1947 এর পার্টিশনের সময় যখন বৃহত্তর সিলেট, বরিশাল ভারতে পড়বে নাকি পাকিস্তানে পড়বে এ নিয়ে গণভোট হয় তখন মুসলিম লীগের পাচাটা গোলাম এই যোগেন বাংলার নিম্নবর্ণের হিন্দুদের মধ্যে হিন্দুবিদ্বেষ ঢুকিয়ে তাদেরকে পাকিস্তানের পক্ষে ভোট দিতে উস্কে দেয়। বৃহত্তর সিলেটে হিন্দুরা সংখ্যাগুরু হওয়া সত্তেও সিলেট হিন্দুদের হাতছাড়া হয়ে যায়।
যে যোগেন মুসলিমদের সাথে নিয়ে বাংলা থেকে বামুন আর বর্ণহিন্দুদের তাড়াতে চেয়েছিল তার ইতিহাস তো সবাই জানে। বরিশাল আর খুলনার দাঙ্গায় মুসলিমদের হাতে বাংলার নমশুদ্রদের কচুকাটা হওয়ার ইতিহাস, মন্ডল গৃহিণীদের মুসলিম লীগের পান্ডাদের কর্তৃক গণধর্ষণের ইতিহাস, বাংলার ইতিহাসের সবচেয়ে বৃহত মাইগ্রেশনের ইতিহাস: ভারতবিদ্বেষী, বর্নহিন্দুবিদ্বেষী নমঃশুদ্রদের লাখেলাখে ভারত গমনের ইতিহাস, পুনরায় মরিচঝাপিতে ভন্ড সেকু কমিউনিস্ট সরকারের হাতে মরিচঝাপিতে অগণ্য নমঃশুদ্রর কচুকাটা হওয়ার ইতিহাস, আন্দামান আর নিকোবরের নির্জন দ্বীপে নির্বাসনের ইতিহাস। যাদেরকে যোগেন মন্ডল আর তার অনুসারীরা ভাই বলে বুকে জড়িয়ে ধরেছিল তারাই পার্টিশনের তিন বছর পর বুকে ছুড়ি বসিয়েছিল। 1950 সালে শেরে বাংলার মৃত্যুর মিথ্যে গুজব রটিয়ে যোগেন মন্ডলের সহোদর ভাই মুসলিম লীগের গুন্ডারা বরিশালে নমঃশুদ্রদের হত্যা করে রক্তগঙ্গা বয়ে দিয়েছিল। মুসলিম লীগের পাচাটা গোলাম ভারত বিদ্বেষী যোগেন মন্ডল প্রাণ বাঁচাতে ভারত পালিয়ে গিয়েছিল।
মাত্র কয়েকবছরের মধ্যে 50% হিন্দু অধ্যুষিত বরিশাল আর খুলনায় হিন্দুদের সংখ্যা 10%এ নেমে এলেু ( বর্তমানে বরিশালে হিন্দুরা 5%)। যে দক্ষিণাঞ্চল একসময় 'নমশুদ্রর ঘাঁটি'' বলে পরিচিত ছিল সেই দক্ষিণাঞ্চল তো বলতে গেলে এখন প্রায় নমশুদ্র শূণ্য হয়ে গেছে।
স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত যত সংখ্যালঘু নির্যাতন চলে আসছে তার 90%এই শিকার দক্ষিণাঞ্চলের দরিদ্র নমঃশুদ্ররা।
ছবি রাণী বিশ্বাসই বলুন আর জামাতিদের কর্তৃক পুত্রবধু ও কন্যাসহ এক বিছানায় গণধর্ষণের শিকার খেলন রাণী মন্ডলের কথাই বলুন সবাই নমঃশুদ্র।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Friday, 26 August 2016
Thursday, 25 August 2016
মন্দির ও মসজিদ এক নয়:
মন্দির ও মসজিদ এক নয় :
অনেক হিন্দু আবার মন্দির শব্দের সাথে মজিদ শব্দটা এমনভাবে উচ্চারণ করে যাতে মন্দির আর মসজিদ একই জিনিস; যেন মন্দিরও ধর্মস্থান আবার মসজিদও ধর্মস্থান, কাজেই যাহা মন্দির, তাহাই মসজিদ। কিন্তু বাস্তব দৃষ্টিভঙ্গী থেকে বিচার করলে দেখা যাবে, মন্দির আর মজিদের মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য বিদ্যমান। একটা বিশেষ প্রভেদ আজ সকলেরই নজরে পড়ছে, আর তা হলো, মুসলমান সন্ত্রাসবাদীরা বিভিন্ন মসজিদে আশ্রয় নিচ্ছে বা পাচ্ছে। কিন্তু হিন্দুদের কোনো সন্ত্রাসবাদী দলও নেই এবং তারা কোনো দিন কোনো মন্দিরে আশ্রয়ে নিয়েছে এমন কোনো সংবাদও নেই।
আগেই বলা হয়েছে যে, হিন্দুরা যাকে ধর্ম বলে মনে করে ইসলাম সেরকম কোনো ধর্ম নয়। প্রকৃতপক্ষে ইসলাম হলো একটি রাজনৈতিক মতবাদ, যার উদ্দেশ্য হলো, পৃথিবীব্যাপী এক ইসলামি সাম্রাজ্য গড়ে তোলা এবং মসজিদগুলো হলো ইসলামের পার্টি অফিস। মসজিদগুলোতে জিহাদ ও কাফের হত্যার পরিকল্পনা তৈরি করা এবং জিহাদের অস্ত্রশস্ত্র যথা- রাইফেল, বন্দুক, পিস্তল, গুলিসহ নানারকম বিস্ফোরক মসজিদে মজুদ করা হয়। হিন্দুরা তাদের কোনো মন্দিরকে এরকম অস্ত্রাগার হিসেবে ব্যবহার করেছে, এমন সংবাদ আজ পর্যন্ত পাওয়া যায় নি।
হিজরত করে মদীনায় আসার পর মুহম্মদ একাধারে মদীনার প্রধান শাসক, প্রধান বিচারক এবং প্রধান সৈন্যাধ্যক্ষে পরিণত হয়েছিলো। মদীনার মসজিদে বসেই মুহম্মদ তার উপরের দায়িত্বগুলো পালন করতো। কাজেই সেই সময় মদীনার মসজিদ ছিলো প্রধান সরকারি কার্যালয়, প্রধান বিচারালয় এবং প্রধান সামরিক কার্যালয়। মুহম্মদ তার ১০ বছরের মদীনা ৮২ টা যুদ্ধ-হত্যা-আক্রমন ও লুণ্ঠন পরিচালনা করে। এই সমস্ত অভিযানের পরিকল্পনা মদীনার মসজিদেই তৈরি করা হয়েছিলো।
Monday, 22 August 2016
আমাদের ভারতমাতার সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি একটু দেখে নিন তো ?
ভারতবর্ষ । আমাদের ভারতমাতা । আমাদের ভারতমাতার সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি একটু দেখে নিন তো?
(1) ভারতবর্ষেই “ ০ ” এর ধারণার জন্ম হয় এবং এই ধারণার জন্মদাতা হলেন “ আর্যভট্ট ”
.
(2) ভারতবর্ষে যখন “ হরপ্পা ” আর “ মহেঞ্জোদারো ” সভ্যতা চরম শিখরে ছিল, তখন পৃথিবীর অন্যান্য সভ্যতা তাদের যাত্রা শুরুই করেনি !!
.
(3) ভারতবর্ষে মোট ৩ লক্ষেরও বেশী মসজিদ চালু অবস্থায় আছে । পৃথিবীর অন্য কোনও দেশে এতো মসজিদ চালু অবস্থায় নেই, খোদ মুসলিম দেশ গুলোতেও না !!
.
(4) ইউরোপীয় সভ্যতার সকল ভাষার জননী হচ্ছে সংস্কৃত ভাষা । ১৯৮৭ সালের জুলাই মাসে ফোর্বস ম্যাগাজিনের একটা রিপোর্ট অনুযায়ী কম্পিউটার সফটওয়্যারের জন্য সবচেয়ে বেশী উপযুক্ত ভাষা এই সংস্কৃতই !!
.
(5) “ দাবা ” খেলার জননী আমাদের এই ভারতবর্ষ !!
.
(6) বৈজ্ঞানিক আর ইঞ্জিনিয়ারের মোট সংখ্যার হিসেবে পৃথিবীতে ভারতবর্ষ দ্বিতীয় স্থানে আছে
.
(7) যেকোনো দেশের তুলনায় ভারতবর্ষেই সবচেয়ে বেশী মানুষ ইংরেজিতে কথা বলে !!!
.
(8) ভারতে পোস্ট অফিসের সংখ্যা পৃথিবীর যেকোনো দেশের তুলনায় বেশী !
.
(9) দশম শতাব্দীতে তৈরি তিরুপতিতে অবস্থিত বিষ্ণুমন্দিরে প্রতিদিন পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী ভক্তের সমাগম হয় । প্রতিদিন গড়ে ৩০০০০ ভক্ত মন্দিরে আসে আর গড়ে প্রতিদিন $৬ মিলিয়ন টাকা দানবাক্সে জমা পড়ে !!!
.
(10) “ মার্শাল আর্ট ” এর জন্ম সর্বপ্রথম ভারতবর্ষেই হয় । পরে বৌদ্ধ মিশনারিরা এই “ মার্শাল আর্ট ” কে এশিয়াতে ছড়িয়ে দেন . (11)ভারতবর্ষের মহাভারত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মহাকাব্য! আর কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে একসাথে এত লোক মারা গেছিলো যা সারা পৃথিবীতে কোথাও হয়নি! . (12) গংগা ঋদ্ধি জাতির পূর্ব পুরুষ মৌর্য সাম্রাজ্য ছিল ৫০ লক্ষ বর্গ কিমির চে বেশি যা ছিল দুনিয়ার অন্যতম বড় সাম্রাজ্য!
(একটি গ্রূপ হইতে সংগৃহীত)
[পোস্টটির বিপুল পরিণামে শেয়ার করুন যাতে আমাদের ভারতবর্ষ সম্পর্কে এই মূল্যবান তথ্যগুলি সবাই জানতে পারে]
Sunday, 21 August 2016
বাংলার হিন্দু কখনোই মানুষ হবে না।
বাংলার হিন্দু কখনোই মানুষ হবে না।
এরা পূর্ববঙ্গ থেকে মুসলমান এর লাথ
খেয়ে ভারতে আসে আর এসেই
বামফ্রন্ট আর তৃণমূলীদের পা চাটে
একটা ভোটার আই কার্ডের জন্য।
কেন??? ভারতমাতার বুকে লক্ষ
দেশদ্রোহী জেহাদি যদি মাথা উঁচু করে
বাঁচতে পারে তবে তোমরা পারবে না
কেন? শক্তিশালী সংগঠন গঠন কর।
একদিন সেই পূর্ববঙ্গকেও কেড়ে নিয়ে
ভারতের মানচিত্রে যোগ করে দেওয়ার
প্রতিজ্ঞা করো। কোন কার্ড
লাগবেনা। তোমার তেজোদৃপ্ত চেহারাই
হবে তোমার পরিচয়। এদেশ হিন্দুর।
এদেশে হিন্দুর বসবাসের জন্য কোন
প্রমাণ পত্রের দরকার নেই। হিন্দুত্বই
একমাত্র প্রমাণ। দলে দলে
হিন্দুত্ববাদি রাজনীতিতে যোগ দাও।
নিজের উত্তরসূরিদের জন্য একটি
নিরাপদ বাসস্থানের শপথ কর আজি।
জয় হিন্দু। জয় শ্রীরাম।
যে কোনো দেশের গোয়েন্দা বিভাগ, সেনা বা পুলিশ মাঝে মাঝে যখন জঙ্গি পাকড়াও করে তখন তাদের কাছ থেকে জেহাদি বই বাজেয়াপ্ত করে।
@@ যে কোনো দেশের গোয়েন্দা বিভাগ, সেনা বা পুলিশ মাঝে মাঝে যখন জঙ্গি পাকড়াও করে তখন তাদের কাছ থেকে জেহাদি বই বাজেয়াপ্ত করে। পড়ছে জেহাদি বই, হচ্ছে জঙ্গি - ব্যাপারটা কেমন গোলমেলে। ডাক্তারী বই পড়ে লোকে ডাক্তার হয়, ইঞ্জিনিয়ারিং বই পড়ে লোকে ইঞ্জিনিয়ার হয় আর জিহাদি বই পড়ে লোকে জঙ্গি হয়! জেহাদি বইয়ে থাকে কোরআন হাদিসের আয়াত। তার মানে কোরান হাদিসের আয়াত পড়ে লোকে জিহাদি হয়। জেহাদিকে আবার "জঙ্গি" বলা হয়। যারা কোরআন এবং হাদিস পড়ে, তারা সবাই হয়তো জেহাদি হয় না, কিন্তু যারা জেহাদি হয়, তারা সবাই কোরআন এবং হাদিস পড়েই হয়। যে জেহাদি শরীরে বোমা বেঁধে নিজেকে উড়িয়ে দেয় সাথে আরো কিছু লোককে নিয়ে, সে কিন্তু কোনো ভাড়াটে খুনি নয়। সে স্ব-ইচ্ছায়, সুস্থ মস্তিষ্কে ইসলাম ধর্মের নির্দেশ পালন করে মাত্র। ইসলামের সাথে জঙ্গিবাদ তথা জিহাদের কোনো সম্পর্ক নেই - কথাটা অনেকটা "জীবের সাথে প্রাণের কোনো সম্পর্ক নেই"-এর মতো। জেহাদের প্রাণ ইসলাম। যে কোরআন এবং হাদিস থেকে জেহাদি তৈরি হয়, সেইসবকে না বন্ধ করে জেহাদি ধরে কী লাভ!
বামপন্থী "টেট পরীক্ষা"- প্রশ্ন:
বামপন্থী "টেট পরীক্ষা"-
প্রশ্ন:
১) লাদেনের চরিত্র বর্ননা কর!
উ: লাদেন এক জন সৎ নির্ভিক
ধর্মপ্রান দাড়িওয়ালা সেকুলার ছিলেন।
তিন হাজার আমেরিকাবাসী কে জন্নত
দর্শন করিয়েছেন। মানব কল্যানে তার
অবদান অনস্বীকার্য। লাদেনের
মৃত্যুতে আমর শোকাহত। এর বদলা
বামপন্থি রা এক দিন ঠিক নেবে।
২) আফজল গুরু কিভাবে ধীরে ধীরে
বামপন্থিদের "গুরু" হয়ে উঠলেন?
উ : ভারতবর্ষে ভারত মাতা নামক এক
ডাইনির বাস। এই ডাইনির হৃদপিণ্ড
অর্থাৎ "সংসদ" এ আমাদের নেতা
প্রবল পরাক্রমের সাথে বীরের মত
"পেন্সিল" হাতে প্রবেশ করলেন
চাড্ডিদের শিক্ষা দিতে। কিন্তু
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট তাকে বিনা
কারনে ফাসি দিয়ে দিল। আমরা
বামপন্থার অভিভাবক তথা গুরু
হারালাম। কিন্তু তার আদর্শ আজও
আমাদের মজ্জায় মজ্জায়। তাই পুরো
দেশকে টুকরো টুকরো করে ছাড়ব।
৩) ইসলামের সহিত ভারতে
বামপন্থিদের মিল কোথায়?
উ: উভয়ের দেশের প্রতি আস্থা নেই।
হিন্দু বিরোধী। লক্ষ্য এক রাস্তা
ভিন্ন।
৪) মুহম্মদের চরিত্র বর্ননা কর?
উ: মুহম্মদ একজন নিস্কাম হৃদয়ের
লোক ছিলেন। অত্যাচার তিনি ঘৃণা
করতেন। অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি
তার প্রেম চিরস্মরনীয়।
৫) বামপন্থিদের আধুনিক বিপ্লব
সম্পর্কে লেখ!
উ: ব্রা বিপ্লব, প্যান্টি বিপ্লব,
ন্যাপকিন বিপ্লব, চুম্বন বিপ্লব (খাট
ভাঙা বিপ্লব আসছে) ইত্যাদি ।
Saturday, 13 August 2016
বেচারা পাকিস্থান!!!!
বেচারা পাকিস্থান!!!!
কাশ্মীর দখলের স্বপ্নে মশগুল হয়ে পূর্ব পাকিস্থান আগেই হাতছাড়া করেছে!! তবুও এদের শিক্ষা হয়নি!!এখনও কাশ্মীর দখলের স্বপ্ন বুকে নিয়েই চলছে তাদের যাবতীয় রাজনৈতিক কর্মকান্ড!!!!
.
তবে কী আবারও পাকিস্থানের টুকরো হবার পালা??বালুচিস্থানের বালুচিদের সাম্প্রতিককালেরআন্দোলন-বিক্ষোভকিন্তু সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে!!সমগ্র বালুচপ্রদেশ জুড়ে স্বাধীনতার ধ্বনি তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে!!!
.
এখন মোদীর উচিত ঘোলা জলে মাছ ধরা!!বালুচিদের দাবি মেনে তাদের সবরকম সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া!! পাকিস্থানকে শিক্ষা দেওয়ার এটাই সুবর্ণ সুযোগ!!
চলুন বন্ধুরা আমরাও হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করি---
#বালুচিস্থান_মাঙ্গে_আজাদি
Subscribe to:
Posts (Atom)