পশ্চিমা উদার সমাজে ইসলাম বা অন্য ধর্ম গ্রহন বা ত্যাগ একটা ফ্যাশনের মত। অনেকটা পুরাতন কাপড় পাল্টে নতুন কাপড় পরার মত। এরা যত সহজে অন্য একটা ধর্ম গ্রহন করে ঠিক তেমনিই তা ছেড়া কাগজের মত একসময় ছুড়ে ফেলে দেয়।
প্রায়ই ইসলাম প্রচারকারীরা তারস্বরে প্রচার চালায় ওমুক ইসলাম গ্রহন করেছে। এটার একটাই কারন প্রমান করা যে ইসলাম একটা সত্য ধর্ম। কিন্তু কেউ যদি কখনও ইসলাম ত্যাগ করে সেটা তারা প্রচার করে না। সেটার কারনও বোঝা সহজ, তাতে প্রমানিত হবে ইসলাম একটা ভুয়া ধর্ম। বৃটেন এমনই একটা পশ্চিমা দেশ যেখানে মানুষ অপার স্বাধীনতা ও উদারতা ভোগ করে থাকে। আর তাই সেখানে কিছু মানুষ নিত্যদিন ইসলাম গ্রহন করে এবং কিছু মানুষ তা ত্যাগ করে। ইসলাম গ্রহনকারীদের জন্য একটা অনুষ্ঠান করতে হয় , তাই সেটার হিসাব থাকে ও তা প্রচার করা যায়। কিন্তু যারা ইসলাম ত্যাগ করে তাদের কোন অনুষ্ঠান করা লাগে না তাই তার কোন হিসাব নাই।
ধারনা করা হয় ৯/১১ এর পর বৃটেনে প্রায় ১,০০,০০০ মানুষ ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছে এবং কয় বছরের মধ্যে প্রায় ৭৫% ই তা ত্যাগ করেছে। মুসলিম দেশ সমূহে কেউ ইসলাম ত্যাগ করলে তা প্রকাশ করতে পারে না , কারন তাতে কল্লা কাটা যাওয়ার ভয় থাকে। পশ্চিমা দেশে সেই সমস্যা নাই বলে তারা প্রকাশ্যে বলতে পারে যে তারা ইসলাম ত্যাগ করেছে। তবে পশ্চিমা দেশে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন কারীরা যদি ইসলাম ত্যাগ করে তাহলে তার পক্ষে অনেক সময় সেটা প্রকাশ করা সম্ভব হয় না পারিবারিক কারনে।
উসামা হাসান , একজন ইমাম ও ইসলামি গবেষক , কুইলিয়াম ফাউন্ডেশন, ব্রিটেন স্বীকার করেছেন - ইসলাম গ্রহনকারীদের ৫০% ই কয়েক বছরের মধ্যে ইসলাম ত্যাগ করে। ইসলাম ত্যাগ কারীরা প্রকাশ্যে বলে বেড়ায় না তারা ইসলাম ত্যাগ করেছে। তবে ইন্টারনেটে তাদের উচ্চ কন্ঠ শোনা যায়। নারীরা সাধারনত ইসলাম গ্রহন করে কোন মুসলিম পুরুষের প্রেমে পড়ে তাকে বিয়ে করতে গিয়ে। এ ধরনের বিয়ের অধিকাংশই পরে টেকে না। কারন যে সব মুখরোচক কথা বলে নারীটিকে ইসলাম গ্রহন করানো হয় , বিয়ের পর দেখে তার সবগুলিই মিথ্যা। যেমন ইসলাম নারীকে বিপুল মর্যাদা দেয় ও শান্তি দেয়। বিয়ের পর দেখে তার স্বামী কারনে অকারনে তার ওপর কর্তৃত্ব ফলাচ্ছে এমন কি সামান্য কারনে মারধর করে। পরে জানতে পারে , ইসলাম স্ত্রীকে পিটানোর জন্য স্বামীকে অনুমোদন দিয়েছে। তখনই তার ইসলামের প্রতি মোহ কেটে যায় এবং বুঝতে পারে , ইসলাম গ্রহনের আগে তাকে মিষ্টি কথা বলে প্রতারিত করা হয়েছে। অত:পর বিবাহ বিচ্ছেদের পর ইসলাম ত্যাগের মাধ্যমেই তার নতুন জীবন শুরু হয়।
লন্ডনে জন্মগ্রহনকারী ৩৯ বছর বয়সী পেপ যে ২০ বছর বয়েসে ইসলাম গ্রহন করেছিল , বেশ কিছু বছর আগেই ইসলাম ত্যাগ করেছে ও বর্তমানে কানাডাতে বাস করে। সুফী দর্শন ভিত্তিক ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ইসলাম গ্রহন করেছিল কিন্তু পরে যখন ইসলামের আসল রূপ তার কাছে ধরা পড়ে যেমন - শুধুমাত্র ইসলামে বিশ্বাস না করার কারনে যে কাউকে খুন করা যায় , তাদের বাড়ী ঘর লুটপাট করা যায় , ইসলাম ত্যাগ করলে তাকে হত্যা করা যায় ইত্যাদি - তারপর থেকেই সে ইসলাম ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেয় কারন তার মনে হয় ইসলাম হলো একটা শয়তানের ধর্ম। দীর্ঘ ১৫ বছর ইসলামি জীবন যাপন করার পর অবশেষে সে ইসলাম ত্যাগ করে।
পেপ বলেছে সে যে তরিকার ইসলাম পালন করত , সেই তরিকার ইমামরা তাকে শুধুমাত্র সেই বিষয়ক বই পুস্তক পড়তে বলত ও অন্য কোন কিছু পড়তে নিষেধ করত। এটাই তাকে ইসলাম সম্পর্কে সন্দেহ প্রবন করে তোলে এবং একটা পর্যায়ে ইসলামের প্রকৃত রূপ জানতে পেরে তা ত্যাগ করে।
লন্ডনে বসবাসকারী সার্বিয়ান খৃষ্টান মিলজেভিক ২০১০ সালে ইসলাম গ্রহন করে। কলেজ থেকে বিতাড়িত হওয়ার কারনে সৃষ্ট হতাশা থেকে মুক্তি পেতেই সে ইসলাম গ্রহন করে কিছু মুসলমানের পাল্লায় পড়ে , তারা তাকে জানায় , ইসলাম গ্রহন করলে সে শান্তি পাবে। কিন্তু যখন সে আবিস্কার করে একজন প্রকৃত মুসলমান কখনই উদার হতে পারে না , তাকে অবশ্যই উগ্রবাদী হতে হয়, তখনই ইসলামকে একটা উগ্রবাদী অমানবিক ধর্ম বলে গণ্য করে তা ত্যাগ করে।
মোট ইসলাম গ্রহন কারীর ৭৫% এর মত দেখা যায় নারী। তারা ইসলাম গ্রহন করে মূলত : মুখরোচক বানী শুনে, তারা শোনে ইসলাম নারীকে মর্যাদা ও আধ্যাত্মিকতা দেয় । এসব নারীর অধিকাংশই একাকিত্ব ও হতাশায় ভোগে আর তা থেকে রক্ষা পেতেই ইসলাম গ্রহন করে। কিন্তু কিছুকাল পরেই তারা উপলব্ধি করতে পারে যে তাদেরকে যা বলা হয়েছিল তা সম্পূর্নই মিথ্যা। তারা আবিস্কার করে , মুসলমানরা খুবই হীনমন্য স্বভাবের এবং মুসলমান পুরুষরা নারীর ওপর কর্তৃত্ব ফলায় । তাছাড়া তারা তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি যেমন পাকিস্তানী , আরবীয় ইত্যাদিকে ইসলামী সংস্কৃতি বলে নারীদের ওপর চাপাতে চেষ্টা করে তাদেরকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করে। উসামা হাসান বলেন - এসব তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মূখীন হয়ে এক পর্যায়ে একটা বিরাট অংশই ইসলাম ত্যাগ করে।
উসামা হাসান আরও বলেন - ৯/১১ এর ঘটনার পর বহু মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহনকারী যুবক যুবতিও ইসলাম ত্যাগ করেছে ইসলামের প্রকৃত চেহারা দেখে। তাদের অনেকেই খৃষ্টান , বৌদ্ধ বা সংশয়বাদীতে পরিনত হয়েছে।
এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানা যাবে এখানে : http://www.newstatesman.com/politics/uk/2016/08/exclusive-jeremy-corbyn-accused-ignoring-leaked-report-labours-rural-problem
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Monday, 8 August 2016
ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবন সম্পর্কে কিছু তথ্য
ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবন সম্পর্কে কিছু তথ্য
এটি ভারতের রাজধানী নিউ দিল্লিতে
অবস্থিত। এটা ভারতীয় রাষ্ট্রপতির সরকারি বাসভবন l ব্রিটিশ শাসনকালে এই প্রাসাদটি ছিল
"ভাইসরয়’স হাউস" নামে পরিচিত ছিল। ১৯৫০ সালে প্রাসাদটির নাম রাষ্ট্রপতি ভবন হয় ।
1.এটি তিনশো তিরিশ একর জমির উপর নির্মিত "রাষ্ট্রপতি ভবন" l বিশাল উঁচু পাঁচিল দিয়ে ঘেরা ও আটত্রিশ টি গেট আছে l
2.মূল ভবনেই আছে ২৪০টি রাজকীয় ঘর ৷ 'অশোক হল', 'দরবার হল', 'নর্থ ড্রয়িং রুম'ইতাদি
3.হল ঘরের দেওয়ালে -দেওয়ালে ভারতের সব প্রাক্তন রাষ্ট্রপতির মস্ত অয়েল পেন্টিং রয়েছে..
4.চারিদিকে নিপুনভাবে কাটাছাঁটা ঘনসবুজ ঢালু মাঠ, ঘনকালো পিচের রাস্তার দু’পাশে ছোট-ছোট ফুলের গাছ, সবুজ মাঠে অগুনতি ময়ূর, কোথাও হরিণ, কোথাও ঝকঝকে লাল-হলুদ বোগেনভিলিয়া আকাশে মুখ উঁচু করে দাঁড়িয়ে..
5.এখানে রয়েছে বিশাল ফুলের বাগান "মোঘল গার্ডেন " ও "হার্বাল গার্ডেন"..
6.বিশাল ঘন এক জঙ্গলও রয়েছে "রাইসিনা হিল"
7.কোনো সময় একটা শুকনো পাতাও মাঠে পড়ে থাকে না..
8.আনন্দ হোক কিংবা ঝগড়া ৷ যা করবে নিচুস্বরে করবে ৷ কারণ, এটাই এখানকার নিয়ম৷
9.এখানে কোনো দূষণ নেই, শব্দ নেই, এখানে সব কিছুই যেন প্রয়োজনের অতিরিক্ত..
10.প্রায় দুই হাজার কর্মী এখানে কাজ করে.
মালিদের সংখ্যা আরও বেশি..
11. রয়েছে আলিশান বিশাল বড় লাইব্রেরি, তেমনই দু’শো-আড়াইশো বছরের পুরনো সব বই
12.মিউজিয়মটিও অত্যন্ত সুন্দর৷ রাষ্ট্রপতিরা যেসব উপহার পান তা কিছুই তাঁর 'নিজস্ব' নয়, সবই 'রাষ্ট্রীয়' সম্পত্তি ৷ দেশ-বিদেশের বহুমূল্য সব উপহার তাই মিউজিয়ামে সাজানো রয়েছে ৷
সৌদি আরবে নতুন নিয়ম চালু , নামাজ না পড়লে তিন দিনের জেল দেওয়ার
সৌদি আরবে নতুন নিয়ম চালু , নামাজ না পড়লে তিন দিনের জেল দেওয়ার http://chittagongdaily.com/?p=181500
Sunday, 7 August 2016
সব কিছু ছেড়ে পড়ুন, তা নইলে সারা জীবন দেখতে থাকবেন ...
সব কিছু ছেড়ে পড়ুন, তা নইলে সারা জীবন দেখতে থাকবেন ...
1378 সালে ভারতের এক অংশ আলাদা হয়ে মুসলিম রাষ্ট্র হয় - নাম ইরান .
1761 সালে ভারতের এক অংশ আলাদা হয়ে মুসলিম রাষ্ট্র হয় - নাম আফগানিস্তান.
1947 সালে ভারতের এক অংশ আলাদা হয়ে মুসলিম রাষ্ট্র হয় - নাম পকিস্তান .
1971 সালে ভারতের এক অংশ আলাদা হয়ে মুসলিম রাষ্ট্র হয় - নাম বাংলাদেশ .
1952 থেকে 1990 এর মধ্যে ভারতের এক রাজ্য মুসলিম রাজ্য হয়েছে - নাম কাশ্মীর...
এবার উত্তরপ্রদেশ, আসাম, কেরালা ও পশ্চিমবঙ্গ মুসলিম রাজ্য তৈরির পথে !
আর আমরা যখন হিন্দু শক্তিকে জাগ্রত করার কথা বলি, সত্যিটা বলি তখনই কিছু লোক আমাদের RSS, VHP আর SHIV-SENA, BJP বলে ঝেড়ে ফেলতে চায় !
1 মিনিট চ্যাটিং ছেড়ে এটা অবশ্যই পড়ুন .
ভারতে মুসলমান কারা শেষটা পড়লে বুঝতে পারবেন.....
ধর্মের নামে ভারত কে টুকরো করেছে যে - জিন্না মুসলমান ছিল |
কোটি কোটি হিন্দুর রক্ত ঝরিয়েছে যারা - সেই সব সুলতান মুসলিম ছিল ||
হিন্দুদেরকে জবরদস্তি মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করিয়েছে - সেই সব আরবরা মুসলিম ছিল |
রাম মন্দির ভেঙ্গে মসজিদ বানিয়েছে - সেই বাবর মুসলিম ছিল ||
গুরু তেগ বাহাদুর এর মাথা কেটে ছিল - সেই ঔরঙজেব মুসলিম ছিল |
কাশ্মিরি পণ্ডিতদের নরসংহার করেছিল - সেই আতঙ্কবাদীরা মুসলিম ছিল ||
মুম্বই বোম্ব ধমকা করেছিল - সেই দাউদ মুসলিম ছিল |
ভারতে 5কোটি বাংলাদেশী কাঙালি অনুপ্রবেশকারী - সব মুসলিম |
বুদ্ধ, মহাবীর, কালী মুর্তি যারা ভেঙ্গে ছিল - তারা সবাই মুসলিম |
ভারতের সংসদে হামলা - আফজল মুসলিম ||
গোধরা তে করসেবক দের পুড়িয়ে হত্যা করেছিল - তারা সব মুসলিম |
পাকিস্তান, বাংলদেশ, আসাম, কাশ্মীর থেকে হিন্দুদেরকে তাড়াচ্ছে - তাড়া সবাই মুসলিম ||
26/11 তে হিন্দুদেরকে গুলিবিদ্ধ করে - সে মুসলিম, কাসব |
অমরনাথ যাত্রা রুখতে চেয়েছিল - সেই গিলানি মুসলিম ||
অমরনাথ যাত্রীদের কর চালু করে - সেই মন্ত্রী মুসলিম ( কংগ্রেস )|
100 কোটি হিন্দুকে কাটার কথা বলে - ওবেসী মুসলিম ||
যারা গরু খায় - মুসলিম |
বন্দেমাতরম বলে না - মুসলিম ||
কাশ্মীরে ভারত মুর্দাবাদ বলে - মুসলিম |
হায়দ্রাবাদে জাতীয় পতাকা জালায় - মুসলিম ||
কামদুনি, কালিয়াচক, ক্যানিং, দেগঙ্গা, বর্ধমান এ রেপ, খুন,ডাকাতি, বোম্ব ব্লাস্ট করে - সব মুসলিম |
Wednesday, 3 August 2016
দিল্লীতে, ভারতীয় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে আর্মি অর্জুন মেইন ব্যাটেল ট্যাংক মোতায়েন করেছে।
¤¤¤ দিল্লীতে, ভারতীয় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে আর্মি অর্জুন মেইন ব্যাটেল ট্যাংক মোতায়েন করেছে।শুধু তাই নয় , স্বাধীন ভারতবর্ষের ইতিহাসে এই প্রথম ,এই স্বাধীনতার মাসে সেখানে ট্যংকের পাশাপাশি ব্রামোস মিসাইল এবং পিনাকা মাল্টিব্যারেল রকেট লঞ্চার ও দেখা গেছে।কি হচ্ছে এসব ????
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
¤¤¤ আরে ধুর.....!!!!!! DRDO এর সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা 52 টি ল্যাব ,তাদের বর্তমান প্রোডাক্ট গুলি নিয়ে একটি এক্সিবিশন করছে ,পার্লামেন্টারিকমিটির জন্য।তবে পার্লামেন্টারি কমিটির হাতে সময় কম থাকায় , DRDO আর্মি এবং স্পীকার সুচিত্রা মহাজনের থেকে অনুমতি নিয়ে ,পার্লামেন্ট ভবনের লাইব্রেরী বিল্ডিং এর কমপাউন্ডে এই এক্সিবিশনের ব্যাবস্থা করেছে।এখানে অর্জুন,পিনাকা,ব্রামোস ছাড়াও থাকবে তেজাস,আর্লি ওয়ার্নিং রাডার ,হেভী ভেহিকেল,আনমেনড গ্রাউন্ড ভেহিকেল সহ ,DRDO
এর তৈরী বিভীন্ন প্রোডাক্ট গুলি।আগামী তিনদিন ধরে এই এক্সিবশন চলবে ।
# KNIGHT
ভারতীয় মুদ্রা সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য
ভারতীয় মুদ্রা সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য
1.আপনার কাছে থাকা নোট জলে ভিজে বা অন্য কোনভাবে ছিঁড়ে গিয়েছে? যদি নোটটির ৫১ শতাংশ অংশ ঠিক থাকে, তাহলে ব্যাঙ্কে জমা দিয়ে একটি নতুন নোট পেতে পারেন।
2.একটি নোটে ১৭টি ভাষায় টাকার অঙ্ক লেখা থাকে।
3.দেশভাগের পরেও পাকিস্তান নিজেদের স্ট্যাম্প দিয়ে ভারতীয় নোট ব্যবহার করত। পরে তারা নিজেরা নোট ছাপাতে শুরু করে।
বেআইনিভাবে পাঁচ টাকার কয়েন দিয়ে ব্লেড তৈরি হয়।
4.১৯৫৪ থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত ৫,০০০ ও ১০,০০০ টাকার নোট পাওয়া যেত ভারতে।
বর্তমানে বন্ধ হয়ে যাওয়া এক টাকার নোট বাজারে ছাড়ত অর্থ মন্ত্রক। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নরের বদলে এই নোটে অর্থ মন্ত্রকের প্রিন্সিপ্যাল সচিবের সই থাকত।
5.একটি ১০ টাকার কয়েন তৈরির খরচ ৬ টাকা ১০ পয়সা।
(সংগৃহীত)
Subscribe to:
Posts (Atom)