Sunday, 7 August 2016

সব কিছু ছেড়ে পড়ুন, তা নইলে সারা জীবন দেখতে থাকবেন ...

সব কিছু ছেড়ে পড়ুন, তা নইলে সারা জীবন দেখতে থাকবেন ... 1378 সালে ভারতের এক অংশ আলাদা হয়ে মুসলিম রাষ্ট্র হয় - নাম ইরান . 1761 সালে ভারতের এক অংশ আলাদা হয়ে মুসলিম রাষ্ট্র হয় - নাম আফগানিস্তান. 1947 সালে ভারতের এক অংশ আলাদা হয়ে মুসলিম রাষ্ট্র হয় - নাম পকিস্তান . 1971 সালে ভারতের এক অংশ আলাদা হয়ে মুসলিম রাষ্ট্র হয় - নাম বাংলাদেশ . 1952 থেকে 1990 এর মধ্যে ভারতের এক রাজ্য মুসলিম রাজ্য হয়েছে - নাম কাশ্মীর... এবার উত্তরপ্রদেশ, আসাম, কেরালা ও পশ্চিমবঙ্গ মুসলিম রাজ্য তৈরির পথে ! আর আমরা যখন হিন্দু শক্তিকে জাগ্রত করার কথা বলি, সত্যিটা বলি তখনই কিছু লোক আমাদের RSS, VHP আর SHIV-SENA, BJP বলে ঝেড়ে ফেলতে চায় ! 1 মিনিট চ্যাটিং ছেড়ে এটা অবশ্যই পড়ুন . ভারতে মুসলমান কারা শেষটা পড়লে বুঝতে পারবেন..... ধর্মের নামে ভারত কে টুকরো করেছে যে - জিন্না মুসলমান ছিল | কোটি কোটি হিন্দুর রক্ত ঝরিয়েছে যারা - সেই সব সুলতান মুসলিম ছিল || হিন্দুদেরকে জবরদস্তি মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করিয়েছে - সেই সব আরবরা মুসলিম ছিল | রাম মন্দির ভেঙ্গে মসজিদ বানিয়েছে - সেই বাবর মুসলিম ছিল || গুরু তেগ বাহাদুর এর মাথা কেটে ছিল - সেই ঔরঙজেব মুসলিম ছিল | কাশ্মিরি পণ্ডিতদের নরসংহার করেছিল - সেই আতঙ্কবাদীরা মুসলিম ছিল || মুম্বই বোম্ব ধমকা করেছিল - সেই দাউদ মুসলিম ছিল | ভারতে 5কোটি বাংলাদেশী কাঙালি অনুপ্রবেশকারী - সব মুসলিম | বুদ্ধ, মহাবীর, কালী মুর্তি যারা ভেঙ্গে ছিল - তারা সবাই মুসলিম | ভারতের সংসদে হামলা - আফজল মুসলিম || গোধরা তে করসেবক দের পুড়িয়ে হত্যা করেছিল - তারা সব মুসলিম | পাকিস্তান, বাংলদেশ, আসাম, কাশ্মীর থেকে হিন্দুদেরকে তাড়াচ্ছে - তাড়া সবাই মুসলিম || 26/11 তে হিন্দুদেরকে গুলিবিদ্ধ করে - সে মুসলিম, কাসব | অমরনাথ যাত্রা রুখতে চেয়েছিল - সেই গিলানি মুসলিম || অমরনাথ যাত্রীদের কর চালু করে - সেই মন্ত্রী মুসলিম ( কংগ্রেস )| 100 কোটি হিন্দুকে কাটার কথা বলে - ওবেসী মুসলিম || যারা গরু খায় - মুসলিম | বন্দেমাতরম বলে না - মুসলিম || কাশ্মীরে ভারত মুর্দাবাদ বলে - মুসলিম | হায়দ্রাবাদে জাতীয় পতাকা জালায় - মুসলিম || কামদুনি, কালিয়াচক, ক্যানিং, দেগঙ্গা, বর্ধমান এ রেপ, খুন,ডাকাতি, বোম্ব ব্লাস্ট করে - সব মুসলিম |

Wednesday, 3 August 2016

দিল্লীতে, ভারতীয় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে আর্মি অর্জুন মেইন ব্যাটেল ট্যাংক মোতায়েন করেছে।

¤¤¤ দিল্লীতে, ভারতীয় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে আর্মি অর্জুন মেইন ব্যাটেল ট্যাংক মোতায়েন করেছে।শুধু তাই নয় , স্বাধীন ভারতবর্ষের ইতিহাসে এই প্রথম ,এই স্বাধীনতার মাসে সেখানে ট্যংকের পাশাপাশি ব্রামোস মিসাইল এবং পিনাকা মাল্টিব্যারেল রকেট লঞ্চার ও দেখা গেছে।কি হচ্ছে এসব ???? . . . . . . . . . . . . . . . . . . ¤¤¤ আরে ধুর.....!!!!!! DRDO এর সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা 52 টি ল্যাব ,তাদের বর্তমান প্রোডাক্ট গুলি নিয়ে একটি এক্সিবিশন করছে ,পার্লামেন্টারিকমিটির জন্য।তবে পার্লামেন্টারি কমিটির হাতে সময় কম থাকায় , DRDO আর্মি এবং স্পীকার সুচিত্রা মহাজনের থেকে অনুমতি নিয়ে ,পার্লামেন্ট ভবনের লাইব্রেরী বিল্ডিং এর কমপাউন্ডে এই এক্সিবিশনের ব্যাবস্থা করেছে।এখানে অর্জুন,পিনাকা,ব্রামোস ছাড়াও থাকবে তেজাস,আর্লি ওয়ার্নিং রাডার ,হেভী ভেহিকেল,আনমেনড গ্রাউন্ড ভেহিকেল সহ ,DRDO এর তৈরী বিভীন্ন প্রোডাক্ট গুলি।আগামী তিনদিন ধরে এই এক্সিবশন চলবে । ‪#‎ KNIGHT‬

ভারতীয় মুদ্রা সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য

ভারতীয় মুদ্রা সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য 1.আপনার কাছে থাকা নোট জলে ভিজে বা অন্য কোনভাবে ছিঁড়ে গিয়েছে? যদি নোটটির ৫১ শতাংশ অংশ ঠিক থাকে, তাহলে ব্যাঙ্কে জমা দিয়ে একটি নতুন নোট পেতে পারেন। 2.একটি নোটে ১৭টি ভাষায় টাকার অঙ্ক লেখা থাকে। 3.দেশভাগের পরেও পাকিস্তান নিজেদের স্ট্যাম্প দিয়ে ভারতীয় নোট ব্যবহার করত। পরে তারা নিজেরা নোট ছাপাতে শুরু করে। বেআইনিভাবে পাঁচ টাকার কয়েন দিয়ে ব্লেড তৈরি হয়। 4.১৯৫৪ থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত ৫,০০০ ও ১০,০০০ টাকার নোট পাওয়া যেত ভারতে। বর্তমানে বন্ধ হয়ে যাওয়া এক টাকার নোট বাজারে ছাড়ত অর্থ মন্ত্রক। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নরের বদলে এই নোটে অর্থ মন্ত্রকের প্রিন্সিপ্যাল সচিবের সই থাকত। 5.একটি ১০ টাকার কয়েন তৈরির খরচ ৬ টাকা ১০ পয়সা। (সংগৃহীত)

পবিত্র বেদ এর কিছু চমৎকার অমৃত বাণী"""'"'"মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং জানুন।

পবিত্র বেদ এর কিছু চমৎকার অমৃত বাণী"""'"'"মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং জানুন। ১. যে ব্যক্তি বসে থাকে, তার ভাগ্যও বসে থাকে। যে দাঁড়ায়, তার ভাগ্যও উঠে দাঁড়ায়।যে শুয়ে থাকে, তার ভাগ্যও শুয়ে থাকে।আর যে এগিয়ে যায়, তার ভাগ্যও এগিয়ে যায়। তাই এগিয়ে যাও, এগিয়ে যাও।" (ঋগ্বেদীয় ঐতরেয় ব্রাহ্মণ:৩৩.৩) ২. কর্কশ স্বরে কথা বলো না, তিক্ত কথা যেন মুখ ফসকে বেরিয়ে না যায় । [যর্জুবেদঃ ৫.৮] ৩. হে প্রভূ ! সামর্থ্য দাও উদ্দীপনাময় সুন্দর ও সাবলীল কথা বলার । [ঋগবেদঃ ১০.৯৮.৩] ৪. সত্যিকারের ধার্মিক সব সময় মিষ্টভাষী ও অন্যের প্রতি সহমর্মী। [সামবেদঃ ২.৫১] ৫. সমাজকে ভালোবাসো । ক্ষুধার্তকে অন্ন দাও । দুর্গতকে সাহায্য করো । সত্য ন্যায়ের সংগ্রামে সাহসী ভূমিকা রাখার শক্তি অর্জন করো।[ঋগবেদঃ ৬.৭৫.৯] ৬. নিঃশর্ত দানের জন্য রয়েছে চমৎকার পুরস্কার । তারা লাভ করে আর্শীবাদ ধন্য দীর্ঘ জীবন ওঅমরত্ব । [ঋগবেদঃ ১.১২৫.৬] ৭. এসো প্রভূর সেবক হই ! গরীব ও অভাবীদের দান করি । [ঋগবেদ ঃ১.১৫.৮] ৮. নিজের শত্রুকে বিনাশে সক্ষম এমন উপদেশাবলির প্রতি মনযোগী হও ।[যর্জুবেদঃ ৬.১৯] ৯. ধনুকের তীর নিক্ষেপের ন্যায় হৃদয় থেকে ক্রোধকে দূরে নিক্ষেপ করো। তাহলেই তোমরা পরষ্পর বন্ধু হতে ও শান্তিতে বসবাস করতে পারবে । [অথর্ববেদঃ ৬.৪২.১] ১০. জীবনের প্রতিটি স্তরে অনিয়ন্ত্রিত রাগ-ক্রোধ থেকে দূরে থেকো । [সামবেদঃ ] ১১. একজন নিরীহ মানুষের ক্ষতি যে করে সে মানুষ নয়, সে হায়েনা । তার কাছ থেকে দূরে থাকো । [ঋগবেদঃ২.২৩.৭] ১২. বিদ্বান ও সৎচরিত্র লোকদের সাতে বন্ধুত্ব করো, দুশ্চরিত্রদের বর্জন কর। (ঋগ্বেদ ১/৮৯/২) ১৩. কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্যকে গড়ে তোল। (ঋগ্বেদ ১০/৬০/১২) ১৪. সর্বভূতের কল্যানের জন্য নিজের মনস্থির কর। (যজুর্বেদ ৩৪/১) ১৫. সদা সত্যশ্রয়ী ও সত্যবাদী হবে। (অর্থববেদ ৩/৩০/৫..

Tuesday, 2 August 2016

বাংলাদেশে ৬৪ টি জেলায় কমবেশি ২ কোটি হিন্দু বসবাস করে।

বাংলাদেশে ৬৪ টি জেলায় কমবেশি ২ কোটি হিন্দু বসবাস করে। প্রায় প্রতিটি জেলায় কমবেশি হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা রয়েছে। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা হিন্দুদের উচিত যেইসব এলাকা হিন্দু অধ্যুষিত সেখানে বাসস্থান গড়ে তুলে ৬৪টি হিন্দু মেজরিটি অঞ্চল গঠন করা। এটা সম্ভব হলে, প্রতিদিন ৬৩২ জন হিন্দুকে দেশত্যাগ করতে হবেনা, যেকোন হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানো যাবে, আমাদের হিন্দু সম্প্রদায়ের জান মাল নিরাপত্তায় আঘাত হানার মতো সাহসও কারো হবেনা। ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশে হিন্দু বিলুপ্তি ঠেকাতে হলে, বিচ্ছিন্নভাবে নয়, আমাদের দলবদ্ধভাবে একত্রে থাকার মানসিকতা তৈরি করতেই হবে।।

ইতিহাস বলছে গান্ধীজিকে "জাতির জনক"-উপাধিটি প্রথম দিয়েছিলেন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস।

ইতিহাস বলছে গান্ধীজিকে "জাতির জনক"-উপাধিটি প্রথম দিয়েছিলেন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস। =============== =============== =============== ==================== মহাত্মা গাঁধীর পরিচিতি ‘জাতির জনক’ হিসেবেই। কিন্তু প্রশ্ন হল, ‘জাতির জনক’ উপাধিটি তাঁকে দিল কে? এই প্রশ্নই তুলেছিল, ঐশ্বর্যা পরাশর নামে এক ১০ বছরের মেয়ে। ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে লক্ষ্ণৌয়ের এই মেয়ে প্রধানমন্ত্রীর অফিস বা পিএমও-তে আরটিআই (রাইট টু ইনফর্মেশন) করে জানতে চায়, গাঁধীকে কবে এবং কে দিয়েছিলেন জাতির জনক উপাধিটি। সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়েই পিএমও আবিষ্কার করে এক চমকপ্রদ তথ্য। জানা যায়, সরকারিভাবে গাঁধীকে এই উপাধি দেওয়ার কোনও নথি নেই। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ও জাতীয় সংরক্ষণাগারও জানায় যে, গাঁধীকে জাতির জনক উপাধি দেওয়া হয়েছিল বলে কোনও তথ্য তাদের কাছে সংরক্ষিত হয়নি। প্রশ্ন হল, তাহলে গাঁধী ‘জাতির জনক’ নামে পরিচিতি পেলেন কীভাবে? ইতিহাস ঘাঁটতে গিয়ে দেখা যায়, সুভাষচন্দ্র বসু ১৯৪৪ সালের ৬ই জুলাই সিঙ্গাপুর রেডিও থেকে দেওয়া একটি ভাষণে গাঁধীকে প্রথমবারের জন্য ‘জাতির জনক’ বলে উল্লেখ করেন। এরপর ২৮ এপ্রিল ১৯৪৭-এ একটি সম্মেলনে সরোজিনী নাইডুও গাঁধীকে ‘জাতির জনক’ বলে অভিহিত করেন। সেই থেকেই ‘জাতির জনক’ নামে খ্যাতিমান হয়ে ওঠেন গাঁধী। ঐশ্বর্যা তাঁর আরটিআই আবেদনে এই প্রশ্নও রেখেছিল যে, সরকারিভাবে গাঁধীকে কি ‘জাতির জনক’-এর উপাধি প্রদান করা যায় না? তার উত্তরে পিএমও জানায়, ভারতীয় সংবিধানে পড়াশোনা ও সামরিক ক্ষেত্রের বাইরে কোনও ব্যক্তিকে কোনও উপাধি দেওয়ার নিয়ম নেই। কাজেই মহাত্মা গাঁধীকে আপাতত সরকারিভাবে জাতির জনক উপাধি দেওয়া সম্ভব নয়।

বাংলাদেশ সহ মুসলিম অধ্যুষিত দেশে প্রধান সমস্যা জনসংখ্যা বৃদ্ধি।

@@ বাংলাদেশ সহ মুসলিম অধ্যুষিত দেশে প্রধান সমস্যা জনসংখ্যা বৃদ্ধি। যেমন ধরুন পৃথিবীর শতকরা দু'জন মানুষ বাংলাদেশি। একই আয়তন অথচ নেপালের জনসংখ্যা মাত্র তিন কোটি। বাংলাদেশের তিনগুণ বড় বার্মার জনসংখ্যা মাত্র 2 কোটি। কিন্তু বাংলাদেশের মত ছোট সাইজের দেশে এত বেশি মানুষ, সেটার প্রভাব পাশের দেশ ভারতেও পড়ছে। বাংলাদেশে কমছে চাষের জমি, ভরাট হচ্ছে নদী-নালা-পুকুর। ধংস হচ্ছে বনভূমি। কিন্তু মুমিনরা এটা কিছুতেই বুঝতে চায় না, কারন এর পেছনের বড় ভূমিকা আছে "ইসলাম" নামক ট্যাবলেটের। .............................................................. **1988 সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল 8 কোটি। 2016 তে জনসংখ্যা প্রায় 20 কোটি। বাংলাদেশে আয়তনের তুলনায় এত বেশী মানুষ কেন? জাতিগতভাবে উন্মত্ত যৌনতা তো আছেই, সেটায় আরো রং দিয়েছে "ইসলাম"। যেমন (১) ইসলামে বাল্যবিবাহ বৈধ ও উৎসাহিত। মানুষ বাল্যবিবাহ করছে। অল্প বয়সে বিয়ের ফলে অনেক বেশি সন্তান জন্ম দিচ্ছে। (২) ইসলামে জন্মনিয়ন্ত্রন হারাম (অর্থাৎ নিষিদ্ধ)। আল্লা কোরানে জন্মনিয়ন্ত্রন বারন করেছে। মুমিনেরা এই আদেশকে জন্মনিরোধের নিষেধাজ্ঞা হিসেবে প্রচার চালাচ্ছে। ইসলামের যুক্তি - জন্ম দিয়েছেন আল্লা, খাওয়ানোর মালিকও আল্লাহ। তাই আল্লাই খাওয়ার ব্যবস্থা করবেন। ৩. ইসলামে বেশি বাচ্চা পয়দা করতে বলেছে। নবী কেয়ামতে চান বেশী বেশী উম্মত। ৪. ইসলামে হস্তমৈথুন হারাম। আমজনতা পাপবোধ নিয়ে বাঁচে। পাপবোধ থেকে মুক্তি পেতে দ্রুত বিয়ে করে। বাঙালি মুসলিম প্রচল্ড রকম ভণ্ড। কিন্তু আল্লা খাওয়ানোর মালিক - এই আশ্বাসই তাদের বড় বিশ্বাস। এই বিশ্বাস থেকেই শেয়াল, কুকুর,খরগোশের মত বাচ্চার জন্ম দিতে তাদের কোনোও আপত্তি নেই। কিছুদিন আগে এক কাঠমোল্লার ওয়াজের ভিডিও ক্লিপে দেখছি, আ মোল্লার বাচ্চা 11 জন। সে আরো চায়। আবার কয়েকদিন আগে নিউজে দেখেছি পাকিস্তানের এক মোল্লা 13টা বিয়ে করেছেন এবং সন্তান আছে প্রায় 35 টা... তিনি এটাও আশা ব্যাক্ত করেছেন যে তিনি সেনঞ্চুরি করতে চান অর্থাৎ 100 টা পুরন করা তার ইচ্ছা। তো এই শিশু সন্তানেরা কোথায় পড়াশুনা করবে? অবশ্যই জেহাদের শিক্ষাকেন্দ্র মাদ্রাসায়!! সেখান থেকে বাপের মত নম্বর ওয়ান বলদ তৈরি হবে। এই এগারোজন যদি আবার ১১ টা করে বাচ্চা জন্ম দেয় তাহলে সংখ্যার কত গুণ হবে? বা পাকিস্তানের এই 35 জন সন্তান একেকজনে যদি আবার 35 টা করে পয়দা করে তাহলে কি হারে বৃদ্ধি হবে একটু ভাবুন! ......................................................... এই হচ্ছে মুমিনদের অবস্থা। এই হচ্ছে ইসলামীক ট্যাবলেট যা চোখ কান বন্ধ করে গেলার প্রতিক্রিয়া!! জনসংখ্যা কমানোর জন্য অনেক দেশ আজ চিন্তিত। কিন্তু বাংলাদেশের মত প্রচুর মুসলিম দেশ এখনও সেই কথা চিন্তা করতে পারেনি। আজ বাংলাদেশ বা পাকিস্তান সরকার যদি এমন কোনো ফতোয়া জারী করে তাহলে পরের দিনই মুমিনেরা ইসলামি ট্যাবলেটে উদ্বুদ্ধ হয়ে তান্ডব শুরু করবে।