বাংলার হিন্দু কখনোই মানুষ হবে না।
এরা পূর্ববঙ্গ থেকে মুসলমান এর লাথ
খেয়ে ভারতে আসে আর এসেই
বামফ্রন্ট আর তৃণমূলীদের পা চাটে
একটা ভোটার আই কার্ডের জন্য।
কেন??? ভারতমাতার বুকে লক্ষ
দেশদ্রোহী জেহাদি যদি মাথা উঁচু করে
বাঁচতে পারে তবে তোমরা পারবে না
কেন? শক্তিশালী সংগঠন গঠন কর।
একদিন সেই পূর্ববঙ্গকেও কেড়ে নিয়ে
ভারতের মানচিত্রে যোগ করে দেওয়ার
প্রতিজ্ঞা করো। কোন কার্ড
লাগবেনা। তোমার তেজোদৃপ্ত চেহারাই
হবে তোমার পরিচয়। এদেশ হিন্দুর।
এদেশে হিন্দুর বসবাসের জন্য কোন
প্রমাণ পত্রের দরকার নেই। হিন্দুত্বই
একমাত্র প্রমাণ। দলে দলে
হিন্দুত্ববাদি রাজনীতিতে যোগ দাও।
নিজের উত্তরসূরিদের জন্য একটি
নিরাপদ বাসস্থানের শপথ কর আজি।
জয় হিন্দু। জয় শ্রীরাম।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Sunday, 21 August 2016
যে কোনো দেশের গোয়েন্দা বিভাগ, সেনা বা পুলিশ মাঝে মাঝে যখন জঙ্গি পাকড়াও করে তখন তাদের কাছ থেকে জেহাদি বই বাজেয়াপ্ত করে।
@@ যে কোনো দেশের গোয়েন্দা বিভাগ, সেনা বা পুলিশ মাঝে মাঝে যখন জঙ্গি পাকড়াও করে তখন তাদের কাছ থেকে জেহাদি বই বাজেয়াপ্ত করে। পড়ছে জেহাদি বই, হচ্ছে জঙ্গি - ব্যাপারটা কেমন গোলমেলে। ডাক্তারী বই পড়ে লোকে ডাক্তার হয়, ইঞ্জিনিয়ারিং বই পড়ে লোকে ইঞ্জিনিয়ার হয় আর জিহাদি বই পড়ে লোকে জঙ্গি হয়! জেহাদি বইয়ে থাকে কোরআন হাদিসের আয়াত। তার মানে কোরান হাদিসের আয়াত পড়ে লোকে জিহাদি হয়। জেহাদিকে আবার "জঙ্গি" বলা হয়। যারা কোরআন এবং হাদিস পড়ে, তারা সবাই হয়তো জেহাদি হয় না, কিন্তু যারা জেহাদি হয়, তারা সবাই কোরআন এবং হাদিস পড়েই হয়। যে জেহাদি শরীরে বোমা বেঁধে নিজেকে উড়িয়ে দেয় সাথে আরো কিছু লোককে নিয়ে, সে কিন্তু কোনো ভাড়াটে খুনি নয়। সে স্ব-ইচ্ছায়, সুস্থ মস্তিষ্কে ইসলাম ধর্মের নির্দেশ পালন করে মাত্র। ইসলামের সাথে জঙ্গিবাদ তথা জিহাদের কোনো সম্পর্ক নেই - কথাটা অনেকটা "জীবের সাথে প্রাণের কোনো সম্পর্ক নেই"-এর মতো। জেহাদের প্রাণ ইসলাম। যে কোরআন এবং হাদিস থেকে জেহাদি তৈরি হয়, সেইসবকে না বন্ধ করে জেহাদি ধরে কী লাভ!
বামপন্থী "টেট পরীক্ষা"- প্রশ্ন:
বামপন্থী "টেট পরীক্ষা"-
প্রশ্ন:
১) লাদেনের চরিত্র বর্ননা কর!
উ: লাদেন এক জন সৎ নির্ভিক
ধর্মপ্রান দাড়িওয়ালা সেকুলার ছিলেন।
তিন হাজার আমেরিকাবাসী কে জন্নত
দর্শন করিয়েছেন। মানব কল্যানে তার
অবদান অনস্বীকার্য। লাদেনের
মৃত্যুতে আমর শোকাহত। এর বদলা
বামপন্থি রা এক দিন ঠিক নেবে।
২) আফজল গুরু কিভাবে ধীরে ধীরে
বামপন্থিদের "গুরু" হয়ে উঠলেন?
উ : ভারতবর্ষে ভারত মাতা নামক এক
ডাইনির বাস। এই ডাইনির হৃদপিণ্ড
অর্থাৎ "সংসদ" এ আমাদের নেতা
প্রবল পরাক্রমের সাথে বীরের মত
"পেন্সিল" হাতে প্রবেশ করলেন
চাড্ডিদের শিক্ষা দিতে। কিন্তু
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট তাকে বিনা
কারনে ফাসি দিয়ে দিল। আমরা
বামপন্থার অভিভাবক তথা গুরু
হারালাম। কিন্তু তার আদর্শ আজও
আমাদের মজ্জায় মজ্জায়। তাই পুরো
দেশকে টুকরো টুকরো করে ছাড়ব।
৩) ইসলামের সহিত ভারতে
বামপন্থিদের মিল কোথায়?
উ: উভয়ের দেশের প্রতি আস্থা নেই।
হিন্দু বিরোধী। লক্ষ্য এক রাস্তা
ভিন্ন।
৪) মুহম্মদের চরিত্র বর্ননা কর?
উ: মুহম্মদ একজন নিস্কাম হৃদয়ের
লোক ছিলেন। অত্যাচার তিনি ঘৃণা
করতেন। অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি
তার প্রেম চিরস্মরনীয়।
৫) বামপন্থিদের আধুনিক বিপ্লব
সম্পর্কে লেখ!
উ: ব্রা বিপ্লব, প্যান্টি বিপ্লব,
ন্যাপকিন বিপ্লব, চুম্বন বিপ্লব (খাট
ভাঙা বিপ্লব আসছে) ইত্যাদি ।
Saturday, 13 August 2016
বেচারা পাকিস্থান!!!!
বেচারা পাকিস্থান!!!!
কাশ্মীর দখলের স্বপ্নে মশগুল হয়ে পূর্ব পাকিস্থান আগেই হাতছাড়া করেছে!! তবুও এদের শিক্ষা হয়নি!!এখনও কাশ্মীর দখলের স্বপ্ন বুকে নিয়েই চলছে তাদের যাবতীয় রাজনৈতিক কর্মকান্ড!!!!
.
তবে কী আবারও পাকিস্থানের টুকরো হবার পালা??বালুচিস্থানের বালুচিদের সাম্প্রতিককালেরআন্দোলন-বিক্ষোভকিন্তু সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে!!সমগ্র বালুচপ্রদেশ জুড়ে স্বাধীনতার ধ্বনি তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে!!!
.
এখন মোদীর উচিত ঘোলা জলে মাছ ধরা!!বালুচিদের দাবি মেনে তাদের সবরকম সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া!! পাকিস্থানকে শিক্ষা দেওয়ার এটাই সুবর্ণ সুযোগ!!
চলুন বন্ধুরা আমরাও হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করি---
#বালুচিস্থান_মাঙ্গে_আজাদি
Thursday, 11 August 2016
সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্কের সাথে সাথে এখন দলিত ভোটব্যাঙ্কের দিকে নজর পড়েছে সকলের।
সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্কের সাথে সাথে এখন দলিত ভোটব্যাঙ্কের দিকে নজর পড়েছে সকলের। দলিতের নামে 'দলহিত' ই লক্ষ্য। মোদীকে সত্যিই চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছে বিরোধীরা। অঙ্কটা জটিল। মুসলিম + দলিত অঙ্কের জবাব সেই 1947এও ছিলো না, আজও নেই। এদিকে মাঝখানের 'প্লাস'-টাকে 'মাইনাস' - এ পরিবর্তিত করতে না পারলে সেই খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন! খোকার বিদেশী মা আর কোনও ঝুঁকি নেবেন না দেশটাকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বেচে ফেলার ব্যাপারে। তখন দলিত, দলনকারী বর্ণ হিন্দু , দলিতের ত্রাতা সেকু-মাকু, সবাই এক দিকে! আর অন্যদিকে কাফের নিকেশের হারা ঝান্ডা হাতে মুসলমান। তখন জাতি বর্ণ নির্বিশেষে সব হিন্দুই দলিত! তবুও রাজনীতি এক আজীব ফান্ডা! সবাই জানে আসল থ্রেট হল মুসলমান তবুও ভাসুর ঠাকুর মনে করে নামটা মুখে আনা যাবে না। এই আসল থ্রেটের কথাটা সরাসরি বললেই দলিত - মুসলিমের মাঝখানের 'প্লাস'-টা 'মাইনাস'-এ রূপান্তরিত হওয়া সম্ভব বলে আমি মনে করি।
মাফ করবেন, হামি গরীব চাড্ডি আছে।
গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার
*****গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার*****
গুজরাট দাঙ্গায় তথাকথিত সেকুলারিস্টরা এই দাঙ্গার কথাটাই যেখানে সেখানে বলে কান্নাকাটি করে চোখের জলে বুক ভাসিয়ে থাকে। ঘটনার সূত্রপাত যে গোধরা ট্রেন পোড়ানোর কাণ্ড থেকে সূত্রপাত সেটা তারা অনেকেই বলতে চান না বা স্বীকার করেন না। ** হিন্দু বিরোধী মিডিয়া "তিস্তা জাভেদ সিতলাবাদ" এবং "তেহেল্কার" মিত্থাচার ছিল নরেন্দ্র মোদীই নাকি দাঙ্গা বাধিয়েছিলেন!!!!!!!!! গুজরাটের দাঙ্গায় গুলবার্গ সোসাইটিতে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি নিম্ন আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। ১২ সেপ্টেম্বর সোমবার সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে বিশেষ তদন্ত দলকে (সিট) এ নির্দেশ দেওয়া হয়। ** "টাইমস অব ইন্ডিয়ার" অনলাইন প্রতিবেদনে বলা হয়, তিন বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত সুপ্রিম কোর্টের একটি বিশেষ বেঞ্চ বলেন, ২০০২ সালে গুজরাটে দাঙ্গার ঘটনার মামলাগুলোতে আমাদের আর কোনো পর্যবেক্ষণ নেই।’ সিটের প্রতিবেদনে মোদিকে কোনো দোষারোপ করা হয়নি। _________________________________ তখন মোদী টুইটার করলেন "GOD IS GREAT" মুসলিম তোষণকারী মিডিয়া বোধহয় মনক্ষুণ্ণ হলেন। ** বাংলাদেশের "প্রথম আলো" রিপোর্ট করলোঃ "২০০২ সালে গুজরাটের গোধরায় ট্রেনে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় প্রায় ৬০ জন হিন্দু করসেবক নিহত হয়। এরপর রাজ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে এবং দুই হাজারের বেশি মুসলমান নিহত হয়। _________________________________ মিডিয়ার কী মিথ্যাচার। দাঙ্গাতে নাকি ২০০০ মুসলমান মারা গেছে। কোন হিন্দু মারা যায়নি। ** ১১ মে ২০০৫ এ কংগ্রেসের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রতিবেদন আসে, দাঙ্গাতে ৭৯০ মুসলিম ও ২৯৪ হিন্দু মারা যায়। ভারতীয় মুসলিমদের "দৈনিক মিল্লাত গেজেট" ও টা প্রকাশ করেন _________________________________ খবরটা বিবিসিতেও আসে ** তাই যারা ২০০০ মুসলিমের মারা যাওয়ার খবর ছড়িয়েছে তারা নির্লজ্জ মিথ্যুক। হিন্দু মারা যাওয়ার কোনো খবর প্রকাশ করেনি। আমরা সকল প্রকার অন্যায়ের বিরুদ্ধেই কথা বলি। সেটা যেই করুক। কিন্তু মিথ্যাচার হবে? মিথ্যাচারের জবাব আসে ২০০৮ এ যখন ভারতীয় জনতা পার্টি আবার গুজরাটের ক্ষমতায় আসে। "সত্য মেভা জয়তে।" _________________________________ **** দাঙ্গা নিয়ে মিথ্যাচার হল "মুসলিমরাই নাকি শুধু দাঙ্গাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।" একথা সত্য যে- মুসলিমরা নির্মমভাবে নিহত হয়েছে নারুদা পটিয়া, গুলবার্গ সোসাইটি এবং সরদপুরে। কিন্তু তারাও নিরীহ ছিল না। মুসলিমরাই গোধরাতে দাঙ্গা লাগিয়েছিল এবং মুসলিমরাও সমান ভয়ানক ছিল। মুসলমানরা হিন্দুদের নির্মমভাবে হত্যা করে হিমান্তানগর, দানিলিমদা ও সিন্ধী মার্কেট এলাকায়। _________________________________ "IndiaToday" এর খবর পড়ুন। ৮,৯,১০,১৫ প্যারা পড়ুন। "The Hindu" রিপোর্ট করে মুসলিমরাই আহমেদাবাদে দাঙ্গা শুরু করে ছিল। ৯ম প্যারার শেষ লাইনটি পড়ুন। ৪০০০০ হিন্দুকে তাদের বারি ছেড়ে মুসলিমদের ভয়ে পালাতে হয়। ২৩ মার্চ ২০০২। মুসলিমরা ২০০২ এর ২৩ মার্চ রেভদি বাজারে ৫০ টি হিন্দু দোকান পুড়িয়ে ১৫ কোটি টাকার সম্পদ নস্ট করে। মুসলিমরা আহমেদাবাদের ১ ও ২ মার্চে দাঙ্গা লাগায়। এরা ১৫৭ টি স্থানে দাঙ্গা লাগায়। তারা পুলিশকে তাদের এলাকায় ঢুকতে দেয়নি। ১৫ প্যারা পড়ুন। বিভিন্ন রায়ে মুসলমানদের সাজা হওয়ার ঘটনা প্রমান করে এরাও দাঙ্গাতে জরিত ছিল যা বাংলাদেশের মুসলমান মিডিয়া সেটা বলবে না। ৯ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা। ৭ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা। ৪ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা। _________________________________ গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার হল শুধু মুসলমানরাই দাঙ্গাতে গৃহহীন হয়েছিল। ২০০২ এর ৫ মার্চ হিন্দু বিরোধী "টাইম্স অফ ইন্ডিয়া" লিখেছিল মুসলিমদের জন্য ৮৫ টি এবং হিন্দুদের জন্য ১৩ টি ক্যাম্প খোলা হয়। আহমেদাবাদে ১০০০০ হিন্দু গৃহহীন হয়েছিল। এবং ২৫ এপ্রিলের ভিতর ১০০০০০ মুসলিম এবং ৪০০০০ হিন্দু গৃহহীন হয়। ________________________________ "The Indian Express" অসহায় হিন্দুদের উপর দুটি রিপোর্ট করেছিল। 2002 এর 7 মে এবং 10 মে। মুসলমানরা দলিত হিন্দুদের উপর হামলা করেছিল। হিন্দুদের মন্দিরে আশ্রয় নিতে হয়েছিল। কারন গুজরাটে বিজেপি সরকার মুসলিমদের বাঁচাতে এতোই ব্যাস্ত ছিল যে তারা হিন্দুদের বাঁচাতে কিছুই করেনি। ----------------------------------------------------------- ** "টাইম্স অফ ইন্ডিয়া" ১৮ মার্চ ২০০২ তারিখে ”Riots hit all classes, people of all faith”। সেখানে হিন্দুদের উপর নির্যাতন নিয়ে তারা লিখে। -”Contrary to popular belief that only Muslims have been affected in the recent riots, more than 10,000 people belonging to the Hindu community have also become homeless”. মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় হিন্দুদের উপর চলে অমানবিক নির্যাতন ।।
গুজরাট দাঙ্গায় তথাকথিত সেকুলারিস্টরা এই দাঙ্গার কথাটাই যেখানে সেখানে বলে কান্নাকাটি করে চোখের জলে বুক ভাসিয়ে থাকে। ঘটনার সূত্রপাত যে গোধরা ট্রেন পোড়ানোর কাণ্ড থেকে সূত্রপাত সেটা তারা অনেকেই বলতে চান না বা স্বীকার করেন না। ** হিন্দু বিরোধী মিডিয়া "তিস্তা জাভেদ সিতলাবাদ" এবং "তেহেল্কার" মিত্থাচার ছিল নরেন্দ্র মোদীই নাকি দাঙ্গা বাধিয়েছিলেন!!!!!!!!! গুজরাটের দাঙ্গায় গুলবার্গ সোসাইটিতে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি নিম্ন আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। ১২ সেপ্টেম্বর সোমবার সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে বিশেষ তদন্ত দলকে (সিট) এ নির্দেশ দেওয়া হয়। ** "টাইমস অব ইন্ডিয়ার" অনলাইন প্রতিবেদনে বলা হয়, তিন বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত সুপ্রিম কোর্টের একটি বিশেষ বেঞ্চ বলেন, ২০০২ সালে গুজরাটে দাঙ্গার ঘটনার মামলাগুলোতে আমাদের আর কোনো পর্যবেক্ষণ নেই।’ সিটের প্রতিবেদনে মোদিকে কোনো দোষারোপ করা হয়নি। _________________________________ তখন মোদী টুইটার করলেন "GOD IS GREAT" মুসলিম তোষণকারী মিডিয়া বোধহয় মনক্ষুণ্ণ হলেন। ** বাংলাদেশের "প্রথম আলো" রিপোর্ট করলোঃ "২০০২ সালে গুজরাটের গোধরায় ট্রেনে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় প্রায় ৬০ জন হিন্দু করসেবক নিহত হয়। এরপর রাজ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে এবং দুই হাজারের বেশি মুসলমান নিহত হয়। _________________________________ মিডিয়ার কী মিথ্যাচার। দাঙ্গাতে নাকি ২০০০ মুসলমান মারা গেছে। কোন হিন্দু মারা যায়নি। ** ১১ মে ২০০৫ এ কংগ্রেসের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রতিবেদন আসে, দাঙ্গাতে ৭৯০ মুসলিম ও ২৯৪ হিন্দু মারা যায়। ভারতীয় মুসলিমদের "দৈনিক মিল্লাত গেজেট" ও টা প্রকাশ করেন _________________________________ খবরটা বিবিসিতেও আসে ** তাই যারা ২০০০ মুসলিমের মারা যাওয়ার খবর ছড়িয়েছে তারা নির্লজ্জ মিথ্যুক। হিন্দু মারা যাওয়ার কোনো খবর প্রকাশ করেনি। আমরা সকল প্রকার অন্যায়ের বিরুদ্ধেই কথা বলি। সেটা যেই করুক। কিন্তু মিথ্যাচার হবে? মিথ্যাচারের জবাব আসে ২০০৮ এ যখন ভারতীয় জনতা পার্টি আবার গুজরাটের ক্ষমতায় আসে। "সত্য মেভা জয়তে।" _________________________________ **** দাঙ্গা নিয়ে মিথ্যাচার হল "মুসলিমরাই নাকি শুধু দাঙ্গাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।" একথা সত্য যে- মুসলিমরা নির্মমভাবে নিহত হয়েছে নারুদা পটিয়া, গুলবার্গ সোসাইটি এবং সরদপুরে। কিন্তু তারাও নিরীহ ছিল না। মুসলিমরাই গোধরাতে দাঙ্গা লাগিয়েছিল এবং মুসলিমরাও সমান ভয়ানক ছিল। মুসলমানরা হিন্দুদের নির্মমভাবে হত্যা করে হিমান্তানগর, দানিলিমদা ও সিন্ধী মার্কেট এলাকায়। _________________________________ "IndiaToday" এর খবর পড়ুন। ৮,৯,১০,১৫ প্যারা পড়ুন। "The Hindu" রিপোর্ট করে মুসলিমরাই আহমেদাবাদে দাঙ্গা শুরু করে ছিল। ৯ম প্যারার শেষ লাইনটি পড়ুন। ৪০০০০ হিন্দুকে তাদের বারি ছেড়ে মুসলিমদের ভয়ে পালাতে হয়। ২৩ মার্চ ২০০২। মুসলিমরা ২০০২ এর ২৩ মার্চ রেভদি বাজারে ৫০ টি হিন্দু দোকান পুড়িয়ে ১৫ কোটি টাকার সম্পদ নস্ট করে। মুসলিমরা আহমেদাবাদের ১ ও ২ মার্চে দাঙ্গা লাগায়। এরা ১৫৭ টি স্থানে দাঙ্গা লাগায়। তারা পুলিশকে তাদের এলাকায় ঢুকতে দেয়নি। ১৫ প্যারা পড়ুন। বিভিন্ন রায়ে মুসলমানদের সাজা হওয়ার ঘটনা প্রমান করে এরাও দাঙ্গাতে জরিত ছিল যা বাংলাদেশের মুসলমান মিডিয়া সেটা বলবে না। ৯ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা। ৭ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা। ৪ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা। _________________________________ গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার হল শুধু মুসলমানরাই দাঙ্গাতে গৃহহীন হয়েছিল। ২০০২ এর ৫ মার্চ হিন্দু বিরোধী "টাইম্স অফ ইন্ডিয়া" লিখেছিল মুসলিমদের জন্য ৮৫ টি এবং হিন্দুদের জন্য ১৩ টি ক্যাম্প খোলা হয়। আহমেদাবাদে ১০০০০ হিন্দু গৃহহীন হয়েছিল। এবং ২৫ এপ্রিলের ভিতর ১০০০০০ মুসলিম এবং ৪০০০০ হিন্দু গৃহহীন হয়। ________________________________ "The Indian Express" অসহায় হিন্দুদের উপর দুটি রিপোর্ট করেছিল। 2002 এর 7 মে এবং 10 মে। মুসলমানরা দলিত হিন্দুদের উপর হামলা করেছিল। হিন্দুদের মন্দিরে আশ্রয় নিতে হয়েছিল। কারন গুজরাটে বিজেপি সরকার মুসলিমদের বাঁচাতে এতোই ব্যাস্ত ছিল যে তারা হিন্দুদের বাঁচাতে কিছুই করেনি। ----------------------------------------------------------- ** "টাইম্স অফ ইন্ডিয়া" ১৮ মার্চ ২০০২ তারিখে ”Riots hit all classes, people of all faith”। সেখানে হিন্দুদের উপর নির্যাতন নিয়ে তারা লিখে। -”Contrary to popular belief that only Muslims have been affected in the recent riots, more than 10,000 people belonging to the Hindu community have also become homeless”. মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় হিন্দুদের উপর চলে অমানবিক নির্যাতন ।।
যে সব মেয়েরা মুসলিম ছেলেদের বিয়েকরতে চায় তাদের জন্য কিছুসারপ্রাইজ গিফট :
যে সব মেয়েরা মুসলিম ছেলেদের বিয়ে
করতে চায় তাদের জন্য কিছু
সারপ্রাইজ গিফট :
বিয়ের পরপরই তুমি হয়ে যাবে তোমার
মুসলিম স্বামীর শস্যক্ষেত্র। চাহিবা
মাত্র তোমার মুসলিম স্বামীকে তুমি
তোমার দেহ দানে বাধ্য থাকিবে। এতে
তোমার সুস্থতা -অসুস্থতা, তোমার
চাওয়া না চাওয়ার, ভালো লাগার বা না
লাগার কোনো প্রশ্ন নেই। এ
সম্পর্কিত আয়াত:
"তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের
শস্যক্ষেত্র। অতএব তোমাদের
শস্যক্ষেত্রে যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে
পারো। (কোরান - ২: ২২৩)
"যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পারো" এই
ব্যাপারটি এরকম: মক্কার পুরুষরা
পেছন দিক থেকে সেক্স করতে
অভ্যস্ত। এরা যখন মদীনায় পালিয়ে
এসে মদীনার মেয়েদের বিয়ে করে সেক্স
করতে গেলো, তখন অভ্যস্ত না হওয়ায়
মদীনার মেয়েরা পেছন থেকে সেক্স
করতে বাধা দিলে বিষয়টি ফয়সালার
জন্য নবীর কাছে এলো এবং নবী
পুরুষদের খুশি রাখার জন্য বলে দিলো,
"তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের
শস্যক্ষেত্র। অতএব তোমাদের
শস্যক্ষেত্রে যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে
পারো।" যেহেতু কোরানে আল্লা এই কথা
বলেছে, সেহেতু মেয়েরা চুপ। এবং
প্রতিটা ক্ষেত্রে তোমাকেও এরকম চুপ
থাকতে হবে।
শুধু তাই নয়, শস্যক্ষেত্র এবং যেভাবে
খুশি গমন করার ব্যাপারটিকে পাত্তা
না দিয়ে স্বামীকে অসন্তুষ্ট রেখে তুমি
যদি ঘুমিয়ে পড়ো, তাহলে সারা রাত্রি
ধরে ফেরেশতারা তোমাকে যে ভাবে
অভিশাপ দিয়ে যাবে, সেই
হাদিসটি এরকম : যদি কোনো স্ত্রীকে
তার স্বামী বিছানায় ডাকে যৌন
মিলনের জন্য, আর সে স্বামীর ডাকে
সাড়া না দেয়, যাতে তার স্বামী
রাগান্বিত অবস্থায় ঘুমাতে বাধ্য হয়,
তখন ফেরেশতারা সেই স্ত্রীলোকটিকে
সকাল পর্যন্ত অভিশাপ দিতে থাকে।
( বুখারী- ভল্যুম-৪, বই-৫৪,
নং-৪৬০)
ফেরেশতাদের এই অভিশাপ দেওয়ার
একটা কারণ আমি খুঁজে পেয়েছি।
ফেরেশতারা না মরদ, না মেয়ে। তারা
আসলে হিজরা। যেহেতু নিজের কিছু
করার ক্ষমতা নেই, তাই মানব-মানবী
সেক্স করতে থাকলে তা দেখে তারা মজা
লুটে। এখন আপনি যদি সেক্স ই না
করেন, তাহলে ফেরেশেতারা দেখবে কী ?
তাই তারা ঐ স্ত্রীকে অভিশাপ দিতে
থাকে।
এরপর তোমার মুসলিম শ্বশুর যদি
কখনো তোমার রূপ-সৌন্দয্যে মুগ্ধ হয়ে
তোমার দিকে সুদৃষ্টি বা কুদৃষ্টি দেয়
এবং তোমার বিছানায় উনি আসে বা
তার বিছানায় তোমাকে নিয়ে যায় এবং
তোমাকে উলঙ্গ করে ধর্ষণ করে,
তাহলে তোমার স্বামী আর স্বামী
থাকবে না, তোমার স্বামী হয়ে যাবে
তোমার ছেলে, আর তোমার বৃদ্ধ শ্বশুর
হবে তোমার স্বামী।
ইসলাম তো অতি আধুনিক ধর্ম! তাই
এটাই ইসলামের শরিয়তি আইনের
ফয়সালা!
এই ঘটনার অনুপ্রেরণা, ইসলামের
লম্পট নবী মুহম্মদের জীবনের একটি
ঘটনা। নবী জীবনে যা কিছু করেছে, তার
সবই মুসলিমদের পালন করা সুন্নত।
এজন্য এই সুন্নতটিও পালন করতে
মুসলিমরা সব সময়ই আগ্রহী। কারণ,
এই সুন্নত পালনে মজা আছে।
ঘটনাটি এরকম। নবী পুত্রহীন হওয়ায়
জায়েদ নামের এক বালককে দত্তক
নিয়ে তাকে লালন পালন করতে থাকে।
যথা সময়ে জায়েদ যুবক হলে মুহম্মদ
তারই ফুফাতো বোন, জয়নবের সাথে
জায়েদের বিয়ে দেয়। কিন্তু দিন গড়াতে
থাকলে মুহম্মদ বুঝতে পারে, মস্ত
একটা ভুল হয়ে গেছে। জায়েদের সাথে
জয়নবের বিয়ে দেওয়া ঠিক হয় নি।
কারণ, জয়নবের যা শরীর এবং
সৌন্দয্য তার মূল্য দেবার জন্য জায়েদ
অনুপযুক্ত। তাই উচিত মূল্য দেবার
জন্য মুহম্মদ ঘন ঘন জায়েদের বাড়িতে
যাতয়াত করতে থাকে এবং একদিন
সম্পূর্ণ অসময়ে এবং অপ্রস্তত
অবস্থায় জয়নবের ঘরে ঢুকে জয়নবকে
প্রায় অর্ধনগ্ন অবস্থায় দেখে নিজেকে
আর সামলাতে না পেরে বলে ফেলে, "কে
জানে আল্লা কখন কার মন পরিবর্তন
করে দেয়"- একথা বলে মুহম্মদ
জয়নবের ঘর থেকে বেরিয়ে আসে।
জায়েদ ফিরলে এই ঘটনার কথা জয়নব
জায়েদকে বলে দেয়। জায়েদ বুঝতে পারে
তার পালক পিতা,দ্যা গ্রেট টেরোরিস্ট
মুহম্মদ, জয়নবকে পছন্দ করে ফেলেছে।
আর কোনো উপায় নেই। কারণ, জায়েদ
জানতে, তার পিতার ইচ্ছার বিরুদ্ধে
যাওয়া মানে নির্ঘাত মৃত্যু। তাই জায়েদ
মুহম্মদের কাছে গিয়ে বলে, "আমি
জয়নব কে তালাক দিচ্ছি, আপনি ওকে
বিয়ে করুন।" কিন্তু লোকে কী বলবে
এই চিন্তা করে মুহম্মদ বলে, "তোমার
স্ত্রীকে পরিত্যাগ করো না এবং
আল্লাহকে ভয় কর।" (কোরান-
৩৩:৩৭)
কিন্তু মুহম্মদ জয়নবের প্রতি লোভ
সামলাতে না পেরে আল্লাহর নির্দেশের
নামে জয়নবকে বিছানায় নেওয়ার জন্য
খুব দ্রুত একটি আয়াতই ডাউনলোড
করে ফেলে। আয়াতটি এরকম :
"তখন তুমি নিজের মনে সেই কথা
লুকিয়েছিলে, যা আল্লাহ প্রকাশ করতে
চেয়েছিলেন। তুমি লোকদের ভয়
করেছিলে, অথচ আল্লাহর অধিকার
সবচেয়ে বেশি যে, তুমি তাকেই ভয়
করবে। পরে জায়েদ যখন তার নিকট
হতে নিজের প্রয়োজন পূর্ণ করে নিল,
তখন আমি তাকে তোমার সহিত বিবাহ
দিলাম... (কোরান- ৩৩:৩৭)
এই আয়াত আসার পরই বাচ্চা মেয়ে
আয়েশা, নবীকে বলে ফেলেছিলো, "
আল্লাহ আপনার ইচ্ছা পূরণ করতে
দেখি একটুও দেরী করে না।"(হাদিস)
পৃথিবীর এই একটি মাত্র বিবাহ যা
আল্লা নিজে দিয়েছেন, তা হলো জয়নব
আর মুহম্মদের বিবাহ। বিয়ের দিন
মুহম্মদ জয়নবের সাথে সেক্স করার
জন্য এমনই পাগল হয়ে উঠেছিলো যে,
বিয়ের দাওয়াত খেয়ে কিছু লোক বসে
গল্প করছিলো, তারা যাচ্ছিলো না।
আর তারা না গেলে মুহম্মদ জয়নবের
সাথে শুতেও পারছিলো না। এই বিপদ
থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য মুহম্মদ
সঙ্গে সঙ্গে একটি ওহী ডাউনলোড
করে ফেলে। সেই ওহীটি এরকম :
"...দাওয়াত খাওয়া হয়ে গেলে চলে যাও,
কথায় মশগুল হয়ে বসে থেকো না।
তোমাদের এ ধরণের আচরণ নবীকে
কষ্ট দেয়। কিন্তু সে লজ্জায় কিছুই
বলে না।" (কোরান-৩৩:৫৩)
উপরোক্ত ঘটনার দ্বারা অনুপ্রাণিত
হয়ে প্রকৃত কোরান জ্ঞানী মুসলিম
শ্বশুররা সুন্দরী- স্বাস্থ্যবান
পুত্রবধূর দিকে মাঝে মাঝে হাত
বাড়ায়। বাংলাদেশে এধরনের ঘটনার
কথা শোনা না গেলেও ভারতে এধরণের
ঘটনার কথা প্রায় শোনা যায়। যেমন-
উত্তরপ্রদেশের মুজাফফরনগরের
চরথাওল গ্রামের ইমরানা বিবি এবং
তার শ্বশুর আলি মহম্মদের ঘটনা। এই
ঘটনা ঘটেছিলো ২০০৫ সালে। এতে
ভারতের তামাম ইসলামি মাথা, লম্পট
শ্বশুরের পক্ষে রায় দিয়ে বলেছিলো,
আলি মহম্মদ কোনো অন্যায় করে নি।
ইমরানাকে এখন তার শ্বশুরকেই স্বামী
হিসেবে মেনে নিয়ে ঘর করতে হবে আর
তার স্বামীকে পুত্রের নজরে দেখতে
হবে।
এখানে একটি বিষয় চিন্তা করুন, এই
ঘটনায় ইমরানার কী দোষ ছিলো ?সে
ধর্ষিতা হওয়ার না, গণধর্ষিতা
হওয়ার। কারণ, যদিও অসম্ভব,
তারপরও বলছি, যে ৪ জনকে রেডি
করে আপনি ধর্ষিতা হতে যাবেন, সে
৪জনও আপনাকে ধর্ষণ করবে। সুতরাং
ইসলামি আইনের এই ফাঁক ফোঁকরের
জন্য একজন মুসলিম পুরুষের পক্ষে
ধর্ষক হওয়া কত সহজ এবং মজার তা
বুঝতে পারছেন ? আপনি মুসলিম
পরিবারের বধূ হলে এই সব ধর্ষক
সবসময় ওঁৎ পেতে থাকবে আপনাকে
এবং আপনার মেয়েকে ধর্ষণ করার
জন্য।
শেষ গিফট, আপনার মুসলিম স্বামীর
যখন বয়স ৫০ বা ৫৩, তখন তার
মধ্যে নবীর আরো একটি সুন্নত
পালনের চিন্তা মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে
পারে। তা হচ্ছে, ৬ বা ৯ বছর বয়সী
কোনো বাচ্চা মেয়েকে বিয়ে করার। ঐ
বাচ্চা মেয়েটি যদি আপনার স্বামীর
কোনো বন্ধুর হয় তাহলে তো সোনায়
সোহাগা। তখন হয়তো আপনার নিজের
বয়স ৪৫ বা ৪৮ এবং আপনার মেয়ের
বয়স ২৫ বা ২৮, তখন মজাটা কেমন
হবে ? এর কারণ হচ্ছে, নবী নিজে ৫০
বছর বয়সে তার বন্ধু আবু বকরের
মেয়ে আয়েশাকে বিয়ে করেছিলো এবং
৫৩ বছর বয়সে আয়েশার বয়স যখন
৯, তখন বিছানায় নিয়ে গিয়ে...
আর বললাম না।
এখানে আর একটি ব্যাপার কিন্তু খুব
গুরুত্বপূর্ণ। তা হলো আপনার মেয়ের
বয়স যখন ৬ বা ৯, তখন কিন্তু তাকে
আপনার স্বামীর বন্ধুদের কাছ থেকে
দূরে রাখতে হবে। বলা তো যায় না, কার
মাথায় কখন সুন্নত পালনের চিন্তা
জেগে উঠে। ধর্ষণের ভয় তো সবসময়
আছেই।
গিফট দেখি শেষ ই হয় না, আর একটি
দিতেই হলো, তোমার স্বামী যদি মুসলিম
হয়, তাহলে তুমি তোমার স্বামীর
বন্ধুদের সাথে হেসে কথা বলতে পারবে
না এবং সবসময় ঘরের মধ্যে থাকতে
হবে। কোন আয়াতের নির্দেশ সেটা
দেখো :
"...বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন
করো না, যাতে দুষ্ট মনের কোনো
ব্যক্তি লালসা করতে
পারে।" (কোরান- ৩৩:৩২)
"নিজেদের ঘরে অবস্থান করো
এবং...সাজগোজ দেখিয়ে বেড়িয়ো
না।" (কোরান- ৩৩:৩৩)
এখানেই শেষ নয়, আপনার জন্য বিপদ
আরো আছে। ৪টা বিয়ের পর আপনার
মুসলিম স্বামী হয়তো আর বিয়ে করতে
পারবে না। কিন্তু বাড়িতে যদি কাজের
মেয়ে রাখেন, তাহলেই আপনার
সর্বনাশ। ঐ কাজের মেয়েকে আপনার
স্বামীর বিছানায় দিতে আপনি বাধ্য
থাকবেন। আল্লাহ কোন আয়াতে এমন
বিধান দিয়েছেন, কোরান খুলে একটু দেখে
নিন,
"এদের পরে তোমার জন্য অপর
মহিলারা হালাল নয়, আর এদের স্থানে
অপর স্ত্রী গ্রহণ করারও অনুমতি
নেই, তাদের রূপ-সৌন্দয্য তোমার যতই
মন মতো হোক না কেনো! অবশ্য
দাসীদের অনুমতি তোমার জন্য
রয়েছে।"(কোরান-৩৩: ৫২)
আলোচ্য প্রবন্ধে যা বলা হলো, তার
সবই পৃথিবীর সমস্ত ধর্মের মেয়েদের
জন্য প্রযোজ্য। কিন্তু আপনি যদি শুধু
খ্রিস্টান বা ইহুদি না হন, তা হলে
আপনার জন্য বিয়ের শুরুতেই অপেক্ষা
করছে আরো এক মারাত্মক শক্ড।
ব্যাপারটি এরকম : আপনি যদি হিন্দু বা
বৌদ্ধ হন এবং কোনো মুসলিম ছেলের
প্রতি আগ্রহ দেখান, তাহলে সে
আপনাকে এই বলে আকৃষ্ট করবে যে,
ধর্ম কোনো ব্যাপার না। তোমার ধর্ম
তুমি পালন করবে, আমার ধর্ম আমি।
ইচ্ছা করলে তুমি চাকরিও করতে পারো।
এককথায় তুমি স্বাধীন। আমি তোমার
কোনো কাজে বাধা দেবো না। এভাবে
প্রেমকে চুড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে গিয়ে
আপনি যখন মা-বাবা, আত্মীয়-স্বজন,
বাড়ি-ঘর সব ছেড়ে তার বাড়িতে
উঠবেন, তখনই শুরু হবে আসল খেলা।
প্রথমেই তারা আপনাকে মুসলমান
বানাবে। কারণ, ইসলামি আইনে
খ্রিষ্টান এবং ইহুদি মেয়েদের সাথে
মুসলিম ছেলেদের বিয়ের বিধান থাকলেও
হিন্দু বা বৌদ্ধ মেয়েদের বেলায় এমন
বিধান নেই। এ কারণেই ফিরোজ খাঁকে
বিয়ে করার আগে ইন্দিরা গান্ধীকে
মুসলমান হতে হয়েছিলো। আর এই একই
কারণে আমাদের অসাম্প্রদায়িক(!)
কবি নজরুল, আশালতাকে বিয়ে করার
আগে তার নাম পাল্টিয়ে কাজী প্রমীলা
ইসলাম রেখে তারপর আশালতাকে বিয়ে
করেছিলো। কারণ, সিভিল আইনে বিয়ে
করলে, বর কনে উভয়কে এই মর্মে
ঘোষণা দিতে হয় যে, আমরা কোনো ধর্ম
মানি না। কিন্তু অসাম্প্রদায়িক(!
)নজরুল এই ঘোষণা দিতে রাজী ছিলো
না।
এরপরও মুসলমান ছেলেকে বিয়ে করার
ভূত যদি আপনার মাথা থেকে না সরে,
তাহলে আপনি একটা চুড়ান্ত স্টুপিড।
আর স্টুপিডদের কপালে শুধু শাস্তিই
লেখা থাকে। আর যারা মনে করছেন,
ধর্মে লেখা থাকলেই কি মুসলমান
পুরুষরা এমন করবে ? তাদেরকে বলছি,
কোনো মুসলমান যদি ইসলামের বিধি
বিধানের একটা কিছু না মানে বা
অস্বীকার করে সে আর মুসলমান থাকে
না, তাই প্রত্যেক মুসলমানের চেষ্টা
থাকে পূর্ণাঙ্গভাবে ইসলামকে মানার,
আর যখন কোনো মানুষ পূর্ণাঙ্গভাবে
ইসলামকে মানে, তখন সে আর মানুষ
থাকে না, হয়ে যায় জানোয়ার।
জয় হিন্দ।
হওয়ার। কারণ, যদিও অসম্ভব,
তারপরও বলছি, যে ৪ জনকে রেডি
করে আপনি ধর্ষিতা হতে যাবেন, সে
৪জনও আপনাকে ধর্ষণ করবে। সুতরাং
ইসলামি আইনের এই ফাঁক ফোঁকরের
জন্য একজন মুসলিম পুরুষের পক্ষে
ধর্ষক হওয়া কত সহজ এবং মজার তা
বুঝতে পারছেন ? আপনি মুসলিম
পরিবারের বধূ হলে এই সব ধর্ষক
সবসময় ওঁৎ পেতে থাকবে আপনাকে
এবং আপনার মেয়েকে ধর্ষণ করার
জন্য।
শেষ গিফট, আপনার মুসলিম স্বামীর
যখন বয়স ৫০ বা ৫৩, তখন তার
মধ্যে নবীর আরো একটি সুন্নত
পালনের চিন্তা মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে
পারে। তা হচ্ছে, ৬ বা ৯ বছর বয়সী
কোনো বাচ্চা মেয়েকে বিয়ে করার। ঐ
বাচ্চা মেয়েটি যদি আপনার স্বামীর
কোনো বন্ধুর হয় তাহলে তো সোনায়
সোহাগা। তখন হয়তো আপনার নিজের
বয়স ৪৫ বা ৪৮ এবং আপনার মেয়ের
বয়স ২৫ বা ২৮, তখন মজাটা কেমন
হবে ? এর কারণ হচ্ছে, নবী নিজে ৫০
বছর বয়সে তার বন্ধু আবু বকরের
মেয়ে আয়েশাকে বিয়ে করেছিলো এবং
৫৩ বছর বয়সে আয়েশার বয়স যখন
৯, তখন বিছানায় নিয়ে গিয়ে...
আর বললাম না।
এখানে আর একটি ব্যাপার কিন্তু খুব
গুরুত্বপূর্ণ। তা হলো আপনার মেয়ের
বয়স যখন ৬ বা ৯, তখন কিন্তু তাকে
আপনার স্বামীর বন্ধুদের কাছ থেকে
দূরে রাখতে হবে। বলা তো যায় না, কার
মাথায় কখন সুন্নত পালনের চিন্তা
জেগে উঠে। ধর্ষণের ভয় তো সবসময়
আছেই।
গিফট দেখি শেষ ই হয় না, আর একটি
দিতেই হলো, তোমার স্বামী যদি মুসলিম
হয়, তাহলে তুমি তোমার স্বামীর
বন্ধুদের সাথে হেসে কথা বলতে পারবে
না এবং সবসময় ঘরের মধ্যে থাকতে
হবে। কোন আয়াতের নির্দেশ সেটা
দেখো :
"...বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন
করো না, যাতে দুষ্ট মনের কোনো
ব্যক্তি লালসা করতে
পারে।" (কোরান- ৩৩:৩২)
"নিজেদের ঘরে অবস্থান করো
এবং...সাজগোজ দেখিয়ে বেড়িয়ো
না।" (কোরান- ৩৩:৩৩)
এখানেই শেষ নয়, আপনার জন্য বিপদ
আরো আছে। ৪টা বিয়ের পর আপনার
মুসলিম স্বামী হয়তো আর বিয়ে করতে
পারবে না। কিন্তু বাড়িতে যদি কাজের
মেয়ে রাখেন, তাহলেই আপনার
সর্বনাশ। ঐ কাজের মেয়েকে আপনার
স্বামীর বিছানায় দিতে আপনি বাধ্য
থাকবেন। আল্লাহ কোন আয়াতে এমন
বিধান দিয়েছেন, কোরান খুলে একটু দেখে
নিন,
"এদের পরে তোমার জন্য অপর
মহিলারা হালাল নয়, আর এদের স্থানে
অপর স্ত্রী গ্রহণ করারও অনুমতি
নেই, তাদের রূপ-সৌন্দয্য তোমার যতই
মন মতো হোক না কেনো! অবশ্য
দাসীদের অনুমতি তোমার জন্য
রয়েছে।"(কোরান-৩৩: ৫২)
আলোচ্য প্রবন্ধে যা বলা হলো, তার
সবই পৃথিবীর সমস্ত ধর্মের মেয়েদের
জন্য প্রযোজ্য। কিন্তু আপনি যদি শুধু
খ্রিস্টান বা ইহুদি না হন, তা হলে
আপনার জন্য বিয়ের শুরুতেই অপেক্ষা
করছে আরো এক মারাত্মক শক্ড।
ব্যাপারটি এরকম : আপনি যদি হিন্দু বা
বৌদ্ধ হন এবং কোনো মুসলিম ছেলের
প্রতি আগ্রহ দেখান, তাহলে সে
আপনাকে এই বলে আকৃষ্ট করবে যে,
ধর্ম কোনো ব্যাপার না। তোমার ধর্ম
তুমি পালন করবে, আমার ধর্ম আমি।
ইচ্ছা করলে তুমি চাকরিও করতে পারো।
এককথায় তুমি স্বাধীন। আমি তোমার
কোনো কাজে বাধা দেবো না। এভাবে
প্রেমকে চুড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে গিয়ে
আপনি যখন মা-বাবা, আত্মীয়-স্বজন,
বাড়ি-ঘর সব ছেড়ে তার বাড়িতে
উঠবেন, তখনই শুরু হবে আসল খেলা।
প্রথমেই তারা আপনাকে মুসলমান
বানাবে। কারণ, ইসলামি আইনে
খ্রিষ্টান এবং ইহুদি মেয়েদের সাথে
মুসলিম ছেলেদের বিয়ের বিধান থাকলেও
হিন্দু বা বৌদ্ধ মেয়েদের বেলায় এমন
বিধান নেই। এ কারণেই ফিরোজ খাঁকে
বিয়ে করার আগে ইন্দিরা গান্ধীকে
মুসলমান হতে হয়েছিলো। আর এই একই
কারণে আমাদের অসাম্প্রদায়িক(!)
কবি নজরুল, আশালতাকে বিয়ে করার
আগে তার নাম পাল্টিয়ে কাজী প্রমীলা
ইসলাম রেখে তারপর আশালতাকে বিয়ে
করেছিলো। কারণ, সিভিল আইনে বিয়ে
করলে, বর কনে উভয়কে এই মর্মে
ঘোষণা দিতে হয় যে, আমরা কোনো ধর্ম
মানি না। কিন্তু অসাম্প্রদায়িক(!
)নজরুল এই ঘোষণা দিতে রাজী ছিলো
না।
এরপরও মুসলমান ছেলেকে বিয়ে করার
ভূত যদি আপনার মাথা থেকে না সরে,
তাহলে আপনি একটা চুড়ান্ত স্টুপিড।
আর স্টুপিডদের কপালে শুধু শাস্তিই
লেখা থাকে। আর যারা মনে করছেন,
ধর্মে লেখা থাকলেই কি মুসলমান
পুরুষরা এমন করবে ? তাদেরকে বলছি,
কোনো মুসলমান যদি ইসলামের বিধি
বিধানের একটা কিছু না মানে বা
অস্বীকার করে সে আর মুসলমান থাকে
না, তাই প্রত্যেক মুসলমানের চেষ্টা
থাকে পূর্ণাঙ্গভাবে ইসলামকে মানার,
আর যখন কোনো মানুষ পূর্ণাঙ্গভাবে
ইসলামকে মানে, তখন সে আর মানুষ
থাকে না, হয়ে যায় জানোয়ার।
জয় হিন্দ।
Subscribe to:
Posts (Atom)
শ্বশুরই তাকে জোর করে ধর্ষন
করেছে। সেই বিচারও প্রশাসনের কাছে
ইমরানা পেলো না, শুধু ইসলামিক
আইনের জোরে, উল্টো লম্পট শ্বশুরের
সাথে তাকে ঘর করতে হলো!
কবি, আপনি কোথায় আছেন ? মুসলিম
ছেলেকে বিয়ে করতে চান ? আরো শুনুন।
যাকে এত ভালোবেসে বিয়ে করছেন, সেই
মানুষটি যদি কোনো কারণে আপনাকে
রাগের মাথায় তালাক বলে ফেলে,
তাহলেই কিন্তু আপনার সংসার জীবন
শেষ। এরপর আপনার মুসলিম স্বামী
যদি নিজের ভুল বুঝতে পেরে আবার
আপনাকে ঘরে নিতে চায় তাহলে কিন্তু
সে তা পারবে না। আপনাকে তখন
একজন অপরিচিত বা পরিচিত অন্য
কাউকে বিয়ে করতে হবে। এই বিয়ের
নাম "হিল্লা বিয়ে"। শুধু তাকে বিয়ে
করলেই হবে না, অন্তত একবার হলেও
তার সাথে সেক্স করতে হবে। এরপর ওই
ব্যক্তিটি যদি আপনাকে আবার তালাক
দেয় তাহলেই শুধু আপনি আবার আগের
স্বামীর সঙ্গে শুতে পারবেন।
এ সম্পর্কিত আয়াত "অতঃপর
স্ত্রীকে যদি সে তালাক দেয় তবে যে
পযন্ত না ঐ স্ত্রী অন্য স্বামীকে
বিবাহ করছে এবং এই দ্বিতীয় স্বামী ঐ
স্ত্রীকে তালাক দিচ্ছে, সে ঐ স্ত্রীকে
পুনরায় বিবাহ করতে পারবে না।
(কোরান- ২: ২৩০)
এখানেও কিন্তু আপনার কোনো দোষ
ছিলো না। আপনার স্বামীই রাগের
মাথায় আপনাকে তালাক বলে ফেলেছে।
তার মাশুল দিতে হলো আপনাকে অন্য
একজন লম্পটের সাথে হিল্লা বিয়ের
নামে সেক্স করে ।
কি ? মুখ দিয়ে আর কথা বেরুচ্ছে না ?
আরও আছে, শুনুন-
যখন তখন আপনার মুসলিম স্বামী
আরো তিনটি বিয়ে করে আপনার
সংসারকে "চার সতীনের ঘর" বানিয়ে
দিতে পারে। তখন আপনার মুসলিম
স্বামী আপনাকে রেশনিং পদ্ধতিতে
বিছানায় সময় দেবে, তিনদিন পর পর
একদিন। এ সম্পর্কিত আয়াত, "...
চারজনকে বিয়ে করে নাও..." (কোরান-
৪:৩)
গিফট আরো আছে, আপনাকে যদি
আপনার স্বামীর আর ভালো না লাগে,
ভালো না লাগারই কথা, মাল পুরাতন
হলে কার ভালো লাগে ? তখন আপনার
মুসলিম স্বামী আপনাকে রেশনিং
পদ্ধতিতে আর সময় নাও দিতে পারে।
এ সম্পর্কিত আয়াত, "তুমি স্ত্রীদের
মধ্যে যাকে ইচ্ছা তোমার নিকট হতে
দূরে রাখতে পারো এবং যাকে ইচ্ছা
গ্রহন করতে পারো"। (কোরান-
৩৩:৫১)
অর্থাৎ স্বামীর মন পেতে হলে এবং
তাকে আপনার বিছানায় নিতে হলে
পতিতা পল্লীর মেয়েদের মতো কাস্টমার
ধরার জন্য আপনাকে আরো তিনজনের
সাথে কমপিটিশনে নামতে হবে।
এরপরও আপনার মুসলিম স্বামীর মন
ও দেহ যদি আপনি না পান এবং রাগের
বশে বা দেহের জ্বালায় যদি অন্য
কাউকে বিছানায় নেওয়ার চেষ্টা করেন,
তার ব্যবস্থাও ইসলাম করে রেখেছে।
ব্যবস্থাটি একরম :
"তোমাদের নারীদের মধ্যে যারা
ব্যাভিচার করে... তাদের গৃহে অবরুদ্ধ
করবে, যে পযন্ত না তাদের মৃত্যু
হয়।" (কোরান-৪:১৫)
খেলা আরো আছে, শ্বশুর যদি ধর্ষণ
করে তাহলে আপনার কী হবে, তা
শুরুতেই বলা হয়েছে। এবার অন্য কারো
দ্বারা যদি আপনি বা অপনার কোনো
মেয়ে যদি ধর্ষিতা হয় তাহলে ইসলামি
আইনে আপনার বা আপনার মেয়ের কী
হবে তা শুনুন।
আপনি ধর্ষিতা হয়েছেন বলে যদি
অভিযোগ করেন, তাহলে আপনার পক্ষে
৪ জন পুরুষের সাক্ষী লাগবে। তখন এই
সাক্ষী আপনি কোথায় পাবেন ? এটা কি
বাস্তব কথা ? ৪ জন পুরুষকে সাক্ষীর
জন্য রেডি করে কি আপনার পক্ষে
ধর্ষিতা হওয়া সম্ভব ? হ্যাঁ, সম্ভব।