Monday, 25 July 2016

বাংলদেশ মুসলিম দেশ হোক - অমুসলিম দের জন্য দেশ ভাগ করুক

বাংলদেশ মুসলিম দেশ হোক - অমুসলিম দের জন্য দেশ ভাগ করুক --------------------------------------------------------------------------------------------- - বাংলদেশী, পাকিস্তানি ধর্মপ্রাণ মুসলিম দের অধিকার আছে, শারীয়াতী নিয়মে বাঁচার -অমুসলিম দের আপত্তি থাকতে পারেনা -পশ্চিম বাংলা, আসাম বা ইন্ডিয়া কেন ১৯৪৭ এর পর বাংলদেশ থেকে আসা নাগরিক দের দায় নেবে? - আর যে আমলের ইন্ডিয়ান যে সব রাজনৈতিক দল উদ্বাস্তু প্রসঙ্গ UNO যে না তুলে, উদ্বাস্তু দের ভোট পেয়ে ক্ষমতা দখল এর আশায় এ দেশে তাদের ভোটার লিস্ট এ নাম তোলার সুযোগ করে দিয়েছে, সেই সব দল বাতিল ঘোষণা হোক! ও সেই দল এর নেতা দের সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হোক! বাংলদেশ থেকে আগত দের কে বাংলদেশী হিসাবেই থাকার ভিসা/অধিকার দেয়া যেত, ভোট অধিকার দেবার কোনো দরকার ছিলোনা ! UNO তে প্রসঙ্গ তুলে বিদেশ থেকে টাকা আনা যেত, উদ্বাস্তু দের কল্যাণের জন্য , বাংলদেশ ও পাকিস্তান এর উপর বিদেশ থেকে চাপ আসতো ! হয় তারা সংখ্যা লঘু অত্যাচার বন্ধ করতো বা দেশ ভাগ করে সংখ্যালঘুদের জন্যে আলাদা দেশ দিতো! - কাজেই ১৯৪৭ এর পর যত অমুসলিম বাংলদেশ ছেড়েছে, বা এখন বাংলদেশে আছে, তাদের জন্য বাংলাদেশ আনুপাতিক হারে বাংলাদেশ ভাগ করে তাদের কেও বাঁচার ব্যবস্থা করে দিক! এটাই একমাত্র পথ ও সঠিক পথ! - অথবা ইন্ডিয়া ও বাংলদেশ পাকিস্তান এর মধ্যে আবার ধর্মীয় ভাবে জনগণ মাইগ্রেট করুক, তার পর যদি ইন্ডিয়া কে জমি ছাড়তে হয় ইন্ডিয়া ছাড়বে, বাংলাদেশ, পাকিস্তান কে যদি জমি ছাড়তে হয় তারা ছাড়বে! - খুনাখুনি বন্ধ হোক!

লাহোরে খ্রিস্টানদের সমাবেশে বোমা হামলা: নিহত অন্তত ৭০

রাজস্থান-কাশ্মীরের ওপারে শান্তির দেশে আবার শান্তি প্রতিষ্ঠা করা হল কাফেরদের মাঝে। (মতান্তরে বিশেষ একটি চুতিয়া প্রজাতির বুদ্ধিবিচিরা শ্রেনীসংগ্রাম এবং চক্রান্ত বলে থাকেন) ‪ শান্তির_অনুপ্রেরণা‬ কোরান ৯:৫ - অতঃপর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাটিতে তাদের সন্ধনে ওৎপেতে বসে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামাজ কায়েম করে, যাকাত আদায় করে তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চই আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল এবং পরম দয়ালু। কোরান ২:২১৬ - তোমাদের উপর যুদ্ধ ফরয করা হয়েছে, অথচ তা তোমাদের কাছে অপছন্দীয়। পক্ষান্তরে তোমাদের কাছে কোন একটা বিষয় পছন্দের নয় অথচঃ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। বস্তুত আল্লাহ ভাল জানেন, তোমরা জান না। কোরান ৯:২৯ - তোমরা যুদ্ধ কর ‘আহলে-কিতাব’ এর ঐ লোকদের (ইহুদী এবং খৃষ্টান) সাথে যাহারা আল্লাহ ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তার রসুল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহন করেনা সত্য ধর্ম ইসলাম, যতক্ষণ-না করজোড়ে তারা জিযিয়া কর প্রদান করতে বাধ্য থাকে। কোরান ৪৮:২০ - আল্লাহ তোমাদেরকে বিপুল পরিমান যুদ্ধলব্ধ সম্পদের (war booty) ওয়াদা করেছেন, যা তোমরা লাভ করবে যুদ্ধে পরাজিত মুশরিকদের কাছ থেকে। কোরান ৪৮:১৬ - তোমরা কাফেরদের সাথে যুদ্ধ করবে যতক্ষণ-না তারা মুসলমান হয়ে যায়। কোরান ৮:৩৯ - তোমরা কাফেরদের সঙ্গে যুদ্ধ কর যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায় এবং আল্লাহ র সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। কোরান ৮:১২ - আমি কাফেরদের মনে ভীতির সঞ্চার করে দেব, কাজেই তাদের গর্দানের উপর আঘাত হান এবং তাদেরকে কাটো জোড়ায় জোড়ায়। কোরান ৮:১৭ - সুতরাং তোমরা তাদেরকে (কাফের) হত্যা কর নি, বরং আল্লাহই তাদেরকে হত্যা করেছেন। আর তুমি মাটির মুষ্টি নিক্ষেপ কর নি, যখন তা নিক্ষেপ করেছিলে, বরং তা নিক্ষেপ করেছিলেন আল্লাহ স্বয়ং যেন ঈমানদারদের প্রতি এহসান করতে পারেন যথার্থভাবে। কোরান ৯:১১১ - আল্লাহ ক্রয় করেছেন মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল এই মুল্যে যে, তাদের জন্য রয়েছে উৎকৃষ্ট জান্নাত। তারা যুদ্ধ করে আল্লাহর জন্য; অতপর হত্যা করে এবং হত হয়, তওরাত, ইঞ্জিল ও কোরানের এই প্রতিশ্রুতিতে আল্লাহ অবিচল এবং আল্লাহর চেয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কে অধিক? কোরান ৯:৭৩ - হে নবী, কাফেরদের সাথে যুদ্ধ করুন এবং মুনাফেকদের সাথে; তাদের সাথে কঠোরতা অবলম্বন করুন। তাদের ঠিকানা হল দোযখ এবং সেটা হল নিকৃষ্ট ঠিকানা। কোরান ৯:১২৩ - হে ঈমানদারগণ, তোমাদের নিকটবর্তি কাফেরদের সঙ্গে যুদ্ধ চালিয়ে যাও এবং তারা তোমাদের মধ্যে কঠোরতা অনুভব করুক। আর জেনে রাখ, আল্লাহ মুত্তাকিনদের সাথে রয়েছেন। http://www.jugantor.com/online/international/2016/03/28/8165

Saturday, 23 July 2016

সন্ত্রাসবাদের কোন ধর্ম হয়না। স্রিফ মজহব হয়

যখন কোন মৌলনা মসজিদে নামাজ আদা করে তখন তার মুখে শোনা যায় "আল্লাহ হু আকবর "। আর যখন কোন সন্ত্রাসবাদী কাউকে হত্যা করে তখনও তার মুখ শোনা যায় " আল্লাহ হু আকবর "! নোট : সন্ত্রাসবাদের কোন ধর্ম হয়না। স্রিফ মজহব হয়।

ভারতবর্ষ এমন একটা দেশ যেখানে দেশদ্রোহীরা পুরস্কার হিসেবে পায় ''শহীদের'' তকমা!!! আর দেশপ্রেমীকদের দেওয়া হয় ''হুমকি''!!!!

ভারতবর্ষ এমন একটা দেশ যেখানে দেশদ্রোহীরা পুরস্কার হিসেবে পায় ''শহীদের'' তকমা!!! আর দেশপ্রেমীকদের দেওয়া হয় ''হুমকি''!!!! . জি নিউজের সাংবাদিকদের সামনে যেসব কাশ্মীরি ছাত্রছাত্রী, যুবক ও বৃদ্ধরা গর্ব করে ''বন্দে মাতরম'', ''ভারতমাতা কি জয়'',''আমি কাশ্মীরি নই আমি ভারতীয়'' বলেছিলেন আজ তারা হুমকির মুখে পড়ছেন!!!! শুধু তাই নয় তারা এমনও অভিযোগ করেছেন যে-তারা শ্রীনগরে গেলে তাদের ''ভারতীয়'' আখ্যা দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়া হয়!!!! . ভাবা যায়!!!! অথচ শ্রীনগর ও তার পার্শ্ববর্তী কিছু অংশ বাদে বাকি কাশ্মীর কী চায়-তা জানতে কোনো নেতানেত্রী কাশ্মীরে যান না!!!কোনো বুদ্ধিজীবী যান না!!!! কোনো মিডিয়াও আসেন না!!!! কেউ তাদের অভাব অভিযোগের কথা শোনেন না!!! এরা কেবল দিল্লিতে বসে কিছু কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দাবীকে গোটা কাশ্মীরের দাবী হিসেবে মেনে নিয়ে কোনো এক গোপন প্রোপাগান্ডা চালিয়ে যাচ্ছেন!!!! .

Thursday, 21 July 2016

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হিন্দু বিরোধী কথাটা একদম মিথ্যা প্রচার, উল্টো দিক থেকে ভাবলেই আপনারা আমার সাথে একমত হবেন।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হিন্দু বিরোধী কথাটা একদম মিথ্যা প্রচার, উল্টো দিক থেকে ভাবলেই আপনারা আমার সাথে একমত হবেন। মমতা দিদির মুখে ইন্সাহ-আল্লা বা খুদা হাপিজ শুনে অনেক হিন্দুরই কান গরম হয়ে যায়, মুখে খিস্তি বেরিয়ে যায়। এমনটা হওয়াই স্বভাবিক একজন হিন্দু ব্রাহ্মন ঘরের কন্যার মুখ থেকে পৌত্যলিক হিন্দু বিরোধী ইসলামের মন্ত্র শোনার পর কোন্ হিন্দুর রক্ত গরম না হয়। কিন্তু হে হিন্দু, মমতাদেবীর চালটাও আপনারা বুঝতে পারলেন না। আমার বিচারে গত ৫/৭ বছর দিদি মুখে মুসলমান তোষণ না হলে বাংলায় আজ হিন্দুরা এত তাড়াতাড়ি মুসলমান আইটেমটা কি জানতে পারতো না। মমতাদিদিকে বাঙ্গালি হিন্দুরা কোনোরকম সাহায্য করতে এগোয়নি, দিদি ইমাম ভাতা ঘোষনা করলো, আপনারা (হিন্দু বাঙ্গালিরা) প্রতিবাদ করেছিলেন ? দিদি কি করবে ? দিদি তো চেয়েছিল আপনারা গর্জে উঠুন, কিন্তু আপনারা সাবালক হবেন না ঠিক করেছেন। একজোটে রাস্তায় নামলেই দিদি মোল্লাদের বলে দিতো ভাই হিন্দুরা ঝামেলা করছে, পরে হবে। নেমন্তন্নও হত.. আবার খাবারও খাওয়াতে হত না। দিদি সমুদ্রমন্থনের মত ইসলাম মন্থন না করলে বাংলার ইসলামের এই হিংস্র রূপটা আমরা দেখতে পেতাম না। দিনাজপুর, মুর্শিদাবাদ, মালদা, কালিয়াচক, বর্ধমানের খাগরাগড়, উস্তি, জয়নগর, ইলামবাজার এবং বাংলার বিভিন্ন জায়গায় মোল্লাদের পুলিশ প্যাঁদানো, হিন্দুদের পূজা উৎসব বন্ধ করা, মাদ্রাসার ভিতর জঙ্গি প্রশিক্ষন, এই সমস্থ উপাখ্যান দেখতেই পেতেন না। দিদি বাংলার হিন্দু সম্প্রদায়কে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে, হে বাংলার হিন্দু সম্প্রদায় তোমরা আর কামনিষ্ঠ-কমিউনিস্টরা মিলে ৩৪ বছর ধরে বাংলার কি ভয়ঙ্কর সর্বনাশ করেছ দ্যাখ। ভারতের সব থেকে বড় শত্রু কমিউনিস্টদের তোমরা ৩৪ বছর বাংলায় লালন পালন করেছ।দিলিইর জহরলাল নেহেরু থেকে কোলকাতার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়েরসরাসরি কাশ্মীরকে ভারত থেকে আলাদা করার চক্রান্ত ফাঁস হতো না। “কাশ্মীর মাঙ্গে আজাদি” বলে কোলকাতার রাস্তায় দেখতে পেতেন না। বাঙ্গালী মানে আজ - একটা সরকারি চাকরী যেখানে কাজ কম ছুটি বেশি, একটি বঊ যার জন্য মা-বাবাকেও অবহেলা করা যায়, একটি ছেলে যাকে কেন্দ্র করেই সংসার লেখাপড়া শিখে সে বিলাত চলে যাবে... ওখানেই সিটিজেনসিপ নেবে, তাই এই টেম্পোরারি দেশ জাহান্নামে যাক... গাঁ.... মারা...., বউয়ের জন্য দামি এন্ড্রয়েড ফোন.. যা দিয়ে আমি অফিস গেলে নতুন নতুন বয়ফ্রেণ্ড খুজবে, আইনক্সে সিনেমা, বেড়াতে যাওয়া, পরনিন্দা... দেশের জন্য সমাজের জন্য সময় কোথায় ভাই? মমতা ব্যানার্জীর ইনন্সা-আল্লা, খুদা-হাফিজ আজ এমন একটি চমৎকারী দাওয়াই যেটা দুধ থকে সর তুলে দিয়েছে। সরাসরি মুসলমানদের আসল মুখোশ খুলে দিয়েছে। মমতার মন্ত্রীর মুখফস্কেই মনের কথা বেড়িয়ে গেছে “মিনি পাকিস্তান... দেখে যান”। মুসলমান, মুসলমানই হয় মুসলিম স্টেটই তার লক্ষ, যতক্ষণ সংখ্যালঘু থাকবো, ততদিন সঙ্খালঘুর শুবিধা নেব। সংখ্যাগুরু হলেই ইসলামিক দেশ ঘোষনা করবো, সংখ্যালঘুদের হয় ধর্মান্ত্রিত, না হলে খুন.. হয় কোরান, নয় কৃপান। মমতার উপায় নেই মুসলমান তোষণ না করে, না হলে মুসলমানেরা সি.পি.এম.-এ চলে যাবে.. মুসলমান ছেলেরা টি.এম.সি.-র লোকেদের খুন করবে... আর চোকাবোদা হিন্দুগুলা শুড়শুড় করে মুচোলমানদের পিছনে পিছনে সি.পি.এম.-এ লাইন দেবে। হিন্দুর ছেলেরা বড় ভাল, একদম লক্ষ্মীছেলে (লক্ষ্মীছেলে - লক্ষ্মী হলেন মেয়ে, তাই ছোট থেকে শিক্ষার গর্বে গর্বিত বাঙ্গালী চায় আমার ছেলে যেন লক্ষ্মীর মত মেয়েলি ছেলে হয়। মারপিট, গুণ্ডামো না করে দিদিকে রাস্তায় মুসলমান ছেলে তুলে নিয়ে গেলে ছুটে বাড়ি এসে মাকে বলবে.. “মা.. মা.. দিদিকে না সেলিম, আইনুল, ইসমাইল তুলে নিয়ে গেছে। মা বলবে চুপ চুপ কাউকে বলবি না, তিনদিন পরেই ফেরত দিয়ে যাবে তুই বই নিয়ে পড়তে বশ, আমকেও একবার নিয়ে গিয়েছিল আবার ফেরত দিয়ে গেছে, তোর বাবা কিছু বলেনি, দেখছিস তোর বাবা কত শান্তশিষ্ঠ ভদ্রলোক”)। কিন্তু আমরা একদল হিন্দু দামাল ছেলে ঠিক করেছি যে এবার বাংলায় মুসলমানদের আর গুণ্ডামি, দাদাগিরি করতে দেব না। বাংলার বাঘ আশুতোষ মুখার্জীরে ছেলে ভারতকেশরী ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী এই বাংলাকে মুসলমানদের আগ্রাসন থেকে বাঁচিয়ে আমাদের হাতে তুলে দিয়েছেন। আমরা এই সব মেকি ভদ্রলোকদের পাল্লায় পড়ে বাংলাকে আবার মুসলমানদের হাতে তুলে দেব না। বাংলায় গুণ্ডামো করতে হলে আমরা হিন্দুরাই করবো, খুন করতে হলে আমরাই করবো, মল্লাদের ইট-সে-ইট বাজিয়ে দেব, কমিউনিস্টদের আর ফেরত আস্তে দেব না। আমাদের মা বনেদের ইজ্জৎ মুসলমানদের হাতে নষ্ট হতে দেব না। বাংলায় ইসলামী শাসন হতে দেব না। রক্তগঙ্গা বইয়ে দেব কিন্ত এক ইঞ্চি জমি আর ছাড়বো না। কামনিষ্ঠ-কমিউনিস্টরা শুনে রাখো সেকুলারের ছলের তলায় তলায় আরবের টাকা খেয়ে ইসলামের দালালী করতে আর দেব না। মল্লাদের আগে তোদের কচুকাটা করবো, মোল্লারা তোদের বাঁচাতে পারবেনা। যে সব হিন্দু বাড়িতে কার্তিক ছেলে (লক্ষ্মীছেলে নয়) তাদের পাঠিয়ে দিন, হিন্দু জাগরণ মঞ্চ, হিন্দু সংহতি, আর.এস.এস. -এর সদস্য হতে। বাকি নপুংসকেরা মুসলমানদের হাতে হেনস্থা হলে আমদের কাছে আসবেন সাহায্য পাবেন। ভারত মাতা কি জয়, গোমাতা কি জয়, দুর্গামাতা কি জয়, কালিমাতা কি জয় হর হর মহাদেব (....সংগৃহীত...)

জি নিউজের বিশেষ প্রতিবেদনটি তথাকথিত ''কাশ্মীর মাঙ্গে আজাদির'' ফানুস একেবারে চুপসে দিয়েছে।

জি নিউজের বিশেষ প্রতিবেদনটি তথাকথিত ''কাশ্মীর মাঙ্গে আজাদির'' ফানুস একেবারে চুপসে দিয়েছে। . আসলে কাশ্মীরে আজকের লড়াইটা কোনো আজাদির লড়াই নয়।লড়াইটা হল আদি সুফিপন্থী শান্তিবাদী কাশ্মীরি মুসলিম বনাম পাক-আরব মদতপুষ্ট অনুপ্রবেশকারী পাকস্থানীদের লড়াই।কাশ্মীরি শান্তিবাদী মুসলিমরা পরিষ্কার ভাষায় জি নিউজকে যা বলল-তা বিচ্ছিন্নতাবাদী,বুদ্ধিজীবী, বিরোধী রাজনৈতিক দল,বামপন্থী ছাত্র সংগঠন,পাকিস্থানআর আজাদীর মদতদাতা মিডিয়ার গালে সপাটে থাপ্পড় মারার সমান।তারা গর্বের সাথে ভারতমাতার জয় বলে, পাকিস্থানের কাশ্মীরে আগ্রাসন ও জঙ্গিদের পালন পোষনকে নিন্দা করে,ভারতকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে মানে, কাশ্মীরের আজাদির তত্ত্বকে সরাসরি বিরোধিতা করে, নিজেকে ভারতীয় হিসেবে গর্বিত বোধ করে। . অথচ ভন্ডের দল প্রচার চালাচ্ছে- কাশ্মীর মাঙ্গে আজাদি!!!!! আমার মতে এরা জঙ্গিদের চেয়েও ভয়ঙ্কর দেশদ্রোহী!!!!!!

Tuesday, 19 July 2016

আজকে পবিত্র গুরু পূর্নিমা

" গুরুর্ব্রহ্মা গুরুর্বিষ্ণু গুরুদেব মহেশ্বর। গুরুরেব পরম র্ব্রহ্ম তস্মৈ শ্রী গুরবে নম:।। অখন্ডমন্ডলাকারংব্যপ্তং যেন চরাচরম। তৎপদ দর্শিতং যেন তস্মৈ শ্রী গুরুবে নম:।। অজ্ঞান তিমিরান্ধস্য জ্ঞানাঞ্জন শলাকয়া। চক্ষুরুন্মীলিতংযেন তস্মৈ শ্রী গুরবে নম:।। "- আজকে এই পবিত্র গুরু পূর্নিমার সুন্দর প্রভাতে পরম পবিত্র গৈরিক পতাকা ও সকল গুরুজন স্থানীয়দের আমার সশ্রদ্ধ প্রনাম জানাই। সনাতন হিন্দু ধর্মে গুরুর একটি বিশেষ স্থান রয়েছে। আজকের দিনে গুরুকে তন মন ও ধন নিবেদন করার মাধ্যমে শিষ্য তার গুরুদক্ষিণা প্রদান করে। গুরুর দেওয়া শিক্ষাকে পাথেয় করে শিষ্য তার সারা জীবন এগিয়ে চলে। আমরা জানি একলব্যের কথা, যে নিজের বৃদ্ধাঙ্গুলি গুরুদক্ষিণা হিসাবে অর্পণ করেছিলেন গুরু দ্রোনাচার্যের শ্রী চরনে গুরুদক্ষিণা হিসাবে। আজকের দিনটি হিন্দু ধর্মের সবচেয়ে যে বড় আদর্শ সেই ত্যাগের দিন। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ গুরু হিসাবে চয়ন করেছে ভারতের চিরাচরিত ত্যাগের আদর্শ গৈরিক পতাকাকে। আজ এই গৈরিক পতাকাতলে নিজের তন মন ও ধন সমর্পণ করে রাষ্ট্রকে পরম বৈভবশালী করার কাজে সামিল হবার দিন। আসুন সকলে গুরুদক্ষিণা কার্যক্রমে সামিল হই...... ভারত মায়ের জয় হোক...