..আমি ভুলিনি সেই শয়তান 'সিকন্দর লোদী'কে যে নগরকোটের জ্বালামূখী মন্দিরের মা দুর্গার মূর্তি ভেঙে তা টুকরো টুকরো করে কসাইদের মধ্যে মাংস ওজন করার জন্য বিতরণ করেছিল।
...আমি ভুলিনি সেই ধূর্ত 'খ্ওয়াজা মইনুদ্দিন চিস্তী'কে যে ইসলাম গ্রহণে অস্বীকার করায় মহারাজ পৃথ্বীরাজ চৌহানের মহারানী সম্যোগিতাকে উলঙ্গ করে তুর্কি সৈনিকদের সম্মুখে গণধর্ষিত হতে নিক্ষেপ করেছিল।
...আমি ভুলিনি সেই নির্দয় 'ওয়াজির খান'কে, যে গুরু গোবিন্দ সিংহের দুই নির্দোষ শিশু - ৭ বছরের ফতেহ সিং ও ৫ বছরের জোরাওর সিং কে ইসলাম গ্রহণে অস্বীকার করায় জ্যান্ত অবস্থায় দেওয়ালে গেঁথে দিয়েছিল।
...আমি ভুলিনি সেই জেহাদী 'সামসাদ খান'কে যে বান্দা বৈরাগীর গাত্রচর্ম উত্তপ্ত লৌহ শলাকা দিয়ে পুড়িয়েছিল, যতক্ষণ পর্যন্ত না তার চর্ম পুড়ে অস্থি উন্মোচিত হয়েছিল। ২০০০ শিখকে দিল্লির রাস্তায় শূলে চড়িয়েছিল। রোজ ৭ দিন ধরে ৮০০ শিখকে প্রকাশ্যে জবাই করে তাদের মুণ্ডুগুলি লালকেল্লার প্রাচীরে গেঁথে দিয়েছিল। কিন্তু এতদ্সত্ত্বেও বান্দা বৈরাগী এবং শিখরা ইসলাম গ্রহণ করেননি, প্রাণ দিয়েছিলেন। বান্দা সিং বাহাদুরের সেই বলিদান আমি ভূলিনি।
...আমি ভুলিনি সেই কসাই ঔরঙ্গজেবকে, যে ইসলাম গ্রহণে অস্বীকার করায় শিবাজী মহারাজের সুপুত্র সাম্ভাজী মহারাজের চোখ উত্তপ্ত লৌহ শলাকা দিয়ে উপড়ে দিয়েছিল, সারা শরীরে উত্তপ্ত শলাকার ছেকা দেওয়া হয়েছিল, অঙ্গ-প্রতঙ্গ কর্তন করে, অমানবিক- নির্মম যাতনা দেওয়া হয়েছিল। তবুও কিন্তু সাম্ভাজী মহারাজের স্বধর্ম ত্যাগ না করায় ক্ষিপ্ত নরপিশাচ ঔরঙ্গজেব তার মুণ্ডচ্ছেদ করে হত্যা করেছিল। যার পরিণাম--- কয়েক বছরের মধ্যেই মরাঠাদের একবদ্ধ হয়ে ভারতে ৭০০ বছরের মুসলিম সাম্রাজ্যের নির্মূলন এবং হিন্দু পাদ পাদশাহীর প্রতিষ্ঠা !
...আমি ভুলিনি সেই অতি নিষ্ঠুর, বিধর্মী আকবরকে যে মহারাজ হিমুর ৭২ বছরের বৃদ্ধ পিতার মুণ্ডচ্ছেদ করেছিল ইসলাম গ্রহণ না করার অপরাধে !
...আমি ভুলিনি সেই পশুরও অদম নরপিশাচ ঔরঙ্গজেবকে যে ইসলাম গ্রহণে অস্বীকার করায় ভাই মতিদাসকে সর্বসম্মুখে করাত দিয়ে কেটেছিল।
...আমি ভুলিনি সেই হিন্দু নারী লোভী মুসলিমদের যারা ১৯৪৬-৪৭-৬৫-৭১ এর বাংলাদেশ পাঞ্জাবের দাঙ্গায় ২৮ লক্ষ হিন্দু নারী ধর্ষণ করে দেহ থেকে কামড়ে কামড়ে মাংস খুবলে নিয়ে খুন করেছে। নোয়াখালী, কোলকাতা হিন্দু গণহত্যায় বিশ্বের সকল পাশবিকতাকে ছাপিয়ে গেছে।
------------------------------
...হিন্দূদের ওপর অত্যাচারের বিস্তারিত বিবরণ দিতে গেলে শব্দ ও কাগজ কম পড়বে। তাই এখনও সময় আছে হিন্দুরা ঐক্যবদ্ধ হোন, প্রতিরোধ করুন ভারতের ওপর একহাজার বছর ধরে চলা ইসলামী আগ্রাসনকে। ভারতকে দার-উল-ইসলাম বানাতে মুসলিমরা ভারতে বসেই রোজ করে চলেছে নানান ষড়যন্ত্র। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি হতে দেবেন না, সাহস সঞ্চয় করুন, গর্বের সঙ্গে বলুন "আমি হিন্দু"। গর্জে উঠুন লাভ জেহাদ থেকে শুরু করে ইসলাম ও মুসলিমদের যাবতীয় ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Tuesday, 10 May 2016
শেয়ার করে আপনার বন্ধু ও পরিবারকে রক্ষা করুন
সম্পূর্ণটি পড়ুন এবং
পোষ্টটা শেয়ার করে আপনার বন্ধু ও পরিবারকে জানিয়ে দিন।
আশা করছি আপনারা প্রত্যেকেই এই রকম কিছু ফোনোর শিকার হয়েছেন
+375602605281,
+37127913091
+37178565072
+56322553736
+37052529259
+255901130460
অথবা
এমন কিছু নম্বর যার শুরুতে এই code গুলি ছিল
+375,
+371,
+381
একটা মিসড্ কল অথবা কিছুক্ষন রিং বেজে বন্ধ হয়ে যেত,
আর
আপনি যদি এই সকল নম্বরের মধ্যে কোনো একটাই call back করেন তাতে আপনার 15-30$ কেটে নেওয়া হবে ।
আর তারা তিন সেকেন্ডর মধ্যে আপনার contact list এর সম্পূর্ণ কপি তাদের কাছে পৌঁচ্ছে যাবে ।
আপনার ফোনে যদি আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ডিটেলস্ অথবা ক্রেডিট কার্ড ও ডেবিট কার্ডের তথ্য সেভ করা থাকে সেগুলো তারা কপি করতে সক্ষম হবে ।
জেনেনিন এই সকল ফোন কোন কোন জায়গা থেকে করা হয় ও কোন জঙ্গিগষ্ঠি করে থাকে..
+375 is from Belarus
+371 is code for Lativa
+381 is serbia
+563 is code of Valparaiso
+370 is code of Vilnius
+255 is code of Tanzania
এই সকল ফোন ISIS জঙ্গিরা করে থাকে, সাবধান হোন, ভুল করেও ফোন রিসিভ করবেননা ও কল ব্যাক করবেননা ।
আপনার ফোন থেকে কখনও #90 ও #09 press করবেননা ।
কোনো নম্বর থেকে ফোন করে আপনাকে প্রলোভন মূলক কোনো কথা বলে যদি #90 ও #09 press করতে বলা হয় দয়াকরে তা কখনওই করবেননা । এতে আপনার ফোনের নম্বর ব্যবহার করে জঙ্গিগোষ্ঠীগুলিবিভিন্ন অসামাজিক কাজ করবে, যার বিন্দুমাত্র আপনি টের পাবেননা । ফোন ব্যবহারে সাবধানতা অবলম্বন করুন, সর্বদা সতর্ক থাকুন ।
শেয়ার করে আপনার বন্ধু ও পরিবারকে রক্ষা করুন ।
সৌজন্যেঃ ভারত সঞ্চার নিগম লিমিটেড (A Government of India Enterprise)
পুরোটা পড়বেন
পুরোটা পড়বেন ভাল লাগলে মূল্যবান মতামত জানাবেন এক মুসলমান ছেলে আমেরিকা গিয়েছে পড়ালেখা করতে ।রাস্তায় বাসের জন্য অপেক্ষা করতে থাকল ।বাস আসতে দেখে হাতের ইশারায় বাস থামাল এবং বাসে উঠল ।বাসের ড্রাইভার গান শুনতেছিল ক্যাসেট বাজিয়ে ।বাসে ওঠে মুসলমান ছেলেটি বাসচালককে ইশারা করল গান বন্ধ করতে ।বাসচালক এর কারন জানতে চাইলে বলল গান নাচ এসব ইসলামধর্মে নিষিদ্ধ আর তাই এসব শোনা ও দেখা হারাম ।বাসচালক তার কথা শেষ না হওয়ার সাথে সাথে গাড়ি থামাল ।সেই আল্লার বান্দাকে বলব নামুন বাস থেকে ।তখন সে থতমত হয়ে এর কারন জানতে চাইলে বাসচালক উত্তর দিল মোহাম্মদের সময়ে বাস ও অন্যান্য যানবাহন ছিল না।তাই বিজ্ঞানের এসব আবিষ্কার ও ব্যবহার করা হারাম ।সে আর যায় কই মুখ ভারি করে বাস থেকে নামতে যাবে এমন সময় বাসচালক তাকে বলল নেমে উটের জন্য অপেক্ষা করতে থাকুন নিশ্চয় তোমার জন্য উট পাঠাবে তোমার আল্লাহ।
Monday, 9 May 2016
১ জানুয়ারি থেকে সারা দেশে একটাই ইমারজেন্সি নাম্বার
সারা দেশের জন্য একটাই ইমারজেন্সি নাম্বার চালু হতে চলেছে। আগামী ১ জানুয়ারি, ২০১৭ থেকে এই অভিন্ন নাম্বার চালু হবে। নতুন এই ইমারজেন্সি নাম্বারটি হচ্ছে ১১২। নতুন এই নাম্বারে ফোন করলেই পুলিস, অ্যাম্বুলেন্স ও দমকল বিভাগকে খবর দেওয়া যাবে। পদস্থ এক সরকারি আধিকারিক এখবর জানিয়েছেন।
জানা গেছে, টেলিকম মন্ত্রী রবি শঙ্কর প্রসাদ জরুরি পরিষেবায় অভিন্ন নাম্বার চালুর ক্ষেত্রে ইতিমধ্যেই সম্মতি দিয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এক ইমারজেন্সি নাম্বারের আদলেই এদেশেও জরুরি পরিষেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে অভিন্ন নাম্বার চালুর কথা স্থির হয়। মার্কিন মুলুকের ৯১১-র মত এখানে ১১২ নাম্বারটি ভাবা হয়। এখন ভারতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন জরুরি নাম্বার রয়েছে। যেমন, পুলিসের জন্য ১০০, দমকল বিভাগের ক্ষেত্রে ১০১, অ্যাম্বুল্যান্স পাওয়ার জন্য ১০২ এবং বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগের জন্য ১০৮ নম্বরটি চালু রয়েছে।
এছাড়া, শুধু ফোন নয়। জানুয়ারির ১ তারিখ থেকে SMS-এর মাধ্যমেও যোগাযোগ করতে পারবে সাধারণ মানুষ। মোবাইল ফোনে থাকবে প্যানিক বাটনও। বিপদে পড়লে শুধু ওই বাটন টিপলেই পৌঁছে যাবে অ্যালার্ট। সেইসঙ্গে আপনি কোথায় রয়েছেন, তাও জেনে যাবে সিস্টেম। http://zeenews.india.com/bengali/nation/single-emergecy-number-112-will-be-operated-from-january-1_140669.html
নেতার (বিধায়ক) গাড়ি ওভারটেক করে যাওয়া-এত সাহস!!!আর এই সাহসের ফল গুলি করে হত্যা!!
নেতার (বিধায়ক) গাড়ি ওভারটেক করে যাওয়া-এত সাহস!!!আর এই সাহসের ফল গুলি করে হত্যা!!
.
চমকাবেন না!!এই চরম ঔধত্যের ঘটনাই ঘটেছে আমাদের মহান ভারতবর্ষের বিহারের গয়াতে।এক দ্বাদশশ্রেণীর এক ছাত্র জেডিইউ দলের নেতার গাড়ি ওভারটেক করায়-তাকে গুলি করে হত্যা করা হল।আচ্ছা নেতারা কী সত্যিই জনগনের সেবক নাকি প্রভু???
Sunday, 8 May 2016
হিন্দু নেতাদের খুন করলেই চাকরি দেবে ডি-কোম্পানি
গুজরাত দাঙ্গায় যাদের নাম উঠে এসেছিল, তাদের খুনের টার্গেট নিয়েছে ডি-কোম্পানি। হিন্দু নেতাদের মারতে পারলেও সাউথ আফ্রিকায় জুটবে ভাল চাকরি। এমন অফারও দেওয়া হয়েছে দাউদ ইব্রাহিমের তরফে।
ভারতে সাম্প্রদায়িক অশান্তি তৈরি করতেই এমন ধরনের অফার দিচ্চে ডি-কোম্পানি। ভারতীয় গোয়েন্দাদের হাতে এসে পৌঁছেছে এমন তথ্য।
শনিবারই ডি-কোম্পানির ১০ সদস্যের মধ্যে চাজফশিট পেশ করেছে এনআইএ। বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এই চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন গোয়েন্দারা। ২০১৫ তে ডি-কোম্পানির লোকজন প্রজ্ঞেস মিস্ত্রী, শিরীষ বাঙ্গালি নামে দুই নেতাকে খুন করা হয় গুজরাতে। এই ঘটনায় দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করা হয়। জেরায় তারা জানায় ইয়াকুব মেমনের ফাঁসির প্রতিবাদেই এই খুন। ঘটনার তদন্ত চলাকালীন এনআইএ জানতে পারে ডি কোম্পানির পাক সদস্য জাভেদ চিকনা ও সাউথ আফ্রিকার সদস্য জাহিদ মিঞা আদতে এই দুই হিন্দু নেতাকে খুন করার পাশাপাশি আরও বড় হামলার ছক তৈরি করছিল, যাতে দেশ জুড়ে সাম্প্রদায়িক অশান্তি তৈরি হতে পারে। http://www.bengali.kolkata24x7.com/kill-saffron-netas-get-south-africa-jobs-said-d-company.html
বাংলাদেশীদের ভারত সম্পর্কে কি মনোভাব
¤¤¤ এই ছবিটা দিয়ে আমি আর প্রমান করতে বসিনি যে ,বাংলাদেশীদের ভারত সম্পর্কে কি মনোভাব ।সেটা আপনারা ভালো করেই জানেন।এর চেয়ে আরও জঘন্য স্ক্রীন শট আমাদের কাছে আছে , তবে কমেন্টের এই বাংলাদেশী কি বলছে সেটা দেখুন ।এ স্বীকার করছে ,,অবৈধ ভাবে বাংলায় বাংলাদেশীদের ঢুকিয়ে ,,তারা পরে এখানে আন্দোলন করবে পশ্চিমবঙ্গকে বাংলাদেশের সাথে যুক্ত করবে।এদের কথাটা একটু ভাবুন,বাচ্চারাওহাসবে।যাই হোক হাতি চললে নেড়ীরা ভৌকবেই ,,তাই নেড়ী দের পাত্তা ই দেয় না হাতির মালিক ।একই ভাবে আমরাও তাদের পাত্তা দেই না,তবে ওদের এই মনোভাবটি আমাদের নেতাদের চোখে কি পরে না ? তারা যাস্ট ভোট ব্যাংকের রাজনীতি করতে ,অবৈধ বাংলাদেশীদের সমস্ত সরকারী কাগজপত্র বানিয়ে দিচ্ছে।অধিকাংশ অবৈধ বাংলাদেশীদের ভারত ও বাংলাদেশ দু দশেরই ID কার্ড আছে।
¤¤¤ তবে আজ এগুলি লিখছি বাধ্য হয়ে ।আমরা বাংলাদেশকে নিয়ে ভাবার টাইম পাইনা,ওরাই মনে করিয়ে দেয় ।ওদের দুটো পেজ আবার বারাবারি করছে,তবে আমদের কিন্তু এন্টি বাংলাদেশী এক্টিভিটি গুলি করার কোন ইচ্ছাই নেই।থাকলে বর্তমানে বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া অনেক টপিক আছে যেগুলি তে তাদের বেশ ভালো ভাবে পঁচানো যায়,বাট আমরা চুপ আছি।তবে ভারত নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে ,,ওটা হবে না।আর বাংলাদেশী গ্রুপগুলিতে হিজরের অভাব নেই,,তারা দেখে না যে,,তাদের অবৈধ কিছু ছাগল রা কিভাবে ভারতকে অপমান করছে অহেতুক ,,আর যখন এই পেজে পাল্টা খায়,তখন গ্রুপে গ্রুপে কান্না কাটি করে ,, হায় হায় রেন্ডি মালুরা আমাগো সুনার দ্যাশরে কি কইলো,,দ্যাহেন এডমিন ভাই,,এর একটা ব্যাবস্থা হোক। LOL , পুরো পাকিদের ডুপ্লিকেট ,,
¤¤¤ অধিকাংস বাংলাদেশী চরম মৌলবাদে ব্রেইন ওয়াশ এবং পর ধর্ম বিদ্বেসী।মালু কথাটা আমি প্রথম ওদের মুখেই শুনি,কিন্তু আমরা ওদের পাল্টা যবন বলি না , কেন বলি না ??? আমরা মাত্র 17-18 কোটিই বাংলাটা বুঝি ,তাই ওদের প্রতিবাদ করি, কিন্তু আমাদের বাকি 102-101 কোটি কিন্তু জানেই না এরা কি ?? সবাই জানলে,এদের যাস্ট পিষে দেবে ,,যেমনটা টের পায় পাকিরা।অবশ্য এই ব্যাপারটা এখন সমস্ত ভারতীয়রা জানে , ICC এর পেজ গুলিতে নীচু বাংলাদেশীদের ,, ভারত ,পাকিস্থান,আফগানস্থান,শ্রীলংকাসব দেশের মানুষ গালি দেয় , এমনকি ব্রিটিশরাও।
---- তারা এত অকৃতজ্ঞ কি করে হতে পারে ?? তারা নাকি আমমাদের ফ্রী ট্রানজিট দেয় ,ভালো কথা ,,তো তোরাও তো ভারতের মাটি বিনামূল্য ব্যাবহার করিস ,সাথে নেপাল ,ভুটানের সাথে বানিজ্য করতে পারিস ।একটা বিষয় নিয়ে বাংলাদেশীরা খুব লাফায় !!! ভারতীয়রা বিদেশ থেকে যে আয় করে ,তার পঞ্চম বৃহত্তম সোর্স বাংলাদেশ , 2013-2014 চলতি বছরে মোট $3.7 বিলিয়ন মুদ্রা ভারতে আসে বাংলাদেশ থেকে।ভারত বিদেশ থেকে প্রতি বছর $72 বিলিয়ন রেমিটেন্স লাভ কর,তাতে বাংলাদেশ থেকে আসে 3.7 ।অথচ ঐ বছরেই বাংলাদেশশীরা বিদেশ থেকে আয় করে 14.5 বিলিয়ন ,অথচ এর মধ্য $6.6 বিলিয়ন মুদ্রা তারা ভারত থেকে নেয় ।তাই ভেবে দেখুন কারা বেশি টাকা নেয় ।তবে বড় ব্যাপার হলো,,যে সব ভারতীয়রা বাংলাদশে আয় করছে ,তারা অধিকাংসই পশ্চিমবঙ্গ ,ত্রিপুরা,আসামেথাকা অবৈধ বাংলাদেশীরা,,অর্থাত্ তারা নিজেদের দেশ থেকে আয় করে ভারতে চলে আসছে,আর নাম পরছে ভারতীয় দের।কয়েকদিন আগেই মোদী বাংলাদেশে গিয়ে ওদের $200 মিলিয়ন ঋণ দিয়ে আসে , আর রিলায়েন্স গ্রুপ তাদের দেশে $2 বিলিয়ন ডলার ইনভেস্ট করেছে ,,আচ্ছা এতে কাদের লাভ হল ? কাদের বেকাররা কাজ পেল???
---- যদিও বাংলাদেশের সরকার ভারতের সাথে বন্ধুত্বই চায় ,তাই তাদের জনগন কি চাইলো ,তাতে আমার মাথা ব্যাথা নেই।ছোট বেলা থেকেই আমাদের ভূগোল বই গুলিতে প্রতিবেশী দেশ গুলি পড়ানোর সময় ,বাংলাদেশের আগে বন্ধু রাস্ট্র কথাটি অনেক ভাবে উল্লেখ থাকে।অথচ ,তাদের দেখে এখন আমার বমি ছাড়া কিছু আসে না।তারা বলে ভারত নাকি বাংলাদেশের সাথে যুদ্ধ করবে ,,ভাবুন কি ফ্রাস্টেটেড জাতি এসব ভাবতে পারে,,আরে ভাই তোদের নিয়ে ভাবার টাইম নেই ,,তোদের থেকে ভারতের কাছে আফগানস্থান আর মায়ানমার অনেক গূরুত্বপূর্ন , তোরা ফালতুই নিজেদের দাম বারাচ্ছিস ।তোরা ভারতের সাথে তোদের কাল্পনিক যুদ্ধে দেখিস ,চীন তোদের বাচাতে এসেছে,,,।প্রথম কথা তোরা আর কোন দেশ পেলি না ,এমন একটা দেশের রেফারেন্স দিলি,যাদের বানিজ্য ছাড়া তোদের সাথে আর কোনও ইন্টারেস্ট নেই।আচ্ছা সে নাহয় চীন এল ,,বাট আমরা কিন্তু লুজারদের মতো অন্য রাস্ট্রকে আনবনা,,আমরা নিজেরাই নিজেদের রক্ষে করতে পারি,,আমরা পৃথিবীর চতুর্থ শক্তিশালী দেশ ,, দরকারে তোরা তো অনেক দূর,দূরবীন লাগবে ,,পাকিস্থানের মতো, চুনোপুটিদের যাস্ট পা দিয়ে পিষে মেরে দেব,কোন শব্দ হবে না।আর যদি অন্য রাস্ট্রর কথা ধরি,,তো চীন যদি আসে তো আমেরিকা ,ইজরাইল,জাপান,দক্ষিন কোরিয়া,অস্ট্রেলিয়া,ভিয়েতনাম,ফিলিপিনস এরা বুঝি তখন হিন্দিতে কেশ কর্তন করিবে ।আর ভারতের সাথে লাগতে এলে ,রাশিয়াও চীনকে এব্যাপারে না জড়াতেই বলবে।বাই দ্যা ওয়ে এত কিছু কেন ভাবছি,,,যখন চীন ভারতের যুদ্ধই হবে না ,,জানিস চীন ভারতের বিজনেস কত বড় ,,। তোরা ভাই এক কাজ কর হালকা শুশু করে শুয়ে পর। https://m.facebook.com/IndiandefenceInbengali/photos/a.109595086062101.1073741828.109367109418232/256958127992462/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C7457900597
Subscribe to:
Posts (Atom)