Thursday, 10 September 2015

ধরে নিচ্ছি হিন্দু দেব-দেবীরা সব লুচ্চা,ধর্ষক, বেশ্যা ছিল

ধরে নিচ্ছি হিন্দু দেব-দেবীরা সব লুচ্চা,ধর্ষক, বেশ্যা ছিল। কিন্তু তাদেরকে অনুসরণ করে কেও কি দাবী করছে, যে তাকেও লুচ্চামি করতে দিতে হবে, ধর্ষন করতে দিতে হবে, বেশ্যাগিরি করতে দিতে হবে, বহুবিবাহ করতে দিতে হবে, নারীদের সমানাধিকার দেওয়া যাবে না। না এসব বিষয়ে আইন হয়েছে, না আইন কেও চাইছে, না চাইবে। আধুনিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সাথে আধুনিক রাষ্ট্রীয় আইনকেই গ্রহন করেছে। যা আছে, তা কেবল মাত্র বংশ পরম্পরায় পালনীয় কিছু রীতি। দিনের দিন তারও পরিমার্জন হচ্ছে, কেও বাধা দিচ্ছে না। কেও তাকে ধর্মগ্রন্থ খুলে দেখাচ্ছে না, এই দেখ ধর্মগ্রন্থে এই আছে, অতএব শাস্ত্র মোতাবেক তোমাকে এই-ই করতে হবে। কে কি মানবে, না মানবে সেটা সম্পূর্ণ রূপেই তার ব্যক্তিগত বিষয়। হ্যাঁ, আজও যে মারাত্মক ব্যাধিটা হিন্দু সমাজে রয়ে গেছে, সেটা জাতি ভেদ প্রথা। সেটাও ব্যক্তিগত পর্যায়েই আছে। কেও না মানলে, বাধ্য করার কেও নেই। অপরদিকে আমাদের প্রতিবেশী শান্তির দূতেদের দিকে নজর দেওয়া যাক। তাদের সবকিছু ধর্মগ্রন্থ ভিত্তিক হতে হবে। বহুবিবাহ চালু আছে, নাবালিকা বিবাহ চালু আছে, তিন তালাক প্রথা চালু আছে, বোরখা পরতে হবে, গণিমতের মাল ভোগ করতে দিতে হবে, ঈশ্বরে বিশ্বাস রাখতে হবে, নামাজ পড়তে হবে, দারুল ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে হবে, অধিক সন্তান নিতে দিতে হবে, নাস্তিক হলে ফাঁসি দিতে হবে, নারী অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়লে দোররা মারতে হবে, নাস্তিক হলে খুন করতে হবে বা ফাঁসি দিতে হবে। সহি ইসলামের ঠেলায় দেশে দেশে অশান্তি। ইরাক, সিরিয়া, আফগানিস্থানের লাখ লাখ মানুষ আজ দেশ ছাড়া। বাংলাদেশ, পাকিস্থান থেকে ভারতে শরনার্থী আসা আজও শেষ হয় নাই। কারন এসবই তাদের ধর্মগ্রন্থ ভিত্তিক, মুহাম্মদের নির্দেশ এবং তিনি নিজে করে গেছেন। এখন এর দ্বারা আমি আপনি ও দেশ কি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেনা? তাহলে আপনি কার বিরুদ্ধে বেশি সরব হবেন, যারা ধর্মগ্রন্থকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে নাকি যারা ধর্মগ্রন্থ বলতে অজ্ঞান তাদের বিরুদ্ধে? প্রশ্ন আপনার বিবেকের কাছে। আর আমি! প্রবল রাজনৈতিক ইসলামের বিরোধী। কোন আপত্তি আছে?

ধর্মের শ্রেষ্টত্ব

পিছলাম আবার তাদের ধর্মের শ্রেষ্টত্ব প্রমান করলো । সহি পিছলাম অনুযায়ী আরব শেখ রা ধর্ম পালন করছে । সিরিয়ার শরণার্থী ক্যাম্পে গিয়ে সৌদি আরব, আমিরাতের ধনী পুরুষরা বিয়ে ও যৌনতার জন্যে মেয়ে শিশুদের কিনে নিচ্ছে। অসহায়, যুদ্ধবন্দী, ক্ষুধার্ত, মৃতপ্রায় শরণার্থীদের সাহায্য করাতো দুরের কথা; উল্টো ৬০/৭০ বছর বয়স্ক আরবের শেখরা, ১৩ বছরের বা তার কম বয়সী ছোট বালিকাদের কিনে নিচ্ছে মাত্র ১০০ দিনারে !! সেই শেখরা বলছে আমরা এসব ধর্মমতেই করছি। একবার ভাবুন পিছলাম কি ধর্ম আর এরা কোন শ্রেনীর জানোয়ার । পিছলামকে বিশ্ব থেকে ব্যানড করা হোক দাবী তুলুন । ‪#‎ জয়_শ্রীরাম‬

রিফিউজি

Dipanjan Halder যদি কোনদিন এমন হয় - হিন্দু খ্রীষ্টানরা - রিফিউজি হয়ে - কোন মুসলিম দেশের আশ্রয় চায় ....। ধরে নিন .... কোন প্রাকৃতিক বিপর্যয় - বা অন্য কোন কারনে - ইউরোপ বা ভারত থেকে - নাস্তিক, খ্রিষ্টান কাফের বা হিন্দুদের - আরব কোন দেশ বা বাংলাদেশে - আসতে হল .....। আমি একথা হলপ করে বলতে পারি ... প্রথমে নারী শিশুদের ধর্ষন করা হবে .... বুরখা পরানো হবে ... ইসলাম গ্রহনে বাধ্য করা হবে ... তারপর অন্যকিছু ...। ভাবুন - আজ ইউরোপ আমেরিকা চীন ভারতের ... নাস্তিক কাফেরদের হাতে যে অস্ত্র ও ক্ষমতা আছে .... তার কিছু অংশ যদি .... আরবদের কাছে, আইএস, পাকিস্তান বা আনসারুল্লাদের হাতে থাকত ...... .....আমি নির্দ্বিধায় বলতে পারি ... পৃথিবীর সব নাস্তিক ... ইহুদিদের হত্যা করা হত ..... নারী শিশুদের ধর্ষন করা হত .... ইউরোপ আমেরিকা আর ইসরায়েলের সকলকে - জোর করে ধর্মান্তরিত করা হত। কিন্তু মহানুভব - খ্রীষ্টান, নাস্তিক, ইহুদী বা হিন্দুরা - তা করে নি ....। তারপরও ওরা ... অভিজিৎ, ওয়াশিকুর, নীল, অনন্তের জীবন কেড়ে নেয় ... নাস্তিকদের হত্যা করা ওয়াজিব ঘোষনা করে। ....মুহাম্মদ নিজেই এ যুদ্ধ শুরু করে গিয়েছে যা এখনো বলবৎ আছে। ওরা যদি পরিনতির কথা জানত ... নাস্তিক কাফেররা যদি ওদের সব হত্যার প্রতিশোধ নিতে চায় ... একবার অস্ত্র তুলে নেয় .....। ‪#‎ Rahaman_prithu‬

অধিকার

"অধিকার" ধর্ম আমার নিরামিষি, আর কত হই পরবাসী, অত্যাচারীর রুড়হাসি, সইছি অনিবার। আর নয় এই বিষের খেলা, সত্য-ন্যায়ের মিলন মেলা, অত্যাচারীর পাষান পরান, টুটবোই এবার। ধর্ম হলো প্রানের খেলা, সত্য-ন্যায়ের মিলন মেলা, কপটচারীর লোভের খেলায়, ধর্ম কি আরবার? লোভী হিংস্র তত্ত্বতলে, লালসা আর ছলে বলে, পশুর তুল্য জীবন চলে, ধর্ম কোথা তার? হিংস্র পশুর অট্টহাসি, মানব সত্ত্বার সর্ব্বনাশী অন্ধকারের গহিনতলে টানছে বারম্বার। আর নয়কো পিছে চলা, এবার হবে মরন খেলা, পশুশক্তির করবো বিদায়, খুলবো আলোর দ্বার। হিংস্র শক্তি লুটছে নারী, জন্মভূমি, ভিটে-বাড়ি, মানবতার টুটছে নাড়ী, জন্মাবধি তার। এটাই নাকি ধর্ম ধারা, জ্ঞানবিচারে লোভের পারা, চলছে অনিবার। আর নয়কো লোভের দাসী, হাসবো মোরা অট্টহাসি, লোভের তন্ত্রী টুটবো এবার, খুলবো মুখোশ তার। অন্ধকারের নাড়ী ছিড়ে, সত্য-ন্যায়ের আলো ধরে, জীবন যুদ্ধে ফিরবো মোরা, রক্তে অধিকার। করবো বিদায় সর্ব্বনাশী, হাসবো মোরা প্রানের হাসি, সত্য-ন্যায়ের পথে মোরা মিলবোই এবার। আমার ভিটে, আমার মাটি, জন্মভূমি-মা যে খাঁটি, প্রানের ধনে রাখবো মোরা, মোদের রক্তে অধিকার। নষ্টামি আর ভীরুতারে করবো বিদায় লাথি মেরে, নপুংশক জীবনধারা রাখবো নাকো আর। আপন দেশে, আপন ভূমে, প্রানের পরশ, নিত্য নমে রাখবো মোরা হৃদি মাঝে, মোদের রক্তে অধিকার, মোদের রক্তে অধিকার।

অভিবাসী সঙ্কট: জার্মানির সাথে ডেনমার্কের রেল যোগাযোগ বন্ধ - BBC বাংলা

http://www.bbc.com/bengali/news/2015/09/150910_sr_denmark?SThisFB

High court bans sale of beef in Jammu and Kashmir

http://www.hindustantimes.com/india-news/high-court-bans-sale-of-beef-in-jammu-and-kashmir/article1-1389114.aspx

বিভিন্ন দেশ ও ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে গরু জবাইয়ের শাস্তি

বিভিন্ন দেশ ও ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে গরু জবাইয়ের শাস্তি- , অন্ধ্র প্রদেশ, আসাম, বিহার, কর্ণাটক ও তেলেঙ্গানাতে 6 মাসের জেল+জরিমানা । , গোয়া, উড়িষ্যা ও উত্তর প্রদেশে 2 বৎসরের জেল+জরিমানা । , মধ্য প্রদেশ ও তামিলনাড়ুতে 3 বৎসরের জেল+জরিমানা । , দিল্লীতে 5 বৎসরের জেল ও 10 হাজার রুপি জরিমানা । গুজরাটে 7 বৎসরের জেল ও 50 হাজার রুপি জরিমানা । জম্মু ও কাশ্মীরে 10 বৎসরের জেল ও 50 হাজার রুপি জরিমানা । , পশ্চিমবঙ্গে বৃদ্ধ ও প্রজননে অক্ষম গরু জবাই করা যাবে । , হরিয়ানা, হিমাচল, পাঞ্জাব, রাজস্হান ও মহারাষ্ট্রে ধর্মের নামে সকল ধরনের পশু হত্যা নিষিদ্ধ, যদি করে তাহলে 5 বৎসরের জেল ও 50 হাজার রুপি জরিমানা । , নেপালে গরু জবাইয়ের শাস্তি 12-25 বৎসরের জেল ও জরিমানা । শ্রীলংকা, ভুটান, মরিশাস ও পাকিস্তানের মিথি নগরীতে গরু জবাই করলে শাস্তি ও জরিমানা । ইন্দোনেশিয়া বালি রাজ্যে গরু জবাই করলে শাস্তি ও জরিমানা ।