আসলে মুসলমান কে?
এই কথা গুলি বারবার শুনি। জামাত মুসলমান নয়।
আওয়ামী লীগাররা মুসলমান নয়। আল্লামা শফী
হুজুর মুসলমান নয়। বাংলাভাই মুসলমান নয়। রাজাকার
মুসলমান নয়। সৌদিরা মুসলমান নয়। শিয়ারা মুসলমান নয়।
তুরুষ্ক মুসলমান নয়। সিরিয়ার আসাদ মুসলমান নয়।
বকো হারাম মুসলমান নয়। আত্মঘাতীরা মুসলমান
নয়। যারা পৌত্তলিকদের সাথে বন্ধুত্ব করে তারা
মুসলমান নয়। তালিবান মুসলমান নয়। আই এস মুসলমান
নয়। যারা বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর নির্যাতন
চালাচ্ছে তারা মুসলমান নয়। যারা ঘুষ খায় তারা মুসলমান
নয়। যারা নামাজ পড়েনা তারা মুসলমান নয়। যারা
জ্বেহাদে যায়না তারা মুসলমান নয় আবার একই সাথে
যারা জ্বেহাদি তারা মুসলমান নয়। যারা ইমান রাখার জন্য
নিজ সন্তানকে বলি দিতে পারে না সে মুসলমান
নয়। যে কোরাণ অনুসরণ করেনা সে মুসলমান
নয়। যারা ইহুদীদের বিরোধীতা করেনা তারা
মুসলমান নয়। হিন্দুর মুর্তি পুজাকে যারা সমর্থন করে
তারা মুসলমান নয়। যারা দরগায় যায় তারা মুসমান নয়। যারা
গান গায় তারা মুসলমান নয়। যারা গানশুনে তারা মুসলমান
নয়। যারা সিনেমা দেখে তারা মুসলমান নয়। যারা
আব্রু মানেনা তারা মসলমান নয়। যারা বিধর্মীকে
শত্রু ভাবেনা তারা মুসলামান নয়। খাজা মইনুদ্দীন
মুসলমান নয়। হুথিরা মুসলমান নয়। শরীয়া না মানলে
মুসলমান নয়। মুক্তিযোদ্ধারা মুসলমান নয়। কেবল
নয়..নয়। কেউ এরা মুসলমান নয়। কেন নয়?
তবে বাবর মুসলমান। আঅরংজেব মুসলমান। আর বিন
কাশেম মুসলমান। সকল জ্বেহাদী মুসলমান না
হলেও কাস্মীরের জ্বেহাদীরা মুসলমান।
হিজবুল্লাহ ইসলামি ব্রাদার হুড মুসলমান । এসব ব্যাপারে
দ্বিমত হয়না। কেন দ্বিমত হয়না?
গান শুনলে মনুষ্যত্ব থাকেনা নাকি ইসলাম থাকেনা?
দরগায় গেলে কি মনুষ্যত্ব থাকেনা নাকি ইসলাম
থাকেনা? ছবি আকলে মনুষ্যত্ব থাকেনা নাকি ইসলাম
থাকেনা? মুর্তি পূজা করলে মনুষ্যত্ব থাকেনা নাকি
ইসলাম থাকেনা? কাফেরকে বন্ধু করলে কি
মনুষ্যত্ব থাকেনা নাকি ইসলাম থাকেনা? গান গাইলে
কি মনুষ্যত্ব থাকেনা নাকি ইসলাম থাকেনা?
আসলে মুসলমান হতে গেলে কি যোগ্যতা
থাকতে হয়? মুসলমান মানে কি ঠিক সাধারণ রক্ত
মাংশের মানুষ বুঝায়না? কি পাল্টে যায় মানুষের?
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Friday, 10 June 2016
Wednesday, 8 June 2016
বাঙালিদের নিয়ে সমস্যা?
""""বাঙালিদের নিয়ে উড়িয়াদের সমস্যা কোথায়, গোর্খাদের সমস্যা কোথায়, অসমিয়াদের সমস্যা কোথায়? এরা বাঙালিবিদ্বেষে এত ভুগছেন কেন? এই প্রশ্নগুলো করলেই দেখবেন একটা স্টক উত্তর পাচ্ছেন বাম-লিবেরাল বিশ্বমানব বাঙালির কাছ থেকে (যেটা আজকাল হনুপূজক বিশ্বহিন্দুরাও হনুকরণ করে উগড়ে দিচ্ছেন), সেটা হল, এটা বাঙালিরই পাপের ফল। বাঙালি বড্ড নাক উঁচু ছিল, এলিটিস্ট ছিল, এদেরকে দুচ্ছাই করেছে, এসবের ফল। একই যুক্তি দেখিয়ে বাংলাদেশের হিন্দুদের এথনিক ক্লিনজিংকেও সমর্থন করা হয়ে থাকে। বাঙালি উচ্চবর্ণের পাপের ফল আর কি, আমরা তো সর্বদাই মুসলমানভাইদের দুচ্ছাই করে এসেছি, তাই এখন ঘর জ্বালিয়েই দিতে পারে, নোয়াখালির গণধর্ষণও হতেই পারে। অমর্ত্য সেন তো বলেই দিলেন, হিন্দুরা যে পূর্ববঙ্গ ছেড়ে চলে এসেছে, সেটার খুব ভালো ফল হয়েছে, বাংলাদেশে অটোমেটিক ভূমিসংস্কার হয়ে গেছে। আমি তাই নিয়ে একবার লিখেছিলাম, অমর্ত্যর শান্তিনিকেতনের বাড়িটা দখল করে সেখানে ভূমিসংস্কার করা উচিত বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত হিন্দু উদবাস্তুদের, ওরা কেন যে রেললাইনের ধারে থাকতে যান।
কথা হল, হ্যাঁ, বাঙালির নাক উঁচু, কিন্তু সে তো অকারণে কোনওদিন অপরকে অপমান করায় বিশ্বাসী নয়। হ্যাঁ, সঙ্গত কারণেই বাঙালি একটি সুমহান জাতি, ঐতিহ্যময় জাতি, কিন্তু উঁচু নাক লোকেদের কি সাম্যবাদ আনার জন্যে এবার নাক কেটে খ্যাঁদা করে ফেলতে হবে? সেরকম বিধান দেবেন বাম-লিবেরালরা? বাঙালির যদি কোনও দোষ থাকে, সেটা হল অত্যধিক ভদ্রতা, অত্যধিক নাক উঁচুর দোষ এই জাতির যে নেই, সেটা আমাদের ইতিহাস গঙ্গারিডিদের সময় থেকে স্টাডি করলেই জানা যায়। সারা পৃথিবীকে নিয়ে বাঙালি সেই আদিকাল থেকে কারবার করেছে, মূর্খের মত প্রতিবেশীকে বেমক্কা অপ্রয়োজনীয় অপমান বাঙালি করবেই বা কেন?
বাঙালি কি খারাপ কাজ করেছে উড়েদের সঙ্গে? কেন, তাদের উড়ে বলেছে! এটাই নাকি মস্তবড় খারাপ কাজ, আমাদের বিশ্বমানবেরা প্রায়ই বলেন। বিশ্বমানবদের ধর্মজ্ঞান নিঁখুত, তবে ইতিহাসজ্ঞান আর বাংলাজ্ঞান অষ্টরম্ভা। আরে, আমরা তো বাঁশবেড়িয়াকেওবাঁশবেড়ে বলি, সেটায় কি জায়গাটাকে অপমান করা হয়? উড়িয়া থেকে উড়ে তো বাংলা ভাষার স্বাভাবিক চলন, এতে মান অপমানের কি হল? হেদুয়াকে হেদো বললে কি ওই জায়গাটাকে অপমান করা হয়? আমি হরপ্রসাদের লেখায় উড়ে শব্দটা পাচ্ছি, এবং খুব স্বাভাবিকভাবেই শব্দটা আসছে, অপমানের জন্য নয়। আমি জাতে বৈদ্য, সেটাকে অনেকেই বলেন বদ্দি। তাতে কি আমার অপমান হয়? এগুলো এত হাস্যকর যে এর উত্তর করাও বিড়ম্বনা।
এবার অন্যদিকটা দেখুন তো। আসামের বঙাল খেদা দেখুন। এক লাখ বাঙালি বাস্তুচ্যুত হয়েছিল আসামে শুধু ১৯৬০ সালে, নিহতদের সম্পূর্ণ তালিকা তো আজও কেউ তৈরি করেনি। কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে উড়িষ্যায় বসতি করা বাঙালি উদবাস্তুদের উড়িষ্যা সরকারের পক্ষ থেকে কিভাবে ধ্বংস করা হয়েছে, তারও পূর্ণাঙ্গ বিবরণ আজ পর্যন্ত কেউ লেখেনি, কিন্তু মরিচঝাঁপি ছিন্ন দেশ ছিন্ন ইতিহাসে একটা সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধ পাবেন সে ব্যাপারে, লেখক নিজে উড়িষ্যায় সিভিল সার্ভেন্ট ছিলেন। গোর্খারা দার্জিলিংকে বাঙালিশূন্য করেছে, শিলিগুড়িতে এসে থাবা বসিয়েছে। বাংলাদেশের দীর্ঘ হিন্দু-ক্লিনজিংনিয়ে বাম-লিবেরালরা যতই শিবনেত্র হয়ে বসে থাকুন (বা হিন্দুত্ববাদীরাযতই গোর্খা-উড়ে-অসমীয়া আগ্রাসন নিয়ে "কই, কিছু হয়নি তো" ভাব করে বসে থাকুন), বাঙালি এগুলো জানছে এবং বাঙালি নিধনের এই ইতিহাসকে আপনারা "সব বাঙালি বাবুদের দোষ" বলে বেশিদিন চালাতে পারবেন না।
উড়ে পাণ্ডারা যে চৈতন্যকে হত্যা করেছিল, সেটাও কি বাঙালির দোষ ছিল? জয়দেবকে নিয়ে যে পুকুরচুরির রাহাজানিটা হল, সেটার দায় কি স্বর্গদ্বারে গিয়ে ধাঁইকিরিকিরি শুনতে চাওয়া নিরীহ বাঙালি টুরিস্টকে দেওয়া হবে? চিল্কার যে উদবাস্তু বাঙালি মেয়েটি পুরীতে আসে ঝি-এর কাজ করতে আর অনবরত হোটেল হলিডে হোমের উড়ে মস্তানদের হাতে ধর্ষিত হয়, তার দায় কি সেই বেচারা বাঙালি স্কুলমাস্টারের ঘাড়ে চাপবে, যিনি উড়িয়া স্বতন্ত্র ভাষা নয়, বাংলারই উপভাষা বলে একটা বই লিখেছিলেন ইংরেজ আমলে (চট্টগ্রাম আর সিলেটের ভাষা বাংলার উপভাষা হলে উড়িয়া-অসমীয়ানয় কেন, সে প্রশ্নে যাচ্ছি না)? রসগোল্লা যেভাবে দিনে ডাকাতি করে উড়েদের সরকার দখল করছে, তার দায় কি এবার বেঙ্গল রেনেসাঁসের ঘাড়ে চাপবে? বাঙালিরা উড়েদের সাহিত্যকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কি অসামান্য অবদান রেখেছে একসময়! সেটাও বোধকরি বাঙালিরই দোষ? সেই দোষের প্রাচিত্তির করতে এবার আসুন, চর্যাপদকেও দিয়ে দেওয়া হোক ওদের।
যারা বাঙালির দোষ ছাড়া আর কিছু দেখতে পান না, এবং গোর্খাদের, অসমীয়াদের, উড়িয়াদের, বাংলাদেশের ও পশ্চিমবঙ্গের ইসলামিস্টদের ভালো ছাড়া আর কিছু দেখতে পান না, তাদের উদ্দেশ্যে নজরুলের কাছ থেকে ধার করে বলি, দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা, শুধিতে হইবে ঋণ।
শাক দিয়ে অনেকদিন হল মাছ ঢাকছেন এনারা।
এবার বাঙালি যুদ্ধঘোষণা করবে, এবং সবার আগে, বাঙালির মধ্যে বিশ্বমানবতার নামে ঘাপটি মেরে বসে থাকা এই সমস্ত আগ্রাসনের দালালদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করবে। ভদ্রতা যথেষ্ট হয়েছে, অতিরিক্ত হয়েছে! ভদ্রতার বাড়াবাড়ি করেছি বলেই আজ আমাদের এই অবস্থা!
এই লেখাটা লিখেছেন "তমাল দাশগুপ্ত"
গোটা বিশ্ব জানে ২৬/১১ হামলার পিছনে লস্কর-ই-তৈবা ও পাকিস্তানের হাত আছে।
গোটা বিশ্ব জানে ২৬/১১ হামলার পিছনে লস্কর-ই-তৈবা ও পাকিস্তানের হাত আছে। কিন্তু কবীর সুমন, সানাউল্লা খানের মত কিছু সেক্যুলার ভেকধারী মুসলমান মৌলবাদীরা এর পিছনে RSS ও হিন্দুত্ববাদী সংগঠনকে দায়ী করে। হয়তো এরা জনগনকে পাগল ভাবে নয়তো এরা নিজেরা পাগল।
নাহ! ভুল হলো, এরা পাগল নয়। এরা সুচতুর(কু-বুদ্ধিজীবি) মুসলমান মৌলবাদী। মুসলমানদের জঙ্গি কার্য্যকলাপের পিছনে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের নাম জড়িয়ে দিয়ে মানুশকে বিভ্রান্ত করে মুসলমান জঙ্গি বা ইসলামের সৈনিকদের রক্ষা করা।।
যে হেমন্ত কারাকারে জঙ্গিদের ( ইসলামের সৈনিক) গুলিতে নিহত হল, তার পিছনেও এরা হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের হাত দেখে এবং পরোক্ষভাবে দাবী করে ২৬/১১ মুম্বাই হামলা RSS কর্তৃক ঘটানো হয়েছিল।।
Biltu Mondal
"কংগ্রেস মুক্ত ভারত হয়েছে,এবার মুসলিম মুক্ত ভারত গড়তে হবে".....
"কংগ্রেস মুক্ত ভারত হয়েছে,এবার মুসলিম মুক্ত ভারত গড়তে হবে".....
সাধ্বী প্রাচী
সাধ্বী প্রাচীর এই বক্তব্য বিতর্কিত মনে হলেও আসলে কথাটা সত্যি কথা । ১৯৪৭ সালে ভারত যখন ভাগ হয় তখন এই দেশের ৯৫শতাংশ মুসলিম পাকিস্তান গঠনের পক্ষে ছিল । ধর্মের ভিত্তিতে যখন রাষ্ট্রভাগ হয়েছিল তখন কি করে মুসলিমরা ভারতে থেকে গেল? কারন নেহেরু-গান্ধীর ষড়যন্ত্রে আজও মুসলিমরা ভারতে থেকে সবচেয়ে বেশী সুযোগ সুবিধা ভোগ করে । পাকিস্তানের হিন্দুদের কি এতো সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়? ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান কয়েকবছরের জন্য লাগু ছিল সারাজীবনের জন্য নয়, তাহলে ধর্মনিরপেক্ষতারদোহাই দিয়ে আজও মুসলিমরা বহাল তবিয়তে ভারতে বাস করছেন অথচ পাকিস্তানের হিন্দুদের খুন,ধর্ষন,ধর্মান্তকরন করে শেষ করে দেওয়া হল এর জবাব কি কারও কাছে আছে?� সব্যসাচী ভট্টাচার্য্য
Tuesday, 7 June 2016
পরিসংখ্যান
এক মুমিন সুন্দর করে একটা পরিসংখ্যান দিল দুনিয়ার বিভিন্ন নাস্তিক, স্বৈরশাসক ইত্যাদির হাতে কত মানুষ নিহত হয়েছে। এটা তুলে ধরে মুমিন প্রমান করতে চাইল, সেই তুলনায় মুসলমানরা ইসলামের নামে প্রায় কাউকেই হত্যা করে নি, আর তাই ইসলাম হলো একমাত্র সহিহ শান্তির ধর্ম , আর মুসলমানরা হলো দুনিয়ার সব চাইতে শান্তিপ্রিয় মানুষ। তো প্রথমেই মুমিনের দেয়া পরিসংখ্যানটা দেখা যাক :
মাওসেতুং (নাস্তিক)- ৭ কোটি ৮০ লাখ
হিটলার (খ্রিষ্টান)- ১ কোটি ৭০ লাখ
জোসেফ স্তালিন (নাস্তিক)- ২ কোটি ৩০ লাখ
লিওপন্ড-২ (খ্রিষ্টান)- ১ কোটি ৫০ লাখ
হাইভেকি তোশো (বৌদ্ধ)- ৫০ লাখ
পল পট (নাস্তিক)- ৩০ লাখ
কিম ইন-সাং (নাস্তিক)- ১৬ লাখ
মেনপিশটু হেইলি মারিয়াম (নাস্তিক)- ১৫ লাখ
জর্জ ডব্লিও বুশ (খ্রিষ্টান)- ১০ লাখ -
মোট: ১৪ কোটির কিছু বেশী
সূত্র: http://istishon.com/?q=node/20902#sthash.VmYlH3QA.dpuf
মুমিনের যুক্তি : মাও সেতুং , হিটলার ,স্টালিনরা যদি তাদের রাজনীতির নামে কোটি কোটি মানুষ হত্যা করতে পারে , তাহলে মুসলমানরা যদি কিছু মানুষ হত্যা করে থাকে , তাহলে দোষের কি আছে ? অর্থাৎ সেই মুমিন কিন্তু নিজের অতি চালাকিতে তার প্রিয় নবী মুহাম্মদকে হিটলারের মত একজন পৈশাচিক ও বর্বর মানুষের সাথে তুলনা করে ফেলেছে , এবং সে প্রমান করেছে , মুহাম্মদ , হিটলারের মতই একজন বর্বর খুনি ছিল- কিন্তু সে বুঝতে পারে নি।
আচ্ছা , বলুন তো উক্ত মাওসেতুং বা হিটলার বা স্টালিন কোন ধর্মের নামে মানুষ হত্যা করেছিল ? তারা যেটা করেছিল সেটা হলো সম্পূর্ন তাদের নিজস্ব রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্যে। এবার বলুন তো দুনিয়ার কোন বিবেকবান লোক তাদের এই গনহত্যাকে সমর্থন করে ? কোন লোক তাদের এই গনহত্যাকে সঠিক কাজ বলে গণ্য করে ? কেউই তাদের গনহ্ত্যাকে সমর্থন করে না , দুনিয়ার সকল বিবেকবান লোক তাদের এই গনহত্যাকে ঘৃণা করে , আর কঠিন সমালোচনা করে। তাদের এসব কর্মকান্ডকে ধিক্কার জানিয়ে, সারা দুনিয়ায় লক্ষ লক্ষ বই লেখা হয়েছে , লেখা হয়েছে নিবন্ধ , খবর আর হয়েছে কঠিন সমালোচনা। আর এর জন্যে কিন্তু কোন লোকই সমালোচনাকারীদেরকে চাপাতি দিয়ে কল্লা কাটতে যায় নি। দুনিয়ার কোন বিবেকবান লোকই মাওসেতুং বা হিটলার বা স্টালিনকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট আদর্শ মানুষ তো দুরের কথা , একজন স্বাভাবিক বিবেক সম্পন্ন মানুষ বলেও স্বীকার করতে রাজি না। বরং সবাই বলে, তারা ছিল সবাই বর্বর , অসভ্য ও খুনি। আর এর জন্যেও কেউ কোন সমালোচনাকারীর কল্লা কাটতে যায় না।
পার্থক্য শুধু ইসলামের নামে হত্যাযজ্ঞ। খোদ মুহাম্মদ নিজেই হত্যা করেছেন হাজার হাজার অমুসলিম বিশেষ করে ইহুদিদেরকে। যেমন -
বনু কুরাইজা হত্যা কান্ড--- ৭০০-৯০০ ইহুদিকে অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় শিরোচ্ছেদ করা হয় ( ইবনে ইসহাক)।
খায়বারে ইহুদি নিধন যজ্ঞ। এখানেই ইহুদি সর্দার কিনানকে নির্মমভাবে হত্যা করে মুহাম্মদ সেই হত্যার দিনেই কিনানের স্ত্রীকে নিয়ে রাত কাটান , পরদিন তাকে বিয়ে করেন।
এছাড়া মুহাম্মদের নির্দেশে বহু মানুষকে হত্যা করা হয় বিচ্ছিন্ন ভাবে ।
এবার মুহাম্মদের উম্মত তথা মুসলমানদের হাতে নিহতের একটা পরিসংখ্যান দেয়া যাক -
১। ইসলাম চালুর পর , মুসলমানরা যখন আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ দখল করে , তখন তাদের প্রধান কাজই ছিল কাল মানুষদেরকে ধরে ধরে দাস দাসী হিসাবে বিক্রয় করা। এভাবে গত ১৪০০ বছরে তারা মোট ২ কোটি ৫০ লক্ষ মানুষকে দাসদাসী হিসাবে চালন করেছে । মুসলমানদের হাতে নিহত হয়েছে প্রায় ১২ কোটি কাল আফ্রিকান।
২। এশিয়া মাইনর অঞ্চলে মোট ৫ কোটি ৯০ লক্ষ খৃষ্টান হত্যা করেছে মুসলমানরা।
৩। বল্কান অঞ্চল, হাঙ্গেরি, ইউক্রেন , রাশিয়তে মোট ৮ কোটি খৃষ্টানকে হত্যা করেছে মুসলমানরা।
৪। ভারতে গত ১৪০০ বছরে মুসলমানরা প্রায় ৪০ কোটি হিন্দু হত্যা করেছে।
৫। আনুমানিক ১ কোটি বৌদ্ধ হত্যা করেছে মুসলমানরা এই সময়ে।
সুতরাং মুসলমান কর্তৃক মোট নিহতের সংখ্যা - প্রায় ৬২ কোটি
সবচাইতে সফল ছিল ইহুদি নিধনে , মুহাম্মদ ও তার দলবল আরব দেশ থেকে সকল ইহুদিকে তাদের ভিটা মাটি থেকে চিরতরে উচ্ছেদ করেছে।
সূত্র : https://themuslimissue.wordpress.com/2013/06/19/muslims-have-killed-over...
সুতরাং দেখা যাচ্ছে , যেখানে মাও সেতুং , হিটলার , ষ্টালিন ইত্যাদিরা তাদের বর্বর রাজনীতির নামে ১৪ কোটির মত মানুষ হত্যা করেছে , সেখানে মুসলমানরা ইসলামের নামে গত ১৪০০ বছরে হত্যা করেছে হিটলার বা স্টালিন ইত্যাদির চাইতে সাড়ে চারগুন বেশী মানুষ। আর এই অবিশ্বাস্য হত্যাকান্ড ঘটান হয়েছে শুধুই মাত্র ইসলাম নামক একটা ধর্মের জন্যে।
তাহলে- মাও সেতুং , হিটলার ইত্যাদির সাথে ইসলামের তফাৎ কোথায় ? তফাৎ হলো , আমরা ধুমছে মাও সেতুং বা হিটলার ইত্যাদির সমালোচনা করতে পারি , আর তারা নিজেরাও কেউ নিজেদেরকে সর্বকালের আদর্শ মানুষ বলে দাবী করে নি। তাই তাদেরকে সমালোচনা করলে কেউ আমাদের কল্লা কাটতে আসে না।পক্ষান্তরে কেউ যদি ইসলামের এই বর্বর হত্যাকান্ডের বা মুহাম্মদের এই নিষ্ঠুরতা ও বর্বরতার সমালোচনা তো দুরের কথা , শুধুমাত্র এই তথ্যগুলো কেউ উচ্চারন করে , তাহলে সারা দুনিয়ার মুমিন বান্দারা চাপাতি নিয়ে, আত্মঘাতী বোমা নিয়ে আক্রমন করতে চলে আসে।
কিন্তু ইসলাম নামক বর্বরতা আর কতদিন চলবে ? পরকালে বেহেস্তে কাল্পনিক ৭২ কুমারী নারীর লোভে আর কতদিন মুসলমানরা ইসলামের শিকার হবে ? পরিশেষে , মুসলমানদের এই বর্বরতার বিপরীতে দুনিয়ার সকল অমুসলিম এক হয়ে মুসলমানদের ওপর আক্রমন চালালে সেদিন মুসলমানদের কি অবস্থা হবে ? আর সেই অবস্থার জন্যে কে দায়ী হবে ?
"মাদ্রাসা"..... এই চার দেওয়ালের ভেতরে থেকেই তৈরী হয় সন্ত্রাসবাদ।
সব্যসাচী ভট্টাচার্য্য
"মাদ্রাসা".....
এই চার দেওয়ালের ভেতরে থেকেই তৈরী হয় সন্ত্রাসবাদ।
মাদ্রাসার উদ্দেশ্য কি?
মাদ্রাসাতে শেখানো হয় না ইংরেজী,বিজ্ঞান,ভূগোল তাহলে সেখানে কি শেখানো হয়?
মাদ্রাসাতে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া নিষিদ্ধ । ভারতের ইতিহাসে এমন কেউ আছেন যিনি মাদ্রাসাতে পড়ে নোবেল কিংবা কোনো সন্মান বা পুরস্কার পেয়েছেন?
মাদ্রাসাতে পড়ে কেউ বিজ্ঞানী হয়েছেন এমন লোক কি কেউ আছেন আমাদের দেশে?
যখন মাদ্রাসার কৃতী ছাত্ররা সমাজের কোনো কাজে লাগেনা তখন মাদ্রাসা রেখে কি লাভ?
মাদ্রাসা সমাজে হিংসা,বিদ্বেষ ছড়াতেই তৈরী করা হয়েছে । সরকারের সাহায্যে মাদ্রাসা আজকে সন্ত্রাসবাদের আঁতুড়ঘর তৈরী হয়েছে । ভারতবর্ষের তথাকথিত সেকুলার শুয়রোর বংশোদ্ভুতরা মাদ্রাসার বিরোধীতা করতে পারে না ভোট ব্যাঙ্কের লোভে কিন্তু অনায়াসে সঙ্ঘ চালিত বিদ্যালয়গুলির বিরোধীতা করতে ছাড়েন না উনারা । মাদ্রাসাকে অবিলম্বে নিষিদ্ধ করা উচিত, ইসলামী শিক্ষার নামে যেভাবে শিশুদের জিহাদী প্রশিক্ষন দিয়ে তৈরী করা হচ্ছে তার তীব্র বিরোধীতা করা উচিত । �
যৌন বিকারগ্রস্ত জাতি মুসলিম
যৌন বিকারগ্রস্ত জাতি মুসলিমরা কথায় কথায় পাশ্চাত্ত্যের দেশসমূহে অধিক ধর্ষণের একটি তালিকা দেখিয়ে বলবে ওই লিস্টে মুসলিমদেশগুলোর স্থানই নেই তারমানে মুসলিম দেশে ধর্ষণ কম। আসলে কোন দেশগুলোতে ধর্ষণ বেশি হয় সেটি বুঝতে হলে যতোটুক কমন সেন্স থাকতে হবে সেই পরিমাণ কমন সেন্স থাকাটাই সাধারণ মুসলিমদের ক্ষেত্রে বিরল ঘটনা।
মুসলিম দেশে বা সমাজে ধর্ষিত হলে উলটো ধর্ষিতার "ইজ্জত চলে গেছে" বলে ধরা হয় আর মূলত এই কারণে ধর্ষিতারা নিজে ধর্ষণের ঘটনা আড়াল করতে চেষ্টা করে । এছাড়া বেশিরভাগ মুসলিম দেশে আইনের অনুশাসন না থাকায় ধর্ষক ক্ষমতাবান হলে আদৌ বিচার পাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকেনা। উদাহরণস্বরূপ তনুর ঘটনায় সারা দেশের বিবেকবান মানুষেরা এগিয়ে এলেও সেনাবাহিনীর ধর্ষকগুলোর কিছুই হয়নি।
আমাদের গ্রামেগঞ্জে একটা জিনিস খুব প্রচলিত, সামর্থ্যবানের ছেলেপেলেরা গরীবের মেয়েদের ধর্ষণ করবে আর তারপর ক্ষমতাবানেরা ধর্ষিতার বাবা-মা-কে কিছু টাকা পয়সা দিয়ে চুপ করিয়ে দিবে। খুব কম ক্ষেত্রেই ধর্ষণের ঘটনা পুলিশ পর্যন্ত গড়ায় কিংবা পুলিশ পর্যন্ত গেলেও বিচার পাওয়া যায়।
মুসলিম সমাজে ধর্ষণের ঘটনাগুলোতে একটা চক্র চলতে থাকে। প্রথমে ধর্ষিতার পরিবার ধর্ষিত বা ধর্ষিতা নিজে ঘটনা লজ্জায় প্রকাশ করেনা, তারপর ধর্ষিতা পরিবারবে কাছে জানালেও পরিবার সেটি সামাজিক সম্মান আর লোক-লজ্জার ভয়ে প্রকাশ করেনা। তারপর যেসব ক্ষেত্রে ধর্ষণের ফলে ধর্ষিতা অসুস্থ হয়ে পরে এবং হাসপাতালে নিতে হয় সেইসব ক্ষেত্রেই ধর্ষিতার পরিবার ঘটনা প্রকাশ করতে বাধ্য হয়। তারপর ধর্ষক আর ধর্ষিতার পরিবার এবং পঞ্চায়েত পর্যায়ে চেষ্টা করা হয় ঘটনাটি মিটমাট করে ফেলতে। সেটি সম্ভব না হলে বা ধর্ষিতার অবস্থা বেশি খারাপ হয়ে গেল তখন গিয়ে পুলিশ কেস আর মামলা-মোকদ্দমায়যায়।
ঘটনাটি যখন পুলিশ কেস হয় শুধুমাত্র তখন এটি পরিসংখ্যানের হিসেবের খাতায় আসে। এইভাবে করে হাজারটা রেপের ঘটনার মধ্যে একটা হিসেবের খাতায় উঠে কিনা সন্দেহ ।
আবার যেসব মুসলিম রাষ্ট্র শরীয়া আইনে পরিচালিত সেখানেতো ধর্ষিত হলে উলটো ধর্ষিতাকেই শাস্তি পেতে হবে। ধর্ষণ প্রমাণে ধর্ষিতা যদি চারজন পুরুষ অথবা আটজন মহিলা সাক্ষী যোগার করতে না পারে তবে ধর্ষিতাকেই ব্যভিচারিণী হিসেবে হয় বেত্রাঘাত সহ্য করতে হবে আর বিবাহিত হলে বুক/কোমর পর্যন্ত মাটিতে পুতে প্রস্তর ছুড়ে হত্যা করতে হবে।
সৌদি আরবে তাই ধর্ষিত হলে চুপ থাকা আর কোন পথই খোলা থাকেনা। সৌদিতে নারী-পুরুষদের বিয়ের আগে যৌনতা প্রকাশের কোন সহজ সুযোগ না থাকায় পরিবারের ভিতরে ভাইয়ের দ্বারা বোন আর বাপের দ্বারা মেয়ে পর্যন্ত অহরহ ধর্ষিত হয় কিন্তু তাতে ধর্ষিতার মৃত্যু না হলে ঘটনাগুলো প্রকাশ পায়না।
কিছুদিন আগে সৌদির এক বিখ্যাত আলেম ইসলাম প্রচারক ফায়হান আল ঘামদি তার নিজের ৫ বছরের ছোট্ট মেয়ে শিশুকে ধর্ষণ করে মেরে ফেলে। এই ঘটনায় সৌদি শরীয়া আদালতের রায়ে ফায়হান আল ঘামদিকে নিজেকে (স্ত্রীকে) নিজেই কিছু টাকা দিয়ে সে মুক্তি পেতে দেয়। এছাড়া সৌদি বা এরকম শরীয়া আইনে চলিত দেশে গণ ধর্ষিতাকে পর্যন্ত উল্টো ব্যভিচারিণী হিসেবে সাজা পেতে হয়। এইকারণে সৌদিতে বাপ-ভাই মিলে নিজের পরিবারের ভিতরেই মন ইচ্ছেমত ধর্ষণ করলেও সেগুলো প্রকাশ পায়না।
গরিব দেশগুলো থেকে নারী শ্রমিক নিয়ে গিয়ে আরব্য শেখেরা বাপ-বেটা মিলে সেক্স করছে। প্রতিরাতে নারী গৃহিকর্মীদের কে কার বিছানায় নিতে পারে সেই নিয়ে পরিবারের পুরুষ সদস্যদের মধ্যে রীতিমতো কাড়াকাড়ি চলে। এইগুলো মোটেই বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় কারণ মধ্যপ্রাচ্য যাওয়া সকল গৃহকর্মীরই একই অভিজ্ঞতা তবে সবাই মানইজ্জতের ভয়ে মুখ খুলে বলতে চাননা।
এরাবিয়ানরা ভিসা দিয়ে স্পন্সরকৃত করে নিয়ে যাওয়ায় এসব নারী শ্রমিকদের কোরানে-হাদিসে অনুমোদিত কিনে নেওয়া যৌনদাসী মনে করে তাদের সাথে বাপ-বেটা মিলে সেক্স করা ওদের অধিকার বলেই মনে করে। সৌদি থেকে ফিরে আসা নারী শ্রমিকদের সাফ কথা
" আমরা হই দাসী আর সৌদিরা ভাবে যৌনদাসী"
কিংবা
"কাজ করে খেতে গিয়েছিলাম বেশ্যাবৃত্তি করতে যাইনি"।
সৌদি ফেরত নারী শ্রমিকদের কান্নাভেজা বর্ণনা দেখলে মন চায় সৌদিদের পেলে ওদের ইমানদণ্ডটাই সোজা কেটে হাতে ধরিয়ে দিই।
মাত্র কিছুদিন আগে দেখলাম মানিকগঞ্জ থেকে সৌদিআরবের বনি ইয়াসায় কাজ করতে যাওয়া এক নারী শ্রমিক এইসব নোংরা নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে চারতলা থেকে লাফ দিয়ে আত্বহত্যা করতে গিয়ে শেষপর্যন্ত আধমরা পঙ্গু হয়েছেন। তবুও যখন মিসকিন বাঙ্গালী মুসলিমদের তাদের সৌদি আব্বাদের শরীয়া আইনের প্রশংসা করতে শুনি তখন মন চায় ওই নির্বোধদের জ্বিহবা টেনে ছিঁড়ে ফেলি।
নিচে কিছু নিউজ লিংক দিলাম।
★ http:// m.youtube.com/ watch?v=J3h-NHxk Jj0
★ http:// www.aaj24.com/ আমরা-হই-দাসী-সৌদ ি-ভাবে-যৌন/ BDNews
★ http:// www.bbc.com/ bengali/news/ 2016/02/ 160204_why_bangl adeshi_women_do nt_want_to_go_t o_saudi_arabia
★ http:// www.thetelegraph 24.com/ সৌদি-গৃহকর্তার-ধ র্ষণের-শ/
অথচ পশ্চিমা উন্নত দেশগুলোতে দেখি ঠিক বিপরীত দৃশ্য। ওইখানে হাজব্যান্ড যদি নিজের উয়াইফের সাথেই জোরপূর্বক সেক্স করে তাহলেই উয়াইফ তার নামে পুলিশ কেস টুকে দেয়। পশ্চিমা বিশ্বে ধর্ষিত হলে ধর্ষিতার সামাজিক মান বা ইজ্জত নিয়ে কোন প্রশ্ন উঠেনা এই কারণে ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেই তারা পুলিশ রিপোর্ট করে। এছাড়া সামাজিক নিরপেক্ষতা এবং আইনের অনুশাসন থাকায় ধর্ষিতারা পুলিশের কাছে যেতে সাহস পায়। এইসকল কারণে ওইসব দেশে একশোতে একশোটি ধর্ষণের ঘটনাই প্রকাশিত হয়ে পুলিশের খাতায় লিপিবদ্ধ হয় আর সেই হিসেবে ওরা ধর্ষণের দেশের তালিকায় উপরে উঠে আসে।
শিকারি দেখলে উঠপাখি নিজের মাথা বালির নিচে ঢুকিয়ে চোখ বন্ধ করে ভাবে শিকারীও তাকে দেখছেনা। নির্বোধ যৌনবিকারগ্রস্ত মুসলমানেরাও ভাবে ধর্ষণের ঘটনা প্রকাশ পাচ্ছেনা মানেই বুঝি ধর্ষণের ঘটনা ঘটছেনা।
#exMuslimbecause
coped Ahmed Abdullah
Subscribe to:
Posts (Atom)