http://www.oneindia.com/india/fir-against-assam-based-artist-who-dishonoured-lord-krishna-and-national-flag-1716319.html?utm_source=article&utm_medium=fb-button&utm_campaign=article-fbshare
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Tuesday, 1 December 2015
আইএসআইয়ের এই গুপ্তচর চক্র
•►আপাতত সেই বিএসএফ অফিসার কংগ্রেস-এর এক গুরুত্থ পূর্ণ পোস্ট এ আছে বলে জানা গিয়েছে....দয়াকরে উনি কোন ধর্মে দীক্ষিত সেটা জিগ্যেস করে লজ্জা দেবেন না.....!!
•►Ex-Army Also in The Racket: Arrested ISI Agent..!
•►During interrogation, arrested ISI agent Kafaitullah Khan has revealed that an ex-Army personnel, posted in Jammu and Kashmir, was also involved in the racket, police said in a statement on monday.
On Monday, the Delhi Police had also confirmed a link of the ISI espionage racket with the Pakistan High Commission in the national capital.
•►পাক সামরিক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই চরদের জেরা করে ক্রমেই উঠে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য৷ মঙ্গলবার আইএসআই এজেন্ট কাফাইতুল্লা খান জেরার মুখে জানায়, আইএসআইয়ের এই গুপ্তচর চক্রের সঙ্গে জড়িত ছিল এক প্রাক্তন সেনা অফিসার৷ জম্মু-কাশ্মীরে কর্তব্যরত ছিলেন তিনি৷ কাফাইতুল্লা আরও জানায়, সীমান্তে কোথায় কত সেনা মোতায়েন রয়েছে সে সম্পর্কে আইএসআইকে খবর দিত ধৃত বিএসএফ কর্মী৷ এই তথ্যের উপর ভিত্তি করেই অনুপ্রবেশের ছক কষা হত৷ মধ্যপ্রদেশের এই চক্র কাজ করছে কিনা, সে বিষয়ে কাফাইতুল্লাকে জেরা করে মধ্যপ্রদেশ পুলিশ৷
সোমবার দিল্লি পুলিশ জানায়, আইএসআইয়ের এই গুপ্তচর চক্রের সঙ্গে যোগ রয়েছে দিল্লির পাক হাই কমিশনেরও৷ https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/559143090900680/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C9213408615
love jihad এর ফক্করে হিন্দু মেয়েরা পরার মূল কারণ
love jihad এর ফক্করে হিন্দু মেয়েরা পরার মূল কারণ careless & carefully এর মাঝে যত পার্থক্য তার কারণে....
হিন্দু মেয়েরা সব সময় তার পরিবারের care এর মধ্যে বড় হয়।
কখনও কখনও extra care এর করণে।
teenage বয়সে কেউ কেউ মনে করে তাদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ।
......
মুসলিম ছেলেরা হিসাব হীন ভাবে চলা ফেরা করে। অতিরিক্ত ব্যয়বহুল ভাবে চলা ফেরা।
এসব হিন্দু মেয়েদের আকৃষ্ট বেশী করে।
"
কারণ, হিন্দু পরিবার গুলোতে এসব হয না। খুব বেশী care করা হয়।
# হঠাৎ কিছু দেখলে সবার ভাল লাগে টিক তেমন.....
...
এসব careless মুসলিম ছেলেদের সম্পর্ক ধারণা হীনতার কারণে লাভ জীহাদে পরে আমাদের হিন্দু মেয়েরা।
.
.
কয় জন হিন্দু মেয়ে মুসলিমদের বিয়ে করে সুখী হয়েছে???
দেখাতে পারেন...
হাতে গুণেও পাবেন না।
তাই, এ সব careless boy দের কাছ হতে 101 হাত দূরে থাকেন।।
মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেব কর্তৃক শিখ গুরু তেগ বাহাদুর ও তার তিন শিষ্যকে হত্যার নৃশংস ইতিহাস
মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেব কর্তৃক শিখ গুরু তেগ বাহাদুর ও তার তিন শিষ্যকে হত্যার নৃশংস ইতিহাস
মুসলমান শাসকরা যেমন হিন্দুদের উপর অত্যাচার করেছে, তেমনি অত্যাচার করেছে- শিখ, জৈন ও বৌদ্ধদের উপরও। আজ আপনাদের শোনাবো মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেব কর্তৃক চারজন জন শিখ গুরুর উপর নৃশংস অত্যাচারের ফলে তাদের মৃত্যু বরণের কাহিনী। এই গুরুদের প্রতি আমার অশেষ শ্রদ্ধার কারণ, হিন্দুদের উপর মুসলমানদের অত্যাচারের প্রতিবাদ করতে গিয়েই এরা রাজ রোষের শিকার হন এবং মৃত্যু বরণ করেন।
ঔরঙ্গজেব (বাংলাদেশে বলে আওরঙ্গজেব) তার শাসন কালে কাশ্মিরের হিন্দুদেরকে মুসলমান বানানোর জন্য জঘন্য অত্যাচার শুরু করে। সেই সময় শিখদের সপ্তম গুরু, গুরু তেগ বাহাদুর, এর প্রতিবাদ করেন। এই অপরাধে, ঔরঙ্গেজেব, তেগ বাহাদুর এবং তার তিন জন প্রিয় ও প্রধান শিষ্যকে বন্দী ক'রে, পশুর মতো খাঁচায় ভ'রে, তাদেরকে দিল্লি নিয়ে আসে।
প্রথমে তিন শিষ্যকে ইসলাম গ্রহন করতে বলা হয়। কিন্তু তারা তিনজনই মুসলমান হতে অস্বীকার করে। বাদশাহর হুকুম অমান্য করার অপরাধে তাদের জন্য শাস্তি ঘোষণা করা হয়। শাস্তিটা হলো, তিন জনেরই মৃত্যুদণ্ড; কিন্তু মৃত্যুগুলো হবে আলাদা আলাদা ভাবে এবং যতটা সম্ভব ধীরে ধীরে ও যন্ত্রণা দেওয়ার মাধ্যমে। যাতে একজনের শাস্তি ও যন্ত্রণা দেখে ভয় পেয়ে অপরজন ইসলামকে স্বীকার করে নিয়ে জীবন বাঁচাতে বাধ্য হয়। সেজন্য অপর তিনজনের সামনে, তিন শিষ্যের এক জন, মতিদাসকে, গাছ কাটার বা কাঠ চেরাই করার করাত দিয়ে দুই উরুর সন্ধিস্থল থেকে শুরু করে মাথা পর্যন্ত চিরে ফেলার আদেশ দেওয়া হয়।
মতিদাসকে ঠিক এই ভাবে প্রায় আধাঘন্টা যাবৎ তিলে তিলে যন্ত্রণা দিয়ে করাত দিয়ে চিরে দুই ভাগ করা হয়। অপর তিনজনের সামনে মতিদাস এইরকম নৃশংসভাবে মৃত্যু বরণ করে।
ঝিকে মারার পর বউ শিক্ষা নিলো কি না, এটা বোঝার জন্য অপর তিনজনকে আবারও ইসলাম গ্রহন করে প্রাণ বাঁচানোর কথা বলা হয়। তারা তিনজন আবারও মুসলমান হয়ে বাঁচতে অস্বীকার করে। তাই আরেক শিষ্য দিয়ালাকে গরম জলে সিদ্ধ করে মারার আদেশ দেওয়া হয়। সঙ্গে সঙ্গে বিশাল হাড়ি আনা হয় এবং বড় উনুন তৈরি করে তাতে আগুন জ্বালানো হয়। সেই উনুনে হাঁড়ি চড়িয়ে তাতে জল ঢালা হয় এবং সেই জলে দিয়ালাকে তুলে দিয়ে উনুনে আগুন দেওয়া হয়। জল আস্তে আস্তে গরম হতে থাকে, আর দিয়ালার যন্ত্রণা বাড়তে থাকে। তবু সে ইসলাম গ্রহণ করে জীবন বাঁচাতে রাজী হয় নি। প্রায় ১ ঘন্টা ব্যাপী গরম জলে সিদ্ধ হয়ে দিয়ালা প্রাণত্যাগ করে।
এভাবে দুই কাফেরকে হত্যা করার পর, আবার অপর দুইজনকে ইসলাম গ্রহণ করে প্রাণ বাঁচানোর কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়। তারপরও তারা মুসলমান হতে অস্বীকার করে। তাই তৃতীয় শিষ্যকে আগুনে পুড়িয়ে মারার হুকুম দেওয়া হয়। কিন্তু এই আগুনে পোড়ানোতেও ছিলো যথেষ্ট ভেরিয়েশন। এক মিনিটেই যে কারো মৃত্যু ঘটানো যায়। কিন্তু সেটা মুসলমানদের ভালো লাগে না। মুসলমানরা চায় কাফেরদের মৃত্যু যেন ধীরে ধীরে হয় এবং সেটা যেন হয় যতটা সম্ভব বেশি যন্ত্রণাদায়ক। কাফের হিন্দুদের এই মৃত্যু ছিলো আবার অনেক মুসলিম শাসকের কাছে খেলা বা বিনোদনের মতো, তাই যারা মৃত্যুদণ্ড বাস্তবায়নের প্ল্যান করতো, তাদেরকে সম্রাটের এই বিনোদনের ব্যাপারটাকেও মাথায় রাখতে হতো এবং প্রতিটি মৃত্যুর ঘটনা যাতে আলাদা আলাদা ভাবে হয়, সেদিকেও তাদের খেয়াল রাখতে হতো। তো তৃতীয় শিষ্যকে প্রথমে জ্বালানি তেলের মধ্যে চুবানো হলো এবং তারপর তাকে তুলার মধ্যে গড়াগড়ি দেওয়ানো হলো। এরপর তার গায়ে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হলো। তুলা আর তেলের সাথে আগুন, মূহূর্তেই দাউ দাউ করে জ্বলে উঠলো। পুড়ে কয়লা হয়ে তৃতীয় শিষ্যের মৃত্যু হলো।
গাছের গোড়া কাটার পূর্বে, গাছের ডালপালাগুলো আগে কাটা বা ছাঁটা হয়। এর কারণ হচ্ছে, শেষ পর্যন্ত যদি দেখা যায় যে, মূল গাছ কোনো উপকারে লাগবে বা কোনো কারণে কাঠুরের মন যদি পরিবর্তন হয়, তাহলে গাছটিকে যেন রেখে দেওয়া যায়। তিন প্রিয় শিষ্যকে নির্মমভাবে হত্যা করে ঔরঙ্গজেব বুঝতে চাইছিলো, সপ্তম গুরু, গুরু তেগ বাহাদুরের মনের কোনো পরিবর্তন হলো কিনা বা সে ইসলামের কোনো উপকারে লাগবে কি না ? কারণ, গুরুকে যদি ইসলাম গ্রহন করানো যায়, তাহলে গুরুর শিষ্যদের পথে আনতে কতক্ষণ ? তিন শিষ্যের নৃশংস মৃত্যু চোখের সামনে দেখার পর, ইসলামকে স্বীকার করে সে নিজের জীবন বাঁচাতে ইচ্ছুক কি না, গুরু তেগ বাহাদুরকে এই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলো রাক্ষস সম্রাট, ঔরঙ্গজেব। গুরু বললেন, না। রাগে-ক্ষোভে উত্তেজিত সম্রাট সঙ্গে সঙ্গে তেগ বাহাদুরকে শিরোশ্ছেদ করার হুকুম দিলো। যেহেতু এখন আর কাউকে ভয় দেখানোর প্রয়োজন নেই, সেহেতু তেগ বাহাদুরের মৃত্যুর জন্য আলাদা কোনো পরিকল্পনার প্রয়োজন পড়লো না। তরোয়ালের এক কোপে তেগ বাহাদুরের মাথা কেটে ফেলা হলো। মৃত্যু বরণ করলেন শিখদের সপ্তম গুরু, গুরু তেগ বাহাদুর।
মুসলমানরা কেনো কাফেরদেরকে এরকম নৃশংস যন্ত্রণা দিয়ে মারে ? এই শিক্ষা এরা কোথা থেকে পেলো ? মৃত্যু তো মৃত্যুই, এরজন্য এত আয়োজনের দরকার কী ? আর তা সবার সামনেই বা কার্যকর করতে হবে কেনো ? এই প্রশ্নগুলো অনেকের মাথায় আসতে পারে। সেজন্য তার জবাবটা এখানে দিয়ে দিই। মুসলমানদের সকল আচরণ ও তার ব্যাখা খুঁজে পাওয়া যাবে, ওদের নবী মুহম্মদের জীবনীতে।
একবার উকল গোত্রের ৮ জন ইহুদি এসে মুহম্মদের কাছে ইসলাম গ্রহন করে। তারা কিছুটা অসুস্থ ছিলো। তাই মুহম্মদ, তাদেরকে উটের মূত্র পান করার পরামর্শ দেয় এবং একটি উটের আস্তাবলে থাকার ব্যবস্থা করে দেয়। কয়েকদিন পর তারা সুস্থ হলে, আস্তাবলের এক কর্মচারীকে খুন করে কয়েকটি উট নিয়ে পালিয়ে যায়। এটা চোরের উপর বাটপারি ছিলো না, ছিলো বাটপারের উপর চুরি। সঙ্গে সঙ্গে মুহম্মদের বাহিনী গিয়ে তাদের ধরে আনে। এরপর মুহম্মদ, একটি লোহার রড গরম করে তাদের প্রত্যেকের চোখে ঢুকিয়ে তাদের অন্ধ করে দেয়, তারপর একে একে তাদের হাত পা কেটে মরুভূমির বালির মধ্যে ফেলে রাখে। জলতৃষ্ণায় এবং রক্তক্ষরণে ধীরে ধীরে তাদের মৃত্যু হয়।
রাশিয়া ভারতকে SU-30 MKI এর ১০০% TOT (ট্রান্সফার অব টেকনোলজি) অফার করেছে।
হুররে !
...রাশিয়া ভারতকে SU-30 MKI এর ১০০% TOT (ট্রান্সফার অব টেকনোলজি) অফার করেছে।...এবং এই অফারটি রাশিয়া ,ভারতের মেক ইন ইন্ডিয়া এর উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে দিয়েছে।...এর ফলে শুধুমাত্র HAL ই নয়, ভারতের অন্যান্য বেসরকারী সংস্থা TATA , MAHINDRA , L& T প্রভৃতি সংস্থাগুলিও SU-30 MKI বানানোর টেকনোলজি পেতে পারে।
...PTI সূত্রে খবর এ ব্যাপারে রাশিয়া আগস্টেই ভারতের সাথে কথা বলেছিল। ...অর্থাত্ এখন শুধু ভারত সরকারের গ্রীন সিগনালের অপেক্ষা। ...যদি ভারত এই প্রস্তাবটি গ্রহন করে তবে, ভারতীয় বায়ুসেনা যত খুশি সুখোই-৩০ এমকেআই বানাতে পারে, তাছাড়া এগুলিকে বাইরের দেশে বিক্রিও করতে পারে।
...বর্তমানে ভারতীয় বায়ুসেনা 230 টির ওপরে SU-30 MKI ব্যবহার করে।...এবং এই MKI ভার্ষনগুলি অন্যান্য যেকোন SU-30 থেকে অনেক উচুমানের।...এমনকি SU-30 MKI কে সরাসরি SU-35 এর সাথে তুলনা করা হয়।...তাছাড়া ভারত সমস্ত MKI গুলিকে "সুপার সুখোই" ভার্সনে আপগ্রেড করছে, যেগুলি 2018 এর মধ্যে কমপ্লিট হয়ে যাবে। ...ফলে এগুলি 5th প্রজন্মের কাছাকাছি মানের হবে।...বর্তমানেযতগুলি ধরনের সুখোই সার্ভিসে আছে, তার মধ্যে SU-35 এবং MKI ভার্সনে স্টেলথ টেকনোলজি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়েছে। https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/559038444244478/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C4814038603
ইতিহাস না জেনে সংসদ তোলপাড় করে লজ্জায় মাথা কাটা গেল,সিপিআইএম সাংসদ মহম্মদ সেলিমের......!!
•►ইতিহাস না জেনে সংসদ তোলপাড় করে লজ্জায় মাথা কাটা গেল,সিপিআইএম সাংসদ মহম্মদ সেলিমের......!!
•►অসহিষ্ণুতা বিতর্কে সোমবার সিপিএম সাংসদ মহম্মদ সেলিম এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের তীব্র বাদানুবাদে উত্তাল হয়ে ওঠে সংসদ৷ ইংরেজি ম্যাগাজিন ‘আউটলুকে’ প্রকাশিত একটি লেখা তুলে ধরে রাজনাথের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানান সেলিম(অথচ কথাটি রাজ নাথ সিং-এর-ই ছিলনা)৷ এর পরই ‘আউটলুকে’র স্বীকারোক্তি, ‘‘ম্যাগাজিনে অনিচ্ছাকৃতভাবে ভুল করা হয়েছে৷ওই উদ্ধৃতিটি প্রয়াত বিশ্ব হিন্দু পরিষদ নেতা অশোক সিঙ্ঘলের। ভুল করে তাঁর জায়গায় রাজনাথ সিং-এর নাম প্রকাশ করা হয়েছে। উদ্ধৃতির সূত্র সঠিকভাবে যাচাই না করে প্রকাশ করায় আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।”
→ উল্লেখ্য, গতকাল সংসদের আউটলুকে প্রকাশিত একটি লেখা তুলে ধরে রাজনাথের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানান মহম্মদ সেলিম৷ ওই ম্যাগাজিনকে উদ্ধৃত করে সেলিম দাবি করেন, নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদীর জয়ের পর রাজনাথ সিং বলেছিলেন,৮০০ বছর পর প্রথম দেশে ক্ষমতায় এলেন হিন্দু শাসক...!
•►সেলিমের দাবি উড়িয়ে দিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পাল্টা দাবি, ****সেলিম আপনি প্রমান করুন যে আমি কোথায় বলেছি এই কথাটা.....? তখন,ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞানশূন্য সেলিম রাজনাথজি কে বলেন আপনি প্রমান করে দেখান যে,এই কথাটা আপনি বলেননি.....!
•►এর পরই আউটলুকের স্বীকারোক্তি, ‘‘ইচ্ছাকৃতভাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অস্বস্তিতে ফেলার কোনও উদ্দেশ্য আমাদের ছিল না৷ এর জন্য রাজনাথ সিং কে যে অস্বস্তিতে পড়তে হয়েছে তার জন্য আমরা দুঃখিত।”
•►আউটলুক কর্তৃপক্ষ বলেন,আমাদের ভুল হতেই পারে, মহম্মদ সেলিমের উচিত ছিল খবরের সত্যতা যাচাই করে সংসদে হই হট্টগোল করা......!!
▲এখন দেখাযাক নির্লজ্জ মহম্মদ সেলিম এবং সিপিএম কি করে.......!! https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/559041897577466/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C8855375658
পুত্রবধূ জয়নবের সঙ্গে নবী মুহাম্মদের স্বর্গীয় বিবাহ ও পুত্র জায়েদের জীবন ধ্বংস।
পুত্রবধূ জয়নবের সঙ্গে নবী মুহাম্মদের স্বর্গীয় বিবাহ ও পুত্র জায়েদের জীবন ধ্বংস। মহানবী (সঃ)-র স্ত্রী জয়নব অহংকার করতঃ অন্য স্ত্রীদেরকে (সতীনদেরকে) বলতেন, “তোমাদের বিবাহের ব্যবস্থা করেছিলেন তোমাদের পিতারা, কিন্তু আমার জন্য বিবাহ ঠিক করেছিলেন সাত আসমানের উপর থেকে আল্লাহ্। ” উপরোক্ত উক্তির মাধ্যমে জয়নবের মহানবীর অন্যান্য উপর নিজ শ্রেষ্ঠত্ব জাহির করতেন। মূলকথা ছিলঃ আল্লাহ্ জয়নবের বিবাহ ও পারিবারিক জীবন নিয়ে নিজ দায়িত্বে যেরূপ পরিকল্পনা করেছিলেন মুহাম্মদের অন্য স্ত্রীগণ সে অভাবনীয় সুযোগ পান নি। মহানবীর সাথে জয়নবের বিবাহের ঘটনাটি ফলক ও পবিত্র কোরানে সযত্নে লিপিবদ্ধ আছে। জয়নবের স্বর্গীয় বিবাহ ব্যক্তিগত ব্যাপার মাত্র ছিল না। এবং তা আজও মুসলিম সমাজকে বিশেষ প্রভাবিত করে যাচ্ছে। জয়নবের প্রতি নবী মুহাম্মদের যৌন-বাসনাকে পরিতৃপ্ত করার নিমিত্তে দত্তক গ্রহণের মত অত্যন্ত উন্নত এক আরব প্রথাকে নিষিদ্ধ করতে বাধ্য হয়েছিল আল্লাহ্। তার পরিবর্তে নৈতিকভাবে এক নিকৃষ্ট বিধান চালু করতে হয়েছিল, যাতে করে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ নারীর বক্ষদুগ্ধ পান করতে পারে। এই কাহিনীর আরেকটি ফল হচ্ছে, মুসলমানরা আজও কোরানের “পর্দা (হিজাব) বিধান” সম্পর্কে হতবুদ্ধি ও বিভক্ত, যা নারীদেরকে ইসলামের অন্ধকার গহ্বরে আবদ্ধ রেখেছে। কোরান ও নবীর বিখ্যাত জীবনীগুলিতে যে ঐতিহাসিক ঘটনাগুলি ভালভাবে লিপিবদ্ধ আছে এবং যেগুলির যথার্থতা সম্পর্কে কোন মুসলমান প্রশ্ন করতে পারে না, এ নিবন্ধে সেসব সূত্র থেকে উদ্ধৃতি দেওয়া হবে। তবে বিশ্লেষণটা আমার ব্যক্তিগত। রচনাটি এক ইসলামী বিখ্যাত প্রেম কাহিনী, আরও ভালভাবে বললে, ইসলামী যৌন- লালসাকে স্বরূপ উপলব্ধির চেষ্টা। জয়নব বিন্তে জাহ্শ তার মায়ের দিক থেকে মুহাম্মদের সঙ্গে সম্পর্কিত ছিলেন। জয়নব মুহাম্মদের চাইতে তেইশ বৎসরের ছোট ছিলেন। মক্কায় থাকাকালীন মুহাম্মদ তাকে অল্প বয়স থেকেই দেখে আসছিলেন এবং তার সৌন্দর্য লক্ষ্য করেছিলেন। এ কারণেই মুহাম্মদ তাকে পুত্র জায়েদের স্ত্রী হিসাবে পছন্দ করেছিলেন বলে মনে হয়। জায়েদ ইব্ন হারিথা ছিলেন মুহাম্মদের প্রথম স্ত্রী খাদিজার একজন সিরীয় আরব দাস। বিয়ের পর খাদিজা জায়েদকে মুহাম্মদের হাতে তুলে দেন, এবং জায়েদকে খুব পছন্দ করতেন বিধায় পৌত্তলিক মুহাম্মদ জায়েদকে দত্তক পুত্র হিসাবে গ্রহণ করেন। দত্তক প্রথাকে আরবরা খুব সম্মানের চোখে দেখত। আরব প্রথানুযায়ী দত্তক সন্তানরা পিতা-মাতার আপন সন্তানদের ন্যায় অধিকার ভোগ করত। জায়েদ তার প্রভুর প্রতি দৃষ্টান্তমূলক বাধ্যতা ও আনুগত্য প্রদর্শন করেছিলেন এবং তার সেবায় অসাধারণভাবে নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। বিনিময়ে মুহাম্মদও জায়েদের প্রতি সদয় ছিলেন, এবং এই সদয়তার পরিমাণ এত বেশী ছিল যে পরিণতিতে মুহাম্মদ তাকে নিজ পুত্র হিসাবে গ্রহণ করেন। ৬২৯ খ্রীষ্টাব্দের দিকে মদীনায় মহানবীর মধ্যস্থতায় জায়েদ ও জয়নবের বিবাহ হয়। সে সময় মুহাম্মদ আরবের এক বিখ্যাত রাজনৈতিক নেতায় পরিণত হয়েছিলেন। প্রাচীনকাল থেকে চলে আসা কিছু কাহিনীতে দাবী করা হয় যে, জয়নব ও তার ভাই জায়েদের তুলনায় জয়নবের শ্রেণী-অবস্থানগত শ্রেষ্ঠত্বের কারণে জায়েদের সঙ্গে জয়নবের বিবাহে আপত্তি জানিয়েছিলেন। এমনও দাবী করা হয় যে, জয়নব প্রকৃতপক্ষে জায়েদের পরিবর্তে মুহাম্মদের সঙ্গে বিবাহে আগ্রহী ছিলেন। মদীনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসাবে মুহাম্মদের সঙ্গে বিবাহে জয়নবের এরূপ আগ্রহ যে থাকতে পারে, সেটা বোধগম্য। কিন্তু শ্রেণীগত বিষয়টি সম্পর্কে সন্দেহের অবকাশ আছে। কারণ দত্তক হবার সঙ্গে সঙ্গে জায়েদ আপনাআপনি তার পালক পিতার সামাজিক শ্রেণী মর্যাদা লাভ করেছিলেন। উপরন্তু জায়েদ আফ্রিকান দাস ছিলেন না, বরং ছিলেন একজন আরব যুদ্ধবন্দী। জায়েদ ও জয়নবের বিবাহ সম্পন্ন হবার পর স্বামী-স্ত্রী মদীনায় তাদের নিজ বাসগৃহে বাস করতেন। একদিন জায়েদ যখন বাড়ীর বাইরে ছিলেন, তখন অপ্রত্যাশিতভাবেমুহাম্মদ তাদের বাসগৃহে আসেন। ঘরের ভিতর জায়েদ আছে কিনা দেখার জন্য দরজার ফাক দিয়ে মুহাম্মদ উকি মারলে ঘরের ভিতরে থাকা প্রায়-নগ্ন জয়নবের দেহ দেখতে পান। মুহাম্মদ প্রায়-উলঙ্গ পরিপূর্ণ -যৌবনা সুন্দরী জয়নবের দেহসৌষ্ঠব দেখে হতচকিত হন এবং তাঁর মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসেঃ “সকল প্রশংসা আল্লাহ্র, হৃদয় যেভাবে চায় তিনি সেভাবে বদলে দিতে পারেন। ” তারপর তিনি ফিরে যান। মুহাম্মদ যখন জয়নবকে জায়েদকে বিবাহ করতে বলেছিলেন সে সময়ে মুহাম্মদের অনুভব থেকে এই ‘প্রার্থনা’র অর্থ ভিন্ন। অন্যকথায় আগে তিনি জয়নবের প্রতি আকৃষ্ট ছিলেন না, কিন্তু এখন আকৃষ্ট হয়ে পড়েন। প্রশ্ন হচ্ছেঃ জয়নবের মাঝে হঠাৎ কী পরিবর্তন এসেছিল, যা এখন মুহাম্মদকে আকৃষ্ট করল? এটা স্পষ্টত যে, মুহাম্মদ ঘরের ভিতর উঁকি মেরে জয়নবের অবশ্যই তার ব্যক্তিত্বের কোন পরিবর্তন দেখেন নাই, দেখেছিলেন যৌন আবেদনময় দেহসৌষ্ঠবের অধিকারী এক অর্ধনগ্ন নারীকে। জয়নবকে দেখে মুহাম্মদের মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসা উক্তি-সহ পুরো ঘটনা জয়নব স্বামী জায়েদকে বলেছিলেন। বেশীর ভাগ সংসারে একই পরিবারের নারী ও পুরুষ সদস্যরা কখনো কখনো একে অন্যকে বিব্রতকর অবস্থায় দেখে ফেলে। এ ধরনের ঘটনা দেখার তারা সাধারণত তা উপেক্ষা করে, বা সম্পূর্ণরূপে ভুলে যাবার চেষ্টা করে – যাতে তা কোন ক্ষতিকর প্রভাব না ফেলে পারিবারিক জীবনে। জয়নবের দরজায় ঘটিত সে ঘটনায় মুহাম্মদ ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তি হলে দূর-প্রসারী কোন ফলাফল ছাড়াই সেখানেই তার সমাপ্তি ঘটত। আরব্য উপসাগরীয় রাষ্ট্রগুলিতে এবং অন্যান্য কিছু মুসলিম রাষ্ট্রে নারী ও পুরুষের মধ্যে মেলামেশার পথ কঠোরভাবে বন্ধ করে রাখার ফলে কিছু সংখ্যক মুসলমান যৌনতার ব্যাপারে বন্য জানোয়ারের মত আচরণ করে। উদাহরণস্বরূপ সৌদী আরবে কোন নারীর পা দেখেই পুরুষরা যৌন-উত্তেজনা বোধ করতে পারে। অস্ট্রেলীয় ইমাম তাজ আল-হিলালী সারা শরীর কাপড় দিয়ে না-ঢাকা নারীদেরকে খুলে রাখা মাংস হিসাবে বর্ণনা করেছেন। অন্য কথায় তারা হচ্ছে শিকারীর জন্য লোভনীয় খাদ্য।
Subscribe to:
Posts (Atom)