Monday, 8 August 2016

মহাগুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা।কৃপাকরে সবাই পড়বেন

।।মহাগুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা।কৃপাকরে সবাই পড়বেন।। মুসলমানরা যখন ওয়াজ করে তখন ঐ ওয়াজের মাঝে ওরা ইসলামী জেহাদ নিয়ে আলোচনা করে।কিন্তু আমরা হিন্দুরা ভাবি ওরা শান্তিপূর্ণ ভাবে ধর্ম পালন করছে। মাঝে মাঝে মুসলমানরা তাবলীগ জামাত করে ইসলামের দাওয়াত দেয়।সেই দাওয়াতের মাঝে কিন্তু জঙ্গিবাদ প্রচার করে।কিন্তু আমরা হিন্দুরা ভাবি ওরা শান্তিপূর্ণ ভাবে ইসলাম প্রচার করছে। সর্বশেষ ফলাফল কি হয়?কিছুদিন পর দেখা যায় পাশের কোন জেলায় বোমা হামলা হয়েছে!জঙ্গি সংগঠনের সদস্য ধরা পড়েছে। কিন্তু আমরা আগেই যদি ওদের ঐসব ধর্ম প্রচারের নামে জেহাদ আর জঙ্গিবাদ প্রচার বন্ধ করে দিতে পারি তাহলেই দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল হবে।তাই আসুন,আমরা ইসলাম প্রচারক নামের ঐসব জেহাদী ও জঙ্গিদের প্রতিহত করি।

মুসলিম তোষণ ও হিন্দুদের বর্তমান পরিস্থিতি

মুসলিম তোষণ ও হিন্দুদের বর্তমান পরিস্থিতি ~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~ হিন্দুরা কিছু পারুক আর নাই পারুক মুসলিম তোষণে তাদের জুড়ি নেই। একবেলা মুসলিমের পায়ে তেল না মাখালে তাদের পেটের ভাত হজম হয়না। ভারতবর্ষ ইসলামি করণে হিন্দু রাজনৈতিকদের দোষই সব থেকে বেশি। মধ্যযুগীয় ভারতীয় হিন্দু রাজারা তাদের প্রতিপক্ষ হিন্দু রাজাদের জব্দ করার জন্যে বহিরাগত মুসলমানদের সাহায্য নিয়েছিল। জয়চাঁদ তার জামাতা পৃথ্বীরাজকে জব্দ করবার জন্য মোহাম্মদ ঘুরীকে সাহায্য করেছিল ।বাংলার রাজা লক্ষণ সেনের মন্ত্রী নিজে রাজা হবার বাসনায় বখতিয়ার খলজির সাহায্য নিয়েছিল।তাদের প্রতিপক্ষ রাজারা জব্দ হলো বটে কিন্তু তারপর তারা নিজেরাই মুসলমানদের হাতে কাটা পড়ল। মহাত্মা গান্ধী ও জওহরলাল নেহেরু হিন্দু-মুসলিম দুইটি জাতির মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্যে ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতিতত্ত্বকে সমর্থন করেছিলেন।যার ভিত্তিতে ভারত-পাকিস্তান ভাগ হয়ে দুইটি আলাদা রাষ্ট্র গঠিত হলো। পাকিস্তান থেকে প্রায় সব হিন্দুকে ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হলো, এখনও হচ্ছে। বাংলাদেশও প্রায় হিন্দু শূন্য।কিন্তু ভারতের মুসলমানেরা থেকেই গেল।বরং তারা এখন দ্বিগুণ গতিতে জনসংখ্যা বৃদ্ধিকরতে ব্যস্ত।কারণ তাদের লক্ষ্য পুরো ভারতবর্ষকে ইসলামিক রাষ্ট্রে রূপান্তর। মহাত্মা গান্ধী ও জওহরলাল নেহেরুর দ্বিজাতিতত্ত্বের ঐ ভুল সিদ্ধান্তের কারণে আজ পুরো ভারতীয় উপমাহাদেশের হিন্দুদের চরম মূল্য দিতে হচ্ছে। মুসলিম তোষণের ফলে হিন্দুরা ইরান, আফগানিস্তান, পাকিস্তান,বাংলাদেশ সব হারিয়েছে।কাশ্মীর আজ স্বাধীনতা চাইছে। পশ্চিমবঙ্গ,আসাম,বিহার,কেরালা এসব জায়গায় যেভাবে মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে সেখানেও যেকোনো মুহূর্তে স্বাধীনতার আওয়াজ উঠতে পারে। কি ভাবছেন, আপনি এসব হিন্দু রাজনৈতিকদের থেকে বেশি বুদ্ধিমান? আপনি মুসলিম তোষণ করে বেঁচে যাবেন? ১৪০০ বছরের ইতিহাসে যার কোন ব্যতিক্রম হয়নি, সেটা আপনি পারবেন? পারবেন না যে তার বড়প্রমাণ রামকৃষ্ণ মঠ। রামকৃষ্ণ মঠের মতো মুসলিম তোষণকারী প্রতিষ্ঠান কটা আছে? বাংলাদেশের রামকৃষ্ণ মঠ ঈদের আগে প্রতিবছর দরিদ্র মুসলিমদের মাঝে বস্ত্র বিতরণ করে।নানা ভাবে তাদের সাহায্য করে।এত কিছুর পরেও তারা কিন্তু মুসলিমদের মন পায়নি ।তাই মুসলিম তোষণের পুরস্কার স্বরূপ ঢাকা রামকৃষ্ণ মঠের সাধারণ সম্পাদককে হত্যার হুমকি দেওয়া হলো।বাংলাদেশ সরকার তাঁর নিরাপত্তার সর্বোচ্চ ব্যবস্থা করলেও তিনি কিন্তু নিজেকে নিরাপদ মনে করেননি।তাই প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে গেছেন ভারতে। এর পরেও যদি ভাবেন মুসলিম তোষণকরে বেঁচে যাবেন তবে বলব আপনি কল্পনার রাজ্যে বাস করছেন। তাই টিকে থাকতে হলে মুসলিম তোষণ না করে নিজেরা সংগঠিত হন। না হলে আপনার জন্য বড়ই দুর্দিন অপেক্ষা করছে।

এবার হজযাত্রীদের ভর্তুকি দেওয়ার কেন্দ্রীয় সরকারের নীতির কড়া সমালোচনা করল সুপ্রিম কোর্ট।

এবার হজযাত্রীদের ভর্তুকি দেওয়ার কেন্দ্রীয় সরকারের নীতির কড়া সমালোচনা করল সুপ্রিম কোর্ট। সেই সঙ্গে হজযাত্রীদের ওপর থেকে ভর্তুকি তুলে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে শীর্য আদালত। বিচারপতি আলতামাস কবীর এবং বিচারপতি রঞ্জনাপ্রকাশ দেশাইকে নিয়ে ঘঠিত বেঞ্চ আগামী ১০ বছরের মধ্যে পর্যায়ক্রমে এই রায় কার্যকর করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রকে । একইসঙ্গে হজ যাত্রীদের সঙ্গে সফরে যাওয়া সরকারি প্রতিনিধির সংখ্যা কমানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের তরফে। এদিন হজযাত্রা সম্পর্কিত বম্বে হাইকোর্টের একটি রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কেন্দ্রের দায়ের করা মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে। শুনানির সময় দুই বিচারপতির বেঞ্চ জানতে চায়, ১০১২ সালে হজযাত্রার জন্য ঠিক কত টাকা ভর্তুকি ধার্য করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। যদিও সরকারের তরফে এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট উত্তর মেলেনি। হজ যাত্রা শেষ হওয়ার পর হজ কমিটির তরফে এ বিষয়ে তথ্য জানান সম্ভবপর বলে শীর্ষ আদালতকে জানান সরকারি কৌঁসূলি। পাশাপাশি হজ যাত্রীদের ভর্তুকিদানের নীতির পরিবর্তনের কথা জানিয়ে সরকারের তরফে বলা হয়, আগে কোনও ইসলাম ধর্মালম্বী কোনও ব্যক্তি প্রতি ৫ বছর অন্তর একবার হজযাত্রায় সরকারি ভর্তুকির সুযোগ পেতেন। নতুন ব্যবস্থায় জীবনে মাত্র একবারই এই সুযোগ মিলবে। কিন্তু শীর্ষ আদালত ধাপে ধাপে ভর্তুকির পরিমাণ কমিয়ে এক দশকের মধ্যে ভর্তুকি পুরোপুরি বিলোপের নির্দেশ দেয় কেন্দ্রকে। এদিন সুপ্রিম কোর্টের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সাংসদরা। ভর্তুকির টাকা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উন্নয়ন খাতে খরচ করার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

বৃটেনে গণহারে মুসলমানদের ইসলাম ত্যাগ

পশ্চিমা উদার সমাজে ইসলাম বা অন্য ধর্ম গ্রহন বা ত্যাগ একটা ফ্যাশনের মত। অনেকটা পুরাতন কাপড় পাল্টে নতুন কাপড় পরার মত। এরা যত সহজে অন্য একটা ধর্ম গ্রহন করে ঠিক তেমনিই তা ছেড়া কাগজের মত একসময় ছুড়ে ফেলে দেয়। প্রায়ই ইসলাম প্রচারকারীরা তারস্বরে প্রচার চালায় ওমুক ইসলাম গ্রহন করেছে। এটার একটাই কারন প্রমান করা যে ইসলাম একটা সত্য ধর্ম। কিন্তু কেউ যদি কখনও ইসলাম ত্যাগ করে সেটা তারা প্রচার করে না। সেটার কারনও বোঝা সহজ, তাতে প্রমানিত হবে ইসলাম একটা ভুয়া ধর্ম। বৃটেন এমনই একটা পশ্চিমা দেশ যেখানে মানুষ অপার স্বাধীনতা ও উদারতা ভোগ করে থাকে। আর তাই সেখানে কিছু মানুষ নিত্যদিন ইসলাম গ্রহন করে এবং কিছু মানুষ তা ত্যাগ করে। ইসলাম গ্রহনকারীদের জন্য একটা অনুষ্ঠান করতে হয় , তাই সেটার হিসাব থাকে ও তা প্রচার করা যায়। কিন্তু যারা ইসলাম ত্যাগ করে তাদের কোন অনুষ্ঠান করা লাগে না তাই তার কোন হিসাব নাই। ধারনা করা হয় ৯/১১ এর পর বৃটেনে প্রায় ১,০০,০০০ মানুষ ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছে এবং কয় বছরের মধ্যে প্রায় ৭৫% ই তা ত্যাগ করেছে। মুসলিম দেশ সমূহে কেউ ইসলাম ত্যাগ করলে তা প্রকাশ করতে পারে না , কারন তাতে কল্লা কাটা যাওয়ার ভয় থাকে। পশ্চিমা দেশে সেই সমস্যা নাই বলে তারা প্রকাশ্যে বলতে পারে যে তারা ইসলাম ত্যাগ করেছে। তবে পশ্চিমা দেশে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন কারীরা যদি ইসলাম ত্যাগ করে তাহলে তার পক্ষে অনেক সময় সেটা প্রকাশ করা সম্ভব হয় না পারিবারিক কারনে। উসামা হাসান , একজন ইমাম ও ইসলামি গবেষক , কুইলিয়াম ফাউন্ডেশন, ব্রিটেন স্বীকার করেছেন - ইসলাম গ্রহনকারীদের ৫০% ই কয়েক বছরের মধ্যে ইসলাম ত্যাগ করে। ইসলাম ত্যাগ কারীরা প্রকাশ্যে বলে বেড়ায় না তারা ইসলাম ত্যাগ করেছে। তবে ইন্টারনেটে তাদের উচ্চ কন্ঠ শোনা যায়। নারীরা সাধারনত ইসলাম গ্রহন করে কোন মুসলিম পুরুষের প্রেমে পড়ে তাকে বিয়ে করতে গিয়ে। এ ধরনের বিয়ের অধিকাংশই পরে টেকে না। কারন যে সব মুখরোচক কথা বলে নারীটিকে ইসলাম গ্রহন করানো হয় , বিয়ের পর দেখে তার সবগুলিই মিথ্যা। যেমন ইসলাম নারীকে বিপুল মর্যাদা দেয় ও শান্তি দেয়। বিয়ের পর দেখে তার স্বামী কারনে অকারনে তার ওপর কর্তৃত্ব ফলাচ্ছে এমন কি সামান্য কারনে মারধর করে। পরে জানতে পারে , ইসলাম স্ত্রীকে পিটানোর জন্য স্বামীকে অনুমোদন দিয়েছে। তখনই তার ইসলামের প্রতি মোহ কেটে যায় এবং বুঝতে পারে , ইসলাম গ্রহনের আগে তাকে মিষ্টি কথা বলে প্রতারিত করা হয়েছে। অত:পর বিবাহ বিচ্ছেদের পর ইসলাম ত্যাগের মাধ্যমেই তার নতুন জীবন শুরু হয়। লন্ডনে জন্মগ্রহনকারী ৩৯ বছর বয়সী পেপ যে ২০ বছর বয়েসে ইসলাম গ্রহন করেছিল , বেশ কিছু বছর আগেই ইসলাম ত্যাগ করেছে ও বর্তমানে কানাডাতে বাস করে। সুফী দর্শন ভিত্তিক ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ইসলাম গ্রহন করেছিল কিন্তু পরে যখন ইসলামের আসল রূপ তার কাছে ধরা পড়ে যেমন - শুধুমাত্র ইসলামে বিশ্বাস না করার কারনে যে কাউকে খুন করা যায় , তাদের বাড়ী ঘর লুটপাট করা যায় , ইসলাম ত্যাগ করলে তাকে হত্যা করা যায় ইত্যাদি - তারপর থেকেই সে ইসলাম ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেয় কারন তার মনে হয় ইসলাম হলো একটা শয়তানের ধর্ম। দীর্ঘ ১৫ বছর ইসলামি জীবন যাপন করার পর অবশেষে সে ইসলাম ত্যাগ করে। পেপ বলেছে সে যে তরিকার ইসলাম পালন করত , সেই তরিকার ইমামরা তাকে শুধুমাত্র সেই বিষয়ক বই পুস্তক পড়তে বলত ও অন্য কোন কিছু পড়তে নিষেধ করত। এটাই তাকে ইসলাম সম্পর্কে সন্দেহ প্রবন করে তোলে এবং একটা পর্যায়ে ইসলামের প্রকৃত রূপ জানতে পেরে তা ত্যাগ করে। লন্ডনে বসবাসকারী সার্বিয়ান খৃষ্টান মিলজেভিক ২০১০ সালে ইসলাম গ্রহন করে। কলেজ থেকে বিতাড়িত হওয়ার কারনে সৃষ্ট হতাশা থেকে মুক্তি পেতেই সে ইসলাম গ্রহন করে কিছু মুসলমানের পাল্লায় পড়ে , তারা তাকে জানায় , ইসলাম গ্রহন করলে সে শান্তি পাবে। কিন্তু যখন সে আবিস্কার করে একজন প্রকৃত মুসলমান কখনই উদার হতে পারে না , তাকে অবশ্যই উগ্রবাদী হতে হয়, তখনই ইসলামকে একটা উগ্রবাদী অমানবিক ধর্ম বলে গণ্য করে তা ত্যাগ করে। মোট ইসলাম গ্রহন কারীর ৭৫% এর মত দেখা যায় নারী। তারা ইসলাম গ্রহন করে মূলত : মুখরোচক বানী শুনে, তারা শোনে ইসলাম নারীকে মর্যাদা ও আধ্যাত্মিকতা দেয় । এসব নারীর অধিকাংশই একাকিত্ব ও হতাশায় ভোগে আর তা থেকে রক্ষা পেতেই ইসলাম গ্রহন করে। কিন্তু কিছুকাল পরেই তারা উপলব্ধি করতে পারে যে তাদেরকে যা বলা হয়েছিল তা সম্পূর্নই মিথ্যা। তারা আবিস্কার করে , মুসলমানরা খুবই হীনমন্য স্বভাবের এবং মুসলমান পুরুষরা নারীর ওপর কর্তৃত্ব ফলায় । তাছাড়া তারা তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি যেমন পাকিস্তানী , আরবীয় ইত্যাদিকে ইসলামী সংস্কৃতি বলে নারীদের ওপর চাপাতে চেষ্টা করে তাদেরকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করে। উসামা হাসান বলেন - এসব তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মূখীন হয়ে এক পর্যায়ে একটা বিরাট অংশই ইসলাম ত্যাগ করে। উসামা হাসান আরও বলেন - ৯/১১ এর ঘটনার পর বহু মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহনকারী যুবক যুবতিও ইসলাম ত্যাগ করেছে ইসলামের প্রকৃত চেহারা দেখে। তাদের অনেকেই খৃষ্টান , বৌদ্ধ বা সংশয়বাদীতে পরিনত হয়েছে। এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানা যাবে এখানে : http://www.newstatesman.com/politics/uk/2016/08/exclusive-jeremy-corbyn-accused-ignoring-leaked-report-labours-rural-problem

ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবন সম্পর্কে কিছু তথ্য

ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবন সম্পর্কে কিছু তথ্য এটি ভারতের রাজধানী নিউ দিল্লিতে অবস্থিত। এটা ভারতীয় রাষ্ট্রপতির সরকারি বাসভবন l ব্রিটিশ শাসনকালে এই প্রাসাদটি ছিল "ভাইসরয়’স হাউস" নামে পরিচিত ছিল। ১৯৫০ সালে প্রাসাদটির নাম রাষ্ট্রপতি ভবন হয় । 1.এটি তিনশো তিরিশ একর জমির উপর নির্মিত "রাষ্ট্রপতি ভবন" l বিশাল উঁচু পাঁচিল দিয়ে ঘেরা ও আটত্রিশ টি গেট আছে l 2.মূল ভবনেই আছে ২৪০টি রাজকীয় ঘর ৷ 'অশোক হল', 'দরবার হল', 'নর্থ ড্রয়িং রুম'ইতাদি 3.হল ঘরের দেওয়ালে -দেওয়ালে ভারতের সব প্রাক্তন রাষ্ট্রপতির মস্ত অয়েল পেন্টিং রয়েছে.. 4.চারিদিকে নিপুনভাবে কাটাছাঁটা ঘনসবুজ ঢালু মাঠ, ঘনকালো পিচের রাস্তার দু’পাশে ছোট-ছোট ফুলের গাছ, সবুজ মাঠে অগুনতি ময়ূর, কোথাও হরিণ, কোথাও ঝকঝকে লাল-হলুদ বোগেনভিলিয়া আকাশে মুখ উঁচু করে দাঁড়িয়ে.. 5.এখানে রয়েছে বিশাল ফুলের বাগান "মোঘল গার্ডেন " ও "হার্বাল গার্ডেন".. 6.বিশাল ঘন এক জঙ্গলও রয়েছে "রাইসিনা হিল" 7.কোনো সময় একটা শুকনো পাতাও মাঠে পড়ে থাকে না.. 8.আনন্দ হোক কিংবা ঝগড়া ৷ যা করবে নিচুস্বরে করবে ৷ কারণ, এটাই এখানকার নিয়ম৷ 9.এখানে কোনো দূষণ নেই, শব্দ নেই, এখানে সব কিছুই যেন প্রয়োজনের অতিরিক্ত.. 10.প্রায় দুই হাজার কর্মী এখানে কাজ করে. মালিদের সংখ্যা আরও বেশি.. 11. রয়েছে আলিশান বিশাল বড় লাইব্রেরি, তেমনই দু’শো-আড়াইশো বছরের পুরনো সব বই 12.মিউজিয়মটিও অত্যন্ত সুন্দর৷ রাষ্ট্রপতিরা যেসব উপহার পান তা কিছুই তাঁর 'নিজস্ব' নয়, সবই 'রাষ্ট্রীয়' সম্পত্তি ৷ দেশ-বিদেশের বহুমূল্য সব উপহার তাই মিউজিয়ামে সাজানো রয়েছে ৷

সৌদি আরবে নতুন নিয়ম চালু , নামাজ না পড়লে তিন দিনের জেল দেওয়ার

সৌদি আরবে নতুন নিয়ম চালু , নামাজ না পড়লে তিন দিনের জেল দেওয়ার http://chittagongdaily.com/?p=181500

ওহে মুহাম্মদ,....পারলে,... এখন তোর সাহাবিদের নিয়ে আর একবার আমাদের ধর্ষণ করতে আয়।

"ওহে মুহাম্মদ,.... পারলে,... এখন তোর সাহাবিদের নিয়ে আর একবার আমাদের ধর্ষণ করতে আয়। - ঠিক যেমনটি, ৬২৭ খ্রিস্টাব্দে তুই ও তোদের সাহাবিরা আমাদের খায়বারে ধর্ষণ করেছিলি। ... তোদের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার জন্য এখন আমরা প্রস্তুত ! " --- (- জনৈকা ইসরাইলি নারী সৈনিক, ছবিটি প্রতীক... ।)