Monday, 29 February 2016

রাবন যদি দলিতদের পূর্বপুরুষ হয় তাহলে রাম কাল্পনিক চরিত্র কিভাবে কমরেড?

রাবন যদি দলিতদের পূর্বপুরুষ হয় তাহলে রাম কাল্পনিক চরিত্র কিভাবে কমরেড? আর রাবন তো ব্রাহ্মন ছিল কিন্তু তাকে পুজো করা লোকেরা যদি তার অনুসারী হবে তাহলে তারা কিভাবে দলিত হয়? কোন জবাব আছে কমরেড? রামায়ন মহাভারত পৌরানিক গল্প নয় এটা ইতিহাসের মধ্যে পড়ে। কিন্তু পৌরানিক গল্পের মহিষাসুর যদি আদিবাসীদের পূর্বজ হয় তবে দেবী দূর্গা কে ? তাহলে কি দেবীর অস্বিত্ব স্বীকার করে নিচ্ছেন কমরেড? বিদ্রঃ পুরানকল্পিত অসুরদের সাদৃশ্য কালো দেহ সোনালীচুলের বানর(আদিবাসী) গোল্ড জাতির এক উপজাতিকে ভারতীয়রা অসুর বলে ডাকে। এরা গভীর বনে নয় বনের বাইরে সভ্য মানুষের পাশাপাশি বাস করত। এর সাথে পৌরানিক অসুরদের কোন মিল নেই।

কাশ্মীরের ছাত্রছাত্রীদের বিনামূল্যে পড়াবে ভারতীয় সেনা...

কাশ্মীরের ছাত্রছাত্রীদের বিনামূল্যে পড়াবে ভারতীয় সেনা... যুব সম্প্রদায়ের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে এক ধাপ এগিয়ে এল ভারতীয় সেনা। কাশ্মীরের প্রত্যন্ত এলাকার স্কুলে ছাত্রছাত্রীদের বিনামূল্যে পড়ানোর কথা ঘোষণা করেছে ভারতীয় সেনা। কাশ্মীরের বারামুলা জেলার স্কুলে এই ফ্রি তে টিউশন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। মূলত দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের এই টিউশন দেওয়া হবে। ছাত্রছাত্রীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়তে সাহায্য করার জন্যই এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রকের এক মুখপাত্র। গত বৃহস্পতিবার এই উদ্যোগের কথা ঘোষণা করা হয়। ১৯ তম ডিভিশনের জেনারেল কমান্ডিং অফিসার মেজর জেনারেল জয় সিং নইন এদিন ছাত্রছাত্রীদের আরও বড় স্বপ্নের দিকে এগিয়ে যেতে উৎসাহ দেন। দেশের যোগ্য নাগরিক হওয়ার পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে শিক্ষক ও অভিভাবকদের আবেদন জানান তিনি। একদিকে যখন জেএনইউ-কাণ্ডে উত্তাল রাজধানী। দেশদ্রোহিতা ইস্যুতে তোলপাড় দেশ। তার মধ্যে এই ভারতীয় সেনার এই সিদ্ধান্ত যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।

কাঁকসা থেকে আইসিস জঙ্গি সন্দেহে ধৃত ইন্জিনিয়ারিংয়েরছাত্র আসিফ আহমেদ

কাঁকসা থেকে আইসিস জঙ্গি সন্দেহে ধৃত ইন্জিনিয়ারিংয়েরছাত্র আসিফ আহমেদ . এনআইএ সূত্রের খবর, সিরিয়ায় আইএস জঙ্গি ঘাঁটির সঙ্গে আসিফ আহমেদের গাঢ় যোগাযোগ ছিল। মূলত ইন্টারনেটের মাধ্যমেই বর্ধমানে বসে সুদূর সিরিয়ার আইএস ঘাঁটির সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখেছিল আসিফ। শুধু তাই নয়, আইএসের সঙ্গে জোট বেঁধে পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার প্রসিদ্ধ তারকেশ্বর মন্দিরেও নাশকতার ছক কষেছিল কাঁকসার ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র আসিফ আহমেদ। এমনকী তারকেশ্বের মন্দিরের প্রবেশ পথের নকশা আসিফ সিরিয়ার আইএস সদস্য জারিকে পাঠিয়েছিল বলেও এনআইএ-র জেরায় প্রকাশিত হয়েছে। জারির সঙ্গে দেখাও করেছিল আসিফ। জারি তাকে একটি মোবাইল দিয়েছিল। সেই মোবাইলটি তার ধনেখালির বাড়ি থেকে উদ্ধার করেছে তদন্তকারী আধিকারিকরা। শুধু জারি নয়, সিরিয়ার আইএসের সেকেন্ড কম্যান্ড ইউসুফ ওরফে সুফি আরমানের সঙ্গেও আসিফের ভালো যোগাযোগ ছিল বলে এনআইএ সূত্রের খবর। প্রসঙ্গত, ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র আসিফ আহমেদ হুগলির ধনেখালি থানার খামারডাঙা গ্রামের বাসিন্দা। আইএসের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে গত মঙ্গলবারই কাঁকসার গোপালপুর থেকে তাকে আটক করে এনআইএ। এরপর কলকাতায় নিয়ে এসে শনিবার থেকে দফায় দফায় জেরা করেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকরা। link - http://www.kolkata24x7.com/bengali/content/ISIS-planned-sabotage-Tarkeswar-temple-West-Bengal

চাকমা আর আদিবাসীদের রেপিস্ট বাংলাদেশিরা কাশ্মীরের প্রতি দরদ দেখাচ্ছে।

চাকমা আর আদিবাসীদের রেপিস্ট বাংলাদেশিরা কাশ্মীরের প্রতি দরদ দেখাচ্ছে। শালা কাশ্মীরের লোকেরা ভারতে দাড়িয়ে ভারত বিরোধী স্লোগান দেয়, গিলানি সহ বালের নেতারা ভারতের মাটিতে পাকিস্তানের পতাকা তোলে তবু আমরা এটা বিরোধীমত বলে স্বীকার করি। এটা আমাদের গনতন্ত্রের নমুনা। দেখ তোদের বাপ পাকিস্তানকে দেখ নিরীহ বালুচিস্তানের লোকেদের কিভাবে অত্যাচার করে, দেখ ভাল করে নিজেদের দখলে রাখা কাশ্মীর , গিলগিট কে জঙ্গি প্রোডাকশন হাব বানিয়ে রেখেছে, আর তোরা? চাকমা সহ আদিবাসীরা প্রতিবাদ করলে ল্যাংটাদেশি সৈন্যবাহিনি দিয়ে লুঙ্গি খুলে রেপ করে দিস গোটা গ্রামকে গ্রাম! ফাকিস্তানে তো গনতন্ত্র নেই কিন্তু এটাই কি বাংলাদেশের গনতন্ত্র! সবশেষে বলব 'যাহা হুয়া বলিদান শ্যামাপ্রসাদ মুর্খাজিকা ও কাশ্মীর হামারা হ্যায়।' ' চাহে পীড়ি দর পীড়ি বর্বাদ হোঙ্গে পর কাশ্মীর হামারা হ্যায় উসে নেহি দেঙ্গে। কিউকি ও কাশ্মীর হামারা হ্যায়।' ' দুধ চাহোগে মাক্ষন দেঙ্গে চিজ মাঙ্গোগে ক্ষীর দেঙ্গে পর কাশ্মীর মাঙ্গোগে তো চির দেঙ্গে।' ' জিস ঘর সে আফজল লিকলেঙ্গে উস ঘর মে ঘুস কে উসে জান্নাত পৌঁছা দেঙ্গে।' ভারত মাতার জয়। by Dipanjan Haldar

আমার সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়ছে, সেই ৮৯-৯০ র কথা৷

আমার সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়ছে, সেই ৮৯-৯০ র কথা৷ সারা দেশ রামজন্মভূমি আন্দোলনে উত্তাল৷ বামপন্থীরা তখন রামের অস্তিত্বের ঐতিহাসিক প্রমাণের প্রশ্ন তুলে হিন্দুদের মরাল ডাউন করার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে৷ সারা দেশে হাজার হাজার রাম মন্দির, কোটি কোটি হিন্দুর নাম রামের নামে, রামের প্রতি অবিচল শ্রদ্ধা - কোন কিছুই তাদের কাছে মাইনে রাখে না৷ কিন্তু JNU-র মহিষাসুর এপিসোডের পরে হঠাৎ করে এই লুপ্তপ্রায় বামপন্থীরাই দক্ষিণ ভারতের কোথাও কোথাও রাবণ পূজার পরম্পরার উদাহরণ তুলে ধরে দলিতদের উপর বর্ণ হিন্দুর অত্যাচারের তত্ত্ব প্রমাণ করতে চাইছে৷ লাখ লাখ রাম মন্দির থাকলেও, কোটি কোটি হিন্দুর রামের প্রতি ভক্তি ও বিশ্বাস থাকলেও রামের অস্তিত্ব প্রমাণিত হয় না৷ অথচ গুটিকতক রাবণের মন্দির প্রমাণ করছে রাবণ দলিতদের প্রতিনিধি ছিলেন, মানে রাবণ ছিলেন! এই যুক্তিবাদী (যুক্তি বাদ!) রাবণপন্থীদের একমাত্র উদ্দেশ্য হল দেশ, রাজ্য, সমাজ, ধর্ম, সংস্কৃতি - সমস্ত কিছু ধ্বংস করা৷ আমার মতে এদের উপযুক্ত দাওয়াই হল আগামী বিধানসভা নির্বাচনে strategic pole করে রাবণ(বাম)মুক্ত পশ্চিমবঙ্গ তৈরী করা৷ না রহেগা বাঁশ, না বজেগী বাঁসুরী৷ Debtanu Bhattacharya

Saturday, 27 February 2016

গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার

*****গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার***** ______________________________________________________________________________ >>গুজরাট দাঙ্গায় তথাকথিত সেকুলারিস্টরা এই দাঙ্গার কথাটাই যেখানে সেখানে বলে কান্নাকাটি করে চোখের জলে বুক ভাসিয়ে থাকে। ঘটনার সূত্রপাত যে গোধরা ট্রেন পোড়ানোর কাণ্ড থেকে সূত্রপাত সেটা তারা অনেকেই বলতে চান না বা স্বীকার করেন না। ** হিন্দু বিরোধী মিডিয়া "তিস্তা জাভেদ সিতলাবাদ" এবং "তেহেল্কার" মিত্থাচার ছিল নরেন্দ্র মোদীই নাকি দাঙ্গা বাধিয়েছিলেন!!!!!!!!! গুজরাটের দাঙ্গায় গুলবার্গ সোসাইটিতে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি নিম্ন আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। ১২ সেপ্টেম্বর সোমবার সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে বিশেষ তদন্ত দলকে (সিট) এ নির্দেশ দেওয়া হয়। ~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~ ** "টাইমস অব ইন্ডিয়ার" অনলাইন প্রতিবেদনে বলা হয়, তিন বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত সুপ্রিম কোর্টের একটি বিশেষ বেঞ্চ বলেন, ‘২০০২ সালে গুজরাটে দাঙ্গার ঘটনার মামলাগুলোতে আমাদের আর কোনো পর্যবেক্ষণ নেই।’ সিটের প্রতিবেদনে মোদিকে কোনো দোষারোপ করা হয়নি। __________________________________________ তখন মোদী টুইটার করলেন "GOD IS GREAT." মুসলিম তোষণকারী মিডিয়া বোধহয় মনক্ষুণ্ণ হলেন। ** বাংলাদেশের "প্রথম আলো" রিপোর্ট করলোঃ "২০০২ সালে গুজরাটের গোধরায় ট্রেনে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় প্রায় ৬০ জন হিন্দু করসেবক নিহত হয়। এরপর রাজ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে এবং দুই হাজারের বেশি মুসলমান নিহত হয়। ____________________ মিডিয়ার কী মিথ্যাচার। দাঙ্গাতে নাকি ২০০০ মুসলমান মারা গেছে। কোন হিন্দু মারা যায়নি। ~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~ ** ১১ মে ২০০৫ এ কংগ্রেসের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রতিবেদন আসে, দাঙ্গাতে ৭৯০ মুসলিম ও ২৯৪ হিন্দু মারা যায়। ভারতীয় মুসলিমদের "দৈনিক মিল্লাত গেজেট" ও টা প্রকাশ করেন _____________ খবরটা বিবিসিতেও আসে ** তাই যারা ২০০০ মুসলিমের মারা যাওয়ার খবর ছড়াচ্ছে তারা নির্লজ্জ মিথ্যুক। হিন্দু মারা যাওয়ার কোনো খবর প্রকাশ করে না? আমরা সকল প্রকার অন্যায়ের বিরুদ্ধেই কথা বলি। সেটা যেই করুক। কিন্তু মিথ্যাচার হবে? মিথ্যাচারের জবাব আসে ২০০৮ এ যখন ভারতীয় জনতা পার্টি আবার গুজরাটের ক্ষমতায় আসে। "সত্য মেভা জয়তে।" _______________________________________________________ **** দাঙ্গা নিয়ে মিথ্যাচার হল "মুসলিমরাই নাকি শুধু দাঙ্গাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।" একথা সত্য যে- মুসলিমরা নির্মমভাবে নিহত হয়েছে নারুদা পটিয়া, গুলবার্গ সোসাইটি এবং সরদপুরে। কিন্তু তারাও নিরীহ ছিল না। মুসলিমরাই গোধরাতে দাঙ্গা লাগিয়েছিল এবং মুসলিমরাও সমান ভয়ানক ছিল। মুসলমানরা হিন্দুদের নির্মমভাবে হত্যা করে হিমান্তানগর, দানিলিমদা ও সিন্ধী মার্কেট এলাকায়। ____________________________________________ "IndiaToday" এর খবর পড়ুন। ৮,৯,১০,১৫ প্যারা পড়ুন। "The Hindu" রিপোর্ট করে মুসলিমরাই আহমেদাবাদে দাঙ্গা শুরু করে ছিল। ৯ম প্যারার শেষ লাইনটি পড়ুন। ৪০০০০ হিন্দুকে তাদের বারি ছেড়ে মুসলিমদের ভয়ে পালাতে হয়। ২৩ মার্চ ২০০২। মুসলিমরা ২০০২ এর ২৩ মার্চ রেভদি বাজারে ৫০ টি হিন্দু দোকান পুড়িয়ে ১৫ কোটি টাকার সম্পদ নস্ট করে। মুসলিমরা আহমেদাবাদের ১ ও ২ মার্চে দাঙ্গা লাগায়। এরা ১৫৭ টি স্থানে দাঙ্গা লাগায়। তারা পুলিশকে তাদের এলাকায় ঢুকতে দেয়নি। ১৫ প্যারা পড়ুন। বিভিন্ন রায়ে মুসলমানদের সাজা হওয়ার ঘটনা প্রমান করে এরাও দাঙ্গাতে জরিত ছিল যা বাংলাদেশের মুসলমান মিডিয়া সেটা বলবে না। ৯ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা। ৭ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা। ৪ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা। _________________________________________________________________________________ গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার হল শুধু মুসলমানরাই দাঙ্গাতে গৃহহীন হয়েছিল। ২০০২ এর ৫ মার্চ হিন্দু বিরোধী "টাইম্‌স অফ ইন্ডিয়া" লিখেছিল মুসলিমদের জন্য ৮৫ টি এবং হিন্দুদের জন্য ১৩ টি ক্যাম্প খোলা হয়। আহমেদাবাদে ১০০০০ হিন্দু গৃহহীন হয়েছিল। এবং ২৫ এপ্রিলের ভিতর ১০০০০০ মুসলিম এবং ৪০০০০ হিন্দু গৃহহীন হয়। _______________________________________________ "The Indian Express" অসহায় হিন্দুদের উপর দুটি রিপোর্ট করেছিল। 2002 এর 7 মে এবং 10 মে। মুসলমানরা দলিত হিন্দুদের উপর হামলা করেছিল। হিন্দুদের মন্দিরে আশ্রয় নিতে হয়েছিল। কারন গুজরাটে বিজেপি সরকার মুসলিমদের বাঁচাতে এতোই ব্যাস্ত ছিল যে তারা হিন্দুদের বাঁচাতে কিছুই করেনি। ------------------------------------------------------------------------ ** "টাইম্‌স অফ ইন্ডিয়া" ১৮ মার্চ ২০০২ তারিখে ”Riots hit all classes, people of all faith”। সেখানে হিন্দুদের উপর নির্যাতন নিয়ে তারা লিখে। -”Contrary to popular belief that only Muslims have been affected in the recent riots, more than 10,000 people belonging to the Hindu community have also become homeless”. মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় হিন্দুদের উপর চলে অমানবিক নির্যাতন ।।

লুকিয়ে আছে, সে পাকিস্থান ভাই.. সব মুসলমানের'ই অন্তরে.........।।

লুকিয়ে আছে, সে পাকিস্থান ভাই.. সব মুসলমানের'ই অন্তরে.........।। .... কথাটা বললেই হল.... ব্যাস! - অমনি রে রে করে সবাই তেড়ে উঠবেন। ..... ওরে পাগলা..., এটা আমার কথা নয় রে ভাই। পাকিস্থানের স্রষ্ঠা স্বয়ং জিন্না সাহেবের বিখ্যাত উক্তি এটি। তবে হ্যাঁ... এটাও ঠিক যেমন,... বংশ পরিচিতি/নাম আরবি হলেও... সব মুসলমানেরাই যে... মানুষ হবেন; তেমন কোন কথা নেই..., তেমনি হিন্দুদের মধ্যেও অনেক অমানুষ দেখতে পাওয়া যায়।