#pornban #criticism #pornban ভারতে নিষিদ্ধ পর্ন, কড়া সমালোচনায় রামগোপাল বর্মা http://abpananda.abplive.in/national/2015/08/03/article671402.ece/Porn-banned-in-India-RGV-criticises-the-move
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Monday, 3 August 2015
মসুলমানরা যদি একটা বাবরী মসজিদ ভুলতে পারে না
মসুলমানরা যদি একটা বাবরী মসজিদ ভুলতে পারে না।তাহোলে ভারতের হিন্দুরা, ভারতের সব মসজিদের নীচে চাপা পড়ে থাকা মন্দির গুলোকে কি কোরে ভুলবে??? #শুয়োরোদ্দীন_ওয়েসী
হিন্দুরা সহিষ্ণু নয় হিন্দুরা নিজেদের কায়েরতা,নপুংসকতা, নির্রলজ্জতাকে। অহিংসা,সহিষ্ণু তা, সেকুলারিস্ম ইত্যাদির জামা পরিয়ে, নিজেদেরি বিনাশ কথা লেখে আসছে!!!!
অযোধ্যা বাবরি মসজিদের না জানা কলঙ্কিত ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করব
আজ আমরা অযোধ্যা বাবরি মসজিদের না জানা কলঙ্কিত ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করব..........................................................
** বাবরি মসজিদের আমাদের সাধারন দৃষ্টিতে যেখানে নামাজ পড়া হয় না, তা কখনও মসজিদ পদবাচ্য হতে পারে না। পরিত্যক্ত 'বাবরি মসজিদে নামাজ পড়া হয় নি, বরং হিন্দু পুরোহিত সেখানে পুজো করতেন। ১৯৪৭ সালের পর থেকে সরকারের বেতনভুক কর্মচারী সেখানে পুজো করত। যাই হোক এটা কখনওই মসজিদ নয়। বরং মন্দির। কিন্তু এক শ্রেণীর সেকুলার তাকে মন্দির বলে স্বীকার করতে নারাজ। তাই ভারতের পার্লামেন্টে 'বাবরি মসজিদ' কে কন্ট্রোভার্সিয়াল স্ট্রাকচার বা বিতর্কিত সৌধ বলে উল্লেখ করা হয়।
** মসজিদের যে ছবিটি দেখছেন তা দেখলেই বুঝতে পারবেন যে এটা পরিত্যাক্ত,ধূসর, মলিন, দেয়ালে শেওলা পড়া, মাটির ঢিবি হিসেবে টিকে থাকা পরিত্যাক্ত ওই স্থানটির গুরুত্ব হঠাৎ করে বেড়ে গিয়েছিল ওটা ভাঙ্গার পরই। যে স্থানে কোন দিন কোন মুসলিম ভুলেও ঢুকত না সেটি তখন হয়ে ওঠে তাদের কাছে পবিত্র ধর্মস্থান। হাস্যকরই বটে। এখন সেখানে মুসলিমরা নামাজ পড়তে চায়,মসজিদ বানাতে চায়। অথচ এই বাবরি মসজিদ নিয়ে মোল্লাদের লজ্জিত হওয়া উচিত ছিল। মসজিদটি ১৫২৭ খ্রীষ্টাব্দে ভারতের প্রথম মুঘল সম্রাট বাবর হিন্দু স্থাপনা ভেঙ্গে মসজিদ নির্মাণ করে এবং তার নাম অনুসারে নাম করন করা হয়। এর পর কালের আবর্তে ব্রিটিশ শাসনের আগে থেকে বছরের পর বছর মুসলিম সম্প্রদায় কর্তৃক পরিত্যক্ত অবস্থায় পরে ছিল এটি।
বাবরী মসজিদের জায়গাতে যে মন্দির ছিল তা প্রত্নতত্ত্ব পরীক্ষায়ও নিশ্চিত ভাবে প্রমানিত হয়। ২০০৩ সালে আদালতের আদেশক্রমে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ বাবরী মসজিদের উপর প্রত্নতাত্ত্বিকগবেষণা শুরু করে এবং সেখানে যে রিপোর্ট দেয়া হয় সেখানে স্পষ্ট বলা হয়েছে, খনন কাজের পর স্পষ্ট দক্ষিনভারতীয় রীতির মন্দিরের নিদর্শনের দেখা মিলেছে। পাথর,কারুকার্যময় ইট,জলপাত্র,ফুলপাতার কারুকাজ, পদ্ম ফুলের কারুকাজ, এগুলোর সন্ধান মিলেছে।
ক/ http://www.rediff.com/news/2003/aug/25ayo1.htm
খ/ http://en.wikipedia.org/wiki/Babri_Mosque#Archaeological_Survey_of_India_re port
** ১৯৯২ সালে জনরোষে যখন বিতর্কিত স্থাপনা সমূহ সরিয়ে রাম মন্দির পুনঃস্থাপনের চেষ্টা করা হয়। ঐ মসজিদের স্হান থেকে এখনও পর্যন্ত ১১ থেকে ১২ শতকের ২৬৫ টি দেবনাগরী অক্ষরে লেখা ফলক উদ্ধার করা হয়েছে। প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ ২০০৩ সালের ১২ মার্চ থেকে ৭ আগস্ট পর্যন্ত খনন কাজ চালায় এবং ১৩৬০ টি বস্তু সেখান থেকে সংগ্রহ করে। ৫৭৪ পৃষ্ঠার রিপোর্টে স্পষ্ট ভাবে বলা হয়, "বাবর নির্মিত তথাকথিত মসজিদের নিচে সুবৃহৎ হিন্দু স্থাপত্যের নিদর্শন বিদ্যমান"।এমনকিওই স্থানে মানুষের অবস্থা খ্রিস্টপূর্ব ১৩ শতকের সময় থেকে যা কার্বন ডেটিং পরিক্ষার মাধ্যমে প্রমানিত। মজার ব্যপার হল খ্রিস্টপূর্ব ১৩ শতকে ভারতবর্ষে তো দুরের কথা ইতিহাসেই ইসলাম বলে কিছু খুজে পাওয়া যায় না। http://en.wikipedia.org/wiki/Babri_Mosque#Archaeological_Survey_of_India_re port
এই লেখার সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ এই প্যারাটি। বাবরী মসজিদের রায় হয় এলাহবাদ কোর্টে ২০১০ সালে ৩০ সেপ্টেম্বর।তিন জন বিচারকের সমন্বয়ে গড়া বেঞ্চ এ রায় প্রদান করেন। বিচারক তিনজন হলেন, বিচারপতি এস আর আলাম, বিচারপতি ভানওয়ার সিং এবং বিচারপতি খেমাকারন। রায়ে তিন জন বিচারকই স্পষ্ট করে দেন যে, বাবরী মসজিদ স্থলে আগে বৃহৎ হিন্দু স্থাপত্য ছিল। এ রায়ের ফলে ওই স্থান সমান তিন ভাগে ভাগ করে দেয়া হয় হিন্দু মহাসভা,সুন্নি ওআকফ বোর্ড ও নিরমহি আখড়ার মধ্যে।
** অবশ্য আমি মনে করি বাবরি একটা প্রাচীন নিদর্শন, এখানে পুনরায় রাম মন্দির নির্মাণের চেষ্টা করা হয়তো উচিত হয় নি। কিন্তু এটাও দেখার বিষয় যে এই ঘটনায় সেখানকার মুসলিম জনসাধারণের জানমালের কোন ক্ষতি হয় নি। আর এই ঘটনার পরও মুসলিম অধ্যুষিত অযোধ্যার মানুষ বিজেপিকেই (বাবরি কান্ডের জন্য যে দলকে দায়ী করা হয়) ভোট দিয়ে জিতিয়েছে।
কিন্তু বাবরি পরবর্তী সন্ত্রাসে হাজার হাজার নিরীহ হিন্দুকে ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশে (বিশেষ করে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে) মারা হয়েছে, তাদের ঘরবাড়ি জ্বালানো হয়েছে, লুটপাট করা হয়েছে, অথচ সেটা নিয়ে ভারতের বুদ্ধিজীবী আর সেকুলার বাদীরা আজও নীরব। বরং অনেকে আবার এই সব হিংসার জন্যও বাবরি কান্ডকেই দায়ী করে। সত্যিই তো ওরা যদি রামজন্মভূমিতে রাম মন্দির পুনঃস্থাপনের চেষ্টা না করত তাহলে তো মুসলমানরা এই সব কাজ করত না।
এখানে অনেকেই বলে থাকে যে, হিন্দুরা ভারতে মুসলমানদের অত্যাচারের জবাব কেন দেয় না, তারা কেন অত্যাচার সহ্য করে। আমি বলি ভারতে হিন্দু সংগঠনগুলো যতটা 'সংযম' দেখায় তার জন্য সবারই হিন্দুসংগঠন গুলোকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। কারণ তাদের একটা সামান্য ভুল কাজের জন্য বাংলাদেশ কিংবা পাকিস্তানের হিন্দুদের অবস্থা সংকটজনক হয়ে উঠতে পারে। বাবরি কান্ডই তার প্রমাণ।
**** অথচ এই ভারতবর্ষে বাতাস আজও কত সোমনাথ, বিশ্বনাথ মন্দির ভাঙ্গার দীর্ঘশ্বাস বয়ে বেড়ায়। সেজন্য কি মুসলিমরা কোন দিন ক্ষমা চেয়েছে? -নিরোদ সি চৌধুরী,(তথাকথিত) আব্রাহামিক মতবাদের অনুসারীদের গোঁড়ামী ও নিগ্রহের সংস্কৃতি সম্বন্ধে বলেন, "মুসলিমদের নূন্যতম অধিকার নেই বাবরী মসজিদ ধ্বংস সম্পর্কে অভিযোগ করার। ১০০০ খ্রিষ্টাব্দ হতে কাথিওয়ার থেকে বিহার,হিমালয় থেকে বিন্ধ্যাচল পর্যন্ত প্রতিটি মন্দিরে হামলা চালানো হয়েছে। উত্তর ভারতের একটি মন্দিরও ধ্বংস থেকে বাঁচেনি। যে কয়েকটি বেঁচেছিল সেগুলো এইকারনেই যে প্রতিকূল ভৌগলিক অবস্থানের কারনে মুসলিম বাহিনী সেখানে পৌঁছতে পারেনি। অন্যথা এটা ছিল ধ্বংসের এক বিরামহীন যজ্ঞ। আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন কোন জাতিই এটা ক্ষমা করবেনা। অযোধ্যার ঘটনা কখনোই ঘটতো না যদিনা মুসলিমরা রাম মন্দির ভেঙ্গে মসজিদ করার মতো ঐতিহাসিক সত্যটাকে স্বীকার করত।"
**এক জঙ্গি মুঘল আউরংজেব ধ্বংস করে ৮০ থেকে ষাট হাজার মন্দির। কি! অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে? http://en.wikipedia.org/wiki/Religious_violence_in_India
ভারতবর্ষের ইতিহাসে একটা খুব বড় বিনিয়োগ আসতে চলেছে
Read and Share must.... ভারতবর্ষের ইতিহাসে একটা খুব বড় বিনিয়োগ আসতে চলেছে, সুন্নীপন্থী জঙ্গি গোষ্ঠি আইসিস ভারতের বুকে হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক দলগুলিকে হারাতে সব রকমের সাহায্য করবে ধর্মনিরপেক্ষ দল গুলিকে । ভারতের রাজনৈতিক ক্ষমতাকে ব কলমে নিজেদের হাতে আনতে আইসিস কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে । আইসিস পাকিস্তানের সব জঙ্গি সংগঠন গুলিকে একছাতার তলায় এনে পাকিস্তানের পারমানবিক শক্তিকে হাতিয়ার করতে চাইছেন,পরবর্তী পর্যায়ে আইসিস কাশ্মীরে নিজেদের সংগঠন তৈরী করে বিভিন্ন সমাজসেবী সংগঠন গড়ে ধর্মনিরপেক্ষ দল গুলিকে আর্থিক দিক দিয়ে সাহায্য করে ক্ষমতা হাতাতে চাইছে, কারন ২০২২সালেই ভারতবর্ষ হতে চলেছে বিশ্বের প্রথম মুসলিম বসবাসকারী দেশ । ঠান্ডা মাথাতে রাজনীতি করে ধর্মনিরপেক্ষতা বজায় রেখে মুসলিমদের জনসংখ্যা বৃদ্ধি করতে চাইছে আইসিস । অপরদিকে আবার মতুয়া,দলিত সম্প্রদায়ের মত একাধিক হিন্দুজাতিকে বর্নবৈষম্যের কারন দেখিয়েও হিন্দু ঐক্যে ফাটল ধরাতে চাইছে আইসিস । ভারতবর্ষের পরিস্থিতি ভবিষ্যতে কি পর্যায়ে যেতে চলেছে সেটা শুধু সময়ের অপেক্ষা । আজকে যারা ধর্মনিরপেক্ষ সাজছেন তারা কিন্তু নিজের পায়ে নিজেই কুড়ুল মারতে চলেছেন ।
পাক সার জমিন সাদ বাদ -- পর্ব ১৯
এক অনন্য সাধারন বামপন্থি 'হুমায়ূন আজাদ' এবং বাংলাদেশের হিন্দু নির্যাতন নিয়ে তার অমর কালজয়ী সৃষ্টিঃ
"পাক সার জমিন সাদ বাদ"-- পর্ব ১৯
------------------------------------------------------------
পর্ব যত বাড়ছে হিন্দুদের নারীদের উপর ইসলামি জিহাদের বর্বরতার কাহিনী ততই বাড়ছে। তাই পড়ুন, ইসলামি জিহাদ বিষয়ে আগাম সতর্ক হোন...
---------------------------------------------------------
একেকটি উর্বশীকে আমি মেপে মেপে দেখি; ঠোঁট দেখি, মোটা ঠোঁট আমার পছন্দ; জিভ দেখি, মোটা ধারালো চ্যাপ্টা খসখসে জিভ আমার পছন্দ; স্তন দেখি, মাঝারি স্তন আমার পছন্দ, পানিভরা ব্লাডাররের মতো স্তন আমি সহ্য করতে পারিনা; উরু দেখি, সরু মাংশল উরু আমার পছন্দ।
আমার মনে হয় আমি মধ্যযুগের ক্রীতদাসীদের হাটে গেছি, বেছে বেছে ক্রীতদাসী কিবছি; আমার অবশ্য পয়সা লাগবে না। আমি তাদের দয়ায় করি; আমার মেইন পার্টির খিলজি ছৈয়দ আলি বল্টু বা আমার দুই নম্বর জিহাদি তা করে না, তাতে একটু গোলমাল হয়। কিন্তু গোলমাল আমাদের কাছে গানের মত, আমরা যে গোলমালই করিনা কেনো, সেটা গিয়ে পড়ে আমাদের আগের মেইন পার্টির ঘাড়ের উপর।
আমার মেইন পার্টির খিলজি ছৈয়দ মোঃ ছব্দর আল্লি বল্টু ও তার দলের অসামান্য কৃতিত্বের উপাখ্যান আমি এখানে বলতে চাই না, সেটা খুবই দীর্ঘ ও মহৎ। জিহাদি না হয়েও যে সে ও তারা এতোটা জিহাদ করতে পারে, তাতে আমি বিস্মিত হই। সে পছন্দ করে প্রথমে গুলি করতে, তারপর আগুন লাগাতে, তারপর লুঠ করতে, তারপর ছহবত করতে; এবং তার আদর্শ অন্যান্য খিলজিরাও মেনে চলে।
হোসেনপুররে আগে দুর্ধর্ষ শেখ ছিল আগের মেইন পার্টির কুদরত মোল্লা।
সে চেয়ারম্যান ছিল; অসি তাকে পা ধরে সালাম করতো, ইউএনও তাহে ‘স্যার’ বলতো, সে থুতু খেতে বললেও ইউএনও আর অসি থুতু চাটার জন্য কামড়াকামড়ি করতো। কিন্তু এখন কোথায় সেই কুঁদরত মোল্লা? কেউ চিরকাল থাকে না।
খিলজি ছৈয়দ মোঃ ছব্দর আলি বল্টু প্রথম তার বাড়িতে আগুন লাগায়, তার গুন্ডা ছেলে দুটির লাশ নদীতে ভাসিয়ে দেয়, বউটাকে পুড়িয়ে মাররে, কুদরত মোল্লাকে অবশ্য পাওয়া যায় নি, ইন্তু পাওয়া যায় তার কিশোরী ও একটি যুবতী মেয়েকে; তাদের সে একা ছহবত করেনি, একশো জন মিলে ছহবত করে, পরে তাদের বিলে ফেলে দেয়। একটু দয়া সে করেছে, বিলে ফেলে দিয়েছে; ছহবতের পর পুড়িয়েও মারতে পারত।
খিলজি ছৈয়দ মোঃ ছব্দর আলি বল্টু মেইন পার্টির, ব্যাটা একটু গাধাও, কোনো ট্যাক্ট জানে না; একদিন বুঝতে পারবে ট্যাক্ট ছাড়া কাজ করলে কি ফল পেতে হয়। আমি ট্যাক্ট শিখেহি ইতিহাস থেকে, ও শেখে নি।
আমার কষ্ট হয় খিলজি ছৈয়দ মোঃ ছব্দর আলি বল্টুর জন্য; ও হয়তো একদিন অন্য কোনো খিলজির হাতেই শেষ হয়ে যাবে; ও অন্য খিলজিদের কিছু দেয় না, ও জানে না শুধু যোনিতে পেট ভরে না, টাকাও লাগে। টাকাগুলো সব ছব্দর আলি ঘরে তুলছিলো, আর তার খিলজিরা ধাতু খরচ করে করে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল; টাকা ছাড়া যে ধাতু উতপন্ন হয় না, এটা সে বুঝতে পারেনি; সে ধর্মের কোনো বই পড়েনি।
Sunday, 2 August 2015
সুখবর বাংলাদেশি হিন্দুভ্রাতাগণ
*****সুখবর বাংলাদেশি হিন্দুভ্রাতাগণ*****
RSS-VHP এবার বাংলাদেশে যাচ্ছে................
আগামী ৭ তারিখ শুক্রবার রমনা কালি মন্দিরে স্বামী বিবেকানন্দের পথে নরেন্দ্র মোদীজি এই শীর্ষক এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত আলোচনা সভায় উপস্থিত থাকবেন।
প্রধান অতিথিঃ-শ্রী বিজয় শঙ্কর শাস্ত্রী - জাতীয় মুখপাত্র ,বিজেপি ।
বিশেষ অতিথিঃ-
শ্রী বালা কৃষ্ণান-সহ সভাপতি,বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ।
শ্রী প্রশান্ত হরতাল্কর - সাধারণ সম্পাদক , বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ।
শ্রী অনিল ভারতাক - বিদেশ বিভাগ দায়িত্ব প্রাপ্ত , রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ .শ্রী সুভাষ সরকার -পশ্চিমবঙ্গ ,বিজেপি ।
বক্তব্য রাখবেন কিশোর কুমার সরকার - সভাপতি,জাগো হিন্দু-বেদান্ত সংস্কৃতি মঞ্চ বাংলাদেশ।
বিনয় ভূষণ জয়ধর-সাধারণ সম্পাদক,জাগো হিন্দু-বেদান্ত সংস্কৃতি মঞ্চ বাংলাদেশ।
উক্ত অনুষ্ঠানে সবাইকে সবান্ধবে আমন্ত্রন।জয় শ্রী রাম।বাংলাদেশকে হিন্দুর বাসযোগ্য করে তুলবোই।
আয়োজনেঃ-জাগো হিন্দু -বেদান্ত সংস্কৃতি মঞ্চ বাংলাদেশ ।
শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন।
জয় হিন্দু রাষ্ট্র।
#RSS
সুখবর বাংলাদেশি হিন্দুভ্রাতাগণ
*****সুখবর বাংলাদেশি হিন্দুভ্রাতাগণ*****
RSS-VHP এবার বাংলাদেশে যাচ্ছে................
আগামী ৭ তারিখ শুক্রবার রমনা কালি মন্দিরে স্বামী বিবেকানন্দের পথে নরেন্দ্র মোদীজি এই শীর্ষক এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত আলোচনা সভায় উপস্থিত থাকবেন।
প্রধান অতিথিঃ-শ্রী বিজয় শঙ্কর শাস্ত্রী - জাতীয় মুখপাত্র ,বিজেপি ।
বিশেষ অতিথিঃ-
শ্রী বালা কৃষ্ণান-সহ সভাপতি,বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ।
শ্রী প্রশান্ত হরতাল্কর - সাধারণ সম্পাদক , বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ।
শ্রী অনিল ভারতাক - বিদেশ বিভাগ দায়িত্ব প্রাপ্ত , রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ .শ্রী সুভাষ সরকার -পশ্চিমবঙ্গ ,বিজেপি ।
বক্তব্য রাখবেন কিশোর কুমার সরকার - সভাপতি,জাগো হিন্দু-বেদান্ত সংস্কৃতি মঞ্চ বাংলাদেশ।
বিনয় ভূষণ জয়ধর-সাধারণ সম্পাদক,জাগো হিন্দু-বেদান্ত সংস্কৃতি মঞ্চ বাংলাদেশ।
উক্ত অনুষ্ঠানে সবাইকে সবান্ধবে আমন্ত্রন।জয় শ্রী রাম।বাংলাদেশকে হিন্দুর বাসযোগ্য করে তুলবোই।
আয়োজনেঃ-জাগো হিন্দু -বেদান্ত সংস্কৃতি মঞ্চ বাংলাদেশ ।
শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন।
জয় হিন্দু রাষ্ট্র।
#RSS
Subscribe to:
Posts (Atom)