একটু ইতিহাসের দিকে ফিরে তাকাই-
মহম্মদ ঘোরি পৃথীরাজ চৌহানকে ছলনা করে মেরেছিল;ছলনা করে যুদ্ধ করে কাপুরুষরা-বীরেরা করে না।
ছত্রপতি শিবাজীকেও আফজল খাঁ ছল-কপট করে মারতে চেয়েছিল-ম্লেচ্ছদের চেষ্টা সফল হয়নি।
মহম্মদ ঘোরি থেকেই মুসলিম আধিপত্যের বিস্তার হয়।কিভাবে?
প্রচুর হিন্দুকে কোতল করে,মন্দিরের পর মন্দির ধ্বংস করে;ধন-সম্পদ লুঠ করে,একের-পর এক এলাকা ইসলাম কায়েম করতে থাকে! এই সময় প্রচুর হিন্দু মেয়েকে গনিমতের মাল হিসাবে হারেমে রেখে নির্যাতন করা হত যা আজ আইএস করছে, খারাপ দেখতে যারা তাদেরকে নিলাম করে দেওয়া হত! এই খারাপ দেখতে যারা তাদের ঔরসে যাদের জন্ম তারাই এখনকার মুসলিম।এই মুসলিমরা বরাবরই আরবের দিকে তাকিয়ে থাকে;দেশের দিকে তাকানোর সময় কই!অতীত নিয়েই যাদের কালচার তারা ভবিষ্যতের দিকে কি তাকাবে?
1921 খৃষ্টাব্দে হিন্দুদের উপর ভয়াবহ অত্যাচার চালায় মুসলিমরা।বহু ধর্মশালা,মন্দির,বাড়ি জালিয়ে দেওয়া হয়,মেয়েদেরকে ধর্ষন করা হয়;বাচ্চাদের আছরে মেরে ফেলা হয়!
1946 সালের 10 ই অক্টোবর বাংলাদেশের নোয়াখালিতে শারদীয়া উৎসবের পর-পরই মুসলিমরা হিন্দু নিধনে মেতে ওঠে!পৃথিবীর ইতিহাসে এতো ভয়ংকর দাঙ্গা আর কখনোই ঘটেনি!!
খোদ কলকাতার বুকে নরমেধ যজ্ঞ হয়েছিল! দিনের বেলায় হিন্দু মেয়েদের ধর্ষণ করা হয় নির্মম ভাবে!লাশের পাহাড়,স্থূপ পড়ে থাকে রাজপথে!ইতিহাসেরপৃষ্ঠায় তার নাম "The great calcutta killing ", বা " Direct action day " বাংলাতে বলা হয় " দীর্ঘ ছুরিকার সপ্তাহ " |1946 এর 16 ই আগস্ট| একটিই নাম পেয়েছেন!
স্বাধীনতার আগে থেকেই হিন্দু নিধন যাদের শিরা-উপশিরায় প্রবাহিত-তারা ব্রিটিশের সাথে যুদ্ধ করবে?পাগলের পলাপ নাকি!
কি ভেবেছেন ঐ জাতটার সেই আদর্শ কি নষ্ট হয়ে গেছে?-না,তাহলে আজ দেগঙ্গা,ক্যানিং,উস্তি,মল্লিকপুর ঘটত না।
তাই বলছি,
দেখ ভাই-বিলিভ ইট অর নট,
পশ্চিমবঙ্গেরর মসলমানরা মনে প্রাণে চায় পশ্চিমবঙ্গ চিরকাল ধর্মনিরপেক্ষ থাকুক আর বাংলাদেশ ইসলামি দেশ হোক। যা তারা প্রকাশ্যেই বলছে।
অদূর ভবিষ্যতে এর আরও প্রমাণ পাবেন।মিলিয়ে নিবেন....
#RSS-Rashtrawadi_Shiv_sena
No comments:
Post a Comment