আমরা সবাই জানি আমাদের পৃথিবী মোট ১২ টা টেকটনিক প্লেট বা সিসমিক প্লেটের উপর ভাসছে।
এই প্লেট তত্ত্ব আমাদের দিয়েছেন আমাদের আধুনিক বিজ্ঞানীরা???
না সর্বপ্রথম এই ১২টা প্লেটের কথা জানা যায় হিন্দু পুরানে, পুরান মতে ভগবান বিষ্ণু শম্ভু ও নিশূম্ভকে বধ করে ১২ টুকরো করেন, তার দেহাংশের উপর ভাসিয়ে দেন এই পৃথিবী কে।।।
কি অবাক হচ্ছেন তো??
আমিও অবাক!! দাদাগিরিতে সৌরভ গাঙ্গুলিকে নিজের মুখে বলতে শুনলাম।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Thursday, 21 April 2016
Saturday, 16 April 2016
মনুষ্যত্ব হীন বাঙালি জাতি
মনুষ্যত্ব হীন বাঙালি জাতি মনুষ্যত্ব হারিয়ে পশুত্ব কে গ্রহন করেছে। বাংলা দিনে দিনে শ্মশানে পরিণত হচ্ছে। বর্তমান বাংলায় নবজাতক শিশু জন্ম নিতেও ভয় পায়। কারন বাংলার প্রত্যেক নাগরিকের মাথা পিছু ঋণ ৩৩ হাজার টাকা। বাংলা বিপন্ন, বিপন্ন বাংলার কৃষক, বেকার-চাকুরীজীবী-শ্রমিক-শিল্পপতি সকলেই বিপন্ন । ৩৪ বছরের অপশাসন ছিল বাংলার সূর্যাস্তের যুগ কিন্তু এই ৫ বছর অন্ধকারের যুগ।
লুচ্চা নবীর বিকৃত যৌনজীবন- মহঃ রশিদ মুস্তাক আলম
সহি মুসলিম ৮ নং পুস্তক। সংখ্যা ৩২৪০/ কৃতিত্ব স্বীকার- ইসলাম ও বিতর্ক, হাসানুজ্জামান মানিক
নবী একদিন তার পালকপুত্র যায়িদের বাড়িতে গেলেন। যায়িদ তখন বাইরে ছিলেন। তিনি যখন যায়িদকে নাম ধরে ডাকলেন তখন তার নব বিবাহিত স্ত্রী যয়নব ভিতর থেকে জানালেন যে যায়িদ বাড়ীতে নাই। কিন্তু মুহাম্মদ তার কৌতূহল দমন করতে পারলেন না। সঙ্গে সঙ্গে ফিরে না গিয়ে তিনি যায়িদের বাড়ীর ভিতরে উঁকি দিলেন। সেখানে তিনি তার পুত্রবধূ যয়নবকে দেখলেন। আরবের গ্রীষ্মকালীন গরমের দিনে যয়নব তখন ফিনফিনে পোশাক পরা অবস্থায় ছিলেন। মুহাম্মদ সুন্দরী যয়নবের আকর্ষণীয় প্রায় নগ্ন শরীর দেখে মোহিত হয়ে পড়লেন।…………. সুন্দর মনের কোন শ্বশুর হলে পুত্রবধূর ঘরের ভিতর উঁকি দেওয়ার মত ভুল করার জন্য লজ্জা পেয়ে ফিরে যেতেন। তার পরিবর্তে মুহাম্মদ সম্ভবত সুন্দরী যয়নবের যৌনাবেদনময়ী শরীর দেখে নিজের শরীরের ভিতর যৌনতার মহাপ্লাবন অনুভব করেছিলেন।
জাবির জানিয়েছেন যে আল্লাহর নবী শালা লাউ হো চুদ মারালে ওয়াসালাম একজন মহিলাকে দেখেছিলেন এবং তাই তিনি জয়নবের কাছে ফিরে এসেছিলেন। জয়নব তখন একটি চামড়া পাকা করেছিলেন, তিনি তার সঙ্গে রতিক্রিয়া করলেন। তিনি তখন তার সাথিদের কাছে গেলেন এবং তাঁদেরকে বললেন, নারী শয়তানের আকৃতিতে আসে এবং চলে যায়।সতরাং তোমাদের কেউ কোন মহিলাকে দেখলে নিজেদের স্ত্রীর কাছে ফিরে যাবে, কারণ এতে তার চিত্ত চাঞ্চল্য দূর হবে।
ইসলামী সাহিত্যে সম্ভবত এই কাহিনীর সঙ্গে জয়নবের বিষয়ে তেমন কিছু উল্লেখ নাই। তবে এই কথা নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে, এই ঘটনার সময় হচ্ছে নবীর সঙ্গে জয়নবের প্রথম সাক্ষাতের পর। সেই সময় নবীর অভ্যাস ছিল মদিনার বিভিন্ন ঘরের ভীতর মহিলারা কি ভাবে আছে তা উঁকি মেরে দেখা। (এতে যে তিনি আরো নিকৃষ্ট বিকৃতমনা মানুষে পরিণত হন তা নয় কি? আমার উত্তর- হাহাহহা চুদির বেটা টা যে লুচ্ছা নাম্বার ওয়ান ছিল সে কে না জানে।!! আচ্ছা আরো আগে দেখি কি কি খ্যামটামি করেছে মাল শালা শুয়ারের বাচ্চা লাউহোটা) – মজার ব্যাপার হচ্ছে অর্ধনগ্ন জয়নবকে দেখার পরে তার মধ্যে যে যৌন উত্তেজনা হয়েছিল, তা মেটানোর জন্য তিনি একই নামের স্ত্রীকে নিয়ে বিছানায় গিয়েছিলেন। (আমার রায়- এ বাবা! লে হালুয়া লে! অরিজিনাল পেল না- ডুপ্লিকেট দিয়ে চালানো? হয়স্কির স্বাদ চোলায় দারু চেটে পেল- কাঙ্কির পোলা নবী শালা সত্যি মাইরি- এই হাসবি না কেউ! দারা দেখ আরো!) এই সময় কি তার মনে হয়েছিল যে তিনি তার পুত্রবধু জয়নবের সাথে যৌনক্রিয়া করছেন?!
এছাড়া আমরা নবীর চরম যৌন বিকৃতি সম্পর্কে জানি। তার অনিয়ন্ত্রিত বহুগামিতা, ছোট বালিকা আয়েশাকে পাওয়ার জন্য তাহার লালসা, এবং ৯ বছর বয়সে যৌনাঙ্গে পুরুষাঙ্গ প্রবেশ উপজুক্ত হউয়ার আগে, আয়েশার পিছনে লেগে থাকা, এবং তার সঙ্গে উরু মইথুন করা, যুদ্ধে বন্দি করে ‘কাফের’ মহিলাদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরীকে রাত্রে সে বেচে নিজের বিছানায় নিয়ে যাওয়া, আব্বা খবর পাঠিয়েছে এই মিথ্যা কথা বলে নিজের স্ত্রী আস্মাকে তার আব্বা ওমরের বাড়িতে পাঠিয়ে তারই বিছানায় তরূনী দাসী মারিয়ামকে নিয়ে রাত্রি যাপন ইত্যাদি সুস্থ মানসিকতার লক্ষন নয়।
এবং আলোচ্য ক্ষেত্রে জয়নবের সাথে মুহাম্মদের মুলাকাত সেই ক্ষেত্রেই শেষ হয় নাই। তিনি সব ধরনের কৌশল খাটিয়েছেন; এমনকি তার পালক পুত্রের স্ত্রী জয়নাবকে নিজের স্ত্রী বানানো জন্য আরব ঐতিহ্যের ব্যতয় ঘটিয়ে আল্লাহর সাহায্য নিয়ছেন (আমার রায়- কি বলেছি? কি বলেছি না, আল্লাহ মালটা শালা মাগীর দালাল- ধান্দাতে খ্যামটি ধরে দেওয়াতে শালা আল্লার উপ্পর কোনও বাবাচদা কেউ নেই!)
ততকালীন আরব সমাজের দৃস্টিকোন থেকে এটি অন্যায় কাজ ছিল।
এছাড়া আরো অনেক ঘটনা প্রমাণ করতে সক্ষম যে ‘পয়গম্বর’ যদি মুহাম্মদ নবী হয়ে থাকে- আর ‘আল্লাহর’ পয়গাম সে নিয়ে আসে- তাহলে আল্লাহ একটা ছোটলোক নোংরা বেশ্যাপট্টির দালাল রহীত আর কিছু না আর রসুল নির্ঘাত সেই পট্টির কোন লুচ্চি রেন্ডির বলাৎকারের ফলে অবাঞ্ছিত ড্রেনের ধারে ফেলে যাওয়া লাউয়ারিশ বেজন্মা বাচ্চা! এই হল নবীর চরিত্র
পশ্চিমবঙ্গে মুসলিম সন্ত্রাস বন্ধে দরকার ধর্মযুদ্ধ
¤¤¤ পশ্চিমবঙ্গে মুসলিম সন্ত্রাস বন্ধে দরকার ধর্মযুদ্ধ ¤¤¤
_____________________________________________________________________________
** ধর্মনিরপেক্ষতারমেকি বুলি আমাদের কোন রকম নিরাপত্তা দিতে সেদিনও পারেনি, আর আজও পারছে না, আর ভবিষ্যতেও পারবে না।
আজ পশ্চিমবঙ্গে আবার কি সেই মহাভারতের কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের মতো ধর্ম আর অধর্মের মধ্যে লড়াই-র পথে এগিয়ে চলেছে না ? জেহাদি সন্ত্রাস একের পর এক অন্যায় করেই চলেছে আর আমরা চোখে ধর্মনিরপেক্ষতারঠুলি এঁটে শান্তির হাঁপু বাজিয়ে চলেছি। কামদুনি, দেগঙ্গা , ক্যানিং , পাঁচলা , মল্লিকপুর , জুরানপুর মধ্যমগ্রাম, কালিয়াচক সহ সারা রাজ্যে কত শত বোনের সম্মান দ্রৌপদীর মত লুণ্ঠিত হচ্ছে, শত শত নিরিহ হিন্দু পরিবার নির্যাতিত হচ্ছে । বনগাঁর দীপঙ্করের মত কত শত যুবক অভিমন্যুর মত জেহাদি সপ্তরথীদের আক্রমণের শিকার হচ্ছে। ক্যানিং, পাঁচলা সহ পশ্চিমবঙ্গের কত গ্রাম জিহাদি আগুনে বারনাবরতের জতুগৃহের মত পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে আর আমরা পুণ্য করতে গঙ্গাসাগরে গিয়ে ডুব দিচ্ছি বা মন্দিরে মন্দিরে গিয়ে পূজা দিচ্ছি যাতে “ঠাকুর রক্ষা করেন”। কিন্তু ইতিহাস বলছে যে ঠাকুর আমাদের ১৯৪৭ এ রক্ষা করেননি। জেহাদি সন্ত্রাসের সামনে নিজেদের বাপ-ঠাকুর্দার ভিটে ছেড়ে, মা-বোনেদের ইজ্জত খুইয়ে আমরা উদ্বাস্তুু হয়ে চলে আসতে বাধ্য হয়েছিলাম এই পশ্চিমবঙ্গে। আমাদের এই পৃয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গেও আজ যে পরিস্থিতি চলছে তাতে এখনই যদি সঠিক কোনো পদক্ষেপ না নেওয়া যায় তাহলে ভবিষ্যতে আবার কোনোদিন জীবন বাচাতে বা মা বোনের ইজ্জত বাচাতে এই রাজ্য ছেড়েও পালাতে হবে। আমরা যেনো কোনো উদ্বাস্তু......কোথায়ও যেনো আমাদের স্থায়ী কোনো ঠিকানাই নেই...। .......... উপর থেকে দেখলে মনে হয় যেনো সবাই ধর্মনিরপেক্ষতায় মগ্ন.... কারোর ভেতরে কোনো পাপ নেই... কোথায়ও কোনো প্রবলেম নেই.... কিন্তু সত্যিই কি তাই! নাকি ধর্মনিরপেক্ষ নামক দেশদ্রোহী ঘুন পোকা এই দেশের ভেতরটাকেই দিন দিন ফোকলা করে দিচ্ছে। কারন এই ধর্মনিরপেক্ষতারনামে মাত্রাতিরিক্ত মুসলিম তোষণ.. আর অবৈধ প্রশ্রয়ই হিন্দু অত্যাচারের প্রধান কারন........ হিন্দু সমাজের এই করুন পরিণতি দেখে আজ যেন মনে হয় আমরা প্রতিবাদ করতে ভুলেগেছি... প্রতিরোধ করতেও ভুলেগেছি ......
----আমরা ভুলে গেছি যে ঠাকুর নিজে বলেছেন “যখন ধর্ম আর অধর্মের মধ্যে লড়াই হয় তখন সেই যুদ্ধক্ষেত্রই একমাত্র তীর্থক্ষেত্র”।
পলেন্দ্র নাথ বসাক
জেনে গেছে জনতা
✺►জেনে গেছে জনতা▬▬▬
★নন্দীগ্রাম কাণ্ডে CBI অভিযুক্ত পুলিশ অফিসারদের শাস্তি দিলেন না কেন...?
★সিঙ্গুর চুক্তি প্রকাশ করলেন না কেন...?
★আপনি গত চার বছরে কটা ছবি বিক্রি করেছেন...?
★আপনি ও আপনার মন্ত্রীরা কোন scheme-এ টাকা রাখেন যে ৫ বছরে টাকা ৩-৪ গুণ বেড়ে যায়....? আমিও রাখতে চাই।
★পুরীর সোনার তরী হোটেলের মালিক কে...?
★নারদ থেকে যদি অনুদান পান তার রসিদ কোথায়...?
★৫ বছরে কটা বড় কারখানা হয়েছে...?
★৬৮ লক্ষ চাকরি দিয়েছেন বলছেন, তাহলে EMPLOYMENT Bank এ এত নথিভুক্ত বেকার কেন...?
Friday, 15 April 2016
Friday, 8 April 2016
হিন্দুদের লিবারেল/সেকুলার হয়ে লাভ কি?
হিন্দুদের লিবারেল/সেকুলার হয়ে লাভ কি?
পাকিস্তান, বাংলাদেশ গেছে..। কাশ্মীর যাবে যাবে করছে.. তারপরে আসাম আর পশ্চিমবঙ্গ নাম লিখিয়ে রেখেছে..।
যদি দেশ, মাটি, আত্মরক্ষাই না করা যায়, তাহলে লিবারেল হয়ে মা-বোন-স্ত্রী-মেয়েকে যমালয়ে পাঠানোর মধ্যে কোনো যুক্তি দেখিনা..
Subscribe to:
Posts (Atom)