর্তী মুসলিম গ্রামে গিয়ে একটি মিথ্যা অভিযোগ যে, তিনি ও তার নৌকায় একটি নারী নমশূদ্রদের দ্বারা লাঞ্ছিত হয়েছে টাকা তৈরি. যে সময়ে, S.D.O. গোপালগঞ্জের খাল, যারা উপার্জন ছাড়া কোনো তদন্ত অভিযোগ গ্রহণ যেমন সত্য এবং স্পট সশস্ত্র পুলিশ পাঠানো Namahsudras শাস্তি দেওয়ার মাধ্যমে একটি নৌকায় দিয়ে যাচ্ছিলেন. সশস্ত্র পুলিশ এসে স্থানীয় মুসলমানরা তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন.তারা না শুধুমাত্র Namahsudras কিছু ঘর raided কিন্তু নির্দয়ভাবে উভয় পুরুষদের এবং মহিলাদের মারধর তাদের বৈশিষ্ট্য ধ্বংস এবং দূরে মূল্যবান নেন. একটি গর্ভবতী নারীর নির্দয় প্রহার ঘটনাস্থলেই গর্ভপাত হয়. স্থানীয় কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে এই নৃশংস কর্ম একটি বড় এলাকা জুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি.
12. পুলিশ নির্যাতন দ্বিতীয় প্রকোপ পুনশ্চ অধীনে 1949 সালের প্রথম দিকে সংঘটিত বরিশাল জেলার গৌরনদী. এখানে একটি ঝগড়া একটি ইউনিয়ন বোর্ড সদস্যদের দুটি দলের মধ্যে স্থান গ্রহণ. একদল পুলিশ নিয়ে ভালো বই ছিল তাদের হচ্ছে কমিউনিস্টদের অজুহাতে বিরোধীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র. থানা, O.C. উপর হামলার হুমকির তথ্য উপর, গৌরনদী সদর দপ্তর থেকে সশস্ত্র বাহিনীর রিকুইজিশন. পুলিশ, সশস্ত্র বাহিনী দ্বারা সাহায্যপ্রাপ্ত,তারপর ঘর সংখ্যক এলাকায় অনুপস্থিত-মালিকদের যারা রাজনীতি, পর্যন্ত কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যে কম মধ্যে কখনও ছিল গৃহ হইতে এমনকি হানা, দূরে মূল্যবান বৈশিষ্ট্য নিয়ে. একটি ব্যাপক এলাকা জুড়ে ব্যক্তি বিপুলসংখ্যক গ্রেফতার করা হয়. শিক্ষক ও অনেক উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয় ছাত্রদের কমিউনিস্ট সন্দেহভাজন ছিল এবং অকারণে হয়রানির শিকার. এই এলাকায় খুব আমার নিজ গ্রাম নিকটবর্তী হচ্ছে, আমি ঘটনা সম্পর্কে অবহিত করা হয়. আমি একটি তদন্ত জন্য জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং S.P. লেখেন. স্থানীয় জনগণের একাংশ এছাড়াও S.D.O. দ্বারা একটি তদন্ত জন্য প্রার্থিত কিন্তু কোন তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়. এমনকি জেলা কর্তৃপক্ষ আমার চিঠির প্রাপ্তিস্বীকারকরা হয় নি. আমি তখন পাকিস্তানে সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের নজরে এই ব্যাপার আনা, নিজেকে সহ কিন্তু কোনো লাভ হয়নি.......
নৃশংসতার নির্দোষ হিন্দুদের উপর পুলিশ এবং সামরিক দ্বারা perpetrated, সিলেট ডিস্ট্রিক্ট হাবিবপুরের বিশেষত তফসিলি বিবরণ প্রাপ্য. নির্দোষ পুরুষদের এবং মহিলাদের নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়েছে কিছু ধর্ষিত নারী, তাদের ঘর তল্লাশি চালায় এবং বৈশিষ্ট্য পুলিশ ও স্থানীয় মুসলমানরা লুট. সেনাবাহিনী পিকেটার এলাকায় পোস্ট করা হয়. সামরিক না শুধুমাত্র এই মানুষ অত্যাচারিত ও হিন্দু ঘর থেকে জোর করে কিছু সরিয়ে ফেলেন, কিন্তু শিবির রাতে তাদের নারী-লোক পাঠাতে সামরিক জাগতিক আকাঙ্ক্ষা হিন্দুদেরকে জোরপূর্বক. এ থেকেও এ আমি আপনার নজরে আনা. তুমি আমাকে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন আশ্বাস দেন, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত কোন রিপোর্ট আসন্ন ছিল.
14. তারপর যেখানে কমিউনিস্টরা না শুধুমাত্র পুলিশের দমন নামে রাজশাহীর জেলার নাচোল এ ঘটনা ঘটেছে কিন্তু স্থানীয় মুসলমানদের সঙ্গে পুলিশের সহযোগিতায় হিন্দু নিপীড়িত এবং তাদের বৈশিষ্ট্য লুট করে. সাঁওতাল তারপর সীমান্ত অতিক্রম করে পশ্চিম বাংলায় চলে আসেন. তারা নৃশংসতার উদ্দেশ্যহীনভাবেমুসলমান ও পুলিশ কর্তৃক সংঘটিত গল্প বর্ণিত.
15. অনুভূতিহীন এবং ঠাণ্ডা মাথার নিষ্ঠুরতার একটি দৃষ্টান্ত ঘটনা যে পুনশ্চ অধীনে Kalshira 20 ডিসেম্বর, 1949 উপর স্থান গ্রহণ দ্বারা সজ্জিত করা হয় খুলনার জেলা Mollarhat. কি ঘটেছে যে রাতে চার কনস্টেবল কিছু অভিযোগ কমিউনিস্টরা সন্ধানে গ্রামে Kalshira এক জয়দেব ব্রহ্মার বাড়িতে হানা ছিল. পুলিশ ঘ্রাণ এ যুবকেরা, যাদের কিছু কমিউনিস্টরা হয়েছে হতে পারে অর্ধ ডজন, ঘর থেকে পালিয়ে. পুলিশ কনস্টেবল মন্দিরে ঢুকে এবং জয়দেব ব্রহ্মা বিলাপে তার স্বামী এবং কয়েক সঙ্গী যারা ঘর থেকে পালিয়ে আকৃষ্ট স্ত্রী লাঞ্ছিত. তারা মরিয়া হয়ে ওঠে, ঘর পুনরায় প্রবেশ, শুধুমাত্র এক বন্দুক দিয়ে 4 কনস্টেবল পাওয়া. যে সম্ভবত যুবক একটি সশস্ত্র কনস্টেবল যারা ঘটনাস্থলেই মারা যান উপর ঘা তাড়িত উৎসাহিত হতে পারে. যুবকেরা তারপর অন্য কনস্টেবল আক্রান্ত অন্য দুটি পালিয়ে বিপদাশঙ্কা যা কিছু প্রতিবেশী মানুষ যারা তাদের উদ্ধারে এগিয়ে আসে আকৃষ্ট উত্থাপিত যখন. যেমন ঘটনা সূর্যোদয়ের পূর্বে সংঘটিত যখন এটা অন্ধকার ছিল, হামলাকারীরা লাশ নিয়ে পালিয়ে গ্রামবাসী আসতে পারে আগে. সামরিক ও আর্মড পুলিশ একটি সাপেক্ষ সঙ্গে খুলনার S.P. পরের দিন বিকালে দৃশ্যপটে আবির্ভূত. এই সময়ের মধ্যে, আক্রমণকারীদের পালিয়ে যান এবং বুদ্ধিমান প্রতিবেশীদের কাছে পালিয়ে যায়.কর্মকর্তারা লুটেরাদের সাহায্য
20. দাঙ্গা সমস্ত শহর জুড়ে একযোগে প্রায় 1 টার মধ্যেই শুরু. অগ্নিসংযোগ, হিন্দু বাড়িঘর ও দোকানপাট এবং হত্যাকাণ্ডের হিন্দুদের, যেখানেই তারা খুঁজে পাওয়া যায়নি, শহরের সব অংশে পুরোদমে প্রারব্ধ লুটপাট. আমি মুসলমানদের কাছ থেকে এমনকি প্রমাণ পেয়েছেন যে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট এমনকি উচ্চ পুলিশ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে সংঘটিত হয়েছে. হিন্দুদের একাত্মতার জুয়েলারী দোকান পুলিশ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে লুটপাট করা হয়. তারা না শুধুমাত্র লুণ্ঠন বন্ধ করার চেষ্টা করা হয়নি, কিন্তু এছাড়াও পরামর্শ এবং দিক দিয়ে লুটেরাদের সাহায্য করেছে. আমার জন্য দুর্ভাগ্যবশত, আমি একই দিনে বিকালে 5 টায় ঢাকা পৌঁছেছেন, February10, 1950 আমার কহা আতঙ্কের মধ্যে, আমি দেখতে এবং অতি নিকটে থেকে জ্ঞাতব্য অনুষ্ঠানে ছিল. আমি কি দেখেছি এবং সরাসরি তথ্য থেকে শিখেছি কেবল টলটলায়মান এবং হৃদয় বিদারক ছিল.
12. পুলিশ নির্যাতন দ্বিতীয় প্রকোপ পুনশ্চ অধীনে 1949 সালের প্রথম দিকে সংঘটিত বরিশাল জেলার গৌরনদী. এখানে একটি ঝগড়া একটি ইউনিয়ন বোর্ড সদস্যদের দুটি দলের মধ্যে স্থান গ্রহণ. একদল পুলিশ নিয়ে ভালো বই ছিল তাদের হচ্ছে কমিউনিস্টদের অজুহাতে বিরোধীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র. থানা, O.C. উপর হামলার হুমকির তথ্য উপর, গৌরনদী সদর দপ্তর থেকে সশস্ত্র বাহিনীর রিকুইজিশন. পুলিশ, সশস্ত্র বাহিনী দ্বারা সাহায্যপ্রাপ্ত,তারপর ঘর সংখ্যক এলাকায় অনুপস্থিত-মালিকদের যারা রাজনীতি, পর্যন্ত কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যে কম মধ্যে কখনও ছিল গৃহ হইতে এমনকি হানা, দূরে মূল্যবান বৈশিষ্ট্য নিয়ে. একটি ব্যাপক এলাকা জুড়ে ব্যক্তি বিপুলসংখ্যক গ্রেফতার করা হয়. শিক্ষক ও অনেক উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয় ছাত্রদের কমিউনিস্ট সন্দেহভাজন ছিল এবং অকারণে হয়রানির শিকার. এই এলাকায় খুব আমার নিজ গ্রাম নিকটবর্তী হচ্ছে, আমি ঘটনা সম্পর্কে অবহিত করা হয়. আমি একটি তদন্ত জন্য জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং S.P. লেখেন. স্থানীয় জনগণের একাংশ এছাড়াও S.D.O. দ্বারা একটি তদন্ত জন্য প্রার্থিত কিন্তু কোন তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়. এমনকি জেলা কর্তৃপক্ষ আমার চিঠির প্রাপ্তিস্বীকারকরা হয় নি. আমি তখন পাকিস্তানে সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের নজরে এই ব্যাপার আনা, নিজেকে সহ কিন্তু কোনো লাভ হয়নি.......
নৃশংসতার নির্দোষ হিন্দুদের উপর পুলিশ এবং সামরিক দ্বারা perpetrated, সিলেট ডিস্ট্রিক্ট হাবিবপুরের বিশেষত তফসিলি বিবরণ প্রাপ্য. নির্দোষ পুরুষদের এবং মহিলাদের নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়েছে কিছু ধর্ষিত নারী, তাদের ঘর তল্লাশি চালায় এবং বৈশিষ্ট্য পুলিশ ও স্থানীয় মুসলমানরা লুট. সেনাবাহিনী পিকেটার এলাকায় পোস্ট করা হয়. সামরিক না শুধুমাত্র এই মানুষ অত্যাচারিত ও হিন্দু ঘর থেকে জোর করে কিছু সরিয়ে ফেলেন, কিন্তু শিবির রাতে তাদের নারী-লোক পাঠাতে সামরিক জাগতিক আকাঙ্ক্ষা হিন্দুদেরকে জোরপূর্বক. এ থেকেও এ আমি আপনার নজরে আনা. তুমি আমাকে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন আশ্বাস দেন, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত কোন রিপোর্ট আসন্ন ছিল.
14. তারপর যেখানে কমিউনিস্টরা না শুধুমাত্র পুলিশের দমন নামে রাজশাহীর জেলার নাচোল এ ঘটনা ঘটেছে কিন্তু স্থানীয় মুসলমানদের সঙ্গে পুলিশের সহযোগিতায় হিন্দু নিপীড়িত এবং তাদের বৈশিষ্ট্য লুট করে. সাঁওতাল তারপর সীমান্ত অতিক্রম করে পশ্চিম বাংলায় চলে আসেন. তারা নৃশংসতার উদ্দেশ্যহীনভাবেমুসলমান ও পুলিশ কর্তৃক সংঘটিত গল্প বর্ণিত.
15. অনুভূতিহীন এবং ঠাণ্ডা মাথার নিষ্ঠুরতার একটি দৃষ্টান্ত ঘটনা যে পুনশ্চ অধীনে Kalshira 20 ডিসেম্বর, 1949 উপর স্থান গ্রহণ দ্বারা সজ্জিত করা হয় খুলনার জেলা Mollarhat. কি ঘটেছে যে রাতে চার কনস্টেবল কিছু অভিযোগ কমিউনিস্টরা সন্ধানে গ্রামে Kalshira এক জয়দেব ব্রহ্মার বাড়িতে হানা ছিল. পুলিশ ঘ্রাণ এ যুবকেরা, যাদের কিছু কমিউনিস্টরা হয়েছে হতে পারে অর্ধ ডজন, ঘর থেকে পালিয়ে. পুলিশ কনস্টেবল মন্দিরে ঢুকে এবং জয়দেব ব্রহ্মা বিলাপে তার স্বামী এবং কয়েক সঙ্গী যারা ঘর থেকে পালিয়ে আকৃষ্ট স্ত্রী লাঞ্ছিত. তারা মরিয়া হয়ে ওঠে, ঘর পুনরায় প্রবেশ, শুধুমাত্র এক বন্দুক দিয়ে 4 কনস্টেবল পাওয়া. যে সম্ভবত যুবক একটি সশস্ত্র কনস্টেবল যারা ঘটনাস্থলেই মারা যান উপর ঘা তাড়িত উৎসাহিত হতে পারে. যুবকেরা তারপর অন্য কনস্টেবল আক্রান্ত অন্য দুটি পালিয়ে বিপদাশঙ্কা যা কিছু প্রতিবেশী মানুষ যারা তাদের উদ্ধারে এগিয়ে আসে আকৃষ্ট উত্থাপিত যখন. যেমন ঘটনা সূর্যোদয়ের পূর্বে সংঘটিত যখন এটা অন্ধকার ছিল, হামলাকারীরা লাশ নিয়ে পালিয়ে গ্রামবাসী আসতে পারে আগে. সামরিক ও আর্মড পুলিশ একটি সাপেক্ষ সঙ্গে খুলনার S.P. পরের দিন বিকালে দৃশ্যপটে আবির্ভূত. এই সময়ের মধ্যে, আক্রমণকারীদের পালিয়ে যান এবং বুদ্ধিমান প্রতিবেশীদের কাছে পালিয়ে যায়.কর্মকর্তারা লুটেরাদের সাহায্য
20. দাঙ্গা সমস্ত শহর জুড়ে একযোগে প্রায় 1 টার মধ্যেই শুরু. অগ্নিসংযোগ, হিন্দু বাড়িঘর ও দোকানপাট এবং হত্যাকাণ্ডের হিন্দুদের, যেখানেই তারা খুঁজে পাওয়া যায়নি, শহরের সব অংশে পুরোদমে প্রারব্ধ লুটপাট. আমি মুসলমানদের কাছ থেকে এমনকি প্রমাণ পেয়েছেন যে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট এমনকি উচ্চ পুলিশ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে সংঘটিত হয়েছে. হিন্দুদের একাত্মতার জুয়েলারী দোকান পুলিশ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে লুটপাট করা হয়. তারা না শুধুমাত্র লুণ্ঠন বন্ধ করার চেষ্টা করা হয়নি, কিন্তু এছাড়াও পরামর্শ এবং দিক দিয়ে লুটেরাদের সাহায্য করেছে. আমার জন্য দুর্ভাগ্যবশত, আমি একই দিনে বিকালে 5 টায় ঢাকা পৌঁছেছেন, February10, 1950 আমার কহা আতঙ্কের মধ্যে, আমি দেখতে এবং অতি নিকটে থেকে জ্ঞাতব্য অনুষ্ঠানে ছিল. আমি কি দেখেছি এবং সরাসরি তথ্য থেকে শিখেছি কেবল টলটলায়মান এবং হৃদয় বিদারক ছিল.
Subscribe to:
Posts (Atom)