Tuesday, 2 August 2016

বাংলাদেশে ৬৪ টি জেলায় কমবেশি ২ কোটি হিন্দু বসবাস করে।

বাংলাদেশে ৬৪ টি জেলায় কমবেশি ২ কোটি হিন্দু বসবাস করে। প্রায় প্রতিটি জেলায় কমবেশি হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা রয়েছে। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা হিন্দুদের উচিত যেইসব এলাকা হিন্দু অধ্যুষিত সেখানে বাসস্থান গড়ে তুলে ৬৪টি হিন্দু মেজরিটি অঞ্চল গঠন করা। এটা সম্ভব হলে, প্রতিদিন ৬৩২ জন হিন্দুকে দেশত্যাগ করতে হবেনা, যেকোন হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানো যাবে, আমাদের হিন্দু সম্প্রদায়ের জান মাল নিরাপত্তায় আঘাত হানার মতো সাহসও কারো হবেনা। ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশে হিন্দু বিলুপ্তি ঠেকাতে হলে, বিচ্ছিন্নভাবে নয়, আমাদের দলবদ্ধভাবে একত্রে থাকার মানসিকতা তৈরি করতেই হবে।।

ইতিহাস বলছে গান্ধীজিকে "জাতির জনক"-উপাধিটি প্রথম দিয়েছিলেন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস।

ইতিহাস বলছে গান্ধীজিকে "জাতির জনক"-উপাধিটি প্রথম দিয়েছিলেন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস। =============== =============== =============== ==================== মহাত্মা গাঁধীর পরিচিতি ‘জাতির জনক’ হিসেবেই। কিন্তু প্রশ্ন হল, ‘জাতির জনক’ উপাধিটি তাঁকে দিল কে? এই প্রশ্নই তুলেছিল, ঐশ্বর্যা পরাশর নামে এক ১০ বছরের মেয়ে। ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে লক্ষ্ণৌয়ের এই মেয়ে প্রধানমন্ত্রীর অফিস বা পিএমও-তে আরটিআই (রাইট টু ইনফর্মেশন) করে জানতে চায়, গাঁধীকে কবে এবং কে দিয়েছিলেন জাতির জনক উপাধিটি। সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়েই পিএমও আবিষ্কার করে এক চমকপ্রদ তথ্য। জানা যায়, সরকারিভাবে গাঁধীকে এই উপাধি দেওয়ার কোনও নথি নেই। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ও জাতীয় সংরক্ষণাগারও জানায় যে, গাঁধীকে জাতির জনক উপাধি দেওয়া হয়েছিল বলে কোনও তথ্য তাদের কাছে সংরক্ষিত হয়নি। প্রশ্ন হল, তাহলে গাঁধী ‘জাতির জনক’ নামে পরিচিতি পেলেন কীভাবে? ইতিহাস ঘাঁটতে গিয়ে দেখা যায়, সুভাষচন্দ্র বসু ১৯৪৪ সালের ৬ই জুলাই সিঙ্গাপুর রেডিও থেকে দেওয়া একটি ভাষণে গাঁধীকে প্রথমবারের জন্য ‘জাতির জনক’ বলে উল্লেখ করেন। এরপর ২৮ এপ্রিল ১৯৪৭-এ একটি সম্মেলনে সরোজিনী নাইডুও গাঁধীকে ‘জাতির জনক’ বলে অভিহিত করেন। সেই থেকেই ‘জাতির জনক’ নামে খ্যাতিমান হয়ে ওঠেন গাঁধী। ঐশ্বর্যা তাঁর আরটিআই আবেদনে এই প্রশ্নও রেখেছিল যে, সরকারিভাবে গাঁধীকে কি ‘জাতির জনক’-এর উপাধি প্রদান করা যায় না? তার উত্তরে পিএমও জানায়, ভারতীয় সংবিধানে পড়াশোনা ও সামরিক ক্ষেত্রের বাইরে কোনও ব্যক্তিকে কোনও উপাধি দেওয়ার নিয়ম নেই। কাজেই মহাত্মা গাঁধীকে আপাতত সরকারিভাবে জাতির জনক উপাধি দেওয়া সম্ভব নয়।

বাংলাদেশ সহ মুসলিম অধ্যুষিত দেশে প্রধান সমস্যা জনসংখ্যা বৃদ্ধি।

@@ বাংলাদেশ সহ মুসলিম অধ্যুষিত দেশে প্রধান সমস্যা জনসংখ্যা বৃদ্ধি। যেমন ধরুন পৃথিবীর শতকরা দু'জন মানুষ বাংলাদেশি। একই আয়তন অথচ নেপালের জনসংখ্যা মাত্র তিন কোটি। বাংলাদেশের তিনগুণ বড় বার্মার জনসংখ্যা মাত্র 2 কোটি। কিন্তু বাংলাদেশের মত ছোট সাইজের দেশে এত বেশি মানুষ, সেটার প্রভাব পাশের দেশ ভারতেও পড়ছে। বাংলাদেশে কমছে চাষের জমি, ভরাট হচ্ছে নদী-নালা-পুকুর। ধংস হচ্ছে বনভূমি। কিন্তু মুমিনরা এটা কিছুতেই বুঝতে চায় না, কারন এর পেছনের বড় ভূমিকা আছে "ইসলাম" নামক ট্যাবলেটের। .............................................................. **1988 সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল 8 কোটি। 2016 তে জনসংখ্যা প্রায় 20 কোটি। বাংলাদেশে আয়তনের তুলনায় এত বেশী মানুষ কেন? জাতিগতভাবে উন্মত্ত যৌনতা তো আছেই, সেটায় আরো রং দিয়েছে "ইসলাম"। যেমন (১) ইসলামে বাল্যবিবাহ বৈধ ও উৎসাহিত। মানুষ বাল্যবিবাহ করছে। অল্প বয়সে বিয়ের ফলে অনেক বেশি সন্তান জন্ম দিচ্ছে। (২) ইসলামে জন্মনিয়ন্ত্রন হারাম (অর্থাৎ নিষিদ্ধ)। আল্লা কোরানে জন্মনিয়ন্ত্রন বারন করেছে। মুমিনেরা এই আদেশকে জন্মনিরোধের নিষেধাজ্ঞা হিসেবে প্রচার চালাচ্ছে। ইসলামের যুক্তি - জন্ম দিয়েছেন আল্লা, খাওয়ানোর মালিকও আল্লাহ। তাই আল্লাই খাওয়ার ব্যবস্থা করবেন। ৩. ইসলামে বেশি বাচ্চা পয়দা করতে বলেছে। নবী কেয়ামতে চান বেশী বেশী উম্মত। ৪. ইসলামে হস্তমৈথুন হারাম। আমজনতা পাপবোধ নিয়ে বাঁচে। পাপবোধ থেকে মুক্তি পেতে দ্রুত বিয়ে করে। বাঙালি মুসলিম প্রচল্ড রকম ভণ্ড। কিন্তু আল্লা খাওয়ানোর মালিক - এই আশ্বাসই তাদের বড় বিশ্বাস। এই বিশ্বাস থেকেই শেয়াল, কুকুর,খরগোশের মত বাচ্চার জন্ম দিতে তাদের কোনোও আপত্তি নেই। কিছুদিন আগে এক কাঠমোল্লার ওয়াজের ভিডিও ক্লিপে দেখছি, আ মোল্লার বাচ্চা 11 জন। সে আরো চায়। আবার কয়েকদিন আগে নিউজে দেখেছি পাকিস্তানের এক মোল্লা 13টা বিয়ে করেছেন এবং সন্তান আছে প্রায় 35 টা... তিনি এটাও আশা ব্যাক্ত করেছেন যে তিনি সেনঞ্চুরি করতে চান অর্থাৎ 100 টা পুরন করা তার ইচ্ছা। তো এই শিশু সন্তানেরা কোথায় পড়াশুনা করবে? অবশ্যই জেহাদের শিক্ষাকেন্দ্র মাদ্রাসায়!! সেখান থেকে বাপের মত নম্বর ওয়ান বলদ তৈরি হবে। এই এগারোজন যদি আবার ১১ টা করে বাচ্চা জন্ম দেয় তাহলে সংখ্যার কত গুণ হবে? বা পাকিস্তানের এই 35 জন সন্তান একেকজনে যদি আবার 35 টা করে পয়দা করে তাহলে কি হারে বৃদ্ধি হবে একটু ভাবুন! ......................................................... এই হচ্ছে মুমিনদের অবস্থা। এই হচ্ছে ইসলামীক ট্যাবলেট যা চোখ কান বন্ধ করে গেলার প্রতিক্রিয়া!! জনসংখ্যা কমানোর জন্য অনেক দেশ আজ চিন্তিত। কিন্তু বাংলাদেশের মত প্রচুর মুসলিম দেশ এখনও সেই কথা চিন্তা করতে পারেনি। আজ বাংলাদেশ বা পাকিস্তান সরকার যদি এমন কোনো ফতোয়া জারী করে তাহলে পরের দিনই মুমিনেরা ইসলামি ট্যাবলেটে উদ্বুদ্ধ হয়ে তান্ডব শুরু করবে।

এই ভদ্রবেশী নরাধম মুসলিম জঙ্গি টা কে চিনে রাখুন.

এই ভদ্রবেশী নরাধম মুসলিম জঙ্গি টা কে চিনে রাখুন , যিনি পশ্চিম বংগো ও বাংলাদেশকে সম্মিলিত ভাবেই মুসলিম খেলাফত প্রতিষ্টা করবেন , সমস্ত হিন্দু দের জবাই করবে , তা এবার আমি বলি এই মালটা পশ্চিম বঙ্গের মালদা তে লুকিয়ে আছেই , হিন্দু লিবারেশন আর্মি র এক গেরিলা কমান্ডার এই জঙ্গিকেই ৩ দিন আগেই দেখছে কিন্তু রাত্রিবেলা বোরখা পরিহিত থাকায় শ্যুট আউট করতে পারে নি , তবে এর মৃত্যু নিশ্চিত গুলশন হামলার মাস্টারমাইন্ড তামিম গা ঢাকা দিয়েছে ভারতে! এই আইএস জঙ্গির অঙ্গুলি হেলনেই কি দেশে জাল বিস্তার করছে আইএস? বর্ধমান বিস্ফোরণের পান্ডাকে ফেরত চায় ঢাকা .গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তারাঁয় জঙ্গি হামলার ‘মাস্টারমাইন্ড’হিসেবে সন্দেহভাজন তামিম আহমেদ চৌধুরীসহ অন্তত পাঁচজন এদেশে আত্মগোপন করেছে বলে প্রাথমিক ধারনা বাংলাদেশের। ইতিমধ্যে তাদের নামের তালিকা ভারত সরকারের হাতে বাংলাদেশ প্রশাসন তুলে দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সম্প্রতি ভারতে আসেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। রাজধানীতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে একান্তে এই বৈঠকে এই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পাঁচ সন্দেহভাজনের মধ্যে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত কানাডীয় নাগরিক তামিম চৌধুরী অন্যতম। তাকে গুলশান হামলার মাস্টারমাইন্ড বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। পাশাপাশি, পাঁচ জঙ্গির বিষয়ে আলোচনা ছাড়াও ভারতের গ্রেফতার সন্দেহভাজন জেএমবি সদস্য নুরুল হক মণ্ডল ওরফে নাইমকে ফেরত দেওয়ারও অনুরোধ জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। কানাডীয় তামিম চৌধুরী কি আইএস বাংলা প্রধান আবু ইব্রাহিম ? তামিম চৌধুরী আবু ইব্রাহিম আল হানিফ চৌধুরী নামেও পরিচিত। ২০১৬ সালে আইএসের ম্যাগাজিন দাবিক-এ তার একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়েছিল। ২০১৩ সালে অবশ্য তিনি কানাডা থেকে বাংলাদেশে ফিরে আসেন। অপর সন্দেহভাজন জুনুন শিকদারের বাড়ি কুমিল্লায়। সন্ত্রাসবাদবিরোধী আইনের আওতায় ২০০৯ সালে জুনুন গ্রেফতার হন। পরে ঢাকায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞানে অধ্যয়নরত অবস্থায় ২০১৩ সালে আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে গ্রেফতার হন তিনি। পরে জামিন নিয়ে মালয়েশিয়ায় চলে যান জুনুন। এছাড়া সন্দেহভাজন নাজিবুল্লাহ আনসারি চাঁপাইনবাবগঞ্জের বাসিন্দা। তিনি মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা করতে মালয়েশিয়া গিয়েছিলেন। গত বছর আইএসে যোগ দিতে ইরাকে যাওয়ার কথা জানিয়ে ভাইকে চিঠি লেখার পর চট্টগ্রাম পুলিশ স্টেশনে তাকে নিখোঁজ দেখিয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) দায়ের করা হয় পরিবারের পক্ষ থেকে। অন্যদিকে, এটিএম তাজউদ্দিন নামের আরেক সন্দেহভাজন আমেরিকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনারত অবস্থায় নিখোঁজ হন। চলতি মাসের শুরুর দিকে লক্ষ্মীপুর সদর পুলিশ স্টেশনে তাকেও নিখোঁজ দেখিয়ে জিডি করা হয়। আর গত এক বছর ধরে নিখোঁজ রয়েছেন জাপানের এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়েরশিক্ষক মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ ওজাকি তথা সুজিত দেবনাথ। পরে তার বাবা জনার্দন দেবনাথ নবীনগরে একটি জিডি করেন।অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় গ্রেফতার নুরুল হক মণ্ডল ওরফে নাইমকে ফেরত দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। গত বছর কলকাতা থেকে তাকে গ্রেফতার করে জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ)। যদিও এই বিষয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছে এদেশের প্রশাসন।

এ কেমন দেশ ইস্রায়েল, কত ভয়ঙ্কর ভয়ঙ্কর বোমা ফেলছে ইসলামিক দেশগুলোতে!

এ কেমন দেশ ইস্রায়েল, কত ভয়ঙ্কর ভয়ঙ্কর বোমা ফেলছে ইসলামিক দেশগুলোতে! মনে হচ্ছে দেশগুলোকে দোজখ বানিয়ে ছাড়ছে। এইরকম ভয়ঙ্কর আগুনের ভিতরে মুসলমানরা ছটফট করতে করতে পচে গলে মরে যাচ্ছে। যাইহোক আমাদের দুঃখ পাওয়া উচিত নয় কারন যেভাবেই মরুক মরে তো জন্নতেই যাচ্ছে মুসলিম জহান.!

আহারে!! মুসলমান। তোরা যে কত বেঈমান তা আজ প্রমান পেলাম

আহারে!! মুসলমান। তোরা যে কত বেঈমান তা আজ প্রমান পেলাম।আগে বড়দের মুখে শুনতাম কিন্তু তা আজ প্রমান পেলাম। যে জার্মানি তোদের আশ্রয় দিল, সিরিয়ার লক্ষ লক্ষ মানুষকে অভিবাসন দিল, চাকুরি দিল, বিপদে সাহায্য করল, বর্ডার খুলে দিয়ে নিজ দেশে আশ্রয় দিল। আর সেই মায়ের বুকেই অস্র চালালি।হায়!! মুসলমান। এই পর্যন্ত তিনটি ঘটনায় জার্মানির শত মানুষ মারা যায়। ছিঃ ছিঃ। এরা যতই আপন হোক পরিপূর্ণ ভাবে কখনো বিশ্বাস করতে নেই। ছুরি টা আপন বুকে এসেই পড়ে।

Monday, 1 August 2016

গীতার শিক্ষা

**** গীতার শিক্ষা *** *সাধনা করো - একাগ্র চিত্তে *কামনা করো - ভক্তি সহকারে *দান করো - মুক্ত হস্তে *পান করো - ধীরে ধীরে *নত হও - সংযমের সাথে *আহার করো - পরিমিতভাবে *ব্যয় করো - আয় বুঝে *চিন্তা করো - গভীরভাবে *বিশ্বাস করো - মনেপ্রাণে *অপেক্ষা করো - ধৈর্যের সাথে *কাজ করো - নীরবে *পথ চলো - সাবধানে *সেবা করো - যত্নের সাথে *সাহায্য করো - গাম্ভীর্যের সাথে *খেলা করো - অবসরে *বাস করো - সুজনের সাথে *ভালোবাসো - প্রাণ খুলে *বন্ধুত্ব করো - যাচাই করে *দুর্বৃত্তকে - এড়িয়ে চলো *জ্ঞানীর সঙ্গে - কাজ করো *শ্রবণ করো - মন দিয়ে *সংকল্প করো - দৃঢ়চিত্তে *তর্ক করো - যুক্তির সাথে *কথা বলো - সংক্ষেপে *নিজের কাজ নিজেই কর সত্য চিরন্তনঃ # লোভ -লালসা করিও না - করিলে উচ্চশির (মাথা উচু) থাকিবে না৷ # এমন উপদেশ দিও না - যাহা নিজে করো না৷ #এমন প্রতিজ্ঞা করিও না - যাহা পূরণ করিতে পারিবে না৷ # ঠাট্টা করিও না - করিলে সম্মান নষ্ট হইবে৷ # আলস্য করিও না - করিলে কর্তব্যকর্মে ত্রুটি হইবে৷ # হিংসা করিও না - করিলে আত্মপীড়ন হইবে ৷ # নিরাশ হইও না - হইলে হকের উপর থাকিতে পারিবে না৷ # কুসংগে থাকিও না - থাকিলে নিন্দিত হইবে৷ # কৃপণতা করিও না - করিলে মর্যাদা নষ্ট হইবে৷ # অহংকার করিও না - করিলে ধ্বংস হইবে৷