Tuesday, 30 June 2015

আমরা ছোটো বেলা থেকেই কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা পড়ে আসি,সেখানে পড়ি যে--- " মোরা এক বৃন্তে দুইটি কুসুম হিন্দু মুসলমান, হিন্দু তাহার নয়নমনি, মুসলমান তাহার প্রান" অপূর্ব কবিতা। মানুষে মানুষে সম্প্রীতির জন্য এর থেকে ভালো কবিতা অন্তত আর নেই বলেই আমার মনে হয়। কিন্তু এই সম্প্রীতি একজন মুসলমান কত টা মেনে চলে তা আজ আমরা দেখতে পাচ্ছি। জায়গায় জায়গায় হিন্দু বাড়ি জলছে,লুঠ হচ্ছে, হিন্দু মেয়ে ধর্ষিতা হচ্ছে, অপহরন করা হচ্ছে হিন্দু মেয়েদের, এটা আমাদের পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা বন্ধু, বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের নয়, সেখানের অবস্থা আরও করুন।। মনে প্রশ্ন জাগে যে কাজী নজরুল ইসলাম একজন মুসলমান হয়ে এই সম্প্রীতির কবিতা লিখল, আর সেই মুসলমানরাই এরকম কেন করছে(?), কই হিন্দুরা তো তাদের বাড়িতে আগুন লাগাচ্ছে না, মসজিদ ভেংগে দিচ্ছে না, বাড়ি লুঠ করছে না, মেয়েদের অপহরন করছে না, কিন্তু তাও এরা কেন এরকম করছে? এই বিষয়ে তাদের একটু কোরান ঘেটে দেখার দরকার আছে বন্ধু--: প্রথমে জানা দরকার মুসলমান বা মোমিন কেঃ সূরা আনফালের ২ ও ৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে- إِنَّمَا الْمُؤْمِنُونَ الَّذِينَ إِذَا ذُكِرَ اللَّهُ وَجِلَتْ قُلُوبُهُمْ وَإِذَا تُلِيَتْ عَلَيْهِمْ آَيَاتُهُ زَادَتْهُمْ إِيمَانًا وَعَلَى رَبِّهِمْ يَتَوَكَّلُونَ (2) الَّذِينَ يُقِيمُونَ الصَّلَاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنْفِقُونَ (3) "বিশ্বাসী মোমিন তো তারাই যাদের হৃদয় আল্লাহকে স্মরণ করার সময় কম্পিত হয় এবং যখন তার আয়াত তাদের নিকট পাঠ করা হয় তখন তা তাদের বিশ্বাস বৃদ্ধি করে এবং তারা তাদের প্রতিপালকের উপরই নির্ভর করে।" (৮:২) "তারা যথাযথভাবে নামাজ পড়ে এবং আমি যা দিয়েছি তা থেকে দান করে।" (৮:৩) অর্থাৎ যিনি কোরানে সম্পূর্ন বিশ্বাস করেন তিনিই মুমিন বা মুসলমান। ভালো কথা। এবার দেখি কোরান কি অমুসলিমদের সাথে বন্ধুত্বের ব্যাপারে, সুরা নিসা, আয়াত ১৪৪- يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ لاَ تَتَّخِذُواْ الْكَافِرِينَ أَوْلِيَاء مِن دُونِ الْمُؤْمِنِينَ أَتُرِيدُونَ أَن تَجْعَلُواْ لِلّهِ عَلَيْكُمْ سُلْطَانًا مُّبِينًا (144 হে ঈমানদারগণ! তোমরা কাফেরদেরকে বন্ধু বানিও না মুসলমানদের বাদ দিয়ে। তোমরা কি এমনটি করে নিজের উপর আল্লাহর প্রকাশ্য দলীল কায়েম করে দেবে? আরো দেখুন- সুরা ইমরান, আয়াত ১১৮ يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ لاَ تَتَّخِذُواْ بِطَانَةً مِّن دُونِكُمْ لاَ يَأْلُونَكُمْ خَبَالاً وَدُّواْ مَا عَنِتُّمْ قَدْ بَدَتِ الْبَغْضَاء مِنْ أَفْوَاهِهِمْ وَمَا تُخْفِي صُدُورُهُمْ أَكْبَرُ قَدْ بَيَّنَّا لَكُمُ الآيَاتِ إِن كُنتُمْ تَعْقِلُونَ (118 হে ঈমানদারগণ! তোমরা মুমিন ব্যতীত অন্য কাউকে অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করো না, তারা তোমাদের অমঙ্গল সাধনে কোন ক্রটি করে না-তোমরা কষ্টে থাক, তাতেই তাদের আনন্দ। শত্রুতাপ্রসুত বিদ্বেষ তাদের মুখেই ফুটে বেরোয়। আর যা কিছু তাদের মনে লুকিয়ে রয়েছে, তা আরো অনেকগুণ বেশী জঘন্য। তোমাদের জন্যে নিদর্শন বিশদভাবে বর্ণনা করে দেয়া হলো, যদি তোমরা তা অনুধাবন করতে সমর্থ হও। পরিস্কার বলা রয়েছে মুসলমান ব্যাতীত কাউকে বন্ধু হিসাবে গ্রহন না করার জন্য।। এবার বলুন যে মুসলমান হবে, অর্থাৎ কোরানে বিশ্বাসী হবে সে কি করে একজন হিন্দুকে বন্ধু বলে মনে করবে? কোরানে তা করতে বারন করা রয়েছে। অতএব, কোরান অনুসারে কোনো মুসলমানেরই কোনো হিন্দুর সাথে বন্ধুত্ব রাখা উচিত নয়।।

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় জমি সংক্রান্ত ঘটনার জের ধরে হিন্দু সম্প্রদায়ের ৮ জন আহত হয়েছেন। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার রামজীবন ইউনিয়নের রামজীবন রায়পাড়া গাবেরতল বাজারে মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, রামজীবন রায়পাড়া গ্রামের মো. আব্বাস আলীর সাথে শ্রী ফনির চন্দ্র রায়ের জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিরোধ ও মামলা চলে আসছিল। মঙ্গলবার বিকেলে ফনির চন্দ্র রায় গাবেরতল বাজারে গেলে আব্বাস হাজীর ছেলে আতিকুর তাকে মারপিট করতে থাকে। এসময় বাজারে থাকা ফনির ছেলে শ্রী সিধাইসহ পরিবারের লোকজন তাকে বাঁধা দেয়। একপর্যায়ে আতিকুর বাড়ি থেকে লোকজন ডেকে এনে পুনরায় ফনি ও তার ছেলে উপর হামলা চালালে উভয়ের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এতে নারীসহ ৭ জন আহত হন। এছাড়া সংঘর্ষের পর আতিকুর তার লোকজন নিয়ে ফনির চন্দ্রর বাড়ি সংলগ্ন একটি দূর্গা মন্দিরের পাশে খড়ের পালায় আগুন ধরিয়ে দেয়। আগুনে খড়ের পালাসহ মন্দিরের বেড়ার সামান্য অংশ পুড়ে যায়। আহতদের মধ্যে ফনির চন্দ্র (৫৫), বাবলু (৪০), কাঞ্চন বালা (৪৮), সৌধা রাণী (৪৫) ও রেশা রাণীকে (৪০) উদ্ধার করে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় সুন্দরগঞ্জ থানায় ফনির চন্দ্র বাদী হয়ে ২৩ জন নামীয় ও অজ্ঞাত ৫৭ জনকে আসামী করে সুন্দরগঞ্জ থানায় রাতে একটি মামলা করেন। http:// www.dinajpurnews .com/2015/06/ 24/96251 আচ্ছা, বাংলাদেশে হিন্দুদের কি নূন্যতম মানবাধিকার নেই???

অশিক্ষিত হুজুরদের ওয়াজ

অশিক্ষিত হুজুরদের ওয়াজ শুনে শুনে ছেলেরা তো বলবেই। কিন্তু যখন মেয়েরাও বলে যে ইসলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান, তখনও অবাক হই না। কারণ আল্যার আইন অর্থাত শরিয়া আইনে আসলে কী লেখা আছে সেটা মেয়েরা তো দূরের কথা, অনেক শিক্ষিত মুসলমানও জানেন কিনা সন্দেহ। পরবর্তীতে কিছু শরিয়া আইনের ধারা ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশের আশা রাখি।

সৃষ্টির প্রথম মানব - মনু, প্রথম মানবী - শতরূপা

সৃষ্টির প্রথম মানব - মনু, প্রথম মানবী - শতরূপা ! মনুসংহিতা অনুসারে - " সত্য যুগ 1,728,000 বছরে, ত্রেতা যুগ 1,296,000 বছরে, দ্বাপর যুগ 864,000 বছরে, কলি যুগ 432,000 বছরে " ! কলি যুগের মাত্র ৫১১৭ বছর শেষ হয়েছে ! আরও ৪২৬৮৮৩ বছর স্থায়ী হবে কলি যুগ ! মনুর জীবন ৭১টি মহাযুগ ব্যাপী ! মনু বর্তমানে ২৮টি মহাযুগ পার করেছে ! বাকি আছে ৪৩টি মহাযুগ ! বর্তমান মহাযুগ চারটি যুগের (সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর ও কলি) সমন্বয়ে গঠিত !... কোরআনের বয়স প্রায় ১৪০০ বছর, বাইবেলের বয়স প্রায় ২০০০ বছর, গৌতম বুদ্ধের আবির্ভাব প্রায় ২৫০০ বছর আগে, শ্রীমদ্ভগবদ্ গীতার বয়স প্রায় ৫২০০ বছর !..

রমজান মাসে মুসলিমদের সামনে কিছু খাবে না

" রমজান মাসে মুসলিমদের সামনে কিছু খাবে না,পিপাসা পেলে বাথরুমে গিয়ে নিজের প্রসাব খাও" এভাবে অমুসলিম ছাত্রছাত্রীদের নির্দেশ দিলেন সোনগাই পেতানি প্রাইমারী স্কুলের এক শিক্ষিক! না,এটা আফগানিস্তান বা পাকিস্তানের কোন স্কুলের ঘটনা না! এটা শিক্ষিত,উন্নতদের দেশ মালয়শিয়ার ঘটনা। বর্তমানে এই ঘটনা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ মালয়েশিয়ান হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানদের মাঝে! মালয়শিয়ার কেদাহ প্রদেশের তানজং দাওয়াই এলাকার একজন প্রাইমারি স্কুল শিক্ষক সিকলাহ কিবানসান ইব্রাহীম নামের ওই শিক্ষক তার ক্লাস চলাকালীন সময়ে স্কুলের মুসলিম বাচ্চাদের বলতে লাগলেন রোজা রাখতে হবে।আর অমুসলিম বাচ্চাদের নির্দেশ দিলেন পিপাসা লাগলে মুসলিম বাচ্চাদের সামনে কিছু না খেতে,পিপাসা লাগলে বাথরুমে গিয়ে নিজের প্রসাব খেয়ে নিতে!" ক্লাস শেষে বাচ্চারা তাদের অভিভাবককে বললে তারা এর প্রতিবাদ করেন!! কিন্তু এ ব্যাপারে ধামাচাপা দেয়ার জন্য কেদাহ প্রদেশের শিক্ষা কর্মকর্তারা বলছে, এগুলো নাকি কৌতুক করে বলা হয়েছে!! এদিকে এব্যাপারে অনেকটা নীরব ভূমিকা পালন করছেন মালয়েশিয়ার শিক্ষামন্ত্রী মাহিউদ্দিন ওয়ারসি!! মালয়শিয়ান ডেপুটি মিনিস্টার শ্রী পঞ্চাননাথান কমলানাথান বলেছেন এব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে কেদাহ এর শিক্ষা অধিদপ্তরকে বলা হয়েছে!! শেষ পর্যন্ত প্রাইমারি স্কুলের বাচ্চাদেরও উগ্রতা শিখানো হচ্ছে!! মালয়েশিয়ান উগ্রবাদী মুসলিমরা অর্থে উন্নত হতে পারে কিন্তু মানবতার দিক থেকে না!! ধিক জানাই এমন শিশুদের সাথে এমন উগ্রবাদী সাম্প্রদায়িক মনোভাবকে! তথ্যসূত্রঃ ডেইলি মেইল, http:// www.dailymail.co .uk/news/ article-3139916/ School-firebombe d-Malaysian-tea cher-told-non-M uslim- students- wanted-drink-Ra madan-bathroom- consume- urine.h tml

রবীন্দ্রনাথ একটা জ্যান্ত যমদূতের নাম

জন্মটা হিন্দুর ঘরে হওয়ার কারণে বাঙালি মুসলমানের একটা উল্লেখযোগ্য অংশের কাছে রবীন্দ্রনাথ একটা জ্যান্ত যমদূতের নাম। বাঙলা সাহিত্য মানেই রবীন্দ্রনাথ আর রবীন্দ্রনাথ মানেই বাঙলা সাহিত্য এই সত্যটা তারা জানে। তারা জানে যতই রবীন্দ্রনাথকে সাম্প্রদায়িক তকমা দেওয়া হোক কিংবা বৃটিশদের দালাল এতে রবীন্দ্রনাথের কিছুই হয় না। বাংলা থাকলে, বাঙালি থাকলে, বাংলা সাহিত্য থাকলে রবীন্দ্রনাথও থাকবেন এই ধ্রুব সত্যটা জেনেই এই মূর্খরা রবীন্দ্রনাথ বিরোধীতায় নামে এবং এটা তারা ঈমানি দায়িত্ব হিসেবেই নেয়। বাঙালি মুসলমানের একটা বিরাট অংশ রবীন্দ্রনাথকে কবি বলেই স্বীকার করতে চান না। অথচ বিশ্বে বাঙালিদের গৌরব কিংবা বাঙালি বলতে ইউরোপিয়ান আমেরিকানরা যে মানুষটিকে চিনেন সেটা আমাদের রবীন্দ্রনাথ। দক্ষিণ-পশ্চিম ইংল্যান্ডের যে বাড়িটিতে মহান নাট্যকার উইলিয়াম শেক্সপিয়র জন্মেছিলেন সেই বাড়িটির বাগানে একজন মাত্র বিখ্যাত ব্যক্তির আবক্ষমূর্তি বসানো আছে। জানেন সেটা কার? -- আমাদের রবীন্দ্রনাথের। বাঙালির রবীন্দ্রনাথ। লেখক গোলাম মুরশিদ সেই বাড়িটি ভ্রমণে গেলে উনার সহযাত্রী যে বাঙালি মুসলমানটি ছিলেন তনি বলছিলেন;- "সামনের বার এখানে আসলে রবীন্দ্রনাথকে সরিয়ে এখানে একটি নজরুলের মূর্তি বসিয়ে যাব।" -- অথচ ঐ লোক ৩০ বছর ধরে বিলেতের বাসিন্দা। ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভাঙে আর বাঙালি মুসলমান ইংল্যান্ডে গিয়েও ধর্মান্ধ থাকে! এই শিক্ষিত বাঙালি মুসলমানেরা রবীন্দ্রনাথ বিরোধিতা করে কায়দা করে। যেমন- রবীন্দ্রনাথ গোঁড়া হিন্দু ছিলেন, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধী ছিলেন, তিনি বৃটিশদের দালালি করতেন ইত্যাদি। এসব খোঁড়া অজুহাত। রবীন্দ্রনাথ গোঁড়া হিন্দু? উনার বেশভূষা ছিল মোল্লাদের মতো। বিরাট আলকেল্লা, মুখে দাড়ি। উনার বাড়ির পাঁচক ছিলেন মুসলিম। ব্রাহ্মণবাড়িয়ারগেদু মিয়া। একবার হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা শুরু হওয়ার উপক্রম হলে রবীন্দ্রনাথ গেদু মিয়াকে বলেছিলেন;- "শোন গেদু মিয়া, পরিস্থিতি ভালো না। ধর্মান্ধরা যেকোন সময় একটা রক্তারক্তি ঘটিয়ে ফেলতে পারে। কেউ যদি তোমাকে জিজ্ঞেস করে তোমার ধর্ম কি? -- তুমি সরাসরি উত্তর দেবে রবীন্দ্রনাথের ধর্মই আমার ধর্ম। আমি বাঙালি।" রবীন্দ্রনাথের নামে বিশ্ববিদ্যালয় করার উদ্যোগ নিলে এদেশের মুসলমানদের একটা অংশের অনুভূতিতে আঘাত লাগে। তারা মুসলমানদের দেশে হিন্দু(!) কবি রবীন্দ্রনাথের নামে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করলে আল্লাহর গজব পড়বে বলে লিফলেট বিলি করে উস্কানি দেয়। এই গুজব ছড়ানোর দল মাদ্রাসা পড়ুয়া কিংবা কাঠমোল্লা। তারা এক পর্যায়ের রবীন্দ্রনাথ বিরোধী। এর বাইরে আছেন বাংলার রাজনীতিবিদেরাও।জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় বসে একটা পাকিস্তান বানানোর চেষ্টায় ছিলেন। রাজাকারকে রাষ্ট্রপতি বানানো, রাজাকারদের পুনর্বাসন, মুক্তিযোদ্ধাদেরফাঁসি দেওয় এসব কাজ তিনি বেশ সুচারুভাবে করেছিলেন। তিনি বলতেন সময় আসুক, হিন্দু কবির লেখা জাতীয় সংগীতটাও পাল্টানো হবে। এইতো গত বিএনপি-জামাত জোট সরকারের আমলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা রাজকার সাকা চৌধুরী বলেছিল,'দেশ স্বাধীন করলাম আমরা আর জাতীয় সংগীত লিখল কোথাকার কোন রবীন্দ্রনাথ!" এই রবীন্দ্রনাথ বিরোধীতায় রবীন্দ্রনাথের কিছু যায় আসে না। হাস মুরগী আকাশে উড়ন্ত ঈগল দেখে শুধু ঈর্ষা করতে পারে। এর বেশি কিছু না। যেসময় তারা রবীন্দ্রনাথ পড়ত সেসময় তারা নানা জিহাদি পাঠ্যপুস্তক পড়বে, জঙ্গি হবে। প্রথমে বিধর্মী মারবে। তারপর শিয়া সুন্নি মারবে। তারা রবীন্দ্রনাথ না পড়ে দেলোয়ার হোসেন সাঈদির 'নন্দিত জাতি নিন্দিত গন্তব্যে' পড়বে। কিভাবে মেয়েদের ছোট করা যায় সেটা শিখবে। তারা শিখবে কিভাবে ধর্ষণের জন্য পোশাককে দায়ী করা যায়। তাদের শিখবে নারী মানেই শস্যখেত! এই রবীন্দ্রনাথ বিরোধীতা শুধু করেই যাবে তারা। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ থাকবেন বাঙালির মননে। হুমায়ুন আজাদের উক্তিটিই ধ্রুবসত্য। "রবীন্দ্রনাথ আজ বাঙলার মাটি থেকে নির্বাসিত তবে আকাশটা তার। বাঙলার আকাশের নাম রবীন্দ্রাকাশ।"

কেজরিবাল

ভোটের আগে লোককে স্বপ্ন দেখানো কেও কেজরিবাল এর থেকে শিখুক। দিল্লী তে রাজ্য সরকার ভ্যাট বাড়িয়ে ডিজেল এর ৯ টাকা দাম বাড়াতে চলেছে। আজ এটা দিল্লী বাসির গালে সজোরে একটা চর মারা হল। আর এই কর্মকান্ডের সাথে জরিত আছে, তৃনমূল, সিপিএম এবং কংগ্রেস। কারন তারা ভোটের সময় ‪#‎ Aap‬কে সমর্থন করেছিল বিজেপি কে হারানর জন্য। 1
মিয়ানমারে মুসলমান ছাত্রীদের হিজাব নিষিদ্ধের প্রস্তাব ------------------ মিয়ানমারের স্কুলগুলোতে মুসলমান ছাত্রীদের হিজাব নিষিদ্ধের জন্য সরকারের কাছে প্রস্তাব দিয়েছে বৌদ্ধভিক্ষুদের একটি প্রভাবশালী সংগঠন। বর্ণ ও ধর্ম রক্ষা সংস্থা স্থানীয়ভাবে http://www.somoyerkonthosor.com/news/248374

শব্দের অর্থ

আয়ু’ শব্দের অর্থ ‘ জীবন’ এবং ‘বের্দ’ শব্দের অর্থ ‘ জ্ঞান ’ বা ‘বিদ্যা’। ‘আয়ুর্বেদ’ শব্দের অর্থ জীবনজ্ঞান বা জীববিদ্যা। অর্থাত্ যে জ্ঞানের মাধ্যমে জীবের কল্যাণ সাধন হয় তাকে আয়ুর্বেদ বা জীববিদ্যা বলা হয়। আয়ুর্বেদ চিকিত্সা বলতে ভেষজ বা উদ্ভিদের মাধ্যমে যে চিকিত্সা দেয়া হয় তাকে বুঝানো হয়। এই চিকিত্সা ৫০০০ বছরের পুরাতন। এই চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পূর্ন একটি ভারতীয় পদ্ধতি। প্রায় ৫০০০ বছর পূর্বে ভারতবর্ষেরই মাটিতে এই চিকিৎসা পদ্ধতির উত্পত্তি হয । বৈদিক যুগে গাছপালার মাধ্যমেই মানুষের রোগের চিকিসা করা হতো। এই চিকিত্সা বর্তমানে ‘হারবাল চিকিত্সা’ তথা ‘অলটারনেটিভ ট্রিটমেন্ট’ নামে পরিচিতি লাভ করেছে।বিশ্বের বহু কঠিন রোগের নিরাময় করে এসেছে এই আয়ুর্বেদ।বিশ্বের প্রথম ডাক্তার (আয়ুর্বেদ পণ্ডিত ছিলেন ) যিনি বিদেশ ভ্রমন করেছিলেন,তিনি একজন ভারতীয়।একজন হিন্দু।বৌদ্ধ ও হিন্দু ধর্মের বানী প্রচারের জন্য তিনি চীন গিয়েছিলেন। আমাদের বোধিধম্মা। চীনে আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের জ্ঞান ছড়িয়ে পড়ে মূলত তার জন্যই। এছাড়া হিপনোটিজম বা সম্মোহনবিদ্যা আর কংফু বা মার্শাল আর্ট ও চাইনিজ দের শেখান বোধিধম্মা ।এই সব হল ভারতীয় কলা। সত্যমেব জয়তে।- INDIAN HISTORY

বর্তমান ছাত্র সমাজ

আমরা বর্তমানে ছাত্র সমাজ যারা আছি । সমাজকে সচেতন একমাত্র আমরাই করতে পারি ।আমাদের যখন পরীক্ষা শুরু হয় তখন আমরা বলি কি ? আজ আর ভগবানকে প্রনাম করার সময় নেই । কিন্তু হে মুর্খ তুমি যে ভগবানের আশির্বাদ ব্যাতীত পরীক্ষায় ভাল রেসাল্ট করতে পারবে না ।এটা তুমি জান না ? এই কথা যে কোন কাজে ব্যাবহার করার জন্য । তুমি লেখাপড়া , কৃষিকাজ, গৃহকর্ম, রাজনিতী,ধর্মনীতি যাই কর না কেন , শাস্ত্রীয় বিধি মোতাবেক করবে । এমনিতে যতটুকু ফল আশা কর আমার বিশ্বাস কৃষ্ণ কৃপায় অনেক বেশি ফল পাবে । সময়কে ধর্মীয় রিতীতে কাজে লাগাও । দেখবে সময় তোমাকে সফলতা এনে দিবে । আর । কৃষ্ণ ভুলি যেই জীব অনাদি বর্হিমুখ । অত এব মায়া তারে দেয় সংসার দুঃখ ।। তুমি নিজে তৈরী হও , তোমায় দেখে আমার হৃদয়ো পরিবর্তন হয়ে যাবে । হরে কৃষ্ণ

জাগ্রত হিন্দু জনতা

জাগ্রত হিন্দু জনতা বিশ্বে সকল ধর্মের অনুসারীগন যখন শান্তির বানী প্রচারে ব্যস্ত তখন ইসলাম শুধু মানুষ হত্যায় মত্ত। বিশ্ববাসী যখন শিক্ষিত হয়ে উন্নত সভ্যতার দিকে ধাবিত হচ্ছে তখন ইসলাম আইয়ামে জাহেলিয়াত যুুগে নিয়ে যাওয়ার জন্য পিছনে টানছে। পৃথিবীতে এমন কোন অপকর্ম নাই যা ইসলামের এজেন্টরা করে না। জ্ঞানী গন যখন গবেষনা করে উন্নত কিছু আবিষ্কার করছে ইসলামের ডিলারগন তখন কিভাবে নিত্য নতুন ফর্মুলায় মানুষ হত্য করা যায় তার গবেষনা করছে। এরপরও কিছু আহাম্মক -আধাকানা বলবে সব ধর্মই সমান। কেউ কি জানার চেস্টা করেছ? কোন ধর্মের বৈশিষ্ট্য কি?

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন

‪বাংলাদেশের_প্রধানমন্ত্রী ‬কি এসব খবর পায় না নাকি নির্যাতন কাকে বলে বোঝে না ।বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন বন্ধ করুন আর যারা সংখ্যালঘুদের নির্যাতন,ধর্ষন,লুটচাট,জমিদখল করে তাদের কঠিন শাস্তি দিন ।সংখ্যালঘু পরিবারের ওপর আওয়ামী হামলা : লুটপাট সাভার ও আশুলিয়া (ঢাকা) দিনকাল : আশুলিয়ায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংখ্যালঘু পরিবারের উপর হামলা ও বাড়ি ঘর ভাঙচুর, লুটপাট করেছে স্থানীয় আ”লীগের কর্মীরা। এ ঘটনায় সংখ্যালঘু পরিবারের ১৮ দিনের বাচ্চার মাসহ আহত ৫ জন। আহতদের সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ ঘটনায় আশুলিয়া থানায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ দ্বায়ের করেছে। : প্রত্যক্ষদর্শী ও সংখ্যালঘু পরিবার সূত্রে জানা গেছে, চৈতন্য ম ল গত কয়েকদিন পূর্বে স্থানীয় আ’লীগ নেতা মাসুদ রানার মুদি দোকান থেকে শিশু খাদ্য প্যাকেটজাত দুধ ক্রয় করে ১৮ দিনের বাচ্চাকে খাওয়াইলে বাচ্চার ঘন ঘন পাতলা পায়খানা হয়। এ অভিয়োগ নিয়ে গতকাল শুক্রবার সকালে আশুলিয়ার রণস্থল এলাকার স্থানীয় আ’লীগ কর্মী মাসুদ রানার মুদি দোকানে গিয়ে শিশুদের মেয়াদোত্তীর্ণ প্যাকেটজাত দুধ প্রকাশ করায় তাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে । এ সময় চৈতন্য ম ল এর প্রতিবাদ করলে মাসুদ রানা, রসুল ওরফে গেদা, আজিজুল, আওলাদ, ফিরোজ, আলমগীর, সেলিম, রিয়াজসহ সংখ্যালঘু পরিবারের বাড়িতে গিয়ে অতর্কিত সন্ত্রাসী হামলা চালায়। পরে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা ঘরের দরজা ভেঙে চৈতন্য ম ল এর ছেলে উজ্জলকে মারধর করে। এ সময় তার বোন প্রিয়াংকা ১৮ দিনের বাচ্চার মা বাধা দিলে তাকেও বেধড়ক মারধর করে। পরে একে একে প্রিয়াংকা, বিজয়, চৈতন্য ম ল, উজ্জলসহ ৫/৬ জনকে মারধর করে গুরুতর আহত করেছে। আহতদেরকে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এ সময় সন্ত্রাসীরা ওই বাড়ি থেকে ১০ ভরি স্বর্ণ, ২০ ভরি রোপা লুটপাট করেছ্ ে। এ ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা মারধর, হামলা ও লুটপাট করে তড়িঘড়ি করে আশুলিয়া থানায় এসে সংখ্যালঘু পরিবারের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেছ্ ে। পরে সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী সংখ্যালঘু পরিবারের চৈতন্য ম ল থানায় এসে একটি অভিযোগ দায়ের করে। চৈতন্য ম লের অভিযোগ গ্রহণ করার পর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি সংখ্যালঘু পরিবারের ৩ জনকে থানা হাজতে আটক করার নির্দেশ দেয় । পরে তারা ভয়ে তাড়াতাড়ি থানা চত্বর ছেড়ে চলে আসে। এ ব্যাপারে উপ-পরিদর্শক আবু সাঈদ জানান, অভিযোগ পাওয়ার পর রণস্থল এলাকায় গেলে দেখা যায় এ ধরনের কোন ঘটনাই ঘটেনি। : : -

নিজে শান্ত না হইলে কখনও শান্তি পাওয়া যায় না

"নিজে শান্ত না হইলে কখনও শান্তি পাওয়া যায় না। মানুষ শান্তিই খুঁজিয়া বেড়ায়, কিন্তু কি কৌশলে যে উহাকে লাভ করিতে হয় তাহা জানে না। ভাল মন্দ, জয় পরাজয় লইয়া থাকিলে কামনা বাসনা দূর হয় না এবং চিত্তের উদ্বেগ ও দৈন্য অপসারিত হয় না ইহার ফলে চিরদিন হাহাকার ও ছুটাছুটি করিয়াই অামাদিগকে বেড়াইতে হয়। কেমন করিয়া প্রকৃত শান্তি লাভ করা যায়, কেমন করিয়া জন্মজন্মান্তরেরজ্বলা জুড়াইতে পারা যায়-এই প্রশ্ন স্বতঃই অামাদের মনে উদিত হয়। কিন্তু কয়জন ইহার মীমাংসা করিতে পারিয়াছেন? তিনি বলেন-নিত্য বস্তু বা স্বভাবের সঙ্গ না করিলে দুঃখের হাত হইতে এড়াইবার অার অন্য উপায় নাই। নিজের কর্তৃত্ববুদ্ধি একেবারে বিসর্জন করিতে না পারিলে শান্তি লাভ করা অসম্ভব। বিত্য বস্তু কি? যাহাকে কোনও প্রকারে ত্যাগ করা না তাহাই নিত্য। যাহাকে ধরিয়া থাকিলে পাপ তাপ, দুঃখ যন্ত্রণা ভয়ে পালাইয়া যায় তাহাই নিত্য। এই নিত্যের সেবা করাই ধর্ম্ম। প্রাণ নিত্য, যে-হেতু তাহাকে ছাড়িয়া এক মুহূর্তও থাকা চলে না। যে প্রাণ জগতের অাশ্রয় এবং যাহার ক্রিয়া বা স্পন্দনের বিরাম নাই, সেই প্রত্যক্ষসিদ্ধ প্রাণদেবতার সঙ্গ করিতে হয়। একটা কিছু অাশ্রয় বা অবলম্বন না করিয়া সাধন-ভজনে অগ্রসর হওয়া যায় না। কাজেই যিনি সকলের অাশ্রয়, সর্বভুতের প্রাণ এবং সর্বব্যাপক তাঁহারই অাশ্রয় গ্রহণ করিতে হয়। এই জন্যই বৈষ্ণবেরা বলেন- 'অাশ্রয় লইয়া ভজে তারে কৃষ্ণ নাহি ত্যজে। সর্বাশ্রয় ভগবানের কথা তিনি অনেক সময় বলিয়া থাকেন। এই অাশ্রয়কেই উপনিষদে বলা হইয়াছে, সর্বলোক -প্রতিষ্ঠা'।" -অধ্যাপক প্রঁভাআ চন্দ্র চক্রবর্তী, (এম, এ; পি, অার, এস; পি, এইচ, ডি, লিখিত)।

সংখ্যালঘু Problem in Bangladesh

আমরা কেন সংখ্যালঘু আপনারা কি জানেন ? এর জন্য দায়ী আপনি । আপনি নিজে ধর্মের অনুশীলন তো করেনই না বরং যারা করে তাদেরকে সবসময় খোচা মারেন । যারা একটু এগিয়ে আসে বাবা মা হিসেবে আপনি বাধা দেন । যে , বাবা এই সময়টা লেখাপড়া করার ।ধর্ম করার অনেক সময় পাবি । তো মুর্খ আপনি । আপনি পড়ালেখা করে ব্যারিষ্টার হতে পারেন ।আপনি আপনার ছেলেকে ডিজিটাল পদ্ধতি শেখাচ্ছেন । তার হাতে গীতা শাস্ত্র না দিয়ে তাকে দিচ্ছেন এরিস্টটলের বিবর্তনবাদ । তাদের মাথার ব্রেন চাঙ্গা করছেন অথছ তাদের করছেন মুর্খ ।আর যার ফলশ্রুতিতে হিন্দু সমাজ ধ্বংস হয়ে সংখ্যালঘু হয়ে যাচ্ছে । কি বলব এই জ্ঞাণহীন পাষণ্ড ষমাজকে ।তারা ভোগের নেশায় ব্যাস্ত । সকালে কি খাব দুপুরে কি খাব এই খাওয়া নিয়েই তারা ব্যাস্ত । ধর্মতত্ব না জানলে , ভগবানে পুর্ন শরনাগতি না হলে আপনার জীবন বৃথা । আপনার কুলনাশ হবে ,বংশ মর্যাদা আপানার তৈরী ঐ অধার্মিক পুত্র কন্যার দ্বারা দুষিত হবে ।আপনার হাহাকার করা ছারা আর কোন উপায় থাকবে না । ছেলে বৃদ্ধ বয়সে পিতা মাতাকে দেখে না কেন ? দোষ পিতা মাতার । কারন আপনারা তাকে ধর্মীয় শিক্ষা দেন নাই । আপনাদের কিছে অনুরোধঃ আপনারা নিজেরা ধর্মপথে সঠিকভাবে চলুন আর অন্ততপক্ষে আপনার সন্তানকে ছোটবেলা থেকেই সনাতন ধর্মের রীতি, নিতী, আদর্শ, আচার অনুষ্ঠান, পূজা পার্বন, আর সর্বোপরি গীতার জ্ঞাণ তাদেরকে ছোট থেকেই দান করুন ।আর আপনি গীতাকে করুন আপনার চলার পথের পথ প্রদর্শক ।যে গীতার বানী শুনে জীবন পরিচালনা করে সে কখনো সংখ্যালঘু নয় ।সংখ্যালঘু বলতে কোন ধর্ম নেই ।তাই আপনি সনাতন হউন আর অপরকে সনাতন সম্পর্কে জানান ।হরে কৃষ্ণ

Bangladeshi Hindu Pondit and Problems

ফেসবুকে যত পন্ডিতের আগমন হয়েছে তাতে আসল পন্ডিতের কদর কমেছে। কয়েকদিন ধরে দেখছি আমার কিছু যোগ মার্গের বন্ধু এবং জ্ঞান মার্গের বন্ধুদের বিশাল বাকযুদ্ধ। ঘটনা বাকযুদ্ধে থেমে থাকলে কিছু বলতাম না তারা ধর্মীয় আলোচনা করতে গিয়ে মুখ খারাপ করে একে অপরকে গালিগালাজ করতেও দ্বিধান্বিত হচ্ছে না। তারা তাদের পথকেই শ্রেষ্ঠ মনে করেছে। তারা তাদের ভজন মার্গকে তুলে ধরতে তারা ভুলে যাচ্ছে তারা একই সনাতনধর্মের মানুষ। ফলে আমাদের মধ্যে আমাদের দূরত্ব বাড়ছে। আমরা বাংলাদেশে আর কয়জন হিন্দু বসবাস করি তাদের মধ্যে এত মত পার্থক্য দেখলে আপনার গা শিউরে উঠবে। তারা ভুলে গেছে সনাতনধর্ম পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীনতম এবং পুনাঙ্গ একটি ধর্ম এর জ্ঞান বিভিন্ন পর্যায়ে বিভক্ত করা হয়েছে। আমরা যখন প্রথম অথবা দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ি তখন আমাদের পাঠ্য পুস্তক মেধা অনুযায়ী তিন চারটে থাকে তারপর মাধ্যমিক শ্রেণিতে এসে আমরা আবার মেধা অনুযায়ী বিভিন্ন বিভাগে যাই কেউ বিজ্ঞান কেউ মানবিক কেউ বা আবার বানিজ্য। সেই ছাত্র আমরাই সম্মান শ্রেণিতে উঠে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর অনার্স করি। আমরা কি তাহলে একে অপরকে বলব তোমার শিক্ষা ভুল? বলব না, আর কেউ যদি বলে তাহলে বুঝতে হবে তার জ্ঞানের পরিধি কতদূর। তাই আমার সকল সনাতনপন্থী মিত্রদের বলছি আসুন আমরা যে মার্গেই ভজনা করি না কেন সাধনা তো এক ঈশ্বরেরই করছি। অযথা আমরা আমরা ঝগড়া করে এত বিভক্তি না বের করি আমরা যে যে পথেই থাকি না কেন আমাদের ধর্ম যে সনাতন সেই সুতাতেই বাধা থাকি। লেখাঃ কার্তিক কৃৃষ্ণ রায়

শিক্ষনীয়‬গল্প:

‪ধর্মতত্ত্ব ও ধর্মদর্শন কোনো এক গ্রামে এক গরীব লোক বাস করতো যে এমন এক রাজার সন্ধান করতেছিল যে তাকে তার দূরবস্হা দূর হতে সাহায্য করবে । একদিন সে এক রাজপ্রাসাদে গেল ।প্রহরী তাকে বাইরে অপেক্ষা করতে বলল ।গরীব লোকটি তাই কিছুক্ষন অপেক্ষা করতে থাকল ।কিন্তু রাজা আসছে না । ধর্মতত্ত্ব ও ধর্মদর্শন তাই সে পদব্রজে রাজার ঘরের দিকে গেল ।সে সেখানে গিয়ে দেখল যে রাজা ভগবানের কাছে হাত পেতে কিছু সাহায্য চাইছে ।এইদৃশ্য দেখার পর সে সিদ্ধান্ত নিল যে রাজার সাথে দেখা না করেই চলে যাবে ।তখন প্রহরী তাকে তার এই সিদ্ধান্ত নেয়ার কারন কি জানতে চাইলে সে বলল যে আমি তুমি রাজা সবাইকেতো একনৌকাতেই ভবনদী পাড়ি দিতে হবে ।মূলত আমরা সবাইতো ভিক্ষুক.ভগবানেরকাছে ভিক্ষা চাই ।তখন সে বলল আজ আমি বুঝতে পেরেছি যে সবকিছু দেবার মালিক ভগবান কৃষ্ণ বাদে আর কেউ নয় ।এই গল্প পড়ে এটা শিক্ষা হয় যে.এই পৃথিবীতে সবকিছুই তো একদিন শেষ হয়ে যাবে ।তবে কেন আমরা এটা চাই ওটা চাই বলি ।আমাদের সুখ শান্তি একমাএ ভগবানই দিতে পারে ।তাই আমাদের সকলের উচিত পরমপুরুষ ভগবানের কাছে এমন কিছু চাওয়া যাতে ইহলোক ও পরলোকের উপকার সাধিত হয় । ‪#‎ ভাল‬লাগলে শেয়ার করবেন ধর্মতত্ত্ব ও ধর্মদর্শন ধর্মতত্ত্ব ও ধর্মদর্শন

সাতক্ষীরা বাংলাদেশ

সাতক্ষীরা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে সীমান্তবর্তী জেলা.......। জেলার অায়াতন ৩৫০০ বর্গকিলোমিটার । ব্রিটিশ চলে যাবার সময় এই জেলায় প্রায় 50% জনসংখ্যা হিন্দু ছিল। স্বাধীনতা পরবর্তী মুহুর্তে ছিল ৩৫% হিন্দু। বর্তমানে এই জেলাতে ৮% হিন্দু অাছে যা সরকারী হিসাবে দেখাচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে হিন্দু অারও অনেক কম........। 2001 নির্বাচনের পর এই এলাকাতে হিন্দুদের উপর শুরু হয় নির্যাতন। এখানে হিন্দুদের উপর নির্যাতন করে শুধু জামাত নয়......। সব সময় সরকার দলীয় লোকজন এখানে হিন্দুদের উপর নির্যাতন করে......। এই জেলায় ভারত সীমান্তবর্তী এলাকাতে এখন আর খুজে পাওয়া যায় না হিন্দুদের.......। ২০১১ সালে একটি স্কুলে এক মুসলিম স্যারের লেখা নাকটে অভিনয় করছিলেন কয়েকজন হিন্দু ছেলে.......। তার ফলাফল হিসাবে ৩৫ টি বাড়ি পুড়ানো হয় ঐ এলাকাতে। এখানে সর্বদা পুলিশ নিরবতা প্রকাশ করে। ২০১৩ সালে এই জেলার হিন্দুদের উপরে যে নির্যাতন হয়েছে তা পড়ুন : ক্রিকেটার সৈম্য সরকারের গ্রাম গুলোর কথা। সন্ধায় শঙ্খ ও উল্লুধনি নিয়ে বাধল। তার পর প্রতিটি বাড়ি তচনচ করা হল। বাড়িতে বৃদ্ধ, বৃদ্ধা, তরুন, যুবতী যাকেই পাই তার উপর হামলা হয়। (এই হামলার সময় প্রচার করা হয় বিধর্মী দের নিধান করা সোয়াব।) এই সময় অধিকাংশ লোকজন বাগানে অাশ্রয় নেয়। তখন বাগানে ও এদের খোজা হয়। কচুবাগান, পাটক্ষেত, বাঁশবাগান সহ নানা গোপনীয় জায়গায় এরা লুকায়। মৃত্যুনজয় নামের এক ছেলে বলছে....... এমন অবস্থায় আমরা পুকুরে জলের মধ্যে অবস্থান করি শুধু নাক,মুখ মাথা টা ভাসিয়ে । এই বিভিষিকা ঘটনা প্রচুর পরিমান ঘটে। কিন্তু প্রতিকার হয় না। সীমান্তবর্তী এক রাধিকা নামের এক দিদি বলেন এ ঘটনার সময় কেও জামাত, আওয়মলীগ থাকে না। সকলে এক হয়ে অনাক্রমণ করে। ২০১৩-২০১৪ সালের মধ্যে প্রর্তক্ষ্য ও পরক্ষ ভাবে ৭০% হিন্দু ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নানা ধররনের ভয় দেখানো হচ্ছে এই জেলার হিন্দুদের। ভয়ের মধ্যে রয়েছে মেয়ে ধরে নিয়ে যাওয়া, ছেলেকে গুম করা সহ নানা হত্যা ইত্যাদি......। এখানে যদি কাউকে খুজে পাওয়া না যায় তবে অধিকাংশ বেক্তি দাবি করে সে ভারতে চলে গেছে.......। কিন্তু নদী ও সুন্দরবন এ এলাকার সেই ব্যক্তকে বাস্তবে পরিবার আর কখনো খুজে পাই না.....। এদিকে অধিকাংশ হিন্দু ব্যক্তি তাদের জমি বা সম্পত্তি এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি দের লিখে দিতে বাধ্য হচ্ছেন.....। অার সাধারণ লোক জানে সে ভারতে চলে যাবার জন্য জমি ব্রিক্রি করছেন। বাস্তবে এ ঘটনা গুলো বাতাসে ভেষে বেড়ায় কেউ প্রকশ্যে মুখ খোলেনা......। মেয়েদের ধরে নিয়ে যাবার ঘটনা অহরহ হয় । কিন্তু নিরুপায় সেই মেয়ে তারা বাবা মার নিরাপত্তার কথা ভেবে নিশাচুপ হয়ে যায়। এদিকে হিন্দু নেতারা খুববেশি বেড়ে উঠতে পারে না। তারা নিখোজ না হয় হত্যা হয়। এদিকে সাতক্ষীরা শহরে ধনাত্য হিন্দুদের রাতের অাধারে অস্ত্রের মুখমুখি হতে হয়। ২০১৪ সালের দিকে অধিকাংশ গ্রামে হিন্দু বিতাড়িত কমিটি গড়ে উঠে। তাও আবার খুব গোপনে। মুলতো এই জেলা অধিকাংশ হিন্দু বেক্তি ধনাত্য। তাদের তাড়াতে পারলে দখল হয় তাদের পুরো সম্পত্তি। এদিকে অধিকাংশ ব্যক্তি ভয় ও অাতংঙ্কে দেশ ছেড়ে চলে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছেন..... শ্যামনগর, দেভাটা, তালা উপজেলার অধিকাংশ ব্যক্তি এই সব বিষয়ে বিবেচনা করে দেশ ছাড়ার পরিকল্পনা করছে.....। কেননা তাদেন কে নানা ভাবে সুকৌশলে হুমকি দেওয়া হচ্ছে......। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা কখনো তাদের ক্ষতিপূরণ পায়না.........। বা তা নিয়ে থানাতে ডাইরি করতে যেতে পারেনা। এ জেলাতে হিন্দুদের বর্তমানে নিরবে নির্যাতন করা হচ্ছে যা বাস্তবে সেই পরিকল্পনা গুলো না দেখলে অাপনাদের বিশ্বাস হবে না। শহরে একই বাড়িতে পাশাপাশি ফ্লাটে এক জন হিন্দু হলে সে পূজা করতে পারে না। শঙ্খ বাজাতে পারে না। শহরের ম্যাচ গুলো তে হিন্দু ছেলে মেয়েরা তাদের বিগ্রহ রাখতে পারে না.....। বা ঈশ্বরের ছবিও ঘরে রাখতে পারেনা....। এখানে অধিকাংশ হিন্দুকে ইসলাম গ্রহনের দাওয়াত দেওয়া হয়। সাধারণত এটা নিয়ে বেশি বিরোধ দেখা যায়। তবে যাই হোক সেটা হিন্দুদের ঘাড়ে গিয়ে পড়ে অার তার ফল হয় ভাংচুর। নানা ভাবে নির্যাতন হচ্ছে এই সাতক্ষীরার মানুষ....। বর্তমানে সরকার ৩ লক্ষ হিন্দু দেখালে ও তা খুজে পাওয়া যাবেনা..... নানা বিধ কারনে এই জেলার হিন্দুরা ভাল নেই। তাদের নিয়ে লেখার ও কেউ নেই......... ২০০১, ২০০৪, ২০০৫, ২০০৬, ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৩ ও ২০১৪ সালে ভয়াবহ নির্যাতন হয় এই জেলার হিন্দুদের উপর। এত অত্যাচার ও নির্যাতন হয় এই জেলার ধর্মীয় সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদের উপর আজ পর্যন্ত এখনো কোন সরকার, Mp, মন্ত্রি, কোন দল এলাকার কোন প্রভাবশালী ব্যক্তি তার প্রতিবাদ করেনী। কোন বিচার ও হয়নি.....। যার ফলে অপরাধীরা অপরাধ এই ধরনের করার সময় পিছনে ভেবে দেখেনা। হামলার পিছনে মদদদাতারা সর্বদা থাকে ধরা ছোয়ার বাইরে। বর্তমানে তাদের উপর যে অত্যাচার করা হচ্ছে তা তারা নিরাবে সহ্য করছে। সহ্য করতে করতে ৫০% হিন্দু থেকে আজ হিন্দু মাত্র ৮% এসে দাড়িয়েছে........

বাচ্চাটি আমার মেয়ে, আমার বাবারও মেয়ে

আফগানিস্তানের আদালতে এক ঐতিহাসিক রায় হয়ে গেলো। ডিএনএ টেস্টে এক পিতার অপরাধ প্রমাণিত হলো। মিডিয়ার কল্যাণে আরেক নরপশুকে দেখলো বিশ্ববাসী। ওই লোকটি তার মেয়েকে ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ধর্ষণ করেছেন। কোলজুড়ে দুটো সন্তানও এসেছে তার। এতদিন পর ঘটনাটি প্রকাশ পেয়ে আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। অন্যান্য দেশের মতো আফগানিস্তানেও নারীর প্রতি সহিংসতা এবং যৌন নিপীড়ন অপরাধ। তবে সেখানে এ ঘটনায় অপরাধীকে 'নৈতিকভাবে অপরাধী' হিসেবে জেল দেওয়া হয়। মেয়েটির বয়স এখনো বিশের কোঠা পেরোয়নি। গত বছর বাবার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ জানালে বিচারক ডিএনএ টেস্টের নির্দেশ দেন। মেয়েটির অভিযোগের শুনানিতে স্তব্ধ হয়ে পড়ে বিচারালয়। একে 'অনাকাঙ্ক্ষিত' ঘটনার বিচার বলে মন্তব্য করেছেন বিচারক। ধর্ষণের কারণে গর্ভবতী হয়েছেন তিনি। পিতা ও কন্যার নাম প্রকাশ করা হয়নি। চোখের পানি মুছতে মুছতে মেয়েটি বলেন, 'কোলের বাচ্চাটি আমার মেয়ে এবং আমার বাবারও মেয়ে। আমাকে আমার বাবা ধর্ষণ করেছেন। মেয়েটি তারই ফসল। আমি ওর মা এবং একই সাথে ওর বোন'। আফগান কোর্টে গত গ্রীষ্মে এই হতভাগা তরুণী তার বাবার যৌন নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরেন। বাবা বিদেশে ছিলেন ৮ বছর। একদিন বাড়ি ফেরেন। তখন মেয়েটির বয়স ১২ বছর। আর তখন থেকেই পিতার লালসার শিকার হন। 'বাবা ফিরে আসাতে আমি আনন্দে আত্মহারা হয়ে যাই', বলতে থাকেন মেয়েটি। 'আমার চাচা বা মামা তার মেয়েকে যেমন আগলে রাখতেন, আদর করতেন, আমি ভেবেছিলাম বাবাও আমাকে বুকে আগলে রাখবেন। কিন্তু বাবা প্রথমে এমন কিছু করলেন যে আমি হতবিহ্বল হয়ে পড়ি'। 'পরে এ অস্বস্তির কথা আমি দাদিকে বললেও তিনি আমাকে বকাঝকা করেন', জানান তিনি। 'কিন্তু এক রাতে বাবা আমাকে ধর্ষণ করলেন। ওই দিন ভয়ে আমি সারা রাত রুমের এক কোণায় পড়ে রইলাম'। প্রথমবারের মতো গর্ভবতী হলে ওই নরপশু মেয়েকে অন্য প্রদেশে নিয়ে যান। সেখানেই জন্ম নেয় প্রথম সন্তান। শিশুটিকে ছিনিয়ে নিয়ে চলে যায় লোকটি। 'ওই সন্তানের দেখা আজও পাইনি', বলেন হতভাগা মেয়েটি। এভাবে ১০ বছরের বেশি সময় ধরে মেয়েকে যৌন নির্যাতন করেন পাষণ্ড বাবা। এর মধ্যে বেশ কয়েকবার মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে পড়ে এবং প্রতিবারই গর্ভপাত ঘটানো হয়। নিরাপত্তার জন্যে তাকে জন্মনিয়ন্ত্রণ পিলও খাওয়াতেন বাবা। আদালতে অভিযোগ ওঠামাত্র সব অস্বীকার করে লোকটি। বরং মেয়ের নামে উল্টো অভিযোগ তোলেন। বলেন, মেয়েটি চরিত্রহীন এবং নানা মানুষের সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু অবশেষে ডিএনএ টেস্টে সত্য প্রমাণিত হলো। পিতা, মেয়ে এবং শিশুর রক্ত ও স্যালিভা সংগ্রহ করে তা পাঠানো হয় আমেরিকায়। ফলাফলে যদি মেয়েটির অভিযোগ প্রমাণিত না হতো, তবে আইন অনুযায়ী মেয়েটির বিচার হতো। এসব জানালেন মেয়েটির আইনজীবী রুহুলা। সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে মেয়েটির চিন্তার শেষ নেই। তার মনে একটিই প্রশ্ন, 'বড় হলে ওরা যখন ওদের বাবার পরিচয় জানতে চাইবে, তখন আমি কি বলবো?' আফগানিস্তানে এর আগে কখনো কোনো বিচারকার্যে ডিএনএ টেস্ট করার প্রয়োজন পড়েনি। তাই এটিকে ইতিহাসের সবচেয়ে 'অনাকাঙ্ক্ষিত' কেস বলে মত দিয়েছেন অনেকে। পিতার বিরুদ্ধে মেয়ের অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হয়েছে। পাষণ্ড বাবার মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন বিজ্ঞ আদালত। সূত্র : বিবিসি

Same sex love সমকামীরা দুনিয়াশুদ্ধ সবাইকে সমকামী বনে যেতে কখনোই বলেনি

"সমকামীরা দুনিয়াশুদ্ধ সবাইকে সমকামী বনে যেতে কখনোই বলেনি, তারা কেবল নিজের সঙ্গীকে ভালবাসার এবং একসাথে থাকার অধিকার চাইছে। যখন কালো মানুষদের সমানাধিকার মেনে নেয়া হয়েছিল তখন সব সাদা চামড়ার মানুষেরা দল বেঁধে কালো হয়ে যায়নি। সাদারা সাদাদের জায়গায় আছে, কালোরা কালোদের জায়গায়। কেবল তাদের আইনি এবং সামাজিক অধিকার স্বীকৃতি পেয়েছে বিশ্বজুড়ে। এই যে বাংলাদেশে ‘হিজড়া’রা তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে, তা বলে কি নারী-পুরুষ সবাই দল বেঁধে ‘হিজড়া’ হয়ে যাচ্ছে? না তা হচ্ছেনা। কাজেই, সমকামীদের অধিকার দেওয়া হলে সবাই সমকামী হওয়া শুরু করবে, কিংবা এর মাধ্যমে সমকামী প্রবণতাকে উৎসাহিত করা হবে এটা ভাবার কোন কারণ নেই।"-- অভিজিৎ রায়। এতো গেলো সমকামিতা নিয়ে বিজ্ঞানের বয়ান। এবার পশুকামিতা নিয়া ইসলামের বয়ান শোনা যাক-- দাউদ , বই -৩৮, হাদিস নং-৪৪৪৯ আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস বর্ণিত - নবি বললেন , যে কেউ কোন পশুর সাথে যৌন সঙ্গম করবে তাকে ও সেই পশুকে হত্যা কর। আমি বললাম , আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম , পশুর প্রতি কি অপরাধ আরোপিত হবে ? তিনি উত্তর দিলেন - আমি মনে করি , নবী সেই পশুর মাংস খাওয়ার ব্যাপারে নিষেধ করেছিলেন। অর্থাত, তার মানে কেউ পশুর সাথে সেক্স করলে সেই লোক এবং পশুকে হত্যা করতে হবে, এবং সেই পশুর মাংস খাওয়া যাবে না। ঠিক পরের হাদিসেই আবার ডিগবাজি: দাউদ , বই -৩৮, হাদিস নং-৪৪৫০ আব্দুল্লা ইবনে আব্বাস বর্ণিত - পশুদের সাথে কেউ যৌন সঙ্গম করলে তার জন্য কোন নির্ধারিত শাস্তি নেই। শাস্তি নাই, মানে পশু সেক্স নিষিদ্ধ না। ইসলামে এরকম ব্যাপার, মানে কোনো কিছুতে স্ববিরোধিতা থাকলেই তখন দরকার হয় ইসলামিক স্কলারদের ফতোয়া। মহামান্য খোমেনি এর সমাধান দিয়েছেন এভাবে-- মুসলমানরা গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি, কেঁচো-অজগর, গোলাপি-লইট্টা-ফিস, বাঘ-ভাল্লুক, উট-ভেড়া, ইত্যাদি পশুপক্ষীর সাথে ছহবত করতেই পারে। তবে কাম শেষ হইলে উক্ত পশুপক্ষীটারে হত্যা করতে হবে। আর তার মাংস নিজ গ্রামবাসীদের কাছে বিক্রি করা যাবে না, তবে পাশের গ্রামে বিক্রি করলে সমস্যা নাই। (উইকি) ======================== যে কোন প্রাণীদের মধ্যেই নাকি প্রায় ১০ থেকে ১৫ শতাংশ সমকামী হয়ে থাকে। তার মানে কোনো এলাকায় ১০০% মুসলমান হলে তার মধ্যে প্রাকৃতিক ভাবেই ১০ থেকে ১৫% মুসলমান সমকামী হবেই। ওদিকে বাকি ৮৫ থেকে ৯০% মুসলমান প্রাকৃতিক ভাবে না হলেও ধর্মীয় ভাবে পশুকামী হতে পারে। এবার বলুন কোনটিকে আপনার কাছে মানসিক বিকৃতি বলে মনে হচ্ছে--প্রাকৃতিক ভাবে ১০-১৫%-এর সমকাম, নাকি ধর্মীয় ভাবে ৮৫-৯০%-এর পশুকাম?

বৌদ্ধ বিহারে ইফতার প্রতিদিন

বৌদ্ধ বিহারে ইফতার প্রতিদিন ======================= সারাদিন রোজা থেকে ভাল খাবার দিয়ে ইফতার করতে পারেন না রাজধানীতে এমন মানুষের সংখ্যাও নেহায়েত কম নয়। রমজান মাসে সওয়াবের আশায় অনেকেই গরীব-দুঃখীদের ইফতার করান। কিন্তু সব ঘটনাকে পেছনে ফেলে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে রাজধানীর বাসাবোর ধর্মরাজিক বৌদ্ধ মহাবিহারের নিয়মিত ইফতার আয়োজন। সম্প্রীতির এই অনন্য নজির স্থাপন করেছেন সিঙ্গাপুরের নাগরিক বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ব্যবসায়ী মি. ভিক্টর লি।1 জানা গেছে, তিনি এই বৌদ্ধ মহাবিহারে মাঝেমধ্যেই আসেন। বিহারের এতিম শিক্ষার্থী ও এলাকার দরিদ্র মানুষের জন্য তিনি চাল, ডালসহ নানা খাদ্যদ্রব্য দানও করেন। তার এ কাজে সহযোগিতা করেন বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের সহ-সভাপতি বাবু প্রমথ বড়ুয়া। প্রতিদিন বিকেলে এই এলাকার গরীব রোজাদার ব্যক্তিরা এসে সারি ধরে ইফতারের প্যাকেট নিয়ে যান সানন্দে। আর তাদের হাতে ইফতারের প্যাকেট তুলে দেন বৌদ্ধ ধর্মগুরু সংঘনায়ক শুদ্ধানন্দ মহাথের। মাসব্যাপী এই বণ্টনের দায়িত্ব তিনিই নিজে হাতে পালন করেন। তাকে এ কাজে সাহায্য করেন বিহারের অধ্যক্ষ বুদ্ধপ্রিয় মহাথের। ১ রমজান থেকেই প্রতিদিন ২৫০ থেকে ৩০০ জনকে দায়িত্বে ইফতার বণ্টন করা হয় এখানে। এরকম গড়ে পুরো রমজান মাসের জন্যই ইফতার বণ্টনের ব্যবস্থা করে দেশে ফিরেছেন মি. ভিক্টর লি। খবরঃ বাংলামেইল২৪ ========================== এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এর বিনিময়ে কিছুদিন পর পর বাদে বৌদ্ধদের মা বোন ধর্ষণ, বাড়িঘর-উপাসনালয়ভাঙচুর করা, তাতে আগুন দেয়া ছাড়া মুসলমানরা বৌদ্ধদের আর কী কী দিয়ে থাকে?

Amir khan রমজান মাস চলছে আমির খানের কি খবর?

রমজান মাস চলছে আমির খানের কি খবর? রোজা রাখছেন? Pk তে বললেন ভগবানের জন্য উপবাস করা অনুচিত,আচ্ছা মেনে নিলাম, কিন্তু রমজানে রোজা রাখা?? আসলে এই সব বক্তব্য গুলো শুধুমাত্র সং্খ্যাগুরু হিন্দুদের কাছে প্রযোজ্য, মুসলমানদের কাছে বললে আপনার কল্লা নিয়ে নেওয়া হবে,আমির খান যদি মুসলমানদের রোজা রাখা উচিত নয় বলতো তাহলে এতোদিনে কিছুতো একটা হয়ে যেতই।। কিন্তু হিন্দুদের কাছে বললে আপনার প্রশংসা করা হবে।। কারন হিন্দু সমাজ উদার, মুসলিম সমাজের মত গোড়া নয়, এই পার্থক্যটা বুঝতে হবে। হিন্দু সমাজ সবাইকে আপন করে নিতে শেখায়, কিন্তু মুসলিম সমাজ শুধু মাত্র মুসলমানদেরই আপন করতে শেখায়। ইসলামি সৌভ্রাতৃতব শুধু মুসলমানদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। হিন্দু সমাজের এই উদারতার সুযোগ নিয়ে মুসলিম সমাজ হিন্দুদের অনেক ক্ষতিসাধন করেছে সেই মধ্যযুগ থেকে,করে চলেছে আর ভবিষ্যৎ এও করবে যতদিন না হিন্দু সমাজ এই অতিরিক্ত উদারতা বর্জন করছে। অনেক খেসারত দিতে হয়েছে এবং দিয়ে যেতে হবে।।

Name of The Poem কবিতার নাম:-

কবিতার নাম:- "টুপি পরা হিন্দু" টুপি পরলেই নেতা হওয়া যায়,তিলক কাটলেই ভয় । টুপি পরে তোমরা করবে বাংলাকে জয় ।। তিলক কাটতে ভয় কিসের আজ,কেন আজ টুপি পরো । ভোটের থেকে হিন্দুত্ববাদ অনেক বেশী বড় ।। ধর্মনিরপেক্ষ সেজে কি হবে আর,মুসলিমরাই সাম্প্রদায়িক । ভরে গেছে দ্যাখো জেহাদে বাংলার চারিদিক ।। মসজিদ আজ উঠছে গুড়ে,ভেঙে যাবে সব মন্দির । তবুও কেন আজ টুপিতে ঢাকো নিজের শির ।। জেহাদের কবলে আজ বঙ্গমাতা,তবুও তোমরা ধর্মনিরপেক্ষ কেন সাজো । ক্ষমতা,অর্থ,ভোটের কথা শুধুই কি বোঝো ।। দাড়ি টুপিতে আজ ভর্ত্তি বাংলা,জেহাদীদেরআশ্রয়স্থল । ভোটের জন্য তোমরা আজকে এতোটাই দুর্বল ।। টুপি পরা হিন্দু,হিন্দুর শত্রু,সাজতে চাইছে নেতা । ভুলে গেল আজ আদর্শবান হিন্দুত্ববাদের কথা ।। একদিন সব শেষ হয়ে যাবে,যদি হিন্দু এখনও ঘুমিয়ে থাকো । হিন্দু হয়েও কি করে তোমরা,মাথাতে টুপি পরো ।। written by-sabyasachi প্রতিদিন কবিতা পড়তে www.facebook.co m/ namosabyasachiপেজটি লাইক করুন

সনাতন ধর্মের শাঁখা ও সিঁদুর কেন ব্যাবহার করা হয়?

সনাতন ধর্মের শাঁখা ও সিঁদুর কেন ব্যাবহার করা হয়? (শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন) যারা সনাতন ধর্মের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ব্যঙ্গ করে তারা না জেনেই করে। এমনকি আমরা সনাতনীরা ও না জানার কারনে ধর্মকে কটূক্তি করার সময় ও মৌন থাকি। সনাতন ধর্মের প্রতিটি বিষয়ের পেছনেই কোন না কোন নিগুঢ় অর্থ বিদ্যমান। তেমনি শাঁখা সিঁদুর ও আমাদের ধর্মের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। শাঁখা সিঁদুর আমাদের হিন্দু বিবাহিত নারীরা পরে আসছে অনেক আগে থেকে ।। তবে বর্তমানে এগুলা না পরা অনেকটা আধুনিকতার স্বরুপ হয়ে দাড়াচ্ছে কারো কারো কাছে। তাই আসুন আজ আমরা দেখে নেই শাঁখা সিঁদুর পরার কারন আর কেন এটা পরা উচিত.. শাঁখা, সিঁদুর ও লোহা ব্যবহারের তিনটি কারণ আধ্যাত্মিক, সামাজিক ও বৈজ্ঞানিক। আধ্যাত্মিক কারণঃ- শাঁখার সাদা রং- সত্ত্ব, সিঁদুরের লাল রং -রজঃ এবং লোহার কাল রং- তম গুণের প্রতীক। সংসারী লোকেরা তিনটি গুণের অধীন হয়ে সংসারধর্ম পালন করে। সামাজিক কারণঃ- তিনটি জিনিস পরিধান করলে প্রথম দৃষ্টিতেই জানিয়ে দেয় ঐ রমণী একজন পুরুষের অভিভাবকত্বে আছেন। সে কারণেই অন্য পুরুষের লোভাতুর, লোলুপ দৃষ্টি প্রতিহত হয়। স্বামীর মঙ্গল চিহ্ন তো অবশ্যই। { যখন কোন মেলায় বা অনুষ্টানে যান, কোন সুন্দরী মেয়ে দেখলে প্রায়ই ছেলেরা পিছু নেয়, কিন্তু যখন দেখা যায় মেয়েটির কপালে সিধুর ও হাতে শাখা রয়েছে, তখন বুঝে নেয় যে সে বিবাহিতা, তাই ঘুরে লাভ নেই। এই ক্ষেত্রে মেয়েটি কূদৃস্টি থেকে রক্ষা পেল। এবং শাখা ও সিধুর তার অস্তিত্ব বহন করে। } বৈজ্ঞানিক কারণঃ- রক্তের ৩টি উপাদান শাঁখায় ক্যালসিয়াম, সিঁদুরে মার্কারি বা পারদ এবং লোহায় আয়রণ আছে। রক্তের ৩টি উপাদান মায়েদের মাসিক রজঃস্রাবের সাথে বের হয়ে যায়। তিনটি জিনিস নিয়মিত পরিধানে রক্তের সে ঘাটতি পূরণে সহায়তা করে। আর্য ঋষিগণ সনাতন ধর্মের প্রতিটি আচার অনুষ্ঠানেই বৈজ্ঞানিক প্রয়োজনীয়তাকেপ্রাধান্য দিয়ে আচার বা অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করেছেন। বাহ্যিক সামাজিক গুনাবলীঃ- কোন শাখা সিধুর পরিহিত মহিলা দেখলে সবাই বুঝে যে, সে বিবাহিত, সেই ক্ষেত্রে তার সাথে সুশ্রী আচরণ করা হয়। নারীদেরও শাখা সিধুরের প্রতি আলাদা স্প্রহা থাকে, কেননা এটি তার জীবনের মিলবন্ধনে প্রতি মুহুতে জ্ঞাত করে। অন্যদিকে, মুসলিম নারীরা বোরকা পরে বাপ, ভাই, স্বামীর সম্মুখে ও পরকীয়ার লিপ্ত হতে পারে, বুঝার কোন সিস্টেম নাই, যে এটা কোন দুনিয়ার মাল, এছাড়াও আজকাল বোরকা পতিতাদের জন্য জনপ্রিয় পোশাকে পরিনত হয়েছে, ভার্সিটির মেয়েরাও এখন বোরকা পড়ে দেহ ব্যবসায় জড়িত হচ্ছে, যারা ঢাকা চট্টগ্রাম, থাকেন, তারা এটা জেনে থাকবেন আশা করি। এতে করে তাদের বুঝার কোন উপায় নাই। বাহ :পর্দার ফাঁকে যৌনবিলাস। একটি বিষয় লক্ষ্য করবেন :- * সিঁদুর দেয়ার সময় মায়েরা নিচের দিকে নয়, ঊর্ধ্বায়ণ করে। কেন? সিঁদুর ঊর্ধ্বায়ণের মাধ্যমে রমণীগণ নিয়ত তার স্বামীর আয়ু বৃদ্ধির প্রার্থনা করে। * শুভ বিজয়াতে বা বিভিন্ন পূজা পার্বণে মায়ের দেবী দুর্গাকে সিঁদুর ছোঁয়ান বা একে অন্যে সিঁদুর পড়ান। কেন? দুর্গা দেবীর কাছে প্রার্থনা করেন সিঁথির সিঁদুর যেন অক্ষয় থাকে। একে অন্যকে পরিয়ে দেন সে বাসনাতেই। নমস্কার । মোল্লারা কেন শাখাঁ সিদুঁর নিয়ে কুৎসা রটায়।

দশরাথ কেলা

দশরাথ কেলা। পাকিস্তানে ডাক্তারি পড়ে এখন জুতা বিক্রি করছেন ভারতে। শুধু কেলা নয়, প্রায় ২০০ পাকিস্তানি হিন্দু ডাক্তারের কপালে জুটেছে এমন নির্মম পরিহাস। জুতোর দোকান, মোবাইল স্টোর, ফার্মেসি বা হাসপাতালে মানব হিতৈষী কাজ করে কোনোরকম জীবনযাপন করছেন হতভাগা ডাক্তাররা। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, পাকিস্তানে পারিবারের নিরাপত্তা হীনতার কারণে তারা পালিয়ে এসেছে ভারতের গুজরাটে। তারা জানায়, হিন্দু মেয়েদের অপহরণ ও সমাজবিরোধী কাজের আখড়ায় পরিণত হয়েছে সিন্ধু প্রদেশ। পালিয়ে আসা জয়রাম লোহানার ভাষায়, আমরা সন্ত্রাসীদের হাত থেকে বেঁচে এসেছি কিন্তু জীবনের স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে পারছিনা। দশরাথ কেলা (৩৮) ২০০১ সালে ২৫ হাজার রুপি বেতনে ডাক্তারি পেশা শুরু করেছিলেন পাকিস্তানের সিন্ধু অঞ্চলে। এখন নয় বছর পর মানিয়ানগরে কাকাতো ভাইয়ের জুতার দোকানে কাজ করছেন তিনি। বেতন পান সর্বসাকুল্যে ১৫ হাজার রুপি। কেলা করাচি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি নিয়েছিলেন। পরিবারের নিরাপত্তার অভাবে ২০০৬ সালে পালিয়ে আসেন এলাহাবাদে। তিনি চিকিৎসা সেবা দিতে পারছেন না এখানে। কারণ মেডিকেল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার (এমসিআই) অনুমোদন ছাড়া চিকিৎসাসেবা দেয়ার সুযোগ নেই। কেলার মতো আর একজন ড. জয়রাম লোহানা। তিনি সিন্ধুতে মাসে ১ লাখ রুপি আয় করতেন। ৪৬ বছরের লোহানা জানান, পাকিস্তানে রোগীদের কাছে আমরা ছিলাম দেবতুল্য। কিন্তু এখানে ভারতের নাগরিক না হওয়ায় তার আবেদন প্রত্যাখ্যান করে মেডিকেল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া (এমসিআই)।
আজ ৩০শে জুন ঐতিহাসিক "হুল দিবস" । সাঁওতালরা যেভাবে ইংরেজদের শোষনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে জঙ্গলের বুকে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের আগুন জ্বালিয়েছিল যা ইতিহাসের পাতাতে আজও স্বর্নাক্ষরে লেখা আছে । সাঁওতালদের এই আন্দোলনকে নেতৃত্ব দিয়েছিল বীর সিধু,কানহু ও চান্দো ভাইরা । তীর ধনুককে হাতিয়ার করে ইংরেজদের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিল সাঁওতালরা । আজ সেই ঐতিহাসিক হুল দিবসে সিধু.কানহু ও সমস্ত শহীদ সাঁওতাল বিপ্লবীদের প্রনাম জানাই ।

'পাঁচ' নয় '১৫' ফোড়ন! দেশ যেখানে যৌনব্যবসা বৈধ

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক:দেহ ব্যবসা। 'আদিম রিপু' নিয়ে এই পেশা পৃথিবীর প্রাচীনতম পেশাগুলির মধ্য অন্যতম। অনেকের মতে, দেহ ব্যবসাই প্রাচীনতম। কিন্তু এত দীর্ঘ সময় পেরিয়েও দেহ ব্যবসা সমাজের সবচেয়ে উপেক্ষিত শ্রেণির এই পেশার নাম শুনলেই কানে আঙুল দেয় তথাকথিত 'এলিট'-রা। তাই যৌনপল্লি অনেকের কাছে 'নিষিদ্ধপল্লি'। যাবতীয় সমালোচনা, উপেক্ষা সত্ত্বেও দেহ ব্যবসা বিদ্যমান। কারণ যা-ই হোক। কিছু দেশ এই ব্যবসার উপর আইনি নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে রেখেছে। আবার বিশ্বের অনেক দেশই দেহ ব্যবসাকে আইনি স্বীকৃতি দিয়েছে। আর পাঁচটা সাধারণ পেশার মতোই। আসুন, দেহ ব্যবসা-কে আইনি বৈধতা দেওয়া বিশ্বের সেই ১৫টি দেশের সঙ্গে পরিচিত হওয়া যাক। ১. নিউ জিল্যান্ড নিউ জিল্যান্ডে ২০০৩ সালে দেহ ব্যবসাকে আইনি বৈধতা দেওয়া হয়। সে দেশে লাইসেন্সপ্রাপ্ত যৌনকর্মীরা সরকারি স্বাস্থ্য ও শ্রম আইনের আওতায় পড়েন। তাঁরা একই রকম সরকারি সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন, যেরকম অন্যান্য পেশার সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা পান। ২.অস্ট্রেলিয়া প্রতিবেশী দেশের মতো অস্ট্রেলিয়ার একটা বড় অংশে দেহ ব্যবসা সম্পূর্ণ আইনস্বীকৃত। যদিও কিছু স্টেটে এই ব্যবসা নিষিদ্ধ। অস্ট্রেলিয়ায় আবার কোঠার মালিক হওয়াটা বেশ জনপ্রিয় একটি পেশা। ৩. অস্ট্রিয়া পৃথিবীর এই প্রাচীন দেশটিতে দেহ ব্যবসা সম্পূর্ণ আইনি। অস্ট্রিয়ায় কেউ দেহ ব্যবসা শুরু করতে চাইলে তাঁকে অবশ্যই বেশ কিছু সরকারি স্বাস্থ্য পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। সেই সব পরীক্ষার পাশ করলে, তবেই মিলবে ব্যবসার ছাড়পত্র। সংশ্লিষ্ট দেহ ব্যবসায়ীর বয়স হতে ১৯ বছর বা তার বেশি। ৪. বেলজিয়াম দেহ ব্যবসাকে শুধু আইনি করাই নয়, দেহ ব্যবসায়ীদের সম্পূর্ণ নিরাপত্তা দিতে যৌনপল্লির সব বাড়িতে অন্যান্য অফিসের মতোই রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি ও কি-কার্ডের ব্যবস্থা। ৫. ব্রাজিল লাতিন আমেরিকার এই দেশটিতেও দীর্ঘ দিন আগে থেকেই দেহ ব্যবসা আইন স্বীকৃত। এবং যৌনকর্মীদের অত্যাচার করলে আইনও যথেষ্ট কড়া ব্রাজিলে। ৬. কানাডা কানাডায় যৌনকর্মীদের অবস্থা আপাত বিপজ্জনক। সে দেশে দেহ ব্যবসা আইনি। কিন্তু যৌনতা কেনা ২০১৪ থেকে বেআইনি হয়ে গিয়েছে। ফলে দেহ ব্যবসা ঘিরে সে দেশে একটা বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। ৭.কলম্বিয়া কলম্বিয়ায় দেহ ব্যবসা দীর্ঘ দিন ধরেই আইনি স্বীকৃত। সে দেশে যৌনকর্মীদের নিরাপত্তার জন্য কড়া আইনও রয়েছে। ৮. ডেনমার্ক দেহ ব্যবসা এই দেশেও আইনি। এমনকি যে সব দেহ ব্যবসায়ীরা আর্থিক দিক থেকে পিছিয়ে বা গরিব, তাঁদের আর্থিক সাহায্যও করে ডেনমার্ক সরকার। ৯. ইকুয়েডর অবাধ যৌনতার দেশ ইকুয়েডর। যৌনতা সম্পর্কিত সব কিছুই সে দেশে আইনি। যে কেউ ইকুয়েডরে দেহ ব্যবসা করতে পারেন, বা যৌনপল্লি চালাতে পারেন। কিন্তু এর জেরে ইকুয়েডরে জোর করে দেহ ব্যবসায় নামানোর সমস্যাও প্রবল। ১০. ফ্রান্স ফ্রান্সেও দেহ ব্যবসা সম্পূর্ণ আইনি। তবে ১৯৪৬-এ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঠিক পরেই সে দেশে যৌন ব্যবসা সরকারি ভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। পরে অবশ্য সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়। ১১. জার্মানি জার্মানিতে ১৯২৭ সাল থেকে দেহ ব্যবসা আইন স্বীকৃত। এবং সে দেশে যৌনপল্লি চালানোর জন্য আলাদা করে স্টেটও রয়েছে। জার্মানিতে দেহ ব্যবসায়ীদের স্বাস্থ্য বিমা আবশ্যিক। তাঁদের কর দিতে হয়। এমনকি অবসরপ্রাপ্ত দেহ ব্যবসায়ীদের পেনশনও রয়েছে। ১২. গ্রিস দেহ ব্যবসায় গ্রিসের মডেলও জার্মান সরকারের মতোই। সেদেশেও যৌনকর্মীরা শ্রম আইনের আওতায় পড়েন। অবসরের পর পেনশনের সুবিধেও রয়েছে। ১৩. ইন্দোনেশিয়া ইন্দোনেশিয়ায় দেহ ব্যবসা শুধু আইনি-ই নয়, সেক্স ট্যুরিজম সে দেশের সরকারের অন্যতম রাজস্ব আয়ের উপায়। তবে অবাধ যৌনতার জেরে ইন্দোনেশিয়ায় জোর করে দেহ ব্যবসায়নামানো বা নাবালিকা অত্যাচার ক্রমেই বাড়ছে। ১৪. নেদারল্যান্ডস দেহ ব্যবসা নেদারল্যান্ডসে খুবই জনপ্রিয়। আইনি স্বীকৃত তো বটেই। যৌনতা নিয়ে নেদারল্যান্ডসে কোনও সামাজিক বাধা নেই। অবাধ যৌনতাই সেদেশের ট্র্যাডিশন। ১৫. বাংলাদেশ অনেকেরই ধারণা বাংলাদেশের মতো তথাকথিত রক্ষণশীল দেশে দেহ ব্যবসা 'তওবা তওবা' বলে কানে আঙুল দেওয়ার মতোএকটা বিষয়। কিন্তু অবাক করা তথ্যটি হল, বাংলাদেশে দেহ ব্যবসা আইনি স্বীকৃত। এবং দেহ ব্যবসা ঘিরে সে দেশে দুর্নীতিও আকাশছোঁয়া। Believe it or not।

জানেন তো ?....

এখনও পর্যন্ত এই পৃথিবীতে প্রতিবছর যত সাপ পিটিয়ে মারা হয়, তার অধিকাংশই কিন্তু নির্বিষ। এমনও কিছু সাপ আছে, যাদের বিষ একটা পিঁপড়ের থেকেও কম। .... আমরা বহুভাবে মানুষকে বুঝিয়েও কিছুই করতে পারছি না...” - আক্ষেপ করলেন, আমার একজন সর্প বিশারদ বন্ধু। আমি বললাম, - "মশাই ... সবই সঙ্গ দোষ! অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ।" - কি রকম? জিজ্ঞেস করলেন বন্ধুটি। - দেখুন মশাই আমি হয়তো আপনার মত সাপের বিষয়টি জানিনা ঠিকই, কিন্তু এমনই অপর এক বিষয়ে আমি অবগত। .... আর তা হল, মুসলমান সম্পর্কে অমুসলমানেদের ক্রমবর্ধমান ধারনার অবনতি। ভালো মন্দ নিশ্চয়ই সেখানেও থেকে থাকবে। কিন্তু এমন দিন হয়তো আর খুব দূরে নেই যে, সাপের মত এদেরও দেখলেই অমুসলমানের দল হাতের কাছে যা কিছু আছে, তাই নিয়ে তাড়া করবে। খুব একটা ভুল বললাম কি ??

জল চুরির অভিযোগ উঠল CPI (M)-এর রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য দীপক সরকারের বিরুদ্ধে

জল চুরির অভিযোগ উঠল CPI (M)-এর রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য দীপক সরকারের বিরুদ্ধে। সে কারণে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার একদা এই দাপুটে নেতার বাড়ির জলের সংযোগ কেটে দিল মেদিনীপুর পৌরসভা। এ সম্পর্কে মেদিনীপুর পৌরসভার জল বিভাগের CIC তথা ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মৌ রায় বলেন, “আমার ওয়ার্ডের বিধাননগর এলাকার H রো-এর কোনও বাড়িতেই জল ঠিক মতো যাচ্ছে না বলে বেশ কয়েকজন লিখিত অভিযোগ করেছিলেন।। তদন্তে নেমে দেখা যায়, পৌরসভার জল সরবরাহর পাইপ থেকে সরাসরি ৬ ইঞ্চি পাইপের মাধ্যমে দীপক সরকারের বাড়িতে জল নেওয়া হচ্ছে।। এমনকী কোনও ফেরুল নেই।। এই দু’টো বিষয়ই সম্পূর্ণ বেআইনি।। সত্যি সিপিএম ক্ষমতায় থাকুক বা না থাকুক চুরি করতেই হবে।। চোর খুনি ছাড়া লোকে চিনবে কীভাবে সিপিএমদের।। "বৃক্ষ তোমার পরিচয় ফলে"।।

১জুলাই থেকে বদলে যাবে রেলের অনেক নিয়ম

১জুলাই থেকে বদলে যাবে রেলের অনেক নিয়ম । যদি আপনি রেলে যাত্রা করেন তাহলে এই নিয়ম গুলি অবশ্যই জেনে নিন- ১.waiting list এর ঝামেলা শেষ । রেলের তরফ থেকে ট্রেনের যাত্রীদের শুধু Confirm টিকিটই দেওয়া হবে । ২. ১জুলাই থেকে তৎকাল টিকিট Cancel চার্জ ৫০শতাংশ করা হয়েছে ৩. ১জুলাই থেকে তৎকাল টিকিটের সময় কাল পরিবর্তন করা হবে । ১০টা থেকে ১১টা সমস্ত এসি কোচের জন্য এবং ১১টা থেকে ১২টা স্লিপার কোচের জন্য বুকিং করতে পারবেন । ৪. ১জুলাই থেকে রাজধানী,শতাব্দীও দুরন্ততে পেপার টিকিটিং এর ঝামেলা শেষ । আপনার মোবাইল নম্বরে কিংবা ইমেল এ টিকিট পাঠানো হবে । ৫.খুব শীঘ্রই আলাদা আলাদা ভাষাতে টিকিট বুক করা যাবে । আপনি যে কোন ভাষাতেই টিকিট বুক করতে পারেন । ৬.রেলে টিকিটের জন্য প্রায়দিন মারামারি হয় তাই কোচের সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে । ৭.রেলমন্ত্রালয় ১জুলাই থেকে রাজধানী ও শতাব্দীর মতো সুবিধা দিয়ে সমস্ত এক্সপ্রেস ট্রেন চালানো হবে । ৮. ১জুলাই থেকে সমস্ত প্রিমিয়ার ট্রেন বন্ধ করা হবে । ৯. সুবিধা দেওয়ার কারনে টিকিট ফেরতের জন্য ৫০শতাংশ । এসি-২এর জন্য ১০০টাকা,এসি-৩এরজন্য ৯০টাকা ও স্লিপারের জন্য ৬০টাকা চার্জ কাটা হবে । ‪#‎ जब_बड़ेगा_रेल_तब _बड़ेगा_देश‬

K-4 SLBM

K-4 হল ভারতের একটি নিউক্লিয় ওয়ারহেড যুক্ত ব্যালেস্টিক মিসাইল। এটিকে ভারতের নিজেস্ব প্রযুক্তিতে তৈরী INS ARIHANT থেকে লঞ্চড করা হয়। এই K-4 প্রস্তুত করেছে DRDO। এটি 2500 kg নিউক্লিয় বিস্ফোরক বহন করতে পারে। এর রেঞ্জ হল 3500 km। এটিকে একবার লঞ্চড করার পর এটি ক্রুজ মিসাইলের মতো "zig-zag path" অনুসরণ করে। এর ফলে, একবার টার্গেট লক হয়ে গেলে, K-4 তাকেই ধংস করবে তার গতিপথের মাঝে কোন বাধা আসলে এটি নিজে নিজেই তার গতি পথ পরিবর্তন করে। যেহেতু INS ARIHANT একটি পারমানবিক শক্তি চালিত সাবমেরিন তাই এটি পৃথিবীর যে কোন দেশের যে কোন শহর ধংস করতে সক্ষম। K-4 সিরিজের পরের মিসাইল K-5 এর রেঞ্জ হবে 5000 km।

শেষ!!

মুঘল.... সুলতান.... আফগান... তুরকি... আরব....শাসন শেষ!! বাবর.... আকবর....ওরংজেব....টিপু...গজনি ... ঘোরি দের দিন আর নেই!!! কিন্তু তারা,তাদের জারজ সন্তান দের এদেশ এ রেখে গেছে.....!!! সেই দিন আজো দেখছি আমরা......... লাখে লাখে হিন্দু ভাই দের জোর করে মুসলিম বানানো হয়েছে!! আজ কের দিনে দারিয়েও সেই একি ঘটনা....... বিহারের সিওয়ানে জোর করে অন্তত ৮০ টি হিন্দু পরিবার কে মুসলিম বানানোর চেস্টা হচ্ছে!! আমরা সেকুলার সেজে বসে আছি.......আমি ভেবে পাই না এরকম বাচার মানে কি?? পাকিস্তান... বাংলাদেশের কথা বাদ দিলাম.... নিজের দেশে আমাদের হিন্দু ভাই বোন দের এই দশা?? হয় বীরের মত বাচতে হবে নইলে মুসলিম হয়ে যাওয়া ভাল.. .....বীরের মত বাচতে হলে শিবাজী মহারাজ এর মত তলওয়ার ওঠাও.. .....যুদ্ধে নেমে পর.....শত্রু তোমায় ঘিরে ধরেছে!!" এই ঘোর কলিযুগে ধর্ম রক্ষার্থে সবাইকে শ্রি কৃষ্ণ হতে হবে!!!

Toton Ojha

আজ আমি আর অমিত দা ডায়মন্ড হারবারের বাসুল ডাঙলার পঞ্চগ্রাম গিয়েছিলাম। সেখানের হিন্দুদের করুন অবস্থা দেখে এলাম।২৫ টারও বেশি হিন্দু বাড়ি সম্পর্ণ আগুনে পুড়ে মাটির সঙ্ঘে মিশে গিয়েছে এছাড়া ধান ,চাল সব লুট করে নিয়ে চলে গেছে ।ওখানের হিন্দুদের বর্তমান কোনো থাকার জায়গা নেই। তাই তারা এখন খোলা আকাশএর নিছে রাত কাটাচ্ছে।তাদের পাশে কোনো রাজনৈতিক দাদাদের দেখতে পাওয়া যাইনি আজও। তবে ডায়মন্ড হারবারের বিধানসভা নির্বাচিত MLA (দীপক হালদার) দুপুরে খিচুড়ি খাওয়ায় ব্যবস্তা করেছে ওখানের এক মন্দিরে। এলাকায় প্রচুর পুলিশ ও RAF আছে।

আসুন ভারতীয় বন্ধুরা আমরা এই অপমানের বদলা নিই

আসুন ভারতীয় বন্ধুরা আমরা এই অপমানের বদলা নিই। বাংলাদেশের প্রতিটা মানুষ ভারত বিদ্বেষী তা আমরা আগেই বলেছি। এই ছবিটা বাংলাদেশের প্রথম আলো নামক একটি সংবাদ মাধ্যম ফেসবুকে পোষ্ট করেছে। হে ভারতবাসী যুদ্ধক্ষেত্র তোমার বলিদান চাইছে। আসুন রির্পোট করে এই ছবিটাকে রিমুভ করাই আর বাংলাদেশের পিছনে বাঁশ দিয়ে ক্লিন কাংলাওয়াশ ভরে দিই। এই নিন রির্পোট লিঙ্ক https://m.facebook.com/nfx/basic/question/… আর এই নিন ছবিটার লিঙ্ক https://m.facebook.com/DailyProthomAlo/photos/a.215619841804443.61850.163059227060505/1019546378078448/?type=1&source=5 6 আর পুরো পেজটাকেই ভোগে পাঠাতে হলে এই নিন পেজ লিঙ্ক https://m.facebook.com/DailyProthomAlo (বি.দ্র. কেউ অযথা ওই পেজে কমেণ্ট করবেন না বা গালি দেবেননা। নিঃশব্দে রির্পোট করে আপনাদের ক্ষমতা বুঝিয়ে দিন)।

হিন্দু ধর্মে সমস্ত সমস্যার সমাধান রয়েছেঃঅমিত শাহ

অমিত শাহ গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, হিন্দু ধর্মে বিশ্বের সব সমস্যার সমাধান রয়েছে। তবে এটা বলতে গিয়ে তিনি এও জানান, তিনি জন্মসূত্রে হিন্দুধর্মাবলম্বীর বলে এমন কথা বলছেন না। তাঁর দাবি, তিনি নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা দিয়ে এই সত্যিটা উপলব্ধি করেছেন। গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মেলনে ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এ.পি.জে আব্দুল কালাম তাঁর লেখা ট্রানসেনডেন্সঃমাই সিপিরিটুয়াল এক্সপেরিয়েন্স উইথ প্রমুখা স্বামীজি নামের একটি বই প্রকাশ করেন। সেই অনুষ্ঠানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে অমিত শাহ বলেন, তিনি নিজের জীবনে এক সময় মারাত্মক কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে গেছেন। সেই সময় মানসিক শান্তি লাভের আশায় তিনি ভারতের সমস্ত ধর্মীয় স্থানেই ভ্রমণ করেছেন, শুধুমাত্র গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরে যাননি। কারণ শোহরাবউদ্দিন মামলায় সেই সময় অমিত শাহ-র গুজরাটে প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল। জীবনের সেই কঠিনতম দুটি বছরে অমিত শাহ জানান, তিনি ভারতের সমস্ত শক্তিপীঠে ভগবানের আশীর্বাদ নেওয়ার জন্যে ঘুরে বেরিয়েছেন। তখন তিনি হিন্দু ধর্মকে খুব কাছ থেকে জেনেছেন, উপলব্ধি করেছেন। তিনি আরও বলেন, প্রমুখা স্বামীজি হিন্দু ধর্ম ও তার ঐতিহ্যকে একটা নতুন জীবন দিয়েছেন শঙ্করাচার্যের মতো সন্ন্যাসীদের সঙ্গে একসঙ্গে একত্রে কাজ করে। ওই একই অনুষ্ঠানে ধর্ম সম্পর্কে মতপ্রকাশ করতে গিয়ে কর্ণাটকের রাজ্যপাল ভাজুভাই ভালা জানান, একটা রাষ্ট্রের চেয়ে ধর্ম অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। রাজদণ্ডের চেয়ে ধর্মদণ্ড অনেক বেশি জরুরি। এপ্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, যখন তিনি রাজকোটের মেয়র ছিলেন তখন একবার তিনি স্থানীয় প্রশাসনের চোখ রাঙানিকে অগ্রাহ্য করে ধর্মগুরু প্রমুখা স্বামীজিকে সম্মানিত করেছিলেন। এবিষয় তাঁর দাবি, এটা তাঁর রক্তে রয়েছে, যার জন্যে তিনি মেয়রের পদও ছাড়তে রাজি ছিলেন। রবিবারের সম্মেলনে ভালা ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি কালাম ও তাঁর বইয়ের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। http://abpananda.abplive.in/national/2015/06/29/article633468.ece/Hindu-religion-has-solution-to-all-problems-in-world-says-Amit-Shah

ধর্ম না গোঁড়ামী?

ধর্ম না গোঁড়ামী? ইরানের পার্লামেন্টে অবশেষে পাশ হল পালিত কন্যাকে বিবাহ করার অনুমতি । পালিত কন্যার বয়স ১৩বছর হলেই তার পালিত পিতা সেই কন্যার সাথে সহবাস করতে পারবে অথবা জোরপূর্বক ধর্ষন করতে পারবে । অবাক হওয়ার কিছু নেই কোরানে এমনই কিছু দৃষ্টান্তমূলক তথ্য পাওয়া গেছে- যেমন যুদ্ধের পোশাক দিয়ে ফতেমার সাথে সহবাস করলেন আলী, সুনান আবু দাউদ বই ১১ হাদিস ২১২১ মহম্মদ ইবনে আবদুর রহমান ইবনে সাওবান নবীর (দঃ)এক সাহাবি থেকে বর্ননা করলেন- আলী নবীর (দঃ)কন্যা ফতেমাকে বিয়ে করে সহবাস করতে চাইলেন । আল্লাহ নবী (দঃ) আলীকে নিষেধ করলেন তার কন্যার সাথে সহবাস করতে যতক্ষন না আলী ফতেমাকে কিছু দিয়ে দেন । আলী বললেন আমার কাছে কিছু নেই? তখন আল্লাহ রসুল (দঃ) আদেশ দিলেন- আলীর যুদ্ধের পোশাক দিয়ে যেন ফতেমার সাথে সহবাস করে । আলী তাই যুদ্ধের পোশাক দিয়ে ফতেমার সাথে সহবাস করল ।

বাংলাদেশী মুসলিম

যদি আপনি বাংলাদেশী মুসলিম হন আর ভারতের বর্ডার অবৈধভাবে অতিক্রম করেন তাহলে আপনাকে কংগ্রেস, সিপিএম, তৃনমূল সরকারের পক্ষ থেকে এই সব পুরস্কার দেওয়া হবে ---> 1. রেশন কার্ড 2. ভোটার কার্ড 3. আধার কার্ড 4. পাসপোর্ট 5. ড্রাইভিং লাইসেন্স 6. বাড়ি কেনার লোন 7. বিনামূল্যে শিক্ষা 8. ক্রেডিট কার্ড 9. বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও চিকিৎসা আর... 10. প্রকাশ্যে ইন্ডিয়া মুর্দাবাদ ও পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলার বাক্- স্বাধীনতা!!

ভারতের সবচেয়ে দামী সম্পদ

ভারতের সবচেয়ে দামী সম্পদ "মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক" তা আবার বোঝা গেল। বিজেপি নেতা প্রদীপ ঘোষ ইফতার পার্টিতে ঘুরে এলেন মাথায় টুপি পড়ে। এবার আশাকরি লকেট দি (রকেট ক্যাপ্সুল খেয়ে এরকম মতিভ্রম হয়েছে কি আমি জানিনা ঠিক) ,আর শমিক দাও ইফতার পার্টিতে নিশ্চয় ঘুরে আসবেন, শুধু মাদ্রাসা নিয়ে আন্দোলন করলে হবে??, ইফতার পার্টিতেও তো যেতে হবে কি বলেন।। আর ব্যাটা, রাহুল সিনহা কবে ইফতার পার্টিতে যাবে তা কেউ জানেন?? প্লিজ জানাবেন।

২৯শে জুন "বাংলার বাঘ" আশুতোষ মুখার্জীর জন্মদিন

আজ ২৯শে জুন "বাংলার বাঘ" আশুতোষ মুখার্জীর জন্মদিন। স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় (বাংলার বাঘ (Tiger of Bengal)) (২৯ জুন,১৮৬৪-২৫ মে, ১৯২৪) শিক্ষাবিদ, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এর ভাইস-চ্যান্সেলরছিলেন। তিনি ১৮৬৪ সালের ২৯ জুন কলকাতার ভবানীপুরে সেসময়ের চিকিৎসক গঙ্গাপ্রসাদ মুখার্জী ও জগত্তারীনী দেবীর ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। তার এই জন্মলগ্নে আমার প্রনাম জানাই।।

নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর

নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর, গরীব দের ওপর কৃষক দের ওপর, দলিত দের ওপর সবার দরদ উথলে পরছে। কিন্তু তারা বাকি ৬০ বছর কোথায় ছিল হে? এখন তারা দু-একটা গরীব দের ছবি সোশাল মিডিয়া তে দিয়ে হিরো / হিরোইন হয়ে পরেছে। আবার এরাই, কংগ্রেস সরকার এর আমলে ওই গরীব গুলো কে ঘৃণা করত। আমি প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী কে অসংখ ধন্যবাদ জানাই, কারণ আজ ওনার জন্যই এই পশু রুপি মানুষ গুলো গরিবের কথা একটু হলেও ভাবছে। ‪#‎ SochBadloNiyatN ahi‬

গ্রীস আর্থিক সংকট

আমি বেশ কয়েক দিন আগে একটা পোস্ট করেছিলাম যে গ্রীস আর্থিক সংকটের দিকে এগচ্ছে, তার ফলে গ্রীসের কমুউনিস্ট সরকার নিজেদের দেউলিয়া ঘোষনা করতে চলেছে শিজ্ঞিরি। সেদিন আমার কাছে কোনো নিউজ লিংক ছিলনা,তার ফলে আমি কিছু কমরেড দের কাছে খুব বাজে ভাবে খিস্তি শুনেছিলাম। আজ নিউস লিংকটা পোস্ট করল, আজ মাকু গুলো কিছু বলবে? গ্রীসে যখন ভাম জিতেছিল,তখন আমাদের দেশের ভাম গুলো খুব লাফিয়েছিল ফেসবুকে পোস্ট করে। আজ তারা কই? আমি এর আগেও বলেছি কমুউনিস্ট রা যেসব যায়গায় শাষন করে তার মধ্যে ৯৫% গরীব দেশ। তারা গরীব দের ভুল বুঝিয়ে/ভয় দেখিয়ে ভোট নেয়। আজ গ্রীসের এই সংকটের জন্য শেয়ার বাজারে বড় সড় ধস নেমেছে। মার্ক্সবাদী রা যেখানেই থাকবে সেখানে জীবনে উন্নতি হবেনা। Cpm দের বর্জন করুন, এদের বিশ্ব থেকে তারিয়ে দিন।Raj Singh

Sunday, 28 June 2015

সরকারি আইনজীবী

যেমন ভাবে সরকারি আইনজীবীরা শুনানি এর দিন অনুপস্থিত থাকছেন, তার জন্য রাজ্যে ইমাম ভাতার মত আইনজীবী ভাতাও চালু করা দরকার।

পশ্চিমবঙ্গে ইসলামিকরনের প্রয়াস

এতোদিন পশ্চিমবঙ্গে ইসলামিকরনের প্রয়াস চালাচ্ছিল মুসলমান মৌলবাদিরা, আর এবার আমাদের রাজ্য সরকার সরাসরি প্রয়াস করছে, জেনে ভালো লাগল।। একজন মহিলা হিসাবে লজ্জা করে না কি আমাদের মুখ্যমন্ত্রীর?? নারীদের সুরক্ষা দিতে পারছেন না তার দায় স্বীকার করুন। আপনাকে কে বলেছে আমার মা বোনরা শাড়ি পড়বে না বোরখা পড়বে তা ঠিক করতে?? আমি একটি উপদেশ দিচ্ছি শুনুন, আপনি বোরখা পড়ুন পড়ে, ইসলামি আইন অনুযায়ী মুতা বিবাহ করে মোল্লাদের সাথে বিছানায় গড়াগড়ি দিন ঘন্টার হিসাবে।। আমার মা বোনরা কি পড়বে শেখাতে আসবেন না, সুরক্ষা দিতে পারলে বলুন না হলে বলে দিন, ব্যাবস্থা আমরা দেখে নেব।।

www.banglarmukh.com

www.banglarmukh.com ওয়েবসাইটে বোরখা পরা এক মহিলার ছবি দেওয়ার পর বিতর্ক সৃষ্টি হওয়ার পরই ওয়েবসাইটটি বন্ধ করে দিয়ে নতুন তথ্য খাড়া করল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য তথ্য সংস্কৃতি দপ্তর । তাদের দাবী ওয়েবসাইট টি হ্যাক করা হয়েছিল । বোরখা পরা ছবি ব্যবহার করে হিন্দু নারীদের ধর্মান্তকরনের উৎসাহী করা হচ্ছিল । যদি ওয়েবসাইট টি হ্যাক করা হয়ে থাকে তাহলে এর আগে সংবাদ মাধ্যমকে জানানো হল না কেন? পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যকে ইসলামিক রাজ্য তৈরী করার যে ষড়যন্ত্র চলছে সেই বিষয়ে সরকারী পদক্ষেপ দেখার পর নিশ্চিত হল হিন্দুরা । অবিলম্বে দল মত নির্বিশেষে হিন্দুরা যদি রুখে দাঁড়াতে না পারে তাহলে অচিরেই হারিয়ে যাবে বাংলার হিন্দুদের ভবিষ্যত প্রজন্ম ।

সমকামী বিয়ে

যারা কোনোদিনও ধর্ষন নিয়ে মন্তব্য করেনা, বা দু:খ প্রকাশ করেনা, অথবা তার বিরোধিতা করেন না। তারাই আবার সমকামী বিয়ে নিয়ে খুবই চিন্তা করে। যদিও আমি সমকামী বিয়ের বিরুদ্ধে না, কারন সমকামী বিয়ে হলে, দেশে জনসংখা নিয়ন্ত্রন হবে।

রূপা দেবী

একাডেমি চত্তরে ২৫জুনে কুতুবুদ্দিনের আপা রূপা দেবী ও উনার পুরান বামপন্থী বুদ্ধিজিবী বন্ধুগণ। যারা বাবুলের ঝালমুড়ি ভক্ষণ কাণ্ড নিয়ে উচ্চস্বরে কলরব করে বলেছিলেন রূপা নাকি লড়ছে তাদের মুখে চুনকালি মাখিয়ে কুতুবুদ্দিনের আপা প্রকাশ্য দিবালকে উনার পুরান বন্ধুদের নিয়ে কি "হোক চুম্বন" আন্দোলোন করছিলেন? রাহুল রিতেশ প্রাতাপ রা কি বলছেন? —

ISIS আর তালিবানের মধ্য 20-20 খেলা চলছে

ISIS আর তালিবানের মধ্য 20-20 খেলা চলছে । সিরিয়ায় ISIS রা ৩ তালিবানি মুসলমানের গলা কেটে হত্যা করেছে । আর তালিবানিরা ৩এর বদলে ৩০ জনকে মারার চেলেঞ্জ জানিয়েছে । আপনারা সবাই এই শান্তি প্রিয় ভাই দের খেলা দেখে আনন্দ উপোভোগ করুন ।।

কৃপা করে সবাই এই Post টি পড়ুন

দেখুন পাকিস্থানের সনাতনীরা তাদের মন্দির রক্ষার জন্য রাস্তায় নেমে আন্দোলনের ফলে হামলাকারিদের প্রসাশন ধরতে বাধ্য হয়েছে|পাকিস্তানের সনাতনী সংগঠনগুলো মুসলিম জঙ্গিদের ভয়তে বসে না থেকে সনাতন সমাজকে রক্ষার জন্য দিন দিন আরো সক্রিয় হচ্ছে|সেখানে আমরা কি করছি???? ***বাংলাদেশ এখনোতো পাকিস্তানের মত জঙ্গিদেশ হয়ে যায়নি|পাকিস্তানের থেকে বাংলাদেশে সনাতনীদের সংখ্যাও বেশি| ***তাহলে আমরা কেন সনাতনীদের উপর এরকম নির্মম অত্যাচারে চুড়ি পরে বসে আছি????? ***বাংলাদেশে সনাতনী সংগঠনের অভাব নেই|কিন্তু আমি দেখেছি এক সংগঠনের সাথে আরের সংগঠনের বিরোধিতা|তাছাড়াএসব সংগঠনগুলো শহরভিত্তিক কিছু মিটিং করে মনে করে আমরা সনাতন সমাজের জন্য অনেক কিছু করছি| অথচ সনাতনীদের শতকরা 70% গ্রামে বসবাস করে|দুঃখ,কষ্ট,সামাজিক ও ধর্মীয় অবক্ষয়,মোল্লাদের নির্যাতনের প্রভাব বেশিইতো গ্রামে|এমনকি অনেক গরিব সনাতনী পল্লিতে খ্রিষ্টান মিশনারিরা ঢুকে তাদেরকে খ্রিষ্টানে Convert করছে|একজন সনাতনি হিসেবে এটা কি আমরা শুধু বসে বসে দেখব??? ***সনাতনের এমন খারাপঅবস্থায় আমদের সব সনাতনী সংগঠনগুলো একতাবদ্ধ হয়ে সনাতন সমাজকে রক্ষার জন্য কি কাজ করতে পারিনা???? —

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, কোনো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে অমুসলমানরা থাকতে পারে না, শুধু পাকিস্তান নয়, তাবৎ মুসলিম বিশ্বের দিকে তাকালে এ সত্য বুঝতে কারো অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। বাংলাদেশও যে একই দিকে যাচ্ছে তাতেও কারো সন্দেহ থাকার কারণ নেই। নইলে ৪৪ বছরে সংখ্যালঘু জনসংখ্যা প্রায় ২০ ভাগ থেকে ৯ ভাগে নেমে আসে কী করে? গত বছর জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান বলেছিলেন, পরিস্থিতি সামাল না দিলে আগামী ২০ বছরে বাংলাদেশ হিন্দুশূন্য হয়ে যাবে। আর হিন্দুরা না থাকলে মুসলমানরা খুব সুখে-শান্তিতে থাকবেন এমনটা আশা করা দুরাশা। তেমন যদি হতো তাহলে তাবৎ মুসলিম বিশ্বে শান্তির সুবাতাস বইত। ঘটনা তো উল্টো, মুসলিম দেশে মুসলমানরা মানবেতর জীবনযাপন করছে, বরং অমুসলমান দেশে মুসলমানরা ভালো আছে। https:// www.facebook.com / permalink.php?st ory_fbid=942316 329125509&id=56 2691310421348

মুসলিম জঙ্গি

গোটা পৃথিবী জুরে মুসলিম জঙ্গিরা বোমা বর্ষণ করে করে ধোয়ায় আকাশ ঢেকে দিচ্ছে। এই নাকি তাদের পবিত্র রমজান মাস? ভাবা যায় কতবরো ঢপ?

গলা ফাটিয়ে জোরসে বলুন-

গলা ফাটিয়ে জোরসে বলুন- হর হর মহাদেব। জয় শ্রী রাম। জয় বজরঙ্গবলী। জয় মা কালি। জয় ভবানী। - দেখবেন অধর্মী শত্রুর অর্ধেক শক্তি এমনিতেই ক্ষয়ে গেছে আর বাকি অর্ধেক আপনার সামনে কিছুই না।

সাম্প্রদায়িক বিষ

আমরা কোন সাম্প্রদায়িক বিষ ছড়াচ্ছি না তবুও একটা সত্যি কথা জানতে চাই... যোগ ব্যায়ামের সময় ঔঁ শব্দ উচ্চারন করতে মুসলিমদের আপত্তি থাকতেই পারে এটা নিয়ে তর্কে যাচ্ছি না । ১৫০০বছর আগে যখন হজরত মহম্মদ নমাজ পড়া শুরু করেছিলেন তখন মাইক ব্যবহার করেছিলেন কি? মসজিদে তারস্বরে আল্লাহ হু আকবর শব্দটাকে হিন্দুরা শ্রদ্ধার চোখেই দেখে মাইকের ব্যবহারে নিষেধ করে না । ভোরের বেলাতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলেও ধর্মকে শ্রদ্ধা করে চুপ থাকে হিন্দুরা । আল্লা শব্দকে যদি হিন্দুর সন্মান জানাতে পারে তাহলে মুসলিমরা কেন ঔঁ শব্দকে সন্মান দিতে পারে না কেন? যদি ঔঁ উচ্চারন করতে মুসলিমদের ধর্ম নষ্ট হয় তাহলে মাইকে আল্লা শুনতেও হিন্দুদের আপত্তি থাকতে পারে । হয় ঔঁ উচ্চারিত করুন অথবা মাইক গুলো খুলে ফেলুন । পছন্দ আমাদের সিদ্ধান্ত আপনাদের?

Love Zehad 'লাভ জিহাদ'

হিন্দু মহিলারা কি জানে 'লাভ জিহাদ' কি? ১.লাভ জিহাদ কি করে হয় - কোন মুসলমান পুরুষ কোন অমুসলিম যুবতীকে ভুলিয়ে ফুসলিয়ে শারীরিক সম্পর্ক তৈরী করে প্রথমে তারপর বিয়ে করে তাকে লাভ জিহাদ বলে । ২.লাভ জিহাদ কি জন্য করে- অমুসলিমরা যাতে শীঘ্র ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে ইসলামে পরিনত হয় । মহিলার বাড়ির লোকেরা যাতে মাথা উঁচু করে বাঁচতে না পারে । লাভ জিহাদের মূখ্য উদ্দেশ্য হল 'অল তকিয়াত' ও 'গজবা এ হিন্দ' মানে ভারতকে ইসলাম রাষ্ট্রে পরিনত করা । ৩.লাভ জিহাদে ইসলামিকরন কিভাবে হয়- লাভ জিহাদের শিকার যুবতীদের অনিচ্ছা থাকলেও ১০এর অধিক বাচ্চার জন্ম দিতে বাধ্য করে । একজন হিন্দু মহিলাকে মুসলিম করে ১০জন মুসলমানের জন্ম হয় । একটা হিন্দু কম হল আবার ১০টা মুসলমানের জন্ম হল । ৪.লাভ জিহাদের শিকার যুবতীদের শেষে কি হয়- ১০টা বাচ্চার জন্ম দেওয়া হয়ে গেলে তাকে তালাক দেওয়া হয় এবং জোর করে বেশ্যাবৃত্তি করানো হয় । ভারত সফর করতে আসা আরবের লোকের কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয় । আরবে 'নমকিন বেগম' আখ্যা দেওয়া হয় । লাভ জিহাদের শিকার যুবতি দের যৌন শোষন করা হয় । বাংলাদেশ ও পাকিস্তানেও বেশ্যাবৃত্তির জন্য পাঠানো হয় । হিন্দু মহিলারা সাবধান আপনিও হতে পারেন লাভ জিহাদের শিকার ।

মসলমানরা গর্ব করে(আসলে মিথ্যা গর্ব) বলে,আমাদের মধ্যে কোন জাতিভেদ নেই

মসলমানরা গর্ব করে(আসলে মিথ্যা গর্ব) বলে,আমাদের মধ্যে কোন জাতিভেদ নেই।সবাই এক আল্লার(তথাকথিত)বান্দা।কিন্তু এই কথাটা যে কতবড় একটা ঢপবাজি তা বুঝতে গবেষক হওয়া লাগে না।শিয়া,সূন্নি,আহমেদীয়,কুর্দি,তাবলীগ,পীর ইত্যাদি বলে শেষ করা যাবে না।আর বর্তমানে ইসলামের এই জাতিভেদ বর্ণভেদ মধ্যপ্রাচ্যেকে যে কিভাবে গ্রাস করেছে তার সর্বশেষ প্রমাণ সূন্নি আইএস রা শিয়া জর্ডানি পাইলটকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারল।মসলমানদের জাতিভেদ এতই জঘন্য যে সূন্নি এবং শিয়ারা পরস্পরের মসজিদ ভাঙতেও দ্বিধা করে না।এই উপমহাদেশে শিয়া কম বলে তেমন বোঝা যায় না।মধ্যপ্রাচ্যেগেলেই টের পাবেন মসলমানদের জাতিভেদ কতটা নৃশংস।আর এরা আমাদের মহান বর্ণপ্রথার বিরুদ্ধে কথা বলে! লজ্জা করা উচিত মসলমানদের। আমি ভাগ্যবান-ওমন ধর্মে আমাকে জন্ম নিতে হয়নি।আমি গর্বিত আমি হিন্দ

পৃথিবী থেকে আরও একটা গ্রহ বিদায় হল

পৃথিবী থেকে আরও একটা গ্রহ বিদায় হল । আমেরিকার ড্রোন হামলাতে নিহত হলেন আল-কায়দার দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা নাসির উল ওয়াহিসি । আজ তিনি জন্নতে গিয়ে ৭২ হুরপরী লাভ করবেন । আমার একটাই চিন্তা জন্নতে হুরপরী কম পড়বে তাই নিয়ে জন্নতেও গজবা-এ-হুর যুদ্ধ ঘটতে পারে ।

পাকিস্তানের দালাল

পাকিস্তানের দালালরা কেন যোগ ব্যায়ামে অংশ নিতে চাইছেন না? কেন ই বা সূর্য প্রনাম করতে অস্বীকার করছে? এই খবর জানতে গিয়ে আমাদর সাংবাদিক এক পাকিস্তানের দালালের কাছে গেছিলেন । পাকিস্তানের দালাল জানিয়েছেন- আমরা লুঙ্গি পরে থাকি তাই শীর্ষাসন করতে বললে বিপত্তি ঘটতে পারে । আর সূর্যের দিকে তাকিয়ে প্রনাম করলে দাড়ি পুড়ে যাওয়ার ভয় আছে তাই যোগ ব্যায়ামে অংশ নিতে পারছি না । আর ঔঁ শব্দ উচ্চারন কি করে করব আমরা তো কোন দিনও জীভ পরিস্কার করিনা তাই ঔঁ ঔঁ উচ্চারন করতে করতে গক গক আওয়াজ বেরোতে পারে যেটা হারাম শূয়রের ডাক ।

Hindu 'হিন্দু'

'হিন্দু' কোনো সাম্প্রদায়িকতা নয়, 'হিন্দু' ভারতের জাতীয়তার প্রতীক, ভারতের রাস্ট্রীয়তার প্রতীক। দেশভাগ অনুসারে মুসলমানদের দেশ পাকিস্তান। আর সেই দেশভাগকারী জাতি কখনই ভারতেই জাতীয়তার প্রতীক, ভারতের রাস্ট্রীয়তার প্রতীক হতে পারে না। সেই জাতি হিংসা, সাম্প্রদায়িকতারপ্রতীক হয়।

দিদি আমার

দিদি আমার মস্ত মানুষ মস্ত অফিসার, ত্রিফলায় যায়না দেখা এপার ওপার; কোটি টাকার ছবি আর চশমা দামী দামী, সবচে কম দামি বোধহয় একমাত্র আমি! দিদির আবার সম্প্রতি হয়েছে মতিভ্রম, আমার ঠিকানা এখনও কারাশ্রম। আমার পছন্দের সেই বোতল আর আসেনা, ওসব নাকি নিষিদ্ধ জেলে রাখা যায়না; লাড্ডু দড়ি কথাঞ্জলী, সেটিং হলো তাড়াতাড়ি, বাকি সবাই মুক্তি পেল এসব আর সয়না; মন্ত্রীসভায় দেখছি এখন জায়গা বড়ই কম, আমার ঠিকানা এখনও কারাশ্রম। নিজে হাতে টাকা তুলতে পারতো না দিদি, বলতাম তুই কি করবি না থাকি আমি যদি! মুখ বেঁকিয়ে খিস্তি করতো আমার কথা শুনে, ভাইপো ভাইঝি নিয়ে মেতে নেই বুঝি আর মনে; ডেলোর স্বপ্ন দেখে উঠতো দিদি কেঁদে, বলতাম দিদি ভয় পেওনা রাখবো তোমায় বেঁধে; দু-হাত আজও খোঁজে গ্লাস আটকে গেছে দম, আমার ঠিকানা এখনও কারাশ্রম। দিদিরও হয়েছে সময় চার বছর হলো, আর তো মাত্র এক বছর CBI মুখ তোলো; ২০১৬ দেখতে চাই এখন আমার সাধ, যতই হোক সেটিং দিদি এবার তুমি বাদ; জেলের এই ঘরটা ছোটো জায়গা অনেক বেশি, দিদি আমি দুজনে থাকবো পাশাপাশি; সেই দিনটার স্বপ্ন দেখি ভীষন রকম, মুখোমুখি আমি দিদির কারাশ্র

জলাঞ্জলি

জলাঞ্জলি তপন মাইতি ''গীতাঞ্জলি''তেমেরে ছুরি ''কথামৃত'' এর কথা চুরি মনীষী-দার্শনিকের শাশ্বত বাণী কপি পেস্ট করে ''কথাঞ্জলি'', বঙ্গ ভূমির শব্দ নীড়ে রাজরানী হলেন শিক্ষাগুরু শতাধিক কেতাব লিখে ''শিখাঞ্জলি'' করলো শুরু। ''ঢপাঞ্জলি''র টপ মহলে চিতাঞ্জলি হচ্ছিল বাসি, তিন আঁচরে ছবি এঁকে ''শিল্পাঞ্জলি''দিলো পিসি। ''সরদাঞ্জলি'' তে ''কারাঞ্জলি'' ''জেলাঞ্জলি'' তে মন্ত্রী মদন, ''ফুর্তিঞ্জলি''তে ক্লাব ভাতা ''সিবিঅঞ্জলি' তে ভারী বদন। ''তৃণকুল'' এর ছিটমহলে শিরোণামেই ''চিটিংঞ্জলি'' অমৃত বাণী নকল করে রানী বঙ্গ সংস্কৃতি দিল ''জলাঞ্জলি'' গুরু আর গরুর গোকুলায়ে ঘাস খায় যে সবাই গরু যে যাকে ঠকাতে পারে সে হয় মহাগুরু।

এখন থেকেই শুরু সংখ্যালঘু তোষন...

এখন থেকেই শুরু সংখ্যালঘু তোষন... কালিগঞ্জে ৫জন হিন্দুর মৃত্যুতে সিবিআই চাইল কি? শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর মৃত্যুর জন্য কি একবারও সিবিআই দাবী করেছে? ধর্ষনের শিকার মহিলার জন্য কি একবারও সিবিআই দাবী করেছে? তাহলে ফরজানা আলমের জন্য সিবিআই দাবী করছে কিসের জন্য? হিন্দু বিরোধী রাহু হাটাও,বাংলা বাঁচাও ।

চুলওয়ালা গান্ধীজী

আমাদের চুলওয়ালা গান্ধীজী মাপ করবেন পেঁয়াজী নাকি আইন অমান্য আন্দোলন করছেন... কি জন্য করছেন? কি করতে করছেন? তৃনমূলের এজেন্টের কাছ থেকে জেনে নিন একটু- গোরু চোরকে টিকিট বিক্রি করে কর্মীদের ক্ষোভের মুখে পড়ছে রাহু,উপনির্বাচনের ভরাডুবির জন্য দায়ী রাহু,পৌরসভা ভোটে লোহাচোর থেকে চরিত্রহীনদের টিকিট দিয়েছে রাহু,বিজেপির আদর্শ বিক্রি করে টাকা রোজগার করছে রাহু । কেন্দ্রে অনেক অভিযোগ জমা পড়ছে রাহু এন্ড কোং এর বিরুদ্ধে । রাহুকে ইস্তফা দেওয়ার জন্য নির্দেশও দেওয়া হয়েছে তাই তিনি এখন আইন অমান্য করে সংগঠন শক্তি দেখিয়ে বিধানসভা অবধি থেকে যেতে চাইছেন । কই আগে যখন বিজেপি কর্মীরা মার খেল,খুন হল তখন আইন অমান্য হল না কেন? আগে তো এসি ঘরেই বসে সংগঠন চালাত তাহলে এখন পথে নামছে কেন? এই আইন অমান্য একটা পাতা ফাঁদ যেখানে আপনি গেলেও রাহু সুবিধা নেবে আর না গেলেও আপনাকে দলবিরোধী বলবে । কোটি কোটি টাকা খরচা করে লোক আসবে তারা সবাই রাহুকে সমর্থন করবে,আর তিনি দেখাতে চাইবেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে তিনি কত বড় সংগঠক । বাংলার গ্রাম থেকে শহর সবাই চাইছে রাহু মুক্ত বিজেপি হলেই পদ্ম ফুটবে ।

দুর্নীতি

টেট দুর্নীতিতে সিবিআই তদন্তের দাবী করেছিলেন? ত্রিফলা দুর্নীতিতে সিবিআই তদন্তের দাবী করেছিলেন? এসজেডিএ দুর্নীতিতে সিবিআই তদন্তের দাবী করেছিলেন? সারদাকান্ডতে সিবিআই দাবী করেছিলেন? চিটফান্ড দুর্নীতিতে সিবিআই দাবী করেছিলেন? এসএসসি দুর্নীতিতে সিবিআই দাবী করেছিলেন? কামদুনী,গেদে,মধ্যমগ্রাম,পার্কস্ট্রীট ধর্ষন কান্ডে সিবিআই দাবী করেছিলেন? প্রতিবাদীদের মৃত্যুতে সিবিআই দাবী করেছিলেন? তাহলে কিসের জন্য তৃনমূল কাউন্সিলর ফরজানা আলমের মৃত্যুর জন্য সিবিআই দাবী করছেন রাহুল বাবু । মুসলিম ভোট ব্যাঙ্কের আশাতে এখন থেকে সূহানুভূতি আদায়ের জন্য? আপনার তো দেখছি খুব গদির লোভ । ভুলে যাবেন না মানুষ হিন্দুত্ববাদের জন্য বিজেপিকে সমর্থন করে আপনার মত সেক্যুদের নয় । ফরজানা আলমের ঘটনা নিয়ে সিবিআই দাবী করে আপনি শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর আদর্শকে কালিমালিপ্ত করছেন । হিন্দুদের প্রতি রাজ্যে যেভাবে অত্যাচার চলছে মল্লিকপুর থেকে সমুদ্রগড় সে বিষয়ে তো আপনার কোন প্রতিক্রিয়া নেই । সংখ্যালঘু তোষনের তাস খেলে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখা এবার বন্ধ করুন । কথাটা অপ্রিয় হলেও এটা বাস্তব সত্য কথা অজুহাত দিয়ে অস্বীকার করার সৎসাহস আপনাদের নেই ।

ইসলাম সম্পর্কে

ইসলাম সম্পর্কে আনোয়ার শেখ বলেছেন- ইসলাম এমন একটা ধর্মবিশ্বাস যা সমগ্র মানবজাতিকে দুটি ভাগে ভাগ করে দিয়েছে,একদল যারা 'আল্লাহ হু আকবর' মানে মহম্মদকে বিশ্বাস করে আর অপর দল অমুসলমান মানে শয়তানের দল । মহম্মদের দেখানো পথ অনুসারে এই পৃথিবী থেকে সমগ্র অমুসলমানদের নিশ্চিত করবে মুসলিমরা । অমুসলিমদের ধর্ষন,হত্যা,লুষ্ঠন ও অমুসলিম নারীদের ধর্মান্তকরন জেহাদ নামে পরিচিত যা করলে স্বর্গে যাওয়া নিশ্চিত । * মুসলিমদের কথায় দেশকে দুইভাগে ভাগ করা হয় ১.দার-উল-ইসলাম-ইসলাম শাসিত দেশ । ২.দার-উল-আরব, মানে অমুসলিমদের দেশ । দার উল আরব যতদিন না পর্যন্ত দার উল ইসলামে পরিনত হবে ততদিন পর্যন্ত জেহাদ চলতে থাকবে । *শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ইসলাম সম্পর্কে বলে গেছেন- "যখন ধর্মের প্রতি মোহ্ তাহাদের কমিবে,যখন বুঝিবে যে কোন ধর্ম হোক তাহার গোঁড়ামী লইয়া গর্ব করিবার মতো লজ্জাকর ব্যাপার,এতোবড়ো বর্বরতা মানুষের আর দ্বিতীয় নাই,এখনও সময় আছে যদি জগৎ সুদ্ধ লোক মিলিয়া মুসলমানদের শিক্ষার ব্যাবস্থা না করিলে ইহাদের কোন দিন চোখ খুলিবে কিনা সন্দেহ" । হে ধর্মনিরপেক্ষগন আপনাদের জন্যই আজ মুসলিম সাম্রাজ্য আবার গড়তে চলেছে । কবে আপনাদের ঘুম ভাঙবে?

জাতীয় গ্রন্থ 'ভাগবত গীতা'

'ভাগবত গীতা'কে জাতীয় গ্রন্থ করার বিরোধীতা যারা করেছিলেন,আবার কেউ কেউ কোরানকে জাতীয় গ্রন্থ করতে হবে এমনই দাবী তুলেছিলেন । একবার লক্ষ্য করে দেখুন যে সকল ইসলামিক দেশে কোরানকে জাতীয়গ্রন্থ করা হয়েছে সেই দেশগুলোতে কত শান্তি আছে? যদি ইসলাম শান্তির ধর্ম হয় তাহলে সব সন্ত্রাসবাদী ইসলাম কেন হয়? ধর্মনিরপেক্ষ ভারতবাসীরা বাবরী মসজিদ ধংস হওয়ার কারনে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি দিবস পালন করে অন্যদিকে শিয়া সুন্নীর কোন্দলে মসজিদ উড়ে গেলেও ধর্মনিরপেক্ষরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কথা বলে না কেন? কোন হিন্দু ছেলে যদি মুসলিম মেয়েকে ধর্ষন করে তখন ধর্মকে গালাগাল দিতে থাকে মুসলিমরা আবার প্রতিদিন যেভাবে হিন্দুদের ধর্ষন করছে মুসলিমরা সেক্ষেত্র ধর্মনিরপেক্ষরা বলে সন্ত্রাসের কোন ধর্ম নেই । হিন্দুত্ববাদের বিরুদ্ধে যারা এবং যারা ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদী সেজে হিন্দুদের ধংস করছেন তাদের অবশ্যই মাকে জিজ্ঞাসা করা উচিত তার পিতৃপরিচয় অথবা রক্ত পরীক্ষা করা উচিত । হিন্দুর মুখোশ পরে যারা হিন্দুদের সর্বনাশ করছেন তাদের শরীরে কি আদৌ হিন্দুর রক্ত আছে?

পশু

"জঙ্গল থেকে পশুকে রাজপথে তুলে আনা যায়,কিন্তু পশুর মন থেকে জঙ্গলকে তুলে ফেলা যায় না"..... ঠিক সেই রকম- "বামপন্থীদের রাম বলানো যায় কিন্তু মন থেকে বামপন্থা মুঝে ফেলা যায় না" । বামপন্থীদের বিশ্বাস করার থেকে গলায় কেউটে সাপ ঝোলানো অনেক ভালো ।

Saturday, 27 June 2015

লোগো-র ব্যবহার বন্ধ করুন! কেজরীবালকে আইনি নোটিস প্রাক্তন আপ কর্মীর

অরবিন্দ কেজরীবালকে আইনি নোটিস পাঠালেন আমআদমি পার্টি (আপ)-র লোগোর ডিজাইন নির্মাতা, জনৈক সুনীল লাল। সব ধরনের সরকারি কাজে তাঁর তৈরি করা লোগো ব্যবহার করা বন্ধ করে দিতে বলেছেন তিনি। আপ আহ্বায়ক তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে সুনীল তাঁর বানানো লোগো দলের ওয়েবআইট সহ যাবতীয় প্রচার থেকে প্রত্যাহার করতে বলে জানিয়ে দিয়েছেন, অন্যথায় তিনি আদালতে যাবেন। প্রাক্তন আপ কর্মী এই পেশাদার বিজ্ঞাপন-কর্তা অণ্ণা হজারের আন্দোলনের সময় থেকে কেজরীবালের সঙ্গেই ছিলেন। কিন্তু পরে আপ ঘোষিত নীতি থেকে সরে গিয়েছে বলে মনে করে তিনি দল ছেড়েছেন। সংবাদ সংস্থাকে তিনি বলেছেন, আমি কৌঁসুলি মারফত ২২ জুন কেজরীবালকে নোটিস পাঠিয়েআমার ডিজাইন করা লোগো ব্যবহার করা বন্ধ করতে বলেছি। তাঁর দাবি, ওই লোগোর মেধাস্বত্ব তাঁরই, তিনি তা ব্যবহারের অনুমতি কাউকে দেননি। সুনীল জানিয়েছেন, গত ৮ এপ্রিল তিনি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখে লোগো তুলে নিতে বলার পর কয়েকটি জায়গা থেকে তা সরিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু তারপরও সেই লোগো এখনও ব্যবহার করা হচ্ছে। আপ ওয়েবসাইটেও দেখা যাচ্ছে। তাই বাধ্য হয়ে নোটিস দিতে হল। চিঠিতে তিনি বলেছেন, ওই চিঠিতেই আমি দল ছাড়ার সিদ্ধান্তও জানিয়ে দিয়েছি, কেননা আমার মতে, আপ ঘোষিত লক্ষ্যের পথে চলছে না। http://abpananda.abplive.in/national/2015/06/27/article632454.ece/AAP-logo-designer-sends-legal-notice-to-Kejriwal
মুসলিমদের পাশে ১. সংবিধান আছে ২. কংগ্রেস আছে CPM আছে TMCআছে ৩. মুসলিম ল বোর্ড আছে ৪. সঙ্খালঘু নামক অস্ত্র আছে ৫. মাদ্রাসা আছে ৬. আত্মঘাতী জঙ্গী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে ৭. ছদ্দবেশি বোরখা আছে ৮. গো-হত্যা ও কাফের হত্যার মাধ্যমে রক্তাত্ত হবার অভিজ্ঞতা আছে ৯. পুলিশ আছে ১০. শরিয়তে আইন আছে ১১. একচেটিয়া মুসলিম এলাকায় বোমা- বন্দুকের গুদাম আছে ১২. মঊলুবি দের কুমন্ত্রণা আছে ১৩. ব্যাঙ এর মত বংশবিস্তার করার অধিকার আছে ১৪. সুবিধাবাদি মেকি বিজেপির হিন্দুনেতারা আছে ...... এখন প্রশ্ন.. . হিন্দুদের পাশে কে আছে ?.. . কেউ আছে? ..... . কেউ নেই। … কেন? হিন্দু দের মধ্যে একতা নেই, যেটা মুসলিমদের মধ্যে আছে।

বিধানসভার টিকিটের ব্যাবস্থা করে দিতে পারবেন?

একটা বিধানসভার টিকিটের ব্যাবস্থা করে দিতে পারবেন,আমাকে ব্লকের সভাপতি করে দিতে পারবেন টাকা পয়সা যা লাগে দেওয়া যাবে, দ্যাখো ভাই এখন পদে না থাকলে কি কিছু করা যায় । কালিগঞ্জ,মল্লিকপুর,সমুদ্রগড়,পঞ্চগ্রামে হিন্দুরা অত্যাচারিত হচ্ছে চলুন একবার পরিস্থিতি দেখে আসি আর যদি পারেন তো কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করুন অত্যাচারিত হিন্দুদের । উওর এল- দ্যাখো ভাই এখন হিন্দু নিয়ে মাথা ঘামালে ক্ষমতাতে আসা যাবেনা একবার ক্ষমতায় আসি তারপর হিন্দুদের জন্য কাজ করা যাবে । আসলে আমরা সবাই কোন না কোন ধান্দাতে এসেছি রাজনীতি করতে,আদর্শ বলতে আজকের দিনে কিছু নেই আর কয়েকজনের আদর্শ দিয়ে বাংলাকে রক্ষা করা যাবে না । স্বার্থ যেখানে জড়িত সেখানেই মানুষের ভিড় আর হিন্দুর কথা বললেই দৌড় । ৫০০০টাকার তেল পুড়িয়ে গাড়িতে পতকা লাগিয়ে রাজনৈতিক জনসভাতে অনেকেই দৌড়ে যায় স্বার্থের টানে আজকে তাদের বলুন একবার কালিগঞ্জ,সমুদ্রগড় কিংবা পঞ্চগ্রামে যেতে দেখবেন কেউ যাবে না । কারন হিন্দুদের পাশে দাঁড়ালে টাকা পাওয়া যায় না,হিন্দুদের কথা বললে মুসলিমদের ভোট পাওয়া যাবে না,শত্রু বাড়বে তাই হিন্দুদের নিয়ে ভাবার আজ কেউ নেই ।

সন্ত্রাসের কারনে

একদিকে সন্ত্রাসের কারনে খোদ ইসলামিক দেশে মসজিদ বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে, আর অপর দিকে ধর্মনিরপেক্ষ দেশে মুসলমান ভোট ব্যানকের লোভে দিনের পর দিন পাড়ার অলি গলিতে মসজিদ তৈরীর মদত দেওয়া হচ্ছে। যে মাদ্রাসা জেহাদি তৈরী করছে, মাদ্রাসা থেকে বোমা বিস্ফোরন হচ্ছে, কখন কোন হিন্দুর বাড়িতে আগুন লাগাতে হবে,কার মেয়েকে তুলে আনতে হবে তা ঠিক হচ্ছে, আর সেই মাদ্রাসাই খোলার জন্য আন্দোলন করছে দেশের রাজনৈতিক দলগুলি ভাবা যায় !!

মল্লিকপুর,কালিগঞ্জ,উৎষী,হাঁসখালি,সমুদ্রগড়ের পর আবার মুসলিমদের অত্যাচার শুরু হল পঞ্চগ্রামে

মল্লিকপুর,কালিগঞ্জ,উৎষী,হাঁসখালি,সমুদ্রগড়ের পর আবার মুসলিমদের অত্যাচার শুরু হল পঞ্চগ্রামে । বাংলাতে একের পর এক সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ঘটেই চলেছে তবুও চুপ প্রশাসন । ভেবে দেখুন কালিগঞ্জ,নারায়নগঞ্জ,কার্তিকপুর,শিবপুর,বিষ্ণুপুর গ্রামের নাম দেবতাদের নামে রাখা হয়েছে কিন্তু আজকের দিনে দেখা যাচ্ছে সেই গ্রামে কোন হিন্দু বাস করে না । পরিসংখ্যান বলছে পশ্চিমবঙ্গে মোট ৩৮২০০গ্রামের মধ্যে প্রায় ১৬০০০গ্রামে হিন্দুদের বাস নেই । তাহলে একবার ভাবুন বাংলাতে কি ঘটতে চলেছে । আজকে ক্ষমতা পেতে মুসলিমদের তোষন করছেন পরে আর হাতে রাখতে পারবেন না এটা মনে রাখবেন । বাংলার লোকসভা ও বিধানসভার সিটে মুসলিম প্রার্থীর সিট যেভাবে বাড়ছে তাতে আগামী দিনে বাংলার শাসন মুসলিমদের হাতে চলে যাবে তখন আর কিছু করার থাকবে না । দলগত বিরোধ না রেখে বৃহৎ হিন্দু স্বার্থের কথা চিন্তা করে বাংলাকে বাংলাদেশ গড়ার বিরোধীতা করতে হবে । ধর্মনিরপেক্ষতা আজ বাংলাকে ধংসের পথে ঠেলে দিচ্ছে এবার তো হিন্দু জাগো ।

আমরা অনায়াসে অন্যের দিকে আঙুল তুলতে সহজেই পারি কিন্তু স্বার্থের লোভে নিজেদের দিকে আঙুল তুলতে ভয় পায় কেন?

আমরা অনায়াসে অন্যের দিকে আঙুল তুলতে সহজেই পারি কিন্তু স্বার্থের লোভে নিজেদের দিকে আঙুল তুলতে ভয় পায় কেন? গনতন্ত্রে যদি আমরা আস্থা রাখি তাহলে নিজেদির দিকে আঙুল তুলতে ক্ষতি কোথায়? আজকে আমরা মমতা বন্দোপাধ্যায়ের সেলিব্রিটি রাজনীতির বিরোধীতা সহজেই করছি, সে দেব থেকে মুনমুন সেন । কিন্তু একটা জিনিস ভালো করে লক্ষ্য করুন দেব বা মুনমুন সেন কে কিন্তু সংগঠনের কাজ থেকে দূরে রাখে মমতা বন্দোপাধ্যায় । আবার অন্যদিকে মাত্র ৬মাসে রূপা গাঙ্গুলী কিংবা লকেটদের সাংগঠনিক কাজে বেশী ব্যবহার করে অনায়াসে জনসমর্থন হারাতে চলেছে রাজ্য বিজেপি । সঙ্ঘের অনুশাসনে চলা বিজেপি যদি একজন অভিনেত্রীর সংগঠনের উপর ভরসা করে তাহলে পরবর্তী পর্যায়ে রাজ্য কে চালাবে এই প্রশ্নটা থেকেই গেল । আবার সাংগঠিক দক্ষতা আছে বাবুল সুপ্রিয়কে কোন সাংগঠনিক কাজে লাগাতে চাইছেনা রাজ্য । এর থেকে একটা জিনিস স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে জনপ্রিয়তা হয়ে গেলেই পথের কাঁটাকে আগেই সরিয়ে দিচ্ছেন রাহুল সিনহা । দুধকুমার মন্ডলকে যেভাবে সরিয়ে দেওয়া হল । আজকে শিশির বাজোরিয়া সিপিএম থেকে এসেই বিজেপির মুখপাত্র হল কি করে? সঙ্ঘ ঘনিষ্ট মানুষদের আড়াল করার চেষ্টা চলছে শুধুমাত্র গদি বাঁচানোর লক্ষ্যে ।

চলো চলো দেশ কে লিয়ে,মিলকে হো এক জোট

চলো চলো দেশ কে লিয়ে,মিলকে হো এক জোট । উম্মিদ অর হোসলা রাখকে ভাজপাকো দো ভোট ।। সুশাসন সংকল্প হামারি,অটলজী নে কিয়া থা ওয়াদা । আধা কিয়া বিকাশ অটলজী নে,মোদী করেগা আধা ।। অটল রহেগী হামারি অটলজী,আগে বাড়েগা দেশ । রাজনীতি তো বহত কিয়া সব,বদলো ইসবার দেশ ।। বিকাশ কা ঝান্ডা লেহেরায়ে অটলজী,কিয়া এ্যায়সা শাসন । আমেরিকা যা কে রাষ্ট্রভাষা মে,দিয়া থা ভাষন ।। হিলা দিয়া থা পাকিস্তান কো,কাপ রেহে থে দুনিয়া । অটলজী কে নাম পে সব বাজাও আজ তালিয়া ।। পাকিস্থান কি লাশ বিছাদো,লাহোরে পে বোম গিরাদো । দেশ কো অব আগে বাড়াদো ।। যব তক সুরজ চাঁদ রেহেগা । অটল জী কা নাম রেহেগা ।। অটল অটল পুকারে দেশ,অব বড়েগা ভারত দেশ । ডরেগা অব আমেরিকা সে চীন । অটলজী কা আজ জন্মদিন ।। written by-sabyasachi

ইসলাম এবং নারীর মর্যাদা...

ইসলাম এবং নারীর মর্যাদা... ১ নারীর অবস্থান পুরুষের নিচে (Quran 4:34, 2:228) ২ তাদের মর্যাদা পুরুষের অর্ধেক (Quran 2:282, 4:11 Sahih Bukhari 3:48:826, 1:142) ৩ নারী পুরুষের যৌন দাসী (Ibn Hisham-al- Sira al-nabawiyya Quran 4:251) ৪ তারা পুরুষের অধিকৃত সম্পত্তি (Sahih Bukhari 5:59:524) ৫ তারা কুকুরের সমতুল্য (Sahih Bukhari 1:9:490, 1:9:493, 1:9:486 Sahih Muslim 4:1032, 4:1034, 4:1038-39 Abu Dawud 2:704) ৬ ভালোবাসার অযোগ্য (Sahih Bukhari 7:62:17 Abu Dawud 41:5111) ৭ তাদের বন্ধক রাখা যায় (Sahih Bukhari 5:59:369) ৮ রজ্বচক্র চলাকালীন তারা অপবিত্র (Quran 2:222 Al-Tabari Vol.1 p.280) হজ্ব করার অযোগ্য (Sahih Bukhari 1:6:302) ৯? তারা নিকৃষ্ট (Sahih Bukhari 9:88:219) বুদ্ধিহীন (Sahih Bukhari 2:24:541) অকৃতজ্ঞ (Sahih Bukhari 1:2:28) খেলার পুতুল (Al-Musanaf Vol.1 Part 2 p.263) হাড়ের মত বক্রতা যুক্ত (Sahih Muslim 8:3466-68 Sahih Bukhari 7:62:113, 7:62:114, 4:55:548) ১০ তারা পুরুষের চাষযোগ্য ক্ষেত্র (Quran 2:223 Abu Dawud 11:2138) ১১ তারা শয়তানের রূপ (Sahih Muslim 8:3240) ১২ তাদের মাঝে নিহিত আছে যাবতীয় খারাপ (Sahih Bukhari 4:52:110, 4:52:111) ১৩ তারা বিশ্বাস ঘাতক (Sahih Bukhari 4:55:547) ১৪ পুরুষের জন্যে ক্ষতিকারক (Sahih Bukhari 7:62:33) ১৫ নেত্রিত্ব দেওয়ার অযোগ্য (Sahih Bukhari 9:88:219) ১৬ প্রার্থনা ভঙ্গ হওয়ার কারন (Sahih Bukhari 1:9:490, 1:9:493) ১৭ স্বামীর যৌন আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে তারা বাধ্য (Sahih Muslim 8:3368) ১৮ পুরুষ কত্রিক ধর্ষনের অনুমোদন (Qur’an 70:29-30 Abu Dawud 11:2153, 31:4006 Sahih Bukhari 5:59:459 Sahih Bukhari 8:77:600, 8:3432, 8:3371) ১৯ স্বামীর বাধ্য না হলে তাদের প্রার্থনা গৃহিত হবে না (Muslim Scholar Al-Suyuti while commenting on Quran 4:34 Mishkat al-Masabih Book I, Section ‘Duties of husband and wife’, Hadith No. ii, 60) ২০ পুরুষ পারবে চারজন নারীকে বিয়ে করতে (Qur’a n 4:3) ২১ তালাকের অধিকার রয়েছে শুধু পুরুষেরই (Sahih Bukhari Volume VII, pp. 6&7, Hadith Number 10 Mishkat al-Masabih, Book 1, duties of parents, Hadith No. 15) ২২ স্ত্রীর গায়ে হাত তোলার অধিকার রয়েছে পুরুষের (Quran 4:34 Sahih Muslim 4:2127) যার কারনে কোন জবাব চাওয়া হবে না (Abu Dawud 11:2142) ২৩ বেহেস্তে পুরুষের জন্যে রয়েছে বহু (Virgin) রমনী (Qur’an 44:51-54, 55:56-58, 78:31-35 Sahih Muslim 40:6795, 40:6796 Sunan Ibn Maja, Zuhd-Book of Abstinence 39) ২৪ নীরবতাই তাদের বিয়ের সম্মতি (Sahih Bukhari 9:86:100, 9:86:101, 9:85:79) ২৫ স্বামীর অনুমতি ব্যাতিত অন্য পুরুষের কাছাকাছি হওয়া নিষিদ্ধ (Sahih Bukhari 4:52:250) ২৬ তাদের একমাত্র কাজ পুরুষের সেবা করা (Mishkat al-Masabih, Book 1, Duties of Husband and Wife, Hadith Number 62 Mishkat al-Masabih, Book 1, duty towards children Hadith Number 43) ২৭ সর্বদা নিজেদের আবদ্ধ রাখতে হবে পর্দায় (Sahih Bukhari 5:59:462, 6:60:282) ২৮ মৃত্যুর পর তাদের অধিকাংশের জন্যে রয়েছে দোজখের আগুন (Sahih Muslim 36:6596, 36:6597 Sahih Bukhari 7:62:124, 1:2:29, 7:62:124, 2:18:161) !

বিশেষ সংবাদ পত্র

বিশেষ সংবাদ পত্র থেকে প্ল্যানচেটের মাধ্যমে গতকাল রাজা রামমোহন রায়ের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছিল, আজ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে সেই কল্পিত সাক্ষাৎকারের কিছু অংশ আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম সাংবাদিক – নমস্কার বিশ্বকবি, আমাদের আবেদনে সাড়া দেবার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই।গতকাল আপনার পিতার বন্ধু রাজা রামমোহন রায়ের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে আজ আপনার সাক্ষাৎকার নেবো ,বেশী সময় নেবো না , কয়েকটা প্রশ্ন করবো ইচ্ছে হলে উত্তর দেবেন। কেমন আছেন এখন ?? রবি ঠাকুর – কে তুমি শতবর্ষ পরে স্মরন করিছো আমায় বারে বারে সাংবাদিক – স্যার ,আমি বাজারী পত্রিকার সাংবাদিক রবি ঠাকুর – কেন আমায় স্মরণ করিছ , কি জানিতে চাহিছ ? সাংবাদিক – স্যার,আমাদের এখানে যারা পরীক্ষায় ভালো ফল লাভ করে সরকার থেকে সংবর্ধনা আয়োজন করে , আর সেই সংবর্ধনা সভায় “ কথাঞ্জলি” বলে একটি বই উপহার দেওয়া হয়েছে ওই বই সমন্ধ্যে কিছু জিজ্ঞাস্য ছিল, রবি ঠাকুর – পুস্তকের নাম কি কহিলে!! কথাঞ্জলি !!!! আমার লেখার সংকলন তো গীতাঞ্জলি – তবে কার বানীর সংকলন এই কথাঞ্জলি!!! সাংবাদিক- স্যার আমাদের রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী রবি ঠাকুর – কি!!! উফ!!সেই একই নারী আবার করিয়াছে বাড়াবাড়ি হে সাংবাদিক ,তব মুখে একি কথা শুনি , এই নারীই তো আমার ছবি দিয়া মাইকেলের জন্মদিন পালন করিয়েছে জানি। এই কিছু দিন পূর্বে বলিয়াছিল আমার সাথে সেক্সপিয়ার আর কিটস দেখা করিয়াছিল, ইহারও পূর্বে শুইয়াছিলাম তার অমৃত বচন আমি না কি গান গাইয়া ভাঙিয়াছিলাম গান্ধীজীর অনশন হে প্রভু এই ছিল তোমার মনে কেন উহাকে প্রেরণ করিয়াছিলে এই ভুবনে ওহে সাংবাদিক আমার কাঁপিছে হৃৎপিণ্ড, উতলা আমার মন কথাঞ্জলি হইতে দু একটি কবিতা শোনাও এখন সাংবাদিক – আমি !!! স্যার ইয়ে মানে আমি শোনাবো !!!!, বই হাতে পেয়ে আমি প্রথম দু চার পাতা পড়ার পর... যাকগে আপনার আদেশ শিরোধার্য।আমি দু চারটে লাইন পড়ে শোনাচ্ছি “মনুষ্যত্বের নাম মানুষ উদ্ধত্যের নাম ফানুস” উন্নত চরিত্র, সা রে গা মা ... রবি ঠাকুর – স্তব্ধ হও সাংবাদিক, করো ক্ষমা সাংবাদিক – স্যার মাত্র চার লাইনে আপনি এই কথা বলছেন, যাঁদের পুরো বই পড়তে হবে তাদের কি হবে আমি আরও অনেক লাইন পড়ে শোনাচ্ছি...। রবি ঠাকুর অনেক হয়েছে, বিদায় দেহ ভাই-- ওই নারীকে আমি দূর হইতে প্রণাম করে যাই॥ ফিরায়ে দিনু খেতাব বিশ্বকবি রাখি না আর এই খেতাবের দাবি, সবার আজি একটি কথা জানাইতে চাই॥ অনেক দিন ছিলাম বঙ্গবাসী, লিখিয়া ছিলাম যা, কথাঞ্জলি পড়িয়া ভুলিয়াছি তার বেশি। বঙ্গ জীবনে এসেছে ভয়াল রাতি, নিবিয়া গেছে উৎকর্ষের বাতি-- আমি লজ্জায় মস্তক অবনত করিয়াছি তাই॥ -সমাপ্ত -

মোল্লা(যাদের ইমানদন্ড তাড়াতাড়ি উত্থিত হয়ে যায়)

মোল্লা(যাদের ইমানদন্ড তাড়াতাড়ি উত্থিত হয়ে যায়) ধরতে এবার সুন্দরী মহিলা পুলিশঃ --------------------------------------------------------- বাংলাদেশঃ- ভিড় ঈদ আসলেই। শপিং এর এই সময়টায় ব্যস্ত হয়ে পড়ে সকলেই। এসময় কেনাকাটা করতে আসা তরুণীরা শিকার হন ইভটিজিংয়ের। ইমানদন্ড নিয়ন্ত্রণহীন মোল্লারা তরুণীদের পিছু নিয়ে তাদেরকে যৌন হয়রানি করে থাকে। ভিড়ের মধ্যে ইভটিজিংয়ের ঘটনা ঘটায় পার পেয়ে যান ইমানদন্ড নিয়ন্ত্রণহীন তথা মাদ্রাসা পাশ উচ্চ শিক্ষিতরা।। তাই এবার ইমানদন্ড নিয়ন্ত্রণহীন দের ধরতে হবিগঞ্জ পুলিশ সুপার জয়দেব কুমার ভদ্র ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছেন। যে সব মোল্লা নিজের দন্ড সামলাতে পারে না,তাদের ধরতে তিনি ঈদের বাজারে হবিগঞ্জের সুন্দরী পুলিশ কনস্টেবলদের ছদ্মবেশে মাঠে নামানোর পরিকল্পনা নিয়েছেন।

... আজ...

... আজ... "বন্দে মাতরম" - এর স্রষ্ঠা, কালজয়ী উপন্যাস 'আনন্দমঠে'র রচয়িতা পরাধীন ভারতের প্রথম বাঙ্গালী ডেপুটি ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট, সাহিত্যসম্রাট ঋষি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ১৭৮ তম জন্মদিন। পরাধীন ভারতে একদিন যাকে নিয়ে সারা দেশবাসী মাতোয়ারা ছিলেন, সেই মানুষটিকেই স্বাধীন দেশে ভুলিয়ে দেবার সমস্থ রকমের চেষ্টা আজও সমানভাবে চলছে। ...কিন্তু কেন?? কারন... একটাই, মুসলমান ভোটব্যাঙ্ক। এই কিছুদিন আগে, সেদিনও দূরদর্শন এবং বেতারে যে বন্দেমাতরম শুনে আমাদের দিনের শুভারম্ভ হত, কেবলমাত্র মুসলমান মৌলবাদ তোষণ করতে গিয়ে তা আজ সম্পূর্ণরূপে বিস্মৃত।পাকিস্থান ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়া যে জেহাদিদের এই দেশে থাকবারই কোন অধিকার থাকতে পারে না, তাদের খুশি করতে গিয়ে আমাদের জাতীয় সংসদ ভবনে পর্যন্ত আজ বন্দেমাতরম ধ্বনি নিষিদ্ধ! আজও আন্দামান সেলুলার জেলের ফাঁসীঘরে গেলে যে ধ্বনি অবচেতন মনে কানে ভেসে আসে, যে ধ্বনি বুকেতে সম্বল করে দেশের জন্য কতশত জ্ঞাত-অজ্ঞাত তাজা তরুণ তাদের বুকের রক্ত দিয়েছেন, ... এক দিন আসমুদ্র হিমাচল যে ধ্বনির উন্মাদনায় উদ্বেল হয়েছিল,... শুধু মাত্র সেই সম্প্রদায়, যাদের এই দেশের স্বাধীনতা অনায়নের ভূমিকায় ভাঁড়ার প্রায় শুন্য,... তাদেরকে তোল্লাই দিতে, সেই ‘বন্দেমাতরম’কে বাতিল করে এমন একটি সঙ্গীত আমাদের জাতীয় সঙ্গীত বাছা হল, যা কেবলমাত্র অসঙ্গতই নয় ... বহু ক্ষেত্রেই ( সিন্ধু আমাদের দেশেই নেই! পাঞ্জাব আর বংলার ৮০% আজ আমাদের হাতছাড়া) ভুলে ভরাও বটে! পৃথিবীর মানচিত্রে ভুলে ভরা জাতীয় সঙ্গীতের একমাত্র রেকর্ডটি যে কেবল আমার এই প্রিয়তম জন্মভূমির জন্যই, - এটা ভাবলে মনে মনে পুলকিত হতে হয় বৈ কি! কারন ....? কারন একটাই... ইসলামে ‘বন্দেমাতরম’ হারাম! আজ তাঁর এই শুভ জন্মলগ্নে আমার সশ্রদ্ধ নিবেদন .... “বিস্মৃত বঙ্কিম”...। -----/--/---লিখেছেন-নিহারন প্রহরন---/--/-

ইয়েমেনে গৃহ যুদ্ধ

কিছু দিন আগে যখন ইয়েমেনে গৃহ যুদ্ধ শুরু হয় তখন ভারতীয় নেভী ও এয়ার ফোর্স প্রায় 3000 কাংলাদেশিকে নিরাপদ ভাবে কাংলাদেশে পৌছে দিয়ে এসে ছিল। চীন ও পাকিস্থানের কাছে সাহায্য চেয়েছিল কাংলাদেশ সরকার কিন্তু তারা কর্নপাত করেনি। অবশেষে UN কাংলাদেশকে ভারতের সাথে যোগাযোগ করতে বলে এবং ভারত সমস্ত কাংলাদেশিকে উদ্ধার করে। ***ছবিতে দেখা যাচ্ছে ভারতীয় নেভীর জাহাজের সামনে কাংলাদেশিরা লাইনে দাঁড়িয়ে আছে ***প্রসংগত ওই সময় ভারত অনেক আমেরিকান,জার্মান, পাকিস্তানি মানুষকে ওই যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে উদ্ধার করে তাদের দেশে পৌছে দেয়। *** বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়ানো ভারতীয় হিন্দু সংস্কৃতির প্রাচীন নিয়ম।moral:-kuttar laz kokhono soja hoy na.

বিধানসভায় পার্থ চট্টোপাধ্যায়

বিধানসভায় পার্থ চট্টোপাধ্যায় তার বক্তৃতার সময় এক গল্প বললেন... ." “এক বাবা তার তিন ছেলেকে ১০০ টাকা করে দিয়ে বলল যে এমন কিছু কিনে আনো যাতে ঘরটা পুরো ভর্তি হয়ে যায়। . # ১ম_ছেলে ১০০ টাকার খড় কিনে আনল কিন্তু ঘর পুরোপুরি ভর্তি করতে পারল না। . # ২য়_ছেলে ১০০ টাকার তুলা কিনে আনল কিন্তু সেও ঘর পুরোপুরি ভর্তি করতে পারল না। . # ৩য়_ছেলে ৫টাকা দিয়ে একটা মোমবাতি কিনে আনল এবং রুমের মাঝে জ্বালাল। এতে পুরো ঘর সম্পূর্ণ আলোতে ভর্তি হয়ে গেলো।“ . পার্থ চট্টোপাধ্যায় আরও বলতে লাগলেন যে “আমাদের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন ৩য় ছেলের মতো। যেদিন থেকে তিনি দায়িত্ব নিয়েছেন এই রাজ্য উন্নতির আলোতে পূর্ণ হয়ে গিয়েছে।” . . পিছন থেকে আওয়াজ আসলোঃ . . . . . . . . . . “সেটাতো ঠিকই আছে, কিন্তু বাকি ৯৫ টাকা গেলো কোথায়????”

মুসলিমদের ফ্যাসিলিটি:

মুসলিমদের ফ্যাসিলিটি: ------------------------------- এক গ্রামে টি-এম-সির এক চেয়ারম্যান ঘোষনা করল। ★ "যে মুসলিম পরিবারে ৪ টে করে সন্তান আছে সেই পরিবারের হাতে ১০০০০/- টাকা তুলে দেওয়া হবে" এই খবর শুনে আরাবুল হোসেন চিন্তায় পড়ে গেলেন কারন উনার ৩ টি বাচ্চা কিছুক্ষন চিন্তা করার পর আরাবুল তার বউকে বলল বউ তুই এক কাজ কর এই ৩ টারে রাখ আমার ওই পাড়ায় ১টা বাচ্চা আছে যাব আর জলদি নিয়া আসব বলেই আরাবুল আর একটা বাচ্চা আনতে চলে গেল। কিচ্ছুক্ষণ পর ১ টা বাচ্চা নিয়ে আসার পর আরাবুল দেখে তার বোউ এর কাছে মাত্র ১ টা বাচ্চা আছে, আরাবুল অবাক হয়ে তার বোউ কে জিজ্ঞাসা করল বউ আর দুইটা বাচ্চা কই? তখন তার বউ উত্তর দিল ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ! ওই দুইটা বাচ্চা যার ছিল সে নিয়ে গেছে।

অনেক শিক্ষিত হিন্দু ভাবেন

অনেক শিক্ষিত হিন্দু ভাবেন যে কাশ্মীর পাকিস্তান কে দিয়ে দিলে কিংবা কাশ্মীর কে একটা স্বাধীন ইসলামিক রাস্ট্র করে দিলে বোধহয় ভারতের হিন্দু-মুসলিম সমস্যা মিটে যাবে এবং সম্প্রীতির বন্যা বয়ে যাবে। এরা মূর্খের জান্নাতে বাস করছে। ইসলাম যারা বোঝেন, তারা জানেন শুধু কাশ্মীর বা ভারত নয় ইসলামের লক্ষ্য পুরো পৃথিবী। সুতরাং কাশ্মীর ছেড়ে দিলে কাল আসাম, পশ্চিমবঙ্গ, কেরালা, উত্তরপ্রদেশে স্বাধীন ইসলামিক রাস্ট্র গঠনের দাবী উঠবে। কাশ্মীর ছেড়ে দিলে কাশ্মীরের বেশিরভাগ মুসলমান হিমাচল প্রদেশে চলে আসবে এবং কুড়ি বছর পর সেখানে যথেস্ট জনসং্খ্যা বৃদ্ধি করে এবার হিমাচল কে ইসলামি রাস্ট্র বানানোর জন্য জেহাদ বা সন্ত্রাসবাদ আরম্ভ করবে। এই প্রক্রিয়া চলতে থাকবে ততদিন,যতদিন না পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত জায়গা মুসলিমদের অধিকারে আসে।

মিত্রগণ,আজ সেই ২৪ তারিখ

মিত্রগণ,আজ সেই ২৪ তারিখ।মনে আছে আজ থেকে ঠিক ৬ মাস আগে ২৪ শে ডিসেম্বর আমাদের আগের পেজ মামলা করে মমতা বেগমের দালাল পুলিশ বন্ধ করেদিয়েছিল?এর পিছনে কলকাঠি নেড়েছিল কিছু মোল্লা এমপি।সেই সবগুলো কে আমরা চিনি।যথা সময়ে বদলা নেওয়া হবে।সেদিন ওরা ভেবেছিল পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু জনতাকে ওরা দাবিয়ে দিতে পারবে।ভুল।আমরা আরও শক্তিশালী রূপ ধারন করে ফিরে এসেছি।আজ আমরা 36K+ সদস্যের পরিবার পূর্ণ হলাম।কয়েক মাস আগে আমাদের মহান সুপ্রিম কোর্ট তথ্য প্রযুক্তি আইনের 66/A ধারা বাতিল করে দিয়েছে।অতএব,কারও বাবার আর সাধ্য নেই আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করবে।আমরা এগিয়ে যাব।সবাইকে গৈরিক শুভেচ্ছা।একই সাথে আমরা আরও বলতে চাই- RSS এগিয়ে চলছে তার মহান হিন্দুত্ববাদের আদর্শে হিন্দু ও ভারত মাতার রক্ষায়।প্রস্তুত হও।ধর্মযুদ্ধের ডাক এসেছে।সমাজকে ভারত বিরোধী আর হিন্দু বিদ্বেষী মুক্ত করতে We are Ready for Selfless Service.RSS বাংলার প্রতিটি ইঞ্চিতে-ইঞ্চিতেদেশপ্রেমের মহান আদর্শ ছড়িয়ে দিতে এভাবেই রুট মার্চ করে যাবে প্রতিটি গ্রাম,শহর,পাড়া-মহল্লা দিয়ে আর সবাইকে জানান দিয়ে যাবে আমরা সেই মহান ভারতমাতার সন্তান যা শাসিত হবে বেদ ও গীতার আলোকে।কোন আরবীয় উপনিবেশকদের স্থান হবে না এখানে।বাংলার এই হিন্দু জাগরণের সাক্ষী থাকতে আপনিও বলুন-আমি হিন্দু।আমরা সবাই হিন্দু। ‪#‎ জয়শ্রীরাম‬ হিন্দু রাষ্ট্র ভারত মাতা কি-জয়।। ‪#‎ RSS‬ —

হিন্দুদের উপর মুসলমানরা

জায়গায় জায়গায় হিন্দুদের উপর মুসলমানরা হামলা চালাচ্ছে, ঘর বাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে, লুঠ করছে, মেয়েদের শ্লীলতাহানি করছে। আর প্রেশ্যা মিডিয়া সেটা কে দুস্কৃতি হামলা / রাজনৈতিক দলের গোসঠি দ্বন্দ্ব বলে চালিয়ে দিচ্ছে।। সাবাস প্রেশ্যা মিডিয়া, কত টাকা করে পাচ্ছেন?? রাতে যেতে হচ্ছে না দিনেও?? একজন মিলে দিচ্ছে না বহুজন মিলে দিচ্ছে??

CAN YOU IMAGINE?

CAN YOU IMAGINE? STAR BJP LEADERS OF WEST BENGAL RUSHING TO HELP MADRASA IN DISTRESS. THEY PLEDGED TO TAKE THE MATTER TO CABINET HRD MINISTER SMRITI IRANI. পশ্চিমবঙ্গে একের পর এক হিন্দু গ্রাম জ্বলছে, লুট হচ্ছে। যে কোন অজুহাতে হিন্দু খুন হচ্ছে। হিন্দু নারী ধর্ষিতা হচ্ছে। হিন্দু মেয়েরা অপহৃত হচ্ছে। হাজার হাজার ছোট ছোট হিন্দু মেয়েরা লাভ জেহাদের শিকার হচ্ছে। একের পর এক স্কুলে সরস্বতী পূজা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। নবী দিবস চালু হচ্ছে। সমস্ত সংস্কৃত টোল-চতুস্পাঠী বন্ধ হয়ে গেছে। আর রাজ্যের বিজেপি ষ্টার নেতারা ছুটছেন মাদ্রাসার দুর্দশা মোচনে। এই মাদ্রাসা গুলোতে কী শিক্ষা দেওয়া হয় এবং কী তৈরী হয় - তা খুঁজে বের করতে দিল্লী থেকে এই দলেরই সর্বোচ্চ নেতা মোদী-র বিশ্বস্ত স্বয়ং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল-কে ছুটে আসতে হয়েছে এই রাজ্যে। ডোভালের ঠান্ডা দৃষ্টির সামনে পড়ে বন্ধ হয়ে গেছে বহু মাদ্রাসা। আর সেই মাদ্রাসাকে সাহায্য করতে ছুটছেন রাজ্যের বিজেপি নেতারা। এই রাজ্যের বিজেপি অনেক আগেই (বর্তমান সভাপতির সময়ের ও অনেক আগে) আন্তর্জাতিক ইসলামিক গোষ্ঠীর পয়সা ও অন্য উপকরণের কাছে বিক্রি হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে কেন্দ্রীয় নেতা সিদ্ধার্থ নাথ সিং হয়েছেন তার পার্টনার। ওই বিক্রি হয়ে যাওয়া গোষ্ঠীকে সর্বরকমে মদত দিচ্ছেন। মূল্য-টা অবশ্য আমার জানা নেই। পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু আর একবার বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হতে চলেছে। আমি গভীরভাবে শংকিত। বাংলার হিন্দু সাবধান। Pic- today's newspaper clipping : Bartaman-25.06.15

ধর্মনিরপেক্ষ ভারতবর্ষের নমুনা

ধর্মনিরপেক্ষ ভারতবর্ষের নমুনা- কেরলে রমজান চলাকালীন মিড ডে মিল দেওয়া বন্ধ করল কেরল সরকার । এই নিয়ে চুপ কেন প্রেশ্যারা । আজকের দিনে গো হত্যা বন্ধ করলে সবাই ঝাঁপিয়ে পড়ে,মাইকে আজান বন্ধ করতে গেলে সবাই বিরোধীতা করে, তাহলে এটার বিরোধীতা করা যাবে না কেন? ভন্ড বামপন্থীরা এবং কিছু মানবতাবাদীর জন্য আজ ভারতবর্ষের হিন্দুরা শেষ হতে চলেছে । প্রেশ্যারা আইসিস এর কাছে টাকা নিয়ে নিজেদের ব্যাবসা চালিয়ে হিন্দুদের শেষ করার পরিকল্পনা করেছে । হিন্দুরা এবার তো ধর্মনিরপেক্ষতা ত্যাগ কর ।

সবজান্তা Google

পৃথিবীর সবজান্তা Google আজ আমার কাছে হেরে গেল কারন আমার উওর দিতে পারেনি । আমি শুধু আল্লার ছবি দেখতে চেয়েছিলাম Google এর কাছে? Google উওর দিল "তারে আমি চোখে দেখিনি,শুধু চাদর ঢাকা দেখেছি" ।

কেউটে সাপ

"কেউটে সাপকে বিশ্বাস করতে হয়,কিন্তু কোন বামপন্থীকে বিশ্বাস করতে নেই" । আজকে দল ভেঙে যে মাকুরা বিজেপিতে ঢুকে,তৃনমূলে ঢুকে চুরি করছে তাদের কে আগে মেরে বাংলা থেকে তাড়ানো দরকার । বামপন্থীরা সব দলেই ঢুকে সব দলকে অনায়াসে নষ্ট করতে পারে । তোষনবাদী রাজনীতি,অনুপ্রবেশের রাজনীতি জ্যৌতি বসু দেখিয়ে গেছেন,ভোট ব্যাঙ বাঁচাতে বর্তমান সরকার ও তাই করছেন,ভবিষ্যতেরসরকার কেউ হয়তো সেই পথেই হাঁটতে হবে । বাংলার রাজনীতিকে ধংস করেছে বামপন্থীর এবিষয়ে কোন সন্দেহ নেই । হিন্দু বিরোধী বামপন্থীদের কাউকে কোন দিন দেখছেন মন্দিরে গিয়ে পুজো করতে? তৃনমূল সমর্থকদের মনে হিন্দুত্ববাদ জাগানো খুব সহজ কিন্তু বামপন্থীরা কোন দিনও হিন্দুবাদী হবে না । চীনের আদর্শে বিশ্বাসী যারা,লেলিন মার্কস যাদের পিতা তারা অচিরেই দেশদ্রোহী । নেতাজী সুভাষকে যারা তোজোর কুকুর বলে,রবি ঠাকুরকে যারা বুর্জোয়া কবি বলে,দেশ ভাগকে যারা সমর্থন করে তাদের কি ভারতে বাস করার অধিকার আছে? একটাই লক্ষ্য হওয়া উচিত এখন বামপন্থীদের ভারত ছাড়া করতে হবে আগে তারপর ধর্মনিরপেক্ষ দল ও মানবতাবাদীদের পালা । বামপন্থা থেকেই শিখেছে সবাই ধর্মনিরপেক্ষতা ও মানবতাবাদ । বামপন্থীদের বাংলা ছাড়া করতে হবে আগে ।

Thursday, 25 June 2015

হুগলী মাদ্রাসার দুরাবস্থা

হুগলী মাদ্রাসার দুরাবস্থা দেখতে মাদ্রাসাতে পৌঁছালেন শমীক ভট্টাচার্য্য ও লকেট চ্যাটার্জী । মাদ্রাসাতে গিয়ে মৌলবীদের সাথে কথা বলে মাদ্রাসার দুরাবস্থা কাটাতে চেষ্টা করে স্মৃতি ইরানিকে চিঠি লিখবেন বলে জানান শমীক ভট্টাচার্য্য । যে মাদ্রাসাতে হিন্দুদের হত্যা করার প্রশিক্ষন দেওয়া হয় সেই মাদ্রাসাকেই সাহায্য করতেই উদ্যোগী আজ রাজ্য বিজেপি । এখন থেকেই সংখ্যালঘু তোষনের পথে হাঁটছে রাজ্য বিজেপি । তৃনমূল আর রাজ্য বিজেপি একে অপরের ক্লোন । হিন্দুত্ববাদীদের ভোটে ভর করে ৬শতাংশ ভোট ১৭ শতাংশ হল তারপরও কি করে সংখ্যালঘু তোষন করে রাজ্য নেতারা । আজকে মাদ্রাসাতে গেছেন,আজকে ফরজানা আলমকে নিয়ে রাজনীতি করছেন,আজকে পাড়ুই,পিংলা,বজবজ ছুটে যাচ্ছেন,কালকে নমাজ পড়বেন,রোজা রাখবেন তাহলে হিন্দুদের মর্যাদা কোথায়? শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর আদর্শ বিক্রি করে আর কতদিন ব্যাবসা চালাবেন । আমার মতে আরএসএস,বিশ্ব হিন্দু পরিষদ,বজরং দল,হিন্দু সংহতির সব কার্যকর্তাদের রাজ্য বিজেপিকে ভোট দেওয়া বন্ধ করা । তবেই বুঝবে মূর্খ রাহুল সিনহা এন্ড কোং

এদেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল তিনটি জিনিসের উপর ঐক্যমত পোষন করে

এদেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল তিনটি জিনিসের উপর ঐক্যমত পোষন করে। ১.গনতন্ত্র ২.সমাজতন্ত্র ৩.ধর্মনিরপেক্ষতা এই তিনটি আদর্শই নির্ভরশীল সংখ্যাগুরু হিন্দু জনসং্খ্যার ওপর। ভারতীয় উপমহাদেশে যেখানে হিন্দুর সং্খ্যা কমে গেছে সেখানে এই গনতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা সব অদৃশ্য হয়ে গেছে। আফগানিস্তান, পাকিস্তান, বাংলাদেশে এসব কথা বলার কেঊ নেই থাকলেও চাপাতির ভয়ে মুখ খোলেনা। এতদূর যেতে হবে না, কাশ্মীর টা দেখুন, সেখানে ২টাকা কেজি দরে চাল,গম,চিনি খাইয়েও গান্ধীবাদ,মার্কসবাদ, মমতাবাদ কিছুই কাজ করে না শুধু আল্লহবাদ কাজ করে,পাকিস্তানবাদ কাজ করে।। এবার ফিরে আসুন আপনার আমার এই পশ্চিমবঙ্গে-- মুর্শিদাবাদ, ক্যানিং, দেগংগা এবং সীমান্ত এলাকার জায়গা গুলিতে কোনো ধর্মনিরপেক্ষতা আপনাদের চোখে পড়ে??

Wednesday, 24 June 2015

বাংলাদেশ তার জন্মলগ্ন থেকে ভারতবিদ্বেষ ধারণ করছে

বাংলাদেশ তার জন্মলগ্ন থেকে ভারতবিদ্বেষ ধারণ করছে। ৪৭ সালে ওরা বৃহত্তর বাংলাকে দুভাগে ভাগ করল শ্রেফ হিন্দুবিদ্বেষেরকারণে। ধর্মের দোহায় দিয়ে সুখের আশায় যুক্ত হল পাকিস্তানের সাথে। কিন্তু সেই সুখ চিরস্থায়ী হল না! উর্দুভাষী মুসলমানদের নিপীড়নে অতিষ্ঠ হয়ে বিদ্রোহ করল বাঙালী মুসলমানরা, শুরু হল মুক্তিযুদ্ধ। কিন্তু পূর্ববঙ্গের কট্টরপন্থী মৌলবাদী মুসলিমরা এই যুদ্ধকে অবিহিত করে "ভারতের ষড়যন্ত্র" হিসাবে। ভারতের সহযোগীতায় বাংলাদেশ স্বাধীন হল ঠিক কিন্তু বাংলাদেশীদের মন থেকে সেই ভারতবিদ্বেষ আর ঘুচলো না! ১৯৭৫ এর ১৫ই আগস্ট মুজিব হত্যার মধ্য দিয়ে সেই ভারতবিদ্বেষের আগুনে যেন ঘি পড়ল! এরপর বিএনপি দলটি গঠিত হলে জামাত বিএনপি মিলে ভারতবিদ্বেষ কে তাদের রাজনীতির মূল চাবিকাঠি বানিয়ে ফেলে। ভারত একদিন বাংলাদেশ কে দখল করে নিবে যদি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারে এই বলে তারা রাজনীতির ফায়দা তুলতে থাকে। কিন্তু ইদানিং দেখা যাচ্ছে, বিএনপি জামাত জোট তাদের ভারতবিরোধী অবস্থান অস্বীকার করে ভারতের সহানুভূতি কামনা করছে। বিএনপি বদলে গেলেও বাংলাদেশের শতকরা ৭০ শতাংশ কট্টরপন্থী মুসলমান হিন্দুবিদ্বেষ ও পাকিপ্রেমের জন্য ভারত বিরোধীতা ছাড়তে পারেনি। তাই দেখুন, স্টার স্পোর্টস "মওকা মওকা" বিজ্ঞাপন বানিয়ে পাকিস্তানকে ট্রল করলে গায়ে লাগল বাংলাদেশের। তাই ওরা Youtube-এ একটা ভুয়া ভিডিও ছেড়ে দিল পেপসির বিজ্ঞাপন বলে, যে ভারত নাকি বাংলাদেশকে অপমান করেছে। এই বলে বাংলাদেশের বড় বড় সেলিব্রেটি থেকে শুরু করে আম পাবলিক সবাই মিলে ভারত বিরোধী পরিবেশ তৈরি করল। বাংলাদেশী বোকা হিন্দু আর লীগপন্থী বাম নাস্তিক মুক্তমনারাও তখন ভারতের দালাল অপবাদ ঘোচাতে এই জামাতিদের সাথে তাল মিলিয়ে ইণ্ডিয়াকে রেণ্ডিয়া বলতে লাগল! ভারতীয়রা উল্টে ক্ষিপ্ত হয়ে বলতে লাগল কাংলাদেশ! ব্যাস জামাতিদের প্রোপাগান্ডা সফল!!.গতকাল সুধীরের উপর হামলা হল। এই হামলা কারা করেছে আমরা সকলেই জানি। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে, ক্রিকেট উন্মাদ বাংলাদেশীদের মধ্যে থেকে জামাত আর আওয়ামী লীগকে আলাদা করা যাচ্ছে না। জামাতের প্রোপাগান্ডার শিকার হয়ে এরাও সুধীরের উপর হামলাকে মিথ্যা প্রমাণ করতে চায়। বাংলার অনলাইন জগত বিশেষ করে এই ফেসবুক পুরোটায় জামাতিদের দখলে। তাই অপপ্রচারের বলি না হয়ে নিজেদের মগজটা খাটান আর সত্যকে স্বীকার করতে শিখুন। —

ইউ-টিউবে ঢুকে Sudhir Gautam লিখে সার্চ দিন

ইউ-টিউবে ঢুকে Sudhir Gautam লিখে সার্চ দিন।ভিডিওগুলো আসবে, দেখাবে 5/6/7 hours ago.কিন্তু ভিডিও ওপেন দিলে দেখাবে ২১ জুন।এটা ইউ-এস টাইম জোনের কারণে।যে ডেইট বাংলাদেশি টাইম অনুযায়ী ১৭ ঘন্টা আগে পার হয়ে গেছে,সে ডেইট ইউএস টাইম অনুযায়ী ৫/৭ ঘন্টা আগেও বলবত ছিলো।এসব ভিডিও আজকে দিনের বেলাতেই আপলোড হয়েছে।কোন নাটক হচ্ছে না। আবার youtube এ প্রতিটা ভিডিওর যে upload time দেখায়,তা একটা নির্দিষ্ট দেশ আমেরিকার একটি নির্দিষ্ট time zone [WASHINGTON DC (GMT - 5:00)] এর ভিত্তিতে দেখিয়ে থাকে।তাই আজকে সকালে সুধীরের এই সাক্ষাতকারটা youtube এ কালকে রাতের সময় দেখিয়েছিল।[যেহেতু ভারতের সময় GMT + 5:30 তাই youtube time ভারতের থেকে ১০ ঘন্টা ৩০ মিনিট পিছিয়ে থাকবে,এটাই স্বাভাবিক] অশিক্ষিত বাংলাদেশি নষ্টার বাচ্চাদের মুখের উপর ছুড়ে দিন এটা। যদিও ওরা এসব হিসাব বুঝবে না। শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন। ‪#‎ RSS

কাংলাদেশি বচন-

কাংলাদেশি বচন- আমাগো দ্যাশের লোকেরা ভারতে একটু গরু চুরি করতে যায়।ভারতে গিয়াএকটু আধটু ডাকাতি করে।মাঝে মাঝে ভারতে গিয়া ভারতীয়দের খুন জখম করে।একটু আধটু বোম ব্লাস্ট করে।জাল টাকা ছড়ায়।জঙ্গি সহায়তা প্রদান করে। আমাগো দ্যাশের যশোরের সাহসী পোলারা রানাঘাটে গিয়া বুইড়া খ্রীষ্টান নানকে ধর্ষণ কইরা ডাকাতি করে।আমাগো দ্যাশের বেকার ছেলেটা ভারতের বর্ডারের কাটা তার একটু কেটে এনে বাংলাদেশে সের দরে বেচে।কেউ কেউ ফেনসিডিল আনতে ভারতে যায়।তাই বইলা বি এস এফ আমাগো দ্যাশের লোকদেরকে তাগো দ্যাশের নো মান লেন্ডে রাতের বেলা পাইলেই গুলি কইরা মাইরবো!আর্ন্তজাতিক আইন নাই নাকি! এই ফেলানির কথাই ধরেন,কী এমুন অপরাধ করছিল বেচারা?শুধুমাত্র অবৈধ্য ভাবে বাপের সাথে ভারতে গিয়া কাজ কইরা অবৈধ ভাবে রাতের নো মান লেন্ডে মৈ দিয়া উইঠা কাটা তারের বেড়া পার হচ্ছিলো।আর ঐ হারমীর বাচ্চা বি এস এফের কত বড় সাহস টাওয়ারের উপর থেইক্কা মাইয়াটারে গুলি করে দিলো।আরে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীকেগুলি করার দরকার কী!টাওয়ার থেকে নাম্ময়া তাড়ায়া ধরলেই তো হইতো।তাতে যদি গুলি কিংবা বোমা খাইতে হইতো,তো খাইতি,তাই বইলা তুই হারামীর পো,খা*কির পোলা,তুই আমাগো দ্যাশের লোক মারবি! ভারত না আমাগো বন্দু দ্যাশ!বন্দু দ্যাশ বাংলাদেশের লোক যদি তোর মারেও চো*,তাও তো তোর বন্দু দ্যাশ হিসাবে চুপ থাকার কথা,তা না তোরা কথায় কথায় আমাগো দ্যাশের লোকের উফরে গুলি চালাস।তোরা না হিন্দু,তোগো রক্ত এতো গরম ক্যান? বাংলাদেশি হিন্দুদের উফর আমরা কত কি করি।কই তারা তো কোন প্তিবাদ করেনা। উল্টা আমাগো দালালি করে (ভারতের সাথে খেলা নিয়ে এই হারামজাদারা কিভাবে ভারতকে গালি দিচ্ছে ওদের টাইমলাইন ঘুরে আসেন)। হিন্দু মায়ের সামনে তার নাবালিকা কন্যাকে আমরা ধর্ষণ করছি,মায়ে কিছু কয় নাই,খালি হাত জোড় করি কইছে,আপনারা একজন একজন করে করেন,আমার মাইয়াডা ছডো মইরা যাইবো।বাংলাদেশিহিন্দুদের কাছে শেখো,হালার পো হালা বি এস এফ কী কইরা বন্দুত্ব রাখবার হয়!ভালা হইয়া যা,আর কোন গরু চোর কে যেন গুলি কইরা মারা না হয়।গরুর গোসত আমাগো জাতীয় খাবার।গরু চোররা দ্যাশের সেবক,আমাগো জান।ওগো গরু চুরির টাকায় সুন্দরবনের বাঘের বীর্য কিনে আমাগো বউগো লগে ক্রস করাইয়া সাকিব,তামিম টাইগার পয়দা করি।ওগো কিছু কইস না,কইলাম! ভারতীয় মন্তব্য:-কাংলাদেশিদের উৎপাত সহ্যের সীমা ছাড়িয়েছে।ওরা আজ সুধীর দার সাথে সাথে ভারতের প্রাণ তেরঙ্গাকেও অপমান করেছে।বীর বিএসএফ জওয়ানদের নিকট আমাদের একটাই চাওয়া-আমরা আপামর ভারতীয় হিন্দু-মুসলিম,বিজেপি,কংগ্রেস,টিএমসি সবাই প্রতিদিন সীমান্তে হারামজাদা কাংলাদেশির লাশ চাই।বেয়নেটে তাজা রক্তের দাগ চাই। জয় হিন্দ। ‪#‎ RSS‬

***সুখবর***সুখবর***সুখবর***

মোহাম্মদ মজিদ এখন ধর্ম দাস।মুসলিম পরিবারে জন্মে ছিলেন মোহাম্মদ মজিদ।শান্তির খোঁজ করেও কখনো শান্তির দেখা পাননি মোহাম্মদ মজিদ।তিনি এক চিলতে শান্তির জন্য বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়িয়েছেন।ভেবে দেখেছেন বিভিন্ন ধর্ম নিয়েও।অবশেষে খুঁজে পেলেন শান্তির ধর্ম এবং গ্রহণ করলেন হিন্দু ধর্ম। মোহাম্মদ মজিদ এখন ধর্ম দাস হলেন।এটা আমার কথা নয় ধর্ম দাসের কথা। বিস্তারিত জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন- http:// www.hinduhumanri ghts.info/ majid-khan-to-dh aram-dass-retur ning-back-to-my -ancestral-root s/ আসুন আমরা সকলে নিজ নিজ জায়গা থেকে সনাতন ধর্ম প্রচার করি।অহিন্দু ভাই-বোনদের শান্তির একমাত্র পথ সনাতন ধর্ম গ্রহনে উতসাহিত করি। ‪#‎ হরহরমহাদেব‬ ‪#‎ RSS‬

আজ ২৩শে জুন...... অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ দিন এই ২৩শে জুন......।

আজ ২৩শে জুন...... অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ দিন এই ২৩শে জুন......। কেন জানেন...?? দুটি কারনে,... প্রথমত আজকের এই দিনেই পলাশীর আম বাগানে ১৭৫৭ খ্রীঃ লর্ড ক্লাইভের বাহিনী পরাস্থ করেছিল সিরাজের বাহিনীকে। আর দ্বিতীয়ত তার প্রায় ২০০ বছর পর ১৯৫৩ খ্রীঃ আজকের দিনেই প্রয়াত(?) হন আমাদের এই সাধের বঙ্গভূমি পশ্চিমবঙ্গের জনক শ্রী শ্যামা প্রসাদ মুখোপাধ্যায়। প্রথম ঘটনাটি এই কারনে বিখ্যাত যে,তার সুফল আমরা আজও ভোগ করছি।......এই দিনটি এসেছিল বলেই আজও ভারতবর্ষ দার-উল-ইসলামে পরিবর্তিত হয়ে যায় নি।আজও এখানে কাফেরদের রাজত্ব চলে! প্রকারান্তরে দ্বিতীয় দিনটিতে এমন একজন মহানুভবের মৃত্যুদিবস,যার কারনে এই পশ্চিমবঙ্গ আজও দার-উল-ইসলাম হবার পথে!আজও এই মাটির অনেক জায়গায় বাঙ্গালী হিন্দু একটু নিশ্চিন্তে রাতে দু-চোখের পাতা এক করতে পারে না...,যে অভিজ্ঞতা ভাষার বর্ণনাতীত। তাও প্রথম বিষয়টি না হয় সত্য মিথ্যা অনেকেরই জানা আছে। কিন্তু দ্বিতীয় ব্যাপারটা.....?? হলফ করে বলতে পারি খুব কম মানুষই তা জানেন।রাগ নয়,...নয় কোন খিস্তি খেউড়....।এইদিনেশ্যামাপ্রসাদজীকে কাশ্মীরের মোল্লা সরকার আর তাদের দোসর কংগ্রেসে মিলে হত্যা করেছিল যা আজও রহস্যময়।আসুন না,এই অশ্রুসজল বর্ষণমুখর দিনটিতে,স্বাধীনভারতের এই সিংহ পুরুষ পশ্চিমবঙ্গের জনক শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী হিন্দু বীর শ্যামাপ্রসাদজীকে শত-সহস্র কোটি প্রণাম জানাই। ‪#‎ জয়শ্রীরাম‬ আমি গর্বিত আমি বাঙ্গালী হিন্দু। হিন্দু রাষ্ট্র বিশ্বের সব হিন্দুর পূণ্যভূমি ভারত মাতা কি-জয়।। ‪#‎ RSS

***সুখবর***সুখবর***সুখবর***

হে ভারতবাসী দেখো,কাংলাদেশিরা কিভাবে পাপের শাস্তি পাচ্ছে।কদিন আগে বাংলাদেশের এক সীমান্তরক্ষী বিজিবি সদস্য নায়েক রাজ্জাককে আমাদের বার্মিজ ভাইয়েরা ধর নিয়ে গিয়ে জামাই আদর করছে।কাংলাদেশি ভিখারি সেনাটার প্যান্ট খুলে লুঙ্গি পরিয়ে বেদম পেদিয়েছে।তারপরবার্মার সীমান্ত রক্ষীরা সেই ছবি প্রকাশ করে দিয়েছে। হা হা হা এ যেন পুরো ভিখারী কাংলাদেশকে পেদিয়ে দিল বার্মিজ ভাইরা।এরই মধ্যে এই ভিখারিটা নাকি বাবা হয়েছে মানে ওর স্ত্রী একটা টাইগার পয়দা করেছে!মানুষের পেট থেকে টাইগার!সত্যি একেই হয়ত বলে বেজন্মা কাংলাদেশি। অনেকেই বিতর্কিত বলতে পারেন কিন্তু আজ আমরা সারা ভারতবাসী চাই-এই কাংলাদেশিটা যেন ওর বাচ্চার মুখ আর কখনো দেখতে না পারে।হয়ত এই কাংলা বাচ্চাটাই একদিন বড় হয়ে ভারতকে গালি দিবে।হয়ত অন্য কোন সুধীরকে হত্যার উদ্দেশ্য আক্রমণ করবে। বার্মিজ ভাইদের সাথে আমরা আছি।কাংলাধেশিটাকে লাশ করে কাংলাধেশে পাঠিয়ে দাও।সুধীর দার উপর আক্রমণের এ এক মধুর প্রতিশোধ। জয় হিন্দ। ভারত মাতা কি-জয়। Long live India-Myanmar friendship. ‪#‎ RSS

আমি কেমন করে ভুলতে পারবো "বিধান" থাকতে আমার শ্যামাপ্রসাদ বিনা চিকিৎসায় মরে গেল!!!!

"আমি কেমন করে ভুলতে পারবো "বিধান" থাকতে আমার শ্যামাপ্রসাদ বিনা চিকিৎসায় মরে গেল!!!! " ----------------------------------------------------------------------------------- শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর মৃতদেহ যখন তাঁর যুবক শিষ্য শ্রী অটল বিহারী বাজপেয়ি সহ আরো অনেকে দমদম এয়ারপোর্ট থেকে তাঁর ভবানীপুরের বাড়িতে আনলেন তখন ২৪ শে জুন বুধবার ১৯৫৩ সাল ভোরের আলো ফুটেছে।আশ্চর্য আজকেও বুধবার ২৪ শে জুন কিন্তু ২০১৫! শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর এই শেষ ছবিটা আজকের দিনে অর্থাৎ ২৪ শে জুন বুধবার ১৯৫৩ তে তোলা তাঁর কলকাতার ভবানীপুরের বাড়িতে।তাঁর মরদেহ তাঁর বাড়িতে ঢুকতেই সবার আগে তাঁর বুকের উপর ঝাঁপিয়ে পরলেন তাঁর ৮২ বছর বয়সী বৃদ্ধা মাতা যোগমায়া দেবী।(উনার নামেই কোলকাতার গড়িয়াহাটের যোগমায়া দেবী কলেজ যেখান থেকে রাজনীতি করে উঠে এসেছেন বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী)। কারো সাধ্য হোলনা উনার কান্না থামানোর।গতকাল অর্থাৎ ২৩ শে জুন ১৯৫৩ এর সকাল ১০ টা থেকে এই খবর শোনার পরে উনি একফোঁটা জলও মুখে তোলেন নি।উনি শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীকে জড়িয়ে ধরে অঝোরে কাঁদতে লাগলেন।কিছুক্ষনপরে তৎকালীন পশ্চিমবাংলার রাজ্যপাল মাননীয় এইচ . সি. মুখার্জী এলেন সস্ত্রীক দেখতে।উনি শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর শিক্ষক ছিলেন এবং অনেক বছর তাঁকে পড়িয়েছেন। রাজ্যপালকে যোগমায়া দেবী কাঁদতে কাঁদতে বললেন,"আমি কেমন করে ভুলতে পারবো বিধান থাকতে(তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধান রায়) আমার শ্যামাপ্রসাদ বিনাচিকিৎসায় মরে গেল??আমার কাছে যদি শ্যামাপ্রসাদের অসুখের কোনো খবর থাকতো তবে আমি কি ভারতবর্ষের সব থেকে বড় ডাক্তার (বিধান রায়) বিধানকে ডেকে চিকিৎসা করাতাম না?" এই বলে তিনি আবার শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর মৃতদেহের বুকের উপর অজ্ঞান হয়ে গেলেন।এর পর ১১ টার সময় যখন শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর মরদেহ কেওরাতলা মহাশ্মশান ঘাটের দিকে হাজার হাজার অশ্রুসজল লোকের শোভাযাত্রার মাঝে রওনা দিল তখনও যোগমায়া দেবী শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীকে আঁকড়ে ধরে অজ্ঞান হয়ে ছিলেন।তাঁর পর উনার আনকনশাস শরীরটা শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর থেকে আলাদা করা হল একটু জ্ঞান এলো উনার মাতার। বীর ছেলের শেষ যাত্রার দিকে অশ্রুসজল চোখে ৮২ বছরের বৃদ্ধা মাতা ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকলেন অসহায়ের মতন।মাত্র ৫২ বছর বয়সে শেষ করে দেওয়া হল "ক্যালকুলেটেড মেডিক্যাল মার্ডার করে স্বাধীন ভারতের তৎকালীন সব থেকে বড় বীর শ্রদ্ধেয় ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীকে" শেষ যাত্রা এগিয়ে চলল হাজার হাজার অশ্রুসজল মানুষকে সঙ্গে নিয়ে কেওরাতলা মহাশ্মশান ঘাটের দিকে - আমি নিজেও আর পারছিনা।এখন সকাল ১১.৩২ মিনিট বুধবার ২৪ শে জুন ২০১৫।হ্যাঁ ঠিক এই সময়ই তো উনার শেষ যাত্রা চলছিল এই দিনে এই তারিখে ১৯৫৩ সালে।যার জন্য আমি এই বাংলায় আছি সেই বীরের এই পরিনতি হয়েছিল মাত্র ৫২ বছর বয়সে-- আমারও চোখ ঝাপসা হয়ে আসছে -আমার কম্পিউটারের মনিটার ঝাপসা হয়ে আসছে-আমার চোখের জলে আমার লেখার কী বোর্ড ভিজে যাচ্ছে - আমি আর পারছিনা--------------- হে হিন্দু বীর অশ্রুসজল চোখে তোমাকে জানাই শত কোটি প্রণাম.......... তোমাকে যে মোল্লা আর ওদের দালালরা মিলে হত্যা করেছিল কাউকে ছাড়ব না।প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য এখনো আমরা লক্ষ-কোটি স্বয়ংসেবক বেচে আছি.......... ‪#‎ জয়শ্রীরাম‬ হিন্দুরাষ্ট্র ভারত মাতা কি জয়।। ‪#‎ RSS