****"জিহাদ"****
বর্তমান বিশ্বে "জিহাদ" শব্দটাকে নিয়ে জোরদার বিতর্ক চলছে। আজ সবাই জানতে চায় যে, কি এই "জিহাদ"? গোটা বিশ্বেই ইসলাম বাদে অন্যান্য সমস্ত ধর্মকে ধ্বংশ করে গোটা বিশ্বেই ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করার জন্য যুদ্ধ করাকে জিহাদ বলে। জিহাদে অংশগ্রহণকারী মুসলমানকে বলে মুজাহিদ বা আল্লার সৈনিক এবং বহুবচনে মুজাহিদিন। আল্লার অন্তিম ইচ্ছা হল মুজাহিদদের সাহায্যে পৃথিবীর আর সমস্ত ধর্মকে বিনাশ করে গোটা বিশ্বে ইসলামের প্রভুত্ব প্রতিষ্ঠা করা।
__________________________________________________
মুসলিমদের জিহাদে উদ্দীপ্ত
করতে আল্লাহ আরও বলছেন,
"'আল্লার দৃষ্টিতে জিহাদের সমতুল্য মহৎ কাজ আর কিছু নেই"'- 9/19
এবং 'বিশ্বাসীদের মধ্যে যারা অক্ষমতা ব্যতীত ঘরে বসে থাকে, আর যারা আল্লার পথে স্বীয় ধন প্রাণ দ্বারা জিহাদ করে তারা সমান নয়। যারা ঘরে
বসে থাকে তাদের উপর জিহাদকারীদের আল্লাহ মহাপুরস্কারে শ্রেষ্ঠত্ব
দিয়েছেন" -4/95
__________________________________________________
"যে কোন ব্যক্তি, যার পা আল্লার পথে জিহাদ করতে গিয়ে ধূলিমলিন হয়েছে, নরকের (দোযখ) আগুন তার জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে ।
বোখারি শরীফ-866
(বলা যেতে পারে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে এটি একটি অভয় বানী, যেভাবে আমরা বাচ্চাদের পড়াশুনা করাতে বিভিন্ন লোভ, ভয়, অভয় দেখাই )
__________________________________________________
যে সব ব্যক্তি শারীরিক দিক থেকে সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও জিহাদে যোগ না দিয়ে ঘরে বসে থাকে, আল্লা তাদের কঠোর ভাষায় তিরস্কার করে বলছেন, যদি তোমরা জিহাদে বের না হও, তবে তিনি (আল্লা) তোমাদের যন্ত্রণাপ্রদ
শাস্তি দিবেন, এবং অপর কোন
জাতিকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত
করবেন তোমরা তাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না" 9/39
___________________________________________________
জিহাদে সফল হতে গেলে প্রথমেই দরকার সামরিক শৃঙ্খলা। তাই আল্লা বলছেন, "যারা আল্লার পথে সারিবদ্ধভাবে সুদঢ় প্রাচীরের মত সংগ্রাম করে, আল্লা তাদের ভালবাসেন' 61/4
(বুঝতে পেরেছেন কিছু ?? আইএস, বোকো হারাম, তালেবান, জেএমবি, ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন, তালিবান, আইএস আইএস ইত্যাদি এরা কিন্তু সামরিক প্রশিক্ষিত এবং তারাই আল্লার বানী সফল করতে ব্যস্ত কিন্তু ইসলামের আসল চেহারাটা ঢাকতে মুসলিমরা মুখে বলে যে, এটা সহী ইসলাম নয় আবার মনে মনে তাদের সাফ্যল্যও কামনা করে)
__________________________________________________
* সামরিক ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ একজন ব্যক্তিই থাকেন, যিনি সর্বোচ্চ আদেশ দেন এবং বাহিনীর সবাই তার আনুগত্য করে।
একাধিক ব্যাক্তি হলে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। ( এখানে একটা কথা বলে রাখছি, যে
তখন মোহম্মদ ছিল আর এখন কিন্তু মোহম্মদ নেই, তবে লাদেন, জাওয়াহিরি বাগদাদী এদের সাথে একটু মিলিয়ে দেখুন তো কিছু মিলছে কিনা ?)
তাই আল্লাহ সকল জিহাদীকে
আল্লার রসুলের আনুগত্য করতে
আদেশ দিয়ে বলছেন,
"যারা, তোমার আল্লার রসুল মহম্মদের নিকট আনুগত্যের শপথ গ্রহণ করে, তারা তো আল্লার আনুগত্যেরই শপথ গ্রহণ করে," 48/10
_________________________________________________
সেই সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ জিহাদীদের স্বর্গীয় সাহায্য ও বিজয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলছেন যে, তিনি 5000 ফেরাস্তা বা দেবদূতকে জিহাদীদের হয়ে যুদ্ধ করার জন্য পাঠাবেন যাতে তারা জয়ী হতে পারে 3/124-125
_________________________________________________
"তোমরা শিথিল হইয়ো না, ও বিষন্ন হইয়ো না। তোমরাই সমুন্নত যদি তোমরা প্রকৃত বিশ্বাসী হও" 3/139 ..............
___________________________________________________
** আল্লা আরও বলছেন, "যারা বিশ্বাসী তারা আল্লার পথে যুদ্ধ করে এবং যারা অবিশ্বাসী তারা শয়তানের পথে যুদ্ধ করে, নিশ্চয়ই শয়তান এক দূর্বল চক্রান্তকারী" 4/76......
_______________________________________________
"হে বিশ্বাসীগণ, তোমরা যখন কোন (কাফের) বাহিনীর সম্মুখীন হও তোমরা অবিচলিত থাকবে এবং মুখে ও মনে আল্লাকে স্মরণ করবে, যাতে তোমরা বিজয় প্রাপ্ত হও" 8/45।
(বাস্তবে আসুন, আল্লা কি এখানে আমেরিকার বা অন্যান্য
সেনাবাহিনী VS জঙ্গীদের বোঝাতে চেয়েছেন ? নাকি অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষকে বুঝিয়েছেন?? )
_____________________________________________
'যদি আল্লা তোমাদের সাহায্য করেন, তবে তোমাদের উপর কেহ জয়ী হতে পারবে না এবং তিনি যদি তোমাদের পরিত্যাগ করেন তবে কে আর তোমাদের সাহায্য করবে" 3/160
____________________________________________
"হে নবী, বিশ্বাসীগণকে যুদ্ধে উদীপিত কর, যদি তোমাদের মধ্যে কুড়িজন ধৈর্যশীল থাকে, তবে তারা দু'শ জনের উপর জয়ী হবে এবং তোমাদের মধ্যে এক'শ জন থাকলে তারা এক হাজার জন অবিশ্বাসীর উপর জয়ী হবে"8/68
_____________________________________________
পক্ষান্তরে জিহাদ করতে এসে জিহাদের ময়দান থেকে ভয়ে পলায়ন করলে আল্লার চোখে তা হবে অতিশয় নিচ কাজ এবং তার শাস্তি হবে ভয়ঙ্কর।
তাই আল্লা বলেছেন, "হে বিশ্বাসীগণ, যখন তোমরা জিহাদে অবিশ্বাসীদের সম্মুখীন হবে, তখন তোমরা, পৃষ্ঠপ্রদর্শন করবে না। যে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করবে সে হবে আল্লার বিরাগভাজন এবং তার আশ্রয় হবে নরক" 8/15-16
আগেই বলা হয়েছে যে, জিহাদ করতে গিয়ে যারা শহীদ হবে, আল্লার জান্নাতে তারা হবে আল্লার বিশিষ্ট অতিথি।
এই ব্যাপারে আল্লা বলছেন "যারা আল্লার পথে নিহত হয়েছে, তাদের তোমরা কখনও মৃত মনে করো না। আল্লার দৃষ্টিতে তারা জীবিত এবং প্রতিপালকের কাছ থেকে তারা উত্তম জীবিকা প্রাপ্ত হয়ে থাকে" 3/169
"যারা পরকালের বিনিময়ে পার্থিব জীবন বিক্রয় করতে ইচ্ছুক তারা আল্লার পথে সংগ্রাম (জিহাদ) করুক, এবং কেহ আল্লার পথে সংগ্রাম করলে
সে মরুক বা বাঁচুক, আমি তাকে মহান প্রতিদান দিব" 4/74
কোন মুসলমানের পক্ষে জিহাদে শহীদ হওয়া এতই লাভজনক যে, একজন মুজাহিদ বলবে, 'আমি আল্লার পথে জিহাদ করে শহীদ হব এবং শহীদ হবার জন্য আবার বেঁচে উঠব এবং শহীদ হব, শহীদ হবার জন্য আবার বেঁচে উঠব এবং শহীদ হব, এবং শহীদ হবার জন্য আবার বেঁচে উঠব' বোখারী-454
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Friday, 4 September 2015
অনেক অহিন্দু আমাদের প্রশ্ন করেন।। আমরা কেন মূর্তি পুজা করি??
হিন্দুরা কি পৌত্তলিক??
মূর্তর প্রান নাই, তবু কেন তাঁর উপাসনা করা হয়??
আমরা কি সঠিক ভাবে উত্তর দিতে পারি?
আর এজন্য আমরা অন্যের কাছে হিন্দু ধর্ম কে
হাসির পাত্র করি। তাই আজ আপনাদের কে
সনাতন দর্শনের আলকে মূর্তি পুজার আদ্যপান্ত
শোনাব। সবাইকে আমন্ত্রন জানালাম।
বিশেষ করে হিন্দু পেজ সমুহের এডমিন দের,
তারা যেন এটি শেয়ার করে সব
সনাতনিকে মূর্তি পুজার সঠিক ব্যাখ্যা
জানাতে পারেন।
অনেকেই সনাতন ধর্মের মূর্তি পূজা নিয়ে
প্রশ্ন করেন।এ প্রশ্ন যে শুধু অন্য ধর্মের
লোকেরা করেন তাই নয় বরং অনেক সনাতন
ধর্মাবলম্বীরাও করেন। আজ তাই আপনাদের
মূর্তি পূজা কি এবং কেন করা হয় তা সনাতন
দর্শনের আলোকে তুলে ধরব।মূর্তি পূজার স্বরূপ
জানতে হলে প্রথমে আমাদেরকে জানতে
হবে ঈশ্বর ও দেবতা বলতে সনাতন দর্শনে কি
বলা হয়েছে।ঈশ্বর ও দেবতাঃ প্রথমেই বলে
রাখা দরকার সনাতন দর্শনে বহু ঈশ্বরবাদের
স্থান নাই বরং আমরা একেশ্বরবাদে
বিশ্বাসী।হিন্দুশাস্ত্র মতে , ঈশ্বর এক ও
অদ্বিতীয়।সনাতন দর্শন বলে, ঈশ্বর স্বয়ম্ভূ
অর্থাৎ ঈশ্বর নিজে থেকে উৎপন্ন, তার কোন
স্রষ্টা নাই, তিনি নিজেই নিজের স্রষ্টা।
আমাদের প্রাচীন ঋষিগন বলে গিয়েছেন,
ঈশ্বরের কোন নির্দিষ্ট রূপ নেই(নিরাকার
ব্রহ্ম) তাই তিনি অরূপ, তবে তিনি যে কোন
রূপ ধারন করতে পারেন কারণ তিনিই বিশ্ব
ব্রহ্মাণ্ডে সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী।
ঋকবেদে বলা আছে, ঈশ্বর ‘একমেবাদ্বিতীয়ম
’- ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়।ঈশ্বর বা ব্রহ্ম (ব্রহ্মা
নন) সম্পর্কে আরও বলা হয়, ‘অবাংমনসগোচর’
অর্থাৎ ঈশ্বরকে কথা(বাক), মন বা চোখ দিয়ে
ব্যাখ্যা করা যায় না, তিনি বাহ্য জগতের
অতীত।ঈশ্বর সম্পর্কে ঋকবেদে বলা
আছে-
‘একং সদ বিপ্রা বহুধা বদন্তি
(ঋক-১/৬৪/৪৬) অর্থাৎ সেই এক ঈশ্বরকে
পণ্ডিতগণ বহু নামে বলে থাকেন।‘একং সন্তং
বহুধন কল্পায়ন্তি’ (ঋক-১/১১৪/৫) অর্থাৎ সেই এক
ঈশ্বরকে বহুরূপে কল্পনা করা হয়েছে।
‘দেবানাং পূর্বে যুগে হসতঃ
সদাজায়ত’ (ঋক-১০/৭২/৭) অর্থাৎ দেবতারও
পূর্বে সেই অব্যাক্ত(ঈশ্বর)হতে ব্যক্ত জগত
উৎপন্ন হয়েছে। ঈশ্বর এক কিন্তু দেবদেবী
অনেক। তাহলে দেব দেবী কারা? মনে
রাখতে হবে দেব দেবীগণ ঈশ্বর নন। ঈশ্বরকে
বলা হয় নির্গুণ অর্থাৎ জগতের সব গুনের(quality)
আধার তিনি। আবার ঈশ্বর সগুনও কারণ সর্ব
শক্তিমান ঈশ্বর চাইলেই যে কোন গুনের
অধিকারী হতে পারেন এবং সেই গুনের
প্রকাশ তিনি ঘটাতে পারেন। দেব দেবীগন
ঈশ্বরের এই সগুনের প্রকাশ।অর্থাৎ ঈশ্বরের এক
একটি গুনের সাকার প্রকাশই দেবতা। ঈশ্বর
নিরাকার কিন্তু তিনি যে কোন রূপে
সাকার হতে পারেন আমাদের সামনে কারণ
তিনি সর্ব ক্ষমতার অধিকারী। যদি আমরা
বিশ্বাস করি ঈশ্বর সর্বশক্তিমান তাহলে
নিরাকার ঈশ্বরের সাকার গুনের প্রকাশ খুবই
স্বাভাবিক।তাই ঈশ্বরের শক্তির সগুন রূপ দুর্গা,
কালী, পার্বতী;বিদ্যারসগুন রূপ সরস্বতী;
ঐশ্বর্যের সগুন রূপ লক্ষ্মী, মৃত্যুর রূপ যম। তেমনি
ঈশ্বর যখন সৃষ্টি করেন তখন ব্রহ্মা ( ব্রহ্ম নয়), যখন
পালন করেন তখন বিষ্ণু আর প্রলয়রূপে শিব।
এজন্য বলা হয়ে থাকে ঈশ্বরই ব্রহ্মা,তিনিই
বিষ্ণু, তিনিই শিব। তাহলে আমারা এখন
বুঝতে পারছি দেব দেবী অনেক হতে পারে
কিন্তু ঈশ্বর এক এবং দেবতাগণ এই পরম ব্রহ্মেরই
বিভিন্ন রূপ।তাই হিন্দুরা বহু দেবোপাসক
(বস্তুত দেবোপাসনা ঈশ্বর উপাসনাই) হতে
পারে তবে বহু ঈশ্বরবাদী নন। এতক্ষন
আপনাদেরকে বললাম ঈশ্বর আর দেবতার
পার্থক্য। এখন বলব তাহলে আমরা কেন এ সকল
দেব দেবীগণের মূর্তি পূজা করি। মূর্তি
পূজার রহস্যঃ মানুষের মন স্বভাবতই চঞ্চল।
পার্থিব জগতে আমাদের চঞ্চল মন নানা
কামনা বাসনা দিয়ে আবদ্ধ। আমরা চাইলেই
এই কামনা বাসনা বা কোন কিছু পাবার
আকাংক্ষা থেকে মুক্ত হতে পারি না।(ধরুন
একজন শিক্ষার্থী তাঁর শিক্ষা জীবনের
বাসনা থাকে পরীক্ষায় প্রথম হউয়া।এ জন্য
সে বিদ্যার দেবী সরস্বতীর আরাধনা করে।)
তীব্র গতির এই মনকে সংযত করা, স্থির করার
ব্যবস্থা করা হয় এই সগুন ঈশ্বরের বিভিন্ন রুপের
মাধ্যমে।মনে রাখতে হবে আমরা কখনই
ঈশ্বরের বিশালতা বা অসীমতা কে আমদের
সসীম চিন্তা দিয়ে বুঝতে পারব না। বরং
সর্বগুণময় ঈশ্বরের কয়েকটি বিশেষ গুনকেই
বুঝতে পারব।আর এ রকম এক একটি গুনকে বুঝতে
বুঝতে হয়ত কোন দিন সেই সর্ব গুণময়কে বুঝতে
পারব।আর মূর্তি বা প্রতিমা হল এসকল গুনের
রূপকল্প বা প্রতীক। এটা অনেকটা গনিতের
সমস্যা সমাধানের জন্য ‘x’ ধরা। আদতে x
কিছুই নয় কিন্তু এক্স ধরেই হয়ত আমরা গনিতের
সমস্যার উত্তর পেয়ে যাই। অথবা ধরুন
জ্যামিতির ক্ষেত্রে আমরা কোন কিছু বিন্দু
দিয়ে শুরু করি। কিন্তু বিন্দুর সংজ্ঞা হল যার
দৈর্ঘ, প্রস্থ ও বেধ নাই কিন্তু অবস্থিতি
আছে – যা আসলে কল্পনা ছাড়া আর কিছু নয়।
অথচ এই বিন্দুকে আশ্রয় করেই আমরা প্রশান্ত
মহাসাগরের গভীরতা থেকে হিমালয়ের
উচ্চতা সব মাপতে পারি। আবার ধরুন ভূগোল
পড়ার সময় একটি গ্লোব রেখে কল্পনা করি
এটা পৃথিবী আবার দেয়ালের ম্যাপ
টানিয়ে বলি এটা লন্ডন, এটা ঢাকা এটা
জাপান। কিন্তু ঐ গ্লোব বা ম্যাপ কি আসলে
পৃথিবী? অথচ ওগুলো দেখেই আমরা পৃথিবী
চিনছি।তেমনি মূর্তির রূপ কল্পনা বা
প্রতিমা স্বয়ং ঐসকল দেবতা নন তাঁদের
প্রতীক, চিহ্ন বা রূপকল্প।এগুলো রূপকল্প হতে
পারে কিন্তু তা মনকে স্থির করতে সাহায্য
করে এবং ঈশ্বরের বিভিন্ন গুন সম্পর্কে
ধারনা দেয়, শেখায় ঈশ্বর সত্য। সব শেষে পরম
ব্রহ্মের কাছে পৌছাতে সাহায্য করে।
হিন্দু ধর্মে পূজা একটি বৈশিষ্ট্য। কল্পনায়
দাড়িয়ে সত্য উত্তরণই পূজার সার্থকতা।
আমাদের ধর্মে ঈশ্বরের নিরাকার ও সাকার
উভয় রূপের উপাসনার বিধান আছে।
নিরাকার ঈশ্বরের কোন প্রতিমা নাই,
থাকা সম্ভবও না। যারা ঈশ্বরের অব্যক্ত বা
নিরাকার উপাসনা করেন তাঁদের বলে
নিরাকারবাদি। আর যারা ঈশ্বরের সাকার
রূপের উপাসনা করেন তাঁরা সাকারবাদি।
এজন্য গীতায় বলা আছে, যারা নিরাকার,
নির্গুণ ব্রহ্মের উপাসনা করেন তারাও ঈশ্বর
প্রাপ্ত হন।তবে নির্গুণ উপাসকদের কষ্ট বেশি।
কারণ নিরাকার ব্রহ্মে মনস্থির করা
মানুষের পক্ষে খুবই ক্লেশকর। তবে কি
হিন্দুরা পৌত্তলিকঃ অন্য ধর্মের লোকেরা
সনাতন দর্শন সম্পর্কে না জেনেই মূর্তি পূজা
দেখে মন্তব্য করে বসেন হিন্দুরা পৌত্তলিক।
আমরা হিন্দু....
আমরা হিন্দু....
.
লোকে আমাদের কুসংস্কারী বলে কারণ আমরা সব কিছুর মধ্যে ঈশ্বর কে দেখতে পাই।
যেমন গাছ,সুর্য,মানুষইত্যাদি।
.
সাপ এর মধ্যে ও যদি ঈশ্বর যে খুজে পাই তো সাপ কেও ভগবান এর জায়গা দিয়ে দি।
কিন্তু যদি মানুষ এর মধ্যে অসুর কে দেখতে পাই তো, সেই মানুষ টার গলা দেহ থেকে আলাদা করতে আমাদের হাত কাপে না।
.
কি করবো বলুন আমরা কুসংস্কারী তো.....!!!
Miraculous Bhuteshwar Shivling That Is Growing Every Year On Its Own - Eisamay
http://eisamay.indiatimes.com/nation/miraculous-bhuteshwar-shivling-that-is-growing-every-year-on-its-own/articleshow/48788370.cms
সংবাদ সূত্রঃ
১।বেতনভাতা বৃদ্ধির দাবিতে ৩০০০ স্কুল শিক্ষককে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হতে যাচ্ছে!
২। ন্যায় বিচার না পেয়ে ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলিম হলো ১০০ হিন্দু পরিবার।"
৩।ভিটেমাটি বাচাঁতে মুসলিম ধর্মে ধর্মান্তরিত হতে হচ্ছে ৮০০ হিন্দুকে।
না, এগুলো বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের কোন খবর না।এগুলো হিন্দুপ্রধান রাষ্ট্র ভারতের ঘটনা!!
আগে যে ভারতীয় হিন্দুরা বাংলাদেশ,পাকিস্তানে হিন্দু আক্রমণ হলে বলত, "পালিয়ে ভারত চলে আসো!!আজ ওই ভীতু ভারতীয় হিন্দুরাই কোথাও পালাবার জায়গা না পেয়ে ধর্মান্তরিত হচ্ছে!!!!
আসুন একটু বিস্তারিত জানি,
১।
ভারতের উত্তর প্রদেশের ৩০০০ হিন্দু স্কুল শিক্ষক আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর বেতন ভাতা কমিয়ে দেয়ার প্রতিবাদে মুসলিম ধর্মে ধর্মান্তরিত হতে যাচ্ছেন!!তাদের দাবি উত্তর প্রদেশ সরকার উর্দূর শিক্ষকদের বেতন অনেকগুণ বাড়িয়েছে কিন্তু সংস্কৃত ও হিন্দির শিক্ষকদের বেতন কমিয়ে ৫০০০ রূপি করেছে!!
এর প্রতিবাদে ওরা ধর্মান্তরিত হচ্ছেন!
২।ভারতের দিল্লির যন্তর মন্তরে ধর্মান্তরিত হতে হলো ভারতে ১০০ হিন্দু পরিবারকে।তাদের দাবি দূস্কৃতিকারীরা তাদের জমি দখল করে নিচ্ছে,মেয়েদেরধর্ষণ করছে কিন্তু এ ব্যাপারে রাজ্য প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে!এক বছর ধরে তারা ন্যায় বিচারের জন্য আন্দোলন করে যাচ্ছেন!অথচ তাদের ন্যায়বিচার পান নি। এ জন্য তারা নামাজ ও কালেমা পড়ে ধর্মান্তরিত হয়েছেন।
৩।ভারতের উত্তর প্রদেশে ভিটেমাটি বাঁচানোর জন্য ধর্মান্তরিত হতে হচ্ছে ৮০০ হিন্দুকে।তাদের দাবি,"নগর উন্নয়নের নাম করে হিন্দুদের উচ্ছেদ করে ভিটেমাটি ছাড়া করা হচ্ছে, অথচ মুসলিমরা অবৈধভাবে সরকারি জমিতে থাকলেও তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না।এখন মুসলিম হলে যদি আমাদের ভিটেমাটি বাঁচে তো আমরা মুসলিম হতে রাজি আছি।"
কোন দিকে এগুচ্ছে ভারত????
তবে কি ভারতে ন্যায়বিচার ও ভিটেমাটি বাঁচানোর জন্য হিন্দুদেরকে এখন মুসলিম হতে হবে??
মুসলিম না হলে কি ন্যায়বিচার মিলবে না?ভিটেমাটি বাঁচবে না?
আমরা হিন্দুরা কি মানুষ না??
এই ভারতে মুসলিম হলে জঙ্গি হওয়া স্বত্তেও,জঙ্গি কার্যকলাপ করে শত শত মানুষ হওয়া স্বত্তেও ইয়াকুবকে বাঁচানোর জন্য সুশীল নামধারীরা মরিয়া হয়ে উঠেছিল!
ওয়াসিরা জঙ্গিকে কেবল মুসলিম হওয়ায় বাঁচাতে চেয়েছিলো!
সালমান খানেরা,সিপিএমরাজঙ্গি শুধুমাত্র মুসলিম হওয়ায় বাঁচানোর জন্য আওয়াজ উঠিয়েছিলো!!
শুধুমাত্র মুসলিম হওয়ার তার জন্য সুপ্রিমকোর্ট রাত দুপূরে খোলা রাখা হয়েছিলো!!!!
শেষ রাত অবধি তাকে বাঁচানোর চেষ্টা হয়েছিলো!!!!
জঙ্গিকে বাঁচাতে না পেরে রেজিস্টার সহকারী(অনুপ সুরেন্দ্র নাথে) পদত্যাগ পর্যন্ত করে!!
তবে কি ভারতে মুসলিম হলেই জঙ্গিবাদ করে শতশত মানুষ মারা স্বত্তেও জঙ্গিকে এত সুযোগ দেয়া হয়,জঙ্গিবাদকে সর্মথনকারীরা এত সুযোগ পায়!!!!
আর হিন্দু হলে সামান্য ন্যায়বিচারের জন্য বছরের পর বছর আন্দোলন করেও ন্যায়বিচার মিলে না,ন্যায়বিচার পাওয়ার জন্য মুসলিম ধর্মান্তরিত হতে হয়।ভিটেমাটি বাঁচানোর জন্য ধর্মান্তরিত হতে হয়??
ছিঃ!!!!!!ধিক জানাই সকল সুশীল নামধারী চুতিয়াদের!!!!
ধিক জানাই,সকল সেকু মাকু নামধারী সুশীল দের যারা হিন্দু নির্যাতন প্রকাশ করলে এগুলোকে সাম্প্রদায়িকতাআখ্যা দিয়ে নির্যাতিত হিন্দু আর্ত চিৎকারকে বন্ধ করতে হিন্দুদের গলা টিপে ধরেন!!!!
এ ভারতবাসী জাগো,আর কত??
হিন্দুদের ন্যায়বিচারের জন্য মাঠে নামো,যার যা কিছু আছে তা নিয়ে নেমে পড় এই মানবতার সংগ্রামে।
বিচার চাই সকল দূস্কৃীতিকারীদের।
এখন না জাগলে ভবিষ্যতে হয় মুসলিম হতে হবে না হলে পরবর্তীতে হাতে লন্ঠন নিয়ে ভিটেমাটি ছাড়া হতে হবে!!!!
প্রচুর পরিমাণ শেয়ার চাই,
যাতে ভারতীয় সকল সেকু মাকু পর্যন্ত এ আওয়াজ পৌঁছায়!যাতে কোন বাংলাদেশী হিন্দু একটু নিরাপত্তার আশায় ভূলেও যেন ভারতে পা না বাড়ায়!!
সংবাদ সূত্রঃ
টাইমস অফ ইন্ডিয়া
http://m.timesofindia.com/…/More-t…/articleshow/46926417.cms
হিন্দুস্তান টাইমস
http://m.hindustantimes.com/…/100-dal…/article1-1377993.aspx
টাইমস অফ ইন্ডিয়া
http://timesofindia.indiatimes.com/…/articlesh…/48784947.cms
যারা ইংরেজী পড়তে পারেন না তাদের জন্য,
http://dainiksylhet.com/details/23151
http://www.bd-monitor.net/newsdetail/detail/200/151504
বিঃদ্রঃযাদের আরো প্রমাণ চাই বলবেন।
২নং ও ৩নং ঘটনার সমাধান হয়েছে।ওরা ঘরে ফিরে এসেছে।১নং ঘটনা ঘটতে চলেছে ১৪ সেপ্টেম্বর।
পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতের অংশ হতে চায়! | 24Ghanta.com
http://zeenews.india.com/bengali/nation/pakistan-occupied-kashmir-now-wants-to-be-part-of-india-claims-dehlavi_131223.html
ধর্ম
সারা পৃথিবীতে এমন একটিও ধর্ম নেই যাদের দেবতার হাতে 'অস্ত্র' আছে..।
.... একমাত্র সনাতন হিন্দুধর্ম ছাড়া ....।
সারা পৃথিবীতে এমন একটিও ধর্ম নেই যারা 'ধর্মনিরপেক্ষতা'র কথা বলে...।
.... একমাত্র সনাতন হিন্দুধর্ম ছাড়া ....।
সারা পৃথিবীতে এমন একটিও ধর্ম নেই যারা ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’ বলে...।
.... একমাত্র সনাতন হিন্দুধর্ম ছাড়া ....।
সারা পৃথিবীতে এমন একটিও ধর্ম নেই যাদের 'দু-দুটো মহাকাব্য' আছে ...।
.... একমাত্র সনাতন হিন্দুধর্ম ছাড়া ....।
কিন্তু.........তা সত্ত্বেও .....
সারা পৃথিবীতে এমন একটিও ধর্ম নেই যাদের দিকে সবাই 'আঙ্গুল' তুলে কথা বলার সাহস পায় ...।
.... একমাত্র সনাতন হিন্দুধর্ম ছাড়া ....।
সারা পৃথিবীতে এমন একটিও ধর্ম নেই যাদের মেয়েদের বিধর্মীদের হাতে সবেচেয়ে বেশি ধর্ষিতা হতে হয় ...।
.... একমাত্র সনাতন হিন্দুধর্ম ছাড়া ....।
সারা পৃথিবীতে এমন একটিও ধর্ম নেই যাদের মধ্যে একফোঁটাও 'একতা ও সংবেদনশীল প্রতিক্রিয়া নেই' ...।
.... একমাত্র সনাতন হিন্দুধর্ম ছাড়া ....।
কারন .........................
সারা পৃথিবীতে এমন একটিও ধর্ম নেই যাদের এত পালে পালে “গুরু” আছেন ...।
.... একমাত্র সনাতন হিন্দুধর্ম ছাড়া ....।
Subscribe to:
Posts (Atom)