Monday, 4 July 2016

বাংলদেশ এর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জঙ্গিদের মুসলমান বলে সম্বোধন করেছেন।

বাংলদেশ এর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জঙ্গিদের মুসলমান বলে সম্বোধন করেছেন। দুনিয়ার সকল ইসলামিক জঙ্গি মুসলমান সমাজ থেকে উঠে আসে, জঙ্গি হিসেবে পরিচিত হওয়ার আগের মুহুর্ত পর্যন্ত সে সোকলড শান্তির ধর্মের শান্তিপ্রিয় অনুযায়ী হিসেবে গন্য হোত, হঠাৎ করে সে জঙ্গি তে পরিণত হলে নাকি তার কোন ধর্ম থাকেনা বলে যারা যুক্তি দিয়ে থাকেন তাদের একজন মুসলমান প্রধানমন্ত্রীর থেকে কিছু শেখা উচিত। ভুল করে বলে বসবেন না হাসিনা ইসলাম জানেনা।

আবার হিন্দু হত্যা করল উগ্র মুসলিমরা...

ব্রেকিং নিউজ... আবার হিন্দু হত্যা করল উগ্র মুসলিমরা... নারায়ণগঞ্জ জেলার রুপগঞ্জে রাজিব সুত্রধর নামের এক হিন্দু যূবককে কুপিয়ে হত্যা... (এন টিভি) এই মুসলিম জানুয়ার গুলো মানুস খুন করা ছাড়া আর কিছু শেখেনি।সরকার পারে না এমন কোন কাজ নেই ,সরকার সব করতে পারে।সরকার ইচ্ছা করলে 24 ঘন্টার মধ্যে বিচার করতে পারে। কিন্তু সরকার হিন্দু হত্যায় নিরব ভূমিকা পালন করছে। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আপনি যদি হিন্দু হত্যার বিচার না করতে পারেন তাহলে পদত্যাগ করুন ।

যেসব মহান সেকুলার বৌদ্ধাগণ বলেন-''সন্ত্রাসের কোনো ধর্ম হয়না''।তাদের কাছে আমার কিছু জিজ্ঞাস্য আছে.....

যেসব মহান সেকুলার বৌদ্ধাগণ বলেন-''সন্ত্রাসের কোনো ধর্ম হয়না''।তাদের কাছে আমার কিছু জিজ্ঞাস্য আছে..... 1.কেন জঙ্গিরা বার বার ''আল্লাহ হু আকবর'' ধ্বনি দিয়েছিল? 2.কেন জঙ্গিরা পণবন্দীদের ধর্ম জিজ্ঞাসা করেছিল? 3.কেন জঙ্গিরা বিশেষ করে যেসব পণবন্দীরা মুসলিম পরিচয় দিয়েছিল তাদের কোরানের আয়াত বলতে বলেছিল? 4.কেন জঙ্গিরা যারা মুসলিম ছিল তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করেছিল এমনকী রাতের খাবারও খেতে দিয়ে ছিল? 5.কেন জঙ্গিরা একজন বাংলাদেশী পণবন্দী মুসলিমকেও হত্যা করেনি? 6.কেন জঙ্গিরা বেছে বেছে শুধু বিদেশি তথা অমুসলিমদের হত্যা করল? যে 20 জনের মৃত্যু হয়েছে প্রত্যেকেই অমুসলিম।বাকি 2 জন পুলিশ আর 6 জন জঙ্গি। 7.কেন জঙ্গিরা বোরখা পড়া মহিলার ক্ষতি করল না অথচ ভারতীয় মেয়েটিকে হত্যা করল? --এসব সত্ত্বেও যদি কারও মনে হয় জঙ্গিদের কোনো ধর্ম নেই-তাহলে জঙ্গিদের কবর দেওয়ার বদলে দাহ করা হোক!!! (যদিও আমি এতে রাজী নই তবুও কিছু লোকের অনুভূতিতে আঘাত দেবার জন্য রাজী)। via nayan saha

শোক কাদের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে?

via-* আবির রয় বাংলাদেশে দুদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে। প্রশ্নটা হলো, এই শোক কাদের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে? গুলশান হামলায় জবাই হওয়া বিশ জন মানুষের জন্য, নাকি অভিজানে মারা যাওয়া ৬ জন জঙ্গির জন্য। . ফেসবুকে জঙ্গিদের চেহারা, বয়স নিয়ে ন্যাকা কান্না দেখে তো মনেহচ্ছে শোক পালন করা হচ্ছে জঙ্গিদের জন্য। এক মেয়েকে তো দেখলাম এক জঙ্গির উপরে ক্রাস খেয়ে তাকে বেহেস্তে নসিব করার জন্য আল্লার কাছে প্রার্থনা করছে। কি নির্লজ্জ এরা নুন্যতম মানবিকতাও এরা বিসর্জন দিয়েছে। . যে মানুষ গুলোকে জবাই(!!) করা হলো, এদের কাউকে তো তাদের জন্য আফসোস করতে দেখলাম না। সব গুলো বেহায়ার মত ইসলামের সম্মান রক্ষার" দৌড়ে নেমেছে। ধিক্কার তোদের মানসিকতায়। সারাজীবন মুসলিমই রয়ে গেলি, মানুষ আর হতে পারলি না।

Saturday, 2 July 2016

ভারতেরও কি এরকম পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ? আপনার কি বলেন?

ভারতেরও কি এরকম পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ? আপনার কি বলেন?

আমরা কে?

★আমরা কে? আমরা হিন্দু বাঙালী!! ★আমাদের প্রধান বৈশিষ্ট কি? স্বার্থপরতা ও নির্লজ্জতা। ★আমরা দেখতে কেমন? মানুষ রুপী পশুর মতন,যাদের নাম মানুষ হলেও মান বা হুশ কোনটিই নেই! ★আমরা কি করতে ভালো বাসি? নিজেদের জাতি ভাইদের বাস দিতে! ★আমরা কি খেতে ভালোবাসি? ঘুস,ফ্রিতে মাল আর 2টাকা কেজির চাল! ★আমরা কি করতে পছন্দ করিনা? অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে! ★আমরা কি দেখতে পছন্দ করিনা? কেও অন্যায়ের প্রতিবাদ করুক! ★আমরা কি নিয়ে আলোচনা করতে ভালোবাসি? প্রেমের ন্যাকামু আর নোংরা রাজনীতি করে কিভাবে দেশের বারোটা বাজানো যায়! ★কখন আমাদের ঘুম আসেনা? প্রেমিকার চিন্তায় আর কোন মুসলিমের ওপর অত্যাচার হলে! ★মুসলিমদের ওপর আক্রমন হলে আমরা কি বলি? দেশ অসহিস্নু হয়ে গেছে! ★আমাদের হিন্দুদের ওপর অত্যাচার হলে আমরা কি বলি? ওই বেটা "ভার মে যাক" আমি তো ঠিক আছি,আমার তো কিছু হয়নি!! ★আমরা কাদের ওপর এক চুল আঘাত ও সহ্য করতে পারিনা? মুসলিমদের ওপর! ★মুসলিমদের সম্পর্কে আমাদের ধারনা কি? হিন্দু-মুসলিম ভাই ভাই! ★আমাদের সম্পর্কে মুসলিম দের ধারনা কি? আমরা সমস্ত খিস্তি খাওয়ার যোগ্য ও মালাউনের বাচ্চা! ★ভোটের লোভে আমরা কি করতে পারি? হিন্দু হয়েও গরুর মাংস খাওয়া সহ সব নিকৃষ্ট কাজ! ★ভোট হারানোর ভয়ে আমরা কি করতে পারিনা? নিজের ধর্মের সম্মান ও মর্যাদা! ★আমরা কি চাইনা? হিন্দুদের ওপর অত্যাচার বন্ধ হোক! ★আমরা নিজেদের কি ভাবতে ভালোবাসি? উদার,সেকুলার ও বুদ্ধীজিবী! ★আসলে আমরা কি? নির্বোধ,মূর্খ,গান্ডু!!

‘কোরআনের আয়াত জানলে মুক্তি মিলেছে’

কোরআনের আয়াত যারা পড়তে পেরেছেন তাদের ছেড়ে দিয়েছে গুলশান ক্যাফের হামলাকারীরা। ক্যাফে থেকে মুক্তি পাওয়া সাধারণ মানুষ এই তথ্য জানিয়েছেন। গত রাতে হাসনাত করিম নামের এক লোক তার স্ত্রী শারমিন করিম, ১৩ বছর বয়সী মেয়ে সাফা এবং ৮ বছরের ছেলে রায়ানকে নিয়ে সাফার জন্মদিন উদযাপন করতে হলি আর্টিজান ক্যাফেতে যান। হঠাৎ বন্দুকধারীরা ক্যাফেতে ঢুকে হামলা চালায়। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে বেশ কয়েক জন সাধারণ মানুষ সেখানে ছিলেন। হাসনাত করিম বলেন, ‘বন্দুকধারীরা বাংলাদেশিদের সঙ্গে বাজে ব্যবহার করেনি। বরং তারা সকল বাংলাদেশিকে রাতের খাবার সরবরাহ করে।’ শনিবার সকাল পৌনে আটটার দিকে উদ্ধার অভিযান শুরু করে যৌথ বাহিনী। ‘বন্দুকধারীরা জিম্মিদের ধর্ম সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চাইছিল। যারা কোরআনের আয়াত পড়তে পেরেছে, তাদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে। বাকিদের ওপর অত্যাচার চালানো হয়।’ বলেন হাসনাত করিমের বাবা রেজাউল করিম। দেশের ইতিহাসে অন্যতম ভয়াবহ এই হামলায় এখন পর্যন্ত কতজন নিহত হয়েছে তা নিশ্চিত করে জানা যায়নি। বাংলাদেশ পুলিশের অসমর্থিত কয়েকটি সূত্র দাবি করছে পাঁচজন নিহত হয়েছে। এদিকে আইএসের ওয়েব সাইটে দাবি করা হচ্ছে, কমপক্ষে ২০ জন নিহত হয়েছে। http://www.dhakatimes24.com/mobile/2016/07/02/118701