ভারতের সেকু আর তাদের সহ্যকারীরা সব থেকে জঘণ্য ব্যাক্তি। প্রমাণ নিচে---
রামায়ণে বর্ণিত হিন্দু
দেবতা রাম ও তার ভাই লক্ষণের
বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন ভারতের
বিহারের ঠাকুর চন্দন সিংহ নামে এক
আইনজীবী। এ মামলায় দেবতার
মানহানি হয়েছে এমন পাল্টা
অভিযোগে তার বিরুদ্ধেই এবার
মামলা ঠুকে দিয়েছেন আরেক
আইনজীবী।
বিহার রাজ্যের সীতামারি জেলার
আদালতে দায়ের করা মামলার বাদি
আইনজীবী ঠাকুর চন্দন সিংহ অভিযোগ
করেছিলেন, লঙ্কা জয়ের পর প্রকৃত সত্য
যাচাই না করেই রামচন্দ্র সীতাকে
পরিত্যাগ করেছিল। এতে তাকে
অপমান করা হয়েছে।
মি. সিং বলছেন, রাবণের কাছ থেকে
উদ্ধারের পর রাম সীতাকে তার
পবিত্রতার পরীক্ষা দিতে
বলেছিলেন। তার মানে সীতাকে রাম
বিশ্বাস করেননি।এ আচরণের মাধ্যমেই
দেখা যাচ্ছে, নারীর প্রতি কি
দৃষ্টিভঙ্গি সেই প্রাচীন সময়েও পোষণ
করা হতো।
তবে, বাস্তবসম্মত ফরিয়াদ নয় বলে গত
সপ্তাহে সে আবেদন খারিজ করে
দিয়েছে আদালত।
ফলে দেবতার বিরুদ্ধে মামলার
বিষয়টি হাস্যকর শোনালেও মি. সিং
আবারো এ বিষয়ে মামলা রুজু করার
উদ্যোগ নেবেন বলে জানিয়েছেন
তিনি।
তবে, মি. সিং এ কাজ গণমাধ্যমের
দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যই করছেন বলে
ধারণা তার সহকর্মীদের অনেকের।
আর এই ঘটনার ফলশ্রুতিতে হিন্দু
দেবতার মানহানি হয়েছে এমন পাল্টা
অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে
দিয়েছেন আরেক আইনজীবী রঞ্জন
কুমার সিনহা।
তিনি বিবিসিকে জানিয়েছেন,
আমরা তার সার্টিফিকেট বাতিলের
জন্য বার কাউন্সিলের কাছে অনুরোধ
করেছি। সব আইনজীবীই তার বিরুদ্ধে
একাট্টা হয়েছেন। তার একটি উচিত
শিক্ষা হওয়া প্রয়োজন।
রামের বিরুদ্ধে করা ওই মামলায় তার
ভাই লক্ষণকে আসামি করা হয়েছিল।
তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তিনি এ
কাজে ভাইকে সহযোগিতা
করেছিলেন।
ভারত ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে
রামের কোটি কোটি ভক্ত পূজারি
রয়েছেন।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Wednesday, 10 February 2016
পিস টিভি
ইসলামী বোদ্ধা জাকির নায়েকের পিস টিভি ভারতে বন্ধ ঘোষিত হয়েছে। এতে পশ্চিমবঙ্গর মোডারেট মুসলিমরা বিচলিত, ক্ষেত্র বিশেষে এরা চুরি করেও পিস টিভির দর্শক হতে রাজি!অথচ নায়েক ২৪ টা মুসলিম দেশে আগে থেকেই নিষিদ্ধ। আমার কথা হলো জাকির নায়েকের চেয়ে হাজার গুণ বেশি ইসলামী লেখাপড়া করে বেকো হারাম, তালেবানদের তাত্ত্বিক নেতারা....এদের কেমন করে বুদ্ধের আর রবীন্দ্রনাথের বাণী শুনিয়ে তিনি শান্ত করবেন? হাজার কথামালার পর চিরাচরিত এই একটিতে এসে সব মুসলিম, মডারেট খেই হারিয়ে ফেলেন। খেই হারিয়ে ফেলেন কারণ দুনিয়াতে এত মুসলমান তারা সবাই তালেবান, বেকো হারাম নয়। কিন্তু যারা তালেবান, বেকো হারাম তারা ইসলাম মেনেই (ধরে নিলাম তাদের ইসলাম ভুল) করছে। কিন্তু তাদেরও তো মূল ভিত্তি কুরআন-হাদিস! আর যেহেতু একমাত্র ইসলাম ধর্মই এখন বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসবাদে জড়িয়ে গেছে কাজেই বাধ্য হয়েই এই ধর্মকে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনতে হবে। দুনিয়াতে যত জঙ্গিবাদী জিহাদী তাদের তাত্ত্বিক নেতারা সব ইসলামী স্কলার। তারা ইসলাম বুঝে না বলা আর স্টেফেন হকিং বিজ্ঞানের কিছু বুঝে না বলা একই কথা। তাই সবারই ইসলাম ত্যাগ করা উচিত... আমি সকল মুসলিম কে হিন্দু ধর্মের ছায়াতলে আসার নিমন্ত্রণ দিচ্ছ।
এ বিষয়টি লেখার কারণ,এটি সেকু পোষ্টের কারণে।
এ বিষয়টি লেখার কারণ,
এটি সেকু পোষ্টের কারণে। অনেক দিন আগে কেরেলা রাজ্যে স্তনকর নামে একটি প্রথা ছিলও। কিন্তু, বর্তমানে তা নেই। আমাদের সমাজ সংস্কারের চিন্তার কারণে এই কুপ্রথাটি বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
কিন্তু, বেশ কিছু দিন ধরে দেখতেছি চলে যাওয়া সেই প্রথাকে নিয়ে সেকুরা টানা হিছড়া করতেছে। যে প্রথা আজ নেই।
সব হতে কষ্টের বিষয় এই কুপ্রথা
# স্তনকরকে সনাতন ধর্মের সাথে যুক্ত করতেছি। যা সনাতন ধর্মে কখনও ছিলও না।
কিন্তু, সেকুরা এ বলেন না বর্তমান সময়ে যে খাৎনা প্রথা আছে সরাসরি ইসলামের নাম ধরে।। কত সুন্দর তোষন কারি তারা। আজ সেই খাৎনা প্রথানিয়ে কিছু লেখব।
.
"খাৎনা" এই বিষয় নিয়ে লেখার কোনও ইচ্ছাই ছিল না। কারণ, এটি একটি লজ্জা জনক প্রথা যা বর্তমান সময়েও মানুষের মাঝে চলতেছে। বিশেষ করে মুসলিম সমাজে।
.
"খাৎনা" কে মুসলমানী নামেও সবাই চিনেন।
এটি ছোট ছেলেদের সাথে সাথে ছোট মেয়েদেরও হয়। কখনও কখনও প্রাপ্ত বয়স্কদের মাঝেও হযে থাকে। কিন্তু, ছেলেদের মুসলমানী বা খাৎনা হওয়ার চেয়ে আর বেশী ভয়ংকর হলও মেয়েদের খাৎনা হওয়া।
.
পৃথিবীর মধ্যে বেশ কযেকটি দেশে খাৎনা করা হয়।আজও এও আধুনিক বিশ্বে মানুষ এই কাজটি করে থাকে।
. পদ্ধতি ১:
মেয়েদের যৌনাঙ্গের রন্ধ্র ও জি-স্পটের পাশাপাশি সবচেয়ে স্পর্শকাতর স্থানটি হল ক্লাইটোরিস বা ভগাঙ্কুর। এটিই একমাত্র অঙ্গ যা যৌন অনুভূতি ছাড়া আর কোন শারীরিক কাজ নেই। মেয়েদের পুলক বা অর্গাজমের জন্য এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। এ পদ্ধতিতে মেয়েদের এই ভগাঙ্কুরের সম্পূর্ণ অগ্রভাগ বা লম্বালম্বি কেটে অপসারণ করা হয়।
পদ্ধতি ২:
এ পদ্ধতিতে সম্পূর্ণ ভগাঙ্কুর অপসারণ করা হয়। সেই সাথে লেবিয়া মাইনরার আংশিক বা সম্পূর্ণ অপসারণ করা হয়।
পদ্ধতি ৩:
এ পদ্ধতিটা সবচেয়ে ভয়ঙ্কর। এর বিবরণ প্রথম যখন পড়েছিলাম তখন আমার গাঁয়ের লোম খাড়া হয়ে গিয়েছিল। এতটাই অমানবিক এই পদ্ধতিটা। বহিরযৌনাঙ্গের বিশেষ অংশ অপসারণ বা পুরোটাই অপসারণ এবং যোনিদ্বারকে সেলাই করে চিকন করে ফেলা হয়। লেবিয়া মেজরার ভেতরের অংশসহ পুরো লেবিয়া মাইনরা কেটে ফেলা হয়। পরে লেবিয়া মেজরা সেলাই করে দেওয়া হয়। নড়াচড়া করতে না পারে মত মেয়েটির পা দুই থেকে ছয় সপ্তাহ বেঁধে রাখা হয়। পিউবিস থেকে মলদ্বার পর্যন্ত মাংস প্রাচীর ছাড়া কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। প্রস্রাব ও রজঃস্রাবের রক্ত বেরিয়ে যেতে পারে মত ভালভার নিচের দিকে একটি জায়গা খোলা রাখা হয়। বিস্তারিত জানতে নেটে infibulation লিখে সার্চ দিতে পারেন।
পদ্ধতি ৪:
এ পদ্ধতিতে উপরোক্ত পদ্ধতিগুলোর মত কোন টিস্যু অপসারণ করা হয় না। এ পদ্ধতিতে যা পরে তা হল; ভগাঙ্কুরে সুচ ফোটানো, যৌনাঙ্গ পুড়িয়ে ফেলা বা ক্ষত সৃষ্টি করা এবং যোনিতে তৃণলতা প্রবেশ করানো যাতে রক্তপাত হয় এবং যোনিদ্বার চিকন হয়।
এ অমানবিক প্রথা মূলত মুসলিম, খ্রিস্টান ও সর্বপ্রাণবাদীদের মধ্যে প্রচলিত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক জরিপে দেখা যায় আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের প্রায় ২৯টি দেশে প্রতি বছর ১২ কোটি নারী খৎনার যেকোন একটি প্রক্রিয়ার শিকার হচ্ছে। এটি মূলত পুরুষদের যৌন সুখ বৃদ্ধি এবং নারীর কুমারীত্ব বজায় রাখাসহ বিভিন্ন সামাজিক ভ্রান্ত কারনে প্রচলিত। যার কোন উপকারীতা তো নেই বরং শারীরিক ভাবে মেয়েদের বিকৃত করে দেওয়া হচ্ছে। এ প্রথা দূরীকরনে সম্প্রতি এগিয়ে এসেছে জাতিসংঘ। জাতিসংঘের সচিব বান কি মুন গত বৃহস্পতিবার কেনিয়ার রাজধানি নাইরোবিতে এ ক্যাম্পেইন বা প্রচারের উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন,
“সতীত্বের প্রমাণ হিসেবে নারীর এই যৌনাঙ্গচ্ছেদ বন্ধে পুরুষদের মুখ্য ভূমিকা পালন করতে হবে এবং যারা বন্ধ করবেন বা করতে সাহায্য করবেন তাদের প্রশংসা করতে হবে।“
তিনি আরো বলেন, “এই প্রজন্মেই এই ধারা বা রীতি বন্ধ করতে হবে এবং এই অভ্যাসের যেন এখানেই সমাপ্তি হয়। কেননা এর ফলে নারীদের জীবনে নরকের অশান্তি নেমে আসে।“
হিন্দুদের খ্যাপানো!
লেখাটা সমীর কুমার মন্ডলের
ফেসবুক একটা জিনিস খুব দেখছি, সেটা হচ্ছে হিন্দুদের খ্যাপানো! মূলত নাস্তিক আর বিধর্মীরা এটা করে থাকে। পুরাণ থেকে কিছু উদ্ধৃতি ঝাড়ে তারপর বলে -
"এই দেবতা অমুকের সাথে ওই করছে"
"ইন্দ্র এর সাথে যৌন সম্পর্ক করেছে"
"ব্রহ্মা বিষ্ণু এইসব ওইসব করেছে"
→ আর এইগুলো শুনে হিন্দুরা রেগে উঠে, আর নাস্তিক বা বিধর্মীদের এইখানে খুঁচিয়ে দিয়ে মজা লুটে! আমি সেইসব হিন্দুদের বলবো আগে আপনি 'সনাতন ধর্মের ঈশ্বরতত্বের সাথে ভালো ভাবে পরিচিত হন' সনাতন ধর্ম দর্শন বাকি আব্রাহামিক ধর্মের ন্যায় অতো ঠুনকো নয়, সঠিক ভাবে কেউ যদি সনাতন ধর্মের ঈশ্বরতত্বের সাথে পরিচিত হয়, তবে নাস্তিক আর বিধর্মীদের এইসব মন্তব্য গুলো শুনে ওদের মাথামোটামোর উপর হাঁসবেন। তাই আগে নিজের ধর্মের সাথে পরিচিত হন, তারপর নাস্তিক আর বিধর্মীদের সাথে ডিবেটে বসবেন, নইলে ওরা খুঁচিয়ে দেবে আর আপনিও নাচানাচি করা শুরু করবেন, আর ওরা মজা লুটবে!
→ আর কে রাম, কৃষ্ণ, ব্রহ্মা, বিষ্ণু, শিব, কালির ছবি পোড়ালো বা এডিট করলো এতে অতো মাথা ঘামান কেনো, ওই গুলো রঙিল একটা কাগজের টুকরো ছাড়া আর কিছু নয়, ভগবানের আসল আসন মানুষের মনে, পড়ালে সেখানে ভগবানের প্রতিষ্ঠা করুন, যা থাকবে চিরস্থায়ী, তাহলে কেউ না পারবে পোড়াতে না এডিট করতে। যারা ভগবান কে নিজের মনে আশ্রয় দেয় না বা খোঁজার চেস্টা করেনা, তারাই রঙিল কাগজের টুকরোতে ভগবান কে খোঁজার চেস্টা করে।
জন্ম ও বৈবাহিক সূত্রে মুসলিম হওয়া সত্ত্বেও মুমিনা বেগম (ইন্দিরা গান্ধী) বোরখা পরতেন না কেনো ???
...জন্ম ও বৈবাহিক সূত্রে মুসলিম হওয়া সত্ত্বেও মুমিনা বেগম (ইন্দিরা গান্ধী) বোরখা পরতেন না কেনো ???
...দ্বিজাতি তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে দেশ দ্বিখন্ডিত হয়েছিল।...পাকিস্থান আর ভারত নামে।...নবগঠিত ইসলামিক রাষ্ট্র পাকিস্থানের ক্ষমতায় আসলেন প্রত্যাশিতভাবেইইসলামি মহম্মদ আলি জিন্না আর খন্ডিত ভারতের প্রধানমন্ত্রী হলেন আরেক ইসলামি জওহর লাল নেহেরু।
...পিছন দিক থেকে ক্ষমতা নিয়ন্ত্রক হিসাবে থাকলেন আরেক অহিন্দু মোহন দাস করম চাঁদ গান্ধী।...গান্ধীও হিন্দু ছিলেন না ছিলেন জৈন।...অনেকেই জানেন না জৈনরা ধর্মে হিন্দু নয়,ভারত সরকার দ্বারা ঘোষিত ইসলামিদের মত তারাও সংখ্যালঘু এবং সংখ্যালঘু হিসাবে ইসলাম, খ্রীষ্টানদের মত তারাও সরকারি বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত ধর্মীয় সম্প্রদায়।
...ভারত কি তবে বিভাজিত হয়েছিল অহিন্দুদের গোপন শলাপরামর্শে ???
...সংবিধান রচনাকালে "ধর্ম নিরপেক্ষ" শব্দটা না থাকলেও পরবর্তিকালে ইন্দিরা গান্ধী ক্ষমতায় এসেই ( যিনি ধর্মে ইসলামি-জন্ম ও বৈবাহিক সুত্রে) কেন সংবিধান সংশোধন করলেন ???...তিনি কি নিজের ও তার স্বামীর পূর্ব পুরুষের প্রতি তার শ্রদ্ধার নৈবদ্য চড়ালেন সারা দেশের হিন্দুদের বলির পাঠা করে ???...ধিক্কার জানাই তাকে।
...আসুন আমরা জানি তার বংশের লুকিয়ে রাখা প্রকৃত ইতিহাস।...প্রকাশ্যে চালেঞ্জ করলাম কংগ্রেসি পন্ডিতদের - তথ্য ও যুক্তি দিয়ে আমার বক্তব্য ভুল প্রমান করুন পারলে।
...গিয়াসউদ্দীন গাজী মুঘল সম্রাটের অধীনে দিল্লির নগর কোতোয়াল (Police Cheif) ছিলেন।...১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের পরিসমাপ্তির পরে ব্রিটিশরা দিল্লি দখল করার পর মুঘল রাজ বংশের লোকজনদের খুজে খুজে নির্মমভাবে হত্যা করছিল, যাতে ভবিষ্যৎ এ দিল্লির সিংহাসনের কোন মুঘল দাবিদার না থাকে।
...গিয়াসউদ্দিন গাজি (নামের অর্থ kafer- Killer বা বিধর্মি হত্যাকারি। তারাই গাজী উপাধি পায় যারা অহিন্দুদের হত্যা করে।) বিপদ বুঝে নাম পালটে হিন্দু নাম ধারন করলেন।...গিয়াসউদ্দীন হলেন গংগাধর।
...গিয়াসুদ্দিন গাজি বাস করতেন রেড ফোর্ট ( লাল কেল্লার) এর কাছে একটা ক্যানেল( Nehr/হিন্দিতে 'নেহের') এর পাড়ে তাই নেহের পারের গাজি পদবির জায়গা নিল নেহেরু।...এই ভাবেই গীয়াস উদ্দীন গাজি হলেন গংগাধর নেহেরু।
(তথ্য সুত্র:- The 13th volume of the“Encyclopedia of Indian War of Independence” (ISBN:81-261-3745-9) by M.K. Singh)
...এবার নিচে দেখে নিন রাহুল গান্ধীর বংশ তালিকা।...গিরগিটির বংশ তালিকা !!!...ভালো করে দেখলে বুঝবেন এই রাহুলের গায়ে সব রক্ত মানে ইসলাম,পার্সি, খ্রীষ্টান রক্ত থাকলেও হিন্দুর রক্ত নেই।...হিন্দুর রক্ত নেই তবে আছে কি ???...আছে গীয়াসুদ্দিন থেকে গংগাধর হবার ইতিহাস আর নামের পেছনে আছে অহিন্দু দুনিয়ার সবচেয়ে ঘৃণ্য উপাধি না পদবী "গাজী"।
Written by : G.C Mandal, advocate ph 9830856567
Tuesday, 9 February 2016
বিজেপি মোটেও দেশপ্রেমিক নয়, কিন্তু বামপন্থীরা তো দেশপ্রেমিক
বিজেপি মোটেও দেশপ্রেমিক নয়, কিন্তু বামপন্থীরা তো দেশপ্রেমিক । কিন্তু কিছুতেই বুঝতে পারি না যে চীনের লাগাতার ভারত বিরোধী নানা দুষ্কর্ম নিয়ে বামপন্থীদের একটিও কথা নেই কেন। বিচ্ছিন্নতাবাদীসন্ত্রাসীদের চীন নানা ভাবে মদত দিচ্ছে, সন্ত্রাসী রাষ্ট্র পাকিস্তানকে ভারতের বিরুদ্ধে উস্কে দিচ্ছে। ভারতীয় সীমান্তের ভিতরে লাল ফৌজ ঢুকে পড়ছে বারবার , বিকৃত মানচিত্র প্রকাশ করছে, ব্রহ্মপুত্রের উৎস মুখে বাঁধ দিয়ে উত্তর পূর্বাঞ্চলকে শুকিয়ে বা ডুবিয়ে মারতে চাইছে , অরুণাচল আর কাশ্মীরের জন্য চালু করেছে আলাদা স্টেপল ভিসা, কত আর বলব। অরুণাচল ভারতের একটি অঙ্গরাজ্য, নির্বাচিত সরকার রয়েছে সেখানে, প্রধানমন্ত্রীর অরুণাচল প্রদেশ সফর নিয়ে চীন সরকারি ভাবে প্রতিবাদ জানায় , কত বড় সাহস ! দেশপ্রেমী বামদের দেখি না প্রতিবাদ করতে। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে এত প্রতিবাদ, অথচ দেখি না তিব্বত বা তাইওয়ানে চৈনিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কোন কথা বলতে। এদেশে মুসলিম ভোটের জন্য এরা মুসলিম দরদী সেজে কেঁদে বুক ভাসায় , আর ওদেশে চীনা হুনরা নিরাপত্তা বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে মুসলিম উইঘুরদের কচুকাটা করছে। ওরা মানবাধিকার নিয়ে এত কথা বলে , অথচ শুধু গনতন্ত্রের দাবি করায় হাজার হাজার তরতাজা যুবককে ট্যাঙ্ক দিয়ে পিষে মেরে ফেলল । এরা এত গনতন্ত্র প্রেমী অথচ চীনে গনতন্ত্রের কথা বললেই জেলে পুরে দেয় , নয়ত মেরে ফেলে । এমন দেশের প্রতি এত অন্ধ প্রেম কেন? আমার তো মনে হয় কোন দিন যদি চীন ভারত আক্রমণ করে, তাহলে কমিউনিস্টরা চীনের লাল ফৌজকে অভ্যর্থনা জানিয়ে , রাস্তা ঘাট চিনিয়ে এদেশে নিয়ে আসবে । এদের কাছে দেশের চেয়েও মতবাদ আগে । এরাই সত্যিকারের দেশ প্রেমিক !
Subscribe to:
Posts (Atom)