Tuesday, 2 August 2016

এই ভদ্রবেশী নরাধম মুসলিম জঙ্গি টা কে চিনে রাখুন.

এই ভদ্রবেশী নরাধম মুসলিম জঙ্গি টা কে চিনে রাখুন , যিনি পশ্চিম বংগো ও বাংলাদেশকে সম্মিলিত ভাবেই মুসলিম খেলাফত প্রতিষ্টা করবেন , সমস্ত হিন্দু দের জবাই করবে , তা এবার আমি বলি এই মালটা পশ্চিম বঙ্গের মালদা তে লুকিয়ে আছেই , হিন্দু লিবারেশন আর্মি র এক গেরিলা কমান্ডার এই জঙ্গিকেই ৩ দিন আগেই দেখছে কিন্তু রাত্রিবেলা বোরখা পরিহিত থাকায় শ্যুট আউট করতে পারে নি , তবে এর মৃত্যু নিশ্চিত গুলশন হামলার মাস্টারমাইন্ড তামিম গা ঢাকা দিয়েছে ভারতে! এই আইএস জঙ্গির অঙ্গুলি হেলনেই কি দেশে জাল বিস্তার করছে আইএস? বর্ধমান বিস্ফোরণের পান্ডাকে ফেরত চায় ঢাকা .গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তারাঁয় জঙ্গি হামলার ‘মাস্টারমাইন্ড’হিসেবে সন্দেহভাজন তামিম আহমেদ চৌধুরীসহ অন্তত পাঁচজন এদেশে আত্মগোপন করেছে বলে প্রাথমিক ধারনা বাংলাদেশের। ইতিমধ্যে তাদের নামের তালিকা ভারত সরকারের হাতে বাংলাদেশ প্রশাসন তুলে দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সম্প্রতি ভারতে আসেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। রাজধানীতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে একান্তে এই বৈঠকে এই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পাঁচ সন্দেহভাজনের মধ্যে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত কানাডীয় নাগরিক তামিম চৌধুরী অন্যতম। তাকে গুলশান হামলার মাস্টারমাইন্ড বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। পাশাপাশি, পাঁচ জঙ্গির বিষয়ে আলোচনা ছাড়াও ভারতের গ্রেফতার সন্দেহভাজন জেএমবি সদস্য নুরুল হক মণ্ডল ওরফে নাইমকে ফেরত দেওয়ারও অনুরোধ জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। কানাডীয় তামিম চৌধুরী কি আইএস বাংলা প্রধান আবু ইব্রাহিম ? তামিম চৌধুরী আবু ইব্রাহিম আল হানিফ চৌধুরী নামেও পরিচিত। ২০১৬ সালে আইএসের ম্যাগাজিন দাবিক-এ তার একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়েছিল। ২০১৩ সালে অবশ্য তিনি কানাডা থেকে বাংলাদেশে ফিরে আসেন। অপর সন্দেহভাজন জুনুন শিকদারের বাড়ি কুমিল্লায়। সন্ত্রাসবাদবিরোধী আইনের আওতায় ২০০৯ সালে জুনুন গ্রেফতার হন। পরে ঢাকায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞানে অধ্যয়নরত অবস্থায় ২০১৩ সালে আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে গ্রেফতার হন তিনি। পরে জামিন নিয়ে মালয়েশিয়ায় চলে যান জুনুন। এছাড়া সন্দেহভাজন নাজিবুল্লাহ আনসারি চাঁপাইনবাবগঞ্জের বাসিন্দা। তিনি মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা করতে মালয়েশিয়া গিয়েছিলেন। গত বছর আইএসে যোগ দিতে ইরাকে যাওয়ার কথা জানিয়ে ভাইকে চিঠি লেখার পর চট্টগ্রাম পুলিশ স্টেশনে তাকে নিখোঁজ দেখিয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) দায়ের করা হয় পরিবারের পক্ষ থেকে। অন্যদিকে, এটিএম তাজউদ্দিন নামের আরেক সন্দেহভাজন আমেরিকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনারত অবস্থায় নিখোঁজ হন। চলতি মাসের শুরুর দিকে লক্ষ্মীপুর সদর পুলিশ স্টেশনে তাকেও নিখোঁজ দেখিয়ে জিডি করা হয়। আর গত এক বছর ধরে নিখোঁজ রয়েছেন জাপানের এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়েরশিক্ষক মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ ওজাকি তথা সুজিত দেবনাথ। পরে তার বাবা জনার্দন দেবনাথ নবীনগরে একটি জিডি করেন।অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় গ্রেফতার নুরুল হক মণ্ডল ওরফে নাইমকে ফেরত দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। গত বছর কলকাতা থেকে তাকে গ্রেফতার করে জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ)। যদিও এই বিষয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছে এদেশের প্রশাসন।

এ কেমন দেশ ইস্রায়েল, কত ভয়ঙ্কর ভয়ঙ্কর বোমা ফেলছে ইসলামিক দেশগুলোতে!

এ কেমন দেশ ইস্রায়েল, কত ভয়ঙ্কর ভয়ঙ্কর বোমা ফেলছে ইসলামিক দেশগুলোতে! মনে হচ্ছে দেশগুলোকে দোজখ বানিয়ে ছাড়ছে। এইরকম ভয়ঙ্কর আগুনের ভিতরে মুসলমানরা ছটফট করতে করতে পচে গলে মরে যাচ্ছে। যাইহোক আমাদের দুঃখ পাওয়া উচিত নয় কারন যেভাবেই মরুক মরে তো জন্নতেই যাচ্ছে মুসলিম জহান.!

আহারে!! মুসলমান। তোরা যে কত বেঈমান তা আজ প্রমান পেলাম

আহারে!! মুসলমান। তোরা যে কত বেঈমান তা আজ প্রমান পেলাম।আগে বড়দের মুখে শুনতাম কিন্তু তা আজ প্রমান পেলাম। যে জার্মানি তোদের আশ্রয় দিল, সিরিয়ার লক্ষ লক্ষ মানুষকে অভিবাসন দিল, চাকুরি দিল, বিপদে সাহায্য করল, বর্ডার খুলে দিয়ে নিজ দেশে আশ্রয় দিল। আর সেই মায়ের বুকেই অস্র চালালি।হায়!! মুসলমান। এই পর্যন্ত তিনটি ঘটনায় জার্মানির শত মানুষ মারা যায়। ছিঃ ছিঃ। এরা যতই আপন হোক পরিপূর্ণ ভাবে কখনো বিশ্বাস করতে নেই। ছুরি টা আপন বুকে এসেই পড়ে।

Monday, 1 August 2016

গীতার শিক্ষা

**** গীতার শিক্ষা *** *সাধনা করো - একাগ্র চিত্তে *কামনা করো - ভক্তি সহকারে *দান করো - মুক্ত হস্তে *পান করো - ধীরে ধীরে *নত হও - সংযমের সাথে *আহার করো - পরিমিতভাবে *ব্যয় করো - আয় বুঝে *চিন্তা করো - গভীরভাবে *বিশ্বাস করো - মনেপ্রাণে *অপেক্ষা করো - ধৈর্যের সাথে *কাজ করো - নীরবে *পথ চলো - সাবধানে *সেবা করো - যত্নের সাথে *সাহায্য করো - গাম্ভীর্যের সাথে *খেলা করো - অবসরে *বাস করো - সুজনের সাথে *ভালোবাসো - প্রাণ খুলে *বন্ধুত্ব করো - যাচাই করে *দুর্বৃত্তকে - এড়িয়ে চলো *জ্ঞানীর সঙ্গে - কাজ করো *শ্রবণ করো - মন দিয়ে *সংকল্প করো - দৃঢ়চিত্তে *তর্ক করো - যুক্তির সাথে *কথা বলো - সংক্ষেপে *নিজের কাজ নিজেই কর সত্য চিরন্তনঃ # লোভ -লালসা করিও না - করিলে উচ্চশির (মাথা উচু) থাকিবে না৷ # এমন উপদেশ দিও না - যাহা নিজে করো না৷ #এমন প্রতিজ্ঞা করিও না - যাহা পূরণ করিতে পারিবে না৷ # ঠাট্টা করিও না - করিলে সম্মান নষ্ট হইবে৷ # আলস্য করিও না - করিলে কর্তব্যকর্মে ত্রুটি হইবে৷ # হিংসা করিও না - করিলে আত্মপীড়ন হইবে ৷ # নিরাশ হইও না - হইলে হকের উপর থাকিতে পারিবে না৷ # কুসংগে থাকিও না - থাকিলে নিন্দিত হইবে৷ # কৃপণতা করিও না - করিলে মর্যাদা নষ্ট হইবে৷ # অহংকার করিও না - করিলে ধ্বংস হইবে৷

Sunday, 31 July 2016

পৃথিবীতে সূর্যঘড়ির কথা প্রথম কোথায় পাওয়া যায়?

--পৃথিবীতে সূর্যঘড়ির কথা প্রথম কোথায় পাওয়া যায়? বর্তমানে পৃথিবীর বৃহত্তম সূর্যঘড়ি কাদের অবদান, এটি কোথায় অবস্থিত?উত্তর: পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম সূর্যঘড়ির কথা পাওয়া যায় অথর্ববেদে। পরে ভাস্করাচার্য্য এই তত্ত্বকে কাজে লাগিয়ে সূর্যঘড়ি তৈরি করেছিলেন।রাজস্থানের জয়পুরের যন্তর মন্তর কয়েকটি জ্যোতির্বিজ্ঞান যন্ত্র স্থাপত্যের সমষ্টি। ১৭২৭ থেকে ১৭৩৪ সালের মধ্যবর্তী সময়ে মহারাজা দ্বিতীয় জয়সিংহ তাঁর নতুন রাজধানী জয়পুরে মুঘল রাজধানী দিল্লিতে তাঁরই নির্মিত যন্তর মন্তরের আদলে এটি নির্মাণ করেন। এর মাধ্যমে স্থানীয় সময়, সূর্যের বিষুবলম্ব ও উন্নতি কোণ পরিমাণ করা যায় এমনকি এই ঘড়ির মাধ্যমে গ্রহণও নির্ধারণ করা যায়। ১৫ সেকেন্ডে মধ্যে নির্ভুল সময় নির্ণয় করা সম্ভব। এটি পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা বৃহৎ সূর্যঘড়ি। এর অনুরূপ ঘড়ি মানমন্দির দিল্লি, উজ্জ্বয়িনী, মথুরাতে ও কাশীতে রয়েছে। তিনি এই রকম পাঁচটি স্থাপনা পাঁচটি ভিন্ন ভিন্ন স্থানেনির্মাণ করেছিলেন। তার মধ্যে দুটি দিল্লি ও জয়পুরে অবস্থিত। জয়পুর মানমন্দিরটি ছিল বৃহত্তম এবং এখানে তিনি ২০টি স্থায়ী যন্ত্র বসিয়েছিলেন। সূর্যের ছায়া থেকে পৃথিবীর অক্ষাংশ নির্ণয় করে এর মাধ্যমে সময় গণনা করা হয়।এর সূক্ষ্ম সময় নির্ণয় ব্যবস্থা ও নির্ভুল হিসেবের প্রেক্ষিতে ইউনেস্কো এই সূর্যঘড়িকে বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় সাংস্কৃতিক সম্পত্তি রূপে অন্তর্ভুক্ত করেছে।পৃথিবীর এই বৃহত্তম সূর্যঘড়ি বৈদিক ঋষিদের অবদান।_____________

আমি ব্রাহ্মণ...?

আমি ব্রাহ্মণ... এই বলে যদি আমি বড়াই করি তাহলে আমার মতো মূর্খ আর এই পৃথিবীতে নেই | আজও সমাজে জাত-পাতের ভেদাভেদ আছে, সবাই দেখে থাকবেন গ্রামের দিকে অনুষ্ঠান বাড়িতে সর্বপ্রথম মুখুজ্জে,চাটুজ্জেদের খেতে দেওয়া হয় যেখানে অন্যদের বলা হয় 'বামুনদের খাওয়া হোক তারপর বসবে'.... এই তো হিন্দু সমাজ | আচ্ছা আমি যদি ব্রাহ্মণ হয়ে মদ,মাংস,মেয়ে নিয়ে ফুর্তি করি তবে কি আমার নিজেকে ব্রাহ্মণ বলার অধিকার আছে? আবার যদি কোনো শুদ্র তিন সন্ধে আহ্নিক করে,দান,ধ্যান করে তাকে কি আমরা শুদ্র বলব? আমার মতে কর্মের দ্বারা বিচার করে জাতিভেদ করা হোক পদবীতে নয় | পৈতে থাকলেই সে ব্রাহ্মণ এমনটা যেন না হয় সমাজে, যদি প্রত্যেকেই বেদ,গীতা পড়ে থাকলে সে বুঝতে পারবে- কর্মের দ্বারা একজন শুদ্র ব্রাহ্মণে রুপান্তরিত হয় | তাই আজকে ক্ষত্রিয় সন্তান রামের পূজো হয়, তাই বৈশ্য ঘরে শ্রী কৃষ্ণ বড়ো হয় | হিন্দুদের মধ্যে জাতপাতের ভেদাভেদ যতদিন থাকতে ততদিন আমরা মুসলিমদের কাছে যুদ্ধে হেরে যাবো,যা ইতিহাস আজও বলছে | প্রত্যেক হিন্দু মন্দিরে প্রত্যেক হিন্দুকে প্রবেশ অবাধ করা উচিত হিন্দুস্বার্থ রক্ষা করা| Sabyasachi Bhattacharjee

Saturday, 30 July 2016

হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়, সমগ্র ভারতে চিরতরে গো-হত্যা বন্ধ হতে যাচ্ছে

হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়, সমগ্র ভারতে চিরতরে গো-হত্যা বন্ধ হতে যাচ্ছে । বিজেপি শাসনের নতুন কোন আইনে নয় । বরং কংগ্রেস শাসিত ইন্দিরা গান্ধি গো-হত্যা বন্ধে যে আইন করে গিয়েছে সেই আইনেই হাইকোর্ট রায় দিতে চলেছে । এখন অনেকেই সেকুল্যারগিরি কমেন্ট করবে, কিন্তু তারা ভালো করেই জানে মুসলিম অধ্যুষিত দেশে খ্রিস্টান ও অন্যান্যদের জন্য শুকরের মাংস নিষিদ্ধ । তাহলে হিন্দু অধ্যুষিত ভারতে গো-মাংস বন্ধ নিয়ে এত রাজনীতি কেন? একটা কথা মনে রাখবেন গো-মাংস ঘাঁটাঘাঁটি নিয়ে নরেন্দ্র মোদী' র জনপ্রিয়তা একটুও কমছে না বরং আরো হৈ হৈ করে বাড়ছে । আর সেটার একমাত্র প্রমাণ আসামের বিধানসভা নির্বাচন, যেখানে চল্লিশ শতাংশ মুসলিম । কি আসাম কি হয়ে গেল, ভাবতেই অবাক লাগে ।