''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Saturday, 18 June 2016
করাচী থেকে ঢাকা : চৈতন্য হলনা কারো
~~~করাচী থেকে ঢাকা : চৈতন্য হলনা কারো~~~
গতকাল ইসলামিক স্টেটের (আইএস) নামে চিঠি পাঠিয়ে ঢাকার রামকৃষ্ণ মিশন মঠকে বলা হয়েছে- " বাংলাদেশ একটি ইসলামী রাষ্ট্র। এখানে ধর্মপ্রচার করতে পারবি না। ধর্ম প্রচার করা হলে ২০ থেকে ৩০ তারিখের মধ্যে তোকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হবে।" ------------------------------------- -: করাচী মঠ ধ্বংসের ইতিবৃত্ত :- করাচী রামকৃষ্ণ মিশনের সভাপতি তখন রঙ্গনাথানন্দজী মহারাজ। পরবর্তীকালে তিনি রামকৃষ্ণমিশনের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার হওয়ার একদিন আগে থেকেই অর্থাৎ ১৩ই আগষ্ট ১৯৪৭ থেকেই করাচীতে হিন্দু ও শিখদের উপর অত্যাচার আরম্ভ হয়। করাচী রামকৃষ্ণ মিশনের মঠে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে হিন্দু নিধনের সময় করাচী মঠের গ্রন্থাগারের প্রায় ৬০,০০০ দুঃষ্প্রাপ্য বই পুড়িয়ে দেয় জেহাদীরা ।তার মধ্য বিভিন্ন ব্যক্তির সংগ্রহে থাকা সিন্ধুসভ্যতার অনেক নিদর্শন ছিল যা তারা রক্ষাকল্পে মিশনে জমা দিয়েছিলেন।এরপর করাচী মঠ বিক্রি করে যে টাকা পাওয়া তার সুদ থেকে ভরতুকী দিয়ে মিশন বইপত্রগুলি সস্তাদরে বিক্রি করে। রঙ্গনাথনন্দজী ছিলেন দক্ষিন ভারতের কেরালা প্রদেশের নামবুদ্রী ব্রাহ্মন পরিবারভুক্ত। করাচী শহর এবং পাকিস্তানে সব শহরগুলিতে ছিল খাটা পায়খানা যার মল পরিষ্কার করে হিন্দু মেথররা বাইরে ফেলে দিত। এরা ছিল মাদ্রাজী তথা দক্ষিন ভারতীয়।ঐসময় হিন্দুহত্যা আরম্ভ হলে ঐ মেথররা টাকা তুলে দুটো জাহাজ ভাড়া করে করাচী থেকে মাদ্রাজ যাবার জন্য প্রস্তুত হয়। পাক সরকার দেখলো স্বপরিবারে সব মেথর চলে গেলে মল ফেলবে কে? তখন বলপূর্বক জাহাজ দুটো পাক সরকার আটকে রাখে এবং তাদের মাদ্রাজ যাত্রা বন্ধ করে দেয় এবং রটিয়ে দেয়া হয় স্বামী রঙ্গনাথানন্দজীর পরামর্শে এই মেথররা পাকিস্তান ত্যাগ করছে ফল স্বরূপ মঠ ধ্বংস এবং অগ্নিসংযোগ,ঐসময় করাচী থেকে প্রচুর সিন্ধিরা বিমানযোগে ঢাকা এসে ঘোড়ার গাড়ী ভাড়া করে মিশনে উঠতো,তাছাড়া রাত্রে মঠে মহিলাদের থাকা নিষিদ্ধ বলে,অনেক সিন্ধি পরিবারকে ঢাকার মিশনের ভক্তদের বাড়ীতে থাকার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। ২/৩ দিন থাকার পর তারা ট্রেনযোগে ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে ভারতে ঢুকেছে।এদের মধ্য অধিকাংশ বিগত যৌবনা ও প্রৌঢ়।অর্থাৎ যুবতীরা অপহৃত হয়েছে এবং যুবকরা নিহত হয়েছে। এই সব ইতিহাস হিন্দুরা কোথাও লিপিবদ্ধ করেনি বরং ইতিহাস বিকৃত করেছে অথবা মিথ্যা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নামে ইতিহাস ধ্বংস করেছে। সত্য সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ।সত্য ইতিহাসও এদেশে লেখা চলবেনা। পরমহংসদেব তাঁর শিক্ষামূলক গল্পের মাধ্যমে প্রয়োজনে "ফোঁস" করার কথা বলেছিলেন। 'সেবা সেবা সেবা ... ' করে দৈবজ্ঞানে বিভোর সন্ন্যাসীরা একটু ফোঁস করুন!! রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের আদর্শকে পুরোটা গ্রহন করুন!! #PleaseSaveBangladeshiHindus ছবিঃ ঢাকা রামকৃষ্ণ মঠ, করাচী রামকৃষ্ণমঠ
গতকাল ইসলামিক স্টেটের (আইএস) নামে চিঠি পাঠিয়ে ঢাকার রামকৃষ্ণ মিশন মঠকে বলা হয়েছে- " বাংলাদেশ একটি ইসলামী রাষ্ট্র। এখানে ধর্মপ্রচার করতে পারবি না। ধর্ম প্রচার করা হলে ২০ থেকে ৩০ তারিখের মধ্যে তোকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হবে।" ------------------------------------- -: করাচী মঠ ধ্বংসের ইতিবৃত্ত :- করাচী রামকৃষ্ণ মিশনের সভাপতি তখন রঙ্গনাথানন্দজী মহারাজ। পরবর্তীকালে তিনি রামকৃষ্ণমিশনের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার হওয়ার একদিন আগে থেকেই অর্থাৎ ১৩ই আগষ্ট ১৯৪৭ থেকেই করাচীতে হিন্দু ও শিখদের উপর অত্যাচার আরম্ভ হয়। করাচী রামকৃষ্ণ মিশনের মঠে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে হিন্দু নিধনের সময় করাচী মঠের গ্রন্থাগারের প্রায় ৬০,০০০ দুঃষ্প্রাপ্য বই পুড়িয়ে দেয় জেহাদীরা ।তার মধ্য বিভিন্ন ব্যক্তির সংগ্রহে থাকা সিন্ধুসভ্যতার অনেক নিদর্শন ছিল যা তারা রক্ষাকল্পে মিশনে জমা দিয়েছিলেন।এরপর করাচী মঠ বিক্রি করে যে টাকা পাওয়া তার সুদ থেকে ভরতুকী দিয়ে মিশন বইপত্রগুলি সস্তাদরে বিক্রি করে। রঙ্গনাথনন্দজী ছিলেন দক্ষিন ভারতের কেরালা প্রদেশের নামবুদ্রী ব্রাহ্মন পরিবারভুক্ত। করাচী শহর এবং পাকিস্তানে সব শহরগুলিতে ছিল খাটা পায়খানা যার মল পরিষ্কার করে হিন্দু মেথররা বাইরে ফেলে দিত। এরা ছিল মাদ্রাজী তথা দক্ষিন ভারতীয়।ঐসময় হিন্দুহত্যা আরম্ভ হলে ঐ মেথররা টাকা তুলে দুটো জাহাজ ভাড়া করে করাচী থেকে মাদ্রাজ যাবার জন্য প্রস্তুত হয়। পাক সরকার দেখলো স্বপরিবারে সব মেথর চলে গেলে মল ফেলবে কে? তখন বলপূর্বক জাহাজ দুটো পাক সরকার আটকে রাখে এবং তাদের মাদ্রাজ যাত্রা বন্ধ করে দেয় এবং রটিয়ে দেয়া হয় স্বামী রঙ্গনাথানন্দজীর পরামর্শে এই মেথররা পাকিস্তান ত্যাগ করছে ফল স্বরূপ মঠ ধ্বংস এবং অগ্নিসংযোগ,ঐসময় করাচী থেকে প্রচুর সিন্ধিরা বিমানযোগে ঢাকা এসে ঘোড়ার গাড়ী ভাড়া করে মিশনে উঠতো,তাছাড়া রাত্রে মঠে মহিলাদের থাকা নিষিদ্ধ বলে,অনেক সিন্ধি পরিবারকে ঢাকার মিশনের ভক্তদের বাড়ীতে থাকার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। ২/৩ দিন থাকার পর তারা ট্রেনযোগে ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে ভারতে ঢুকেছে।এদের মধ্য অধিকাংশ বিগত যৌবনা ও প্রৌঢ়।অর্থাৎ যুবতীরা অপহৃত হয়েছে এবং যুবকরা নিহত হয়েছে। এই সব ইতিহাস হিন্দুরা কোথাও লিপিবদ্ধ করেনি বরং ইতিহাস বিকৃত করেছে অথবা মিথ্যা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নামে ইতিহাস ধ্বংস করেছে। সত্য সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ।সত্য ইতিহাসও এদেশে লেখা চলবেনা। পরমহংসদেব তাঁর শিক্ষামূলক গল্পের মাধ্যমে প্রয়োজনে "ফোঁস" করার কথা বলেছিলেন। 'সেবা সেবা সেবা ... ' করে দৈবজ্ঞানে বিভোর সন্ন্যাসীরা একটু ফোঁস করুন!! রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের আদর্শকে পুরোটা গ্রহন করুন!! #PleaseSaveBangladeshiHindus ছবিঃ ঢাকা রামকৃষ্ণ মঠ, করাচী রামকৃষ্ণমঠ
Friday, 17 June 2016
মালদহে পুরোহিতকে কুপিয়ে খুন, মন্দিরের অদূরে উদ্ধার দেহ
মালদহের ইংরেজবাজার খুন হলেন বছর ৫৫-র এক পুরোহিত৷ স্থানীয় মন্দিরের পুরোহিত খুনের ঘটনায় ইংরেজবাজার পুরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের বিবেকানন্দ পল্লী এলাকায় তীব্র উত্তেজনা তৈরি হয়েছে৷ পুলিশ জানিয়েছে, নিহত পুরোহিতের নাম প্রসন্ন দাস(৫৫), বাড়ি শহরের সুকান্তপল্লী এলাকায়।
বিবেকান্দপল্লীতে প্রাচীন নাটমন্দিরে দীর্ঘদিন ধরে পুজোর দায়িত্বে ছিলেন অর্চনা সেবার সদস্য এই ব্যক্তি৷ আজ সকালে তাঁর ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত মৃতদেহ মন্দিরের পাশের কলাবাগানে পরে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় ইংরেজবাজার থানায় পুলিশ৷ ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে জন্য পাঠায়।
পুরোহিত খুনের ঘটনায় কারা যুক্ত তা নিয়ে ধন্দে পুলিশ। মৃত পুরোহিতের পরিবারের সদস্যদের দাবি, প্রসন্ন দাস স্বভাবে লজুকপ্রকৃতির৷ কারও সঙ্গে কোনও রকম শত্রুতাও ছিল না তাঁর। এদিনের এই ঘটনায় ইংরেজবাজার থানার পুলিশ খুনের মামলা দায়ের করেছে৷ পুলিশ তদন্ত শুরু করলেও এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
ফের মুসলিম-বিরোধী কথা বলে বিতর্কে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ফের মুসলিম-বিরোধী কথা বলে
বিতর্কে ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ বার
আরও এক ধাপ এগিয়ে তিনি বলেন,
“পৃথিবীতে শান্তি ফিরিয়ে আনতে
মুসলিম সম্প্রদায়কে মঙ্গল গ্রহে
পাঠিয়ে দেওয়া উচিত।” এ
ব্যাপারে তিনি একটি
শর্তসাপেক্ষে প্রস্তাবও দিয়েছেন
বিজ্ঞানী ইলন মাস্ককে। মাস্ককে
তিনি প্রস্তাব দেন, যদি তিনি তাঁর
রকেটে করে মুসলিমদের মঙ্গলে
পাঠিয়ে দিতে পারেন, তা হলে
তাঁকে ট্রান্সপোর্টেশন
সেক্রেটারির পদ দেবেন। ট্রাম্পের
মতে, এতে যেমন মুসলিমদের উপকার
হবে, তেমনই বিশ্বে শান্তির আবহ
ফিরে আসবে। তিনি আরও জানান,
আমেরিকাকে ধর্ষক মুক্ত করতে এর
থেকে ভাল এবং কার্যকরী উপায়
হতে পারে না। তবে এখানেই থেমে
থাকেননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট
পদপ্রার্থী। মুসলিমদের কটাক্ষ করে
তিনি বলেন, “বিশ্বাস করুন
মুসলিমদের আমি ভালবাসি। আর সে
কারণেই আমেরিকায় তাদের
অনুপস্থিতি আমার হৃদয়কে আনন্দে
ভরিয়ে তুলবে।” ট্রাম্পের এই মুসলিম
বিরোধী মন্তব্যে ফের সরগরম
মার্কিন রাজনীতি।
ট্রাম্পের ঘোরতর এই মুলিম-
বিরোধী মন্তব্যের তীব্র
বিরোধিতা করে এসেছেন মার্কিন
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। দু’দিন
আগেই মার্কিন অভিবাসন নীতিকে
তীব্র আক্রমণ করে ট্রাম্প
বলেছিলেন, “ভুল অভিবাসন নীতির
ফলেই দলে দলে সম্ভাব্য জঙ্গি এসে
ঢুকছে আমেরিকায়।” ট্রাম্পের একের
পর এক মুসলিম-বিরোধী মন্তব্যে এ
বার মুখ খুলেছেন আমেরিকার
প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশও।
তিনি বলেন, “আধুনিক মার্কিন
ইতিহাসে ট্রাম্প একজন মুসলিম-
বিরোধী আইকন।”
প্রেসিডেন্ট হওয়ার দৌড়ে নেমে
শুরু থেকেই মুসলিমদের আক্রমণ শুরু
করেছিলেন ট্রাম্প। যেমন, গত বছর
ডিসেম্বরে সান বার্নাদিনোয়
জঙ্গি হামলার পরে ট্রাম্প
বলেছিলেন, “পুরো আমেরিকায়
মুসলিমদের ঢোকা বন্ধ করে দেওয়া
উচিত।” তিনি আরও বলেছিলেন,
“যাঁদের কাছে মানুষের জীবনের
কোনও মূল্য নেই, যাঁরা শুধুমাত্র
জেহাদে বিশ্বাস করে, আমেরিকা
এমন লোকেদের আক্রমণের লক্ষ্য
হতে পারে না।” সেই শুরু। তার পরে
একের পর এক মুসলিম-বিরোধী
মন্তব্যে মার্কিন রাজনীতিতে
বিতর্কের ঝড় তুলে দিয়েছেন
রিপাবলিকানদের এই প্রথম সারির
নেতা।
www.anandabazar .com/ international/ muslims- should-s end-to-mars-don ald-trump-made- controversial-c omment- dgtl-1.4 13208#
বিজেপি
১৯৮৪ :
লোকসভা নির্বাচন :
বিজেপির সিট : ২
সবাই বলেছিল বিজেপি শেষ , এই ধরনের এজেণ্ডা নিয়ে এরা বেশী দূর এগোতে পারবেনা ।
১৯৯২ :
বাবরী মসজিদ ধ্বংস :
বিরোধীদের বক্তব্য ছিল...
এটি একটি সাম্প্রদায়িক দল , এদেরকে ভারতবর্ষের মানুষ কখনওই মেনে নেবে না ।
২০০২ :
গোধরা পরবর্তী গুজরাট দাঙ্গা :
বিরোধীদের বক্তব্য ছিল...
মোদী সাম্প্রদায়িক , গুজরাট হাত ছাড়া হবে বিজেপির ।
২০১০ :
কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরাপ্পাকে নিয়ে আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ ।
২০১৪ :
মোদী ফেকু ।
২০১৫ :
দাদরীকাণ্ডে বিজেপিকে দোষারোপ ।
২০১৫ :
অরুল জেটলীকে দিল্লী ক্রিকেট স্টেডিয়াম মামলায় জড়ানো ।
২০১৬ :
JNU নিয়ে বিজেপিকে সাম্প্রদায়িক বলা ।
@@@@@@@@@@@@@
১৯৮৯ :
লোকসভা নির্বাচন :
বিজেপির সিট : ৮০
১৯৯৯ :
লোকসভা নির্বাচন :
বিজেপির সিট : ১৮০+ সহ NDA ক্ষমতায় ।
২০০৩ , ২০০৮ , ২০১৩ গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন :
আরও বেশি সংখ্যক সিট পেয়ে টানা ১৫ বছর গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী মোদী ।
এপ্রসঙ্গে উল্লেখ্য ...
তারই আমলে গুজরাট সবদিক থেকে দেশের সর্বশ্রেষ্ঠ রাজ্যে পরিণত হয়েছে ।
২০০৭ :
এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায় বাবরী মসজিদ নিয়ে...
সংশ্লিষ্ট এলাকার ৮০% জমি রামমন্দির নির্মানের জন্য দান ।
এখন মামলা সুপ্রিমকোর্টে..
এ বছরের শেষেই উল্লেখযোগ্য রায় মিলবে বলে আশা ১০০ কোটি হিন্দুসমাজের ।
( মুসলমানদের আন্তরিক সহযোগীতায় )....
২০১২ :
সুপ্রিমকোর্ট থেকে মোদীকে গুজরাট দাঙ্গায় ক্লীনচিট দান , কংগ্রেসি আমলে ।
২০১৩ :
কর্ণাটক হাইকোর্ট দ্বারা ইয়েদুরাপ্পা কলঙ্কমুক্ত ।
২০১৪ :
লোকসভা নির্বাচন :
বিজেপির সিট : ২৮২
মোট ৩৩৯ টি সিট নিয়ে NDA ক্ষমতায় ।
২০১৫ :
দিল্লী হাইকোর্ট দ্বারা জেটলীকে ক্লীনচিট ।
২০১৬ :
দাদরী ও JNU দুজায়গাতেই প্রমাণ ফরেন্সিক রিপোর্ট দ্বারা যে...
গরুর মাংস ছিল এবং শ্লোগান গুলো আসল ছিল ।
২০১৬ :
আর্থিকগ্রোথ বা GDPতে চীনকে ছাপিয়ে ভারত পৃথিবীতে শীর্ষে ।
ইতিহাস সাক্ষী আছে..
বিরোধীরা যতবার আমাদের কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করেছে...
আমরা ততবারই সমহিমায় ফিরে এসেছি ।
ভারত মাতা কি জয়✊✊
Thursday, 16 June 2016
জম্মুর রূপনগর এলাকায় "আপ শম্ভু মন্দির" নামে একটি প্রাচীন ধর্মস্থানে ঢুকে মুসলিমরা ভাঙচুর করার ঘটনায় এখনও অশান্ত জম্মু।
জম্মুর রূপনগর এলাকায় "আপ শম্ভু মন্দির" নামে একটি প্রাচীন ধর্মস্থানে ঢুকে মুসলিমরা ভাঙচুর করার ঘটনায় এখনও অশান্ত জম্মু। বিক্ষোভে ফেটে পড়া হিন্দু সংগঠনগুলি বেশ কয়েকটি যানবাহন পুড়িয়ে দিয়েছে, পাথর ছোঁড়া হয়েছে পুলিশের ওপর। জবাবে পুলিশ লাঠিচার্জ করেছে, কাঁদানে গ্যাস দিয়ে বিক্ষোভকারীদের হঠানোর চেষ্টা করেছে। বুধবার থেকেই বন্ধ রয়েছে ১০টি জেলায় মোবাইল পরিষেবা।
গত সোমবার মুসলিমদের লাথি দিয়ে মূর্তি এবং শিবের মাথায় পা তুলে দেবার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর শুরু হয়েছে বিক্ষোভ। অভিযুক্ত "মহম্মদ ইয়াসির"কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার ভাই তনভির আহমেদকেও আটক করা হয়েছে। এই ঘটনায় সাসপেন্ড করা হয়েছে স্থানীয় পুলিশের হেড কনস্টেবল রহমতউল্লাকে। ধর্মীয় স্থান অপবিত্রকরণের ঘটনায় প্রধান পুরোহিত ও অন্যান্যরা অভিযোগ জানাতে গেলে তিনি তো অভিযোগ নেনইনি, তাঁদের সঙ্গে দুর্বব্যহার করেন। বিষয়টি জানাজানি হতেই বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা জম্মু সহ পুরো দেশ। হিন্দুরা রাস্তায় নেমে আন্দোলন শুরু করেছেন দেশ জুড়ে।
Subscribe to:
Posts (Atom)