Friday, 3 July 2015

জম্মু-কাশ্মীরে VHP আত্মরক্ষার্থে অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণ দিচ্ছে গেরুয়া সেনাদের

***সুখবর***সুখবর***সুখবর*** জম্মু-কাশ্মীরে VHP আত্মরক্ষার্থে অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণ দিচ্ছে গেরুয়া সেনাদের।জম্মুর বিভিন্ন জায়গায় চলছে প্রশিক্ষণ। বহু অত্যাচার নির্যাতন সয়ে জেগে উঠেছে কাশ্মীরী হিন্দু। ধর্মযুদ্ধের দামামা বেজে উঠেছে। জঙ্গিবাদী মোল্লারা আশির দশকে কাশ্মীরী পণ্ডিতদের উপর যে গণহত্যা চালিয়েছিল এবার তার বদলা নেওয়া হবে। জঙ্গি সন্ত্রাসীদের রক্তে কাশ্মীরের মাটি ধুয়ে আবার হিন্দুর বাস ফিরিয়ে আনা হবে। ‪#‎ জয়শ্রীরাম‬ হিন্দু রাষ্ট্র ভারত মাতা কি-জয়। ‪#‎ VHP‬ ‪#‎ RSS ‬https://m.facebook.com/story.php?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C2287159318

সাধ্বী প্রাচী

আজ সাধ্বী প্রাচীর হূঙ্কার শুনে আবার মনে পড়ে গেল হিন্দুস্থানের এক শ্রেষ্ঠ বীরকে।হ্যাঁ তিনি আমাদের প্রাণপ্রিয় হিন্দু হৃদয় সম্রাট শিবসেনা প্রতিষ্ঠাতা প্রধান প্রয়াত শ্রী বালাসাহেব থাকড়েজী। এমনই একবার এক অমরনাথ তীর্থ যাত্রা বন্ধ করে দিয়েছিল ঐ জাতটা।বালাসাহেবজী হূঙ্কার ছাড়লেন-অমরনাথের পথ যদি মোল্লারা না ছাড়ে তবে একটা মোল্লাও এবার মুম্বাই এয়ারপোর্ট থেকে হজযাত্রা করে দেখাক কেটে রেখে দেব। সঙ্গে সঙ্গে সারা দেশের সব হজ ফ্লাইট বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ আর মোল্লারাও সূড়সূড় করে অমরনাথের পথ ছেড়ে দেয়। আইএস,আলকায়দাদের সাথে মিলে ভারতের মোল্লারা নাকি এবার অমরনাথে সন্ত্রাসবাদী হামলা করবে।আমরা বলি কি-করে দেখা একবার।পরবর্তী একশন যে কি হবে সেটা সাধ্বীজীই বলে দিয়েছেন।আমরা শুধু সেটা বাস্তবায়িত করব এই যা! ‪#‎ জয়শ্রীরাম‬ হিন্দু রাষ্ট্র ভারত মাতা কি-জয়।

Hindu Rastra হিন্দু রাষ্ট্র

হিন্দু রাষ্ট্র ভারত মাতার পবিত্র ভূমিতে গোহত্যাকারীদের বিরুদ্ধে বজরংদলের ধর্মযুদ্ধ ঘোষণা★ আপনারা জানেন, ভারতের সর্বোচ্চ আদালত গো হত্যা নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। এর পরেও এই কদিন আগে উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগরে রিয়াজ নামে ছবির এই ব্যক্তি আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে প্রকাশ্যে গোহত্যা করে হিন্দুদের ধর্মানুভূতিতে আঘাত করে।এতে করে ফুঁসে ওঠে মুজাফ্ফরপুরের স্থানীয় হিন্দু জনতা। পুলিশের আগেই এগিয়ে আসে বজরংদল। শুরু হয় বজরঙ্গি একশন......... সেকু মাকুরা আনেকেই তাদের স্বভাবসুলভ সমালোচনা করেছে। কিন্তু আইন ভঙ্গ করলে সাধারণ জনতা শুনবে কেন? হিন্দুদের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করার সাহস ওরা করবে কেন? গো হত্যা না করলে কি ক্ষতি? গোহত্যাকারী দের কোনো ছাড় নয়। সরকার এবং প্রশাসন যদি এই নরপশুদের সাজা দিতে বিলম্ব করে তবে আমরাই ওদের সাজা দেব- বজরংদল। ‪#‎ জয়শ্রীরাম‬ আর ছাড় নয়, এরপর থেকে আরো করুণ পরিণতি অপেক্ষা করছে গোহত্যাকারীদের ভাগ্যে।সাবধান...... হিন্দু রাষ্ট্র ভারত মাতা কি-জয়।

CPIM ভারতের কম্যুনিস্ট পার্টি

ভারতের কম্যুনিস্ট পার্টির মতো এতো বড় হিন্দু বিদ্বেষী, দেশের সংস্কৃতি , ইতিহাস বিকৃতকারী দল আর একটিও নেই । আসুন জেনে নিই CPM-কে কেনো দেশদ্রোহী বলা হয় - এরা মুসলিম লীগের সঙ্গে হাত মিলিয়ে পাকিস্তানের দাবিকে সমর্থন করেছিলো! নেতাজিকে এরা বলেছিল তোজোর কুকুর! স্বামী বিবেকানন্দকে বলেছিল সাম্রাজ্যবাদের দালাল! বিপ্লবী ক্ষুদিরামকে সন্ত্রাসবাদী বলেছিল! রবীন্দ্রনাথকে বলেছিল বুর্জোয়া কবি! ১৯৪৭ সালে দেশ স্বাধীন হওয়াতে দুঃখ পেয়ে বলেছিল “ এই স্বাধীনতা মিথ্যা“! ১৯৬২ সালে ভারত-চিন যুদ্ধের সময় নির্লজ্জের মত চিন কে সমর্থন করেছিলো! বন্দেমাতরাম বলতে এদের লজ্জা হয়! স্বাধীনতা ও প্রজাতন্ত্র দিবসে এরা জাতীয় পতাকা উত্তলন করে না! এদের চোখের জলের বান ডাকে palestaien এর জন্য কিন্তু বাংলাদেশ আর পাকিস্তানে হয়ে চলা হিন্দু দের ওপর অত্যাচার নিয়ে চুপ । বর্তমানে আবার যোগার বিরোধীতায় সরব এদের শীর্ষস্থানীয় নেতারা! এই দেশদ্রোহী কম্যূনিস্ট পার্টী কে ছুড়ে ফেলে দিন। ‪#‎ RSS‬

Tukutuki Mondal টুকটুকি

টুকটুকি নামের বাচ্চা মেয়েটি কি দোষ করেছিলো? তাকে কেন অপহরন করা হল? মেয়েটি কি শুধু একজন হিন্দু বলেই তার সাথেই এমন হবে। যে সকল চুসিলরা মানবতার কথা বলেন তারাই বা আজ কোথায়? মানবতা কি শুধু একটি নির্দিষ্ট ধর্মের মানুষের জন্য?? প্রশ্ন রইল জাতির কাছে? ‪#savetuktuki‬& ‪#hindusister https://m.facebook.com/events/1018611764839951?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C4963417290‬

পুরীর শ্রী শ্রী জগন্নাথ মন্দির নানা অলৌকিক রহস্যে ভরা

পুরীর শ্রী শ্রী জগন্নাথ মন্দির নানা অলৌকিক রহস্যে ভরা। . ১.) জগন্নাথ পুরী মন্দিরের রান্নাঘরকে বলা হয় পৃথিবীর অদ্ভুত ও বড় রান্নাঘর। --------------------------------------- ২.) এই রান্নাঘরে বিবিধ দ্রব্য রান্না করার জন্য কোন বিদ্যুৎ বা যন্ত্র ব্যবহার করা হয় না । উন্মুক্ত কাঠের আগুনের উপর অনেকগুলো তেলের ল্যাম্প বা বাতি ঝুলিয়ে রাখা হয় আর তার নিচেই সেবকরা এসেই রান্না কার্য সম্পন্ন করে । . ৩..) এ রান্নাঘরে এত দ্রুত রান্না করা হয় যে শুধুমাত্র একদিনের প্রস্তুতিতে একসাথে প্রায় দশ হাজার লোক বসে প্রসাদ পায় । আর এমনিতে পাঁচ হাজারের উপর দর্শনার্থী প্রসাদ পেয়ে থাকে । . ৪..)এই রান্নাঘরটি ৯টি ভাগে বিভক্ত । যাদের দুটি ভাগ ২৫০০ বর্গফুট করে এবং বাকি ৭টি ভাগ এ দুটির চেয়ে একটু ছোট হবে । এ রান্নাঘরে রয়েছে ৭৫২টি মাটির তৈরি চুলা যার প্রত্যেকটি দৈর্ঘ্যে তিন বর্গফুট করে এবং উচ্চতায় প্রায় ৪ ফুটেরও বেশি । . ৫.).চুলাগুলোতে একটির উপর একটি পাত্র বসানো হয় এভাবে প্রায় নয়টি পাত্র থাকে । শুধুমাত্র এ পাত্রগুলোর নিচে অবস্থিত আগুনের মাধ্যমেই উপরের পাত্র থেকে শুরু করে শেষে নিচের পাত্রটির রান্না অদ্ভুদ ভাবে সম্পন্ন হয় । এই রান্নাঘরের সার্বিক তত্ত্বাবধানে নিয়োজিত রয়েছে এক হাজার সেবক । তার মধ্যে ৫০০ সেবক রয়েছে কেবলমাত্র চুলাতে রান্না করার জন্য সহায়ককারী হিসেবে । . ৬...)এখানে কোন পুরাতন পাত্রে রান্না করা হয় না, প্রতিদিন নতুন নতুন পাত্রে রান্না করা হয়, তাই একদল খালি মাটি দিয়ে পাত্র বানায়, আরেক দল তা সরবরাহ করে রান্নাঘরে নিয়ে যায় । আরেকদল পাত্রগুলো ধৌত করে, আরেকদল পাত্রে জলভর্তি করে চুলাতে নিয়ে যায় | . ৭..)রান্না করার জন্য এখানে গঙ্গা আর সরস্বতী নদী (এটা একটা রূপক, পাথর বাঁধানো জলের দুটি নালী, যা সারা দিন নদীর ন্যায় ক্রমাগত জল পরিবহন করে) রান্নাঘরের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে যা বাহির থেকে দেখা যায় না যা সত্যিই অদ্ভুত !!!! . ৮..)কেউ কেউ সব্জি ধৌত করছে আর কেউ কেউ সব্জি কাটছে আর কেউ মসলা তৈরি করছে । ৯.).রান্নাঘরে যে সেবকরা থাকে তাদের বয়স যখন ১২ বছর হয় তখন থেকে তারা ট্রেনিং এ নেমে পড়ে এভাবে তারা বংশানুক্রমে প্রাপ্ত নির্দিষ্ট সেবা সারাজীবন ধরে অর্থাৎ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত করে থাকে । . ১০..)এই রান্নাঘরে ১০০টির উপর আইটেম রান্না করা হয় যা দুটি ভাগে বিভক্ত । এ দুটি ভাগকে পাক্কা এবং সুক্কা নামে ডাকা হয় । পাক্কা বলা হয় সে খাবারগুলো যেগুলো সিদ্ধ করা যেমন ডাল, চাল, খিচুরী এবং সমস্ত রকমের সবজি । অপরদিকে সুক্কা বলা হয় বিস্কিট, মিষ্টান্ন আর বিভিন্ন ধরনের পিঠা । . ১১.).জগন্নাথের জন্য যেসমস্ত ফল ও সবজি ব্যবহার করা হয় সেগুলো দু হাজার বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে । শুধুমাত্র স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত সবজি ও ফলই জগন্নাথের জন্য ব্যবহৃত হয় । অন্য কোন অঞ্চল থেকে উৎপাদিত দ্রব্য জগন্নাথের জন্য ব্যবহার করা হয় না । . ১২..জগন্নাথ দেব আর লক্ষ্মী দেবীর কৃপায় ধন্য এই রান্না ঘর । তাইতো পুরীর এ রান্নাঘরকে অদ্ভুত রান্নাঘর বলেই অভিহিত করা হয় । *** জয় জগন্নাথ ( ভালো লাগলে Like & Share করে অন্যদের জানার সুযোগ করে দিন।)

প্রশ্নের উত্তর

প্রতিদিনের মত প্রশ্নের কালকে উত্তর একজন মিত্র আমাকে প্রশ্ন করল সেটা দেখে গুরুত্ববহ মনে হল তাই সবার সামনেই উত্তর করছি ভুল হলে সংশোধন করে দিবেন। দীপ শিখা আমকে আমার fb friend একটা question করেছে।আমি ভাল ans পাছি না। প্লিজ হেল্প মি। Yesterday at 6:19pm · Sent from Messenger Kartik Krishna Roy কি বলেছে? Yesterday at 6:20pm দীপ শিখা বন্ধু,আমি একদিন এক মুসলমান বন্ধুর সাথে এক কালি মায়ের মন্দিরের সামনে দিয়ে হেটে যাচ্ছিলাম ।তো যাওয়ার সময় দেখতে পাই এক কুকুর কালি মায়ের মন্দিরে ঢুকে মায়ের উপরে প্রসাব করতেছে ।তো এই দেখে মুসলমান বন্ধুটি আমাকে বললো,দেখ দেখ তোমরা যে কালিমাকে পূজা কর সেই কালিমায়ের উপরে কুত্তায় প্রসাব করে ।সে আরো বলে,যে কালিমাকে তোমরা আনন্দের সহিত পূজা কর সে কালি মা তো নিজেকেই কুত্তার প্রসাব থেকে রকখা করতে পারেনা ,তাহলে সে তোমাদেরকে কিভাবে রকখা করবে,তবে কেন কর সে কালির পূজা ।এই প্রশ্নের উত্তরে আমি কিছু বলতে পারিনি ,কারন আমি ধর্ম বিষয়ে বেশী কিছু জানিনা ।তুমি এর উত্তর জানো বন্ধু । Yesterday at 6:20pm · Sent from Messenger দীপ শিখা কিভাবে ভাল ans দেওয়া যায়? Yesterday at 6:21pm · Sent from Messenger শুরুতেই বলছি আমরা মূর্তিপূজা বা পুতুলের পূজা করি না। একটা উদাহরন দেওয়ার পর উত্তর দিচ্ছি। এক বন্ধুকে খুব ভালোবাসি সে খুব শক্তিশালী ও প্রতাপশালী। আমাকে অনেক বিপদ থেকে বাঁচিয়েছে তাই তার ছবি এনে দেয়ালে লাগিয়ে রেখেছি তাকে শ্রদ্ধা করার জন্য। একেবারে সুন্দর মালা দিয়ে ঝুলিয়ে রেখেছি। কয়েকদিনের জন্য আমি বাড়ির বাইরে গেলাম তারপর এসে দেখি সেই শক্তিধর আমার বন্ধুর ছবিটার একি অবস্থা? চারদিকে মাকড়সার জাল ছবির উপর ধুলো জমে একাকার।আমি তো একেবারে অবাক? এত শক্তিধর বন্ধু আমার কিন্তু সামান্য মাকড়সা ধুলো ওর গায়ে পড়ল অথচ ও পরিষ্কার করতে না। এ থেকে কি আমি সিদ্ধান্ত নিতে পারি বন্ধুর গায়ে শক্তি নাই? নাকি তার ছবির শক্তি নাই? নাকি ছবি দ্বারা তাকে বোঝানো হয় নি? এখানে প্রশ্নে যে ঘটনার বননা করা হয়েছে তা আদৌও সত্য কি না জানি না তবুও উত্তর দিচ্ছি আমরা হিন্দুরা মূর্তির মধ্যে দেবতাকে আবাহন করে তার পূজা করি তারপর বিসর্জনের মাধ্যমে তাকে বিদায় দেই। আপনারা দূর্গা প্রতিমা ভাসানোর দৃশ্য মনে করুন দূর্গা মূর্তিকে ডুবানোর জন্য ভক্তরা মূর্তির উপর চড়ে থাকে এখন প্রশ্ন হল ভক্তরা মূর্তিকে যদি দূর্গা ভাবত তাহলে কি চড়ত,?বিসর্জনের পর ঐ মূর্তি পুতুল ছাড়া কিছুই নয়। এখানে ঐ প্রশ্ন থেকে বোঝা যায় হিন্দুরা কত ধর্মের প্রতি উদাসীন মন্দিরের দরজা কেনার মত তাদের সময় নেই তারা বছরে একবার হেলাফেলার এক পূজা করে বির্সজিত মূর্তি ফেলে রাখে এক বছরে আর মন্দিরের মুখো হয় না। এইজন্য মন্দিরগুলোর এ অবস্থা। প্রশ্ন করার জন্য ধন্যবাদ। আজ আমরা হিন্দুরা শাস্ত্র বিধিনিষেধ না জেনে যেখানে সেখানে মন্দির করে পূজা করছি। কিন্তু এটা জানি না দেবঅর্চন করার কিছু নিয়ম আসে সবাই করতে পারে না। টাকা থাকলে দেবঅর্চন হয় না চাই শ্রদ্ধা ভক্তি।বছরে একবার কলা ছড়া আর বাতাসা ৫০টাকা দিয়ে কিনে মায়ের কাছে৫কোটি টাকা চেয়ে বসে থাকি তাহলে কি মা সেখানে আসবে? সেখানে কুকুর বিড়াল সবাই প্রশাব করতে পারে কোন অসুবিধা নাই।Kartik Krishna Roy