Thursday, 2 July 2015

পঞ্চগ্রাম -

পঞ্চগ্রাম - দক্ষিন ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার থানার অন্তর্গত একটি ছোট গ্রাম। গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দাই হিন্দু এবং শ্রমজীবী। গ্রামটির আশেপাশের গ্রামগুলি মুসলিম অধ্যুষিত হলেও এই গ্রামের লোকেরা তাদের উপস্থিতিতে কখনও আতঙ্কিত বোধ করেনি আর তাই আলাদা করে নিজেদের নিরাপত্তার কথা কখনও চিন্তাও করেনি। রাজ্যের অন্যান্য গ্রামের মত পঞ্চগ্রামের অধিবাসীদেরও বিশ্বাস ছিল যেকোন বিপদে পুলিশই তাদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবে। এই গ্রামেরই বাসিন্দা শঙ্কর ভূঁইয়া - শাসকদলের ডাকসাইটে নেতা। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিয়ে বহু সভায় জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়েছেন। দিদির রাজত্বে হিন্দু-মুসলিমরাযে একসাথে শান্তিতে বসবাস করছে সে কথা মনেপ্রানে বিশ্বাস করতেন। আশেপাশের গ্রাম থেকে মুসলিম অত্যাচারের খবর টুকটাক কানে আসলেও তিনি সেগুলোকে বিরোধীদের অপপ্রচার বলে উড়িয়ে দিতেন। গত ২৪শে জুন, শঙ্কর ভূঁইয়া ও গ্রামের অধিবাসীদের শান্ত জীবনযাত্রা মুহূর্তের মধ্যে ছারখার হয়ে গেল যখন এক মুসলিম অটোচালকের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে তাদের পাশের গ্রাম বাসুলডাঙ্গা থেকে হাজার হাজার মুসলিম এসে সারা গ্রাম জুড়ে তান্ডব শুরু করল। হত্যায় অভিযুক্ত ব্যক্তির গ্রেপ্তারীর পরেও মুসলমানদের তান্ডবে কোন বিরাম দেখা গেলনা। তারা একের পর এক বাড়ি লুট করতে লাগলো এবং লুট শেষে সেগুলিতে আগুন ধরিয়ে দিল। বসতবাড়ি, ধানের গোলা, আসবাবপত্র, সঞ্চিত অর্থ, বাসনপত্র - কিছু লুট হল আর বাকি সব কিছুক্ষনের মধ্যেই আগুনের লেলিহান শিখার গ্রাসে ছাইয়ে পরিনত হল। যে পুলিশের ভরসায় গ্রামবাসীরা নিজেদের নিরাপদ ভাবছিল,আক্রমনেরসময় সেই পুলিশের টিকিও খুঁজে পেলনা গ্রামবাসীরা। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিয়ে এতদিন ধরে বক্তৃতা দিয়ে আসা শঙ্কর ভূঁইয়া ও তার আত্মীয়দের বাড়িগুলিও আক্রমণ থেকে রক্ষা পেলনা। দিদির পার্টির সদস্য হয়ে সে নীরবে দেখল যে তারই দলের বাসুলডাঙ্গার মুসলিম সদস্যরা, যাদের সাথে এতদিন ধরে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজনৈতিক আন্দোলন করে এসেছে, তারা তাকে বিন্দুমাত্র পরোয়া না করে তার সর্বস্ব লুটেপুটে নিল। এমনকি পার্টির পতাকাটার প্রতিও কোন রেয়াত করলনা, সেটাকেও ছুঁড়ে ফেলে দিল। বেলাশেষে যখন পুলিশ আসল, পঞ্চগ্রাম তখন প্রায় শ্মশানের রূপ নিয়েছে। গ্রামের অধিকাংশ পুরুষই গ্রাম ছেড়ে পালিয়েছে। রাজনৈতিক ঝান্ডা বয়ে বয়ে বেঁকে যাওয়া শিরদাঁড়া মুসলিম আক্রমনের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে পারেনি। প্রতিটি গলির দুই পাশে আধপোড়া বাড়িগুলি যেন প্রশাসনের কর্তাদের দিকে তাকিয়ে ব্যঙ্গের ছলে হাসছে। আর গোটা গ্রামের নিস্তব্ধতা যেন চিৎকার করে জানিয়ে দিচ্ছে যে সম্মিলিত মুসলিম আক্রমনের সামনে রাজ্যের সর্বক্ষমতাসম্পন্ন স্বয়ং দিদিও কত অসহায়। .... Sri Prasun Maitra.....

BRAKING_NEWS‬

মহারাস্ট্রে সব মাদ্রাসাকে স্কুলশ্রেণীর বাইরে ঘোষনা করল মহারাস্ট্র সরকার....

তসলিমা নাসরিন

মাদ্রাসা-টাদ্রাসা সব বন্ধ করে দেওয়া উচিত। মাদ্রাসাগুলোয় সন্ত্রাসী তৈরী করা হয়, শিশুদের ধর্ষণ করা হয়, আর মগজধোলাই করে মানুষকে এক একেকটা মূর্খ, মিথ্যুক, হিংসুক, লোভী, নারীবিদ্বেষী, ধর্ষক বানানো হয়। বুধবার এভাবেই নিজের ক্ষোভ উগরে দিলেন লেখিকা তসলিমা নাসরিন। http://www.thebengalitimes.com/politics/2015/07/02/1856

সামনা বাংলা

লেডি লাদেনের হাত থেকে রাজ্যেকে রক্ষার জন্য ঐক্যবদ্ধ হোন: শান্তি রঞ্জন দত্ত রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি আর রাজ্যলুটপাটের অভিযোগ এনে ‘দেশ ও হিন্দু জনগণকে রক্ষায়’ সব রাজনৈতিক দলের হিন্দু নেতা নেত্রী দের একসঙ্গে বসার আহ্বান জানিয়েছেন শিবসেনা রাজ্য সভাপতি শান্তি রঞ্জন দত্ত । তিনি বলেন, ‘ হিন্দু দের দুঃখ-দুর্দশা লাঘবের জন্য আসুন সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে বসি।’ ‘কে বড়, কে ছোট আমরা বিচার করব না। যারা রাজনীতি করছি, তাদের চাওয়া যাওয়ার কিছু নেই।রাজ্যের মানুষের কাছে আমরা অনেক সম্মান পেয়েছি। হিন্দুদেরকে বিপদ থেকে রক্ষা করি। লেডি লাদেনের হাত থেকে তাদের বাঁচাই।’ বর্তমান সরকার জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না, এ দাবি করে শিবসেনা রাজ্য সভাপতি বলেন, ‘যারা রাজ্য শাসন করছে, তারা জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না, হিন্দু দের প্রতিনিধিত্ব করে না। তাই আজ দেশের এই দুরবস্থায় জনগণের প্রতি তাদের কোনো দায়িত্ব নেই। তারা শুধু লুটপাটে ব্যস্ত। সেজন্য হিন্দু দের কে রক্ষার জন্য হিন্দুদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে।’ শাসক দলের নেতাদের প্রতি ইঙ্গিত করে শান্তি বাবু বলেন, ‘বিদেশি ব্যাংকে তাদের টাকার অভাব নেই। সুইস ব্যাংকে টাকা বাড়ছে, অন্যদিকে মানুষ গরিব থেকে গরিব হচ্ছে।’ রাজ্য সরকারের ব্যর্থতায় কোলকাতা সহ সারা রাজ্যে রাস্তাঘাটের বেহাল অবস্থা হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন শিবসেনা রাজ্য সভাপতি। তিনি বলেন, ‘তাদের ( বতর্মান সরকার ) দুর্নীতির কথা বলে শেষ করা যাবে না। ধর্ষণকাণ্ড, সারদা কেলেঙ্কারি, মূল্যবৃদ্ধি , হিন্দু হেনস্তা ও মুসলিম তোযন হচ্ছে। বড় বড় কাজ টেন্ডার ছাড়াই করা হচ্ছে। তারা ঙ্কোন প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করবে না। কিন্তু কমিশন ভাগাভাগি করে নিয়ে যাবে।’

বেদ ও গীতার মীমাংসা

বেদ এর চারটি ভাগ। সংহিতা, ব্রাহ্মন, আরণ্যক, উপনিষদ। সংহিতা ও ব্রাহ্মন ভাগ লইয়া কর্মকান্ড আর আরণ্যক ও উপনিষদ ভাগ লইয়া জ্ঞানকান্ড। কর্মাকান্ডে নিষ্কাম কর্মের পাশাপাশি সাংসারিক ব্যক্তিবর্গ এর জন্য সকাম কর্মের ব্যবস্থ্যাও রয়েছে। এসব কাম্য কর্ম যথাযথ পালন করলে সে স্বর্গ প্রাপ্ত হবে এবং সুখেই জীবন অতিবাহিত করবে। আর জ্ঞানকান্ড মানুষ কে অমৃতের সন্ধান দেয় এবং মোক্ষ প্রাপ্তি এর ব্যবস্থা করিয়া দেয়। গীতা ২/৪২-৪৪ এ ভগবান বললেন, হে পার্থ অল্পবুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তিগন বেদের কর্মকান্ডের স্বর্গ ফলাদি প্রাপ্ত প্রীতীকর বাক্যে অনুরক্ত, তাহারা মনে করে বেদ এর কাম্য কর্মই ধর্ম এছাড়া আর কিছু নেই। এরূপ ব্যক্তি কামনা কলুষিত, স্বর্গ প্রাপ্তির মোহে ও ভোগৈশ্বর্য তে আসক্ত হয়ে আপাতমনে এই মনোরম বেদবাক্য বলিয়া থাকে। কারন এরূপ সকামী ব্যক্তিগন নির্বুদ্ধিতার জন্য একাগ্র ঈশ্বর যুক্ত হতে পারে না। ★★ আমরা এই সিদ্ধান্তে উপনিত হলাম যে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এখানে বেদ পাঠে নিরুৎসাহিত কিংবা বেদ নিন্দা করেন নি। তিনি ঐ সকল নির্বোধ দের উদ্দ্যেশ্য করেই এই উক্তি করেছেন। এখানে সেই সকাম ব্যক্তিদের কথা বলেছেন যারা মোক্ষ কি তা না জেনে স্বর্গ প্রাপ্তিকেই মুখ্য ভাবে। আর একথা সত্য যে সকামী ব্যক্তির মন নানাদিকে ধাবমান হয় এবং ঈশ্বর এ স্থির না হয়ে ভোগ বাসনায় ব্যস্ত থাকে। কেবল নিষ্কাম কর্মেই ঈশ্বর প্রীতি আসে। ওঁ শান্তি শান্তি

চীন ইসলাম ও মুসলমানের বিপক্ষে দেশটির যুদ্ধ ঘোষণা করেছে

চীনে মুসলমানদের রোযা রাখার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করাকে ইসলাম ও মুসলমানের বিপক্ষে দেশটির যুদ্ধ ঘোষণা হিসেবে অভিহিতি করেছেন বিশ্ব উইঘুর কংগ্রেস। কংগ্রেসের ভাইস প্রেসিডেন্ট সাইত তুমতুর্ক 'আনাদুলো' এজেন্সিকে বলেছেন, "দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে বিশ্ব এখনও এ বিষয় নীরব রয়েছে।" আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, জিনজিয়াং উইঘুর স্বায়ত্বশাসিত অঞ্চলে মুসলিম দলগুলোর সদস্য, সরকারি চাকুরিজীবী, ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকদের উপর রোযা রাখা নিষিদ্ধ করেছে। তুমতুর্ক বলেছেন যে এটিই বিশ্বের একমাত্র মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা যেখানে রমযানের রোযা রাখার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এই প্রথমবার চীন রোযা রাখার উপর প্রথম নিষেধাজ্ঞা জারি করেনি। তুমতুর্ক বলেন, "গত বছরও একই কাজ করেছিল চীন কর্তৃপক্ষ।" তিনি দাবি করেন, "সরকারের এমন সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে লোকজন রাস্তায় বিক্ষোভ করলে চীন সরকার গত বছর ৩ হাজারেরও বেশি মানুষকে মেরে ফেলেছিল।" পূর্ব তুর্কিস্তানের সাধারণ মানুষের উপর নৃশংস হত্যাযজ্ঞ ও মানুষিক চাপ বৃদ্ধি করে চীন সমগ্র বিশ্বকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। জিনজিয়াং স্বায়ত্বাশাসিত অঞ্চলে অনেক ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বসবাস করে। এর মধ্যে রয়েছে পূর্ব তুর্কিস্তানের তার্কিক উইঘুর মুসলিমরা। তারা বিশ্বাস করেন যে তুর্কির উপজাতীদের মধ্যে উইঘুর একটি, যারা এই এলাকায়ই বসবাস করছেন। তারা চীন নয়, নিজেদেরকে মধ্য এশিয়ার অংশ হিসেবে মনে করেন। তুমতুর্ক বলেন, "পূর্ব তুর্কিস্তানে হামলা চালানোর পর দীর্ঘ ৬৬ বছর ধরে সিস্টেমেটিক একত্তীকরণ নীতি গ্রহণ করে আসছে। আর দশকের পর দশক ধরে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বিষয় বাধা দিয়ে উইঘুর মুসলমানদের উপর তারা নির্যাতন চালিয়ে আসছে। কিন্তু বিশ্ব এ বিষয় নীরব রয়েছে।" অরগানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি)'র সমালোচনা করে তিনি বলেছেন যে সংগঠনটি চীনের নিষ্ঠুরতার বিষয় কোনো কথা বলছে না। জেডআই

হিন্দু ধর্মকে সম্মান দিয়ে কথা বলার জন্য সহকর্মীদের সতর্ক করে দিলেন পাকিস্তানের জাতীয় সংসদের পাকিস্তান তেহরিক ই ইনসাফের হিন্দু সাংসদ লাল চাঁদ মালহি

হিন্দু ধর্মকে সম্মান দিয়ে কথা বলার জন্য সহকর্মীদের সতর্ক করে দিলেন পাকিস্তানের জাতীয় সংসদের পাকিস্তান তেহরিক ই ইনসাফের হিন্দু সাংসদ লাল চাঁদ মালহি। আফগানিস্তান জাতীয় সংসদের হিন্দু সাংসদ আনারকলি কাউর হনার ইয়ারের আফগানিস্তানের হিন্দু নির্যাতন নিয়ে কথা বলার কদিন পরেই সরব হলেন পাকিস্তানের জাতীয় সংসদের হিন্দু সাংসদ লাল চাঁদ মালহি। পাকিস্তানের জাতীয় সংসদে তখন চলছে বাজেট অধিবেশন চলছে। সাংসদ লাল মালহি বললেন,"আমি অবাক হচ্ছি সাংসদ জামসেদ দস্তি ও জাফরুল্লাহ খানের মন্তব্য শুনে!উনারা বললেন "যারা গরু পূজা করে তারাই হিন্দু"! আমি বুজতে পারছি না উনারা কেন আমাদের ধর্মের পেছনে লাগলেন! তখনই ডেপুটি স্পিকার জাবেদ মর্তুজা আব্বাসি লাল মালহিকে সত্রক করে বলেন যে তার বক্তব্য সরাসরি টেলিভিশনে প্রচারিত হচ্ছে! লাল মালহি প্রতিত্তুরে বলেন,"আমি জানি ঘর,ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান বা বাস্তব জীবনে কোথায় কিভাবে কথা বলতে হয়,আমি সবাইকে সম্মান দিয়েই বলছি।" তারপর লাল মালহি বললেন,"আমি কদিন ধরে সাংসদে হিন্দু ধর্মকে নিয়ে উপহাস করা হচ্ছে।উপহাসকারীকে বলতে চাই হা,আমরা গরু পূজা করি,এটা আমাদের অধিকার আমরা এটি আরো করব! আমরাও পাকিস্তানী,আমরাও পাকিস্তানী হিন্দু!আজ ভারতকে উপহাস করতে গিয়ে হিন্দু সনাতন ধর্মকে উপহাস করা শুরু করেছেন সাংসদেরা! আমাদের ধর্মকে উপহাস করার অধিকার কারো নেই,হা আমরা গরুকে সম্মান করি। আজ কেন কেউ প্রশ্ন তুলছে না যে কেন পাওয়ান কুমারকে জোর করে অপহরন করে ধর্মান্তর করা হল!!আজ কেন সবাই এ ব্যাপারে চুপ!!" আমাদের ধর্ম নিয়ে কথা বলার, আমাদের ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করার কারো অধিকার নেই।" এদিকে তার এই চাঞ্চল্যকর বক্তব্যে কথা উঠেছে বিভিন্ন মিডিয়ায়ও! মানবাধিকার কর্মী কপিল দেব বলেন, লাল মালহি পাকিস্তানী হিন্দুদের বর্তমান অবস্থার কথা তুলে ধরেছেন,আমাদের কেন ভারতের সাথে তুলনা করা হবে?কেন আমাদের ধর্ম নিয়ে কটূক্তি হবে!আমরা ভারতীয় নই।ভারতের সকলেই যেমন হিন্দু নয় তেমনি পাকিস্তানের সকলেই মুসলিম নয়।পাকিস্তানে লক্ষ লক্ষ হিন্দু বসবাস করে।দেশ নিয়ে কথা বলতে চান বলুন কিন্তু ধর্ম অবমাননা নয়,আমাদের দেশপ্রেম নিয়ে কোন প্রমান দেয়ার প্রয়োজন নেই,আমাদের পাকিস্তানী হিন্দু হিসেবে গ্রহন করুন।" উল্লেখ্য পাকিস্তানের জাতীয় সংসদে ৬ জন হিন্দু সাংসদ রয়েছেন,যারা বিভিন্ন হিন্দু অধ্যুষিত এলাকার প্রতিনিধিত্ব করছেন। জাগো হিন্দু জাগো,নিজ দেশে নিজ অধিকার আদায় করো। http:// tribune.com.pk/ story/907578/ lessons- in-toler ance-mp-ask-col leagues-not-to- denigrate-hindu s-in-speeches/ ?fb_ref=Default& fb_source=messa ge