সত্যম শিবম সুন্দরম।সত্যকে জানতে হবে,ধারন করতে হবে না হলে শেষ হয়ে যাবি,যাচ্ছিস তিলে তিলে!!!!!!!!!
'
'
'
'
হিন্দুজাতি আজ বহুধায় বিভক্ত।কেউ বৈষ্ণব,কেউ শৈব,কেউ বা
অনুকুল ঠাকুর ,কেউ বা হরিচাঁদ ঠাকুর, কেউ বা রাম ঠাকুর।
কেউ বা বাল্মিক ,কেউ বা রুহিদাস , কেউ বাবা লোকনাথ।
শাক্ত।কেউ হরে কৃষ্ণ জপছে,কেউবা জগবন্ধু,কেউ আবার রামকৃষ্ণ!
কেউ দুর্গাপুজাকে প্রধান মানছে,কেউবা কালীপুজা,কেউ আবার
গনপতি বাপ্পা! অথচ সবার মধ্যেই আশ্চর্য মিলটা কি জানেন?
কেউ ই নিজেদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ,নিজেদের সংবিধান,মানবতার
গ্রন্থ,মানবজাতির সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পবিত্র বেদ পড়ছেনা,পড়ার
বা জানার চেষ্টাও করছেনা,মানছেওনা! অপরদিকে যারা এটি
জানার,এটিকে মানার চেষ্টা করছে সেই আদি অকৃত্রিম
বৈদিকধর্মের অনুসারী বৈদিকদের ই উল্টো প্রশ্নের সম্মুখীন হতে
হচ্ছে,"আপনারা কার বা কিসের অনুসারী?" এর উত্তরও বিশ্বকোষ
বেদ দিচ্ছে সুনিপুনভাবে-
"আমি অনুসরন করি ন্যয়ের পথ ঠিক যেভাবে সূর্যরশ্মি সকলকে
আলোর পথ অনুসরন করায়।আমি অগ্রসর হই সত্যের পথে।আমি অনুসরন
করি সপ্তর্ষির পথ,পবিত্র বৈদিক ঋষিগনের পথ,ব্রহ্মের কর্তৃক
প্রবর্তিত পথ,বেদ কর্তৃক প্রদর্শিত পথ!এটিই আমার শক্তি ও
শান্তির গৌরব ও মর্যাদা এনে দেয়!"
(অথর্ববেদ ১০.৫.৩৭-৪০)
বৈদিকরা কোন মানুষের,কোন প্রভু বা গুরুর বানানো মত বা পথের
অনুসারী নয়।সৃষ্টির শুরুতে সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক প্রদর্শিত যে
ন্যয়,মানবতা ও যৌক্তিকতার পথ তথা বৈদিক পথ যা সকল বৈদিক
ঋষিগন পালনের মাধ্যমে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন,আমরা সেই
পথের ই অনুসারী।
ওঁ শান্তিঃ শান্তিঃ শান্তিঃ
No comments:
Post a Comment