Sunday, 31 July 2016

পৃথিবীতে সূর্যঘড়ির কথা প্রথম কোথায় পাওয়া যায়?

--পৃথিবীতে সূর্যঘড়ির কথা প্রথম কোথায় পাওয়া যায়? বর্তমানে পৃথিবীর বৃহত্তম সূর্যঘড়ি কাদের অবদান, এটি কোথায় অবস্থিত?উত্তর: পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম সূর্যঘড়ির কথা পাওয়া যায় অথর্ববেদে। পরে ভাস্করাচার্য্য এই তত্ত্বকে কাজে লাগিয়ে সূর্যঘড়ি তৈরি করেছিলেন।রাজস্থানের জয়পুরের যন্তর মন্তর কয়েকটি জ্যোতির্বিজ্ঞান যন্ত্র স্থাপত্যের সমষ্টি। ১৭২৭ থেকে ১৭৩৪ সালের মধ্যবর্তী সময়ে মহারাজা দ্বিতীয় জয়সিংহ তাঁর নতুন রাজধানী জয়পুরে মুঘল রাজধানী দিল্লিতে তাঁরই নির্মিত যন্তর মন্তরের আদলে এটি নির্মাণ করেন। এর মাধ্যমে স্থানীয় সময়, সূর্যের বিষুবলম্ব ও উন্নতি কোণ পরিমাণ করা যায় এমনকি এই ঘড়ির মাধ্যমে গ্রহণও নির্ধারণ করা যায়। ১৫ সেকেন্ডে মধ্যে নির্ভুল সময় নির্ণয় করা সম্ভব। এটি পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা বৃহৎ সূর্যঘড়ি। এর অনুরূপ ঘড়ি মানমন্দির দিল্লি, উজ্জ্বয়িনী, মথুরাতে ও কাশীতে রয়েছে। তিনি এই রকম পাঁচটি স্থাপনা পাঁচটি ভিন্ন ভিন্ন স্থানেনির্মাণ করেছিলেন। তার মধ্যে দুটি দিল্লি ও জয়পুরে অবস্থিত। জয়পুর মানমন্দিরটি ছিল বৃহত্তম এবং এখানে তিনি ২০টি স্থায়ী যন্ত্র বসিয়েছিলেন। সূর্যের ছায়া থেকে পৃথিবীর অক্ষাংশ নির্ণয় করে এর মাধ্যমে সময় গণনা করা হয়।এর সূক্ষ্ম সময় নির্ণয় ব্যবস্থা ও নির্ভুল হিসেবের প্রেক্ষিতে ইউনেস্কো এই সূর্যঘড়িকে বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় সাংস্কৃতিক সম্পত্তি রূপে অন্তর্ভুক্ত করেছে।পৃথিবীর এই বৃহত্তম সূর্যঘড়ি বৈদিক ঋষিদের অবদান।_____________

আমি ব্রাহ্মণ...?

আমি ব্রাহ্মণ... এই বলে যদি আমি বড়াই করি তাহলে আমার মতো মূর্খ আর এই পৃথিবীতে নেই | আজও সমাজে জাত-পাতের ভেদাভেদ আছে, সবাই দেখে থাকবেন গ্রামের দিকে অনুষ্ঠান বাড়িতে সর্বপ্রথম মুখুজ্জে,চাটুজ্জেদের খেতে দেওয়া হয় যেখানে অন্যদের বলা হয় 'বামুনদের খাওয়া হোক তারপর বসবে'.... এই তো হিন্দু সমাজ | আচ্ছা আমি যদি ব্রাহ্মণ হয়ে মদ,মাংস,মেয়ে নিয়ে ফুর্তি করি তবে কি আমার নিজেকে ব্রাহ্মণ বলার অধিকার আছে? আবার যদি কোনো শুদ্র তিন সন্ধে আহ্নিক করে,দান,ধ্যান করে তাকে কি আমরা শুদ্র বলব? আমার মতে কর্মের দ্বারা বিচার করে জাতিভেদ করা হোক পদবীতে নয় | পৈতে থাকলেই সে ব্রাহ্মণ এমনটা যেন না হয় সমাজে, যদি প্রত্যেকেই বেদ,গীতা পড়ে থাকলে সে বুঝতে পারবে- কর্মের দ্বারা একজন শুদ্র ব্রাহ্মণে রুপান্তরিত হয় | তাই আজকে ক্ষত্রিয় সন্তান রামের পূজো হয়, তাই বৈশ্য ঘরে শ্রী কৃষ্ণ বড়ো হয় | হিন্দুদের মধ্যে জাতপাতের ভেদাভেদ যতদিন থাকতে ততদিন আমরা মুসলিমদের কাছে যুদ্ধে হেরে যাবো,যা ইতিহাস আজও বলছে | প্রত্যেক হিন্দু মন্দিরে প্রত্যেক হিন্দুকে প্রবেশ অবাধ করা উচিত হিন্দুস্বার্থ রক্ষা করা| Sabyasachi Bhattacharjee

Saturday, 30 July 2016

হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়, সমগ্র ভারতে চিরতরে গো-হত্যা বন্ধ হতে যাচ্ছে

হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়, সমগ্র ভারতে চিরতরে গো-হত্যা বন্ধ হতে যাচ্ছে । বিজেপি শাসনের নতুন কোন আইনে নয় । বরং কংগ্রেস শাসিত ইন্দিরা গান্ধি গো-হত্যা বন্ধে যে আইন করে গিয়েছে সেই আইনেই হাইকোর্ট রায় দিতে চলেছে । এখন অনেকেই সেকুল্যারগিরি কমেন্ট করবে, কিন্তু তারা ভালো করেই জানে মুসলিম অধ্যুষিত দেশে খ্রিস্টান ও অন্যান্যদের জন্য শুকরের মাংস নিষিদ্ধ । তাহলে হিন্দু অধ্যুষিত ভারতে গো-মাংস বন্ধ নিয়ে এত রাজনীতি কেন? একটা কথা মনে রাখবেন গো-মাংস ঘাঁটাঘাঁটি নিয়ে নরেন্দ্র মোদী' র জনপ্রিয়তা একটুও কমছে না বরং আরো হৈ হৈ করে বাড়ছে । আর সেটার একমাত্র প্রমাণ আসামের বিধানসভা নির্বাচন, যেখানে চল্লিশ শতাংশ মুসলিম । কি আসাম কি হয়ে গেল, ভাবতেই অবাক লাগে ।

আইএস কেন ইজরাইলে হামলা করে না' সহ অন্যান্য ধর্মীয় কারণসমূহ

আইএস কেন এখনো ইজরাইলে হামলা করেনি:শক্তি ও অন্যান্য বাস্তবতা থেকে আইএস জানে ইজরাইলে হামলা করলে তাদের পরিণতি কি হবে। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে আরো একটি কারণ শুনলে আপনি আঁতকে উঠবেন! ইমাম মাহদির আগমনের আগে আপাতত ইজরাইলে হামলা না করার ধর্মীয় নির্দেশনা রয়েছে! অর্থ্যাৎ কখন ইজরাইলে হামলা করতে হবে সেটা ১৪০০ বছর আগেই ইঙ্গিত করা হয়েছে। সহি হাদিসে এসেছে ইমাম মাহিদর নেতৃত্বে সর্বশেষ বাইতুল মোকাদ্দেসে কালো পতাকা উত্তলন করে খেলাফতের চূড়ান্ত প্রতিষ্ঠা সম্পূন্য করা হবে। হাদিসে স্পষ্ট বলা আছে জেরুজালেমে কালো পতাকা উড়িয়ে ইমাম মাহদীর সৈন্যরা তাদের ঘোড়াগুলোকে জাইতুন গাছের সাথে বেধে তারা ক্ষান্ত হবে…। সহি হাদিসে আছে- “যখন কালো পতাকাগুলো পূর্ব দিক (খোরাসান) থেকে বের হবে, তখন কোন বস্তু তাদেরকে প্রতিহত করতে সক্ষম হবে না। এমনকি এই পতাকাকে ইলিয়ায় (বাইতুল মুকাদ্দাসে) উত্তোলন করা হবে (খেলাফত প্রতিষ্ঠা করবে)”।(সুনানে তিরমিজি, হাদিস নং ২২৬৯;মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং ৮৭৬০) । আইএস কিন্তু এখনো ইমাম মাহদির অপেক্ষায় আছে। আবু বকর আল বাগদাদী নিজেকে ইমাম মাহদী বলে দাবী করেননি। বিন লাদেন কিংবা মোল্লা ওমরও নিজেকে মাহদী বলে দাবী করেননি। এর আগে যারা নিজেদের মাহদী বলে দাবী করেছিলেন তাদের করুণ পরিণতিই কিনা তাদের নিজেদের মাহদী হিসেবে দাবী না করার কারণ জানি না। তবে তারা হাদিসকে অনুসরণ করে যেভাবে বিশ্বব্যাপী জিহাদের নেটওয়ার্ক বিছিয়েছে তাতে যে কোন বিশ্বাসী মুসলমান তাদের উপর ঈমান যে আনবে তাতে সন্দেহ নেই। আইএসের প্রতি এই যে ঘর ছাড়ার হিড়িক তার মূলে সহি হাদিসগুলো। বলে রাখা ভাল, যে ইসলামী ফাউন্ডেশন শান্তিবাদী খুতবা প্রচার করছে এখন- তারাই কিন্তু এই সহি হাদিসগুলো বছরের পর বছর বাংলাদেশ সরকারের টাকায় ছেপে এসেছে। সেইসব হাদিস পড়েই যখন দলে দলে ছেলেপেলেরা সিরিয়া গমন করছে তখন ঘটা করে শান্তিবাদী থুতবা আওড়াচ্ছে! আইএস সদস্যরা কালো পোশাক পরে কেন:তালেবানরাও কালো পাগরি পরত। এই দুই দলের পতাকাও কালো। কালো পতাকায় সাদা কালিতে কলেমা লেখা। এর সবই উৎস হাদিস থেকে। হাদিসে আছে- “যখন তোমরা দেখবে, কালো পতাকাগুলো খোরাসানের দিক থেকে এসেছে, তখন তাদের সাথে যুক্ত হয়ে যেও। কেননা, তাদেরই মাঝে আল্লাহর খলীফা মাহদি থাকবে”।(মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড ৫, পৃষ্ঠা ২৭৭; কানজুল উম্মাল, খণ্ড ১৪, পৃষ্ঠা ২৪৬; মিশকাত শরীফ, কেয়ামতের আলামত অধ্যায়) । অসংখ্য হাদিসে ইমাম মাহদীর দলের কালো পতাকা থাকবে বলে বর্ণনা করা হয়েছে। এমনকি নবী মুহাম্মদ তার যুদ্ধে কালো পতাকা ব্যবহার করত যার নাম ছিল ‘উকাবা’। বিভিন্ন হাদিস মতে ইমাম মাহদীর আগমনের পূর্বে যারা মাহদীর খিলাফতের পথ তৈরিতে লড়বে তাদের পতাকা হবে কালোর মধ্যে সাদা অক্ষরে কলেমা লিখিত, তাদের পাগরি কালো, জামা সাদা ও ঢিলা হবে ইত্যাদি। এসম্পর্কে আরো হাদিস পাবেন সহিহ মুসলিম, খণ্ড ৩, হাদিস নং ২৮৯৬; সুনানে ইবনে মাজা, খণ্ড ৩, হাদিস নং ৪০৮৮, সুনানে তিরমিজি, হাদিস নং ২২৬৯;মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং ৮৭৬০ প্রভৃতি। কাজেই আইএস ইহুদীদের সৃষ্টি, সাম্রাজ্যবাদীদের চক্রান্ত বলে এড়ালেই সমস্যার সমাধান হবে না। কারণ এই নৃশংস দলগুলোর সৃষ্টির নেপথ্যে রয়েছে সহি হাদিসসমূহ…। ইসলামে জঙ্গিবাদ থাকলে সেটা কেন বিগত ৩০-৪০ বছর ধরে ঘটতে দেখা যাচ্ছে:তালেবান কিংবা আইএস যে টাইপের জিহাদ চালাচ্ছে এটি ইসলামের চূড়ান্ত জিহাদের ফয়সালা। সহি হাদিসে নবী মুহাম্মদ বলছেন, নবুওয়াত ব্যবস্থার পর খেলাফত ব্যবস্থা কায়েম হবে অতঃপর তা তুলে নেয়া হবে, তারপর হানাহানির রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে, তারপর নবুওয়াতের পদ্ধতিতে (ইমাম মাহদি) খেলাফত রাষ্ট্র-ব্যবস্থা কায়েম হবে।(মুসনাদে আহমদঃ ৪/২৭৩)। ১৯২২ সালে তুরষ্কে সর্বশেষ খেলাফতে রাশিদির শেষ সাম্রাজ্য পতন ঘটে। এ কারণেই এরপরই দেখা যায় বিশ্বের নানা প্রান্তে ইমাম মাহদী বলে একেকজন একেক সময় নিজেকে দাবী করতে থাকে। বলতে গেলে ১৯২৪ সালের পর ইসলামের ধর্মের ইমাম মাহদী নামের মিথকে কেন্দ্র করে একটু একটু করে সন্ত্রাসবাদ শুরু হতে থাকে। এর আগে ইসলামী খিলাফত ব্যবস্থাই ছিল ইসলাম কায়েমের পথ। তালেবান, বোকো হারাম, আইএসসহ সারা বিশ্বে ছোটবড় যত জঙ্গি ইসলামী দলগুলো আমরা দেখি তার সবগুলিই তৈরি হয়েছে ইমাম মাহদীর আগমণকে কেন্দ্র করে। এ কারণেই ১৪০০ বছর পর বিগত প্রায় ৭০-৮০ বছরে সশস্ত্র জঙ্গিবাদী দলগুলোর গোড়াপত্তন আমরা ঘটতে দেখছি। মুসলিম স্কলারদের দাবী, হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী ইমাম মাহদীর আগমনের পূর্বে যে লক্ষণগুলো পরীলক্ষিত হবে সেটা বর্তমানে দেখা যাচেছ। আর ইমাম মাহদীর আগমনের পূর্বে তার খিলাফত জয়ের পথটা সহজতর করে দেয়া দায়িত্ব মুমিনদের। তালেবান ও আইএসের দাবী তারা সেটাই এখন করছে। তালেবান-আইএস জঙ্গিরা এত নৃশংস কেন:হাদিসে ভয়ংকর লড়াইয়ের ইঙ্গিত বা উশকানিটা দেখুন- “তোমাদের ধনভাণ্ডারের নিকট তিনজন খলীফা সন্তান যুদ্ধ করতে থাকবে। কিন্তু ধনভাণ্ডার তাদের একজনেরও হস্তগত হবে না। তারপর পূর্ব দিক (খোরাসান) থেকে কতগুলো কালো পতাকা আত্মপ্রকাশ করবে। তারা তোমাদের সাথে এমন ঘোরতর লড়াই লড়বে, যেমনটি কোন সম্প্রদায় তাদের সঙ্গে লড়েনি (সুনানে ইবনে মাজা; খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ১৩৬৭; মুসতাদরাকে হাকেম, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ৫১০) । এছাড়া মাজমাউজ জাওয়াইদে উল্লেখ আছে- “পূর্ব দিক (খোরাসান) থেকে অবশ্যই কালো পতাকাবাহী দল আসবে। ঘোড়ার সিনা পর্যন্ত রক্তে ডুবন্ত থাকবে”। চিন্তা করুন কি পরিমাণ মানুষকে জবাই করলে ঘোড়ার সিনা পর্যন্ত রক্ত জমতে পারে! এরকম শান্তিময় হাদিস থাকার পরও যারা ইহুদীদের ক্যাপ্টাগন ট্যাবলেটে খেয়ে নৃশংস হবার গল্প ফাঁদেন তারা যে এই হাদিসগুলোকে আড়াল করতে চান সেটা তো পরিষ্কার।ইসলাম কখনো সন্ত্রাসের পথে কায়েমের কথা বলেনি:জেরুজালেম হচ্ছে ইহুদীদের পবিত্র ভূমি। মুসলমানদের কাছে মক্কা-মদিনা যেমন ইহুদী বিশ্বাসীদের কাছে জেরুজালেম ও বাইতুল মোকাদ্দেস তদ্রুপ। ইসলাম ধর্ম বিশ্বাস মতে তাদের শেষ জমানার নবী ইমাম মাহদী মুহাম্মদের উম্মত হিসেবে জেরুজালেম দখল করে ইসলামের কালো পতাকা উত্তলন করে খেলাফত প্রতিষ্ঠা করবে। এরকম ‘শান্তিবাদী বিশ্বাস’ যে ধর্মে থাকে তাদেরকে কি করে ইহুদীরা চক্রান্ত করে আইএসে যোগ দেয়ায়! একবার ভাবুন তো, যদি অন্য কোন ধর্মে লেখা থাকত যে তাদের শেষ নবী এসে মুসলমানদের কাবাঘর দখল করে নিবে- তাহলে দুনিয়ার এমন কোন মুসলমান পাওয়া যেতো যারা ঐ ধর্ম ও সম্প্রদায়কে সন্ত্রাসী বলত না? ইহুদী কিংবা খ্রিস্টান ধর্মে মুসলিমদের কোন উল্লেখ না থাকার পরও মুসলমানদের কাছে তারা রাত-দিন ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। অথচ সহি হাদিসে জেরুজালেম দখল করার এরকম পরিষ্কার উশকানি থাকার পরও মুসলমানরা ইহুদীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে –এরকম কথা খোদ ইহুদীরাই কখনো বলে না। সম্ভবত তাদের শিক্ষাদীক্ষা ও উন্নত সভ্যতা তাদেরকে শিখিয়েছে কোন জাতি বা সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে এরকম ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলা অসভ্যতা নিম্ন সংস্কৃতির পরিচায়ক।
সর্বশেষ:আইএস বা এইরকম নিত্যনতুন জঙ্গি সংগঠনগুলোর মূল্যে ইমাম মাহদীর যে মিথ তাকে কেন্দ্র করে। কাজেই এইসব জঙ্গিবাদকে নির্মূল করতে হলে ধর্মকে বাদ দিয়ে আলোচনা কখনই সমাধানের পথ দেখাবে না, দেখাবে শুধু কানাগলির সন্ধান…। প্রায় সব ধর্মেই ‘শেষ যুগের ত্রাতা’ বলে একজনের আগমনের গল্প বলা হয়েছে যিনি পৃথিবীতে এসে ফের ধর্মকে প্রতিষ্ঠা করবেন। ইহুদী-খ্রিস্টান ও হিন্দুদের এরকম ধর্মীয় গালগল্প থাকার পরও তারা এখন এসব নিয়ে মাথা ঘামায় না। ধর্মীয় ফালতু গল্প বাদ দিয়ে তারা নিজেদের উন্নতি ও জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চায় নিয়োজিত করেছে। মুসলমানরা যেহেতু অশিক্ষিত আর নিম্ম সংস্কৃতির (আরব জাতীয়তাবাদ) মধ্যে রয়ে গেছে তাই এখনো এসবই ধর্মীয় মিথ আর অবাস্তব কাহিনীতে বিশ্বাস রেখে পৃথিবীতে অনাত্থ অশান্তির সৃষ্টি করছে। মুসলমানদের এইসব কল্পিত সন্ত্রাসবাদী গল্পের মূল্যে যুক্তি ও চিন্তার কঠিন আঘাত ব্যতিত তারা এইসব রূপকথা থেকে মুখ ফেরাবে না…।

গোরু নিয়ে মাতামাতি করে... কিন্তু দলিত-মুসলিম ঐক্য করে দেওয়া হচ্ছে

গোরু নিয়ে মাতামাতি করে... কিন্তু দলিত-মুসলিম ঐক্য করে দেওয়া হচ্ছে, এরপর মুসলিমরা দলিতদের মোরগ করে যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল বানাবে তার দায় আমাদেরই হবে। বিজেপির তাদের ক্ষমতাসীন রাজ্যে এই হিন্দুত্ববাদিদের বদলে থাকা গোরুত্ববাদিদের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, গোরু নিয়ে এর মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় দলিত আর মুসলিমরা মার খেয়েছে, আমি কিছু কুর্মি ছেলের সাথে কথা বলছিলাম, ওদের সারনা সংস্কৃতিতেও গোরুর পুজা হয় কিন্তু গোরুর জন্য দলিত মার খাচ্ছে দেখে ওরাও ক্ষুব্ধ, হিন্দু দেবদেবী নিয়ে উত্তাল খিস্তি করছে, নিজেদের হিন্দুদের থেকে আলাদা বলছে, অথচ এদের মধ্যে একটা ছেলেই আগে বলতো যে হিন্দুরা না থাকলে সারনা সংস্কৃতি মুসলিম, খ্রিস্টানদের কবলে নষ্ট হয়ে যেতো। .... গোরু দেখছি এখন হিন্দু ঐক্যের বদলে হিন্দু বিরোধী ঐক্যে পরিণত হয়েছে। একটা বাস্তব সত্য বুঝতে হবে যে ১০০০০ বছরের সভ্যতা গোয়ালে পাঠালে হবে না।... গোরু যতই উপকারি হোক না কেন, মানুষের থেকে গুরুত্বপূর্ণ নয়, সেটা বুঝতে হবে। গোরু নিয়ে গোঁড়ামি করে মুসলিমদের গোঁড়ামি দমানো যাবে না।। মনে রাখতে হবে মুসলিম সমাজ গোঁড়ামিতে প্রথম। ওই গোঁড়ামির খেলায় তাদের সাথে আমরা পাল্লা দিতে পারবো না আর করাও উচিত নয়। তাছাড়া যে যেটায় পারদর্শী, সেখানে তার সাথে পাল্লা না দিয়ে যেখানে সে অপারদর্শী সেখানে টক্কর দিতে হয়।। গোঁড়ামিতে মুসলিমদের সাথে পাল্লা দেওয়া কখনোই সম্ভব নয়,... আর দিতে গেলে আমাদেরই ক্ষতি হচ্ছে। বরং মুসলিমরা যেটাতে অপারদর্শী সেইটা অর্থাৎ উগ্র ধর্মনিরপেক্ষতা দ্যাখানো হোক। ....নিজেদের মধ্যে গোরক্ষক না বানিয়ে দলিত রক্ষক দরকার, যারা জাতিভেদ দূর করবে, ঢ্যামনা উঁচুজাতির কিছু লোক যারা দলিতদের ওপর অত্যাচার করে তাদের দমন করবে। .... এছাড়াও যদি সামাজিক ক্ষেত্রে অভিন্ন দেওয়ানী আইন করে বহুবিবাহ, শিশুবিবাহ বন্ধ করে আর জন্মনিয়ন্ত্রণ আইন করে জনবিস্ফোরণ বন্ধ করা যায়,.. তাহলেই মোল্লাদের বুদ্ধি শেষ।... বাকি বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, শিক্ষায় আমাদের সাথে পাল্লা দিতে পারবে না। .... কিন্তু গোরু নিয়ে মারধোরকে দেখিয়ে মুসলিমরা দলিতদের কাছে টেনে নিচ্ছে। এবার পরে তাদের যোগেন মণ্ডল করবে সেটা আলাদা ব্যাপার,... কিন্তু আগে আমাদের খতম করবে। ...জনবিস্ফোরণ চললে কোন না কোনদিন আমরা সংখ্যালঘু হবোই, তাই ধর্মনিরপেক্ষ আইনগুলি নিয়ে আন্দোলন করার চিন্তা করা বিশেষ ভাবে দরকার। - আশা করি গোরুকে গুরুত্ব না দিতে বলায় খিস্তি খাবো না...!! (.... লিখেছেন - শ্রী অজয় বিশ্বাস...)

Thursday, 28 July 2016

আপনি এই পশ্চিম philosophers এর বই পড়েছেন কখনও?

*আপনি এই পশ্চিম philosophers এর বই পড়েছেন কখনও * ---------------------------------------------- 1. * লিয়ো টালসটায় (1828 -1910):* হিন্দু আর হিন্দুত্ব একদিন পুরো পৃথিবীতে রাজত্ব করবে ,কেননা এতেই বুদ্ধি আর বিবেক সংযোজন করা আছে । 2. হাবার্ট বেলস(1846 - 1946):* হিন্দুত্বের প্রভাবীকরণ ফের হতে হতে অনেক প্রজন্ম অত্যাচার সইবে আর প্রাণ যাবে ।তখন পুরো দুনিয়া হিন্দুধর্মের উপরে গর্বিত হবে, আর তখনই দুনিয়া স্বাধীন হবে ।প্রণাম করি ঐ দিনের । 3. আলবার্ট আইনস্টাইন (1879 - 1955):* আমি মনে করি হিন্দুরা নিজের বুদ্ধি আর জাগরূকতার মাধ্যমে যা করছে ইহুদিরা করতে পারে নি।হিন্দুত্ববাদীদের মধ্যে যে শক্তি তারাই শান্তি স্থাপন করতে পারে । 4. হসটন স্মিথ (1919):* যে বিশ্বাস আমার উপর আছে আর আমার থেকেও দুনিয়ায় ভাল কিছু থাকে সেটা হলো হিন্দুত্ব ।যদি আমি আমার মন আর দেমাক এর জন্য কাজ করে তাহলে আমার জন্যই ভাল হবে । 5. *माइकल नोस्टरैडैमस মাইকেল নোসটরোডেমস (1503 - 1566):* হিন্দুত্ব ইউরোপের সরকারি ধর্ম হবে আর ইউরোপের প্রসিদ্ধ শহর হিন্দু রাজধানী হয়ে যাবে । 6. *জন্টিরোডস্ রাসেল (1872 - 1970):* আমি হিন্দুত্বকে পড়া আর জেনেছি সারা দুনিয়ায় মানবতার ধর্ম হওয়ার জন্য ।হিন্দুত্ব পুরো ইউরোপে ফেলে যাবে আর ইউরোপে হিন্দুত্বের বড়ো বিচারক দেখা যাবে । 7. *गोस्टा लोबोन গোস্টা লোবোন (1841 - 1931):* " হিন্দুরাই সুধার আর মানবতার কথা বলে। সুধারের বিশ্বাসে আমি ইসাইদের আমন্ত্রণ করছি। 8. সরনারথ শা(1856 - 1950):* সারা দুনিয়া একদিন হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করবে । যদি বাস্তবিক নাম শিকার না করে তাও রুপক নাম শিকার করবেই।পশ্চিম একদিন হিন্দুত্ব শিকার করবে আর হিন্দুত্ব এক দিন পড়া লেখা লোকের ধর্ম হবে । 9. *जोहान गीथ জোহানন গীথ(1749 - 1832):* আমাদের সবার এখন না হয় পরে হিন্দুধর্ম গ্রহণ করতে হবে ।এই আসল ধর্ম ।আমাকে কেউ হিন্দু বললে আমার খারাপ লাগবে না, আমি সত্য কথা গ্রহণ করি। Philosophies নামের বানান একটু ভুল আছে একটু বুঝে নিবেন । Collected

রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বক্তব্য শুনেছেন .... ??


.... রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বক্তব্য শুনেছেন .... ?? - আজকে'র জাতীয় মিডিয়া'তে দেখলাম উনি বললেন ... "যদি রাশিয়া তে কখনো কোন সন্ত্রাসি হামলা হয়, ... তো বেশি না মাত্র দেড় ঘণ্টা সময় নেবো গোটা পৃথিবী থেকে মুসলিম কে ধুয়ে মুছে সাফ করে দিতে ....!!" আহা! কি আনন্দ !! ... আর একটাও জেহাদী'র অস্তিত্ব থাকবে না এই সুন্দর পৃথিবীতে..! ক্ষমতা থাকলে একবার শুধু রাশিয়া'তে এট্যাক করে দেখাক ... ।। আগেও বলেছি। ... আবারও বলছি ... সাবাস পুতিন সাবাস !! - নেতা হতে হয় .... তো এরকমই ... ।। রাশিয়ানেরা সত্যিই ভাগ্যবান। ... নাহলে এমন নেতা পায় ... ?? http://departed.co/swear- bomb-russia-half-hour-every-muslim-will-die-vladimir-putin

বাংলাদেশ এখন ম্যালেরিয়ায় (!) আক্রান্ত

আমি শান্তিতে বসে ইন্টারনেট চালাচ্ছিলাম,.... - তখনই হঠাৎ কতকগুলো মশা এসে আমার রক্ত চুষতে শুরু করে দিল । স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়ার দরুন আমার থাপ্পড় পড়ল এবং ওদের দু-একটাকে পিষে ফেলল । তারপর আর কী, মশারা চেঁচাতে শুরু করে দিল যে আমি অসহিষ্ণু হয়ে গেছি । আমি জিজ্ঞাসা করলাম, "এতে অসহিষ্ণুতার কী হল ?" ওরা বলতে থাকল, "রক্ত চোষাটা আমাদের স্বাধীনতার মধ্যে পড়ে ।" ব্যস্, "স্বাধীনতা" শব্দটা শুনতেই অনেক "বুদ্ধিজীবি" ওদের পক্ষ নিয়ে আমার সাথে তর্ক আরম্ভ করে দিল । তারপর শুরু হয়ে গেল স্লোগান -- "কিতনে মচ্ছর মারোগে, হর ঘর সে মচ্ছর নিকলেগা ।" . বুদ্ধিজীবিরা নিজেদের তর্কের সাথে খবরের কাগজে বড় বড় লেখা লিখতে শুরু করল । তাদের যুক্তি ছিল মশারা দেহের উপরে বসেছিল, কিন্তু তার মানে এই নয় যে তারা রক্ত চুষছিল, আর যদি চুষছিল তবুও অন্যায় কিছু করেনি এবং ওটাকে "দেহদ্রোহ" বলা যেতে পারে না । . আমি বললাম, "আমি আমার রক্ত চুষতে দেব না ।" তখন ওরা বলতে লাগল, "এটা এক্সট্রীম দেহপ্রেম । তুমি কট্টরপন্থী । সামান্য একটু রক্ত চোষার ফলে তোমার তো আর মৃত্যু হয়ে যাবে না । সামান্য কারণে তুমি ঐ বেচারা নির্দোষ মশাদের মেরে ফেলতে পার না ।" . এরই মধ্যে কিছু রাজনৈতিক নেতানেত্রীরাও এসে পড়ল, এবং তারা মশাদের তাদের "বাগানের গর্ব" বলে উল্লেখ করল । . বিরক্ত হয়ে আমি বললাম, কিন্তু এইভাবে মশাদের রক্ত চুষতে দিলে ম্যালেরিয়া হতে পারে, যার ফলে দুর্বলতার কারণে মৃত্যু ঘটাও অসম্ভব নয়। তখন তারা বলতে লাগল, "তোমার কাছে কোনো যুক্তি নেই তাই তুমি কেবলমাত্র ভবিষ্যতের কল্পনার ভিত্তিতে তোমার ফ্যাসিবাদী সিদ্ধান্তকে সত্য প্রতিপন্ন করতে চেষ্টা করছ ।" . আমি উত্তর দিলাম, "মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া হতে পারে এটা একটা বৈজ্ঞানিক সত্য এবং অতীতে এর ফলে হাজার হাজার লোকের মৃত্যু ঘটেছে ।" . এটা শুনে বুদ্ধিজীবিরা বলতে থাকল, "তোমার উচিৎ বর্তমানে বাঁচা । তুমি অতীতের রাগের ফলে বর্তমানের ঐ মশাদের মারতে পার না ।" . এরপর সমস্ত মশারা মিলে আমার কানের কাছে চেঁচাতে থাকল, "স্বাধীনতা নিয়েই ছাড়ব ।" . এরপর আমি সত্যিই বিরক্ত হয়ে উঠলাম। অবশেষে আমার মনে পড়ল, "যেমন কুকুর তেমন মুগুর।" . আর তারপর আমি একটা "কালা হিট" -এর স্প্রে নিলাম, তারপর ঐ মশাদের জনসভা থেকে শুরু করে মিছিলে, বাগান থেকে শুরু করে নর্দমায়, ওদের প্রত্যেক গোপন আস্তানায় স্প্রে মারতে লাগলাম । মশাদের দল একবার দ্রুত ছিন্নভিন্ন হল, তারপর সব স্তব্ধ । তার পর থেকে না কোনো তর্ক, না কোনো বিবাদ, না কোনো স্বাধীনতা, না কোনো আন্দোলন । এখন সবকিছু ঠিকঠাক আছে । এটাই জগতের নীতি । পশ্চিমবঙ্গের বাবুরা , এটা তোমাদের জন্য একটা প্রতিকি বার্তা ! বাংলাদেশ এখন ম্যালেরিয়ায় (!) আক্রান্ত । হয়তো একদিন তোমরাও আক্রান্ত হবে তাই সময় থাকতে সাবধান হও । (...... রনি রায়......)

Wednesday, 27 July 2016

বাবা রামদেব পতঞ্জলি product বের করছেন বলে কিছু বামপন্থি চুতিয়ারা ছাতি পিটছে "যোগগুরু হয়ে রামদেব কি করে ব্যাবসা করতে পারেন?"

বাবা রামদেব পতঞ্জলি product বের করছেন বলে কিছু বামপন্থি চুতিয়ারা ছাতি পিটছে "যোগগুরু হয়ে রামদেব কি করে ব্যাবসা করতে পারেন?" কেন রে হারামজাদারা? যখন ইমাম বুখারী কোন সংগঠনের হর্তাকর্তা হতে পারেন তখন তো কোন শালার গাঁড় ফাটে না! "রুহ আফজা" কম্পানি ব্যাবসা করলে কোন অসুবিধা নেই কিন্তু "পতঞ্জলি" করলে হারামজাদাদের প্রসবপীড়া শুরু হয়ে যায়! আর পতঞ্জলি যে অতি সস্তায় গরীব চাষাদেরকে "সার‚ খাদ" বিক্রি করছে সেটাতেও কিছু গান্ডুর হেব্বি আপত্তি! পতঞ্জলি গরীব বাচ্চাদের জন্য স্কুল চালায়! কিন্তু কিছু শালাদের সেইটা নজরে পড়ে না! আরে! পতঞ্জলির স্কুলে বাচ্চারা হিন্দুধর্মে প্রচলিত "যোগ ব্যায়াম" শিখে নিয়ে সাম্প্রদায়িক হয়ে যাবে যে! তাই বুদ্ধিদীপ্ত চুতিয়াদের রাতে ঘুম হয় না! পতঞ্জলির সাবান ১৫টাকা! লাক্স সাবানের দাম ৪৯টাকা থেকে শুরু! যদি টুকটুকে ফর্সা করীনাকে দিয়ে advertisement করিয়েও দাড়িওয়ালা রামদেব-এর পতঞ্জলি সাবানের market demand বেশি হয়‚ তাহলে কিছু লোকের সত্যি গাঁড় জ্বালা করবে!

Tuesday, 26 July 2016

"স্বধর্মে নিধনং শ্রেয়, পর ধর্ম ভায়াবহ"

"স্বধর্মে নিধনং শ্রেয়, পর ধর্ম ভায়াবহ"------ এই নিজের ধর্ম বজায় রাখতেই বাংলাদেশী (পুর্ব পাকিস্তানি) হিন্দুরা দলে দলে ( আমি ১৯৬৪ ব্যাচ) পশ্চিম বঙ্গে এলো। এরা শুধু ধর্ম বাচাতে এলো, প্রান বাচাতে নয়। কারন ধর্ম পরিবর্তন করলে প্রান বেচে যেতো। এখানে এসে তারা কি করলো?????? একদল, রয়ে গেলো সেই রাজনৈতিক দলের সমর্থন কারী হয়ে যে দল দেশ টাকে ভাগ করে ওদের ঘর ছাড়া করেছে। আর এক দল, দেশ ভাগ কারী দলের ওপরে রাগ করে ভীড়ে গেলো সেই দলে যারা 'কোনো ধর্ম মানে না ,বলে ধর্ম মানুষের আফিং , সমাজের জঞ্জাল " সম্প্রতি সেই হিন্দু গুলোই (বাঙ্গাল-- হিন্দুরা, উদ্বাস্তুদের বংশ ধর) দল বেধে চলে গেলো সেই দলে যারা আবার এদের ই এই পশ্চিম বংগ ছাড়া করার সব ব্যাবস্থা পাকা করে ফেলেছে। ভাগ্যের কি পরিহাস, আর পাগলামীর কি পরাকাষ্টা। আমি ৪১ বছর "পাগলের ডাক্তারী" করে ঠিক এমন পাগোল পাইনি। সিগমন্ড ফ্রয়েড এদের নিয়ে কিছুই লেখেন নাই,বোধ হয় ঊনি বুঝে উঠতে পারেন নি যে এমন পাগোল কোন দিন পৃথিবীতে আসবে।

পুণেতে 'হজরত কামার আলি দরবেশ'- এর দরগায় গিয়েছেন? বা মুম্বাই এর হাজী আলি দরগায়?

পুণেতে 'হজরত কামার আলি দরবেশ'- এর দরগায় গিয়েছেন? বা মুম্বাই এর হাজী আলি দরগায়? কিংবা আমেরিকা ব্রিটেনের প্রেসিডেন্ট প্রধানমন্ত্রী থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী অব্দি যেখানে চাদর পাঠান, সেই খাজা মঈনুদ্দিন চিশতী (রহ.) এর দরগাতে চাদর চড়িয়েছেন আজমের শরীফে গিয়ে? আমি গিয়েছি। তিনটিতেই। এবং গিয়েছি বলেই মনে করি, ভারতের মুসলমান কেউ বললে, তার প্রতিচ্ছবি এই জায়গাগুলোই হওয়া উচিত। এটাই ভারতবর্ষের চিত্র হবার কথা যে - পুজো যেমন সার্বজনীন, তাতে যোগ দিতে হিন্দু হতে লাগে না, তেমনি পীরের মাজারে উরস করতে বা চাদর চড়াতে মুসলমান হওয়া লাগে না। জাকির নায়েকের মত একটি আপাদ্মস্তক শয়তান কিন্তু একটা মেক-আপ, ৮০০ যুবককে তিনি এই ১০-১২ বছরে কনভার্ট করতে পেরেছেন। কিন্তু আসল কাজটা হচ্ছে তলে তলে। জানেন? শুনুন। তবলিগ জামাত। শুনেছেন? তবলিগ জামাত হল মুসলমান সমাজের ‘শুদ্ধিকরণ’ আন্দোলন। অর্থাৎ ভারতের মুসলমানদের এই পীর বা মাজার শরীফ থেকে মুখ ফিরিয়ে কট্টরবাদী সালাফি - ওয়াহাবি, বা মরুভূমির মতে গড়ে তোলা। যে মতে কাজ করে যাচ্ছেন দেড়শো দেশে প্রায় ৫ কোটি, আজ্ঞে সংখ্যায় ভুল নেই, প্রায় ৫ কোটি প্রচারক। তবলিগি বলা হয় এদের। প্রচারবিমুখ এই সংগঠন প্রায় নিঃশব্দে কাজ করে। পশ্চিমবঙ্গের জেলা থেকে গ্রাম স্তর পর্যন্ত তবলিগের সংগঠন। কি শিক্ষা দেয় এরা জানেন? পিরের মাজারে শ্রদ্ধা জানানো ‘শরিকি’ (আল্লার সঙ্গে অন্য কাউকে শরিক করা), ঘোরতর বে-শরিয়তি, ইসলাম-বিরোধী। এরা শেখায় - খাঁটি মুসলমানের পক্ষে গানবাজনার মতো ‘বেহুদা’ কাজ জায়েজ অর্থাৎ অনুমোদনযোগ্য নয়। পিরের দরগা বা মাজারে শ্রদ্ধা জানানো খাঁটি মুসলমান হয়ে ওঠার পথে অন্তরায়! পুজো কিংবা জন্মদিন পালন করাও যাবে না। এই নিষেধ কেবল ব্যক্তিগত বিশ্বাসেই আটকে নেই, তা প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতিও পেয়েছে। এ রাজ্যে মুসলমান পরিচালিত মিশন এবং অন্যান্য যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো আছে তার অধিকাংশ জায়গাতেই গান গাওয়া বা শোনা নিষেধ। সেখানে হারমোনিয়াম, তবলা এবং সুরের প্রবেশাধিকার নেই। সংঘর্ষটা কি এখানেই নয়! বারো মাসে তেরো পার্বণের বাংলায় গান তার সাংস্কৃতিক আধার। হাজার বছর ধরে গ্রামের পথে একতারা বা দোতারা বাজিয়ে গভীর দার্শনিক গান গেয়েছে বাউল ফকিরেরা। আমাদের রাখাল, চাষি, মাঝি, সাপ ধরা বেদে থেকে ছাদ পেটানোর শ্রমিক পর্যন্ত প্রতিটি পেশা তার নিজস্ব মৌলিক গানে সমৃদ্ধ। সেই গানটাই সালাফি মতে নিষিদ্ধ! কাশ্মীরে মন্দিরের শেষ নেই। কিন্তু সেগুলো এখন পাহারা দিয়ে রাখতে হয়। নাহলে ভেঙ্গে দেওয়া হবে। খোঁজ নিলেই দেখতে পাবেন গত ১০ বছরে কাশ্মীরে পীরের দরগাও রক্ষা পাচ্ছে না। ইয়ে, পাকিস্তান স্পন্সরড জঙ্গিরা সব ওয়াহাবী মতের অনুসারী। বর্তমান বিশ্বে যাকে মুসলমান সন্ত্রাস বলে আমরা চড়া দাগে দেগে দি, তার ৯৯.৯% হচ্ছে এই সালাফি ওয়াহাবী সম্প্রদায়ের সন্ত্রাস। এই নিঃশব্দ এবং স্বশব্দে পরিবর্তনের হাত থেকে রক্ষার উপায় কি? (কৃতজ্ঞতা স্বীকার - মিলন দত্ত)

ঐস্লামিক ইতিহাস প্রদত্ত এক *হিন্দুর* স্বাভাবিক দূরদর্শিতা

যতই নিষ্ঠার সঙ্গে বিজেপি-আরএসএসকেঘৃণা করুন না কেন কমরেড/তৃণমূলী বন্ধু, আপনি যদি ইসলাম কবুল না করে থাকেন, তবে দিনের শেষে মাননীয় মন্ত্রী ববি হাকিমের তৈরী কলকাতার "মিনি পাকিস্তান"-এ দাঁড়িয়ে আপনিও যা, আমিও তা - দুজনেই *কাফের* ( *অবিশ্বাসী*) আপনার শতসহস্র সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সত্বেও চাপাতির ডগায়, আমাদের দুজনেরই *গুনাহ্* ও *বেআদবির* সত্যিই কিন্তু কোনো ফারাক নেই। অন্ততঃ, পবিত্র কোরাণের সূরা- আনফাল মানলে তো নেই বটেই। "গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং (১৬ই অগাষ্ট, ১৯৪৬)"- এর পার্ট টু সংঘটিত হলে হয়তো আপনার *নাপাক* লাশটা আমারই *নাপাক* লাশের উপর হুমড়ি খেয়ে পড়ে, যতক্ষণ না দুজনকে চিল-শকুনে ছিঁড়ে খায় ততক্ষণ, আপনার আজকের ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে। কিন্তু, মনে রাখবেন সেদিন ক্ষমার কোনো চিহ্ন অবিশ্বাসীদের জন্য *পরম করুণাময়* আল্লাহের রাজত্বে মিলবে না। এটা আমার কোনো ভবিষ্যতবাণী নয়, ঐস্লামিক ইতিহাস প্রদত্ত এক *হিন্দুর* স্বাভাবিক দূরদর্শিতা।

মিডিয়া...... ভারতবর্ষের উন্নতির থেকে অবনতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় আজকের মিডিয়া

মিডিয়া...... ভারতবর্ষের উন্নতির থেকে অবনতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় আজকের মিডিয়া | ধর্মনিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশন করতে গিয়ে দেশদ্রোহীদের বিপ্লবী তৈরী করার কাজ করছে মিডিয়া | কানাইয়া,হার্দিক, কিংবা বুরহানের মতো দেশদ্রোহীদের আজ মানুষের কাছে হিরো বানিয়ে তুলেছে মিডিয়া, উত্তরপ্রদেশের আখলাক আহমেদকে নিয়ে মাতামাতি করে পুরো দেশটাকে অসহিষ্ণু করে তুলেছিল কিন্ত কেরলের একাধিক আরএসএস কর্মীর হত্যা নিয়ে মুখে কুলুপ ছিল মিডিয়ার | বাংলাতেও একই অবস্থা কালিয়াচক,সমুদ্রগড়,চন্দ্রকোনার মত একাধিক এলাকায় হিন্দুরা আক্রান্ত তবুও মিডিয়াতে খবর নেই | মানুষের কাছে ভুয়ো সংবাদ তুলে ধরে জাতীয়বাদী চেতনাকে শেষ করছে মিডিয়া | ভারতবর্ষের মধ্যে রোহিত সরদানা,সুধীর চৌধুরী,অর্নব গোস্বামীই একমাত্র দেশের জন্য গলা ফাটায় | সম্প্রতি জি নিউজের দুটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান 'তাল ঠোক কে' ও 'ডিএনএ' মানুষদের মধ্যে জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মেষ ঘটাতে সক্ষম হয়েছে | প্রতিটি মানুষের কাছে আমাদের অনুরোধ দয়া করে আপনার পরিবারকে নিয়ে একসাথে বসে ডিএনএ অনুষ্ঠান দেখে দেশের শত্রুদের চিনতে শিখুন, কারণ আপনার ভবিষ্যত প্রজন্মকে সুরক্ষিত ভারতবর্ষে ছেড়ে যাওয়া আপনার কর্তব্য |

বৈদিক ধর্মে নারী সম্পর্কে জাকিরের মিথ্যাচার

বৈদিক ধর্মে নারী সম্পর্কে জাকিরের মিথ্যাচারলিখছেনহিন্দু আচার্য্য যোগ জোতিষ ও যোগী উজ্জ্বল মহারাজ কুখ্যাত ইসলামিক ভন্ড জাকির নায়েক এর পরিচালিত প্রতিষ্ঠান IRF এর ওয়েবসাইটে 'Women in Hinduism' শীর্ষক আর্টিকেলে তিনি বেশকিছু মিথ্যা রেফারেন্স এর মাধ্যমে দেখাতে চেয়েছেন যে হিন্দুধর্মে নারীর অবস্থান পুরুষের নিচে।যে ধর্মে নারীর অবস্থান দেবীসূলভ সেই ধর্মের বিরুদ্ধে এধরনের হাস্যকর অভিযোগ কতটুকু যৌক্তিক? পর্যবেক্ষন করা যাক- ১.জাকির নায়েক দাবী করেছেযে ঋগবেদ ৮.৩৩.১৭ তে নারীকে স্বল্পবুদ্ধিসম্পন্ন ও শিক্ষা গ্রহনে অক্ষম বলা হয়েছে।মন্ত্রটিঘেঁটে কিন্তু ভিন্ন চিত্র পাওয়া গেল। ইন্দ্রাশ্চিত্ ঘা তদব্রভিত স্ত্রীয় অসস্যম মনঃ। উতো অহ ক্রতুং রঘুম। অনুবাদ-"নারীদেরঅবদমিত করা যায়না,তাদের বুদ্ধিমত্তা অপর্যাপ্ত ও গতিময়।" এই মন্ত্রে অসস্যম শব্দের অর্থ 'যাকে দমিয়ে রাখা যায়না' যাকে ভন্ড জাকির এর অর্থ বিকৃত করে বলেছে 'যাকে শেখানো যায়না।'আর অপর্যাপ্ত শব্দের অর্থ অপরিমেয় যা গীতার প্রথম অধ্যায়ের দশম শ্লোকেও দেয়া হয়েছে। ২.জাকির নায়েকের দাবী ঋগবেদ ১০.৯৫.১৫ তে নারীদের হায়েনা বলা হয়েছে।খুবই ধূর্ততার সাথে ভন্ড জাকির পুরো মন্ত্রটা না দিয়ে অর্ধেক মন্ত্র ব্যবহার করেছে। "যে সকল নারী শারীরিক আকর্ষনের দ্বারা তোমার বন্ধুত্ব করতে চায় তারা ধূর্ত শকুন স্বরুপ।তাদেরকে এড়িয়ে চল,ভূলেও রাজ্যের গোপন তথ্য তাদের বলোনা যাতে বিপদ ঘটতে পারে।" এ সুক্তটির নাম পুরুরাব-উর্বশী সুক্ত যেখানে একজন ক্ষত্রিয় রাজাকে এই উপদেশ দেয়া হচ্ছে। ৩.জাকির নায়েক দাবী করেছে অথর্ববেদ ২.৩.২৩ এ গর্ভের সন্তান যেন মেয়ে না হয়ে ছেলে হয় এই প্রার্থনা করা হয়েছে।অথচ প্রকৃত পক্ষে ওখানে বলা হয়েছে "মা পুমংসম স্ত্রীয় করন" অর্থাত্ গর্ভের সন্তান ছেলে বা মেয়ে যাই হোকনা কেন তা যাতে নিরাপদ থাকে! ওঁ শান্তি! শান্তি! শান্তি!

Monday, 25 July 2016

জার্মানিতে শান্তিপুর্ন ইসলামী হামলা নিহত ৯

জার্মানিতে শান্তিপুর্ন ইসলামী হামলা নিহত ৯. তবে এমন হবে জানায় ছিল যেভাবে ইউরোপে মুসলিম শরণার্থী বেড়ে যাচ্ছে কিছুদিন পরে এরা উলটা দাবী তুলবে আরবী না জানলে ও শরিয়া না মানলে ইউরোপে কারো জায়গা নেই! মুসলিম যখনসংখ্যালঘু = আমরা শান্তিপ্রিয়, আমরা বৈষম্যর স্বীকার। আমাদেরকে আপনাদের পায়ের নিচে শুধু মাথা গোজাঁর ঠাই দিন যখন সংখ্যায় একটু বেশী = আমরা আমাদের প্রাপ্য মর্যাদা পাবার অধিকার রাখি। আমাদের অবশ্যই সম্মান দিতে হবে যখন সংখ্যাগুরু = আমাদের লাইনে আসবি নাকি কল্লাটা শান্তিপুর্নভাবে দিয়ে দিবি! আল্লাহর জমীনে ইসলাম ছাড়া আর কোনো ধর্ম চলবেনা। আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার Believe it or not খাল কেটে কেউ মুসলিম সাপ ঢুকালে সেখানকার শান্তি সম্প্রীতি সমৃদ্ধি স্থিতিশীলতা সবই ধ্বংস হবে। একদিন ইউরোপিয়ানদের সোনার দেহ নীলাকাশে উড়ে যাবে বিস্ফোরনের ধোঁয়ায়। সময় থাকতে মুসলিম খেদান কারন এরা এক একটা টাইম বোমা সময় মতো স্বরূপ প্রকাশ করে যেমন ধর্ম প্রচারের নাম করে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিমরা ঢুকেছিল কয়েকশ বছর আগে এখন দেখুন এখানে পাকিস্তান বাংলাদেশ নামে দুইটা ক্যান্সার উগ্রবাদের চারণভূমি তৈরি হয়েছে সব কিছুর একটা আল্টিমেট লক্ষ্য থাকে যেমন SSC HSC পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পাওয়া কিন্তু আল্টিমেট গোল নয় আসল লক্ষ্য হচ্ছে আপনি ভাল রেজাল্ট করে ভাল বিষয়ে পড়বার চান্স পাবেন তারপর ভাল চাকুরী করবেন বা গবেষনা করে সুখে সংসার করবেন। তেমনি ১২০ কোটি মুসলিমের আল্টিমেট গোল বেহেস্তে গিয়ে ৭২ কামুক হুর লাভ করা। নামাজ রোজা হজ এসবই আল্লাহকে পটানোর জন্য করা হয়। আল্লাহকে খুশী করতে নয়। তবে আল্লাহর নাকি আকার নাই দেহ নাই নিরাকার অথচ তার আবার মন আছে! খুশী হয় রাগ হয় হুমকি ধামকিও দেয়! তার আবার আরশের চিপায় বিশাল চেয়ার বা কুর্সি যেখানে তিনি বসে আছেন বিলিয়ন বছর যাবত! এভাবে বসে থাকলে যেকারো পাছায় ফোঁট বা ঘা হতে বাধ্য অথচ আল্লাহর কিছু হয়না! নবিজী মরে যাবার পর আল্লাহও পালিয়ে গেছে দুনিয়া থেকে এ থেকে বোঝা যায় আল্লাহ আসলে আর কেউ নয় চালাক হযরত নিজের সব কথা আল্লাহর নামে চালিয়ে দিয়েছেন! সহজসরল মানুষকে পরপারে ৭২ হুরের স্বপ্ন দেখালেও নিজে ঠিকই বেচেঁ থাকতে ১৩ বিবি সহ অসংখ্য হুরির সাথে সহবৎ লাভ করেছেন এই থেকে বোঝা যায় আল্লাহর অফার করা ৭২ হুরের উপর তার আস্থা ছিল শুন্য। হুর আর আল্লাহই সকল সন্ত্রাসের মুল আমি বেহেস্তে গিয়ে সবার আগে ই দুই আইটেমকে খতম করে ফেলব কারন ওখানে আল্লাহ ও হুর থাকলে অশান্তি হবেই। বেহেস্তে আল্লাহ থাকা মানে মানুষে মানুষে অশান্তি লাগিয়ে দিবে, জংগি হামলা চলবে।আর হুর নিয়ে পরকীয়া, মারা মারি কাটাকাটি চলবে কারন মোমিনদের ৭২ হুরে পোষাবেনা তাই আল্লাহ ও হুরকে বেহেস্ত থেকে সবার আগে সরাতে হবে। যারা ভাল লোক তাদের এক বৌতেই চলবে ৭২ টি বেশ্যা যৌনদাসীর প্রয়োজন নেই save world please

একটা প্রশ্ন বহুদিন থেকে তোলা হচ্ছেইসলাম যদি এইসব তালেবান-আইএস তৈরিকরে থাকে তাহলে মাত্র ৩০ বছর ধরে কেনএগুলোর সৃষ্টি হচ্ছে, ১৪০০ বছর কেন সৃষ্টিহয়নি?

একটা প্রশ্ন বহুদিন থেকে তোলা হচ্ছে ইসলাম যদি এইসব তালেবান-আইএস তৈরি করে থাকে তাহলে মাত্র ৩০ বছর ধরে কেন এগুলোর সৃষ্টি হচ্ছে, ১৪০০ বছর কেন সৃষ্টি হয়নি? এই প্রশ্নটি আসলে তৈরি করে দিয়েছেন বামপন্থিরা, যারা আফগান যুদ্ধে আমেরিকার তালেবানদের সাহায্য করাকে পৃথিবী জুড়ে ইসলামী জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠার জন্য দায়ী করেন। আসলে এ ধরণের প্রশ্ন তৈরি হয়েছে হয় অজ্ঞতা থেকে নয়ত বিশেষ কোন মতলব থেকে। কারণ তালেবান-আইএস-বেকো হারাম বিগত ৩০ বছর ধরে জন্ম নিচ্ছে এটি একটি ‘পরিস্থিতি’ মাত্র। ইসলামের প্রফেট মদিনা থেকে বিভিন্ন রাজ্যে দূত মারফত চিঠি পাঠাতেন তার আনুগত্যতা স্বীকারের জন্য। তিনি সৈন্য বাহিনী প্রেরণ করতেন বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ করতে। মধ্যযুগে দেশ দখল বা পদাণত বলতে যা বুঝায় এটি ছিল তাই। কোন নতুনত্ব ছিল না সেযুগে এটি। কিন্তু যেটি নতুন ও অভাবনিত ছিল, পৃথিবীর ইতিহাসে ইসলাম ধর্ম স্রেফ ধর্ম থাকেনি, সেটি হয়ে উঠে সাম্রাজ্যবাদী একটি শক্তি। ইতিহাস তো আর মুছে যায়নি। প্রফেটের যুগ থেকে শুরু করে তার অনুসারীদের পরবর্তীকালে শাসননামলকে অনুসরণ করে দেখুন। সবচেয়ে বড় কথা প্রফেট মক্কা-মদিনার প্রিন্স হয়েছিলেন। তার মৃত্যু পরবর্তী তার অনুসারীরা সেই পদটি দখল করতে নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ি হানাহানিতে লিপ্ত হয়। তারপর এই ইসলামী শক্তি ইউরোপ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছিল, অর্থ্যাৎ মুসলমানরা ইউরোপ পর্যন্ত দখল করেছিল। তাদের ইসলামী শাসন বহুদিন পর্যন্ত সেখানে বলবৎ ছিল। পৃথিবীতে ইসলামী মতবাদে বিশ্বাসী আরবদের ছিল সে যুগ। বহুদিন পর্যন্ত তারা শাসন করেছিল। তারপর পালাবদল ঘটে। ইসলামী সাম্রাজ্যের পতন ঘটে। নতুন যুগের নতুন পরাশক্তির কাছে শোচনীয় পরাজয় ঘটে ইসলামের। ইসলাম বহুদিন পর্যন্ত আহত বাঘের মত নিজের থাবা চেটে কাটিয়ে দিতে বাধ্য হয়। যদি ভারতবর্ষের কথাই ধরি, ইউরোপীয় সভ্যতার সর্বচ্চ শিখর যখন তুঙ্গে তখন মধ্যযুগীয় বিশ্বাস ও সমরবিদ্যার ইসলামী শাসকদের শোচনীয় পরাজয় ঘটে তাদের হাতে। প্রজন্মের পর প্রজন্ম জ্ঞান চর্চা থেকে বঞ্চিত হয়ে ইসলামী শক্তি হয়ে উঠে অপদার্থ। সেখান থেকে উঠে দাড়ানো কঠিন। মুসলিমরা মূলত জ্ঞান চর্চার সঙ্গে পরিচিত হয় বাগদাদের খলিফাদের হাত ধরে। মুতাজিলা মতবাদ অনুসরণ করার কারণে মূল ইসলামী কুরআন-সু্ন্নাহ’র বাইরে যে বিশাল জ্ঞান ভান্ডার তার পৃষ্টপোষকতা ছিলেন তারা। কিন্তু ইমাম গাজ্জালীদের কাছে মুতাজিলা মতবাদীদের শোচনীয় ও নিমর্ম পরাজয় মুসলমানদের কুরআন-হাদিস কেন্দ্রিক জ্ঞানে ফের নিয়ে যায়। প্রকৃতির নিয়ম হচ্ছে যে যোগ্য সেই টিকবে, অযৌগ্য হারিয়ে যাবে। যোগ্যরাই পৃথিবী শাসন করবে। মুসলমানরা যে যুগে তাদের সাম্রাজ্য বিস্তৃত করেছিলেন সে যুগে তারাই ছিল শ্রেষ্ঠ সরমবিদ, তাই তাদের কাছেই পৃথিবী পদনত হয়েছিল। কিন্তু আধুনিক যুগ ছিল উন্নত চিন্তাশক্তির। ইউরোপের ছোট্ট কয়েকটি দেশ, সামান্য জনসংখ্যার এইসব ইউরোপীয় জাতি পরবর্তীকালে গোটা পৃথিবীবাসীকে শাসন করে গেছে! ইউরোপের জ্ঞান- বিজ্ঞানের এই উৎকর্ষতার যুগে ইসলামী শক্তির পুরোনো দিনের জাবর কাটা ছাড়া কয়েক শতাব্দি আর কোন কাজ ছিল না। কিন্তু ইংরেজ শাসনের মাঝামাঝি আমরা জিহাদী ইসলামের ঝলকানি খানিকটা দেখতে পাই শরীয়তুল্লাহ ও তিতুমীরের ইংরেজ বিরোধী লড়াইয়ে। হজ ফের এই দুই মুসলিম ওহাবী মতবাদের দীক্ষা লাভ করে ভারতবর্ষে ফিরে স্থানীয় মুসলিমদের সংঘবদ্ধ করতে থাকেন সাম্রাজ্যবাদী ইংরেজদের বিরুদ্ধে। কিন্তু তারা ভারতবর্ষে ফের মুসলমানদের শাসন কায়েম করতে বদ্ধপরিকর ছিলেন। মুসলমনাদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক বিভক্তি, স্থানীয় হিন্দুদের সঙ্গে নিজেদের পৃথক জাতিসত্ত্বার ধারণা তখন থেকেই দানা বাধতে তারা সহায়তা করেন। কিন্তু পরাক্রমশীল ইংরেজরদের কাছে এইসব আবেগী বাঁশের কেল্লা কামানের গোলার বাস্তবতায় উড়ে যায়। তিতুমীর যে সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী লড়াই করেছিলেন সেটা তালেবানদের আফগানিস্থানে সোভিয়েত শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অনুরূপ। তালেবানের বিজয় কি ঘটেছিল সেই জ্বলজ্বলে ইতিহাস আমাদের বুঝতে সক্ষম করে তিতুমীরদের বিজয় ভারতবর্ষকে কি উপহার দিতো। গান্ধি কিংবা নেতাজি নিশ্চয় সেভাবে ভারতবর্ষকে চাইতেন না। তিতুমীরদের পরাজয়ের পরও তাদের মতবাদ ভারতবর্ষের মুসলিম নেতাদের মনের গভীর লালিত হতে থাকে যার বর্হিপ্রকাশ আমরা দেখতে পাই খিলাফত আন্দোলনকালে। তুরষ্কের ইসলামী খেলাফতের দাবীতে ভারতবর্ষের মুসলমানদের আন্দোলন তাদেরকে শুধু শিকড়হীনই প্রমাণ করেনি, গোটা ভারতবর্ষে সন্দিহান করে তুলে তাদের সম্পর্কে। কিন্তু সেটা অন্য প্রসঙ্গ। মুসলিমদের সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় যে শক্তি প্রয়োজন ইসলামী শক্তি দেখাতে সেটি অবিভক্ত ভারতবর্ষে সম্ভব নয়। মুসলমানদের জন্য পৃথক রাষ্ট্র বা শাসন ভিন্ন সেটি সম্ভব নয়। এই কৌশল ভিন্ন ইসলামী শক্তির তখন কোন বল নেই। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তি কিংবা হিটলার-মুসলিনি যাদেরই জয় হোক সেটা ইসলামী শক্তির কিছু যায় আসে না। ক্ষমতা ইউরোপীয়নাদের হাতেই থাকবে। সেটাই হয়েছে। এদিকে আরব ভূখন্ডে সৌদি আরব ও ভারতবর্ষে পাকিস্তান নামের মুসলমানদের রাষ্ট্র ব্যতিত ইসলামী শক্তির কোমড় উচু করে দাড়ানোর কিছু নেই। ততদিনে সৌদি আরব পুরো বিশ্বে মুসলমানদের একমাত্র মুরব্বি। ইসলামের ধ্বজা উচিয়ে রাখার একমাত্র উত্তরসূরী। সৌদি আরব একটি ইসলামী শরীয়া শাসিত মধ্যযুগীয় ধ্যানধারণার দেশ হলেও আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার একটি রাষ্ট্র। তাকে আধুনিক যুগের বৈশ্বিক রাষ্ট্রনীতি মান্য করতে হয়। যেমন জাতিসংঘে যোগদান। অমুসলিম দেশের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য,কূটনৈতিক সম্পর্ক ইত্যাদি তাকে করতে হয়। আজকের যুগে খিলাফত বিস্তৃত করে জিহাদের ডাক দেয়া সম্ভব নয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বের রাজনৈতিক রূপ বদলে গেছে। সব রাষ্ট্র মিলে জাতিসংঘ বানিয়েছে। জেনেভা কনভেশনে সই করেছে যুদ্ধাপরাধ বিষয়ে সেখানে যে ধারাগু্লো আছে তাতে ইসলামের গণিমতের মালের যে ধারণা তা সুষ্পষ্টভাবে মানবতা বিরোধী কাজ বলে গণ্য। সৌদিসহ আরবদের সেই চুক্তিতে সই করতে হয়েছে বিশ্ববাসীর সঙ্গে। এ হচ্ছে যুগের দাবী। আজকের যুগে ১৪০০ বছর আগের প্রফেটের মত করে খিলাফত চালানো সম্ভব নয়। তাই জিহাদের রাস্তা ভিন্ন হয়ে গেছে। সৌদি আরব সেই ভিন্ন পথটাই ধরল।দরিদ্র মুসলিম দেশগুলোকে সে
তার মতবাদীদের বিশাল এক অনুসারীতে
পরিপূর্ণ করার মিশনে নেমে পড়ল। হাতে
তেল বেচার কাঁচা পয়সা। বিভক্ত ভারতবর্ষে
সৌদি পেট্রডলারে নানা ছদ্ম পরিচয়ে শুরু
হলো ওহাবী ইসলামের চর্চা। বাংলাদেশ
স্বাধীন হবার ৪৪ বছরে সেটা চলেছে দ্রুত
গতিতে, বাংলাদেশের সরকারগুলো প্রত্যক্ষ
মদতে। সৌদি আরব শুধু এখানে নয়,
আফ্রিকাতে তাদের ডলার ঢেলেছে। কিন্তু
সৌদির জিহাদী মিশন এনজিও, মসজিদ,
মাদ্রাসা নামে কাজ করার সেসব আমাদের
চোখে পড়ে না। চোখে তখনই পড়ল যখন
তালেবান বা আল কায়দার মত শক্তির জন্ম
হলো। সৌদি আরবের একছত্র যে ইসলামী
ঝান্ডাবাহীর গৌরব ছিল সেখানে তালেবান
ও আল কায়দা ভাগ বসালো। সৌদি টাকায়
বাড়বাড়ন্ত হওয়া বাংলাদেশী ও
পাকিস্তানী মাদ্রাসার মুজাহিদরা যোগ
দিল তালেবানের হয়ে যুদ্ধ করতে। সৌদি
আরব খুশিই ছিল। কিন্তু আইএস জন্ম নিয়েছিল
তালেবান থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়া ভিন্ন
মতালম্বিরা যারা তালেবানী নীতিকে
ইসলাম খেলাফ বলে সরে এসেছিল। এরা
এতটাই গোড়া ইসলামপন্থি যে সৌদিদের
রাজতন্ত্রেরও বিরোধী। এটি ইসলামের শেষ
উত্তোরাধীকারের জন্য শংকার কথা। তাই
অস্তিত্ব বাঁচাতে তাকেও আইএসে বিরোধী
যুদ্ধে নামতে হয়। সৌদিদের বড় প্রচারণা
ছিল আইএস ইসলামী শক্তি নয়, এরা ইসলামের
শত্রু ইহুদীদের তৈরি। এটি তাদের যুদ্ধ জয় ও
মুসলমানদের পাশে পাবার একটা প্রচারণা।
নিজেদের অস্বস্তি বাঁচাতে এরকম প্রচারণা
তার প্রয়োজন ছিল। এই হচ্ছে বর্তমান চিত্র,
এই যুদ্ধের ফল কি হবে সেটা ভবিষ্যতেই
আমরা দেখতে পাবো। আমাদের আলোচনা
ছিল ইসলাম যদি এইসব তালেবান-আইএস
তৈরি করে থাকে তাহলে মাত্র ৩০ বছর ধরে
কেন এগুলোর সৃষ্টি হচ্ছে, আমরা সেই
আলোচনা করেছি বলে বিশ্বাস, আইএস-
তালেবান ঠিকই মাত্র ৩০ বছর ধরে জন্ম
নিচ্ছে, সেটি ভিন্ন পরিস্থিতি ভিন্ন পন্থা
মাত্র, কিন্তু লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য মধ্যযুগীয়…। সুসুপ্ত পাটক

বাংলদেশ মুসলিম দেশ হোক - অমুসলিম দের জন্য দেশ ভাগ করুক

বাংলদেশ মুসলিম দেশ হোক - অমুসলিম দের জন্য দেশ ভাগ করুক --------------------------------------------------------------------------------------------- - বাংলদেশী, পাকিস্তানি ধর্মপ্রাণ মুসলিম দের অধিকার আছে, শারীয়াতী নিয়মে বাঁচার -অমুসলিম দের আপত্তি থাকতে পারেনা -পশ্চিম বাংলা, আসাম বা ইন্ডিয়া কেন ১৯৪৭ এর পর বাংলদেশ থেকে আসা নাগরিক দের দায় নেবে? - আর যে আমলের ইন্ডিয়ান যে সব রাজনৈতিক দল উদ্বাস্তু প্রসঙ্গ UNO যে না তুলে, উদ্বাস্তু দের ভোট পেয়ে ক্ষমতা দখল এর আশায় এ দেশে তাদের ভোটার লিস্ট এ নাম তোলার সুযোগ করে দিয়েছে, সেই সব দল বাতিল ঘোষণা হোক! ও সেই দল এর নেতা দের সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হোক! বাংলদেশ থেকে আগত দের কে বাংলদেশী হিসাবেই থাকার ভিসা/অধিকার দেয়া যেত, ভোট অধিকার দেবার কোনো দরকার ছিলোনা ! UNO তে প্রসঙ্গ তুলে বিদেশ থেকে টাকা আনা যেত, উদ্বাস্তু দের কল্যাণের জন্য , বাংলদেশ ও পাকিস্তান এর উপর বিদেশ থেকে চাপ আসতো ! হয় তারা সংখ্যা লঘু অত্যাচার বন্ধ করতো বা দেশ ভাগ করে সংখ্যালঘুদের জন্যে আলাদা দেশ দিতো! - কাজেই ১৯৪৭ এর পর যত অমুসলিম বাংলদেশ ছেড়েছে, বা এখন বাংলদেশে আছে, তাদের জন্য বাংলাদেশ আনুপাতিক হারে বাংলাদেশ ভাগ করে তাদের কেও বাঁচার ব্যবস্থা করে দিক! এটাই একমাত্র পথ ও সঠিক পথ! - অথবা ইন্ডিয়া ও বাংলদেশ পাকিস্তান এর মধ্যে আবার ধর্মীয় ভাবে জনগণ মাইগ্রেট করুক, তার পর যদি ইন্ডিয়া কে জমি ছাড়তে হয় ইন্ডিয়া ছাড়বে, বাংলাদেশ, পাকিস্তান কে যদি জমি ছাড়তে হয় তারা ছাড়বে! - খুনাখুনি বন্ধ হোক!

লাহোরে খ্রিস্টানদের সমাবেশে বোমা হামলা: নিহত অন্তত ৭০

রাজস্থান-কাশ্মীরের ওপারে শান্তির দেশে আবার শান্তি প্রতিষ্ঠা করা হল কাফেরদের মাঝে। (মতান্তরে বিশেষ একটি চুতিয়া প্রজাতির বুদ্ধিবিচিরা শ্রেনীসংগ্রাম এবং চক্রান্ত বলে থাকেন) ‪ শান্তির_অনুপ্রেরণা‬ কোরান ৯:৫ - অতঃপর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাটিতে তাদের সন্ধনে ওৎপেতে বসে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামাজ কায়েম করে, যাকাত আদায় করে তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চই আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল এবং পরম দয়ালু। কোরান ২:২১৬ - তোমাদের উপর যুদ্ধ ফরয করা হয়েছে, অথচ তা তোমাদের কাছে অপছন্দীয়। পক্ষান্তরে তোমাদের কাছে কোন একটা বিষয় পছন্দের নয় অথচঃ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। বস্তুত আল্লাহ ভাল জানেন, তোমরা জান না। কোরান ৯:২৯ - তোমরা যুদ্ধ কর ‘আহলে-কিতাব’ এর ঐ লোকদের (ইহুদী এবং খৃষ্টান) সাথে যাহারা আল্লাহ ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তার রসুল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহন করেনা সত্য ধর্ম ইসলাম, যতক্ষণ-না করজোড়ে তারা জিযিয়া কর প্রদান করতে বাধ্য থাকে। কোরান ৪৮:২০ - আল্লাহ তোমাদেরকে বিপুল পরিমান যুদ্ধলব্ধ সম্পদের (war booty) ওয়াদা করেছেন, যা তোমরা লাভ করবে যুদ্ধে পরাজিত মুশরিকদের কাছ থেকে। কোরান ৪৮:১৬ - তোমরা কাফেরদের সাথে যুদ্ধ করবে যতক্ষণ-না তারা মুসলমান হয়ে যায়। কোরান ৮:৩৯ - তোমরা কাফেরদের সঙ্গে যুদ্ধ কর যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায় এবং আল্লাহ র সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। কোরান ৮:১২ - আমি কাফেরদের মনে ভীতির সঞ্চার করে দেব, কাজেই তাদের গর্দানের উপর আঘাত হান এবং তাদেরকে কাটো জোড়ায় জোড়ায়। কোরান ৮:১৭ - সুতরাং তোমরা তাদেরকে (কাফের) হত্যা কর নি, বরং আল্লাহই তাদেরকে হত্যা করেছেন। আর তুমি মাটির মুষ্টি নিক্ষেপ কর নি, যখন তা নিক্ষেপ করেছিলে, বরং তা নিক্ষেপ করেছিলেন আল্লাহ স্বয়ং যেন ঈমানদারদের প্রতি এহসান করতে পারেন যথার্থভাবে। কোরান ৯:১১১ - আল্লাহ ক্রয় করেছেন মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল এই মুল্যে যে, তাদের জন্য রয়েছে উৎকৃষ্ট জান্নাত। তারা যুদ্ধ করে আল্লাহর জন্য; অতপর হত্যা করে এবং হত হয়, তওরাত, ইঞ্জিল ও কোরানের এই প্রতিশ্রুতিতে আল্লাহ অবিচল এবং আল্লাহর চেয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কে অধিক? কোরান ৯:৭৩ - হে নবী, কাফেরদের সাথে যুদ্ধ করুন এবং মুনাফেকদের সাথে; তাদের সাথে কঠোরতা অবলম্বন করুন। তাদের ঠিকানা হল দোযখ এবং সেটা হল নিকৃষ্ট ঠিকানা। কোরান ৯:১২৩ - হে ঈমানদারগণ, তোমাদের নিকটবর্তি কাফেরদের সঙ্গে যুদ্ধ চালিয়ে যাও এবং তারা তোমাদের মধ্যে কঠোরতা অনুভব করুক। আর জেনে রাখ, আল্লাহ মুত্তাকিনদের সাথে রয়েছেন। http://www.jugantor.com/online/international/2016/03/28/8165

Saturday, 23 July 2016

সন্ত্রাসবাদের কোন ধর্ম হয়না। স্রিফ মজহব হয়

যখন কোন মৌলনা মসজিদে নামাজ আদা করে তখন তার মুখে শোনা যায় "আল্লাহ হু আকবর "। আর যখন কোন সন্ত্রাসবাদী কাউকে হত্যা করে তখনও তার মুখ শোনা যায় " আল্লাহ হু আকবর "! নোট : সন্ত্রাসবাদের কোন ধর্ম হয়না। স্রিফ মজহব হয়।

ভারতবর্ষ এমন একটা দেশ যেখানে দেশদ্রোহীরা পুরস্কার হিসেবে পায় ''শহীদের'' তকমা!!! আর দেশপ্রেমীকদের দেওয়া হয় ''হুমকি''!!!!

ভারতবর্ষ এমন একটা দেশ যেখানে দেশদ্রোহীরা পুরস্কার হিসেবে পায় ''শহীদের'' তকমা!!! আর দেশপ্রেমীকদের দেওয়া হয় ''হুমকি''!!!! . জি নিউজের সাংবাদিকদের সামনে যেসব কাশ্মীরি ছাত্রছাত্রী, যুবক ও বৃদ্ধরা গর্ব করে ''বন্দে মাতরম'', ''ভারতমাতা কি জয়'',''আমি কাশ্মীরি নই আমি ভারতীয়'' বলেছিলেন আজ তারা হুমকির মুখে পড়ছেন!!!! শুধু তাই নয় তারা এমনও অভিযোগ করেছেন যে-তারা শ্রীনগরে গেলে তাদের ''ভারতীয়'' আখ্যা দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়া হয়!!!! . ভাবা যায়!!!! অথচ শ্রীনগর ও তার পার্শ্ববর্তী কিছু অংশ বাদে বাকি কাশ্মীর কী চায়-তা জানতে কোনো নেতানেত্রী কাশ্মীরে যান না!!!কোনো বুদ্ধিজীবী যান না!!!! কোনো মিডিয়াও আসেন না!!!! কেউ তাদের অভাব অভিযোগের কথা শোনেন না!!! এরা কেবল দিল্লিতে বসে কিছু কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দাবীকে গোটা কাশ্মীরের দাবী হিসেবে মেনে নিয়ে কোনো এক গোপন প্রোপাগান্ডা চালিয়ে যাচ্ছেন!!!! .

Thursday, 21 July 2016

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হিন্দু বিরোধী কথাটা একদম মিথ্যা প্রচার, উল্টো দিক থেকে ভাবলেই আপনারা আমার সাথে একমত হবেন।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হিন্দু বিরোধী কথাটা একদম মিথ্যা প্রচার, উল্টো দিক থেকে ভাবলেই আপনারা আমার সাথে একমত হবেন। মমতা দিদির মুখে ইন্সাহ-আল্লা বা খুদা হাপিজ শুনে অনেক হিন্দুরই কান গরম হয়ে যায়, মুখে খিস্তি বেরিয়ে যায়। এমনটা হওয়াই স্বভাবিক একজন হিন্দু ব্রাহ্মন ঘরের কন্যার মুখ থেকে পৌত্যলিক হিন্দু বিরোধী ইসলামের মন্ত্র শোনার পর কোন্ হিন্দুর রক্ত গরম না হয়। কিন্তু হে হিন্দু, মমতাদেবীর চালটাও আপনারা বুঝতে পারলেন না। আমার বিচারে গত ৫/৭ বছর দিদি মুখে মুসলমান তোষণ না হলে বাংলায় আজ হিন্দুরা এত তাড়াতাড়ি মুসলমান আইটেমটা কি জানতে পারতো না। মমতাদিদিকে বাঙ্গালি হিন্দুরা কোনোরকম সাহায্য করতে এগোয়নি, দিদি ইমাম ভাতা ঘোষনা করলো, আপনারা (হিন্দু বাঙ্গালিরা) প্রতিবাদ করেছিলেন ? দিদি কি করবে ? দিদি তো চেয়েছিল আপনারা গর্জে উঠুন, কিন্তু আপনারা সাবালক হবেন না ঠিক করেছেন। একজোটে রাস্তায় নামলেই দিদি মোল্লাদের বলে দিতো ভাই হিন্দুরা ঝামেলা করছে, পরে হবে। নেমন্তন্নও হত.. আবার খাবারও খাওয়াতে হত না। দিদি সমুদ্রমন্থনের মত ইসলাম মন্থন না করলে বাংলার ইসলামের এই হিংস্র রূপটা আমরা দেখতে পেতাম না। দিনাজপুর, মুর্শিদাবাদ, মালদা, কালিয়াচক, বর্ধমানের খাগরাগড়, উস্তি, জয়নগর, ইলামবাজার এবং বাংলার বিভিন্ন জায়গায় মোল্লাদের পুলিশ প্যাঁদানো, হিন্দুদের পূজা উৎসব বন্ধ করা, মাদ্রাসার ভিতর জঙ্গি প্রশিক্ষন, এই সমস্থ উপাখ্যান দেখতেই পেতেন না। দিদি বাংলার হিন্দু সম্প্রদায়কে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে, হে বাংলার হিন্দু সম্প্রদায় তোমরা আর কামনিষ্ঠ-কমিউনিস্টরা মিলে ৩৪ বছর ধরে বাংলার কি ভয়ঙ্কর সর্বনাশ করেছ দ্যাখ। ভারতের সব থেকে বড় শত্রু কমিউনিস্টদের তোমরা ৩৪ বছর বাংলায় লালন পালন করেছ।দিলিইর জহরলাল নেহেরু থেকে কোলকাতার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়েরসরাসরি কাশ্মীরকে ভারত থেকে আলাদা করার চক্রান্ত ফাঁস হতো না। “কাশ্মীর মাঙ্গে আজাদি” বলে কোলকাতার রাস্তায় দেখতে পেতেন না। বাঙ্গালী মানে আজ - একটা সরকারি চাকরী যেখানে কাজ কম ছুটি বেশি, একটি বঊ যার জন্য মা-বাবাকেও অবহেলা করা যায়, একটি ছেলে যাকে কেন্দ্র করেই সংসার লেখাপড়া শিখে সে বিলাত চলে যাবে... ওখানেই সিটিজেনসিপ নেবে, তাই এই টেম্পোরারি দেশ জাহান্নামে যাক... গাঁ.... মারা...., বউয়ের জন্য দামি এন্ড্রয়েড ফোন.. যা দিয়ে আমি অফিস গেলে নতুন নতুন বয়ফ্রেণ্ড খুজবে, আইনক্সে সিনেমা, বেড়াতে যাওয়া, পরনিন্দা... দেশের জন্য সমাজের জন্য সময় কোথায় ভাই? মমতা ব্যানার্জীর ইনন্সা-আল্লা, খুদা-হাফিজ আজ এমন একটি চমৎকারী দাওয়াই যেটা দুধ থকে সর তুলে দিয়েছে। সরাসরি মুসলমানদের আসল মুখোশ খুলে দিয়েছে। মমতার মন্ত্রীর মুখফস্কেই মনের কথা বেড়িয়ে গেছে “মিনি পাকিস্তান... দেখে যান”। মুসলমান, মুসলমানই হয় মুসলিম স্টেটই তার লক্ষ, যতক্ষণ সংখ্যালঘু থাকবো, ততদিন সঙ্খালঘুর শুবিধা নেব। সংখ্যাগুরু হলেই ইসলামিক দেশ ঘোষনা করবো, সংখ্যালঘুদের হয় ধর্মান্ত্রিত, না হলে খুন.. হয় কোরান, নয় কৃপান। মমতার উপায় নেই মুসলমান তোষণ না করে, না হলে মুসলমানেরা সি.পি.এম.-এ চলে যাবে.. মুসলমান ছেলেরা টি.এম.সি.-র লোকেদের খুন করবে... আর চোকাবোদা হিন্দুগুলা শুড়শুড় করে মুচোলমানদের পিছনে পিছনে সি.পি.এম.-এ লাইন দেবে। হিন্দুর ছেলেরা বড় ভাল, একদম লক্ষ্মীছেলে (লক্ষ্মীছেলে - লক্ষ্মী হলেন মেয়ে, তাই ছোট থেকে শিক্ষার গর্বে গর্বিত বাঙ্গালী চায় আমার ছেলে যেন লক্ষ্মীর মত মেয়েলি ছেলে হয়। মারপিট, গুণ্ডামো না করে দিদিকে রাস্তায় মুসলমান ছেলে তুলে নিয়ে গেলে ছুটে বাড়ি এসে মাকে বলবে.. “মা.. মা.. দিদিকে না সেলিম, আইনুল, ইসমাইল তুলে নিয়ে গেছে। মা বলবে চুপ চুপ কাউকে বলবি না, তিনদিন পরেই ফেরত দিয়ে যাবে তুই বই নিয়ে পড়তে বশ, আমকেও একবার নিয়ে গিয়েছিল আবার ফেরত দিয়ে গেছে, তোর বাবা কিছু বলেনি, দেখছিস তোর বাবা কত শান্তশিষ্ঠ ভদ্রলোক”)। কিন্তু আমরা একদল হিন্দু দামাল ছেলে ঠিক করেছি যে এবার বাংলায় মুসলমানদের আর গুণ্ডামি, দাদাগিরি করতে দেব না। বাংলার বাঘ আশুতোষ মুখার্জীরে ছেলে ভারতকেশরী ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী এই বাংলাকে মুসলমানদের আগ্রাসন থেকে বাঁচিয়ে আমাদের হাতে তুলে দিয়েছেন। আমরা এই সব মেকি ভদ্রলোকদের পাল্লায় পড়ে বাংলাকে আবার মুসলমানদের হাতে তুলে দেব না। বাংলায় গুণ্ডামো করতে হলে আমরা হিন্দুরাই করবো, খুন করতে হলে আমরাই করবো, মল্লাদের ইট-সে-ইট বাজিয়ে দেব, কমিউনিস্টদের আর ফেরত আস্তে দেব না। আমাদের মা বনেদের ইজ্জৎ মুসলমানদের হাতে নষ্ট হতে দেব না। বাংলায় ইসলামী শাসন হতে দেব না। রক্তগঙ্গা বইয়ে দেব কিন্ত এক ইঞ্চি জমি আর ছাড়বো না। কামনিষ্ঠ-কমিউনিস্টরা শুনে রাখো সেকুলারের ছলের তলায় তলায় আরবের টাকা খেয়ে ইসলামের দালালী করতে আর দেব না। মল্লাদের আগে তোদের কচুকাটা করবো, মোল্লারা তোদের বাঁচাতে পারবেনা। যে সব হিন্দু বাড়িতে কার্তিক ছেলে (লক্ষ্মীছেলে নয়) তাদের পাঠিয়ে দিন, হিন্দু জাগরণ মঞ্চ, হিন্দু সংহতি, আর.এস.এস. -এর সদস্য হতে। বাকি নপুংসকেরা মুসলমানদের হাতে হেনস্থা হলে আমদের কাছে আসবেন সাহায্য পাবেন। ভারত মাতা কি জয়, গোমাতা কি জয়, দুর্গামাতা কি জয়, কালিমাতা কি জয় হর হর মহাদেব (....সংগৃহীত...)

জি নিউজের বিশেষ প্রতিবেদনটি তথাকথিত ''কাশ্মীর মাঙ্গে আজাদির'' ফানুস একেবারে চুপসে দিয়েছে।

জি নিউজের বিশেষ প্রতিবেদনটি তথাকথিত ''কাশ্মীর মাঙ্গে আজাদির'' ফানুস একেবারে চুপসে দিয়েছে। . আসলে কাশ্মীরে আজকের লড়াইটা কোনো আজাদির লড়াই নয়।লড়াইটা হল আদি সুফিপন্থী শান্তিবাদী কাশ্মীরি মুসলিম বনাম পাক-আরব মদতপুষ্ট অনুপ্রবেশকারী পাকস্থানীদের লড়াই।কাশ্মীরি শান্তিবাদী মুসলিমরা পরিষ্কার ভাষায় জি নিউজকে যা বলল-তা বিচ্ছিন্নতাবাদী,বুদ্ধিজীবী, বিরোধী রাজনৈতিক দল,বামপন্থী ছাত্র সংগঠন,পাকিস্থানআর আজাদীর মদতদাতা মিডিয়ার গালে সপাটে থাপ্পড় মারার সমান।তারা গর্বের সাথে ভারতমাতার জয় বলে, পাকিস্থানের কাশ্মীরে আগ্রাসন ও জঙ্গিদের পালন পোষনকে নিন্দা করে,ভারতকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে মানে, কাশ্মীরের আজাদির তত্ত্বকে সরাসরি বিরোধিতা করে, নিজেকে ভারতীয় হিসেবে গর্বিত বোধ করে। . অথচ ভন্ডের দল প্রচার চালাচ্ছে- কাশ্মীর মাঙ্গে আজাদি!!!!! আমার মতে এরা জঙ্গিদের চেয়েও ভয়ঙ্কর দেশদ্রোহী!!!!!!

Tuesday, 19 July 2016

আজকে পবিত্র গুরু পূর্নিমা

" গুরুর্ব্রহ্মা গুরুর্বিষ্ণু গুরুদেব মহেশ্বর। গুরুরেব পরম র্ব্রহ্ম তস্মৈ শ্রী গুরবে নম:।। অখন্ডমন্ডলাকারংব্যপ্তং যেন চরাচরম। তৎপদ দর্শিতং যেন তস্মৈ শ্রী গুরুবে নম:।। অজ্ঞান তিমিরান্ধস্য জ্ঞানাঞ্জন শলাকয়া। চক্ষুরুন্মীলিতংযেন তস্মৈ শ্রী গুরবে নম:।। "- আজকে এই পবিত্র গুরু পূর্নিমার সুন্দর প্রভাতে পরম পবিত্র গৈরিক পতাকা ও সকল গুরুজন স্থানীয়দের আমার সশ্রদ্ধ প্রনাম জানাই। সনাতন হিন্দু ধর্মে গুরুর একটি বিশেষ স্থান রয়েছে। আজকের দিনে গুরুকে তন মন ও ধন নিবেদন করার মাধ্যমে শিষ্য তার গুরুদক্ষিণা প্রদান করে। গুরুর দেওয়া শিক্ষাকে পাথেয় করে শিষ্য তার সারা জীবন এগিয়ে চলে। আমরা জানি একলব্যের কথা, যে নিজের বৃদ্ধাঙ্গুলি গুরুদক্ষিণা হিসাবে অর্পণ করেছিলেন গুরু দ্রোনাচার্যের শ্রী চরনে গুরুদক্ষিণা হিসাবে। আজকের দিনটি হিন্দু ধর্মের সবচেয়ে যে বড় আদর্শ সেই ত্যাগের দিন। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ গুরু হিসাবে চয়ন করেছে ভারতের চিরাচরিত ত্যাগের আদর্শ গৈরিক পতাকাকে। আজ এই গৈরিক পতাকাতলে নিজের তন মন ও ধন সমর্পণ করে রাষ্ট্রকে পরম বৈভবশালী করার কাজে সামিল হবার দিন। আসুন সকলে গুরুদক্ষিণা কার্যক্রমে সামিল হই...... ভারত মায়ের জয় হোক...

আত্মরক্ষার সহজ কিছু পদ্ধতি

******আত্মরক্ষার সহজ কিছু পদ্ধতি******* বর্তমানকালে দিনকালের অবস্থা খুবই খারাপ কখন কে কোবে কার রাগ পুষে রেখেছে তা বলা খুবই মুশকিল l তাই বর্তমান যুগে আত্মরক্ষার কিছু সহজ পদ্ধতি জানা খুবই দরকার l প্রথম কথা হল নিজেকে দুর্বল ভাবা যাবে না। মনে রাখবেন, অপরাধীরা দুর্বলদের সহজে অপরাধের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে। তাকে মানুষ না ভেবে অপরাধী ভাবতে শিখুন। অপরাধীরা আসলে আপনার থেকেও অনেক অনেক দুর্বল আর ভিতু। দুর্বল বলেই তারা চোরের মত অপরাধ ঘটায় আর পালিয়ে যায়। তারা ভাব দেখায় তারা শক্তিশালী। কিন্তু এরা আসলে রাস্তার নেড়ির ভয়েই ভিতু। নিজের ভয়কে রাগ আর ক্রোধে পরিণত করুন। রাগের থেকে ক্রোধ বেশি জরুরী। যদি মনে মনে বলতে পারেন," আমার গায়ে হাত দেওয়ার আস্পর্ধা হয় কি করে এর!" তাহলে অর্ধেক জয় পেয়ে গেলেন আপনি। নিচে সহজে আত্মরক্ষার উপায় সম্পর্কএ বলা হয়েছে। এজন্য আপনাকে ব্ল্যাক বেল্টধারী হতে হবে এমনটা নয়। যে কেউ খুব সহজে এটি করতে পারেন। আর নীরবে চোখের জল বিসর্জন নয়। পাল্টা আঘাতের সময় আজকে আর এখন থেকেই। ১. নিজের ব্যাগে প্রয়োজনীয় জিনিসের পাশাপাশি একটি কাঁচি, ছুরি, চাবি, লাল মরিচের গুড়া রাখুন। ২. আক্রান্ত হলে অপরাধীর নাকের নিচের নরম অংশে শক্ত মুষ্টিবদ্ধ হাতে সজোরে ঘুষি মারুন। খুবই কার্যকর একটি পদ্ধতি। অপরাধী যত বড় বীর পালোয়ানই হোক না কেন, এই আঘাতে সে বসে পরতে বাধ্য। আর এই সময়টুকুই আপনার দরকার। ৩. নিজের পা দিয়ে অথবা ভারী কোন বস্তু দিয়ে অপরাধীর শিন বোনে আঘাত করুন। এতে সে ব্যথায় কঁকিয়ে উঠবে। ৪. আপনার হাত অথবা কবজি যদি কোন অপরাধী ধরে, সাথে সাথে কোন শক্ত বস্তুর সাথে তার হাতটিকে আঘাত করুন। এটা হতে পারে দেওয়াল অথবা দরজার ধাতব নব অথবা যে কোন শক্ত বস্তু। এতে তার মুঠি আলগা হয়ে যাবে। ৫. অপরাধী নাগালে থাকলে হাঁটু উঠিয়ে পায়ের হিল অথবা হিল জুতা দিয়ে সজোরে অপরাধীর পায়ে আঘাত করুন। এতে অপরাধী হাঁটু গেরে আপনার সামনে বসে পরবে। ৬. কাছে চাবি থাকলে তর্জনী আর মধ্যমা আঙুলের মাঝে চাবি রেখে অপরাধীর গলার নিচের নরম অংশ বরাবর আঘাত করুন। ৭. কানের পরদা খুব সংবেদনশীল। দুই হাতকে কাপের মত করে সজোরে অপরাধীর কানে আঘাত করুন। এতে তার কানের পরদা ছিঁড়ে যাবে। ৮. অপরাধীর আঙুল সজোরে ধরুন আর ঠিক উল্টা দিকে সজোরে মোচর দিন। ঠিকভাবে করতে পারলে আঙুল ভেঙে যেতে বাধ্য। মনে রাখবেন, যে নারীরা প্রতিবাদ করে আর পাল্টা আঘাত করতে পারেন, পরবর্তীতে তাঁদের নিজেদের প্রতি আত্মমর্যাদা ও আত্মবিশ্বাস অনেকটাই বেড়ে যায়। শেষে বলতে তাই নিজের প্রতি বিশ্বাস ও মর্যাদা রাখা খুবই দরকার তাহলে যেকোনো পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারবেন l [পোস্টটি সবাই শেয়ার করুন যাতে বাকিরাও এই পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারে l আমাদের এই ছোটো প্রয়াশ সমাজে বড়সড় পার্থক্য আনতে পারে ] https://m.facebook.com/TeamABDN

Saturday, 16 July 2016

লিখেছেন নয়ন

লিখেছেন নয়ন প্রিয়, বুদ্ধিজীবীগণ, আজ আপনারা ''কাশ্মীর'' কার তা নিয়ে ''গণভোট'' করাতে চাইছেন!!ভালো লাগল আপদের কাশ্মীরিদের প্রতি দরদ দেখে। তবে একটা প্রশ্নের উত্তর দিন তো-আপনারা কাশ্মীরি বলতে ঠিক কাদের বোঝেন?? শুধুই কী কাশ্মীরি মুসলিমদের?? সেখানে যে কাশ্মীরি হিন্দুরা থাকেন সে খবরটা কী রাখেন??- তারা যে আজ অস্তিত্বহীনতায় ভুগছে-সেই তথ্য কি আপনাদের জানা আছে?? . যাইহোক বাদ দিন।বরং কাজের কথায় আসি। আপনারা আজ ''গণভোটের'' গীত গাইছেন-যদি অন্য মহল থেকে ''গণভোটের'' দাবী ওঠে তখন তাদের সাথে থাকবেন তো!!!!-যেমন ধরুন- 1.ভারতকে ''হিন্দুরাষ্ট্র'' করতে হবে!!! 2.''গীতা''কে জাতীয়গ্রন্থ ঘোষণা করতে হবে!!! 3.''বামপন্থী''দের নিষিদ্ধ করতে হবে!!! 4.''কাশ্মীরি''দের বিশেষ সুবিধা দেওয়া বন্ধ করতে হবে!!! 5.''জাতভিত্তিক'' সংরক্ষণ এর বদলে ''আর্থিক'' স্বচ্ছলতা বিচার করে সংরক্ষণ চালু করতে হবে!!! 6.সব ধর্মের সব বিষয়ের জন্য একই আইন চালু করতে হবে!!!! ---তখন পারবেন তো ঠেলা সামলাতে???তাই বলি কী এইসব ভণ্ডামী বাদ দিন। আপনাদের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক। -----বিনীত------- এক তুচ্ছ ভারতীয

জাকির নায়েকের মতো মুসলমানদের দাবী, বেদ-পুরানে, আল্লা-মুহাম্মদ এ্রর উল্লেখ আছে; কিন্তু বেদ-পুরানে, আল্লা-মুহাম্মদ,এই শব্দগুলো আসলে এলো কিভাবে ?

জাকির নায়েকের মতো মুসলমানদের দাবী, বেদ-পুরানে, আল্লা-মুহাম্মদ এ্রর উল্লেখ আছে; কিন্তু বেদ-পুরানে, আল্লা-মুহাম্মদ,এই শব্দগুলো আসলে এলো কিভাবে ? মূল প্রসঙ্গের একটু পেছন থেকে শুরু করি। মধ্যযুগের সব মুসলিম শাসকদের সভায় হিন্দু কবি ছিলো। ইসলামে যেহেতু কবিতা লিখা নিষেধ, তাই কোনো মুসলমানকে কবিতা লিখতে বলে বা তার কাব্য প্রতিভাকে বিকশিত করে, কোনো মুসলমান শাসক পাপের ভাগী হতে চাইতো না। এজন্য মুসলিম শাসকদের শাসন কার্যের কোথাও হিন্দুদের কোনো জায়গা না হলেও এবং তারা পাইকারিভাবে জোর জবরদস্তি করে সাধারণ গরীব হিন্দুদের মুসলমান বানালেও বা বানাতে চেষ্টা করলেও, জিজিয়া করের জন্য ধনী হিন্দুদের এবং কোনো কোনো মুসলিম শাসক ব্রাহ্মণ টাইপের জ্ঞানী হিন্দু পণ্ডিতদের হিন্দুত্ব টিকিয়ে রাখতো রাজসভায় কাব্য আলোচনা এবং তা থেকে রস আস্বাদনের জন্য। এভাবে যে সব হিন্দু, রাজসভায় কবি হিসেবে নিয়োগ পেতো, ধর্মের উপর জোর জবরদস্তি না করার জন্য তারা মুসলমান শাসকদের উপর থাকতো খুবই কৃতজ্ঞ এবং অনুগত। এই কবিদেরকে, তাদের পৃষ্ঠপোষক মুসলমান শাসকের ফরমায়েশ এবং পছন্দ অনুযায়ী কবিতা লিখতে হতো। এই পছন্দকে পাত্তা দিতে গিয়ে এবং মুসলমান শাসকদেরকে খুশি করতে গিয়েই হিন্দু কবিরা তাদের ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় হিন্দু ধর্মের মূল গ্রন্থগুলো সংস্কৃত থেকে বাংলায় অনুবাদ করার সময় বিকৃত করেছে। কারণ, ঐ কবিদের পৃষ্ঠপোষক, মুসলমান শাসকদের খুশির উপরই নির্ভর ছিলো ঐ সব দুর্বল বেতন ভোগী হিন্দু কবিদের জীবন জীবিকা। একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন, বাংলা সাহিত্যের যত হিন্দু ধর্মীয় পুস্তক, সংস্কৃত থেকে বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে, তার প্রায় সবগুলোই করা হয়েছে, মধ্যযুগের এই মুসলিম শাসনের সময়। উদাহরণ স্বরূপ, কৃত্তিবাসী রামায়ণের ব্যাপারে একটু আলোচনা করছি; সংস্কৃত রামায়ণে, সীতাকে যখন রাবন ধরে নিয়ে যায়; তখন সীতা, রাবনের সাথে ভয়ংকরভাবে সাহসের সাথে তর্ক বিতর্ক করে। কিন্তু কৃত্তিবাসী রামায়ণে ঐ সময়ে সীতা একজন ভীরু ও দুর্বল মহিলা। কৃত্তিবাসী রামায়নে রামের চরিত্রও দুর্বল করে দেখানো হয়েছে এবং তাকে নপুংসক হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে। কেননা, কৃত্তিবাসী রামায়ণে, রামের চরিত্র নিয়ে এই প্রশ্ন উত্থাপন করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে যে, রাম-সীতা বনে ১২ বছর এক সাথে থাকার পরেও কেনো সীতা গর্ভবতী হলো না ? কিন্তু সংস্কৃত রামায়ণের এই তথ্যকে সুকৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে যে, বনবাসে যাওয়ার আগেই রাম সীতা প্রতিজ্ঞা করেছিলো, বনে গিয়ে তারা কোনো ভোগ-বিলাসে মত্ত হবে না; তারা বনবাসকালীন ব্রহ্মচর্য পালন করবে। তো যারা ব্রহ্মচর্য পালন করবে, তাদের সন্তান হবে কিভাবে ? এইভাবে মুসলিম আমলে অনুবাদিত প্রত্যেকটি গ্রন্থ, সেটা ভারতের যে আঞ্চলিক ভাষাতেই হোক, তাকে কিছু না কিছু বিকৃত করা হয়েছেই। রামায়ণ সম্পর্কে আরও একটা তথ্য এ প্রসঙ্গে আপনাদেরকে জানিয়ে রাখি, বলা হয় রামের জন্মের ৬ হাজার বা ৬০ হাজার বছর পূর্বে বাল্মীকি মুনি রামায়ণ রচনা করেন। এটা একটা ডাহা মিথ্য অপপ্রচার। বাল্মীকি মুনি, রামের সমসাময়িক এবং লংকার যুদ্ধ শেষে রাম অযোধ্যায় ফিরে আসার পর রামায়ণ লেখা শুরু হয়। এটা আমার মত নয়, হিন্দু ধর্মের বই পুস্তক নিয়ে যিনি বহু গবেষণা করেছেন এবং "হিন্দু ধর্ম, ভদ্রলোকের ধর্ম" এই পরম সত্য যার মুখ থেকে উচ্চারিত হয়েছে, সেই ড. মহানামব্রত ব্রহ্মচারী, রামায়ণ রচনার সময় নিয়ে উপরের ঐ মত ব্যক্ত করেছেন। যা হোক, ইংরেজরা, মুসলমানদের মতো সরাসরি হিন্দুদের জীবন ও ধর্মে আঘাত না করলেও, হিন্দু সংস্কৃতিকে সুকৌশলে ধ্বংস করার পরিকল্পনা হিসেবে খ্রিষ্টান সমাজের অনুরূপ ক’রে রাজা রাম মোহন রায় এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দাদু প্রিন্স দ্বারাকানাথের মাধ্যমে বা্রহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠা করে। ব্র্রাহ্মদের আচার আচরণ খ্রিষ্টানদের মতো হওয়ায়, সেই সময়ের নিষ্ঠাবান হিন্দুরা ব্রাহ্মদেরকে খ্রিষ্টানই মনে করতো। এই ব্রাহ্মসমাজের নেতাদের পরামর্শে ইংরেজরা বেদকে বিকৃত করার পরিকল্পনা করে। ইতোমধ্যে বাংলায় তারা ছাপাখানা স্থাপন করে ফেলেছিলো এবং সেখান থেকে প্রথম মুদ্রিত বই রূপে বাইবেল প্রকাশ করেছিলো। এরপর তারা বেদ প্রিন্ট করে। সেই সময় অথর্ববেদের শেষের দিকে অপ্রাসঙ্গিকভাবেকয়েকটি দুর্বল শ্লোক যুক্ত করে এবং তার মধ্যে আল্লাহ, মুহম্মদ এরকম কয়েকটি ইসলামিক শব্দটি ঢুকিয়ে দেয়; যেগুলোর মাধ্যমে জাকির নায়েক প্রমান করার চেষ্টা করে যে বেদ এ মুহম্মদের কথা বলা আছে এবং মুহম্মদই কল্কি অবতার, সুতরাং জাকির এর মতে হিন্দুদের উচিত, হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে মুসলমান হয়ে যাওয়া। এছাড়াও অনেকে জানেন যে, ভবিষ্য পুরান লেখা হয়েছিলো সম্রাট আকবরের সময়ে এবং তাতেও ইসলামের এই সব বিষয় ঢুকানো আছে, যা দ্বারা জাকির হিন্দুদেরকে বিভ্রান্ত করছে, আর মূল বিষয় না জেনে হিন্দুরাও আমাদের ধর্মগুরুদের উদাসীনতায় বিভ্রান্ত হচ্ছে। এই বিভ্রান্তি এড়াতে, হিন্দু ধর্মের মুল বিষয়গুলো জানতে হলে পড়তে হবে সংস্কৃত গ্রন্থগুলো এবং তাও যথেষ্ট সতর্ক হয়ে- কারণ, ইংরেজ আমলে প্রথম প্রিন্ট হওয়া সংস্কৃত গ্রন্থগুলো হানড্রেড পার্সেন্ট অবিকৃত নয়। যখন কোনো পুস্তকে বাইরে থেকে কিছু ঢোকানো হয়, তখন তাকে তাকে বলে প্রক্ষেপণ বা প্রক্ষিপ্ত। তো বেদ এর মধ্যে মুহম্মদ, আল্লা শব্দ যুক্ত শ্লোকগুলো যে প্রক্ষিপ্ত তা কিভাবে বুঝবেন ? কোরানের মতো বেদ একটি জগাখিচুড়ি গ্রন্থ নয়। একই বিষয়ে বিভিন্ন কথা বার্তা কোরানের বিভিন্ন আয়াতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, আবার একই রকম কথাও আছে বিভিন্ন আয়াতে। কিন্তু চারটি বেদের বিষয় বস্তু চার রকম এবং একই বেদ এ একই রকম বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এই সূত্রে চারটি বেদ এর শেষ সংকলন অথর্ববেদ এর বিষয়বস্তু হচ্ছে মারণ, উচটান, বশীকরণে ব্যবহৃত তন্ত্র -মন্ত্র। তো সেই তন্ত্র মন্ত্রের মধ্যে মুহম্মদ, আল্লা এই শব্দযুক্ত শ্লোকগুলো আসবে কোথা থেকে, যদি সেগুলোকে পরে ঢোকানো না হয় ? জাকিরের মতো মুসলমানরা, অথর্ববেদ ছাড়াও হিন্দু ধর্মের যে সব গ্রন্থের মধ্যে ইসলামকে খুজেঁ পায়, সেগুলো হলো ভবিষ্যপুরান এবং আল্যাউপনিষদ।

Monday, 11 July 2016

কিন্তু যেটা খুব চিন্তার বিষয়

জাকির নায়েক বিতর্কিত চরিত্র সন্দেহ নেই। ভদ্রলোকের বক্তব্য শুনুন, কট্টর মুসলমানদের কম বেশি সবাই এইরকমই ভাবেন। কিন্তু যেটা খুব চিন্তার বিষয় তা হল অনেকেই ভাবছেন যে জাকির নায়েককে কব্জা করলেই কট্টর মুসলমানদের দমিয়ে দেওয়া যাবে। এর ফলে আসবে আত্মপ্রসাদ। আর এইখানেই মারাত্মক ভুলটা করে বসবে সবাই। ইসলামকে আসলে একটা ফুটবল টিমের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। আতঙ্কবাদীরা হল গিয়ে স্ট্রাইকার। কট্টরবাদীরা মাঝমাঠের খেলোয়াড়। স্ট্রাইকারদের নিপুণভাবে বল সাজিয়ে দেওয়াই ওদের উদ্দেশ্য। মডারেট মুসলমানেরা ডিফেন্ডার, ইসলামের ওপর সমস্ত আক্রমনের ঝড় সামলানোর দায়িত্ব তাদের। আর এদের পেরিয়ে যদি আপনি গোললাইনের ধারে পৌঁছে যান, তাহলে লাস্ট লাইন অফ ডিফেন্স হিসেবে থাকবেন লিবারেলের দল। অর্থাৎ জাকির নায়েক কিংবা বুরান কিংবা অ্যাপলজিস্টদের দল, এদের আলাদা করে ভাবাটা উচিৎ নয় । তারা একই দলের খেলোয়াড়।

মুর্তি পুজা হিন্দুরা কেন করে?

মুর্তি পুজা হিন্দুরা কেন করে? ধরুন একজন বিশিষ্ঠ লোকের নামে একটা পার্ক করা হোলে সেখানে তার একটি মুর্তি পতিষ্ঠাতা করা হোলো সেই মুর্তি একটি নির্দিষ্ট স্থানে বাসানো হোলো, তার গলায় ফুলের মালা দিয়ে তাকে সন্মান জানানো হোলে, এই ব্যাক্তিটি দেখলো তার নামে পার্ক করা হয়েছে, তার মুর্তির গলে ফুলের মালা দিয়ে তাকে সন্মান জানানো হচ্ছে, সে খুসি হবে তার নাম ছড়িয়ে পড়বে সে আরো খুসি হবে, কিন্তু যদি, তার মুর্তিতে জুতার মালা পরিয়ে রাখা হয়, তাহলে সে অখুসি হবে সে দু:ক্ষ পাবে। কিন্তু তার গলে জুতার মালা দেওয়া হয়নি, দেওয়া হয়েছে তার মুর্তির গলে। তেমনি ঈশ্বরের একটি রুপ বানিয়ে তাকে সন্মান জানালে ঈশ্বর খুসি হয়, যে যে রুপে তাকে পতিষ্ঠিত করা হয় সে সে রুপেই ভক্তকে দেখা দেয়। হিন্দুরা কি সাধ করে মুর্তি পুজা করা। নিরাকার ঈশ্বর সাকার হয় কখন, ভক্তের প্রেম ভক্তির দ্বারায়, তাকে পাওয়া সহজ ব্যাপার নয়, রাম প্রসাদের বেড়া মাকালি এসে বেধে দেয়, থালার প্রসাদ খাওয়া রাম কৃষ্ণ। এ রকম কেউ পেয়েছেন ইসলাম ধর্মে আল্লাহ এসে দেখা দেয়। যেমন বাতাসে শূন্যে জল আছে তাকে কখন দেখা যায়, যখন অনেক ঠান্ডা পড়ে সেই নিরাকার জল বরফ হয়ে সাকারে দেখা যায়, তেমন কঠিন সাধনায় ভগবানকে দেখা যায়, মুসলমানরা সাধনার দ্বারায় আল্লার নাগাল পাই নাই তাই বলে আল্লাহ নিরাকার। শেয়াল গাছে উঠতে পারে না দেখে, গাছের নিচে দাড়িয়ে লালোসা চাপিয়ে বলে আংগুর ভারি টক। ইসলামে আল্লাকে নাগালে না পেয়ে বলে আল্লাহ নিরাকার্। মনে হিংসা থাকলে প্রেম ভক্তি না থাকলে আল্লাহ কি মেলে। মনো করো তুমি বিড়ি কিনবা সিগারেট খাবে, তোমাকে কিনতে হবে সাকার এক দেশলাই, বারুদ কাঠি দিয়ে তার পিস্টে ঘষা দিলে নিরাকার আগুন সাকার হয়ে জ্বলে। ফাকা জায়গায় আগুন বলে চিতকার করিলে অবল্মন না থাকিলে আগুন কি আর মেলে। ভগবানকে পেতে হলে করতে হবে তার এক সাকার মুর্তি মনে ভক্তি বারুদে সাধনায় ঘষা দিলে তখনই তো নিরাকার ঈশ্বর সাকারে দেখা দেবে। ফাকা ঘরে আল্লাহ বলে পাচ বার মাথায় ঠুক মারিলে আল্লাহ তুমি কোথায় পাবে। পৃথীবিতে সনাতন হিন্দু ধর্মই শ্রেষ্ট ধর্ম, সনাতন ধর্মে নেই কারো মনে হিংসা তারা সব ধর্মকে সন্মান করে তারা বিশ্বাস করে মানুষের ভিতর ঈশ্বর বাস করে তাই তারা মানুষকে ভালবাসে। স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন জীবে প্রেম করে যেই জন সেই জন সবিছে ঈশ্বর্। শোন মুসলমান, একজন মুসলমান যদি বলে তোমাদের মন্দিরের বারান্দায়, আমি একটু নামাজ পড়বো, হিন্দুরা বাধা দেবে না, তারা যানে সেই ঈশ্বরের আরাধনা করছে, যদি কোন হিন্দু বলে হে মুসলমান ভাইরা আমরা তোমাদের মসজিদে গিয়ে একটু খোল করতাল দিনে, আমারা হরিনাম করবো, করতে দিবেন কোন মুসলমান, দিবেন না তোমরা ভাববা হিন্দুরা মুর্তি পুজারি শয়তানের আরাধনা করবে মসজিদে, এদের মনে কি হিংসা ভাবুন। আমরা হিন্দুরা আল্লাহ রাসুল বলে চিতকার করতে পারি আমাদের বাধা নাই। পারবে কোন মুসলমান হরে কৃষ্ণ বলে চিতকার করতে, পারবে না, তাদের মনে হচ্ছে হিংসার বিষ। তাই হিন্দু শ্রষ্ট ধর্ম যুগে যুগে। শোন মুসলমান তোমরা যে অন্যায় করছো, তার শাস্তি একদিন অবশ্যই পাবে।

Saturday, 9 July 2016

তিনটি আব্রাহাম্মক ধর্মের বড় ভাই হলো ইহুদি, মেজো ভাই হলো খ্রীষ্টান, এবং ছোট ভাই হলো ইসলাম।

(সংগ্রহীত পোস্ট) সবাই জানেন–তিনটি আব্রাহাম্মক ধর্মের বড় ভাই হলো ইহুদি, মেজো ভাই হলো খ্রীষ্টান, এবং ছোট ভাই হলো ইসলাম। আব্রাহাম বা ইব্রাহিমের সূত্র ধরেই এই তিনটি ধর্মের শাখা-প্রশাখা বের হয়েছে। জন্মসূত্রে ইহুদি হওয়া ছাড়া এই ধর্মে যোগদানের তেমন সুযোগ ছিল না। খুব সম্ভবত এই সীমাবদ্ধতাই ইহুদি ধর্ম থেকে একটি শাখা বের হয়ে খ্রীষ্টান ধর্ম নামক আরেকটা ধর্মের সৃষ্টির অন্যতম বড় কারণ। প্রাকটিসের দিক দিয়ে একটু এদিক-ওদিক হলেও ধর্মের মূল কাহিনীগুলো প্রায় একই রয়ে গেলো। ইসলাম ধর্মের বেলাতেও তাই। কিঞ্চিত পরিবর্তন-পরিবর্ধন ব্যতীত মূল কাহিনী সেই ইহুদি-খ্রীষ্টানধর্মের গোড়া ইব্রাহিমেই রয়ে গেলো। পৌত্তলিকতার মধ্যে জন্ম নিয়ে মুহাম্মদ পরিবেষ্টিত ছিল ইহুদিদের দ্বারা। এছাড়া যখন খাজিদার কাজের লোক হিসাবে ব্যবসার কাজে বাইরে যেত, তখন খ্রীষ্টান ধর্মের সাথে পরিচয় হয়, সেই ধর্মের গল্প-কাহিনী জানা হয়। ইসলাম ধর্ম প্রচারকালে আগের দুই ধর্মের সেইসব শোনা কাহিনীও ইসলাম ধর্মে কপিপেস্ট করে। আবার যেহেতু শোনা কাহিনী, সেহেতু তাতে অনেক ভুলভালও ছিল, যার প্রভাব কোরানেও পড়েছে। যেমন, বাইবেলে ট্রিনিটি বলতে পিতা (ঈশ্বর), সন্তান (যিশু) আর হলি স্পিরিটকে বুঝায়, সেখানে কোরানে এই তিনটি জিনিস উল্লেখ করতে গিয়ে পিতা, সন্তান ও মেরির নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তবে ব্যক্তিগত ভাবে মনে হয়, খ্রীষ্টান ধর্মের ওইসব গল্প-কাহিনী শুনে তাতে মুহাম্মদ কিছু ভুল পেয়েছিল, এবং সেই ভুল সংশোধন করার চিন্তা করতে করতেই নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টির কথা তার মাথায় আছে। ভুলটা কী? তোরাহ-বাইবেলে আছে– দুইভাই হাবিল-কাবিলের মধ্যে মারামারি লাগলে কাবিল হাবিলকে মেরে ফেলে। হাবিলকে হত্যা করলে ঈশ্বর কাবিলকে অভিশাপ দেয় ওই ভাইয়ের রক্তে রঞ্জিত জায়গায় আর গাছপালা হবে না। ফলে কাবিল পুর্বদিকে নোদ নামক এক দেশে নির্বাসনে যেতে বাধ্য হয়। সেখানে কাবিলের এক সন্তান হয়। কিন্তু এই ছেলে কার গর্ভে? খুব সম্ভবত মুহাম্মদের মনে এই প্রশ্ন জেগেছিল। আদম-হাওয়া প্রথম মানব-মানবী। তখন দুনিয়ার আর কোথাও মানুষ থাকার কথা না। তাহলে নোদ দেশে কাবিলের সন্তান হলো কিভাবে? কার গর্ভে? তাহলে নিশ্চয়ই সেখানে অন্য কোনো জনগোষ্ঠী ছিল। তাহলে আদম-হাওয়া প্রথম মানব-মানবী–তোরাহ-বাইবেলের এই কাহিনী ভুল! এই ভুলটা মুহাম্মদ ধরতে পেরেছিল। এভাবে হয়তো আরো অনেক ভুল ধরেছিল যা পরে কোরানে স্বীকার করা হয়েছে, এবং সেসব জিনিসগুলো বাতিল করে দিয়ে নতুন কাহিনী প্রচলন করছে। তবে আদম-হাওয়া প্রথম মানব-মানবী–এই ধারণা থেকে মুহাম্মদও বের হতে পারে নাই। আর পারে নাই বলেই এই কাহিনীকে কোনদিকে নেবে, সে ব্যাপারেও দক্ষতার পরিচয় দিতে পারে নাই। তাই কাহিনী এমন জগাখিচুড়ি পাকিয়েছে যে এখন পড়াশোনা জানা মুসলমানরা পর্যন্ত বিশ্বাস করতে বাধ্য হয়–হাবিল-কাবিল তাদের মা হাওয়াকে বিবি বানিয়েছিল। তারপর পরবর্তী বংশধরদের জন্ম হয়। আর পরের দিকে নাকি আদম-হাওয়ার জোড়ায় জোড়ায় ছেলে-মেয়ে হত। তারা একে অপরের সাথে মিলিত হয়ে পরবর্তী প্রজন্মের সৃষ্টি করেছে। মহাম্মদ আরেকটু বিচক্ষণতার পরিচয় দিলে হয়তো আরো সুন্দর বাস্তবসম্মত কোনো গল্প বানাতে পারত। সবশেষে এটাই বলব, মুহাম্মদ অন্তত প্রগতিশীল মানুষ ছিল। সে ধর্মের কাহিনীতে ভুল পেয়ে তার সময়ের সীমাবদ্ধতার মধ্যে থেকে যতটুকু সাধ্য ছিল, সে চেষ্টা করে গেছে সত্যকে জানতে। এখন তার জানাতে যদি যদি ভুল পেয়ে থাকেন, তাহলে আপনাদেরও উচিত হবে মুহাম্মদের মত আগের ভুলে ভরা ধর্মগুলোর অবাস্তব কল্প-কাহিনী ত্যাগ করে তারই মত প্রকৃত সত্যকে জানার চেষ্টা করা।

Friday, 8 July 2016

আল তাকিয়া

মুসলমানদের সবচেয়ে বড় কাজ আল তাকিয়া করা, আল তাকিয়ার অর্থ হলো ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমান করতে মিথ্যাচার করো, অপরের ধর্মের নামে ভুলভাবে প্রচার করো, প্রয়োজনে ইসলামের অনেক কিছু অস্বীকার করো, এইভাবে বিধর্মীদের মনে নিজের ধর্ম সম্পর্কে মিথ্যা ধারনা তৈরি করো, তাদের মনে হতে দাও তাদের ধর্ম ও খারাপ, ইসলামের থেকেও খারাপ, এইভাবে তাদের মনোবলবল দুর্বল হয়ে পড়লে আক্রমণ করো, ইসলাম প্রতিষ্ঠা করো।

‘ইসলামকে শান্তির ধর্ম বলা বন্ধ হোক’

‘ইসলামকে শান্তির ধর্ম বলা বন্ধ হোক’ - Taslima Nasreen নয়াদিল্লি: আর যেন কখনও ইসলামকে শান্তির ধর্ম না বলা হয়। সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ট্যুইটারে এমনই লিখেছেন বাংলাদেশের লেখিকা তসলিমা নাসরিন। গত শুক্রবার রাতের বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকার গুলশনে জঙ্গি হামলার পর থেকে ওই হামলা নিয়ে প্রচুর ট্যুইট করেছেন তসলিমা। সেই ধারাবাহিক ট্যুইটে নানাভাবে নিজস্ব ভঙ্গিতে ইসলামী রক্ষণশীলতাকে আক্রমণ করে গিয়েছেন লজ্জা শ্রষ্ঠা। ট্যুইটারে তসলিমা লিখেছেন, “মানবতার স্বার্থে ইসলামকে শান্তির ধর্ম বলা বন্ধ হোক। আর কখনও যেন ইসলামকে শান্তির ধর্ম বলা না হয়।” তিনি আরও লিখেছেন, ‘ঢাকার হামলাকারীরা সকলেই সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান। সকলেই উচ্চমানের স্কুলে লেখাপড়া করেছে। অনুগ্রহ করে আর বলবেন না যে অশিক্ষা এবং দারীদ্রের কারণে ইসলামিক জঙ্গি তৈরি হয়।’ তাঁর মতে, ‘একজন ইসলামিক জঙ্গি তৈরি হওয়ার জন্যে দারীদ্র, অশিক্ষা, হতাশা, আমেরিকার বিদেশনীতি, ইজরায়েলের ষড়যন্ত্রের দরকার হয় না। শুধুমাত্র ইসলাম দরকার।’

Thursday, 7 July 2016

শোনা কথা . . .

শোনা কথা . . . সাল ১৯৯২ । বাংলাদেশে বিএনপির রাজত্ব । মতিউর রহমান নিজামী সংসদে দাবী করলেন 'কৃষ্ণচূড়া' ফুলের নাম 'ইসলামচূড়া' করতে হবে । আর বাংলাদেশে হিন্দুর নামে কোন সড়ক, বা প্রতিষ্ঠান থাকবে না । 'রামপুর'কে বদলে 'ইসলামপুর' করতেই হবে । সংসদে উপস্থিত ছিলেন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। তিনি আরও একটা পরিবর্তন দাবী করলেন । মাননীয় স্পিকারকে বললেন, বাংলাদেশে 'রামছাগল' আছে অনেক । 'রামপুর'কে যদি 'ইসলামপুর' বলা হয়, 'রামছাগল'কেও 'ইসলামছাগল' বলতে হবে । বিতর্ক শেষ !

Wednesday, 6 July 2016

আপনি কি হিন্দু? বা মুসলিম? বা খ্রিস্টান?

আপনি কি হিন্দু? বা মুসলিম? বা খ্রিস্টান? যদি এলিয়েন না হন, তাহলে এটা পড়ে ফেলুন, প্রাণ বাঁচলেও বেঁচে যেতে পারেন আগামীদিনে কোনো উগ্রপন্থী হানায় পড়লে। ভারত, বাংলাদেশ, আমেরিকা, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, সিরিয়া বা পৃথিবীর যে কোনো অংশে যদি আপনি থেকে থাকেন, তাহলে উগ্রপন্থী হানায় প্রান বাঁচাতে গীতার শ্লোক বা বাইবেল মুখস্থ রাখার কোনো দরকার আপনার নেই... কিন্তু স্পষ্ট উচ্চারণ সহ কলমা মুখস্থ রাখাটা অত্যন্ত জরুরী সেটা মনে রাখবেন। সন্ত্রাসবাদের কোনো ধর্ম নেই... ঠিকই। তবুও কেউ যদি স্ট্যাটিস্টিক্সদেখিয়ে বলে সন্ত্রাসবাদের কোনো ধর্ম না থাক, কিন্তু সন্ত্রাসবাদীদেরঅধিকাংশের ধর্মই তো একই , তাহলে তার কানের গোড়ায় আড়াই প্যাঁচের এক কড়া থাপ্পড় লাগাবেন। তাকে সমঝে দেবেন যে ধর্মের নামে যতই খুন হোক সন্ত্রাসবাদীরা কিন্তু একদম সেকুলার। যুক্তি-তক্ক করবেন, কার্ল মার্ক্স টানবেন, কিষেন-জী টানবেন... ফেসবুকে চাড্ডীদের উত্তাল গালাগালি করবেন। কিন্তু স্যার প্লিজ, লুকিয়ে হলেও কলমা, আজান মুখস্থ রাখবেন। কোনো ফাইভ স্টারে খেতে গিয়ে কোনোদিন ফ্যাসাদে পড়লে যদি সুযোগ পান দু-লাইন কলমা উদাত্ত কন্ঠে আউড়ে দেবেন, আর আপনি ম্যাডাম হলে পকেটে রাখবেন ফোল্ডিং হিজাব। তাহলেই কেল্লা ফতে। আপনার প্রাণ আর সেদিন আপনার গলার নলী কাটা হয়ে বেরোতে পারবে না হয়তো। বেঁচে ফিরতে পারলে তারপর আবার না হয় ফেসবুকে ধর্ম নিরপেক্ষতার স্ট্যাটাস দেবেন আর এরকম লেখা পড়লে লেখককে চাড্ডী, উগ্র ধর্মান্ধ হিন্দু বলে উত্তাল খিস্তী করবেন। আমি আপত্তি করবো না। কিন্তু তার জন্য আপনাকে বেঁচে ফিরতে হবে তো? তাই প্লিজ, দয়া করে আজ থেকে রনে বনে জঙ্গলে যেখানেই যাইবেন, অবশ্যই কলমা মুখস্থ রাখিবেন। পুনশ্চ : আমাকে হিন্দু বলে খিস্তী করলেই খুশী হবো, ধর্মান্ধ হিন্দু বললে সেটা বড়ো অযৌক্তিক হয়ে যাবে।

ছাগলের তিন নং বাচ্চা যারা নিজের অনুষ্ঠান বাদ দিয়ে অন্যের অনুষ্ঠানের শুভেচ্ছা দিবে তারা। শুভ রথযাত্রা

ছাগলের তিন নং বাচ্চা যারা নিজের অনুষ্ঠান বাদ দিয়ে অন্যের অনুষ্ঠানের শুভেচ্ছা দিবে তারা। শুভ রথযাত্রা

চেন্নাইয়ের মহিলা তথ্য প্রযুক্তি কর্মীর খুনের ঘটনা আসলে ‘লাভ জেহাদ’ এবং হামলাকারী একজন মুসলমান।"

চেন্নাইয়ের মহিলা তথ্য প্রযুক্তি কর্মীর খুনের ঘটনা আসলে ‘লাভ জেহাদ’ এবং হামলাকারী একজন মুসলমান।" সত্য কথাটি গায়ক অভিজিত বলতেই চটে যান স্বাতী চতুর্বেদী নামে এক মহিলা বামপ্যান্টি সাংবাদিক। তিনি বলেন, অকারণে সাম্প্রদায়িক অশান্তি ছড়ানোর জন্য গায়ককে গ্রেফতার করা উচিত।। বড়োই হাস্যকর!!!! এদের নিশ্চয় মুসলিম বীর্যে জন্ম।। পাকিস্তানী মোল্লার রক্ত শরীরে বইছে।। লাভ জেহাদ কি জানেন না???? এই লড়াইতে গালাগালি দিতে দিতে প্রবেশ করেন রিফাত জাভেদ নামক বাঙলাভাষী মুসলমান, সে হুমকি দিতে থাকে অভিজিত এর টুইটের জন্য তাকে জেল খাটিয়ে ছাড়বে। গতকাল ABP NEWS এ এসে রীতিমতো হুমকি ও অপমান করতে থাকেন। গায়ক অভিজিত একজন জাতীয়তাবাদী গর্বিত হিন্দু হিসেবে নিজেকে পরিচয় দেন। ‪#I_Stand_With_Avijit‬.

Tuesday, 5 July 2016

আসাদুদ্দিন ওয়াইসির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা

আসাদুদ্দিন ওয়াইসির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা http://www.bengali.kolkata24x7.com/sedetion-case-filed-against-asaduddin-owaisi.html

আনন্দবাজারের বিকৃত সংবাদ পরিবেশন।

...আবারও আনন্দবাজারের বিকৃত সংবাদ পরিবেশন। বিষ্ময়ে স্তম্ভিত ই নিউজ-মহল। গত ১লা জুলাই, শুক্রবার রাতে ঢাকার গুলশনে হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হঠাৎ আই এস মুসলিম বন্দুকধারীরা হামলা চালায়। খবরে প্রকাশ সেই সময় ভারতীয়, ইটালিয়ান আর জাপানী সমেত দেশি-বিদেশি পর্যটক মিলিয়ে বেশ কয়েক জন সাধারণ মানুষ সেখানে উপস্থিত ছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, প্রথমে সবার ধর্ম জানতে চায় জঙ্গিরা । এরপর কোরআন থেকে আয়াত পড়তে বলে। সেখানে যারা যারা কোরআনের আয়াত পড়তে পেরেছেন তাদের ছেড়ে দিয়েছে গুলশান ক্যাফের হামলাকারীরা। ...এবং তারপর শুধুমাত্র অমুসলিম হবার কারনে পনবন্দীদের মধ্যে বেছে বেছে ২০ জনকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে তারা । ক্যাফে থেকে মুক্তি পাওয়া সাধারণ মানুষ এই তথ্য জানিয়েছেন। সেই রাতে, হাসনাত করিম নামের এক ভদ্রলোক তার স্ত্রী শারমিন করিম, ১৩ বছর বয়সী মেয়ে সাফা এবং ৮ বছরের ছেলে রায়ানকে নিয়ে সাফার জন্মদিন উদযাপন করতে হলি আর্টিজান ক্যাফেতে যান। ‘বন্দুকধারীরা জিম্মিদের ধর্ম সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চাইছিল। যারা কোরআনের আয়াত পড়তে পেরেছে, তাদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে। বাকিদের ওপর অত্যাচার চালানো হয়।’- বলেন হাসনাত করিমের বাবা রেজাউল করিম। কোরান থেকে সুরা বলতে পারায় মুসলমান হাসনাত করিমকে শুধু যে মুক্তি দিয়েছে তাই নয়, তার হিজাবী স্ত্রী শারমিনকে চা করেও খাইয়েছে। শনিবার সকাল পৌনে আটটার দিকে উদ্ধার অভিযান শুরু করে যৌথ বাহিনী। বাংলাদেশের সেনাবাহিনী সূত্রে জানা গিয়েছে, দেশের ইতিহাসে অন্যতম ভয়াবহ এই হামলায় এখন পর্যন্ত যে ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে, তাঁদের সবাই বিদেশি নন। নিহতদের মধ্যে অন্তত ৪ জন বাংলাদেশের নাগরিক। ... এখনও অবধি, দেশ বিদেশ মিলিয়ে আন্তর্জাতিক মানের সবক’টি সংবাদপত্রে এই খবর প্রকাশিত হলেও ব্যাতিক্রম একমাত্র আনন্দ বাজার। অভিযোগ এই যে, তারা এই সংবাদ’টি সম্পুর্ন বিকৃত অবস্থায় পরিবেশন করে প্রকৃত সত্য ঘটনাটি’ই চাপা দিয়ে দিয়েছেন। কি সেই ঘটনা...? খবরে প্রকাশ, “কোরআনের আয়াত বলতে পারায় রক্ষা” না বলে “বাংলা বলতে পারায় রক্ষা” শিরোনামে ঢাকার গুলশনে হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁর হামলা সম্পর্কে বিবৃতি দিতে গিয়ে তারা জনৈক সত্যপাল নামে এক ভারতীয় বাংলাভাষী চিকিৎসকের অবতারণা করেছেন, ... যাকে নাকি শুধুমাত্র বাংলায় কথা বলতে পারার সুবাদেই বাংলাদেশী মনে করে জঙ্গিরা ছেড়ে দেয়। এইখানেই তীব্র অসন্তোষ ব্যক্ত করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ার পাঠকেরা। এক পাঠক বন্ধুর মতে, বাংলাদেশ ইসলামিক কান্ট্রি হওয়া সত্ত্বেও তাদের প্রথম শ্রেনীর পত্রিকা “ঢাকা টাইমস” বলতে পারছে যে,.. “মুসলিম হলেই ছাড়। কুরআন এর আয়াত বলতে পারলেই জঙ্গিরা ছেড়ে দিচ্ছে”। কিন্তু এপার বাংলার এবিপির তা বলতে তো পারছেই না, বরং নিজের মন গড়া এমন একটা নিউজ বানিয়ে দিলো, যার মানে দাঁড়ায়.. যে, “বাংলা” বলতে পারলেই রক্ষা; ... “মুসলিম” হলে তবেই রক্ষা এটা আর বলতে পারলো না। - যা সম্পুর্ন খবরটার সত্যতার পরিপন্থী। অনেকের মতে আনন্দবাজারের মত এমন একটি প্রথম শ্রেনীর দৈনিকের এই ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীনসংবাদ পরিবেশন তাই বর্তমানে সংবাদমাধ্যমের প্রকৃত উদ্দেশ্য সম্পর্কেই প্রশ্নচিহ্ন তুলে দিতে বাধ্য। http://abpananda.abplive.in/world-news/indian-doctor-escapes-death-by-inches-in-dhaka-hostage-crisis-226376 http://www.dhakatimes24.com/mobile/2016/07/02/118701 সৌজন্যে- রাজা দেবনাথ

গুলশান হামলার ২জন জঙ্গি জাকির নায়েকের ভক্ত।

গুলশান হামলার ২জন জঙ্গি জাকির নায়েকের ভক্ত।এই দুই জঙ্গি জাকির নায়েকের পিস টিভির প্রচার প্রচারণা চালাতেন ফেসবুকে।১)রোহানইমতিয়াজ ২)নিবরাস ইসলাম। জঙ্গি তৈরীর কারখানা জাকির নায়েকের পিস টিভি বাংলাদেশে বন্ধ করা হোক। http://www.banglamail24.com/news/160436

That "Faraz Ayaz Hossain" was the part of that Terrorist Group.....He killed by Army like other Jihadis at the end...!

✺►That "Faraz Ayaz Hossain" was the part of that Terrorist Group.....He killed by Army like other Jihadis at the end...! ✺►বাংলাদেশের দৈনিক প্রথম আলোর মালিক লতিফুর রহমানের নাতি ফারাজ আইয়াজ হোসেনের সম্পর্কে যে হিরোসুলভ ও মহিমান্বিত সংবাদ আমরা পাচ্ছি সেটিকে অনেকেই কোনোভাবেই বিশ্বাস করেনি নানান কারনেই। আর সে না করার পেছনে কারন একটাই। সেই হোয়াং সাহেবের ভিডিও।গুলশানের ফারাজ হুসেন,কিছু মিডিয়া যাকে নায়ক বানাচ্ছে,সে নাকি জঙ্গিদের-ই একজন সহযোগী ছিলেন...এক কোরীয় হোয়াং সাহেবের ভিডিওতে তাঁকে রাইফেল হাতে হোলি অর্টিশানের গেট-ও দেখা যায়...! ✺►প্রথম কমেন্টে সেই ভিডিওটা শেয়ার করলাম.... https://m.youtube.com/watch?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C9348164311 Dwaipayan B Positive

Monday, 4 July 2016

জঙ্গিদের যদি কোনো ধর্মই না থাকে,তাহলে তোমাদের ধর্মের তরফ থেকে জঙ্গিদের বাঁচানোর এই চেষ্টা কেন...?

✺►অবাক তোমাদের যুক্তি ভাই....বিশ্বনাগরিক এই প্রশ্নটার উত্তর জানতে চাই,জঙ্গিদের যদি কোনো ধর্মই না থাকে,তাহলে তোমাদের ধর্মের তরফ থেকে জঙ্গিদের বাঁচানোর এই চেষ্টা কেন...? ➥হায়দ্রাবাদ থেকে ধৃত ইসলামিক স্টেট জঙ্গিদের আইনি সহায়তা দেওয়ার কথা প্রকাশ্যে স্বীকার করার পর ওবেইসির বিরুদ্ধে দেশদ্রোহের মামলা করলো বিজেপি ও জেডিইউ। ➥তেলেঙ্গানার বিতর্কিত AIMIM নেতা আসাদউদ্দিন ওবেইসি'র ফের রাষ্ট্র বিরোধী পরিকল্পনা। হায়দরাবাদ থেকে আইএস জঙ্গি সন্দেহে ধৃতদের আইনি সাহা‌য্যের প্রস্তাব দিতেই তার বিরুদ্ধে শুরু হয়েছে দেশ জোড়া সমালোচনা। উত্তর প্রদেশের মেরটের একটি আদালতে ওবেইসির বিরুদ্ধে দেশদ্রোহের মামলা রুজু করেছে বিজেপি ও জেডিইউ। ✺►মামলাকারীদের দাবি, ওবেইসি ‌যা বলেছেন তা সন্ত্রাসবাদকে সমর্থনের সামিল। আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ওবেইসির বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১১৪,১১৫, ১১৭, ১২১ ধারায় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ‌যুদ্ধ ঘোষণা, ১২১ এ ধারায় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়‌যন্ত্রে লিপ্ত থাকা, ১২৪ এ ধারায় দেশদ্রোহ-সহ আরও বেশ কয়েকটি ধারায় মামলা রুজু হয়েছে।

নেত্রী অবাক হয়েছেন কি ধরণের মুসলমান ছাব্বিশে রমজানের রাতে মানুষ জবেহ করতে পারে !!!

নেত্রী অবাক হয়েছেন কি ধরণের মুসলমান ছাব্বিশে রমজানের রাতে মানুষ জবেহ করতে পারে !!! ইসলামী ইতিহাসে গণ্ডমূর্খ নেত্রী জানেননা যে নবীজী নিজেই পঁচিশে রমজানের রাতে গুপ্তঘাতক উমায়েরকে পাঠিয়েছিলেন পাঁচ সন্তানের জননী মহিলা কবি আসমা বিনতে মারওয়ানকে ঘুমন্ত অবস্থায় স্তন্যদুগ্ধ পানরত শিশুকে মায়ের বুক থেকে সরিয়ে বুকে তলোয়ার ঢুকিয়ে খুন করতে শুধুমাত্র ইসলামের সমালোচনায় কবিতা লিখার অপরাধে। পড়ুনঃ ★ ১. ইবনে সা'দ কিতাব আল-তাবাকাত আল-কবির অনুবাদ এস. মইনুল হক, ভল্যুম ২, পৃ. ৩১ ★ ২. ইসহাক: ৬৭৬ ৩. ইসহাক: ৬৭৫

আসুন জেনে নিই কিছু মুসলিম বিজ্ঞানীদের অমিয় বাণীঃ

আসুন জেনে নিই কিছু মুসলিম বিজ্ঞানীদের অমিয় বাণীঃ . “যেই আল্লাহ মদ নিষিদ্ধ করে সে আবার সৃষ্টিকর্তা হয় কি করে? একটু থেকে একটু হলেই যে রেগে যায় সে কি পারবে মানব দেহের মত জটিল জিনিস ঠান্ডা মাথায় তৈরি করতে?” – ইবনে সিনা . “মোহাম্মাদ ছিল একটি দুপেয়ে বিশিষ্ট দাড়িওয়ালা ছাগল যে আরব জাতিকে বিজ্ঞান বিমূখ করতে চেয়েছে।” – আলিম আল রাজি . “আমাদের জ্যামিতি ও বীজগনিত বেশি বেশি চর্চা করতে হবে, তাহলে পরকালের মিথ্যা বেহেস্ত বিদায় নিবে আর এই একটি জীবনের পৃথিবীই পরিনত হবে বেহেস্তে।” – ওমর খৈয়াম . “বীজগনিত হবে সেই জিনিস যার সাহায্যে মানুষ ধর্মকে নয় বরং যুক্তি কে আকড়ে ধরতে শিখবে।” – অ্যালগরিদম (আল খারিজমি) . “মুক্তচিন্তা করতে না শিখলে রসায়ন চর্চা সম্ভব না।” – জাবির ইবনে হাইয়ান . “কুরান বিজ্ঞানের সাথে খাপ খাওয়াতে অক্ষম।” – আল হাজেন (আলোর সূত্রের স্রষ্টা) . “ধর্ম তৈরি করে বিভেদ। তাই একে রাষ্ট্র থেকে আলাদা করতে হবে। নারী পুরুষের হবে সমান অধিকার। ” – ইবনে রুশদ ( আধুনিক ইউরোপীয় চিন্তাধারা, ইউরোপীয় রেনেসা এবং সেক্যুলারিজম এর স্রষ্টা ) . “যেই মোল্লা বলবে আমার তৈরি নাস্তিক দর্শন (মোতাজিলা) নিষিদ্ধ সেই ধর্মান্ধের মাথাটা কেটে আমি আলাদা করে দেব।” – প্রথম আব্বাসীয় খলিফা হারুনুর রশিদ . আধুনিক স্প্যানিশ গিটার এর জনক স্পেনের মুর খলিফারা। . অথচ মুসলিমদের ব্রেনওয়াশ করে এই নাস্তিকদেরই মুসলিম বানিয়ে দেওয়া হয়েছে যাতে মুসলিমরা এই মানসিক যন্ত্রনায় না ভোগে যে তাদের সমাজ থেকে কোন বিজ্ঞানী উঠে আসেনি।(copied)

হিন্দুত্ব্ব ও জাতীয়তাবোধ

হিন্দুত্ব্ব ও জাতীয়তাবোধ সনাতন হিন্দু ধর্মের প্রক্ষিপ্ত ধারণাগুলি পরিত্যাগ করলে, মূর্তিপূজা নামক বিনোদনমূলক আচরণ পরিহার করলে এমন উন্নত জীবন দর্শন আর কোথাও মিলবে না। প্রকৃতই উন্নত, শ্রেষ্ঠ এই ধর্ম আজ আক্রান্ত। ভুল বলা হল, আজ থেকে নয়, সেই ৭১২ খ্রীষ্টাব্দ থেকেই। বহি: শত্রু ইসলামের পতাকা নিয়ে অল্প সেনা ও প্রচলিত অস্ত্র নিয়েই জয় করেছে এই পূণ্যভূমি। এর জন্য আমাদের সহজাত ঈর্ষা, বিদ্বেষ, স্বজাতিদ্রোহিতা ও সামরিক শক্তিকে ক্রমোন্নত না করার জন্য দায়ী আত্মসন্তুষ্টি- এ গুলিই মূল কারণ। আত্মসমীক্ষা করে সংশোধন করার সুযোগ এখনও আছে। মহাভারত নামক মহাকাব্যের মূল উপজীব্য তো রাজনীতি ও যুদ্ধ। আজ সেই সব গ্রন্থ আবার পড়া উচিত পরিশীলিত মন নিয়ে, বর্তমান ইসলামি জঙ্গীবাদের পটভূমিকায়।

কেন বাংলাদেশকে টার্গেট করল ISIS?

                                                    কেন বাংলাদেশকে টার্গেট করল ISIS ?
ॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐ ভারত ও মায়ানমার-সহ গোটা দক্ষিণ এশিয়ায় জেহাদ রফতানি করতে চায় আই এস। একাজে ঘাঁটি হিসাবে সবচেয়ে সুবিধাজনক বাংলাদেশ। এই ভাবনা থেকেই সেদেশে সক্রিয় আইসিস রিক্রুটমেন্ট সেল। দাবি বাংলাদেশে আইএস-এর মুখপত্র দাবিক পত্রিকার। সন্ত্রাসকে ছড়িয়ে দিতে স্থানীয় স্তরের রিক্রুটরাই এবার কেন্দ্রীয় ছক নকল করে চালাচ্ছে সন্ত্রাস হানা। সিঁদুরে মেঘ অনেক দিন ধরেই দেখা দিচ্ছিল। একের পর এক ব্লগার হত্যার পরই দায় স্বীকার করে বিবৃতি দিচ্ছিল ইসলামিক স্টেট। বাংলাদেশ সরকার সেইসব দাবি মানতে না চাইলেও বারবারই নিজেদের উপস্থিতির ঘোষণা করেছে আইএসের মুখপত্র দাবিক। তবে সবচাইতে বিস্ফোরক দাবিকের দ্বাদশ সংখ্যা। বাংলাদেশ যে আইসিসের রেডারে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে এই ম্যাগাজিনটি থেকেই। সেখানে THE REVIVAL OF JIHAD IN BENGAL শিরোনামে একটি সম্পাদকীয় প্রকাশিত হয়েছে। সঙ্গে শেখ আবু ইব্রাহিম আল হানিফ ওরফে তামিম চৌধুরী নামে বাংলাদেশের আইসিস প্রধানের দীর্ঘ সাক্ষাত্কার। কানাডার প্রবাসী বাঙালি তামিম চৌধুরী বাংলাদেশে থেকে আইসিসের সাংগঠনিক দায়িত্ব সামলাচ্ছেন বলে ওই ম্যাগাজিনে দাবি করা হয়েছে। ইরাক এবং সিরিয়ায লড়াই চালিয়ে যাওয়া ইসলামিক স্টেট কেন রণাঙ্গন হিসেবে বেছে নিয়েছে বাংলাদেশকে? সেই প্রশ্নেরও বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছেন আইসিসের বাঙালি আমীর। তাঁর মতে, ভারতের পশ্চিম দিকে পাকিস্তান ও আফগানিস্তান। তাই জিহাদকে বিশ্বায়িত করতেই ভৌগোলিক কারণে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ। দাবিকের প্রতিবেদনে স্পষ্ট, ভারত ও মায়ানমার সহ দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় আক্রমণ চালাতে আইসিস বাংলাদেশকেই ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহারের পরিকল্পনা করেছে।

সন্ত্রাসের কোনও ধর্ম হয়না??তবে কেন জঙ্গিরা আমার ধর্ম জিজ্ঞাসা করল?জঙ্গিরা কেন আল্লাহু আকবর ধ্বনি দিচ্ছিল?


আমি তারিশি বলছি... সন্ত্রাসের কোনও ধর্ম হয়না?? তবে কেন জঙ্গিরা আমার ধর্ম জিজ্ঞাসা করল? জঙ্গিরা কেন আল্লাহু আকবর ধ্বনি দিচ্ছিল? কেন কুরানের আয়াত না বলতে পারায় আমাকে হত্যা করা হল?? কেন? কেন? কেন? আমার জায়গায় যদি আপনার মেয়ে থাকত?? আমি না হয় চলে গেলাম, আপনার মেয়ে বোন সুরক্ষিত তো??

সত্যই কি ইসলাম শান্তির ধর্ম????

                                                          সত্যই কি ইসলাম শান্তির ধর্ম????
ॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐॐ 'আল্লাহ আকবার' বলতে বলতে যারা নৃশংসভাবে মানুষ হত্যা করতে পারে তারা আর যায় হোক শান্তি প্রিয় হতে পারে না ।ছবিগুলিকে খেয়াল করে দেখলে বুঝতে পারবেন কত নৃশংস ও অমানবিক ভাবে এই নিরীহ নিরপরাধ মানুষগুলোকে হত্যা করা হয়েছে ।এদের অপরাধ ছিল এরা অমুসলিম, এরা কোরান পড়তে পারে না,এরা পর্দাশীল না। তাই তাদেরকে চাপাতি এবং তলোয়ার দিয়ে কুপিয়ে,কুপিয়ে অত্যন্ত কষ্ট দিয়ে হত্যা করা হয়েছে।জঙ্গিদের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র থাকার পরেও কেন এভাবে কুপিয়ে জবাই করে হত্যা করল? কারণ জবাই করে মারলে নাকি 'আল্লাহ' বেশি সন্তুষ্ট হন।এ কথা জানার পরেও কি বলবেন যে ইসলাম শান্তির ধর্ম? যারা বলেন যে ইসলাম শান্তির ধর্ম।কোরান শান্তির কথা বলে।তাদের কাছে আমার কিছু প্রশ্ন আছে । ইসলাম যদি সত্যই শান্তির ধর্ম হয়ে থাকে তবে সারা বিশ্বে এই যে লক্ষ,লক্ষ মুসলিম ইসলামের নামে মানুষ হত্যা করছে তারাকি সবাই পাগল? দু'একজন কে নাহয় ভুল বোঝানো গেল, কিন্তু লক্ষ-লক্ষ মানুষকে কি ভুল বোঝানো সম্ভব? যারা এই ধরনের জঙ্গি হামলায় অংশ নিচ্ছে তারা প্রায় সকলেই অত্যন্ত মেধাবী,উচ্চ শিক্ষিত,বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ।এদের কি খুব সহজে ভুল বোঝানো যায়? অনেকেই বলেন যারা ইসলামের নামে জঙ্গি হামলা করছে তারা প্রকৃত মুসলিম না।তারা কোরানের অপব্যাখ্যা করছে।যদি তারা কোরানের অপব্যাখ্যা করে থাকে তবে তো ইসলামিক সংগঠনের উচিত ছিল জঙ্গিদের বিরুদ্ধে রাজপথে নামা।তাহলে তো সাধারণ মানুষ বুঝত যে জঙ্গিরা সত্যই কোরানের অপব্যাখ্যা করছে ।কিন্তু কোন দেশের ইসলামিক সংগঠন কি সেটা করেছে? বাংলাদেশে যে মর্মান্তিক জঙ্গি হামলা হল এর নিন্দা জানিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বিবৃতি দিলেও, এখনো পর্যন্ত কোন ইসলামিক দল নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বলে শুনেছেন? শুনবেন না,কারণ এ বিষয়ে সকল ইসলামিক সংগঠনেরই মৌন সমর্থন আছে । তার পরেও কি বলবেন ইসলাম শান্তির ধর্ম?

হিন্দুদের জন্য এক সুখবর।

হিন্দুদের জন্য এক সুখবর।হিন্দু রক্ষায় ও সন্ত্রাস দমনে গোপনে তৈরি হচ্ছে আধুনিক অস্ত্রে সুসজ্জিত দূর্গা বাহিনি।যাদের ক্ষমতার খুব তারাতারি পরিচয় পাবে সমগ্র পৃথিবী।তাই ভয় না হিন্দু।তোমাদেরও ডাক আসবে খুব তারাতারি।

বর্তমানে জঙ্গিদের নজরে আছে হিন্দু পুরোহিত,হিন্দু শিক্ষক।তাই আপনারা সর্তকভাবে চলাফেরা করুন এবং নিচের নিময়গুলো মেনে চলুন...

বর্তমানে জঙ্গিদের নজরে আছে হিন্দু পুরোহিত,হিন্দু শিক্ষক।তাই আপনারা সর্তকভাবে চলাফেরা করুন এবং নিচের নিময়গুলো মেনে চলুন... ১)ভোরে ঘর থেকে বের হবেন না,ভোরে হাটতে কিংবা ফুল তুলতে বের হবেন না। ২)বির্ধমীদের সাতে ধর্ম নিয়ে বির্তক করবেন না। ৩)সন্ধ্যার আগে বাড়ি ফিরুন। ৪)নির্জনে একা চলাফেরা করবেন না। ৫)গভীর রাত্রে কিংবা ভোরে কেউ ঘরের দরজা ধাক্কা দিলে দরজা খুলবেন না । ৬)অপরিচিত কোন নাম্বার থেকে ফোন আসলে,এবং ফোনে ডাক দিলে কিংবা কোথায় আছেন জানতে চাইলে বলবেন না । ৭)বাড়িতে কুড়াল ,চাপাতি ইত্যাদি রাখুন।জঙ্গিরা বাড়িতে অক্রমণ করলে,আপনিও আক্রমণ করুণ তারপর পুলিসকে জানান। 8) বাইরে অপরিচিত কেই কিছু খেতে দিলে খাবেন না,পরিচিত লোকের খাবারও যদি সন্দেহ জনক মনে হলে খাবেন না।বাইরে হোটেলে কিছু খাবেন না। যে কয়টা পুরোহিত হত্যা কান্ড ঘটেছে সব কিন্তু ভোরে,তাই সর্তক থাকুন। নিজেদের নিরাপত্তা নিজেরাই করুন। ‪#জনস্বার্থে_রোহিত_রায়‬

বাংলাদেশ এর সব জেলার ওসির নম্বর। যেকোনো ইমার্জেন্সি তে কল করে সমস্যার সমাধান তুমি নিজেই করতে পারো।

Via *সুজন* বাংলাদেশ এর সব জেলার ওসির নম্বর। যেকোনো ইমার্জেন্সি তে কল করে সমস্যার সমাধান তুমি নিজেই করতে পারো। বাংলাদেশের সকল থানার ওসির নাম্বার পাঠকদের সৌজন্যে প্রকাশ করা হলো । শেয়ার করে আপনার ফেসবুকের টাইমলাইনে সংগ্রহে রাখুন। বাংলাদেশের সকল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের সরকারি মোবাইল নম্বর: ডিএমপি, ঢাকা: ১) ওসি রমনা- ০১৭১৩৩৭৩১২৫ ২) ওসি ধানমন্ডি- ০১৭১৩৩৭৩১২৬ ৩) ওসি শাহাবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১২৭ ৪) ওসি নিউ মার্কেট- ০১৭১৩৩৭৩১২৮ ৫) ওসি লালবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৩৪ ৬) ওসি কোতয়ালী- ০১৭১৩৩৭৩১৩৫ ৭) ওসি হাজারীবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৩৬ ৮) ওসি কামরাঙ্গীরচর- ০১৭১৩৩৭৩১৩৭ ৯) ওসি সুত্রাপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৪৩ ১০) ওসি ডেমরা- ০১৭১৩৩৭৩১৪৪ ১১) ওসি শ্যামপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৪৫ ১২) ওসি যাত্রাবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩১৪৬ ১৩) ওসি মতিঝিল- ০১৭১৩৩৭৩১৫২ ১৪) ওসি সবুজবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৫৩ ১৫) ওসি খিলগাও- ০১৭১৩৩৭৩১৫৪ ১৬) ওসি পল্টন- ০১৭১৩৩৭৩১৫৫ ১৭) ওসি উত্তরা- ০১৭১৩৩৭৩১৬১ ১৮) ওসি এয়ারপোর্ট- ০১৭১৩৩৭৩১৬২ ১৯) ওসি তুরাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৬৩ ২০) ওসি উত্তরখান- ০১৭১৩৩৭৩১৬৪ ২১) ওসি দক্ষিনখান- ০১৭১৩৩৭৩১৬৫ ২২) ওসি গুলশান- ০১৭১৩৩৭৩১৭১ ২৩) ওসি ক্যান্টনমেন্ট- ০১৭১৩৩৭৩১৭২ ২৪) ওসি বাড্ডা- ০১৭১৩৩৭৩১৭৩ ২৫) ওসি খিলক্ষেত- ০১৭১৩৩৭৩১৭৪ ২৬) ওসি তেজগাও- ০১৭১৩৩৭৩১৮০ ২৭) ওসি তেজগাও শি/এ- ০১৭১৩৩৭৩১৮১ ২৮) ওসি মোহাম্মদপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৮২ ২৯) ওসি আদাবর- ০১৭১৩৩৭৩১৮৩ ৩০) ওসি মিরপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৮৯ ৩১) ওসি পল্লবী- ০১৭১৩৩৭৩১৯০ ৩২) ওসি কাফরুল- ০১৭১৩৩৭৩১৯১ ৩৩) ওসি শাহ আলী- ০১৭১৩৩৭৩১৯২ সিএমপি, চট্রগ্রাম ১) ওসি কোতয়ালী, সিএমপি- ০১৭১৩৩৭৩২৫৬ ২) ওসি পাহাড়তলী (নর্থ জোন)- ০১৭১৩৩৭৩২৫৭ ৩) ওসি পাচলাইশ- ০১৭১৩৩৭৩২৫৮ ৪) ওসি চান্দগাও- ০১৭১৩৩৭৩২৫৯ ৫) ওসি খুলসী- ০১৭১৩৩৭৩২৬০ ৬) ওসি বাকুলিয়া- ০১৭১৩৩৭৩২৬১ ৭) ওসি ওসি বায়েজিদ বোস্তামী- ০১৭১৩৩৭৩২৬২ ৮) ওসি বন্দর- ০১৭১৩৩৭৩২৬৭ ৯) ওসি ডাবল মুরিং- ০১৭১৩৩৭৩২৬৮ ১০) ওসি হালিশহর- ০১৭১৩৩৭৩২৬৯ ১১) ওসি পতেঙ্গা- ০১৭১৩৩৭৩২৭০ ১২) ওসি কর্ণফুলি- ০১৭১৩৩৭৩২৭১ ১৩) ওসি ইমিগ্রেশন (বন্দর)- ০১৭১৩৩৭৩২৭২ ১৪) ওসি পাহাড়তলী (বন্দর জোন)- ০১৭১৩৩৭৩২৭৩ কেএমপি, খুলনা ১) ওসি খুলনা- ০১৭১৩৩৭৩২৮৫ ২) ওসি সোনাডাঙ্গা- ০১৭১৩৩৭৩২৮৬ ৩) ওসি খালিশপুর- ০১৭১৩৩৭৩২৮৭ ৪) ওসি দৌলতপুর- ০১৭১৩৩৭৩২৮৮ ৫) ওসি খানজাহান আলী- ০১৭১৩৩৭৩২৮৯ আরএমপি, রাজশাহী ১) ওসি বোয়ালিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩০৯ ২) ওসি রাজপাড়া- ০১৭১৩৩৭৩৩১০ ৩) ওসি মতিহার- ০১৭১৩৩৭৩৩১১ ৪) ওসি শাহ মাকদুম- ০১৭১৩৩৭৩৩১২ ঢাকা বিভাগ ১) ওসি সাভার- ০১৭১৩৩৭৩৩২৭ ২) ওসি ধামরাই- ০১৭১৩৩৭৩৩২৮ ৩) ওসি কেরানীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩২৯ ৪) ওসি নবাবগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৩০ ৫) ওসি দোহার- ০১৭১৩৩৭৩৩৩১ ৬) ওসি আশুলিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩৩২ ৭) ওসি দক্ষিন কেরানীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৩৩ ৮) ওসি নারায়নগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৫ ৯) ওসি ফতুল্লা- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৬ ১০) ওসি বন্দর- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৭ ১১) ওসি সিদ্দিরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৮ ১২) ওসি আড়াইহাজার- ০১৭১৩৩৭৩৩৪৯ ১৩) ওসি সোনারগাও- ০১৭১৩৩৭৩৩৫০ ১৪) ওসি রুপগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৫১ ১৫) ওসি জয়দেবপুর ০১৭১৩৩৭৩৩৬৩ ১৬) ওসি টংগী- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৪ ১৭) ওসি কালিয়াকৈর- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৫ ১৮) ওসি শ্রীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৬ ১৯) ওসি কাপাসিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৭ ২০) ওসি কালিগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৬৮ ২১) ওসি মানিকগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৭৯ ২২) ওসি ঘিওর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮০ ২৩) ওসি শিবালয়- ০১৭১৩৩৭৩৩৮১ ২৪) ওসি দৌলতপুর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮২ ২৫) ওসি হরিরামপুর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮৩ ২৬) ওসি সাটুরিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৩৮৪ ২৭) ওসি সিংগাইর- ০১৭১৩৩৭৩৩৮৫ ২৮) ওসি মুন্সীগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৬ ২৯) ওসি টংগীবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৭ ৩০) ওসি লৌহজং- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৮ ৩১) ওসি শ্রীনগর- ০১৭১৩৩৭৩৩৯৯ ৩২) ওসি সিরাজদীখান- ০১৭১৩৩৭৩৪০০ ৩৩) ওসি গজারিয়া- ০১৭১৩৩৭৩৪০১ ৩৪) ওসি নরসিংদী- ০১৭১৩৩৭৩৪১২ ৩৫) ওসি রায়পুর- ০১৭১৩৩৭৩৪১৩ ৩৬) ওসি শিবপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪১৪ ৩৭) ওসি বেলাবো- ০১৭১৩৩৭৩৪১৫ ৩৮) ওসি মনোহরদী- ০১৭১৩৩৭৩৪১৬ ৩৯) ওসি পলাশ- ০১৭১৩৩৭৩৪১৭ ৪০) ওসি কোতয়ালী মযমনসিংহ-০১৭১৩৩৭৩৪৩০ ৪১) ওসি মুক্তাগাছা- ০১৭১৩৩৭৩৪৩১ ৪২) ওসি ফুলবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৪৩২ ৪৩) ওসি ত্রিশাল- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৩ ৪৪) ওসি গৌরীপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৪ ৪৫) ওসি ঈশ্বরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৫ ৪৬) ওসি নান্দাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৬ ৪৭) ওসি ফুলপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৭ ৪৮) ওসি হালুয়াঘাট- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৮ ৪৯) ওসি ধোবাউরা- ০১৭১৩৩৭৩৪৩৯ ৫০) ওসি গফরগাও- ০১৭১৩৩৭৩৪৪০ ৫১) ওসি ভালুকা- ০১৭১৩৩৭৩৪৪১ ৫২) ওসি তারাকান্দা- ০১৭১৩৩৭৩৪৪২ ৫৩) ওসি টাঙ্গাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৪ ৫৪) ওসি মির্জাপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৫ ৫৫) ওসি নাগরপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৬ ৫৬) ওসি সখিপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৭ ৫৭) ওসি বাসাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৮ ৫৮) ওসি দেলদুয়ার- ০১৭১৩৩৭৩৪৫৯ ৫৯) ওসি মধুপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬০ ৬০) ওসি ঘাটাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৬১ ৬১) ওসি কালিহাতি- ০১৭১৩৩৭৩৪৬২ ৬২) ওসি ভুয়াপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৩ ৬৩) ওসি ওসি যমুনা ব্রীজ পূর্ব-০১৭১৩৩৭৩৪৬৪ ৬৪) ওসি ধনবাড়ী- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৫ ৬৫) ওসি গোপালপুর- ০১৭১৩৩৭৩৪৬৬ ৬৬) ওসি কিশোরগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৪৮০ ৬৭) ওসি করিমগঞ্জ- ০১৭১৩৩৭৩৪৮১ ৬৮) ওসি তারাইল- ০১৭১৩৩৭৩৪৮২ ৬৯) ওসি হোসেনপুর- ০১