******শিক্ষাঙ্গন দেখে পঃবঃ বাসির শিক্ষা*****
গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষিকা টুকলি করতে না দেওয়ায় রেফ করার হুমকি শুনেছিল গোটা রাজ্য।
টিএমসি'র সম্পদ আবাবুল শিক্ষিকা অপমান(চক/ডাস্টার ছুড়ে)&পরীক্ষা হলে অনধীকার প্রবেশের কারনে পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা গোপা রায়কে অভিযোগ করেও মুচিলেকা দিয়ে তুলে নেওয়া।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক শিক্ষিকাদের হেনস্থা-শারিরীকভাবে নিগ্রহ।
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে একের পর এক বিশিষ্ঠ শিক্ষক পঃবঃ এর বাইরে অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলে যাওয়া।
সদ্য সবং সহ একাধিক কলেজে রক্তাত্ব পরিবেশ-ছাএ মৃত্যু।
কলেজে ভর্তিতে-ভোটে শাসক দলের লাগামছাড়া গুণ্ডামি-তাণ্ডবলীলা ।
শতাধিক স্থানে শিক্ষিকা-শিক্ষকদের দীর্ঘ সময় আটক---বিরোধী ছাএ সংগঠন হলেই পুলিশ দিয়ে নির্মম ভাবে অত্যচার।
অধ্যাপক অম্বিকেশ মহাপাএ(কার্টুন),অধ্যাপক দেবাশিষ সরকার থেকে শুরু করে কামদুনির প্রাঃ স্কুলের শিক্ষক---সবাই বুঝেছেন শাসকের স্বৈরাচার কী?
SSKM এ MBBS এর মত পরীক্ষার সময় ইনভিজিলেটর এর দায়িত্বেTmc ছাএনেতা শুভজিৎ দও,সৌমাত চ্যাটার্জী(এর প্রকৃত দায়িত্ব ছিলেন ত্রিদিব রায়)। তেমনি জেনেছি TMCবিধায়ক ডঃ নির্মল মাজির ছেলে এই পরীক্ষা দিতে গেলে CCTV OFF করে দেওয়ার ঘটনা।
স্বশাসিত যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে CM অনধিকার প্রবেশ করে উপাচার্য অধ্যাপক অভিজিৎ চৌধুরীকে পদত্যাগে বাধ্য করা এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য অধ্যাপক সুরজ্ঞন দাসের অপসারনের পর সিএম এর আশির্ব্বাদধন্য উপাচার্য অধ্যাপক সুরজিৎ মার্জিৎ "নিজেকে সরকারের লোক বলে দাবি করেন"।
কল্যানী বিশ্ববিদ্যালয়েরভক্তিবালা বিএড কলেজে শাসকদলের ছাএ নেতা তন্ময় আচার্যকে বাঁচাতে রাজ্যবাসি দেখেছে হাস্যকর এক সদস্যের কমিটি।
বিজয়গড় কলেজে(কলেজের নিয়মকে গুরুত্ব না দিয়ে) ফিরহাদ হাকিমের নোট সহ সুপারিশ।
পাঠ্যবই শাসক ঘনিষ্ঠ নচিকেতা, শুভাপ্রসন্ন, কবির সমুন দের স্থান এবং ক্ষুদিরামের মত বিপ্লবিরা সন্ত্রাসবাদী।
ওয়েবকুপার রাজ্য সংগঠনের প্রধানের উদ্ধত্যের ডেপুটেশন দেখেছি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
NRSএ শাসকদলের ছাএনেতাদের চাপে মূক বধির কোরপান শা কে হত্যা করা হলেও পুলিস নিরবতা অবলম্বন করেছিল---।
রায়গজ্ঞ কলেজে শাসকদলের জেলা পরিষদের সদস্য গৌতম পালের স্ত্রী-কে নকল করতে বাধা দেওয়ার কারনে মহিলা অধ্যক্ষাকে হেনস্থা।
একাধিক স্কুল-কলেজে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের হেনস্থা,হুমকি,শারীরিক ভাবে আঘাতের ধারাতে গত কাল নতুন নাম যোগ হলপানিহাটি কলেজে।যেখানে মহিলা অধ্যাপিকা তনিমা চক্রবর্তী এবং শ্রদ্ধা নাগকে তু-তোকারি,গালাগালি এবং হাত মুচরে দিলেও---ওই কলেজের অধ্যক্ষ মুক্তি গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকা অনেকটা অনুরাধা লহিয়ার মতই মনে হল?
এবং
কল্যানী বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য সহ40জন অধ্যাপক এই বিশ্ববিদ্যালয়ে গত কাল পদত্যাগ পত্র পাঠিয়েছে এখানে মাত্রারিক্ত রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের কারনে।
যদিও শিক্ষামন্ত্রী বলেন:-"আমি বেতন দি-তাই হস্তক্ষেপ করবই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে"--সেই যুক্তিতে সব কিছুর দায় ভার কি শিক্ষামন্ত্রি নেবেন?
No comments:
Post a Comment