http://www.kolkata24x7.com/national-news/indian-military-is-the-5th-deadliest-report?utm_source=facebook&utm_medium=social&utm_campaign=IndianArmyNews&utm_content=BengaliNews
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Saturday, 3 October 2015
উপমহাদেশে মুসলিম বৃদ্ধি হিন্দু কমে যাওয়ার কিছু কারণ
আজ আপনাদের উপমহাদেশে মুসলিম বৃদ্ধি হিন্দু কমে যাওয়ার কিছু কারণ তুলে ধরব:
মুসলিম ভাইদের মূখে মুখে শুনি প্রতিদিন প্রায় শত শত হিন্দুধর্মের লোক ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করছে তাই দিন দিন মুসলিমদের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে আর হিন্দুদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে।।
আমি সেইসব মুসলিম ভাইদের উদ্দেশ্যে একটা জরিপ দিতে চায়:-
ধরুন, একটি গ্রামে একজন মুসলিম পুরুষ ও একজন হিন্দু পুরুষ বাস করেন।। দুজনে বিয়ে করলো,
প্রথমে,
মুসলিম জন বিয়ে করলো
১টি তাহলে তারা সদস্য সংখ্যা,
পুরুষ+মহিলা=২জন।
হিন্দু জন বিয়ে করলো ১টি।। (১+১)= ২জন
এবার, মুসলিম পুরুষটির সন্তান নিলেন ২ জন।
তাহলেল(স্বামী,স্ত্রী+২জন সন্তান =৪জন।
হিন্দু পুরুষটি একই কাজ করলো (২+২)=৪জন।
তাহলে, মুসলিম সদস্য ৪ জন।
হিন্দু সদস্য ৪ জন।
এবার, মুসলিম জন ২য় বিয়ে করলো(ইসলাম শরীয়ত অনুযায়ী)
(৪জন+জন) ৫ জন।
হিন্দু জন ৪ জনকে নিয়ে বসবাস করতে লাগল।
১ম স্ত্রীর মতো ২য় স্ত্রীর ও ২টা সন্তান হলো।।
(৫+২)=৭জন।
হিন্দু জনের = ৪জন।
এভাবে পযাক্রমে মুসলিম জন আরো ৩ টি বিয়ে করলো , (৭+৩)=১০ জন।
সেই ৩ জন স্ত্রীর ২টি করে সন্তান হলো।।
তাহলে,(১০+ তিনজনের ৬টা সন্তান)=১৬ জন।।
আর হিন্দু জনের =৪ জন। এবার উত্তরটা আপনারাই বলে দিন??
ডিয়ার হিন্দুস
ডিয়ার হিন্দুস
নিজের মধ্যেকার হিন্দুত্ববোধ টুকু জাগীয়ে তুলুন।।
কি ভাবছেন যে হিন্দুত্ববোধ জাগিয়ে হিন্দুত্ববোধ দেখাতে গিয়ে ইসলামিক জঙ্গীর হাতে মারা পড়বেন??
এটা একদম ভূল ভাবছেন।।
আপনি জানেন কি আপনি ও আপনার মতো কয়েকজন মিলে হিন্দুত্ববাদী একতা থাকলে কোন জঙ্গী আপনাকে কিছু করতে পারবে না।। কারণ জঙ্গিরাও একতা থাকে কাউকে দেখে ভয় পায়না ।। মৃত্যুকেও না,
ঠিক আপনাদেরও এমনটা হতে হবে তাহলে দেখবেন আপনাদের দেখে জঙ্গি সংগঠন গুলো ভয় পাচ্ছে।।
আর একটা কথা মনে রাখবেন সবসময় ধর্মীয় নির্দেশ অনুযায়ী চলবেন তাহলে বিপদ খুব কম আসবে।।
লাশ
লাশ নারীর হোক কিংবা পুরুষের পবিত্র কবরে লাশ নামানো থেকে শুরু করে মাটি চাপা দেয়ার কাজে নারীকে উপস্থিত থাকতে দেয়া হয় না। এমনকি মাটি হবার আগ পর্যন্ত কবরের কাছে কোনো নারীকে যেতে দেয়া হয়না। কেন? ইসলামের দৃষ্টিতে নারী কি এতই অপবিত্র!
অনেক ই প্রশ্ন করেন হিন্দুরা গরুর মাংস খায় না কিন্তু চামড়ার জুতা পরে। এই প্রসঙ্গে আমি আমার মতামত তুলে ধরছি
*অনেক ই প্রশ্ন করেন হিন্দুরা গরুর মাংস খায় না
কিন্তু চামড়ার জুতা পরে। এই প্রসঙ্গে আমি
আমার মতামত তুলে ধরছি ।
→ ☆ এই প্রশ্নটা আমাকে করেছিল এক হুজুর। আমি
উনাকে জিজ্ঞেস করলাম , "আপনি কখনও শাড়ি
পরেছেন ? তিনি বললেন," না আমি কি
মেয়েলোক "। আমি আবার জিজ্ঞেস করলাম,
"আপনি কাঁথা গায়ে দেন "? উত্তর : " হাঁ "।
উপযোগিতা অনুযায়ী দুইটা জিনিসের ব্যবহার
ভিন্ন হতে পারে । যখন যার যেমন ব্যবহার ।
তিনি ঠিক বুঝতে পারলেন না । আবার চেষ্টা ।
ডাক্তাররা অঙ্গ প্রতিস্থাপন করেন তাই বলে
কোন ব্যক্তি কে হত্যা করে নয় । তার মৃত্যুর পর ।
কোন ডাক্তার যদি কোন ব্যক্তিকে হত্যা করে
তার অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ব্যবহার করে ডাক্তার কে
শাস্তি দেওয়া হবে কিন্তু মৃত মানুষের অঙ্গ
প্রত্যঙ্গ ব্যবহার করলে তাকে পুরস্কৃত করা হয়।
তারপরও উনাকে বুঝাতে পারলাম না । আবার
চেষ্টা ।
→ ☆ হিন্দুরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ স্বরুপ গরুর মাংস
খায় না কিন্তু তাই বলে শুধু জুতা বানানোর জন্য
গরু হত্যা করে কিনা আমার জানা নেই । আর
ঢোল । ঢোল ছাগলের চামড়া দিয়ে তৈরি । আর
কেউ যদি গরুর চামড়া দিয়ে তৈরি ও করে সমস্যা
নেই ঐ যে উপযোগিতা । যেমন মৃত মানুষের অঙ্গ
প্রত্যঙ্গ ব্যবহার করলে তাকে অসম্মান করা হয়
না কিন্তু হত্যা করাটা অসম্মানের । তাতেও
বুঝাতে পারলাম না ।
*হুজুর আবার জিজ্ঞেস করলেন, " একটি প্রাণী
মানুষের মা হয় কেমনে"? আমি বললাম এখানে মা
শব্দটি রূপক। গরু আমাদের দুধ দেয় ,অন্ন যোগাড়ে
সহায়তা করে ।তাই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ বশতঃ রূপক
অর্থে আমরা মা বলে সম্বোধন করি।হুজুর 'রূপক'
শব্দটি ঠিক বুঝল না।আমি বললাম "আপনার মা
আপনাকে "আয় আয় চাঁদ মামা" কবিতাটি
পড়িয়েছে"। হুজুর:" হাঁ"। তাহলে তো আপনার মা
আপনাকে ভুল শিক্ষা দিয়েছে।একটি বস্তু
মানুষের মামা হয় কেমনে?
~পায়ে চামড়ার জুতা হুজুর কোনোভাবেই মানতে
পারল না।আমি বললাম "এই দেশ আমাদের মায়ের
মতো। পায়ে এতই সমস্যা থাকলে আপনি পা
নিয়ে মাটিতে চলবেন কিভাবে? পা কে এতই
ছোট মনে করলে সেই পা নিয়ে মসজিদে উঠেন
না । বাইরে খুলে রেখে যাবেন।
এবার বিজ্ঞ হুজুর জিজ্ঞেস করে বসলেন, "
আপনেরা গরুর মাংস খান না দুধ খান কেন? আমি
বললাম , " আপনি কখনও মায়ের দুধ খেয়েছেন ।
হুজুর, " হাঁ " । আবার জিজ্ঞেস করলাম , আপনি
কখনও মায়ের মাংস খেয়েছেন । হুজুর চুপ । হয়ত
বুঝে নাই । কি করে বোঝাই মাংস খাওয়া আর দুধ
খাওয়া এক না । পরে আমিই হুজুর বুঝবে না বলে
পণ ধরেছে । আরো একটি ব্যর্থ চেষ্টা।
¤▶আবার অনেক ছাগল ( রূপক অর্থে ) জিজ্ঞেস
করে, " গরু যদি মা হয় তাহলে বাবা কে ?" আমি
তাদের জিজ্ঞেস করি ,"সূর্য বা চাঁদ যদি মামা
হয় তাহলে নানা কে" ?সনাতন ধর্মই মাকে সর্বোচ্চ আসনে
অধিষ্ঠিত করেছে।এক মাত্র সনাতন ধর্মেই মাকে
পূজা করা হয়। রূপক অর্থে দেশ ,মাটি, গরুকে মা
বলে সম্বোধন করা হয়।বন্দে মাতরম।
ইতিহাসের দিকে ফিরে তাকাই-
একটু ইতিহাসের দিকে ফিরে তাকাই-
মহম্মদ ঘোরি পৃথীরাজ চৌহানকে ছলনা করে মেরেছিল;ছলনা করে যুদ্ধ করে কাপুরুষরা-বীরেরা করে না।
ছত্রপতি শিবাজীকেও আফজল খাঁ ছল-কপট করে মারতে চেয়েছিল-ম্লেচ্ছদের চেষ্টা সফল হয়নি।
মহম্মদ ঘোরি থেকেই মুসলিম আধিপত্যের বিস্তার হয়।কিভাবে?
প্রচুর হিন্দুকে কোতল করে,মন্দিরের পর মন্দির ধ্বংস করে;ধন-সম্পদ লুঠ করে,একের-পর এক এলাকা ইসলাম কায়েম করতে থাকে! এই সময় প্রচুর হিন্দু মেয়েকে গনিমতের মাল হিসাবে হারেমে রেখে নির্যাতন করা হত যা আজ আইএস করছে, খারাপ দেখতে যারা তাদেরকে নিলাম করে দেওয়া হত! এই খারাপ দেখতে যারা তাদের ঔরসে যাদের জন্ম তারাই এখনকার মুসলিম।এই মুসলিমরা বরাবরই আরবের দিকে তাকিয়ে থাকে;দেশের দিকে তাকানোর সময় কই!অতীত নিয়েই যাদের কালচার তারা ভবিষ্যতের দিকে কি তাকাবে?
1921 খৃষ্টাব্দে হিন্দুদের উপর ভয়াবহ অত্যাচার চালায় মুসলিমরা।বহু ধর্মশালা,মন্দির,বাড়ি জালিয়ে দেওয়া হয়,মেয়েদেরকে ধর্ষন করা হয়;বাচ্চাদের আছরে মেরে ফেলা হয়!
1946 সালের 10 ই অক্টোবর বাংলাদেশের নোয়াখালিতে শারদীয়া উৎসবের পর-পরই মুসলিমরা হিন্দু নিধনে মেতে ওঠে!পৃথিবীর ইতিহাসে এতো ভয়ংকর দাঙ্গা আর কখনোই ঘটেনি!!
খোদ কলকাতার বুকে নরমেধ যজ্ঞ হয়েছিল! দিনের বেলায় হিন্দু মেয়েদের ধর্ষণ করা হয় নির্মম ভাবে!লাশের পাহাড়,স্থূপ পড়ে থাকে রাজপথে!ইতিহাসেরপৃষ্ঠায় তার নাম "The great calcutta killing ", বা " Direct action day " বাংলাতে বলা হয় " দীর্ঘ ছুরিকার সপ্তাহ " |1946 এর 16 ই আগস্ট| একটিই নাম পেয়েছেন!
স্বাধীনতার আগে থেকেই হিন্দু নিধন যাদের শিরা-উপশিরায় প্রবাহিত-তারা ব্রিটিশের সাথে যুদ্ধ করবে?পাগলের পলাপ নাকি!
কি ভেবেছেন ঐ জাতটার সেই আদর্শ কি নষ্ট হয়ে গেছে?-না,তাহলে আজ দেগঙ্গা,ক্যানিং,উস্তি,মল্লিকপুর ঘটত না।
তাই বলছি,
দেখ ভাই-বিলিভ ইট অর নট,
পশ্চিমবঙ্গেরর মসলমানরা মনে প্রাণে চায় পশ্চিমবঙ্গ চিরকাল ধর্মনিরপেক্ষ থাকুক আর বাংলাদেশ ইসলামি দেশ হোক। যা তারা প্রকাশ্যেই বলছে।
অদূর ভবিষ্যতে এর আরও প্রমাণ পাবেন।মিলিয়ে নিবেন....
#RSS-Rashtrawadi_Shiv_sena
Friday, 2 October 2015
পুরোটা_পড়ুন। PLZZ.....
#পুরোটা_পড়ুন। PLZZ.....
আমার কাছে একজন একজন ছেলে এসে বলল দাদা আপনি কি মনে করেন না আপনারা যাকে ভগবান বলছেন মানে কৃষ্ণকে তিনি এমন কিছু কর্ম করেছে যার জন্য আমাদের অন্য ধর্মের কাছ থেকে কথা শুনতে হয় ।
আমি বললাম কি রকম
#ছেলে– এই ধরুন কৃষ্ণ ১৬১০৮টি বিয়ে করেছে যাতে তিনি দেখিয়ে গেছেন বহুবিবাহ করলে বা বহু নারীদের ভোগ করলে কোন সমস্যা নয়, তিনি এর মাধ্যমে আমাদের বহুবিবাহের সাপোর্ট দিয়ে গেলেন ।
#আমি – না কথাটি ঠিক নয়, প্রথমে আপনাকে মানতে হবে কৃষ্ণ ভগবান । তার প্রমাণ তার কর্মের মাধ্যমে দিয়ে গেছেন । ২য় আপনাকে তখনকার অবস্থান আপনাকে বুঝতে হবে ।
#ছেলে – কি রকম?
#আমি – যেমন ধরুন আপনার কোন বোনকে কেউ তুলে নিয়ে গেল সে ২ বা ৩ রাত কাটিয়ে বাসায় এল তখন আপনার কেমন লাগবে?
#ছেলে – খারাপ লাগবে
#আমি – এমনকি সমাজে এটা জানাজানির পর আপনার বোনকে আপনি কোথায় বিয়ে দিতে পারতেন বা কেউ এসব কথা শোনার পর বিয়ে করতে আসত
#ছেলে – না
#আমি – বরং এই সমাজ উলটো আপনার বোনকে বলত ছিঃ ছিঃ কোন পর পুরুষের সাথে রাত কাটিয়ে এসেছে । ঠিক বলত কিনা ?
#ছেলে – হা বলতো
#আমি – ঠিক একই ঘটনা ঘটেছে তখনকার সময়, নরকাসুর নামে এক অসুর ১৬০০০ কুমারীদের মাসের পর মাস বন্দী করে রেখেছিল, তখন কৃষ্ণ সেই নরকাসুরকে মেরে তাদের মুক্ত করেছিল, তখনকার সমাজ ব্যবস্থা তাদের কেউ গ্রহন বা স্বীকৃত দিতে চাই নি তাই ১৬০০০ কুমারীদের প্রার্থনায় কৃষ্ণ সকলকেই বিবাহ করে তাদের সমাজে স্বীক্রিত দিল । শুধু তাই না তিনি যে ভগবান তারও প্রমাণ দিলেন ।
#ছেলে – কিভাবে?
#আমি – ভগবান এই ১৬১০৮ জনের জন্য ১৬১০৮টি প্রাসাদ বানিয়েছিলেন যা একজন মানুষের পক্ষে অসম্ভব, কৃষ্ণ একইসাথে একইটাইমে ১৬১০৮টি কৃষ্ণ হয়ে ১৬১০৮টি প্রাসাদে ১৬১০৮ জন মহিষীদের সাথে অবস্থান করতে পারতেন কিন্তু কোন মানুষের পক্ষে সম্ভব ? এমনকি তাদের কোন অভাব ছিল না । এবার আপনি বলুন তাদের বিবাহ করে কৃষ্ণ ঠিক কাজ করেছে নাকি ভুল ।
#ছেলেটি চিন্তিত হয়ে বলল – হা ঠিকই করেছে
#আমি – তাছাড়া ভগবানকে আমরা অনুসরন করব কিন্তু অনুকরন নয় । যেমন শিব বিষ খেয়েছে তাই বলে আমরা বিষ খেতে পারি না কারন শিবের সেই যোগ্যতা আছে কিন্তু আমাদের নেয় তেমনি কৃষ্ণের যোগ্যতা আছে ১৬১০৮ জনকে বিয়ে করতে শুধু ১৬ হাজার কেন আরো বেশি করতে পারে কারন তিনি ভগবান কিন্তু আমার ভগবানের মত যোগ্যতা নেয় তাই আমি ২টি বিয়ে করলে তাদের সামলাতে আপনার কষ্ট হয়ে যাবে । তাই মানুষের কি কর্তব্য তা তিনি শাস্ত্রে বলেই দিয়েছেন ।
<3 #HARE_KRISHNA <3
Subscribe to:
Posts (Atom)