সবাই খুশি হয়ে যাও আজ ভোরে কাস্মির ঘাটিতে ভারতীয় সেনারা ৫ আতঙ্কবাদীকে ৭২ হুরের কাছে পাঠিয়েছে ।। সবাই বলুন আমিন ।।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Thursday, 2 July 2015
মমতার চানক্য এবার মুকুলের দলে
মমতার চানক্য এবার মুকুলের দলে
অস্বীকার করে লাভ নেই তৃনমূল কংগ্রেস কে রাজ্যে প্রতিষ্ঠা করার পিছনে পঙ্কজ বন্দোপাধ্যায় র অবদান অনেকটা ,অথচ দলের সুখের দিনে উনার কথা তৃনমূল নেত্রীর মনেও পড়ে না(উনি অবশ্য মানুষদের ব্যবহার করে ছেঁড়া শালপাতার মত ফেলে দিতে সিদ্ধ হস্ত উদাহরণ ছত্র ধর মাহাতো, মাও বাদী কিশেনজি,ফেলানি বসাক ইত্যাদি)
একটা কথা আছে বিনাশ কালে বিপরীত বুদ্ধি , যেদিন উনি উনার স্পাইক কাটা ,আই আই পি এম নামক অবৈধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করা গর্ধভ ভাইপোকে নিজের বিকল্প হিসাবে তুলে আনতে সুরু করেছেন সেদিন থেকেই দলের পতনের চিত্রনাট্য রচিত হয়ে গেছে
এবার দেখা আগে আগে হত হায় কেয়া ?
বাঙালী হিন্দু
বাঙালী হিন্দুদের একটু টাকা পয়সা বেশী হয়ে গেলে সাথে সাথে তারা হাইপ্রোফাইল হয়ে যায় ও গরীব মধ্যবিত্তদের একটু এড়িয়ে চলে । এমনকি নিজদের আত্মীয় ও রক্তের সম্পর্ককের লোককের পর ভাবে । আমি গত দুইদিন সাঁওতালদের সাথেই ছিলাম 'হুল দিবসের' জন্য । সাঁওতালদের মধ্যে অনেক হাইপ্রোফাইল ব্যাক্তি যারা বিদেশে থাকে তারা সেদিন এসেছিল দুর্গাপুর । অবাক হয়ে দেখলাম-তারাও একসাথে ধুতি পরে নাচল ধামসার তালে তালে,তারপর দেশী মহুয়া ভাতের মদ একসাথে খেয়ে আনন্দ করছিল । সাঁওতালরা আর্থিক ভেদাভেদে বিশ্বাসী নয় তারা গরীবকেও নিজেদের ভাই ভেবে কাছে টেনে নেয় । কিন্তু আমাদের বাঙালীদের কথা একবার ভাবুন? একটা গাড়ি ও একটা বাড়ী তৈরী করে নিজেকে কিনা ভাবে । বাঙালীদের মধ্যে হিংসা আছে,কেউ কারও সুখ দেখতে পারেনা তাই বাঙালীর এতো অবনতি ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ১৯২১ সালে। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করেন লর্ড হার্ডিঞ্জ ১৯১২ সালে। কিন্তু কয়জন যানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা কালে মুসলিদের মন ভাব কি ছিল?? সত্য এই যে মুসলিম চাইতো না ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হোক। এই বিরোধীয় আবার দুই বঙ্গের মুসলিমের আলাদা উদ্দেশ্য ছিল।
পশ্চিমবঙ্গের মুসলমান–তারা মনে করেছিলেন, ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হলে পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের কোনো লাভ নেই। পূর্ববঙ্গের মুসলমানদেরই লাভ হবে। তাদের জন্য ঢাকায় নয় পশ্চিমবঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় হওয়াটাই লাভজনক। এতে পশ্চিমবঙ্গ মুসলিম ফায়দা পাবে। এই জন্যই সেই সময় প্রতিষ্ঠা কালে পশ্চিমবঙ্গ মুসলিম বিরোধীতা করে।
আর পূর্ব বাংলার মুসলমান তারা মনে করেছিলেন, পূর্ব বঙ্গের মুসলমানদের মধ্যে ১০০০০ জনের মধ্যে ১ জন মাত্র স্কুল পর্যায়ে পাশ করতে পারে। কলেজ পর্যায়ে তাদের ছাত্র সংখ্যা খুবই কম। বিশ্ববিদ্যালয় হলে সেখানে মুসলমান ছাত্রদের সংখ্যা খুবই কম হবে।
পূর্ববঙ্গে প্রাইমারী এবং হাইস্কুল হলে সেখানে পড়াশুনা করে মুসলমানদের মধ্যে শিক্ষার হার বাড়বে। আগে সেটা দরকার। এবং যদি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় তাহলে মুসলমানদের জন্য যে সরকারী বাজেট বরাদ্দ আছে তা বিশ্ববিদ্যালয়েই ব্যয় হয়ে যাবে। নতুন করে প্রাইমারী বা হাইস্কুল হবে না। যেগুলো আছে সেগুলোও অর্থের অভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। সেজন্য তারা বিশ্ববিদ্যালয় চান নি।
মুলত বঙ্গভঙ্গর কারণে ক্ষতি হওয়ায় ক্ষতি পূরণের জন্য ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হবে বলে লর্ড হার্ডিঞ্জ প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন আগেই।
যেসকল মুসলিম বলছে তখন হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ছিলে তারা অকৃতজ্ঞ বেইমান। সে সময় পূর্ব বঙ্গে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় ছিল না। মুসলিম শিক্ষিত করতে সেই সময়য়ে হিন্দুই এগিয়ে আসে। পূর্ব বঙ্গ মুসলমান অধ্যূষিত বলে পূর্ব বঙ্গের মুসলমানদের জন্য উচ্চ শিক্ষার দরোজা খুলে যাওয়ার সুযোগ ঘটে। পাশাপাশি পূর্ববঙ্গের অন্যান্য ধর্মের লোকজনের জন্যও এটা বড় সুযোগ সৃষ্টি হয়। সকলেই এই প্রস্তাবটি স্বাগত জানায়। সকলেই সহযোগিতার হাত বাড়ায় তখন।
সেই সময় মৌলানা আকরাম খান আশঙ্কা প্রকাশ করেন যে, সরকার বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অর্থ বরাদ্দ করলে সাধারণ মুসলমানদের শিক্ষা সংক্রান্ত বিশেষ সুযোগ-সুবিধা দানের ক্ষেত্রে অর্থের ব্যবস্থা করবেন না। মুসলমানদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা অপেক্ষা প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি (প্রাথমিক ও মাধ্যমিক) শিক্ষার প্রয়োজনীয়তার উপর তিনি গুরুত্ত্ব আরোপ করেন। আবদুর রসুল আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় মুসলমানদের পক্ষে ‘বিলাসিতা’ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। তার মতে কয়েকজন ভাগ্যবানের জন্য অর্থ ব্যয় না করে বেশিরভাগ মানুষের জন্য তা ব্যয় করা উচিৎ। মুসলমানদের মতে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয় হবে একটি অসাম্প্রদায়িক প্রতিষ্ঠান, ফলে বাংলার মুসলমানদের বিশেষ কিছু লাভ হবে না। বরং গরীব অথবা যোগ্য মুসলমান ছাত্রদের বিশেষ বৃত্তির ব্যবস্থা এবং দু-একটি প্রথম শ্রেণীর কলেজ স্থাপন ইত্যাদি করলে মুসলমানদের মধ্যে শিক্ষাবিস্তার সম্ভব হবে। চব্বিশ পরগণার জেলা মহামেডান এসোসিয়েশন মুসলিম ১৯১২-র ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যায় স্থাপনের বিরোধিতা করে। শেষ পর্যন্ত স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য চারটি নতুন অধ্যাপক পদ সৃষ্টির বিনিময়ে তার বিরোধিতার অবসান করেছিলেন। পরবর্তিতে স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য শিক্ষক নিয়োগে সহযোগিতা করেন। তার সঙ্গে ছিলেন স্যার নীলরতন সরকার।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলেন কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এ ধরনের একটি অভিযোগ সম্প্রতি সংবাদপত্রসহ বিভিন্ন মিডিয়াতে প্রকাশিত হয়েছে। অভিযোগকারীদের মধ্যে রয়েছেন ঢাকা থেকে প্রকাশিত একটি ইংরেজি পত্রিকার সম্পাদক। কিছু কিছু কলামলেখকও নানা সময়ে সংবাদপত্রে এ ধরনের তথ্য প্রকাশ করছেন। ২০০০ সনে আহমদ পাবলিশিং হাউস থেকে আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ধারাবাহিকতা এবং প্রাসঙ্গিক কিছু কথা’ নামে একটি বইয়ে মেজর জেনারেল (অব.) এম এ মতিন, বীরপ্রতীক, পিএসসি (তত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা) একটি তথ্য জানান যে, ”১৯১২ সালের ২৮শে মার্চ কলিকাতা গড়ের মাঠে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সভাপতিত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিবাদে এক বিশাল জনসভার আয়োজন করা হয়।” তিনি অভিযোগ করেন যে, রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলেন। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কালি ও কলম পত্রিকার সম্পাদক মণ্ডলীর অন্যতম সদস্য এজেড এম আব্দুল আলী একটি পত্রিকায় এই অভিযোগটির বিরোধিতা করেন। তিনি বলেন, যারা রবীন্দ্রনাথের বিরুদ্ধে এই অভিযোগটি করছেন তারা তাদের রচনায় কোনো সূত্রের উল্লেখ করেন নি। তবে ইসলামী ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত একটি গ্রন্থে এই ধরনের একটি মনগড়া অভিযোগের উল্লেখ পাওয়া যায়। মেজর জেনারেল (অবঃ) আব্দুল মতিন এই গ্রন্থ থেকেই তথ্যটি ব্যবহার করেছেন। ঐ তারিখে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোলকাতায়ই উপস্থিত ছিলেন না এবং তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরোধিতা করেন নাই। করলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে প্রতিষ্ঠার পাঁচ বছরের মধ্যেই ভাষণ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ করা হত না। ১৯৩৬ সালে তাকে ডিলিট উপাধী প্রদানের বিষয়েও বিরোধিতা হত। বরং তাঁকে দুবারই মুসলমান-হিন্দু সকল শ্রেণীর ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান আন্তরিকভাবে সম্মাননা প্রদান করেছে।
Shiv Sena West Bengal
হিন্দুর কন্ঠস্বর তুলে ধরতে বাংলাতে
আসছে শিবসেনার মুখপত্র "সামনা" ।
হিন্দুত্ব নামের ভেকধারী ভন্ডদের
মুখোশ খুলতে এই বাংলার মাটিতে
প্রকাশিত হতে চলেছে "সামনা" । প্রতি
জেলাতেই "সামনা" পত্রিকাটি পাওয়া
যাবে ।
হিন্দু জনসংখ্যা
খেয়াল করবেন-
আফগানিস্তানে হিন্দু জনসংখ্যা মাত্র এক থেকে দেড় হাজার ।
অথচ সেখানে একজন হিন্দু সাংসদ রয়েছে; যার নাম আনারকলি কাউর ।
__
অন্যদিকে পাকিস্তানে হিন্দু জনসংখ্যা 1.5%
আর সেখানে হিন্দু সাংসদ রয়েছে 6 জন ।
__
অন্যদিকে বাংলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা
প্রায় আট শতাংশ ।
অথচ এখানে হিন্দু সাংসদ মাত্র 25 জন ।
__
পাকিস্তানে হিন্দু 1.5% এর জন্য 6 জন হিন্দু সাংসদ থাকলে
বাংলাদেশে হিন্দু 8% এর জন্য হিন্দু সাংসদ প্রয়োজন 60 জন ।
__
অথচ বাংলাদেশ তা মেনে নেয় না ।
এটা নাকি ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশ ।
__
পাকিস্তানে পিপিপি'তে হিন্দু সাংসদ আছে ।
পাকিস্তান মুসলিম লীগে হিন্দু সাংসদ আছে ।
এবং ইমরান খানের তেহরিক_ই_ইনসাফ যে দলটি তালেবানকে সমর্থন করে সেই দলেও হিন্দু সাংসদ আছে ।
যার নাম লাল চাঁদ মালহি ।যিনি মুসলিম অধ্যষিত করাচি'র একটি আসন থেকে বিপুল ভোটে জয়ী হয় ।
ইফতার ও ধর্মপ্রেম
গতবারের দূর্গা পূজার সপ্তমী পূজার
দিনের মজার একটা ঘটনা শেয়ার
করছি। দূর্গা পূজায় প্রতিমা দেখার জন্য
আমার এক মুসলিম ক্লাসমেট প্রস্তাব করল
বন্ধু এবার শহরের সব প্রতিমা আমাকে
ঘুরে ঘুরে দেখাতে হবে আমিও রাজি
হলাম। সপ্তমী পূজা পর বের হলাম
প্রতিমা দর্শনে। শহরের পূজা কমেটির
অধিকাংশ লোক পরিচিত হওয়ায়
অন্যদের চেয়ে একটু খাতির সুবিধা
বেশিই পেলাম। অধিকাংশ মন্দিরে
প্রসাদের প্যাকেট হাতে ধরে দিল
আবার কেউ বসে প্রসাদ পেতে বলল।
যাইহোক সঙ্গে মুসলিম ক্লাসমেট তাই
বসে প্রসাদ নিচ্ছি না কেননা সে
আমাকে আগেই বলেছে প্রসাদ আমি
খাব না পূজার প্রসাদ আমার ধর্মে
হারাম খেলে গুনাহ হবে। আমিও প্রসাদ
খেতেই হবে এটা বললাম না কেননা ওর
ধর্মে ওটা হারাম। দুপুরবেলা অবাক করা
কান্ড হয়ে গেলে এক মন্দিরে গিয়ে
প্রতিমা দেখতেই পূজা কমেটির
লোকেরা দুপুরের প্রসাদ পেতে বলল
মানে দুজনকেই রীতিমত টেনে
প্রসাদের প্যান্ডেলের নিয়ে গেল।
এখন খেতেই হবে। আমি আমার মুসলিম
ক্লাসমেটকে বললাম খেলে কিছুই হবে
না খা এ খাবার পূজায় দেয়নি ভাত
তরকারিই তো। সে বলল না আমি খাব
না হারাম জিনিস খাব না। আমিও ওর
ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আর খেতে
বললাম না।তার ধর্মপ্রেম দেখে আমার
খুব ভালো লাগল।
ইদানিং ফেসবুকে আমার কিছু হিন্দু বন্ধু
ইফতারের ছবি তোলে তা আপলোড
করে স্টেস্টাস দিচ্ছে। এ দিয়ে সে
কি বুঝাতে চাচ্ছে? সে সেকুলার?
ইফতার যে সময়ে করা হয় সে সময়
সন্ধ্যাকাল আর সন্ধ্যাবেলায় সনাতন
ধর্মে খাওয়া দাওয়া করা নিষেধ
রয়েছে। কিন্তু হর হামেসাই সবাই
খাচ্ছে।
আজ কোথায় গেল সেই হিন্দু সমাজ
যারা মুসলিমদের হাতের রান্না করা
খাবার খাওয়ার জন্য লালনকে
সমাজচ্যুত ধর্মচ্যুত করেছিল? আজ সেই
সমাজে লোকেরা সন্ধ্যাবেলায়
বেলায় মুসলিমের সাথে বসে এক
প্লেটে খাচ্ছে আবার দাম্ভিকতা
দেখানোর কারনে সেই ছবি আপলোড
করার সাহস করছে? এর কারন কি? এর
কারন হল আমাদের ধর্মপ্রেমের অভাব
আজ আমরা ধর্ম থেকে অনেক দূরে চলে
গেছি। আজ আমাদের মধ্যে কোন ধর্মীয়
রীতিনীতি নাই সব হারিয়ে বসে
আছি। কোন কোন অবাঞ্ছিত হিন্দু
আছে যারা নিজের বন্ধুত্ব রক্ষার
খাতিরে বন্ধুর বাড়ি গিয়ে গরু খেয়ে
আসে। আর আমাদের শুনতে বন্ধু গরু খা কত
হিন্দু আমাদের বাড়িতে গরু খেল তুইও
খা।
আমার মুসলিম ক্লাসমেটের ধর্মপ্রেম
দেখে তার প্রতি আমার শ্রদ্ধা বোধ
বেড়ে গেছে কিন্তু ইদানিং কালে
যারা আমাদের ধর্মের নিষিদ্ধ সময়ে
নিষিদ্ধ খাবার খাচ্ছে সেটা আবার
ছবি পোষ্ট করেছে তাদের প্রতি
আমার ততটাই ঘৃনা বেড়েছে। হিন্দু হয়ে
ইফতার করে তারা হিন্দুধর্মকে
আবমাননা করছে।। Kartik Krishna Roy
Subscribe to:
Posts (Atom)