যেসব মহান সেকুলার বৌদ্ধাগণ বলেন-''সন্ত্রাসের কোনো ধর্ম হয়না''।তাদের কাছে আমার কিছু জিজ্ঞাস্য আছে.....
1.কেন জঙ্গিরা বার বার ''আল্লাহ হু আকবর'' ধ্বনি দিয়েছিল?
2.কেন জঙ্গিরা পণবন্দীদের ধর্ম জিজ্ঞাসা করেছিল?
3.কেন জঙ্গিরা বিশেষ করে যেসব পণবন্দীরা মুসলিম পরিচয় দিয়েছিল তাদের কোরানের আয়াত বলতে বলেছিল?
4.কেন জঙ্গিরা যারা মুসলিম ছিল তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করেছিল এমনকী রাতের খাবারও খেতে দিয়ে ছিল?
5.কেন জঙ্গিরা একজন বাংলাদেশী পণবন্দী মুসলিমকেও হত্যা করেনি?
6.কেন জঙ্গিরা বেছে বেছে শুধু বিদেশি তথা অমুসলিমদের হত্যা করল? যে 20 জনের মৃত্যু হয়েছে প্রত্যেকেই অমুসলিম।বাকি 2 জন পুলিশ আর 6 জন জঙ্গি।
7.কেন জঙ্গিরা বোরখা পড়া মহিলার ক্ষতি করল না অথচ ভারতীয় মেয়েটিকে হত্যা করল?
--এসব সত্ত্বেও যদি কারও মনে হয় জঙ্গিদের কোনো ধর্ম নেই-তাহলে জঙ্গিদের কবর দেওয়ার বদলে দাহ করা হোক!!! (যদিও আমি এতে রাজী নই তবুও কিছু লোকের অনুভূতিতে আঘাত দেবার জন্য রাজী)। via nayan saha
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Monday, 4 July 2016
শোক কাদের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে?
via-* আবির রয়
বাংলাদেশে দুদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা
করা হয়েছে।
প্রশ্নটা হলো, এই শোক কাদের জন্য
ঘোষণা করা হয়েছে? গুলশান হামলায় জবাই হওয়া বিশ জন মানুষের জন্য, নাকি অভিজানে মারা যাওয়া ৬ জন জঙ্গির জন্য।
.
ফেসবুকে জঙ্গিদের চেহারা, বয়স নিয়ে ন্যাকা কান্না দেখে তো মনেহচ্ছে শোক পালন করা হচ্ছে জঙ্গিদের জন্য। এক মেয়েকে তো দেখলাম এক জঙ্গির উপরে ক্রাস খেয়ে তাকে বেহেস্তে নসিব করার জন্য আল্লার কাছে প্রার্থনা করছে। কি নির্লজ্জ এরা নুন্যতম মানবিকতাও এরা বিসর্জন দিয়েছে।
.
যে মানুষ গুলোকে জবাই(!!) করা হলো,
এদের কাউকে তো তাদের জন্য আফসোস
করতে দেখলাম না। সব গুলো বেহায়ার মত ইসলামের সম্মান রক্ষার" দৌড়ে নেমেছে।
ধিক্কার তোদের মানসিকতায়। সারাজীবন মুসলিমই রয়ে গেলি, মানুষ আর হতে পারলি না।
Saturday, 2 July 2016
আমরা কে?
★আমরা কে?
আমরা হিন্দু বাঙালী!!
★আমাদের প্রধান বৈশিষ্ট কি?
স্বার্থপরতা ও নির্লজ্জতা।
★আমরা দেখতে কেমন?
মানুষ রুপী পশুর মতন,যাদের নাম মানুষ হলেও মান বা হুশ কোনটিই নেই!
★আমরা কি করতে ভালো বাসি?
নিজেদের জাতি ভাইদের বাস দিতে!
★আমরা কি খেতে ভালোবাসি?
ঘুস,ফ্রিতে মাল আর 2টাকা কেজির চাল!
★আমরা কি করতে পছন্দ করিনা?
অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে!
★আমরা কি দেখতে পছন্দ করিনা?
কেও অন্যায়ের প্রতিবাদ করুক!
★আমরা কি নিয়ে আলোচনা করতে ভালোবাসি?
প্রেমের ন্যাকামু আর নোংরা রাজনীতি করে কিভাবে দেশের বারোটা বাজানো যায়!
★কখন আমাদের ঘুম আসেনা?
প্রেমিকার চিন্তায় আর কোন মুসলিমের ওপর অত্যাচার হলে!
★মুসলিমদের ওপর আক্রমন হলে আমরা কি বলি?
দেশ অসহিস্নু হয়ে গেছে!
★আমাদের হিন্দুদের ওপর অত্যাচার হলে আমরা কি বলি?
ওই বেটা "ভার মে যাক"
আমি তো ঠিক আছি,আমার তো কিছু হয়নি!!
★আমরা কাদের ওপর এক চুল আঘাত ও সহ্য করতে পারিনা?
মুসলিমদের ওপর!
★মুসলিমদের সম্পর্কে আমাদের ধারনা কি?
হিন্দু-মুসলিম ভাই ভাই!
★আমাদের সম্পর্কে মুসলিম দের ধারনা কি?
আমরা সমস্ত খিস্তি খাওয়ার যোগ্য ও মালাউনের বাচ্চা!
★ভোটের লোভে আমরা কি করতে পারি?
হিন্দু হয়েও গরুর মাংস খাওয়া সহ সব নিকৃষ্ট কাজ!
★ভোট হারানোর ভয়ে আমরা কি করতে পারিনা?
নিজের ধর্মের সম্মান ও মর্যাদা!
★আমরা কি চাইনা?
হিন্দুদের ওপর অত্যাচার বন্ধ হোক!
★আমরা নিজেদের কি ভাবতে ভালোবাসি?
উদার,সেকুলার ও বুদ্ধীজিবী!
★আসলে আমরা কি?
নির্বোধ,মূর্খ,গান্ডু!!
‘কোরআনের আয়াত জানলে মুক্তি মিলেছে’
কোরআনের আয়াত যারা পড়তে পেরেছেন তাদের ছেড়ে দিয়েছে গুলশান ক্যাফের হামলাকারীরা। ক্যাফে থেকে মুক্তি পাওয়া সাধারণ মানুষ এই তথ্য জানিয়েছেন।
গত রাতে হাসনাত করিম নামের এক লোক তার স্ত্রী শারমিন করিম, ১৩ বছর বয়সী মেয়ে সাফা এবং ৮ বছরের ছেলে রায়ানকে নিয়ে সাফার জন্মদিন উদযাপন করতে হলি আর্টিজান ক্যাফেতে যান।
হঠাৎ বন্দুকধারীরা ক্যাফেতে ঢুকে হামলা চালায়। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে বেশ কয়েক জন সাধারণ মানুষ সেখানে ছিলেন।
হাসনাত করিম বলেন, ‘বন্দুকধারীরা বাংলাদেশিদের সঙ্গে বাজে ব্যবহার করেনি। বরং তারা সকল বাংলাদেশিকে রাতের খাবার সরবরাহ করে।’
শনিবার সকাল পৌনে আটটার দিকে উদ্ধার অভিযান শুরু করে যৌথ বাহিনী।
‘বন্দুকধারীরা জিম্মিদের ধর্ম সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চাইছিল। যারা কোরআনের আয়াত পড়তে পেরেছে, তাদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে। বাকিদের ওপর অত্যাচার চালানো হয়।’ বলেন হাসনাত করিমের বাবা রেজাউল করিম।
দেশের ইতিহাসে অন্যতম ভয়াবহ এই হামলায় এখন পর্যন্ত কতজন নিহত হয়েছে তা নিশ্চিত করে জানা যায়নি। বাংলাদেশ পুলিশের অসমর্থিত কয়েকটি সূত্র দাবি করছে পাঁচজন নিহত হয়েছে। এদিকে আইএসের ওয়েব সাইটে দাবি করা হচ্ছে, কমপক্ষে ২০ জন নিহত হয়েছে। http://www.dhakatimes24.com/mobile/2016/07/02/118701
রোজা না রাখার অপরাধে ফাঁসি
ওদের অপরাধ, সূর্য ডোবার আগেই রোজা ভেঙে খেয়ে ফেলেছিল। এই অপরাধের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হিসেবে দুই কিশোরকে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে দিয়েছে জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস)! গত সোমবার সিরিয়ার দির ইজর অঞ্চলের মায়াদুন গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
ওই অঞ্চলের আইএসের জিহাদি পুলিশ সদর দপ্তরের (হিসবা) কাছে এক খুঁটিতে দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঝোলানো ছিল হতভাগ্য দুই কিশোরের দেহ। গলায় ঝোলানো কাগজে লেখা ছিল, ‘ধর্মকে অগ্রাহ্য করে রোজা ভেঙেছে ওরা।’
গ্রামবাসীর থেকে খবর পেয়ে সংবাদমাধ্যমকে এই নৃশংস ঘটনার কথা জানিয়েছে দেশটির মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস।
সংস্থাটির পরিচালক রামি আবদেল রাহমান জানান, সিরিয়ার দির ইজর প্রদেশে জিহাদি পুলিশের সদর দপ্তরের কাছে সোমবার সকালে দুই কিশোরের ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
সিরিয়ায় ইসলামী শাসন কায়েমে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস যাত্রা শুরু করলেও বর্তমানে সিরিয়া এবং ইরাকের বড় অংশসহ মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকাতেও ছড়িয়েছে জঙ্গিসাম্রাজ্য। আইএসের দেশে সবকিছু নিয়ন্ত্রিত হয় ‘খিলাফত’ আইনে। http://thebangladeshtoday.com/bangla/%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%9c%e0%a6%be-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%96%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%85%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%a7%e0%a7%87-%e0%a6%ab%e0%a6%be%e0%a6%81%e0%a6%b8/
Thursday, 30 June 2016
হায়দ্রাবাদে মন্দিরে গোমাংস রেখে দাঙ্গার ছক 11 শান্তির দূতের,বুদ্ধিGB' রা চুপ,কারন ওরা ধর্মে মুসলিম|
হায়দ্রাবাদে মন্দিরে গোমাংস রেখে দাঙ্গার ছক 11 শান্তির দূতের,বুদ্ধিGB' রা চুপ,কারন ওরা ধর্মে মুসলিম|
Subscribe to:
Posts (Atom)