Monday, 3 August 2015

মুসলমান পুরুষের জন্য ‘সর্বোচ্চ চার স্ত্রী’

Biplab Dutta @@ মুসলমান পুরুষের জন্য ‘সর্বোচ্চ চার স্ত্রী’ কথাটা কিন্তু ঘোর মিথ্যে। গোপন সত্যটা হল, একসাথে একই সময়ে সর্বোচ্চ চার স্ত্রী। তারপরে যে কোন স্ত্রীকে বা চারজনকেই এক মুহূর্তে একসাথে তালাক দিয়ে আবার চার মেয়েকে বিয়ে করতে কোনই অসুবিধে নেই। নবীর (দঃ) নাতি ইমাম হাসান এটা করেছেনও। তাঁর স্ত্রীর সংখ্যা ছিল আশী থেকে তিন’শ, বিভিন্ন বই অনুযায়ী। সাধারণ মুসলমানেরা এটা করেন না সেটা অন্য কথা। কারণ শিক্ষিত সাধারণ মানুষের ভেতরে কান্ডগ্যান বলে একটা জিনিস আছে । ** আশ্চর্যের কথা হল: যখন এই আয়াত নাজিল হল, তখন অনেক লোকের চারের বেশি স্ত্রী ছিল। আল্লার নির্দেশ এসে গেছে সর্বোচ্চ চার, এদিকে ঘরে আছে চারের বেশী। কি করা যায় এখন! নবী (দঃ) কে জিজ্ঞেস করাতে তিনি বললেন পছন্দসই চার জন রেখে বাকী বৌগুলোকে তালাক দিয়ে দিতে। ব্যস! ইসলামী বিয়ে-আইনের প্রথম বলি হল সেই উপেক্ষিত নারীই, যাদের কোনই অপরাধই ছিলনা। অথচ তারা এক নিমেষে ঘর হারাল, স্বামী হারাল, আশ্রয় হারাল, সন্তান হারাল। ** দেড় হাজার বছর পার হয়ে গেছে, সেই নিরপরাধ হতভাগিনীদের নিঃশব্দ আর্তনাদের জবাব আজও পাওয়া যায়নি। আজও হয়তো সেই ধু ধু মরুভূমির বালুতে কান পাতলে অস্ফুটে শোনা যাবে তাদের চাপা দীর্ঘশ্বাস আর কান্না.......... ভালো করে খুঁজলে আজও হয়তো বালুতে দেখা যাবে শুকিয়ে যাওয়া অশ্রুবিন্দু। আর্ত হাহাকারে তারা শোনাতে চাইবে না-বলা সেই করুণ কাহিনী। ....... কিন্তু এত এত বছর কেটে যাওয়ার পরেও আজও মুসলিম সমাজে এই অবৈধ আইনের প্রচলন আছে তবে ধীরে ধীরে কমে আসছে......অথচ কি সহজেই না সমস্যাটার সমাধান হতে পারত!.....কিন্তু পুরুষ সমাজ তারা তাদের নিজেদের ভোগ বিলাসকে পুরোদমে উপভোগ করার জন্য নিজেদের স্বার্থে এই রকম একটা উদ্ভট ধর্মিয় আইন বা ধর্ম তৈরি করেছে ........| দুঃখের বিষয় হল আজও মুসলিম নারীদের একটা বিরাট অংশ ইসলামের এই অনৈতিক আইন কে সমর্থন করে এবং নিজেদের দুর্ভাগ্য বলে মনে করে....... ** আমি অবাক হয়ে যাই এটা দেখে যে- তসলিমা নাসরিন সারা জীবন নারীদের জন্য নারীর অধিকার নিয়ে আন্দোলন করে দেশ ছাড়তে বাধ্য হল অথচ আজ সেই নারীরাই তসলিমা নাসরিনকেই বেস্যা বলে গালি দেয়.................| সত্যি বলতে যারা নিজেদের ভাল নিজেরা চায় না.... তার ভাল কেউ করতে পারে না |

লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিরোধ গড়ে তুলতে গতকাল VHP গুজরাটের ভুজ জেলায় দুর্গা বাহিনীর ২০০০ সদস্যদের হাতে তলোয়ার তুলে দিল

লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিরোধ গড়ে তুলতে গতকাল VHP গুজরাটের ভুজ জেলায় দুর্গা বাহিনীর ২০০০ সদস্যদের হাতে তলোয়ার তুলে দিল। see more- http://aajtak.intoday.in/story/vhp-durga-vahini-trishul-to-more-than-2000-girls-against-of-love-jehad-1-825972.html জেগে ওঠো ভারতীয় হিন্দু নারী শক্তি।এ ধর্মযুদ্ধ শুধু পুরুষের নয়,এযুদ্ধ তোমাদেরও।মহিষাসুর মর্দিনীরূপে বধ করো ঐ লাভ জিহাদি অসুরদের। বল দুর্গা মা কি-জয়। ‪#‎ জয়শ্রীরাম‬ হিন্দুরাষ্ট্র ভারত মাতা কি-জয়। ‪#‎ DURGAVAHINI‬ ‪#‎ VHP‬ ‪#‎ RSS‬

Porn Ban In India

৮৫৭ টি পরনোগ্রাফি সাইট বন্ধ করার নির্দেশ দিল কেন্দ্রিয় সরকার। আর তা নিয়ে নাকি বিতরকের ঝড় উঠেছে বলে প্রচার করছে ২৪ ঘন্টার মত কিছু মিডিয়া চ্যানেল। আসলে এরা চায় পরনগ্রাফি চলুক.... কিশোর-কিশোরী অপাতে যাক আর তাদের চ্যানেলে বিজ্ঞাপিত রকেট ক্যাপ্সুল ও জাপানি তেল বিক্রি বাডুক। ধরষনের ঘটনা ঘটুক। অপদার্থ এর দল পারলে নিজেদের চ্যানেলেউ পানু দেখাত। আর যারা এটা বন্ধের বিরোধীতা করছে তারা নিজের শ্রী কে নিয়ে porn movie বানিয়েই তো দেখতে পারে। নিজেদের পিপাসু মনের খিদে মেটাতে সমাজ নষ্ট করার কি দরকার? সুদীপ্ত রায়

তরুনের স্বপ্নঃ (** কঠোর ভাবে প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্যে...)

তরুনের স্বপ্নঃ (** কঠোর ভাবে প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্যে...) দেশনায়ক নেতাজী 'সুভাষ চন্দ্রে'র একটি বিখ্যাত বইয়ের নাম ‘তরুনের স্বপ্ন’। তো... তার দেখানো স্বপ্নের কথা স্মরণ না করে বরং এখন দেখা যাক বর্তমানের তরুন-তরুণীরা ... কে কি স্বপ্ন দেখেন ----- কেমন ভাবে দেখেন? হিন্দু তরুনঃ - ওঃ ও পাড়ার মুনমুন বৌদিটা যা কষা হয়েছে না! কবে যে একটু **তে দেবে। সামনেই দুর্গা পুজা... একটু জিম করে চেহারাটা পাকাতে হবে। পুজার ক দিন ঝিমলিকে এবার খুব *** ... শুধু ষষ্ঠীর দিনটা, ... দুগগা দুগগা করে ওই দিন মা-বাবাকে হরিদ্বারে বেরিয়ে যেতে দাও...।। ধুর *ড়া পচাটাকে এতো তেল মারছি... **** ছেলে... সিবাস রিগ্যাল টা কবে দেবে কে জানে? ও নেশার মজাই আলাদা... । পাড়ায় যে ফ্ল্যাট হচ্ছে,... নিতু দার থেকে একটা বড় দাঁও মারতে হবে। নইলে কি শুধু ** চুষবো ?? যাক বাবা এবার অন্তত স্মার্ট ফোন আর বাইকের জন্য আর ভাবনা নেই। বাবাকে ঠিক ম্যানেজ করে নিয়েছি।............. ফেসবুক করে করে মাথা গরম হয়ে গেছে... দাঁড়াও একটু থ্রি এক্স ( XXX-লজ্জা-ঘৃণা-ভয়) দেখে হা* মেরে ঘুমিয়ে পড়ি......। বিশের থেকে যে টাকাটা গেঁড়িয়েছি ...... না থাক,... কালকের কথা বরং কালকেই ভাববো......... গাঁজার ধুমকিটা ... কিন্তু বেশ ...। নাঃ অনেক রাত হয়েছে এবার ঘুমাতে হবে...। ধুর *ড়া আর ভালো লাগে না............ মুসলমান তরুনঃ- ইনশাল্লা! আমরা ভালোই এগুচ্ছি......। আর কটা দিন ... কটা বছর...... ব্যাস তার পরই এই হিন্দুস্থান দেখবে গাজওয়া-ই-হিন্দের গজব!! হে আল্লা তোমার দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হোক... এই ‘দার-উল-হারাব’ – এক দিন ‘দার-উল-ইসলাম’ হবেই। বিসমিল্লা... এই ফর্সা ফর্সা মালাউন *গী গুলোকে... ময়দার মত... ওঃ আর ভাবতে পারছি না...। রাস্তা দিয়ে ** ঝুলিয়ে টাইট জিন্স পরে ... ** বেঁকিয়ে যাওয়া বের করব। ইনশাল্লা! এই দেশ একদিন আমাদের ছিল এই **** বাচ্চা হিন্দুরা আমাদের থেকে সব কেড়ে নিয়েছে। আল্লা আমাদের রহম কর......। আল্লা্‌... সব দখল করতে হবে...... আর কটা দিন। ঈদগার সামনে ওই মালুদের দোকান গুলোর পাশ দিয়ে মুসল্লি দের আসতে বড় কষ্ট হয়... ওই হারা** দোকান গুলোর এবার একটা .........ব্যবস্থা করতেই হবে। রুক্সানার বান্ধবী ঐ পারমিতা ছেমড়ির ** খুব রস হয়েছে আজকাল। ... দেখি, ... সামনের দুর্গাপুজায় ঘুরতে ঘুরতে মালটাকে পটাতে পারি কিনা...। মনে হয় পটে যাবে...... ওই তো সে দিন বলছিল ওর দাদা নাকি ব্রাক্ষন হয়েও পৈতা ছিঁড়ে ফেলেছে......ওরানাকি পাক্কা কমিউনিস্ট......ওর বাবা নাকি একবার বেট লড়ে এক কেজি গরুর গোস্ত একাই সাবড়ে দিয়েছিল...... ওঃ কি হাঁসি... কি ঢলুনী......। মনে হয় কামিয়াব হবই...। রথ দেখা আর কলা বেচা... হু হু বাবা... দিওয়ানা হু... আওয়ারা হু......। আর না হলে তুহিনা তো আছেই... ও তো আমার জন্য দোকান সাজিয়েই বসে আছে...। জেন্নাতুল ফেরদৌস... হে আল্লা...।। কিছু অসুবিধা হলে পিনাকীদা তো আছেই... ওই হারা** বাচ্চাকে ধরে ঠিক সাল্টিয়ে নেওয়া যাবে...।বচ্ছর বচ্ছর ভোট কি মাগনা নাকি? অ্যাঁ ...? সোভানাল্লা...। অনেক রাত হল...। এবার ঘুমিয়ে পড়ি...... কাল ভোরেই ফজরের নামাজ শেষে একবার হুজুর আলেমের কাছে ঘুরে আসব...... ওর কথা না শুনলে জেহাদি রক্তে আগুনই ধরে না...। জেহাদ চাই জেহাদ...।। বাকিটা খোদার খিদমত...... আল্লা হু আকবর......। নারারে এ তকবির......।। হিন্দু তরুণীঃ- আর পারছি না... শুভম টা একটা কেলাস...। আমার কথার মানেই বোঝে না! দুপুর বেলায়... কেউ কোত্থাও নেই... কোথায় একটু রোমান্স করবে...... নাঃ এবার শিবেটার দিকে টোপ ফেলি...। বিয়ে তো আর করছি না। ... ধুর ধুর এক মুহূর্ত বাবা-মায়ের চোখের আড়াল হবার কি যো আছে? ফেসবুকে চ্যাট করতে করতে হাতের আঙ্গুল গুলো সব চ্যাট চ্যাটে হয়ে গেল...।। ওঃ মা আর পারছি না...... আমি সে** করতে চাই...। ওই সব দেখে আর আমার কিস্যু হবে না...।। বাবা-মা যেন এমন ছেলের সঙ্গেই বিয়ে দেয়... ... যে, তার বাবা-মা এর গলায় যেন মালা থাকে(স্বর্গত)... ঠাকুর... ও যেন হিরো টাইপের হয় ... আমার সব কথা শুনবে... কেয়ারি হবে...... বিয়ের পর আমায় ঘুম ভাঙ্গিয়ে ‘বেড টি’ দেবে নিয়ে রেস্টুরেন্টে নিয়ে যাবে... ঘুরব... খুব রোমান্স করব...... শপিংমলে যাবো... ও ম্যা গো...... ওই সব রান্না ফান্না... আমার দ্বারা হবে না... আমি বাবার এক মেয়ে......।। ......এত্যো.. এত্ত... পড়াশুনা করেছি কি রান্না করার জন্য? আর ওকে আমার মা এর কথা শুনতেই হবে...... না হলে...... 498 – A ….. 125 CRPC......... লাও ঠ্যালা... আর বাচ্চা কাচ্চা...... ওঃ সো কিউট...।। কিন্তু বুকের দুধ খাওয়াতে পারবোনা...... কি যে বল না? ডিজগাস্টিং...... বুকের সাইজ এত কম বয়েসে... আমি কিছুতেই নষ্ট হতে দিতে পারি না...... আফটার অল...... আমার বুবসের একটা আউট লুকিং আছে...... এবারে দুর্গা পুজায় ...... রোশনি বলছিল...... ওদের বাড়ি ফাঁকা থাকবে...।। ওর বয় ফ্রেন্ড নাকি একটা স্প্রিনঅফ অরেঞ্জ ফ্লেভার নিয়ে আসবে সঙ্গে সিগারেট টা তো থাকবেই (বাবার ওয়ারড্রব থেকে এক প্যাকেট কিং সাইজ ঝেড়ে দিয়েছি...) ......... ওঃ খুব মস্তি হবে...।। আরে সিট..................ফোনে সেক্স চ্যট? অনেক পুরনো ব্যাপার......! কি করব ... কিছুই বুঝে উঠতে পারছি না...।। আই আম গেটিং হর্নি ... ইয়ার...। কোই তো আও...।। মেরি পিয়াস বুঝাও... না......। আর কিছুই ভালো লাগছে না... বাথরুমে গিয়ে ফ্রেস হয়ে এবার ঘুমিয়ে পড়ি...। মুসলমান তরুণীঃ- "হা আল্লা... পর্বতজিগর......মোছলমানের মাইয়া কইরা পাঠাইসো...।। একটু দোয়া ...... আমাগো একটু কাঁদতি দিও......।" ব্যাতিক্রম সমাজের অঙ্গ...... তাই ব্যাতিক্রমীদের এই পর্যালোচনার বাইরেই রাখলাম...... শুধু এই টুকুই বোঝাতে চাইলাম......। হিন্দু যুবক /যুবতীদের না আছে কোন স্বপ্ন...... না কোন চেতনা......।। আছে শুধুই শূন্যতা...... হতাশার হাহাকার......।। এরা উদ্ভ্রান্ত...... এরা উছ্রিঙ্খল......... হে ঈশ্বর... এরা জানে না...... কি ভুল এরা করছে......।। এদের তুমি ক্ষমা করো...... প্রভু...।।

কলকাতা গনহত্যা ১৯৪৬

কলকাতা গনহত্যা ১৯৪৬ প্রস্তুতিপর্ব ২৯শে জুলাই ১৯৪৬ মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ্‌র নেতৃত্বে অল ইন্ডিয়ান মুসলিম লীগের বম্বেঅধিবেশনে প্রত্যক্ষসংগ্রামের সিদ্ধান্ত গৃহীত হওয়ার আগেই বাংলার মুসলীমলীগ নেতারা জিহাদের জন্য অস্ত্র শানিয়ে রাখে।আবুল হাসিম,বাংলার মুসলীমলীগ নেতা ২৯শে জুলাই ১৯৪৬ ঘোষনা করেন 'যেখানে হক আর হিস্যা নাই,সেখানে তলোয়ারের ধার বিষয়ের নিষ্পত্তি করবে।' নাজিম্মুদ্দীন,বাংলার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী(মুসলীম লীগ) বলেন, 'উপদ্রব করার ১৫০ উপায় আছে যেহেতু মুসলীম লীগ অহিংসায় সীমাবদ্ধ নয়।' ২৯শে জুলাই ১৯৪৬এর একসপ্তাহ আগে বাংলার প্রধানমন্ত্রী এইচ.এস.সুহরাওার্দ্দী বলেন, 'তিনি মনে করেন প্রত্যক্ষসংগ্রামের মত কিছু হলে কলকাতায় গন্ডগোল থামানো কঠিন হবে।' ১৬ই অগাষ্টের অনেক আগেই কলকাতায় মুসলীম লীগের মহল্লা সদররা(স্থানীয় মুসলীম নেতারা),মুসলিম ট্রেড ইয়ুনিয়ন নেতা ও কর্মীরা,এবং অন্যরা একত্রিত হয় কোথায় এবং কিভাবে প্রত্যক্ষ সংগ্রাম দিবস পালন হবে। .... (ডঃ দীনেশচন্দ্র সিংহ লিখিত 1946: The Great Calcutta Killing and Noakhali ) ...বঙ্গানুবাদ ও অনুলিখনে- জয় রাজ...

বন্যা মোকাবিলায় প্রস্তুত ছিলাম না, 'দেব-বাণী'তে অস্বস্তিতে রাজ্য | 24Ghanta.com

ঘাটালের তৃণমূল এমপি দীপক অধিকারির(দেব)বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার।। "বন্যার জন্য আমরা রেডি ছিলাম না,,ভগবানকে ডাকছি যেনো বৃষ্টি আর না হয়"।। ঠিক এই মন্তব্য করে নতুন বিতর্কে জড়ালেন তৃণমূলের সুপারস্টার এমপি দীপক অধিকারি (দেব)।। লোকসভা ভোটে বিতর্কিত মন্তব্য করে নিজেই বিতর্কে জড়িয়েছিলেন দীপক অধিকারি।। এবার তার মন্তব্য সরকারকে বিতর্কে জড়িয়ে দিলো।। http://zeenews.india.com/bengali/zila/tmc-in-trouble-after-devs-comment_130189.html

ISIS threat letter says will 'shoot' RSS activists

http://seeandsaynews.in/national/national-news/5110-isis-threat-letter-says-will-shoot-rss-activists